নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নেই নেই নেই

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম

আজিও ব্যথিত সৃষ্টির বুকে ভগবান কাঁদে ত্রাসে, স্রষ্টার চেয়ে সৃষ্টি পাছে বা বড় হয়ে তারে গ্রাসে। (কাজী নজরুল ইসলাম)

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বি স্মার্ট উইথ মুহাম্মদ

১৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:২২


ভূমিকাঃ বুকের বাঁ পাশে হাত দিয়ে বলুন তো আপনি আপনার সন্তানকে কতটুকু ভালোবাসেন! কিভাবে তার দিকে তাকান? কিভাবে তাকে ভালোবাসেন? কতটুকু ভালোবাসেন?আপনি তার কাছ থেকে কতটুকু আশা করেন? কেন আশা করেন? কিসের জন্যে আপনি তার কাছে দায়বদ্ধ? যখন আপনার বয়স হয়ে যাবে।বুদ্ধি লোপ পেয়ে যাবে।আপনার সামনে পাহাড় হয়ে দাঁড়াবে একটি প্রশ্ন,সেটি হলো- আপনি আপনার সন্তানের সাথে কতটুকু ভাল আচরণ করেছেন? হয়তো আপনি হীনমন্যতায় ভুগছেন।

(১) "বি স্মার্ট উইথ মুহাম্মদ" এই বইয়ের সবচেয়ে বড় বিষয়বস্তু হচ্ছে- আপনি কিভাবে বড় হবেন ও মহানবী (সা.) কিভাবে বড় হয়েছেন, আপনার শিশুকাল ও মহানবী (সা.) এর শিশুকাল কতটুকু সুন্দর ছিল।কিভাবে একজন মানুষের জীবন শিশুকাল থেকে যৌবনকাল পর্যন্ত প্রতিকূলতা পেরিয়ে সুন্দরভাবে গড়ে তোলা যায় মুহাম্মদ (সা.) তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

(২) বাচ্চাদের সাথে মিষ্টি কথা বলাকেই ভালো আচরণ বলে না।আপনি অবাক হবেন আমার কথা শুনে যে, শিশুদের যদি প্রতিকূল পরিবেশের সাথে বড় করা না যায় তাহলে তার ভালো অভ্যাসগুলো দীর্ঘস্থায়ী হয় না।আপনার সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে বাচ্চাদের চাওয়া-পাওয়া ও শব্দ ভান্ডারের উপর।আপনি তাকে গুরুত্ব না দিলে তার আত্মবিশ্বাস কমে যাবে।মুহাম্মদ (সা.) শিশুকালে খুব যত্মে বড় হয়েছেন।কিন্তু প্রতিকূল পরিবেশ তাকে ছাড়েনি।শুদ্ধ আরবি ভাষা শেখার জন্য তাঁকে মরুভুমির এক বেদুঈন পরিবারে থাকতে হয়েছিল।

(৩) যৌথ পরিবার আমাদের দেশ থেকে একেবারেই উঠে গিয়েছে।এর কারণও আছে।মানুষ একা বাঁচতে চায়।সত্যি কথা বলতে, আমাদের দেশের মানুষ সংগ্রামী জীবন থেকে বাঁচতে চায়।তাই তারা আবিস্কার করল কয়লা চালিত এক নতুন ট্রেন।তার নাম 'একক পরিবার'। একজন মানুষের অভিজ্ঞতার পরশ অন্য একজন মানুষের জীবনকে উজ্জল করে তোলে।মুহাম্মদ (সা.) যৌথ পরিবারে বড় হয়েছেন।তাইতো তিনি পেয়েছিলেন হাশিমের স্ত্রী সালমা,উয্যা (নানী),ফাতিমা আমর (দাদী) এর মত স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়ে না পড়া জ্ঞানী ও প্রখর বুদ্ধিধর নারীদের সংস্পর্শ।তিনি যে সবকিছু পুরুষদের কাছ থেকে শিখিছিলেন তা কিন্তু নয়!

(৪) বাচ্চাদের চারপাশের পরিবেশ পরিচয় করিয়ে দেয়ার দেয়ার দায়িত্ব আপনার।এই কাজটা খুবি সহজ।সবচেয়ে কঠিন কাজটা হচ্ছে আপনি কিভাবে তাকে টিকিয়ে রাখবেন। মহানবী (সা.) ছোটকাল থেকেই মক্কার বিভিন্ন গোত্রের যুদ্ধ দেখে বড় হয়েছেন।কিভাবে বিরূপ পরিস্থিতি সামাল দেয়া যায় তিনি তখন থেকেই প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন।আপনার সন্তান মেয়ে বলে তাকে হীনমন্যতায় ভুগাবেন না।তাকে উৎসাহ দিন ভালো কাজে।তা না হলে- হযরত খাদিজা (রা.) অনেক বড় ব্যবসায়ী হতে না, আয়শা (রা.) পর্দার আড়ালে থেকে এত এত সা সাহাবীর ক্লাস নিতেন না কিংবা হাজার হাজার হাদিস বর্ণনা করে যেতে না। হীনমন্যতা চাই না, জানার আগ্রহ চাই।

(৫) কৈশোরের বয়সটা খুব বিব্রতকর।এটা বিভ্রান্ত ছড়ায়,ধোঁকা দেয়,বিচারের ক্ষমতাকে অসমান করে দেয়। মহানবী (সা.) কৈশোরটাকে ক্লান্ত রেখেছেন।কারণ কৈশোর বয়সের আরেক নাম- শেখার বয়স।তাঁর পরিবারকে তিনি প্রশ্নের সম্মুখীন করেছেন,শুধুমাত্র শেখার জন্য।নিজের একাগ্রতাকে তিনি সন্দেহের পথে ঠেলে দেননি।মরুভূমিতে মেষ চড়িয়ে নিজেকে করেছেন দুর্ভেদ্য। কোন কাজকে তিনি ছোট মনে করেননি।মক্কা থেকে সিরিয়ার ১৫০০ কিঃমিঃ দূরত্বের পথ উটযোগে পাড়ি দেয়া মুহাম্মদ (সা.) এর কৈশোর বয়সটা ছিল রোমাঞ্চকর।প্রতিকূলতা তার কাছে ছিল হয়তো আনন্দের প্রতীক।

(৬) যখন নিজের সৃজনশীলতাকে ছড়িয়ে দেয়ার সময় আসে তখন এটা আমরা বলি যৌবন।পূর্বের অভিজ্ঞতার ফলাফল এখানে ছড়িয়ে দিতে হয়।যৌবনে সবচেয়ে কঠিন বিষয়- পছন্দ ও অপছন্দ।তার আগে আপনাকে কাজ খুঁজতে হবে।যদি আপনি কাজ পেয়ে যান এটা আপনার ভাগ্য।যদি কাজ খুঁজতে খুঁজতে আপনার সময় চলে যায় এটা আপনার ব্যর্থতা নয়।এটাকে আপনি অভিজ্ঞতা হিসেবে ধরে নিতে পারেন।

(৭) আপনার জন্ম কিন্তু পর্ণগ্রাফি বা মেয়ে/ছেলেদের পেছনে দেওয়ার জন্য হয় নি।ভালো কিছু করার জন্য হয়েছে।মহানবী (সা.) ছিলেন একজন নামকরা সৎ ব্যবসায়ী।'ওকাজ' মেলায় তিনি বিভিন্ন পণ্যের ব্যবসা করতেন।ওঁনার দোকানের পাশেই ছিল পতিতালয়।তার পাশে হতো উলঙ্গ নৃত্য ও গান-বাজনা। তিনি কখনও এসবে ফিরে তাকাননি।তবে সবার মনে একটা কথা জাগতে পারে, সেটা হলো- নবী ছিলেন বলে হয়তো তিনি এসব খারাপ কাছ থেকে বেঁচে থাকতে পেরেছিলেন।মোটেও না।তিনি শিখেছিলেন খারাপ কাজের বর্জন কিভাবে করতে হয়।আপনি যদি ভালো কাজ না করেন তাহলে খারাপ কাজ বর্জনের ক্ষমতা আপনার মাঝে কখনও সৃষ্টি হবে না।

(৮) আপনি যদি কোন কাজে নতুন হোন তাহলে একটু সাবধান।অভিজ্ঞরা আপনার থেকে সুযোগ নিবে।এটা আপনার জন্য দারুণ এক চ্যালেঞ্জ। সবকিছু প্রভু আপনাকে এমনি এমনি দিয়ে দেবে না।কিছু জোর করে নিতে হয়।যুদ্ধ করে নিতে হয়।ছিনিয়ে নিতে হয়।আপনার প্রতিটি রাত-দিন,সকাল-বিকাল,ঘন্টা-মিনিট-সেকেন্ড একেকটা চ্যালেঞ্জ। মহানবী (সা.) ইসলাম প্রতিষ্ঠা অলৌকিকভাবে করেন নি।তাঁর অধ্যবসায়,শ্রম,ত্যাগ এর বিনিময়ে তিনি পৌঁছেছিলেন তাঁর আপন লক্ষ্যে।

(৯) একটা মজার কথা বলি, প্রভু যদি তার এই পৃথিবীতে সবকিছু পরিশ্রম ছাড়া আলৌকিকভাবে দিয়ে দিতো তাহলে জন্মগ্রহণের পর মানুষ আকাশে উড়ত। আকাশ হতে বেহেশতি খাবার আসত।বই একবার পড়ে মুখস্থ হয়ে যেত। জন্মগ্রহণের আগেই প্রভু জ্ঞান দিয়ে দিত। প্রভু চাঁদ,সূর্য,গ্রহ,তারা,আকাশ,মাটি ও সপ্তম আকাশসহ সবকিছু সৃষ্টি করেছেন ছয় দিনে।একদিনে কেন নয়? তাহলে আমরা মানুষ নামের দ্রুতগামী জীব প্রভুর কান ঝালাপালা করে দিয়ে জিজ্ঞেস করতাম, আচ্ছা প্রভু সবকিছু যদি পরিশ্রম ছাড়াই না হয় তাহলে তুমি এত এত কিছু একদিনে সৃষ্টি করেছো কেন? কিন্তু প্রভু বলেন, আমি যখন বলি 'হয়ে যাও' তখন তা হয়ে যায়।নিশ্চই আমি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।

সমালোচনাঃ এই বইয়ের সমালোচনা করার মতো কিছুই পেলাম না।যদিও বইটি নিয়ে অনেক ইসলামি চিন্তাবিদের মতভেদ রয়েছে।আমাদের মুসলিম চিন্তাবিদদের নিয়ে একটাই কথা বলবো, বিজ্ঞান নিয়ে একটু চিন্তাভাবনা করুন।অন্যদের বলার সুযোগ দিন।সংঘর্ষ সৃষ্টি করবেন না।কোন কিছুকে বিতর্কিত করবেন না।হিংসা থেকে দূরে থাকুন।অকাজের গল্প কম করুন।নিজে জানুন,অন্যকে জানান।

উপসংহারঃ অলৌকিকভাবে প্রভু ও তাঁর সৃষ্টিকে বিশ্বাস করলে সে বিশ্বাসে ঘাটতি থেকে যায়।পরিশ্রম করে বিশ্বাস অর্জনের নামই সফলতা।


বই পর্যালোচনা: বি স্মার্ট উইথ মুহাম্মদ

মূল বইয়ের নাম: Muhammad: How He Can Make You Extra-Ordinary

মূল লেখক: ড. হিশাম আল আওয়াদি

বাংলা অনুবাদ: মাসুদ শরীফ

আমার রেটিং: ০৮/১০

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



কান্দাহার যেতে ভুল করে সামুতে চলে এসেছেন? এটা ভালো ট্রানজিট নয়।

১৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩০

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: আমি তো উড়োজাহাজের চাকায় বসিনি।ভালো সিট পেয়েছি।আর আমার আশপাশ অনেক মহিলাও আছে।এখন যদি কেউ আমেরিকার আর ইন্ডিয়ান মিডিয়া হয়ে যায় তাহলে আমার চীন চলে যেতে হবে,কান্দাহার নয়।

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৩০

হাবিব বলেছেন: রেটিং ২ কম দিলেন কেন?

১৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩১

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: কারণ এটি একটি গবেষণামূলক বই।

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইসলামী চিন্তাবিদ বলটে কিছু নেই, আছে বেদুইনী তত্ববিদ।

২০ শে আগস্ট, ২০২১ ভোর ৫:৩৪

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন।আপনার ব্যঙ্গ ভুলে সত্য হয়ে গিয়েছে।তাঁর শৈশবকাল বেদুইনদের সাথে কেটেছিল শুদ্ধ আরবি শেখার জন্য।আর আরবে বেদুইনরাই শুদ্ধ ও ব্যাকরণসম্মত আরবি জানে।তাই আপনাকে ধন্যবাদ।লেখার জন্য ভালো জায়গা পেলাম বলে মনে হচ্ছে।

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৭:২৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: গুড প্যারেন্টিং কোনটা ? আমার মতে, শিশুরা হল একটা গাছের মতো। মা বাবা হল কৃষক। কিন্তু আমরা মানুষরা আম গাছে কাঠাল ফলাতে চাই। তখনই শিশুর সকল প্রতিভা নষ্ট হয়ে যায়।
ইসলাম ধর্ম প্রবর্তন ছাড়া ব্যক্তিগতভাবে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনে খুব বেশি সাফল্য নাই। মক্কা বিজয় না করতে পারলে ইসলাম ধর্মও খুব বেশি প্রসার লাভ করত না। সাম্রাজ্য ছাড়া কোন ধর্মই বিস্তার লাভ করে নাই। যেই ধর্মগুলো সাম্রাজ্যের ঘাড়ে না চড়তে পেরেছে, তারা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এক লাখ বা দুই লাখ পয়গম্বরের কথা আমরা শুনি। কিন্তু তাদের ধর্মগুলোর কোন দেখা আমরা পাই না। কারণ তারা সাম্রাজ্য গঠন করতে পারেন নাই। রোমান সম্রাটরা খ্রিষ্ট ধর্ম গ্রহণ না করলে আজকে ইউরোপে এত খ্রিস্টান থাকত না। পৃথিবীর যে সব স্থানে মুসলিম সাম্রাজ্য ছিল, এখনও সে সব স্থানে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ট। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সময়ে গোষ্ঠীবদ্ধ জীবন ছিল। এই জন্য উনি যা কিছু নিয়ম কানুন করে গেছেন, তার প্রায় সবই গোষ্ঠীবদ্ধ জীবনযাপনের জন্য। তার জীবনের অনেকগুলো আচরণ এখন প্রচলন করা সম্ভব না। বিশেষ করে অধিক বিয়ে ও দাসীকে যৌনসঙ্গী হিসেবে ব্যবহার করার প্রথাগুলো এখনকার দুনিয়া প্রচলন করা সম্ভব না।

২০ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৮:৫৮

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: প্রথম পাঁচ লাইন তো ভালই ছিল।তারপর নিতম্বে চাপ পড়ার পর কথাগুলো বের হয়ে আসল।খুব কষ্ট হলো গো! কষা হলে সোনাপাতার গুঁড়ো অনলাইনে অর্ডার করতে পাওয়া যায়।

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:২৭

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ইসলামিপন্থীদের সঙ্গে কোন ভদ্র আলোচনা চলে না। আসলেই চলে না। কারণ আপনারা কোন মতামতকে খোলা মনে গ্রহণ করা শিখেন নি। পক্ষে থাকতে হবে সব সময়, একদম সহমত ভাই হতে হবে। সামান্যতম ভিন্নমত হলেই মুখ খারাপ করতে শুরু করেন। আমি যেই কথাগুলো বললাম, একটা কথা কি মিথ্যা ? যুক্তি দিয়া বোঝাতে পারবেন কেন আপনি মুখ খারাপ করলেন ? আচরণ ঠিক না করতে পারলে ধর্ম দিয়া কী করবেন ? ধর্ম মানুষকে সভ্য বানাতে এসেছিল নিশ্চয়ই। কিন্তু আপনার আচরণ কি সেটা প্রমাণ করে ? ভালো থাকবেন। আল্লাহ আপনাকে ভদ্র হওয়ার তৌফিক দান করুক।

২০ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:১৩

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: খোঁচা দিয়ে ভালো মানুষ সাজাকে ভদ্র আলোচনা বলে না।আল্লাহ আপনাকে সত্য বলা ও ভদ্র হওয়ার তৌফিক দান করুন।আমিন।

২০ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:১৬

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: দিয়েছি বাচ্চাদের বুক রিভিউ আর টেনে এনেছেন দাসী আর যৌনসঙ্গী।

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: এই বই ফলো করলে আধুনিক সমাজে চলা মুশকিল হয়ে যাবে।

২০ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৩৯

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: আধুনিক সমাজে তো চিটার-বাটপারে ভরা।অন্যায় তাদের বড় ধর্ম।কথাটা এমন হওয়া উচিত আধুনিক সমাজে নৈতিকভাবে চলা মুশকিল।আধুনিক সমাজ হলোঃ আমার পাশের বাসায় খুন হয়েছে তিনদিন পর খবর পেলাম, আমার পাশের ঘরের লোক না খেয়ে আছে কোন খবর নিলাম না, গরিব বাচ্চাকে খাবার খাওয়ালাম সাথে ওই বাচ্চার সেলফি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করে দিলাম।

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:২৬

কুশন বলেছেন: এই বই বক ধার্মিকদের জন্য। আধুনিক কুসংস্কার মুক্ত মানুষ এই বই ছুঁয়েও দেখবে না।

২০ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:০৬

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন।যাদের ঠোকরের অভ্যাস তারা সব জায়গায় ঠোকরায়।এদের ঠোকরের আগে নিয়ত থাকে ভালো জিনিসে আগে ঠোকরিয়ে খারাপ করে সবাইকে বলে বেড়াবে,এটা আগেই থেকেই বাসি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.