|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
পাখি পালনে উন্নত হবে শিশুর মানসিকতা
দুষ্টু প্রকৃতির শিশুদের নিয়ে অভিভাবকরা চিন্তিত, ভারাক্রান্ত আর হতাশাগ্রস্থও বটে। 
দুষ্টু প্রকৃতির সন্তানদের মানসিক পরিবর্তনে এক জোড়া পাখি পালন অনেকটা সহায়ক হতে পারে বলে অভিজ্ঞরা বলে থাকেন। 
  
 
[ এক জোড়া বাজরিগার হতে পারে শিশুর মানসিক স্বাস্থ্যের সহায়ক ] 
বাচ্চারা কথা না শুনা, সময় মতো নাওয়া-খাওয়া না করা, পড়াশোনায় অমনোযোগিতার বিষয়ে অভিভাবকরা যারপরনাই চিন্তিত। আর এই কারণে অভিভাবকদেরও নাওয়া খাওয়া হারাম হওয়ার উপক্রম হয় কখনো কখনো। ফলে অনেক সময় আদরের সন্তানের গায়ে হাত তোলা এবং মারধর করা অনেকটা স্বভাবে পরিণত হয় মা-বাবার। এমন ক্ষেত্রে শুধুমাত্র এক জোড়া সুন্দর খাঁচায় আবদ্ধ পাখি (অবশ্যই দেশীয় নয়) সন্তানের স্বভাবে পরিবর্ত আনতে সক্ষম। হ্যাঁ, এটা সত্যি। 
 
ইন্টারনেট ব্যবহার, মোবাইলে গেইম আসক্তি সন্তানদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যে ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করে। সেখানে আকর্ষণীয় এক জোড়া পাখি আপনার সন্তানের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যে দ্রুত পরিবর্তন করবে, যেটা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। প্রকৃতিকে ভালবাসবে আর চিন্তা চেতনায়ও জীবপ্রেম ফুটে উঠবে। 
তাই শুধু শাসন নয়, সন্তানের পরিবর্তনের জন্য কিছুটা কৌশলীও হতে হবে। এজন্য এক জোড়া পাখি পালন হতে পারে আপনার সন্তানের  জন্য মোক্ষম কৌশল।
 ২০ টি
    	২০ টি    	 +২/-০
    	+২/-০  ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৪
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৪
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন ভাই কাইকর।
২|  ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৪০
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৪০
কাইকর বলেছেন: তবে, খাঁচার মধ্যে পাখিকে আটকে রাখা কি ঠিক? তারাতো স্বাধীনভাবে ঘুরবে, ফিরবে ও উড়বে।
  ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৬
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৬
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: “তবে, খাঁচার মধ্যে পাখিকে আটকে রাখা কি ঠিক? তারাতো স্বাধীনভাবে ঘুরবে, ফিরবে ও উড়বে।” - একমত আপনার সাথে। ছবিতে যে পাখিগুলো দেখছেন এগুলো কেচিং বার্ড, খাচায় এগুলোকে পোষা হয়, এগুলো আমাদের দেশীয় বার্ড নয়, এরকম অনেক প্রজাতির পাখি আছে যেগুলোকে শুধুমাত্র খাচায় পোষা হয়, এগুলো স্বাধীনভাবে উড়ে বেড়ানোর মতো পাখি না।
৩|  ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৪৬
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৪৬
রাকু হাসান বলেছেন: এই কোৗশলটি কাজে লাগবে বলে মনে করি ..।শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ।
  ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৭
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৭
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: রাকু হাসান, ভাল লাগলো আপনার সুচিন্তিত মতামত। ধন্যবাদ জানবেন ভাই।
৪|  ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫০
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫০
লাবণ্য ২ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
  ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৭
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৭
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: আপনার হাতের কদম ফুল গুলো অসম্ভব রকম সুন্দর। 
ধন্যবাদ রইলো, পোষ্টে মন্তব্য করার জন্য।
৫|  ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১:০০
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১:০০
সিগন্যাস বলেছেন: এখন দুষ্ট বাচ্চাদের হাতে ট্যাব তুলে দেওয়া হয়।ফলাফল ডাবল দুষ্টামি
  ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১:০৪
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১:০৪
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: ওরা দুষ্টামি করবে এটাতো ভাই স্বাভাবিক। আমাদের সময় আমরা দাং-গুলি খেলেছি, মার্বেল খেলেছি, ঘুড়ি উড়িয়েছি, গোল্লাছুট খেলেছি, দারিয়াবান্ধা ইত্যাদি নিয়ে আমরা মেতে থাকতাম। এখনকার বাচ্চারা সেগুলো কোথায় পাবে? এগুলো অনেকটা বিলুপ্ত বললেই চলে। এখন সময় পরিবর্তন হয়েছে, মানসিকতা পরিবর্তন হয়েছে। তবে, সমজদার হিসাবে বড়দের একটু লক্ষ্য রাখতে হবে, এই আর কি। 
মন্তব্যে ধন্যবাদ জানবেন ভাই। ভাল লাগল আপনার মন্তব্য।
৬|  ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ২:৩৭
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ২:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় খুরশীদ ভাই। আশাকরি ভালো আছেন। পোষ্টটি  অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক পোষ্ট।  ++
শুভ কামনা রইল।
  ২৬ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:২৫
২৬ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:২৫
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, ভাল আছি। স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়ে আন্তরিকতা প্রদর্শন করেছেন। সেজন্য ধন্যবাদ জানবেন। 
পোষ্ট সম্পর্কে যথাযথ মূল্যায়ন আমাকে আনন্দিত করেছে।  থ্যাংকস পুনরায়।
৭|  ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ২:৫৪
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ২:৫৪
আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: পাখি পালা আমার সখ , এখনো রোজ মিঠুকে আদর করতে পারলে আমার আনন্দ হয় । ব্যাস্ত সময় পাখির ডাক আর কথা বলা মনকে মুগ্ধ করে দেয় । পাখি পালনে হতে যত্নশীল । সুন্দর ভালো লাগা এক জোড়া বাজরাঙ্গি।
  ২৬ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:২৬
২৬ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:২৬
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: ‘মিঠু’ পাখি জগতে একটি কমন নাম। পাখির প্রতি আপনার আন্তরিকতা যথেষ্ট উৎসাৎ সূচক । ধন্যবাদ জানবেন ভাই।
৮|  ২৫ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৫
২৫ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন: 
পাখীকে বন্দী করে রাখা অন্যায়।
আপনার ভাবনায় ভয়ংকর সমস্যা আছে।
  ২৬ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৩৭
২৬ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৩৭
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: মিঃ চাঁদগাজী,
আপনি হয়তো জানেন না, পাখির প্রতি যাদের ভালবাসা রয়েছে তাদের হৃদয় কোমল হয়, তারা হয় সৃজনশীল, সত্য ও সুন্দরের পূজারী। আপনি এও জানেন না যে, আমাদের দেশে বর্তমানে পাখি পালন শিল্পের পর্যায়ে রয়েছে। এই সেক্টরে আত্ননিয়োগ করে দেশের হাজার তরুন যুবক নিজেদের বেকারত্ব ঘুচিয়ে সাবলম্বি হয়েছেন। খোঁজ নিয়ে দেখুন, আপনার ধারণা পাল্টে যেতে বাধ্য। পাখি পালন, উৎপাদনকে আজ যারা পেশা হিসাবে নিয়েছেন তারা কেউই দেশী পাখি পালন করেন না বা উৎপাদন করেন না (সত্য কথা বলতে কি দেশী পাখি খাচায় উৎপাদন সম্ভবও না)। যেসব পাখি খাচায় উৎপাদন করা হয় সেগুলো খাচার পাখি, এগুলোকে  ছেড়ে দিলে মুক্ত আকাশে উড়ে বেড়াতে পারবে না, কাক, চিল, বাজের আক্রমণে প্রাণ হারাবে। 
আপনার দ্বিতীয় বাক্যের উত্তরে তেমন কিছু বলার নাই, ভয়ংকর ভাবনা বা আচরণ কার পোষ্টে প্রকাশ পায় সেটা ব্লগার বন্ধুরা বিবেচনা করবেন, বিবেচনা করছেনও। ধন্যবাদ।
৯|  ২৫ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:০৫
২৫ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: পাখি পালা অনেক দিগদারি।
  ২৬ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৪১
২৬ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৪১
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: “ দিগদারি”  শব্দটি আঞ্চলিকতাকে স্মরন করিয়ে দিল। খুব সুন্দর একটি শব্দ। 
যা হোক, আসলে পোষ্টের উদ্দেশ্য ছিল শিশুদের বিনোদন দেয়ার ক্ষেত্রে পাখির ভূমিকা শীর্ষক (যদিও মূল ভাবটা খেলার ভিতরে লুকায়িত ছিল, সরাসরি উঠে আসেনি)। বড়দের জন্য আসলেই এটা বিরক্তিকর, তবে উদ্দেশ্য যদি ভাল কিছু করা হয় তাহলে সমস্যা হবার কথা নয়। ভাল লাগলো আপনার মতামত পেয়ে। ধন্যবাদ জানবেন ভাই।
১০|  ২৬ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:০০
২৬ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:০০
পবন সরকার বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
  ২৬ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:২১
২৬ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:২১
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: এটা সম্ভবত কৃষ্ণচূড়া; ভুল না শুদ্ধ জানাতে ভুলবেন না যেন। 
মন্তব্যে অসংখ্য মোবারকবাদ জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৩৯
২৫ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৩৯
কাইকর বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।