![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আবদুল্লাহ-আল-মাসুমব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং নির্বাহীওয়ার্ল্ড টিভি লিমিটেড৩১ পুরারনা পল্টন।০১৭১৬ ০৮৯ ০৮৯.
১.শালিখের ঝাঁক আর ডরেমন
শালিখের ঝাঁক নেমে এলো এক দুয়াবে-
কলিং-এর বেল চেপে , ডেকে কয় বুয়া'বে...
এসে গেছি বলো তাকে--
ডরোমন ভূয়া রে !!
ডিজিটাল বেবি হাসে
ফিক্ ফিক্ ফিক্-
টিকিটিকি ভয়ে দৌড়
টিক টিক টিক।
টিভি সেট থেকে আসে
ডরেমন বেরিয়ে-
শালিখের ঝাঁক তার
মাথা যায় পেরিয়ে।
শালিখের ঝাঁক বলে-
চলে যা ডরেমন-
এইবার আমরাও
দিয়েছি ঘরে মন।
খোকাসোনা কেঁদে ওঠে
তাকে যেতে দেবে না-
এইবার ঘরে ঢোকে
শাবনূর , শাবানা।
উহাদের হাত ধরে
ইহাদের সঙ্গে-
খোকাসোনা দোল খায়
হেসে পড়ে রঙ্গে।
২.কম্পিউটার
জ্বীন পরী, ...... চাই না চাই না চাই না।
হাত ঘড়ি ........চাই না চাই না চাই না।
পুরাতন রাজাদের লড়াইয়ের ইতিহাস
চাই না চাই না চাই না।
পুকুরের জলে ভাসা রাজহাস পাতি হাস
চাই না চাই না চাই না।
দৈত্য বা দানবের রক্তের হোলি খেলা
চাই না চাই না চাই না।
রুপকথা দিয়ে আর চলবে না এই বেলা
চাই না চাই না চাই না।
এনে দাও একখানা
কম্পিউটার...
এ এমন জানালা
পৃথিবী আমার !!
৩.কান দিয়ো না মলে
ভালোই তো মারতে পারো
আমায় তুমি , হু !
লুকিয়ে থেকে হঠাত করে
আমি দেবো কু।
ভালোই তো বকতে পারো
আমি ছেলে বলে-
আমিও তোমায় দিতাম বকে
তোমার বাবা হলে !
আহ আহ আহ ব্যাথা পাচ্ছি
কান দিয়ো না , মলে !
৪.ছড়ার টুনটুনি
একটা ফলের বয়েস বেশী
একটা ফলের কম-
তাই না দেখে হেসে ফুলের
বন্ধ হলো দম।
দমের ভেতর ঘূর্ণি হাওয়া
রাগ দেথালো কম-
ট্রেন থেমেছে হাওয়ার বেগে
এসছে দমদম ।
দমদম নাই কোনোরকম
ট্রেনের ইষ্টেশন-
প্লেন নেমেছে হোচট খেয়ে
এয়ারপোর্ট গমগম ।
গম থেকে হয় আটার জন্ম
আটা থেকে রুটি-
সুকান্ত কয়, চাঁদ নহে তা,
নাড়িয়ে নয়ন দুটি।
এই কথাতে চন্দ্র সোনা
হেসে কুটিকুটি।
আমার ছড়ার টুনটুনিটা
নাড়িয়ে দেয় ডাল-
ছড়ার খেলা অনেক হলো
আবার হবে কাল।
৪. ভালোবাসার শক্তি
ছন্দ একটি পাখি
খাঁচা খুলে দাও।
স্বপ্ন একটি রঙ
মনে মেখে নাও।
দুঃখ একটি চাঁদ
যত্ন করে রাখো-
সুখের সূর্য তার
মুখটি দেখে আঁকো।
ক্রোধ একটি সাপ
প্রাণোঘাতি বিষ-
ঈর্ষা একটি সুই
উফ উফ উফ ..ইস !
লোভ একটি ফাঁদ
লোভকে করো ভয়-
ভালোবাসার যাদু দিয়ে
সব করা যায় জয়।
৫. জয়
পাহাড় তুমি সরে দাড়াও
সামনে আছে হৃদ-
তোমায় দেবো আমার প্রাণের
লুকানো সম্পদ ।
পেরিয়ে দেখি পাহাড়টিকে
হৃদ তো আরো দূরে -
মাইলকে মাইল মরুভূমি..
সামনের পথ জুড়ে।
পেরিয়ে এলাম মরুভূমি
বছর গেলো ঘুরে-
আসতে হলে এটাই পথ
যায় না আসা উড়ে।
আরো একটি দূর্গম বন
করতে হবে জয়-
এগিয়ে যাওয়া যায় না যেনো
থাকলে বাঘের ভয়।
আরো একটি বছর গেলো
পেরিয়ে এলাম বন-
ঐ তো দূরে স্বর্গীয় হৃদ
রঙিণ হলো মন।
সেখানটাতে পৌঁছতে হলে
দশটি বাঁশের পুল-
পুকুর ভরা অনেত কুমির
পাই না খুঁজে কুল।
একটু একটু করে শেষে
এলো আমার জয়-
চেষ্টা ছাড়া হয় না কিছু
তাই থাকো নির্ভয়।
হৃদের মাঝে রাখা আছে
সাতটি রাজার ধন-
তাক ধিনা ধিন তাক ধিনা ধিন
নাচে আমার মন।
২. প্রধানমন্ত্রী'র ছড়া
প্রধানমন্ত্রী'র দু:খ কেমন
কেমন তাহার সুখ ?
কাঁদেন কখন গলা খুলে
খুশিতে উন্মুখ ?
প্রধানমন্ত্রী'র বাবা কোথায় ?
কোথায় সোনা মা ?
তাকে কি কেউ দেয় না কিনে
কয়েকটা খেলনা ?
প্রধানমন্ত্রী'র আম গাছে কি
আমগুলো খুব টক ?
রং পেন্সিল নাই কেন তার ?
কোথায় গেলো শখ ?
কোথায় তাহার লাটাই ঘুড়ি ?
কোথায় ক্রিকেট বল ?
কখন আসবে আমার বাড়ী
তাকে করো কল ।
( প্রধানমন্ত্রী কাকে বলে
কী করে তা হয় ?
জানে না সে। কেমন করে
পাবে তাকে ভয় ?
ছোট্ট সোনার , চাঁদের কণার
বয়েস মোটে ছয়।)
২৫০০ বিঘা জমি।
৩৭০ বিঘা আর এস মিউটেশন করা।
ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পার্ক বা ব্যক্তিগত ইপিজেড এর জন্য পারফেক্ট।
ছড়াকারের ছড়া
ছড়াগুলো শিশি ভরে রাখে
অন্নদা শংকর রায়-
সুকুমার রায় আর বড়ুয়ার চোখে
ফড়িং এর মতো ঝাপটায়।
ছড়া যায় রিটনের বাড়ী
ছড়া আকে , আঁকে আমীরুল-
আবদার রশীদের ঘরে
ছড়া যেনো নাচে , ভীমরুল !
চন্দন দেয় শুধু মিল-
আনজীর হাসে খিলখিল।
ছড়া লেখে ছড়াকার-
ভয় পায় রাজাকার।
রব্বানী চেষ্টায় আছে-
ছড়া খোঁজে ফুল ,, ফল গাছে।
লিষ্ট যদি করা হয়
হবে তিন হাজার-
বাগচির মতো এক
কই ছড়াকার >?
(মা গো আমার শোলক বলার
কাজলা দিদি কই ?
এমন একটা দরদ মাখা
ছড়া পাবো কই >?)
মহিমা
চারিদিকে শূধূ ঘুটঘূটে কালো
মোমের শিখাটি নড়ে-
আলোর রশ্নি ছড়িয়ে পড়ে
ছোট ছোট কত ঘরে।
বিদ্যুত এলে মোমের শিখাটি
মলিন নেতিয়ে পড়ে-
ষাট পাওয়ারের বাল্বগুলো ঐ
খুশীর আলোতে ভরে।
হাতির পাশে মশাদের দেহ
কখনো না দেখা যায়-
সূর্য উঠলে , সব আলো ম্লান
সূর্য়ের মহিমায়।
©somewhere in net ltd.