নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পথের মাঝে খুজে পাবে আসল ঠিকানা...

আমি পথহারা পথিক...পথে পথে ঘুরে বেড়াই, পথের নেশায়....লোকের কথা শুনি, কখনো কখনো বলার চেষ্টাও করি। আমার কথা সবার ভাল লাগবে এমনটা আশা করি না। আমি বিশ্বাস করি, যে পথের নেশায় পথে পথে ঘুরে বেড়াই, সেই পথের দেখা আমি পাবই........

পথহারা সৈকত

আমি পথহারা পথিক...পথে পথে ঘুরে বেড়াই, পথের নেশায়....লোকের কথা শুনি, কখনো কখনো বলার চেষ্টাও করি। আমার কথা সবার ভাল লাগবে এমনটা আশা করি না। আমি বিশ্বাস করি, যে পথের নেশায় পথে পথে ঘুরে বেড়াই, সেই পথের দেখা আমি পাবই........

পথহারা সৈকত › বিস্তারিত পোস্টঃ

পোকামাকড় খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে জাতিসংঘ :-* :-* :-* :-*

১৪ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬



বিশ্বব্যাপী ক্ষুধা মোকাবেলায় বেশি করে পোকামাকড় খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে জাতিসংঘ। এ সংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অরগানাইজেশনের (এফএও) প্রতিবেদনে বিশ্ববাসীর প্রতি এ আহ্বান জানানো হয়।



এফএওয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, পোকামাকড় খেলে পুষ্টির সঙ্গে খাদ্য দূষণও কমবে। এ ছাড়াও বোলতা, গোবর পোকা ও অন্য সব কীটপতঙ্গ মানুষ ও গবাদিপশুর জন্য খাদ্য হিসেবে ‘ব্যবহারে আওতাধীন’ আছে। খাদ্য ও খাওয়ানোর নিরাপত্তার অনেকগুলো পন্থার একটি হচ্ছে পোকামাকড়ের চাষ।



গবেষকরা জানিয়েছেন, পোকামাকড় পুষ্টিকর কারণে এতে বেশি মাত্রায় আমিষ, চর্বি ও খনিজ পর্দাথ আছে। যেসব শিশু পুষ্টিহীনতায় ভোগে তাদের জন্য খাদ্যের পরিপূরক হিসেবে পোকামাকড় খুবই গুরুত্বপূর্ণ।



বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়, পোকামাকড় সব খানে পাওয়া যায়। তাদের উৎপাদনও হয় দ্রুত। তারা দ্রুত বেড়ে ওঠে। পোকামাকড় উৎপাদন খুবই সাশ্রয়ী। খুব দ্রুত তাদের খাওয়ার উপযোগী করে তোলা যায়।



উদাহরণ হিসেবে ঝিঁঝিঁ পোকার কথা বলা যায়। একটি গবাদি পশুর চেয়ে ১২ গুণ কম খাওয়ানোর পরও গবাদি পশুর সমান আমিষ পাওয়া যায় ঝিঁঝি পোকায়।



শুধু তাই নয়, অন্য সব গবাদি পশুর থেকে অধিকাংশ পোকামাকড়ই পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপাদন করে না। শূকরের মতো পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর গ্যাস উৎপাদনকারী পোকামাকড়ের সংখ্যা খুবই নগণ্য বলে প্রতিবেদনে উঠে আসে।



বিশ্বের অনেক মানুষই নিয়মিত পোকামাকড় খায়। কিন্তু এটি পশ্চিমাদের কাছে অত্যন্ত বাজে মনে হয়।



এএফও জানায়, বিশ্বের ২০০ কোটি মানুষ তাদের খাদ্য তালিকায় পোকামাকড়কে স্থান দিয়েছে। তবে অনেক পশ্চিমা দেশগুলোতে পোকামাকড় খাওয়ায় লোকদের অনীহা আছে। আর এ অনীহাই খাদ্য তালিকায় পোকামাকড়কে স্থান দেওয়ার সবচেয়ে বড় বাধা।



প্রতিবেদনে পরামর্শ দেওয়া হয় রান্নার নতুন রেসিপিতে পোকামাকড় অন্তর্ভূক্ত করে খাদ্য শিল্প ‘পোকামাকড়ের মর্যাদা’ বাড়াতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বেশ কিছু পোকামাকড় সুস্বাদ হিসেবে বিবেচিত হয়। যেমন দক্ষিণ আফ্রিকার কিছু অঞ্চলে গুটিপোকা বিলাসবহুল আর দামেও চড়া।

তথ্য সুত্র: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

আমি বিভীষণ বলেছেন: জাতিসংঘ ইহা কোথায় প্রকাশ করিয়াছে। উহার লিঙ্কু দিলে বড়ই পুলকিত হইতাম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.