![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি পথহারা পথিক...পথে পথে ঘুরে বেড়াই, পথের নেশায়....লোকের কথা শুনি, কখনো কখনো বলার চেষ্টাও করি। আমার কথা সবার ভাল লাগবে এমনটা আশা করি না। আমি বিশ্বাস করি, যে পথের নেশায় পথে পথে ঘুরে বেড়াই, সেই পথের দেখা আমি পাবই........
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ভারত এখন বাংলাদেশ ইস্যুতে বড় ধরনের কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে যাচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত।
তবে নির্বাচনের পর শেখ হাসিনা গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে বিরোধী দলের দাবি মেনে নিতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা এই ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন ভারতকে।
গতকাল রবিবার ভারতের ইংরেজি দৈনিক ‘দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’-এর একটি প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, নির্বাচনের পর বাংলাদেশ যাতে বড় ধরনের আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া ও নিন্দার মুখে না পড়ে, সেজন্য ভারতের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানা গেছে। এজন্য বিশ্বের ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলো ও বিভিন্ন ফোরামের সঙ্গে আলোচনা করতে যাচ্ছে ভারত।
প্রধান বিরোধী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ছাড়াই রোববার বাংলাদেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে ৩০০ সংসদীয় আসনের মধ্যে ভোট হয়েছে ১৪৭টি আসনে। বিরোধী দলগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দল হিসেবে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। এরই মধ্যে শেখ হাসিনা প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখেছেন আবার ক্ষমতায় এলে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবেন। কারণ নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলো, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, প্রকৃতপক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের কতিপয় আলোচক ভারতীয় আলোচকদের এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন যে গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে শেখ হাসিনা বিরোধী দলের দাবি মেনে নিয়ে পদত্যাগ করতে পারেন। তবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কোনো শূন্যস্থান রাখতে চাননি, যাতে তৃতীয় শক্তির ক্ষমতা দখলের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়। আর নির্বাচন করার মাধ্যমে তিনি চেয়েছেন যাতে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতাও পূরণ হয়। শেখ হাসিনার কাছ থেকে এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে যে তাঁর দল আবারও নির্বাচন দিতে সম্মত হবে, যদি এই নির্বাচনের পর সংলাপে কোনো ফল পাওয়া যায়।
নয়াদিল্লির এখন ভয়, যুক্তরাষ্ট্রের মতো অনেক দেশ শেখ হাসিনার নতুন সরকারকে অনুমোদন না-ও করতে পারে, যা সরকারকে বিপাকে ফেলবে। ১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়া ঠিক একই পরিস্থিতিতে পড়েছিলেন, যেখানে হাসিনা খালেদার অবস্থানে ছিলেন। তখন বড় কোনো শক্তি মারাত্মক উদ্বেগ প্রকাশ করেনি। তবে সে সময় গণ-আন্দোলনে খালেদা সরকারের পতন হয়।
জানা গেছে, ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ইস্যুতে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের আলোচকরা একাধিক বৈঠক করেছেন। এর একপর্যায়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতও ভারত সফর করেন। তবে দুই দেশের মতপার্থক্যের প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে জামায়াতে ইসলামী, যারা বিএনপির প্রধান মিত্র।
সূত্র জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা জামায়াতের ব্যাপারে অনেক বেশি ইতিবাচক। এমনকি তারা এই বার্তাও বহন করেন যে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে একটি বৈধ ইসলামী দল হিসেবে দাঁড়াতে শুরু করেছে। কিন্তু জামায়াতকে ভারত নিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। কারণ দলটির কাঠামোতে এমন কিছু মৌলবাদী উপাদান যুক্ত আছে, যা বাংলাদেশ ও ভারতের জন্য মারাত্মক সন্ত্রাসী হুমকি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
প্রকৃতপক্ষে কয়েক মাস ধরেই ভারতীয় আলোচকরা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের নেতা খালেদা জিয়াকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এমনকি তাঁরা বিএনপিকে পুরোপুরি ভারতীয় সমর্থন দেওয়ার কথাও জানিয়েছিলেন। তবে একই সঙ্গে জামায়াতের কাছ থেকেও সরে আসতে বলেছিলেন। কিন্তু এই প্রস্তাবে কখনই সম্মতি দেননি খালেদা জিয়া। কারণ ভারত মনে করে, বিএনপিকে জামায়াতের বড় রকমের ক্যাডার সাপোর্ট দেওয়ার কারণেই খালেদা জিয়া ভারতের আহ্বানে রাজি হননি।
এই অবস্থায় বাংলাদেশে নির্বাচন শেষে ভারত এখন বাংলাদেশ ইস্যুতে আন্তর্জাতিক আঙ্গিনায় আলোচনা করতে যাচ্ছে। এর মধ্যে দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করবে, যে রাষ্ট্রটির হাতে রয়েছে চাবিকাঠি। এ ছাড়া কমনওয়েলথসহ অন্যান্য ফোরামেও আলোচনা করতে যাচ্ছে। ভারত বর্তমানে কমনওয়েলথ মিনিস্ট্রিয়াল অ্যাকশন গ্রুপেরও সদস্য, যার ক্ষমতা রয়েছে সংস্থাটির পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়ায় বাধা দিতে।
সূত্র-রাইজিংবিডি
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪
পথহারা সৈকত বলেছেন: "এটা আজকের দিনের সেরা কৌতুক" কন কী ভাই ?
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২১
হাসিব০৭ বলেছেন: জুতা দিয়া পিডাইলেও করব না
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
পথহারা সৈকত বলেছেন: এমন করে বলছেন কেন ?
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হাসিনা পদত্যাগ করলেও লাভ নেই, বিএনপি কখনোই জামাত বিহীন নির্বাচনে আসবে না।
এ ধরনের অথর্ব, জামাতি লেজুরবৃত্ত্বি করা বিরোধীদল থাকলে এরকমই হবে।
নির্বাচন পিছিয়েও কোন লাভ হতনা। এমনকি তত্তাবধয়ক পদ্ধতি রাখা হলেও কোন লাভ হতনা,
তত্তাবধয়ক সরকার প্রধান সিলেক্সান নিয়ে দির্ঘ অচলাবস্তা থাকতো।
বিএনপি কখনোই জামাত বিহীন নির্বাচনে আসতনা।
শুশিলরা এটাই চেয়েছিল, দির্ঘ অচলাবস্থা মানেই সুযোগ সন্ধানি 3rd party.
অচলাবস্থা আপাত অবসানের জন্যই এই নির্বাচন।
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪১
রামন বলেছেন: হাসিব০৭ @
আপনার প্রফাইল দেখলাম এবং সেই সাথে আপনার কিছু মন্তব্য এবং মন্তব্যের উত্তর দেখলাম। যদিও আরো কিছু মন্তব্য দেখার ইচ্ছা ছিল কিন্তু আপনার নোংরামি ও কদর্য পূর্ণ শব্দচয়ন দেখে আমার রুচিতে বেধেছে।
ভাবছি এই মানসিকতা নিয়ে কিভাবে আপনি ৪ বছর সামুতে ব্লগিং করে যাচ্ছেন!?????
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫
মোঃ উরমান বলেছেন: তাহলে বাংলাদেশ কি ভারত কে আন্তর্জাতিক দালাল হিসাবে নিয়োগ দিয়েছে?
দারুণ।
বাংলাদেশের দালাল ভারত
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৬
পথহারা সৈকত বলেছেন: " বাংলাদেশের দালাল ভারত " উরমান ভাই জটিল বলেছেন......
জয় বাংলা...
দালাল সামলা...
৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
মারজ সোহাগ বলেছেন: (শতকরা)% হিসাব কি প্রতি হাজারে নাকি প্রতি লাখে হয়? নাকি বর্তমানে গায়েবানা ভোটের সিস্টেম চালু আছে
Click This Link
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
পথহারা সৈকত বলেছেন:
কি আর বলিব ভায়া ?
" এখন কলি কাল....
কুত্তাই চাঁটে বাঘের গাল "
[ বি.দ্র: এখন (শতকরা)% হিসাব প্রতি লাখে হয়]
৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
হাসিব০৭ বলেছেন: @রামন আমি যে যেইরকম তার সাথে সেইরকম ব্যবহার করি। আর এই চার বছরে খুব ভালভাবেই বুঝতে পেরেছি কে আওয়ামিলীগের দালালা আর কে জামায়াত বা বিএনপির দালাল। আমি আমি নিরপেক্ষ এবং সাধারন মানুষ। সবসময়ই সরকারীদলকে নিজের শত্রু মনে করি কেননা কোন সরকারই এদেশের মানুষ ও মানুষের জীবনমানের জন্য কাজ করে নি অথচ তারপরেও তারা হাজার কোটি টাকার মালিক হয় মাত্র ৫ বছর ক্ষমতায় থেকে। তাই বলে আমি বিএনপির সাপোর্টার তা ভাবলেও ভুল হবে কেননা বিএনপি যখন ক।সমতায় আসবে তখনও আমাকে এইরকম ব্যবহার দেখতে পাবেন। দেশকে ভালবাসলে দেশের ক্ষতি হোক সেটা কখনই চাইবেন না। কোন দলের সাপোর্ট করতেই পারেন তার মানে এই না সেই দলের খারাপ কাজগুলোও মেনে নেবেন। নিজের বিবেক একটি নির্দিষ্ট দলের কাছে বিষর্জন দিয়ে কি লাভ বলেন তো? এমন কোন দল বর্তমানে উপস্থিত নেই যেই দলকে আমি সমর্থন করতে পারি কেননা প্রতিটি দলই নিজ ও নিজ দলের স্বার্থে কাজ করছে। দেশ ও দেশের মানুষকে নিয়ে ভাববার সময় কোথায়?
৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
মোঃ উরমান বলেছেন: জামাত নিয়ে আমার অবস্থান পরিস্কার
১। হয় জামাতকে এই সরকার নিষিদ্ধ করতে হবে। তা না করে অন্যকাউকে ছাড়তে হবে এটা বলা ঠিক নয়।
২। জামাত বিএনপি সাথে থাকলে জনগন তার জবাব দিবে। তা জনগনের উপর ছেড়ে দিতে হবে।
কোন সমালোচনা করা ঠিক নয় যতক্ষণ পর্যন্ত এই দুটির একটি পদক্ষেপ না নেয় হবে। জামাতকে নিয়ে বানিজ্য নির্বাচনী করা বন্ধ করতে হবে।
হানিফ এর জামাতি যোগদানের কথা মনে করুন। জামাত এর থেকে এখন জামাতিদের সমালোচনা শুনতে শুনতে ঘৃন্না ধরে গেছে।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
পথহারা সৈকত বলেছেন: জামাত যদি নিষিদ্ধ হয়, তাহলে চেতনার ব্যাবসা তো বন্ধ হয়ে যাবে। আপনি নিস্চিৎ থাকুন জামাত আর লীগ আজীবন থাকবে....শুধু বিস্পি মরে ভুত হবে..
৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩০
হাসিব০৭ বলেছেন: @মোঃ উরমান সহমত
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
পথহারা সৈকত বলেছেন: জামাত যদি নিষিদ্ধ হয়, তাহলে চেতনার ব্যাবসা তো বন্ধ হয়ে যাবে। আপনি নিস্চিৎ থাকুন জামাত আর লীগ আজীবন থাকবে....শুধু বিস্পি মরে ভুত হবে..
১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১২
জনাব মাহাবুব বলেছেন: হাসিব০৭ বলেছেন: জুতা দিয়া পিডাইলেও করব না
মোঃ উরমান বলেছেন: তাহলে বাংলাদেশ কি ভারত কে আন্তর্জাতিক দালাল হিসাবে নিয়োগ দিয়েছে?
দারুণ।
বাংলাদেশের দালাল ভারত
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
পথহারা সৈকত বলেছেন: জয় বাংলা...
দালাল সামলা...
১১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: @ হাসিব০৭ বলেছেন: জুতা দিয়া পিডাইলেও করব না
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
রামন বলেছেন:
¡শেখ হাসিনা পদত্যাগ করবে !!!!
হলফ করে বলতে পারি এটা আজকের দিনের সেরা কৌতুক।