নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পথের মাঝে খুজে পাবে আসল ঠিকানা...

আমি পথহারা পথিক...পথে পথে ঘুরে বেড়াই, পথের নেশায়....লোকের কথা শুনি, কখনো কখনো বলার চেষ্টাও করি। আমার কথা সবার ভাল লাগবে এমনটা আশা করি না। আমি বিশ্বাস করি, যে পথের নেশায় পথে পথে ঘুরে বেড়াই, সেই পথের দেখা আমি পাবই........

পথহারা সৈকত

আমি পথহারা পথিক...পথে পথে ঘুরে বেড়াই, পথের নেশায়....লোকের কথা শুনি, কখনো কখনো বলার চেষ্টাও করি। আমার কথা সবার ভাল লাগবে এমনটা আশা করি না। আমি বিশ্বাস করি, যে পথের নেশায় পথে পথে ঘুরে বেড়াই, সেই পথের দেখা আমি পাবই........

পথহারা সৈকত › বিস্তারিত পোস্টঃ

মত পাল্টাচ্ছেন হাসিনা ..........মত পাল্টাচ্ছেন হাসিনা .... :) :) :)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০১

রাজনৈতিক সঙ্কট ও সংঘাত এড়াতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান হওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে দাঁড়াতে রাজি হয়েছেন।

বিষয়টি নিয়ে দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে আলোচনাও করেছেন তিনি। দলের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া তাঁর দেওয়া নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা বাস্তবায়ন করতেই এ ছাড় দিতে তিনি প্রস্তুত বলে জানা গেছে।

সংবিধানের আলোকে নির্বাচনকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী এ সরকারের প্রধান হওয়ার বিষয়ে গতকাল পর্যন্ত অনড় আওয়ামী লীগ । তাঁর এ অনড় অবস্থানের কারণে দেশে রাজনৈতিক পরিবেশ সংঘাতময় হয়ে উঠার আশঙ্কা দেখা দেয়।

এদিকে আসন্ন সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়া নিয়ে দেখা দেয় শঙ্কা। এ বিষয়ে বিরোধীদল থেকে আল্টিমেটাম দিয়ে টানা তিনদিনের হরতাল ঘোষণা করা হয় বিএনপির শুক্রবারের সমাবেশ থেকে । নগরীতে ব্যাপক নিরাপত্তা সত্তেও একের পর এক বোমা, ককটেল বিস্ফোরণ, গাড়িতে আগুন, মন্ত্রী এমপি, বিচারপতিদের বাড়ীর সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আতঙ্ক দেখা দেয় জনমনে।

এদিকে পরিস্থিতি বিবেচনা ও সমাঝোতার পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষে প্রধানমন্ত্রী আজ শনিবার যেকোনো সময় বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফোনে আলাপ করবেন বলেও জানা গেছে। তবে এ বিষয়ে আলোচনার সময় শেখ হাসিনা একটি শর্ত জুড়ে দেবেন। আর তা হলো- নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান হবেন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ অথবা স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলি থেকে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।

তবে বিএনপি আগেই জানিয়েছে, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি ও স্পিকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে যাবে না তাঁরা। এ প্রসঙ্গে গত ২৭ আগস্ট জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ এক আলোচনা সভায় বলেছিলেন, ‘রাষ্ট্রপতি ও স্পিকার দলীয় ব্যক্তি। আর দলীয় ব্যক্তির অধীনে কোনো নির্বাচনে যাবে না বিএনপি।’

নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে গতকাল শুক্রবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ১৮ দলীয় জোটের সমাবেশ খালেদা জিয়া বলেছেন, ‘দুই দিনের মধ্যে আলোচনার শুরু না করলে ২৭ অক্টোবর ভোর ৬টা থেকে ২৯ অক্টোবর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সারাদেশে হরতাল পালন করা হবে। এ হলো, ১৮ দলের প্রাথমিক কর্মসূচি। এরপরও সরকার কিছু না করলে আরো কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে।’

আর সবাই হাসিনাকে মত পাল্টাতে বাধ্য করেছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: আগে দর্শন পরে গুন বিচার।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন:
সরকারের যতো তারাতারি শুভ বুদ্ধির উদয় হবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

পথহারা সৈকত বলেছেন: সরকারের যতো তারাতারি শুভ বুদ্ধির উদয় হবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল। +++++++

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

পথহারা সৈকত বলেছেন: সরকারের যতো তারাতারি শুভ বুদ্ধির উদয় হবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল। +++++++

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শুভবুদ্ধির বোধোদয়ে হবে দেশ এর মঙ্গল
দূর হোক সন্ত্রাস
আর কত নিরপরাধ অন্যায় আচরনে
ফেলবে চোখের জল

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

পথহারা সৈকত বলেছেন: আর কত নিরপরাধ অন্যায় আচরনে
ফেলবে চোখের জল ????

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

শফিক আলম বলেছেন: ব্যাপারটা যত সহজ মনে করছেন ততটা নয়। এইতো বললেন, বর্তমান রাষ্ট্রপতি কিংবা স্পীকারের প্রস্তাব দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী, কিন্তু খলেদা জিয়া বা বিএনপি আগেই বলেছে যে তারা এদের কারো অধীনেই নির্বাচনে যাবে না। তা'হলে কি দাঁড়ালো! শেখ হাসিনা নিশ্চয়ই খালেদা জিয়ার পছন্দ মতো কারো অধীনে নির্বাচনে যাবে না। আর সেখানেই আসল সমস্যা। এই সমস্যা আমরা গত ২০ বছর ধরে দেখে আসছি।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

পথহারা সৈকত বলেছেন: এই সমস্যা আমরা গত ২০ বছর ধরে দেখে আসছি। :| :| :|

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.