![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
”রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা” - কাজী নজরুল ইসলাম। আমি একজন স্বাধীনচেতা মানুষ। বর্তমানের কুৎসিত রাজনীতির বশবর্তী হয়ে কোন সংকীর্ণতাকে ঠাই দেয়া কোন শিক্ষিত লোকের উচিত নয়। কারণ এখনকার রাজনীতির উদ্দেশ্য জনসেবা নয়, বরং জনগণকে বঞ্চিত করে কিভাবে নিজে বড় হওয়া যায় এটাই মূল উদ্দেশ্য। দয়া করে কোন দলের হয়ে অন্য দলের সাথে কামড়া-কামড়ি না করে, আসুন আমরা সকল ভালর পক্ষে এবং সকল মন্দের বিপক্ষে সোচ্চার হই। আমার লেখা পড়ে যদি আমাকে কোন রাজনৈতিক দলের মাতাদর্শী বা কোন দলে ফেলার চেষ্টা করেন, তাহলে বড় ভুল করবেন । আমি একজন দেশপ্রেমিক, দেশকে প্রচন্ড ভালবাসি, ইংরেজীতে যাকে বলে JINGO. দেশের নামে কেউ মিথ্যা কিছু বললে মাথায় রক্ত উঠে যায়, তা সে যে-ই হোক । এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমার এই প্রাণের দেশ বাংলাদেশের গৌরব কোন দিন ভূলুন্ঠিত হবার নয়। শহীদ, বি.বি.এ, এম.বি.এ,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ভাগ্যিস মহাসেনের মা হরলিক্সের সন্ধান পায়নি। নতুবা তো আজ মহাসেনকে সবার সামনে এতো দুর্বল হতে হতো না। কারণ, যেখানে দুধেরও শক্তির প্রয়োজন হয় (এ্যডের ভাষায় “দুধে হরলিক্স মিশাও, দুধের শক্তি বাড়াও”) সেখানে মহাসেনের তো তিন বেলাই হরলিক্সের প্রয়োজন ছিল
যাই হোক, শাসকরা বুঝি এমনই হয়। জীবিত থাকতে মহাসেন শ্রীলংকার মানুষদের শাসন করেছে, আর শাসকরা তো বেশ আর কম অত্যাচার করেই থাকে, আর মরে গিয়েও ঘূর্ণিঝড় হয়ে আমাদের দিকে তেড়ে আসছে। অর্থাৎ শাসকরা মরে গিয়েও সাধারণ মানুষদের শান্তি ধূলিসাৎ করে। আগে তার শাসনের আওতা ছিল শুধু শ্রীলংকা, আর এখন আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে মানুষের চোখের ঘুম হারাম করে দিয়েছে।আজ পেপারে পরলাম মহাসেন নাকি আধুনিক শ্রীলংকার রূপকার এবং অনেক ভাল ছিল। তারপরও এই অবস্থা আর আমাদের শাসকরা তো দূর্নীতি, হরতাল আরো বিভিন্ন কাজ করে এখনি জনগণের শান্তির মাঝে স্টিমরোলার চালাচ্ছে, আর পরলোকে গিয়ে জানি কি করে! যখন ভাবছি আমাদের নাতি-পুতিরা টিভি চ্যানেলে ব্রেকিং নিউজে দেখছে, বাংলাদেশের দিকে ২০০কি:মি: বেগে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় হাসিনা বা খালেদা বা এরশাদ, তখনি গা শিওরে উঠছে। মহাসেন তো মরার পর নিজের দেশকে ছাড় দিয়েছে, কিন্তু তারা কি তখন আমাদের ছাড় দিবে?
©somewhere in net ltd.