নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাগতম

“যে ব্যক্তি ভাল কাজ করবে, হোক সে পুরুষ কিংবা নারী, এবং সে ঈমানদার হবে, এরূপ লোক জান্নাতে দাখিল হবে, আর তাদের প্রতি বিন্দুমাত্র অবিচার করা হবে না।” (আন-নিসা ৪:১২৪)

ভালবাসা007

প্রত্যক মানুষের জীবনে কাউকে না কাউকে ভালবাসা প্রয়োজন। এম ডি আরিফ

ভালবাসা007 › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাকরি জীবনে বন্ধুত্ব

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

বন্ধু। শব্দটা সত্যিই কেমন যেন আপন মনে হয়। মনে হয় খুব কাছের কেউ। যার পাশাপাশি পথ চলে কাটিয়ে দেয়া যায় বছরের পর বছর। বন্ধু ছাড়া স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় কেউ পার হয়নি একথা সবাই জানে। কাছের হোক বা দূরের হোক, বন্ধু বন্ধুই। অতএব চাকরিতে বন্ধুর ভূমিকা থাকবে না- তা কি হয়? চোখ কান খোলা রেখে সতর্কতার সাথে বন্ধু নির্বাচন করলে সেই বন্ধুটি হয়ে উঠতে পারে আপনার আস্থা ও নির্ভরশীলতার প্রতীক। লিখেছেন খালেদ আহসান



চাকরিতে সমমনা বন্ধু



ক্যারিয়ারে আপনার মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আর আনুগত্যের বন্ধুত্ব খুবই প্রয়োজন। পড়াশোনা শেষ হয়েছে সেই কবে। বহু প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিয়েও চাকরি হচ্ছে না। তাই বলে দুশ্চিন্তার কারণ নেই। কারণ স্কুল কলেজ এমন কি বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে প্রচুর বন্ধু-বান্ধবী ছিল আপনার। আর পাড়া বা মহলস্নায় বাল্যবন্ধুরা তো আছেই। তাদের খোঁজ নিতে দোষ কি। তারা অনেকেই হয় তো বড় বড় প্রতিষ্ঠানে আছেন। দীর্ঘদিন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ নেই বলে দ্বিধা করার কোন কারণ নেই। এটা কর্পোরেট যুগ। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিরা এখন আর শুধু সিভি দেখে না। ইন্টারভিউয়ের চেয়ে যোগাযোগটাই এখন বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এটি জব নেটওয়ার্কিং সিস্টেম। যেখানে সুপারিশের জন্য কাছের বন্ধুটিই যথেষ্ট। কোম্পানিগুলো এখন একজন দক্ষ কর্মচারীর মাধ্যমে আরেকজনকে নেয়। অতএব ঘনিষ্ট বন্ধুটিকে অবহেলা করা উচিত নয়। অনেক সময় বন্ধু হয়তো সরাসরি কিছু করতে পারে না । অন্য কাউকে অনুরোধ করে। তাতে কি? কাজটা তো হলো। দি ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এ প্রকাশিত এক জরিপে পাওয়া গেছে মজার তথ্য। চাকরি খুজছেন, এমন ৩৫১ জনের উপর চালানো হয়েছিল জরিপটা। তাতে দেখা গেছে শতকরা ৬০ ভাগই চাকরি পেয়েছেন তাদের বন্ধু, সাবেক সহপাঠী বা সহকর্মীর মাধ্যমে। ১৭ ভাগ এজেন্সির মাধ্যমে। আর মাত্র ১৫ ভাগ পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেখে, ইন্টারভিউ দিয়ে। না-ই হলো চাকরি বাকরির বিষয়। সমমনা বন্ধুদের সঙ্গে বসুন। সময় দিন তাদেরকে। অনেকেই হয়তো স্বাধীনভাবে ব্যবসা করছেন। তাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার চেষ্টা করুন। সম্ভব না হলে বেকার বন্ধুরা মিলেই একটা উদ্যোগ নিন। তবে যাই করা হোক না কেন, অবশ্যই সবাই মিলে চিন্তা ও আলোচনা করে করতে হবে। বন্ধুরা মিলে গড়ে তুলেছে, এমন প্রতিষ্ঠানের রেজাল্ট অনেক ভাল। কারণ একজন আরেকজনের পাশে থাকছে সব সময়। মানসিকতাটাই আসলে জরুরি। অন্তত স্বাধীন ব্যবসার ক্ষেত্রে। বুটিকের দোকান, ফাস্টফুড, বায়িং হাউস, ফ্যাশন হাউস থেকে শুরু করে এক্সিভিশন পর্যন্ত আজকাল বন্ধুরা মিলে করছে। অতএব আপনাকেও প্রচেষ্টা চালাতে হবে অন্তত ভালো ভাবে জীবন যাপনের জন্যে ভাল কিছু তো করতে হবে।



বন্ধু যখন কলিগ



বন্ধুটি যদি আপনার কলিগ হয়, তাহলে সে নানাভাবে উপকারে আসতে পারে। অনেক এক্সিকিউটিভের মতে কাজের জায়গাটি হতে হবে পরিবারের মতো। অর্থাৎ যেখানে প্রত্যেকে প্রত্যেকের প্রতি যত্নশীল হবে। বন্ধুত্বপূর্ণ হতে হবে। এতে কাজের গতি বাড়ে। আনন্দ আসে। কাজ বেশি হয়। উৎপাদন ও টিমওয়ার্কে এর বিরাট প্রভাব পড়ে। সব কিছু মিলিয়েই গড়ে ওঠে একটি কর্পোরেট ফ্যামিলি। কোম্পানির উন্নতির মূলেই ফ্রেন্ডশিপ থিয়োরি। তবে কর্মক্ষেত্রে বন্ধুত্ব খুব গভীর না হওয়াই ভাল। একটা না দেখা দূরত্ব মেনে চলতেই হবে। ব্যক্তিগত সম্পর্কগুলোকে কাজের জায়গায় টেনে না আনাই ভাল। আপনার স্ত্রীও আপনার কলিগ হতে পারে। তবে কাজের ক্ষেত্রে তার প্রভাব পড়তে দেয়া যাবে না। কর্মক্ষেত্রে বন্ধুত্ব আর ব্যক্তিজীবনে বন্ধুত্ব গুলিয়ে ফেলা যাবে না। তাহলে শুধু ঝামেলাই দেখা দেবে।



বন্ধু: জুনিয়র না সিনিয়র



জুনিয়র বন্ধুরা কখনো কখনো বিপদের কারণ হতে পারে। একটু অসাবধানতার দরুন আপনাকে পড়তে হতে পারে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে। সিনিয়ররাও কিন্তু কম যান না। এই সব ম্যানেজ করতে হবে নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী। অফিস কালচার এবং পলিটিক্সটা বুঝতে হবে। মনে রাখতে হবে কর্পোরেট জগৎ খুবই কন্টকাকীর্ণ। এখানে বন্ধুই পতনের মূল কারণ হতে পারে। অতএব, কর্মক্ষেত্রে এমন বন্ধু চাই, যে সত্যিই বন্ধু। যে আপনার কল্যাণে এগিয়ে আসবে।



শিক্ষিত বন্ধু



হয়তো সবার সাথে সব সময় যোগাযোগ রাখা সম্ভব হয় না। তবু যদ্দূর সম্ভব সব বন্ধুর সঙ্গেই যোগাযোগ রক্ষার চেষ্টা করুন। শুধু চাকরিজীবী বন্ধুই নয়, ব্যবসায়ী, অভিনেতা-অভিনেত্রী, শিল্পী, লেখক যে কোন বন্ধুই উপকারে আসতে পারে। বন্ধু বদলে দিতে পারে আপনার জীবন। তাই তাদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়াটা বোকামি। বড়ত্ব ভুলে গিয়ে নিজেই ডাকুন তাদেরকে। নিজের হাতটা আগে বাড়িয়ে দিলে বন্ধু এসে পাশে দাঁড়াবেই। সুখ দুঃখের সাথী হবেই হবে। আর তখন বিবর্ণ মুহূর্তগুলোই তার স্পর্শে হয়ে উঠবে রঙিন।



সামাজিক শব্দে যাকে বলে 'শিক্ষিত', সেটা না হতেন। কারণ সাধারণ, শিক্ষিত না হলে আপনার চাকরি বা ব্যবসা করা হত না। চাকরি না হলে ছবি দেখা, গান শোনা কিংবা বেড়াতে যাবার টাকা আসত না। খেলাধূলার সরঞ্জাম কিংবা বই ম্যাগাজিনকেনার টাকাই বা আসত কোথা থেকে? নিত্য দরকারী জিনিসপত্র, খাবার দাবার জামা কাপড় ওষুধপত্র? এবার আপনার মনে হতে পারে কেবল টাকার জন্যই আমরা কাজ করি। আর কিচ্ছুনা। আর কোন কারণ নেই। কথাটি হয়তো উড়িয়ে দেয়ার মতোও না। টাকার জন্যইতো আমরা কাজের পিছনে সময় দিই। আমাদের প্রতিদিনের, এমনকি জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময়টাই দেই। তাই ওই অর্থ উপার্জনের অন্য অর্থও আছে। অনেকে কাজ করেন। কারণ তিনি ভাল কিছু যে করছেন, তার স্বীকৃতি পান। যেমন সম্মান, কারো প্রতিভা দেশ ও জাতির উপকারে আসছে। এই আনন্দে তিনি কাজ করেন। কেউ স্রেফ আনন্দের জন্যও কাজ করে থাকেন। আবার কেউ নিজের আইডেন্টিটির জন্যে, কেউ পরের জন্য কাজ করেন। কৃতিত্বের মোহেও অনেকে ভীষণ মন দিয়ে কাজ করে চলেন আমরণ। এমন যদি হয়, অধস্তনের উপর আর কতর্ৃত্ব থাকবে না, তাহলে এক মিনিটও তিনি আর ওই কাজ করবেন না। ছেড়ে দেবেন। কাজ করার কারণ তাই একেক জনকে একেকভাবে আলোকিত করেছে। নিচের তালিকাটি দেখুন এবং চিহ্নিত করুন, কোন কারণে আপনি কাজ করছেন-



০০ শুধু শুধু বসে থাকতে ভালো লাগে না। তাই নিজেকে ব্যস্ত রাখার জন্যে কাজ করেন।



০০ নিজের প্রতিভা, ক্ষমতা ও দক্ষতা প্রমাণের জন্যে কাজ করেন।



০০ বসে থাকলে এমনি এমনি আইডিয়া আসবে না, তাই নতুন আইডিয়া পাবেন বলে কাজ করেন।



০০ নানা ধরনের মানুষের সংস্পর্শে আসা যায় বলে কাজ করেন।



০০ নিজের সৃষ্টিশীলতা প্রমাণের জন্য কাজ করেন।



০০ কর্মক্ষেত্রে অনেক বন্ধু পাওয়া যায় বলে।



০০ কাজ করলে অনেকে চিনবে, জানবে, তাই।



০০ অন্যদের উপর কতর্ৃত্ব খাটানো যায় বলে।



০০ সময়কে নিয়ন্ত্রণ করার জন্যে।



০০ অর্থ উপার্জনের জন্যে।



০০ যাতে জীবনটা হয়ে ওঠে সুখী ও আনন্দময়।



০০ সমাজে অবদান রাখার জন্য।



০০ শরীর যাতে কর্মক্ষম থাকে, সে জন্য কাজ করেন।



০০ জীবনের উপভোগ্য উপাদানগুলো ভোগ করার জন্য।



০০ নতুন নতুন বিষয় শিখে নিজের দক্ষতা আরো বাড়ানোর জন্য।



০০ নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নেয়ার ক্ষমতা অর্জনের জন্য।



০০ চারপাশ ঘিরে প্রিয় মানুষেরা থাকবে, এই প্রত্যাশায়।



০০ সমাজ এবং সম্প্রদায়ে সম্মান প্রতিপত্তি নিয়ে বাস করার জন্য।



০০ জীবনে নিরাপত্তাবোধের জন্য।



০০ নানারকম অর্জনের সুখ পাবার ইচ্ছায়।



জীবনের শুরুর ধারায় যে শিক্ষাক্ষেত্র তারুণ্যকে পরিশীলিত করে তার যথার্থ প্রয়োগ খুঁজে পাওয়া যায় কর্মজীবনের নতুনত্বের সূচনায়। তারুণ্যের গতিধারা জব লাইফে যেমন অর্থপ্রাপ্তি কিংবা নিজের স্বপ্ন সাজানোর সুযোগ এনে দেয়, তেমনি কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ তরুণকে করে তুলে আরো বেশি দায়িত্বশীল। মূলত মেধার বিকাশে একজন তরুণ কর্মক্ষেত্রে সবার মন জয় করে নিতে পারে। আর সবার কাছে জনপ্রিয়তা তারুণ্যের এক কাঙিক্ষত পিপাসা। নিজেকে কর্মক্ষেত্রে অন্যদের তুলনায় জনপ্রিয় করে তুলতে মেধার পাশাপাশি চাই কিছু কার্যকর কৌশল। তাই নিয়ে আমাদের এবারের আয়োজন।



আপনার কাজ সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করুক, তা আপনি নিশ্চয় চান। এ জন্য আপনি যে কাজই করছেন সেটির প্রতি প্রথমে নিজেই ইতিবাচক চোখে তাকান, পজেটিভ মনোভাব তৈরি করুন। আপনাকে চাকরিতে নেওয়া যে সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল, তা নিয়োগদাতাদের বুঝিয়ে দেওয়ার সুযোগ কিন্তু আপনার প্রতিদিনই।



১. নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বাসভাজন হোন



০০ ঠিক সময়ে কাজে আসুন। একান্তই যদি আসা সম্ভব না হয় আগেই তা ফোন করে জানিয়ে দিন। যত কম অনুপস্থিত থাকা যায় সে চেষ্টা করুন।



০০ যা বলবেন তা অবশ্যই করুন। সময় মতো আপনার কাজটি সেরে ফেলুন।



০০ গোছানো থাকুন। পরিচ্ছন্ন রাখুন আপনার কাজের জায়গাটুকু। অনেকেই খেয়াল করেন না বটে, বিষয়টি কিন্তু বেশ জরুরি। জেনে রাখুন, গোছালো ভাবটি উপরওয়ালাদের এ ধারণাই দেয় যে, আপনি যা করেন তার ওপর আপনার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আছে।



০০ কাজে আপনার সেরাটিই বের করে আনুন।



০০ নিজের কাজের গুণাগুণ যাচাই করুন।



২. তৎপর হোন



০০ যে সংস্থায় কাজ করছেন বা করতে যাচ্ছেন সে প্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। আখেরে এটা আপনাকে ভাল ফল দেবে। তারপর ঠিক করুন কী অবদান আপনি সেখানে রাখবেন, সেটি। যখন আপনি আপনার করণীয় সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা পেয়ে যাবেন, ভাবতে শুরু করুন কিভাবে শুরু করবেন।



০০ যা করণীয় দেখতে পাচ্ছেন তা করে ফেলুন। এটা নিশ্চিত করুন যে, কারো পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলে ভর দিয়ে আপনি চলছেন না। আপনি চলছেন নিজের পায়ে।



০০ আপনি যা করছেন তার সম্পূর্ণ দায়-দায়িত্ব নিজের মনে করুন।



০০ কোনো কাজ সম্পর্কে যদি ধারণা না থাকে তবে তা শিখে নিন।



০০ সেই সব বিষয়ে দক্ষ হয়ে উঠুন, যা আপনাকে সকলের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু করে তুলবে।



৩. দলের অংশ হয়ে উঠুন



০০ এ কাজগুলো আমার চাকরির শর্তে নেই, ওটা তো আমার দায়িত্ব না, এই কাজ তো আমার করার কাথা না- এ ধরনের কথা, অফিসের সংঘবদ্ধ পরিবেশে বেমানান। যে কাজগুলো করা জরুরি সুযোগ থাকলে তা করে ফেলুন।



০০ যদি কোনো প্রজেক্টে, সহকমর্ীকে সহায়তা করতে বলা হয়, সুযোগটি নিয়ে নিন। এতে আপনি নতুন অনেক কিছুই জানবেন এবং পরিচিতি পাবেন পরোপকারী সহকমর্ী হিসেবে।



০০ তথ্য আদান-প্রদানে তৎপর হোন। সহকর্মী কিছু জানতে চাইলে, অফিস সিক্রেট না হলে, তাকে ফিরিয়ে দেবেন না।



০০ সহকমর্ীদের সমর্থন করুন, প্রয়োজনে সাহস যোগান।



৪. নমনীয় হোন, মানিয়ে চলুন



০০ সব কিছুই যে আপনি নিয়ন্ত্রণ করছেন না এ বিষয়ে সচেতন থাকুন।



০০ সমঝোতা করার মানসিকতা রাখুন।



০০ যে কোনো সময় কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনার মুখোমুখি হতে পারেন, প্রস্তুত থাকুন।



০০ শেখা বন্ধ করবেন না।



৫. সাহায্য চান



০০ প্রয়োজনে অন্যের সাহায্য নিন। আপনার সীমাবদ্ধতা হলো ব্যক্তিগত শক্তি ও পরিপক্কতার লক্ষণ, এটি বুঝতে চেষ্টা করুন।



০০ যদি কোনোকিছু জানা না থাকে, জেনে নিন। শুধু যা প্রয়োজন সেটুকুই জানার চেষ্টা করবেন না। বরং আপনার শেখার ইচ্ছাটিকে বড় করে তুলুন।



চাকরি জুটিয়ে ফেলা মানেই সকল সাধ্য-সাধনার অবসান নয়। উপরের পরামর্শগুলো কর্মক্ষেত্রে ইতিবাচক সম্পর্ক গড়তে, সুনাম তৈরি ও তা ধরে রাখতে সহায়ক হবে। কাজের স্বীকৃতি ও মূল্যায়ন চাইলে এ টিপসগুলো কাজে লাগাতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে সফল হতে চাইলে প্রতিদিন আপনার সেরা কাজটুকুই করুন। তা করতে পারেন তাহলে দেখবেন নিয়োগদাতা আপনার কর্ম তৎপরতার প্রশংসা করছেন এবং আপনিও পাচ্ছেন পরিপূর্ণতা ও তৃপ্তি- যাকে বলে জব স্যাটিসফেকশন।







তথ্যসূত্র

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:১৪

চেনা মুখ বলেছেন: ভাল ++++++++

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:০৬

হাসান তারেক বলেছেন: ভালো লেখা ++

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩৪

আইজউদদীন বলেছেন: ভাই আমার জীবনে একটা ঘটনা আছে আমিও এক বন্ধুর সাথে চাকরি করতে গেছিলাম এবং বন্ধু আর কলিগের মধ্যে গ্যানজাম লাগাইয়া দিছি। এর জন্য আমি এক ভুক্তভোগী। শেষ পর্যন্ত চাকরি ছাইরা বেকার হইছি।বন্ধুর লগে চাকরি করতে চাইনা। X(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.