নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উত্তুরে হাওয়া

শ্রদ্ধা আর মমতাই তোমাকে জয়ী করতে পারে; তুমি তোমার জ্ঞান প্রয়োগ কর।

ম্যাভেরিক

প্রাচীন সভ্যতা, পুরাণ, সংখ্যাতত্ত্ব, শব্দের ইতিহাস ভালো লাগা একজন মানুষ

ম্যাভেরিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ষাঁড় ও ডাঁশপোকা

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১



তৃণভূমিতে বিচরণ করছিল বিশালকায় ষাঁড়। ভয়ঙ্কর গর্জন করে ছুটে এলো ডাঁশপোকা, হুঙ্কার ছাড়ল তার কানের কাছে। ষাঁড়ের বৃহদাকার শিংদ্বয়ের একটির অগ্রভাগে বসল সে একসময়।



কিছুক্ষণ বিশ্রামের পর উড়ে যেত উদ্যত হলো ডাঁশ। ষাঁড়ের কাছে গিয়ে উচ্চস্বরে সে বলতে লাগল, "প্রিয় ষাঁড়, শিংয়ের উপর আমার ওজনের কারণে মনোরম এ অপরাহ্নটি যদি বিনষ্ট হয়ে থাকে আপনার, মাফ করবেন। এক সহস্র বার ক্ষমা প্রার্থনা করছি আমি, কারণ আমার উপস্থিতি কোনোরূপ ব্যাঘাত ঘটাক আপনার, এ অভিপ্রায় কখনো ছিল না আমার। আপনি যেন ভাববেন না, আপনার নির্জনতা ও শান্তির প্রতি আমার কোনো শ্রদ্ধা ছিল না।"



ষাঁড় জবাব দিল, "সাড়ম্বর ক্ষমাপ্রার্থনায় ধন্যবাদ, হে ডাঁশপোকা। কিন্তু নিজেকে সম্ভবতঃ আপনি একজন বিশাল কেউকেটাই ভেবে থাকেন। বস্তুতঃপক্ষে আমি লক্ষই করিনি যে আপনি এখানে ছিলেন।"



ইশপের গল্প থেকে

মন্তব্য ৭৪ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (৭৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

দূর্যোধন বলেছেন: অনেকদিন পর ম্যাভেরিক!
গল্পটা মনে হয় ধরতে পেরেছি :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৫

ম্যাভেরিক বলেছেন: হ্যাঁ, অনেক দিন পর!

গল্পটি সরলই বটে, দ্রুত ডাঁশ চেনাটিই কথা। :)

২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৫

সায়েম মুন বলেছেন: ষাঁড় জবাব দিল, "সাড়ম্বর ক্ষমাপ্রার্থনায় ধন্যবাদ, হে ডাঁশপোকা। কিন্তু নিজেকে সম্ভবতঃ আপনি একজন বিশাল কেউকেটাই ভেবে থাকেন। বস্তুতঃপক্ষে আমি লক্ষই করিনি যে আপনি এখানে ছিলেন।"
---হাহাহা। ডাঁশপোকার মত কিছু দ্বিপদী প্রানী জোর করে হলেও নিজেকে জাহির করার অপচেষ্ঠা করে থাকে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৬

ম্যাভেরিক বলেছেন: সে আর বলতে! এরূপ ডাঁশগণ বিরক্তিই উৎপাদন করে কেবল।

৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩১

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৭

ম্যাভেরিক বলেছেন: ডাঁশের বিরক্তি থেকে সাবধান!

৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৭

সবুজ মহান বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার পোস্ট ....ভাল লাগল
আপনার প্রায় সকল পোস্টই আমি পিডিএফ হিসেবে সেইভ করে রেখেছি অফ লাইনে পড়ার জন্য

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৯

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা, সবুজ মহান। আমার লেখা সেইভ করে পড়েন জেনে ভালো লাগল। আশা করি, আমার লেখায় আপনার অনুভব সতত আনন্দময়ই থাকবে।

৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৮

সত্যাশ্রয়ী বলেছেন:

ম্যাভারিকের পোস্টে প্লাস না দিয়ে যাওয়া যায় না। কিন্তু কারে ডাঁশ পোকা বানাইলেন ভাই :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২২

ম্যাভেরিক বলেছেন: ঐ যে, যে বা যারা নিজেকে নিয়ে নিরন্তর বাগাড়ম্বর করে, যদিও মানুষের কাছে সে বা তারা বিরক্তিকর উপাদান। :)

৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৭

রেজোওয়ানা বলেছেন: ডাঁশে ডাঁশময় চারিদিক!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৪

ম্যাভেরিক বলেছেন: সে আর বলতে! তবে গ্রামাঞ্চলে আগুনের হলদে ঘন ধোঁয়া দিয়ে ডাঁশ তাড়ানো হয়।

৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৯

ছাত্রাবাস বলেছেন: আমিতো এখানে ডাঁশপোকার বিনয়ী ভাবটাই দেখলাম। আর ষাঁড় এভাবে ডাঁশপোকাকে কেউকেটা বলে তীর্যক মন্তব্য করায় তার নিজের বিশালত্ব নিয়ে অহংকারী ভাবটাই প্রকাশ পেল। ক্ষুদ্র হয়েও ডাঁশ তার বিনয় ভোলেনি, নিজের জন্য অন্যের কোন সমস্যা হলে সে ব্যাপারে শুভ মনোভাব রাখে সে। আর ষাঁড় তার ক্ষমতার প্রকাশে সদা সচেষ্ট, এমনকি একটি ক্ষুদ্র এবং বিনয়ী ডাঁশপোকেও সে অপমান করতে ছাড়ে না।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৭

ম্যাভেরিক বলেছেন: হ্যাঁ, ডাঁশপোকার আপাত বিনয়ী ভাবটিও দেখাই যায়। তবে সেক্ষেত্রে তা আর ইশপের গল্প হবে না, এবং এ সংক্রান্ত ইশপের মূল বক্তব্যটিও আমরা জানব না।

কিন্তু ইশপের ডাঁশপোকা কেন হামবড়া, এ প্রশ্ন করা যেতেই পারে। এক্ষেত্রে আমাদের সূচনাটুকু মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। বিশ্রাম নিতে আসা ডাঁশের কেন প্রয়োজন হলো ভয়ঙ্কর গর্জন করার, কেনই বা ষাঁড়ের কানে হুঙ্কার ছাড়ল সে!

কিন্তু এরূপ বিশ্লেষণ আরেকটি প্রশ্নের মুখোমুখি করে দেয় আমাদের - ষাঁড় যদি ডাঁশকে লক্ষই না করে থাকে, তাহলে তার তো গর্জন ও হুঙ্কার শোনার কথা নয়। সেক্ষেত্রে ষাঁড় কেন এরূপ উত্তর দিলো? তার মানে কি, ডাঁশের আত্মম্ভরিতার কথা আমরা যেমন জানতে পারি সূচনাতে, ষাঁড়ও তেমনি জানে পূর্বাহ্নেই, অন্যকোনো ভাবে!

৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৭

রিমন রনবীর বলেছেন: ডাশপোকা :-<

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৮

ম্যাভেরিক বলেছেন: ডাঁশপোকার পাশে ঘুমপোকা! :-)

৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৮

নস্টালজিক বলেছেন: ম্যাভেরিক এর লেখায় তীক্ষ্নতা!

রুপক অর্থ-টা ধরার চেষ্টা করছি!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৯

ম্যাভেরিক বলেছেন: আত্মম্ভরি হামবড়া ডাঁশ আর কি, চেনা যায় সহজেই।

১০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪১

জেমস বন্ড বলেছেন: B-) B-) =p~ =p~ =p~ =p~

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৯

ম্যাভেরিক বলেছেন: ডাঁশ এলে ধোঁয়া দিবেন। :)

১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪২

সত্যাশ্রয়ী বলেছেন:

হে হে ঐ রকম একজনের পোস্টে মনে কমেন্ট করেছি আজকে..ওর কথাই বলছিলেন নাতো ? :)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৪

ম্যাভেরিক বলেছেন: ইশপের গল্প সমাজেরই দর্পণ, সে দর্পণে ডাঁশ ধরা পড়তেই পারে। তবে ভুল যাতে নায়, সামগ্রিকভাবে পর্যালোচনা করুন ডাঁশের আচরণ। তারপর যদি নিশ্চিত হন, তাহলে জানেন হামবড়া ডাঁশ সাময়িক বিরক্ত করা ছাড়া কিছুই করতে পারে না। :)

১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৬

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: অবশেষে লিখলেন তাহলে ।

ছোট হলেও চমৎকার একটি রূপক গল্প
১১ তম ভালো লাগা

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৮

ম্যাভেরিক বলেছেন: ইশপের গল্প করতে ইচ্ছে হলো আর কি।

হ্যাঁ, রূপবাস্তব গল্প। ভালো লাগায় ধন্যবাদ।

১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৩

সান্তনু অাহেমদ বলেছেন: অহমিকা সে যে বা যারাই করুক না কেন, সেটা করারই বা তার অধিকার কোথায়।

ডাঁশপোকাই হোক আর ষাঁড়ই হোক নিজেকে নিয়ে এত হামবড়া ভাব কারোই দেখানো উচিত না। এসব আত্মম্ভড়িতার জন্যই পৃথিবীতে এত এত সমস্যা।

এতই যখন অহমিকা, তো অনন্তকালের জন্য বেঁচে থেকে দেখাক না সে। সে মুরোদ হবে না কারো। যুক্তি দাঁড় করাবে নানাবিধ নিজের মতো করে। অন্য কেউ মেনে নিক বা না নিক। যেখানে আমরা আটকে যাই সেখানে গিয়ে শুধু নীতিবুলি আওড়াই। কোন কিছুকেই আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। অথচ, হামবড়া ভাব দেখানোর বেলায় কেউ কম যাই না।

যাক, ঈশপের গল্প পরিবেশনের জন্য ধন্যবাদ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০০

ম্যাভেরিক বলেছেন: হ্যাঁ, আত্মম্ভরিতা খারাপ জিনিস। গল্পে অবশ্য ইশপ আত্মম্ভরিতার একটি উদাহরণ দিয়েছেন মাত্র, জিনিসটি কীভাবে খারাপ বিশদ ব্যাখ্যা করেননি।

১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২১

ভারসাম্য বলেছেন: ঈশপের অনেক গল্পই আগে শোনা। ম্যাভেরিকের লেখায় সেগুলোই আবার দারুন জীবন্ত হয়ে ফুটে ওঠে।

আমি ভাবছি ডাঁশপোকাটা কে? ইদানীং ব্লগের হালচাল ঠিকমত গোচরে আসছেনা। হিন্টস ধরনের কিছু একটা লেখার মাঝে বা মন্তব্যে থাকলে আগ্রহী পাঠকের একটু সুবিধা হত।

লেখায় ভাল লাগা ও আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৩

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা, ভারসাম্য। ইদানিং ইশপ পড়ছি, বেশ ভালো লাগছে আবারও।

ইশপের গল্প সামগ্রিকভাবে সমাজের দর্পণ, তার চিহ্নগুলো প্রয়োগ করলে এমনি ডাঁশ ধরা পড়ে, আর তখন গল্প তার পূর্ণতা প্রাপ্ত হয়।

ভালো কাটুক সময়।

১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৭

নীলঞ্জন বলেছেন: চারিদিকেই ডাঁশপোকা আর ষাঁড়ের ছড়াছড়ি।

কোনদিকেই নিস্তার নাই।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২০

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা। নিরন্তর আত্মম্ভরি মানুষের সংখ্যা যেমন কম, ডাঁশপোকার সংখ্যাও প্রকৃতপক্ষে বেশি নয়। সুতরাং বিষয়টি ঠিক হতাশার নয়।

ভালো কাটুক সময় আপনার।

১৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২১

নক্ষত্রচারী বলেছেন: ছোট হলেও তেজী । রূপক গল্প ।
ভালোই লাগলো ।।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫১

ম্যাভেরিক বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ। হ্যাঁ, তেজী রূপবাস্তবই বটে। ইশপ এখনও পথ দেখিয়ে যান।

১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:১১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার নিজস্ব কিছু বিষয় আছে, যার স্বত্বাধিকারী এই ব্লগে কেবল আপনিই:) সে-সব ম্যাভেরিক ব্র্যান্ডেড পোস্ট পড়তে অধিক আগ্রহী।

তবে ডাঁশপোকার গল্প পরিবেশনের জন্য ধন্যবাদ।

আমার কাছে অবশ্য ডাঁশপোকার অহংকারটাই ধরা পড়লো। গোয়ালে বা মাঠে বিচরণরত/বিশ্রামরত ষাঁড়র চারাপাশ দিয়ে কত মাছি, মশা, ডাঁশপোকা, গোবরে পোকা, ভন ভন করে বা স'হুংকারে' উড়ে যাচ্ছে, শরীরে বসছে, আর সেগুলোর তাড়ানোর জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ষাঁড়ের লেজ মহোদয় ব্যস্ত রয়েছেন। মি. ষাঁড় এসব ক্ষুদ্র আপদের ব্যাপারে অতোটা সচেতন নন। ... ব্যাটা ডাঁশপোকা, শিঙের মাথায় বসেছিস ভালো কথা, বিদায়ের সময় তোর এই চেঁচামেচি করে বিনয় প্রকাশের কী দরকার ছিল? তাতেই বরং বিশ্রামরত ষাঁড়ের বিশ্রামে ব্যাঘাত ঘটেছে। ষাঁড়ের গতর ভর্তি উকুন বা আঁটালি গিজ গিজ করে, রক্ত খায়, হয়তো নাকের ভেতর বা পায়ের ভেতর কয়েকটা জোঁকও কামড়ে বসে আছে। সারা শরীরই জর্জরিত। একাট বিশেষ ডাঁশপোকার উপস্থিতি ষাঁড়ের টের পাবার কথা না:(

শুভ কামনা ম্যাভেরিক ভাই।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১২

ম্যাভেরিক বলেছেন: ধন্যবাদ, সোনাবীজ ভাই। আপনার মন্তব্য সবসময় পোস্ট আলোকিত করে।

হ্যাঁ, ঠিকই বলেছেন। ডাঁশপোকার অহংকার ধরা পড়ে একটু গভীর পর্যবেক্ষণে, বিশেষতঃ তার গর্জন হুঙ্কারে, এবং প্রথমেই বরং ক্ষমা না চেয়ে পরবর্তীতে বাগাড়ম্বরে।

ব্রান্ডেড পোস্টের প্রচেষ্টা থাকবে ব্যস্ততায়। ভালো কাটুক সময় আপনার।

১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: বিশেষ কাউকে ইঙ্গিত করে থাকলে সেটা ধরতে পারিনি।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা, গল্পকার। ইশপের গল্পে অবশ্য এককভাবে বিশেষ কারও চেয়ে পুরো একটি গোষ্ঠি ও তার প্রধান আচরণটি শনাক্ত করা হয়, কাজেই ধরতে না পারার ব্যাপারটি সূক্ষ্মতার অভাব নয়। :-)

ভালো কাটুক সময়।

১৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২১

ছাত্রাবাস বলেছেন: তাহলে তো প্যাচ লাইগা গেল। অহংকারী ডাঁশ যাওয়ার সময় আবার তর্জন গর্জন করে কিছু না বলে চলে না যেয়ে বিনয় দেখাতে গেল কেন? তাহলে বুঝতে হবে তর্জন গর্জন করাটা ডাঁশের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে নয়, এটা তার সাধারণ স্বভাব। টরেস সিনড্রোমের রোগীরা যেমন। অস্বাভাবিক আচরণ করে ফেলে বাধ্য হয়ে কিন্তু তাদের অভিপ্রায় খারাপ থাকে না। এখানে ডাঁশপোকা তার স্বভাবের জন্য সে বিব্রত। বিব্রত না হলে সে মাফ চাইতো না। অহংকারী লোক "সরি" বলতে পারে কিন্তু "ফরগিভনেস" চায় না কখনো। মনে আছে একবার আমেরিকার একটা বিমান চীনে গুপ্তচরবৃত্তি করতে যেয়ে পাইলটসহ ধরা পড়েছিল। পরে চীন যখন বলল আমেরিকার "ক্ষমা" চাইতে হবে, আমেরিকা "ক্ষমা" আর চায় না। শুধু "দুঃখপ্রকাশ" করে। শেষ পর্যন্ত "ক্ষমা" আর তারা চাইলই না চীনের কাছে। "চরমভাবে দুঃখপ্রকাশ" করল তারা। চীন "চরমভাবে দুঃখপ্রকাশ"ই শেষ পর্যন্ত গ্রহণ করল, নয়তো পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যেত। ডাঁশপোকা যেহেতু "দুঃখপ্রকাশ" করেই ক্ষান্ত দেয় নাই বরং "ক্ষমা" চেয়েছে, সেহেতু ডাঁশপোকার বিনয় নিয়ে সন্দেহ করার কিছু নাই। ষাঁড়ের হামবড়া ভাবই এখানে চোখে লাগছে। ঈশপ যদি আপনি যা বলছেন তা বোঝাতে চায় তবে তার গল্পে সমস্যা আছে, গল্পের গঠন দুর্বল।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ম্যাভেরিক বলেছেন: ইশপ তাঁর গল্পের গঠন নিয়ে তেমন চিন্তিত ছিলেন বলেন মনে হয় না, কারণ গল্পের সীমাবদ্ধতা ও অন্যান্য সম্ভাবনা সত্ত্বেও, হাজার বছর ধরে তাঁর গল্পের বক্তব্য পরিবর্তিত হয়নি।

আর ইশপের অনেক গল্প হচ্ছে একটি সূক্ষ্ম কৌতুকের মতো, যার পাঞ্চলাইনটি ধরে ফেলতে হবে দ্রুত, না হলে গল্পের নিয়ন্ত্রণ থাকবে না আর। এক্ষেত্রে যেমন ডাঁশপোকাকে আত্মম্ভরি ভাবার যথেষ্ট কারণ রয়েছে, যেহেতু

১। প্রথমেই ডাঁশ গর্জন করেছে। তারচেয়েও বেশি, হুঙ্কার ছেড়েছে ষাঁড়ের কানের কাছে। বিশ্রাম নেওয়া মূল অভিপ্রায় হলে সরাসরি শিংয়ে বসলেই তো হতো। এখন আমরা যদি বলি, তর্জনগর্জন ডাঁশের সাধারণ স্বভাব, যদিও গল্পে তা নেই, তাহলে কল্পনার লাগামটি ছেড়ে দেয়া ছাড়া কোনো উপায়ই থাকবে না আমাদের, এবং কাহিনী আরও দুর্বল হয়ে যাবে।

২। ডাঁশ কেন প্রথমেই অনুমতি নিয়ে ষাঁড়ের শিংয়ে বসল না! সেটিই কি বিনয়ীর জন্য অবশ্যম্ভাবী পদক্ষেপ নয়? না বলে অন্যের শিংয়ে চড়ে বসা অভব্যতা নয় কি!

আসলে ইশপের গল্পে পাঞ্চলাইন ধরে ফেলাটিই প্রথম কথা।

২০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:০৮

ফারিয়া বলেছেন: মজার গল্পটাতো! :ডি

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৫

ম্যাভেরিক বলেছেন: ইশপ বেশ মজার লোকই ছিলেন, ডি ডি।

ভালো কাটুক সময়।

২১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: উপরের মন্তব্যের সাথে আরেকটা কথা জুড়ে দিতে ভুলে গিয়েছিলাম। উপদেশমূলক কাহিনির বৈশিষ্ট্য হলো, এগুলো খুব সরল ও সহজবোধ্য হয়ে থাকে। গল্পটি পড়ার বা শোনার সাথে সাথেই যে কথাটি গল্পের 'উপদেশ' বলে মনে হয়, সেটিই উপদেশ। তবে, মানুষ ও পাঠকভেদে এ 'উপদেশ' ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে, যা এ কাহিনিতেও বিভিন্ন মন্তব্য থেকে দেখা যাচ্ছে।

বেশিরভাগ পাঠক যেটিকে উপদেশ হিসাবে গ্রহণ করবেন, সেটিই সার্বজনীন উপদেশ। কাহিনির বিশ্লেষণ করতে গেলে একসময় গল্পটিকে 'ফাঁপা' অর্থাৎ কোনোরূপ সারবস্তুবিহীন মনে হতে পারে। বাল্যকাল থেকে পঠিত 'বাঘ ও সারসের' গল্পটি বিশ্লেষণ করে দেখা যেতে পারে এখানে প্রকৃতই কোনো মহৎ উপদেশ লুকিয়ে আছে কিনা।

ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে এটুকুই বুঝলাম।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৭

ম্যাভেরিক বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর বলেছেন, ভাই। জুড়ে দেয়া অংশটুকু উহ্য থাকাই যদিও স্বাভাবিক ছিল, ইশপের গল্প ও বক্তব্যের ধরণটিই এমন, কিন্তু মতামতের ধারাবাহিকতায় এক্ষণে এর চেয়ে চমৎকারভাবে ও সময়ানুবর্তিতায় বলা যেত না। অনেক ধন্যবাদ ভাবে আপনাকে।

২২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩০

অনাহূত বলেছেন:

বিশেষ কাউকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়ে থাকলে ধরতে পারিনি। আপনার পোষ্ট সবসময় ভাল লাগে। কাউকে উদ্দেশ্য করে হোক বা নাহোক, ঈশপের গল্পটি ভাল লেগেছে। ভাল থাকবেন।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৬

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা। পোস্ট ভালো লাগা লেখকের জন্য বড় সম্মাননা।

ইশপের গল্প পড়ছি ইদানিং, সমাজের দর্পণ একেকটি। মাঝেমাঝে শেয়ার করতে ইচ্ছে হয়।

ভালো কাটুক সময় আপনার।

২৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৪

আরজু পনি বলেছেন:

দারুণ!

ডাশঁ পোকা হতে চাই না :|

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৭

ম্যাভেরিক বলেছেন: ডাঁশ না হওয়ার পাশাপাশি দু-একটি ডাঁশ চেনা থাকলেও কিন্তু মন্দ হয় না। :)

পড়া ও অনুভবে অনেক ধন্যবাদ।

২৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: দারুন।

নিজেকে যারা বড় ভাবে তারা শুরুর আগেই শেষ হয়ে যায়।

গল্পে ভাল লাগা :)

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩১

ম্যাভেরিক বলেছেন: "নিজেকে যারা বড় ভাবে তারা শুরুর আগেই শেষ হয়ে যায়।" -- বেশ চমৎকার হয়েছে উক্তিটি, এবং একবাক্যে প্রকাশ করল পোস্টটিকে। :)

২৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩০

আরজু পনি বলেছেন:

ডাঁশ না হওয়ার পাশাপাশি দু-একটি ডাঁশ চেনা থাকলেও কিন্তু মন্দ হয় না।... হ্যাঁ, এটি অবশ্য খাটিঁ কথা বলেছেন ।

:)

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৪

ম্যাভেরিক বলেছেন: হ্যাঁ, এজন্যই মাঝেমাঝে ইশপের গল্প পড়ি, বেশ কাজে আসে। :)

২৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৯

ছাত্রাবাস বলেছেন: ১। ঠিক আছে।

২। এজন্যইতো ডাঁশ ক্ষমা চাইলো। ডাঁশ অবশ্যই অবভ্যতা করেছে। তবে সেটা ইচ্ছাকৃত নাকি অনিচ্ছাকৃত? শুরুতেই ডাঁশ অনুমতি না চেয়ে তর্জন গর্জন করল। এটা কি ইচ্ছাকৃত নাকি অনিচ্ছাকৃত? ইচ্ছাকৃত হলে সে বিনয় দেখাতে যাবে কেন? পাড়ার মাস্তানকে কখনও দেখেছেন কোথাও যেয়ে হম্বিতম্বি করার পর যখন যে চলে আসে তখন তার হম্বিতম্বির জন্য মাফ চাইতে? ডাঁশ মাস্তানী দেখালে মাফ চাইতো না।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪১

ম্যাভেরিক বলেছেন: ২। "ডাঁশ অবশ্যই অবভ্যতা করেছে। তবে সেটা ইচ্ছাকৃত নাকি অনিচ্ছাকৃত?"

—এটি নিরূপণ করার দুটি উপায় আছে।
(ক) ইশপের পাঞ্চলাইন/উপসংহার পদ্ধতি: গল্পটি শেষ হয়েছে ষাঁড়ের জবাবের মধ্য দিয়ে, যে জবাবে আমরা উপলব্ধি করলাম, ডাঁশ আত্মম্ভরি। ষাঁড়ের জবাবের পর ডাঁশের আর কোনো বক্তব্য আমরা পাই না গল্পে, এর মানে ডাঁশের ক্ষমাপ্রার্থনা যে আত্মম্ভরিতার প্রকৃষ্ট উদাহরণ, এ ব্যাপারে ইশপ নিশ্চিত ছিলেন। এখন উপসংহার থেকে যুক্তিবিদ্যার দ্বারা এ প্রতিজ্ঞায় আমরা উপনীত হতে পারি, ডাঁশের তর্জন-গর্জন ইচ্ছাকৃত, দৃষ্টি আকর্ষণের প্রয়াসমাত্র, সহজাত স্বভাবসুলভ নয় মোটেও; এমনকি ক্ষমাপ্রার্থনাটুকুও প্রহসনমাত্র, নিজেকে বড় করে দেখানোর আরেকটি প্রয়াস। তা না হলে, ইশপ আত্মপক্ষ সমর্থনের একটি সুযোগ দিতেন ডাঁশকে, সুযোগ দিতেন ষাঁড়ের উপলব্ধিকে ভুল প্রমাণ করার। এক্ষেত্রে সেটি ইশপের আরেকটি গল্প হতে পারত, এবং বাস্তবিকই সেরকম গল্পও থাকতে পারে, সে সম্ভাবনা আমি নাকচ করে দিচ্ছি না। তবে এ গল্প সেটি নয়।

"ইচ্ছাকৃত হলে সে বিনয় দেখাতে যাবে কেন? পাড়ার মাস্তানকে কখনও দেখেছেন কোথাও যেয়ে হম্বিতম্বি করার পর যখন যে চলে আসে তখন তার হম্বিতম্বির জন্য মাফ চাইতে?"
—উপরে ক-তে আমরা বুঝতে পারলাম, ডাঁশের ব্যাপারটি ঠিক বিনয় নয়। তাহলে কি মাস্তানী! না, তা-ও নয়, ডাঁশের অবস্থানকে মাস্তানী অভিহিত করার কোনো ইঙ্গিত গল্পে নেই, সুতরাং এরূপ কল্পনার অবকাশও নেই। গল্পে যা আছে, ক্ষুদ্র বাগাড়ম্বর ডাঁশের নিজেকে বড় করে দেখানোর ঐকান্তিক চেষ্টামাত্র। (আর মাস্তানীর প্রসঙ্গে প্রসঙ্গক্রমে বলা যায়, "গরু মেরে জুতা দান" আমাদের বাগধারাতেও কিন্তু রয়েছে, যদিও এখানে ডাঁশের ব্যাপারটি মাস্তানীসংক্রান্ত নয়।)

(খ) ইশপের গল্পগঠন/প্রতিজ্ঞাপদ্ধতি: আমার মনে হচ্ছে, এ পদ্ধতিতে আপনি বেশি আগ্রহী। গল্পে আমরা দেখতে পাই, একটি ডাঁশ গর্জন করে ছুটে আসলো, হুংকার ছাড়ল, অনুমতি না নিয়ে ষাঁড়ের শিংয়ে বসল। গল্পে আর কোনো উপাদান নেই ডাঁশের চরিত্র বিশ্লেষণে (ষাঁড়ের উপসংহার ছাড়া)। এটুকু পড়েই পাঠকের কী ভাবা উচিত? গর্জন-হুংকারের কি আদৌ প্রয়োজনীয়তা ছিল? না, সপক্ষে কোনো ব্যাখ্যা নেই, যেমন ডাঁশের হয়তো গর্জনব্যাধি রয়েছে। গর্জন কি ভালো ব্যাপার? না, বিশেষ করে অপ্রয়োজনীয় গর্জন তো একেবারেই বর্জনীয়। ডাঁশ কি অভব্য—হ্যাঁ, যাতে আপনিও একমত। তাহলে তর্জন-গর্জন কি ইচ্ছাকৃত না অনিচ্ছাকৃত? ইচ্ছাকৃত (গল্প পড়ে এই ধারণা), অনিচ্ছাকৃত (কষ্টকল্পনা)।

ভালো কাটুক সময় আপনার।

২৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৩

জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ডাঁশ ছোট্ট,তার হুংকারও উপেক্ষাযোগ্য যদিও সে নিজে তা বোঝেনি,বোকার মত মাপ চাইতে গেছে পাজিটা।কিন্তু ষাড় শক্তিমান।হলুদ ধোঁয়ার সাবধানতা তাহলে কিসের জন্য।যে দুর্বল তাকে উপেক্ষা অথবা সম্মান না করে ধোঁয়া দেবার প্রস্তুতি কেন? তাহলে কি ডাঁশ আসলে উপেক্ষাযোগ্য নয়?

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১০

ম্যাভেরিক বলেছেন: আপনার হলুদ ধোঁয়ার প্রসঙ্গটি তো গল্পে কোথাও নেই! অবশ্য আপনি যদি ব্লগার রেজোওয়ানার মন্তব্যে আমার উত্তরের প্রসঙ্গে বলে থাকেন, তাহলে লক্ষ করে থাকবেন, ধোঁয়া দেয়ার কাজটি ষাঁড় করে না, মানুষ করে। সুতরাং "ধোঁয়া দেবার প্রস্তুতি কেন" প্রশ্নটি, আপনি নিশ্চয়ই একমত হবেন, আমরা ষাঁড়কে না করে বরং মানুষকে করব। এবং এক্ষেত্রে আপনার নিশ্চয়ই নজর এড়িয়ে যায়নি, রেজোওয়ানা একটি ডাঁশের কথা না বলে বলেছেন, "ডাঁশে ডাঁশময় চারিদিক"! এরকম পরিস্থিতি উপেক্ষা না করা অবিবেচনাপ্রসূত নয়।

ভালো কাটুক সময়। আমার ব্লগে আনন্দময় হোক ভ্রমণ আপনার।

২৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৭

কল্পচারী বলেছেন: ম্যাভেরিক , আপনার সাথে আলাপ করার খুব ইচ্ছে।
সুন্দর গল্পটির জন্য ধন্যবাদ।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৫

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা, কল্পচারী। গল্প পড়া ও অনুভবে অনেক ধন্যবাদ। ব্লগে এখন সীমিত পরিসরে হলেও, আশা করি আলাপ হবে একদিন আপনার সঙ্গে।

ভালো কাটুক সময় আপনার।

২৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৪

গিরিনদী বলেছেন: গল্প আর পরবর্তি পর্যালোচনায় অনেক ভাল সময় কাটিয়ে গেলাম আপনার ঘরে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৩

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা। আগমনে মন্তব্যে ধন্যবাদ অনেক। আমার ব্লগে আনন্দময় হোক ভ্রমণ আপনার।

৩০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০১

হাসান রেজভী বলেছেন: গল্প এবং পরবর্তী মন্তব্য গুলো পরে অনেক ভাল লাগল ..... ব্লগে অনেকদিন আমন আলচনা দেখি না। আপনাকে ধন্যবাদ


২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৪

ম্যাভেরিক বলেছেন: মন্তব্য, অনুভব প্রেরণা হিসেবে পেলাম পোস্টের। আমার ব্লগে আপনার ভ্রমণ হোক আনন্দময়।

ভালো কাটুক সময়।

৩১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: + :) ;)

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৮

ম্যাভেরিক বলেছেন: ধন্যবাদ, অনেক। হ্যাঁ, চেনাই যায়। :)

৩২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৪১

দেবদুলাল রায় বলেছেন: গতকাল গল্পটি পড়ছিলাম । মন্তব্য করার ইচ্ছে থাকলেও অনেক রাত্রি হয়ে যাওয়ায় আলস্যে আর করিনি ।
গল্পটি সুন্দর । অন্তর্নিহিত উপদেশটিও সুন্দর । সমকালীন কোনো 'বিশেষ প্রাসঙ্গিকতা' আমি বুঝতে পারিনি । তাতে ক্ষতি নেই ।

ছাত্রাবাস এর প্রতি বলছি ( যদি আপনি আবার কখনও এই পোস্ট পড়েন) - আপনার কথার বেশ ভালো রকমই যুক্তি আছে বলে আমার মনে হয়েছে । তবে , ব্যাপারটা এইভাবে দেখুন ,লেখক একজন অজ্ঞ এবং অহংকারীর ছবি গল্পের মধ্যে আঁকতে চেয়েছেন । হয়ত বা আরও সুস্পষ্টভাবে কিছু আঁকা যেত তবে এটাও মন্দ নয় ।
লেখককে ধন্যবাদ সুন্দর ও সরল লেখাটি প্রকাশ এর জন্য ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৩১

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা। চমৎকার মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ। আমার ব্লগে আনন্দময় হোক ভ্রমণ আপনার।

৩৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫

রমিত বলেছেন: অনেকদিন পর ম্যাভেরিক! ব্যস্ততার জন্য আপনার পোস্ট সময়মতো পড়তে পারিনি।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৪৬

ম্যাভেরিক বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম। আশা করি, ভালো আছেন। পোস্ট একসময় পড়লেই হবে, আপনার আগমনই আনন্দময়।

৩৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৩৬

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: অসাধারণ স্যার। আমার মাঝে মাঝে নিজেকেই ডাশপোকা মনে হয় !! :(

০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৪৮

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা। মন্তব্যে অনুভবে অনেক ধন্যবাদ। আপনি আসলে বিনয়ী, যা ভাবছেন, তা নয়।

৩৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:২৯

দিহান হাসান বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট

০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০৪

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা। মন্তব্যে অনুভবে অনেক ধন্যবাদ। আমার ব্লগে আনন্দময় হোক ভ্রমণ আপনার।

৩৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৮

আলী প্রাণ বলেছেন: শেয়ারে নিরন্তর শুভেচ্ছা...

ভালো থাকবেন।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৫

ম্যাভেরিক বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যে ধন্যবাদ। ভালো লাগল খুব।

৩৭| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:২৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ডাঁশ বুঝতে গিয়ে বাশ খেতে চাই না :)
সুন্দর হইছে ম্যাভেরিক ভাই :)
আচ্ছা , আপনার নিক ম্যাভেরিক এর অর্থ কি ?

০২ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

ম্যাভেরিক বলেছেন: শুভেচ্ছা। না, না, বাঁশ খাওয়ার কিছু নেই, ডাঁশ না হওয়াটিই কথা। :)

ম্যাভেরিক মানে চিন্তা-চেতনা ও কর্মকাণ্ডে স্বকীয়।

আমার ব্লগে আনন্দময় হোক ভ্রমণ আপনার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.