![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি পথহারা পথিক...পথে পথে ঘুরে বেড়াই, পথের নেশায়....লোকের কথা শুনি, কখনো কখনো বলার চেষ্টাও করি। আমার কথা সবার ভাল লাগবে এমনটা আশা করি না। আমি বিশ্বাস করি, যে পথের নেশায় পথে পথে ঘুরে বেড়াই, সেই পথের দেখা আমি পাবই........
যারা সারা বিশ্বে সভ্যতার ফেরি করে বেড়ায়...অনেকটা চেতনার ফেরিওয়ালাদের মত আবার সুযোগ পেরেই নাক সিটকিয়ে আমাদের ব্লাডি নেটিভ বলে গালি দেয়। সেই বিশ্ব চোরদের লজ্জাস্কর অতীত ইতিহাস ফাঁস হ্ওয়া শুরু হয়েছে কয়েক দশক আগে থেকেই। তারই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি প্রকাশ হল যে "মানুষের মাংস খেতো বৃটিশ রাজপরিবার!"
মুল খবর:
রাজপরিবার তাদের খাবার দাবার ও সমৃদ্ধ রেসিপির কারণে বেশ আলোচিত। কিন্তু যে ব্যাপারটা নিয়ে কমই কথা বার্তা হয়েছে, সেটা হলো রাজপরিবারের অনেক সদস্যই মানুষের মাংস খেয়েছেন।
সম্প্রতি রাজপরিবারের ওপর প্রকাশিত একটি বই থেকে এই তাক লাগানো তথ্য পাওয়া যায়। এতে দেখানো হয়েছে, আঠারো শতকের শেষের দিকে রাজপরিবারের কিছু সদস্য মানুষের শরীরের বিভিন্ন অংশ খেতেন।
লেখক আরো বলেছেন, এ চর্চাটা শুধু রাজপরিবারেই সীমাবদ্ধ ছিল না। তখনকার অনেক অভিজাত পরিবারই এটা করতো।
মানুষের মাংস খাওয়ার ব্যাপারটা যতটুকু বিশ্বাস করা হয় শুধু আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার ব্যাপারই না এটা ইউরোপেও ছিল।
লেখক লিখেছেন, ‘আমাদের স্কুলে আমাদের যেগুলো পড়ানো হয় না কিন্তু যেটা আমাদের সংস্কৃতি ও সাহিত্যের ইতিহাসে এর ভুরিভুরি প্রমাণ রয়েছে সেটা হলো ইংল্যান্ডের রাজা প্রথম জেমস মানুষের মাংস দিয়ে চিকিৎসা নিতে অস্বীকার করেছিলেন। দ্বিতীয় চার্লস তার নিজের ঔষধ নিজেই বানিয়েছিলেন। প্রথম চার্লস তো নিজেই ঔষধ হয়ে যান!’
দ্বিতীয় চার্লসের সঙ্গে আর যেসব বিখ্যাত নরমাংস সেবনকারী ছিলেন- তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- প্রথম ফ্রান্সিস, রানী প্রথম এলিজাবেথের চিকিৎসক জন ব্যানিস্টার, এলিজাবেথ গ্রে, কাউন্টেস অব কেন্ট, রবার্ট বয়েল, থমাস উইলিস, তৃতীয় উইলিয়াম ও রাণী ম্যারি।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে নরমাংস সেবনের ইতিহাসটা কয়েকটা সামাজিক প্রশ্ন তুলেছে এমনটাই মনে করেন ওই বইয়ের লেখক ড. সাগ।
তিনি বলেন, ‘চিকিৎসাক্ষেত্রে নরমাংসের ব্যবহার নিয়ে ইউরোপীয় বৈজ্ঞানিক গবেষণা, প্রকাশনা, ব্যবসায়িক নেটওয়ার্ক সংক্রান্ত লিখিত অনেক তথ্য পাওয়া যায়।’
ড. সাগ বলেন, ‘যেখানে মরদেহকে চিকিৎসা সেবায় ব্যবহারের বিষয়টি একটা মধ্যযুগীয় ব্যাপার ছিল, সেখানে বিজ্ঞানের ওই উৎকর্ষের সময়টাতে ইউরোপে কেন এমনটা চলছিল এটা ভাববার বিষয়।’
এটা অষ্টাদশ শতক পর্যন্ত বেশ ভালভাবেই টিকে ছিল এমনকি রানী ভিক্টোরিয়ার সময়েও দরিদ্র শ্রেণীর মধ্যে এই চর্চা ছিল।
তথ্য সুত্র:
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
পথহারা সৈকত বলেছেন:
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: নরখাদক........!!!!
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
পথহারা সৈকত বলেছেন: বৃটিশ নরখাদক.!!!!
সভ্যতার ফেরিওয়ালা
৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বলেন কি! বেশ ইন্টারেস্টিং তো!!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
পথহারা সৈকত বলেছেন: বেশ ইন্টারেস্টিং?????????? বেশ ইন্টারেস্টিং ????????
৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
ড. জেকিল বলেছেন: এখন ব্রিটিশ দের ধরে চিবানো উচিৎ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
পথহারা সৈকত বলেছেন: এখন ব্রিটিশ দের ধরে চিবানো উচিৎ।
৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৩
ভ্যাগবন্ড বলেছেন: এখনও ২৫% বৃটিশ নরমাংস খেয়ে দেখতে আগ্রহী !!!
সূত্র
২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২২
পথহারা সৈকত বলেছেন:
৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫
অনিকেত রহমান বলেছেন: সমায়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অসভ্য রাই সভ্য হয়।।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
পথহারা সৈকত বলেছেন: অনিকেত রহমান বলেছেন: সমায়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অসভ্য রাই সভ্য হয়।।
Originality never be changed. [ Ancient Scholar ]
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: