নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রথম যখন ব্লগিং শুরু করি তখন এর গুরুত্ব বুঝিনি! নিছক খেলা খেলা মনে হতো। এখন বুঝি ব্লগিং এমনকি একটি পেশাও হতে পারে! বাংলায় প্রফেশনাল ব্লগিং এগিয়ে চলুক। সফল হোক জয়যাত্রা।

আশরাফুল ইসলাম (মাসুম)

হঠাৎ করেই ব্লগে লেখা শুরু করা,এখন না লিখে আর থাকতে পারিনা।আজীবন লিখতে চাই....

আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) › বিস্তারিত পোস্টঃ

গোয়েন্দা সাহিত্যে বাংলাদেশী লেখকদের চেয়ে পশ্চিমবঙ্গের লেখকগণ অনেক এগিয়ে।

১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

সাহিত্যের মধ্যে গোয়েন্দা কাহিনীর প্রতি আকর্ষণ বেশি ছিলো আমার। কিন্তু বাংলাদেশী লেখকরা এ বিষয়ে অনেক পিছিয়ে। তাই পড়তে হয় বিদেশী কাহিনীর বাংলা অনুবাদ। তবে বাঙালি লেখকগণ একেবারেই পিছিয়ে তা নয়। পশ্চিমবঙ্গের অনেক লেখকই জন্ম দিয়েছেন জনপ্রিয় বেশকিছু বাঙালি গোয়েন্দা চরিত্র। এদের মধ্য সবার আগে পরিচিত হই ফেলুদার সাথে! সম্ভবত সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদাই সবচেয়ে জনপ্রিয় বাঙালি গোয়েন্দা চরিত্র। যে সময়ের কথা বলছি তখন ইন্টারনেট এতো সহজলভ্য ছিলোনা। ফলে চাইলেও যে কোনো তথ্য সহজে জানা যেতোনা। যে কোনো বইও সহজে সংগ্রহ করা যেতো না। বাংলাদেশী লেখকদের মধ্যে সেবা প্রকাশনীর তিন গোয়েন্দা, মাসুদ রানা এগুলোই প্রধান। কিছুদিন আগে জানতে পারি শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় জন্ম দিয়েছেন আরেকটি জনপ্রিয় বাঙালি গোয়েন্দা চরিত্র ব্যোমকেশ বক্সী। বেশ কয়েকটি বই পড়ে ফেললাম ভালোই লাগলো। যথেষ্ট মানসম্মত। ইদানীং শুনলাম কিরীটি রায়ের কথা। নীহাররঞ্জন গুপ্তের গোয়েন্দা চরিত্র কিরীটি রায়। ডাঃ নীহাররঞ্জন গুপ্ত যথেষ্ট সিরিয়াস ছিলেন গোয়েন্দা কাহিনী লেখায়। লন্ডনে মেডিক্যাল কলেজে পড়ার সময়ই এ বিষয়ে তাঁর আগ্রহ তৈরি হয়। এমনকি তিনি বিখ্যাত গোয়েন্দা কাহিনী লেখিকা আগাথা ক্রিস্টির সাথেও দেখা করেন। তাঁর গোয়েন্দা কাহিনীও যে যথেষ্ট জনপ্রিয় ছিলো তা অনেক দেরিতে এসে জানলাম এবং দুএকটি বই ডাউনলোড করে পড়েও ফেললাম! মন্দ নয় ভালোই লাগলো! স্কুল কলেজ লাইফে পড়তে পারলে হয়তো আরো মজা লাগতো! তবে এটুকু বোঝা যাচ্ছে গোয়েন্দা সাহিত্যে বাংলাদেশী লেখকদের চেয়ে কলকাতা অনেক এগিয়ে।

kirity roy pdf ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: বোমকেশ খুব ভালো লাগে।
আমাদের মিসির আলীও কম না।

১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫০

আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: ব্যোমকেশের যে কয়টা গল্প পড়ছি ভালোই লাগছে!

২| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

ইমরান আশফাক বলেছেন: এ কথা সত্য যে কলকাতা গোয়েন্দা সাহিত্যে আমাদের চেয়ে এগিয়ে। কারন আমাদের অধিকাংশ বইই হয় কবিতার।

৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


কলকাতার তরুণরা অন্য লেখা কম পড়েন, ও কলকাতা ও ভারতে অপরাধ বেশী

১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৭

আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: এর সাথে বাস্তব অপরাধের কোনো সম্পর্ক আছে?

৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ভারতের এক সত্যজিৎ রায় ছাড়া কাহারো গোয়েন্দা কাহিনী মানসম্মত মনে হয় নি ! রহস্য পত্রিকায় মাঝে মাঝে দেশি গোয়েন্দা গল্প ছাপা হয় ! ইন্ডিয়ানদের চেয়ে অনেক ভালো ! অবশ্য মৌলিক উপন্যাস বাংলাদেশে নাই বলিলেই চলে !
রবি ঠাকুর নিজেই তাহার সম্ভবতঃ "দারোগা" গল্পে বাঙালি অপরাধীদের বুদ্ধিহীন বলিয়াছেন ! যেহেতু অপরাধী বুদ্ধিহীন , তাই গোয়েন্দারাও ম্যাড়ম্যাড়ে !! :(

১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: বাংলাদেশেও একজন শক্তপোক্ত গোয়েন্দা আছে মাসুদ রানা! কিন্তু তাঁর ৯৯.৯৯% মিশন দেশের বাইরে!

৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যেখানে যেটা খায়। এখানে খালি 'আমি' 'তুমি' মার্কা উপন্যাস বেশী খায়। 'মিসির আলী' একটা চমৎকার সৃষ্টি ছিল হুমায়ুন আহমেদ। তবে সেগুলোও হয়তো মৌলিক নয়। আসলেই ফেলুদা, বোমকেশ বকশী'র মত কোন চরিত্র বাংলাদেশের সাহিত্য সমাজে নেই। ফরিদুর রেজা সাগরের 'ছোট কাকু' সম্পর্কে আইডিয়া নেই।

৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৩

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: সেই ব্রিটিশ আমলের কথা বলছেন।
বর্তমানে বাংলাদেশের নাজিমউদ্দিন, সৈয়দ অনির্বান, তানজিম রহমান, ফুয়াদ আল ফিদার মতো থ্রিলার লেখক কলকাতা কেন ভারতেও নেই।

১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:০৮

আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: বাংলাদেশে মাসুদ রানা সিরিজের চেয়ে ভালোমানের থ্রিলার থাকতে পারেনা।

৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৭

লায়নহার্ট বলেছেন: {কিরীটির 'ঘুম নেই' পড়েছেন? ওরা আগাথা ক্রিস্ট্রির 'পোয়েটিক জাস্টিস' থেকে মারা হয়েছে}

৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৮

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: মাসুদ রানা থ্রিলার হিসেবে অতিনিম্ন মানের।

১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৬

আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: মাসুদ রানা সিরিজ বাংলাদেশের থ্রিলার সাহিত্যের দিকপাল।

৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) ভাই, বাংলাদেশে মাসুদ রানা, মিশির আলী, কুয়াশা, এমনকি হিমু বাদ যাবে কেনো - সেও একজন ভবঘুরে গোয়েন্দা, বাংলাদেশ পিছিয়ে নেই, বরং বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গ হতে হাজার হাজার কিলোমিটার এগিয়ে আছে, আমরা দাদা’দের আদায় কাচকলা পড়ে গাল ফুলিয়ে বাহঃ বাহঃ করে অভ্যস্ত, তাই মনে হতে পারে পশ্চিমবঙ্গ হেনো তেনো - ঔপন্যাসিক হিসেবে হুমায়ুন আহমেদের পাশে দাড়াবে এমন আরেক জন না বাংলাদেশে কোনো কালে ছিলো ! না পশ্চিমবঙ্গে কোনো কালে ছিলো !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.