নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলা আমার, আমি বাংলার

"বাংলা আমার জন্মভূমি, বাংলা আমার প্রাণ; হবনা পিছপা, রাখতে আমার বাংলা মায়ের মান ।"

শহীদ ভূইয়া

”রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা” - কাজী নজরুল ইসলাম। আমি একজন স্বাধীনচেতা মানুষ। বর্তমানের কুৎসিত রাজনীতির বশবর্তী হয়ে কোন সংকীর্ণতাকে ঠাই দেয়া কোন শিক্ষিত লোকের উচিত নয়। কারণ এখনকার রাজনীতির উদ্দেশ্য জনসেবা নয়, বরং জনগণকে বঞ্চিত করে কিভাবে নিজে বড় হওয়া যায় এটাই মূল উদ্দেশ্য। দয়া করে কোন দলের হয়ে অন্য দলের সাথে কামড়া-কামড়ি না করে, আসুন আমরা সকল ভালর পক্ষে এবং সকল মন্দের বিপক্ষে সোচ্চার হই। আমার লেখা পড়ে যদি আমাকে কোন রাজনৈতিক দলের মাতাদর্শী বা কোন দলে ফেলার চেষ্টা করেন, তাহলে বড় ভুল করবেন । আমি একজন দেশপ্রেমিক, দেশকে প্রচন্ড ভালবাসি, ইংরেজীতে যাকে বলে JINGO. দেশের নামে কেউ মিথ্যা কিছু বললে মাথায় রক্ত উঠে যায়, তা সে যে-ই হোক । এত রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমার এই প্রাণের দেশ বাংলাদেশের গৌরব কোন দিন ভূলুন্ঠিত হবার নয়। শহীদ, বি.বি.এ, এম.বি.এ,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শহীদ ভূইয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের সবচেয়ে উদীয়মান খাত: হরতাল (শুধু পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন)

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

হরতালের জন্য একটা রেজিস্ট্রি বুক থাকলে ভাল হত। যেখানে আগে থেকে বিভিন্ন দল বিভিন্ন দিন গুলি হরতালের জন্য বুকিং করবে। নতুবা একদিনে কয়েকটা দলের একসাথে হরতাল পড়ে যেতে পারে । যেমন আজ সমমনা এবং বিপরীতমনা প্রায় ৭-৮ টা দল একসাথে হরতাল ডেকেছে। হরতালে পিকেটারদের হাতে পড়লে কোন দলের বলে আবার কোন দলের মার খাই। এই ৭-৮ টা দল ৭-৮ টা ভিন্ন দিন হরতাল দিলে কি সমস্যা হত! ব্যক্তিগতভাবে হরতাল আমার কাছে কোন সমস্যা মনে হয়না, কারণ ক্লাস ছাড়া সবকিছুই চলে। এক রমজানে আমি টঙ্গি থেকে ঢাবি গিয়েছি ৪ ঘণ্টায় (১১:০০টা থেকে ৩:০৫) আর হরতালে গিয়েছি ২৭ মিনিটে (১০:২৫ টা থেকে ১০:৫২) যাই হোক, আমাদের কথা চিন্তা করে হরতাল যেহেতু বন্ধ হবে না। so think positive, পজিটিভ চিন্তা করতে হবে। তাই দেশের দীর্ঘ মেয়াদি বারটা বাজানোর লক্ষ্যে, আমার অনুর্বর মস্তিস্কের চিন্তা প্রসূত কিছু পরামর্শ



-রেজিস্ট্রি বুক খুলে হরতালকেও একটা নিয়মের মধ্যে আনা উচিত ।

- হরতাল মন্ত্রণালয় খুললেও খুব একটা খারাপ হয় না।

- বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও ”হরতাল ম্যানেজমেন্ট” নামে একটা কোর্স চালু করতে পারে। সর্বোপরি, হরতাল নিয়ে বিস্তর গবেষণারও একটা সুয়োগ আছে।

-কেউ ইচ্ছা করলে এর উপর phdও করতে পারে।

-আবার ইচ্ছা করলে যেসব দেশে হরতাল নেই, সেসব দেশে হরতাল রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যেতে পারে।তাহলে জিএসপি স্থগিতের ক্ষতি পুষিয়ে যাবে। (হরতাল তো আর পণ্য না, তাই আমাদের দেশে হরতাল চিন্তাবিদদের বিদেশে বিরোধী দলের মাথায় হরতালের আইডিয়া ডুকানোর জন্য তাদের বিদেশে রপ্তানি বোঝানে হয়েছে।)



অর্থাৎ হরতালকে একটা লাভজনক খাতে রূপান্তরের বিস্তর সুযোগ আছে। সো, হরতাল নিয়ে টেনসিত হবার এখনি সময়, দেরি করলেই লেট হয়ে যাবে। আমাদের দেশে এ খাতের উন্নয়নের ব্যাপক সম্ভাবিলিটি আছে। কারণ প্রতি সরকারের আমলেই এ খাতের ভয়ংকর রকমের চাহিদা থাকে। শুধু সরকার ও আমজনতার পৃষ্টপোষকতার অভাবে পৃষ্ঠপোষক শূণ্যতা জনিত রোগে এই খাত কোমর সোজা করে দাড়াতে পারছে না।এ খাতের উন্নয়নে সরকার ও আম-জাম সকল জনগণের ব্যাপক পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন। তাই এ খাতের উন্নয়নে সবাই এগিয়ে আসুন….

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.