নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আর সিঙ্গাপুর কোন তফাৎ থাকবেনা যদি দূর্নীতি বন্ধ হয়

মা বাবার সেবা করা সবচেয়ে বড় ইবাদত

মোঃ শরিফুল আলম

আমি একজন প্রবাসী শ্রমিক

মোঃ শরিফুল আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাঁত শিল্প! বাংলাদেশের এক ঐতিহ্য

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৭

ব্লগে অনেক লিখা দেখাযায় কেহ হাসিনা, কেহ খালেদা, কেহ এরশাদ, কেহ নিজামী................................

কিন্তু আমাদের দেশে এমন কিছু আছে যা সারা পৃথিবীর মানুষের মন জয় করেছে। যেমন আমাদের তাঁত শিল্প।

এই ঐতিহ্য বাহী শিল্পটি আজ হারিয়ে যেতে বসেছে, আমাদের চোখের সামনে। আমাদের এলাকায় তাতশিল্প নেই বল্লেই চলে। তবু যদি কারো তাত মিল দেখার ইচ্ছা যাগে যেতে হবে কমপক্ষে ২০ কিঃ মিঃ পশ্চিমে। সেখানেও তেমন ভাল মানের তাত শিল্প গড়ে উঠেনি। মাঝে মাঝে আমি যেতাম সিরাজগন্জ, এক দিন আমার সেই সুভাগ্য হয়েছিল তাত মিল দেখার। তাতীরা কি করে হাতে ভুনে এত সুন্দর কাপড়। প্রথম আমি দেখে অবাক হয়ে গিয়েছিলাম, কি করে তা সম্ভব?

আসলে তাতীদের হাতে আছে এক যাদু যা দিয়ে সব-ই সম্ভব।

ছোট্ট ছোট্ট তাতমিল ২/৪/৫ জন তাঁতী ছক ছক শব্দ যেন এক অপূর্ব সুন্দর্য।



এই সুন্দর শিল্পটাকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যায়না, আমরা সকলে এগিয়ে আসলে সবই সম্ভব। মৃত প্রায় এই শিল্পটাকে জাগিয়ে তুলা সম্ভব।

যাদের আসেপাশে তাঁত আছে অনূগ্রহ করে আপনারা একটু ছবি সহ একটা বিস্তারিত ব্লগ লিখুন

১)কিভাবে শুরু করা যায় তাঁত মিল?

২) মেশিন পত্র কোথায় পাওয়া যায় ?

৩) কেমন দাম পরে?

৪) কাঁচামাল ইত্যাদি ইত্যাদি.........................................

তাঁত শিল্প নিয়ে একটি বিস্তারিত পোষ্ট এর আশায়


মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০২

অনার্য তাপস বলেছেন: আপনার আগ্রহটা বেশ তো!
আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, আগামী ১লা বৈশাখ বাংলাদেশের তাঁতশিল্প শিরোনামে বাজারে একটি বই আসছে। সমগ্র বাংলাদেশের তাঁতশিল্পের বর্তমান অবস্থার কথা জানতে পারবেন বইটি থেকে। উপরি পাওনা তাঁতশিল্পের সোনালী অতীত বিষয়ক প্রায় সকল তথ্য। জানিয়ে রাখি, ২০০৭ সাল থেকে গবেষণা শুরু করে ২০১০ সাল পর্যন্ত তা চালানো হয়েছে পুরো বাংলাদেশে। তাঁতশিল্প নিয়ে এতবড় তথ্যবহুল কাজ বাংলাদেশে এর আগে আর হয়নি।

যেহেতু বই হিসেবে প্রকাশিত হবে, তাই বই প্রকাশের পূর্বে এর কোন তথ্য প্রকাশ করা উচিৎ নয় বিধায় তাঁত নিয়ে কোন পোস্ট আমি এখনো দেইনি।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮

মোঃ শরিফুল আলম বলেছেন: ভাই অনেক ধন্যবাদ এমন একটি বই প্রকাশ করার জন্য। আপনার বইটির অপেক্ষায় থাকলাম।

আমিত সিঙ্গাপুর আছি আপনি যদি কষ্টকরে আমাকে বই প্রকাশ হবার পর একটা মেইল করে পাপ্তিস্থান জানাতেন অনেক খুশি হতাম।

[email protected]

২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৪

মো : সোহেল রানা বলেছেন: আমার এলাকায় এক সময়ে তাঁত শিল্পই ছিল প্রধান উপার্জনের পথ। কিন্তু ক্রমাগত সুতার মূল্যবৃদ্ধি ও সরকারের পৃষ্টপোষকতার অভাবে তা এখন বিলিনপ্রায়। এগুলো মিল না হ্যান্ড মেইড যা বাংলার আবহমান কালের ঐতিহ্য। তবে মনে হচ্ছে ১০/২০ বছরের মধ্যে এগুলো হারিয়ে যাবে। আমন্ত্রণ রইলো দোহার নবাবগঞ্জে

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩১

মোঃ শরিফুল আলম বলেছেন: ভাই মো : সোহেল রানা অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। এই ঐতিহ্য হারিয়ে যেতে দেয়া যায় না। আসুন আমরা সকলে এগিয়ে আসি, রক্ষা করি আমাদের বহু দিনের এই ঐতিহ্য।


আমার ইচ্ছা আছে তাঁত শিল্পের সাথে জড়িত হওয়ার । কিছু তথ্য দিয়ে যদি সহযোগিতা করতেন অনেক উপকৃত হতাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.