![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রোজা রেখে রোজার কথা ভুলে গিয়ে কেউ যদি কিছু খেয়ে ফেলে কিংবা ভুল করে স্বামী স্ত্রী সহবাস হয়ে যায়, রোজার কথা মনে নাই আসে তাহলে রোজা ভঙ্গ হবে না। কিন্তু খাওয়া শুরু করার পর রোজার কথা স্মরণ আসা মাত্রই খাওয়া বন্ধ করতে হবে। স্বরণ হওয়ার পর যদি কিছু খেয়ে ফেলে তাহলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে।
যদি কোন রোজাদার ভুলবশত কোন কিছু খেয়ে ফেলে এবং অন্য কেউ দেখিলে তাকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া তার উপর ওয়াজিব যদি রোজাদার ব্যক্তি টি সবল হয়। আর যদি দুর্বল হয় তাহলে স্মরণ না করে দেওয়াই ভালো।
রোজা রেখে দিনে ঘুমাইলে ও স্বপ্নদোষ হলে এবং স্বপ্নের মাধ্যমে কিছু পানাহার করলে রোজা ভঙ্গ হয় না।
রোজা রেখে সুরমা বা তেল লাগালে অথবা কোন সুগন্ধির ঘ্রাণ নেওয়া জায়েজ।
রোজা রেখে স্বামী স্ত্রী একসাথে শোয়া পরস্পর ভালোবাসা মহব্বত করা সবই জায়েজ। কিন্তু যদি উত্তেজনা সৃষ্টি হওয়ার কারণে সহবাস করার আশঙ্কা থাকে, তবে এসব করা মাকরুহ।
ধুয়া বা মাছি ইত্যাদি যদি নিজে নিজেই গলার ভিতরে প্রবেশ করে তবে রোজা ভঙ্গ হয় না। কিন্তু ইচ্ছা করিয়া প্রবেশ করালে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।
লুমান বা আগর বাতি জ্বালাইয়া নিকটে রেখে তার ধোঁয়া গ্রহণ করে তবে রোজা ভঙ্গ হইয়া যাইবে। এভাবে কেউ যদি বিড়ি সিগারেট বা হুক্কার ধুয়া পান করে তাহলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।কিন্তু কোন ফুল যেমন: গোলাপ ফুল ,বেলী ফুল ,ইত্যাদির ঘ্রান গ্রহণ করে তাহলে রোজা ভঙ্গ হবে না
দাঁতের ফাঁকে আটকানো কোন খাদ্যদ্রব্যের কণা খেলাল বা জিহ্বা দ্বারা বের মুখের বাহিরে না আনে এবং গিলে ফেলে তাহলে রোজা ভেঙ্গে যাবে। যদি তাও একটি বুটের সমান বা তার থেকে বড় হয়। আর যদি মুখের বাহিরে বের করে ফেলে এবং তা যদি বুট থেকে ছোট হয় তবুও রোজা ভেঙ্গে যাবে।
মুখের থুতু যত বেশিই হোক না কেন যদি তা গিলে ফেলে তাহলে রোজা ভঙ্গ হবে না।
শেষ রাত্রে সেহরি খাওয়ার পর কেউ যদি পান খায় তাহলে ভালো ভাবে কুলি করে মুখ পরিষ্কার করে ফেলা উচিত।ভালো ভাবে কুলি করার পর যদি সকালে থুথু কিছুটা লাল দেখায় ; এর কারণে রোজা ভেঙ্গে যাবে না। (রোজা অবস্থায় ইনজেকশন গ্রহণ করলে রোজা নষ্ট হয় না )
এই মাসআলা গুলো বেহশতী জেওর কিতাব থেকে সংগৃহীত।
আরো অনেক গুলো মাসআলা আছে সেগুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন
২| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৭
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার পরিচয়ে চল্লিশ কোঠি শুক্রাণুর সাথে লেখা আছে। এটা আগে ঠিক করুন। নিজের পরিচয়েও কেউ ভুল করে। কোঠি কবে থেকে বাংলা শব্দ বলুন তো?
২পাতা আরবী বই পড়ে আমাদের দেশে বড় মুসল্লী হয়ে যান সবাই। আর তারপরেই মাশায়ালা কিংবা ফতোয়া দেয়া শুরু করে। এই জন্য ধর্মীয় যেকোন পোস্ট পড়ার আগে সহী কিনা, এর যথাযথ হাদিসের সমর্থন এবং সনদ আছে কিনা দেখা দরকার। আপনি আপ্নার এই লেখার প্রতিটা পয়েন্টের উপযুক্ত ধর্মীয় প্রমান পেশ করুন।
ধন্যবাদ।
১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪
MD BABU বলেছেন: ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
৩| ১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
MD BABU বলেছেন:
ভালো ভাবে দেখুন।
৪| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:১২
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটা পোষ্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৫| ১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৪০
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার ধন্যবাদ সাদরে গৃহিত হলো। কিন্তু বেহেশতী জেহর নামক পুস্তকটি তো কোন কুরআন কিংবা হাদিসের বই নয়।
আপনি এই প্রমাণ কোনভাবেই গ্রহন যোগ্য নয়। এই বইসহ বাজারে আরও অনেক ইসলামী বই পাওয়া যায় যেগুলি ভুলে ভরা। দয়া করে এইসব বই থেকে কিছু শিখতে বা কাউকে শিখাতে যাবেন না।
আমি আবারও বলে যাচ্ছি: মাশায়ালা কিংবা ফতোয়া দেয়ার জন্য সেটা সহী কিনা এর সপক্ষে এর যথাযথ হাদিসের সমর্থন এবং সহী হাদিসের সনদ আছে কিনা দেখতে হবে। লেখার প্রতিটা পয়েন্টের উপযুক্ত ধর্মীয় প্রমান সহ পেশ করবেন।
আল্লাহ আপনাকে সীরাতুল মুস্তাকীমের পথে হাঁটার সৌভাগ্য দিন, আমীন।
ধন্যবাদ।
৬| ১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৮
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: নীল আকাশ ভাইয়ের সাথে সহমত।আপনি যথাযথ দলিল দিয়ে লিখুন এতে লেখার গ্রহনযোগ্যতা বাড়বে।
৭| ২৪ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৩৭
MD BABU বলেছেন: সবাইকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কুরআন হাদীসের রেফারেন্স দেয়াটা
ছিল।