নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দূরে থাকা মেঘ....দূরে...বহু দূরে

megher_kannaa

মনেরে আজ কহো যে ভাল-মন্দ যাহাই আসুক সত্যরে লও সহজে।

megher_kannaa › বিস্তারিত পোস্টঃ

'বোঝাপড়া' আমার না, রবি ঠাকুরের

০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১৭

কবিতা কখনো লিখিনি,লিখতে পারিও না।তবে পড়তে ভালোবাসি।তাই আমার খুব প্রিয় একটা কবিতা সবার সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছে হলো।রবি ঠাকুরের 'বোঝাপড়া'। এত সহজ করে জীবনের সত্যগুলোকে এ কবিতায় প্রকাশ করেছেন।যতবার পড়ি,ততবার মুগ্ধ হই। যখন মনে হয় কোন কিছুই ঠিক যাচ্ছেনা।তখন পড়ি।ভালো লাগে।



মনেরে আজ কহ যে ,

ভালো মন্দ যাহাই আসুক

সত্যেরে লও সহজে ।

কেউ বা তোমায় ভালোবাসে

কেউ বা বাসতে পারে না যে ,

কেউ বিকিয়ে আছে , কেউ বা

সিকি পয়সা ধারে না যে ,

কতকটা যে স্বভাব তাদের

কতকটা বা তোমারো ভাই ,

কতকটা এ ভবের গতিক—

সবার তরে নহে সবাই ।

তোমায় কতক ফাঁকি দেবে

তুমিও কতক দেবে ফাঁকি ,

তোমার ভোগে কতক পড়বে

পরের ভোগে থাকবে বাকি ,

মান্ধাতারই আমল থেকে

চলে আসছে এমনি রকম—

তোমারি কি এমন ভাগ্য

বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম !



অনেক ঝঞ্ঝা কাটিয়ে বুঝি

এলে সুখের বন্দরেতে ,

জলের তলে পাহাড় ছিল

লাগল বুকের অন্দরেতে ,

মুহূর্তেকে পাঁজরগুলো

উঠল কেঁপে আর্তরবে—

তাই নিয়ে কি সবার সঙ্গে

ঝগড়া করে মরতে হবে ?

ভেসে থাকতে পার যদি

সেইটে সবার চেয়ে শ্রেয় ,

না পার তো বিনা বাক্যে

টুপ করিয়া ডুবে যেয়ো ।

এটা কিছু অপূর্ব নয় ,

ঘটনা সামান্য খুবই—

শঙ্কা যেথায় করে না কেউ

সেইখানে হয় জাহাজ - ডুবি ।

মনেরে তাই কহ যে ,

ভালো মন্দ যাহাই আসুক

সত্যেরে লও সহজে ।



তোমার মাপে হয় নি সবাই

তুমিও হও নি সবার মাপে ,

তুমি মর কারো ঠেলায়

কেউ বা মরে তোমার চাপে—

তবু ভেবে দেখতে গেলে

এমনি কিসের টানাটানি ?

তেমন করে হাত বাড়ালে

সুখ পাওয়া যায় অনেকখানি ।

আকাশ তবু সুনীল থাকে ,

মধুর ঠেকে ভোরের আলো ,

মরণ এলে হঠাৎ দেখি

মরার চেয়ে বাঁচাই ভালো ।

যাহার লাগি চক্ষু বুজে

বহিয়ে দিলাম অশ্রুসাগর

তাহারে বাদ দিয়েও দেখি

বিশ্বভুবন মস্ত ডাগর ।



নিজের ছায়া মস্ত করে

অস্তাচলে বসে বসে

আঁধার করে তোল যদি

জীবনখানা নিজের দোষে ,

বিধির সঙ্গে বিবাদ করে

নিজের পায়েই কুড়ুল মার ,

দোহাই তবে এ কার্যটা

যত শীঘ্র পার সারো ।

খুব খানিকটে কেঁদে কেটে

অশ্রু ঢেলে ঘড়া ঘড়া

মনের সঙ্গে এক রকমে

করে নে ভাই , বোঝাপড়া ।

তাহার পরে আঁধার ঘরে

প্রদীপখানি জ্বালিয়ে তোলো—

ভুলে যা ভাই , কাহার সঙ্গে

কতটুকুন তফাত হল ।

মনেরে তাই কহ যে ,

ভালো মন্দ যাহাই আসুক

সত্যেরে লও সহজে ।





মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১৮

~মাইনাচ~ বলেছেন: কবিতাটি আসলেই সুন্দর :)

০৮ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৪

megher_kannaa বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:২৩

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: ভালো লাগে ওনার কবিতা। আচ্ছা আমাকে একটু হেল্প করবেন? যদি হাতের কাছে ওনার বই থাকে বা আপনার পড়া থাকে তাহলে একটু বলবেন কি যে নীচের লাইন গুলো কোন কবিতার, আই মীন কবিতাটার নাম কি?

বুঝেছো উপেন, এ জমি লইবো কিনে
... ... ...
শুধু বিঘে দুই আছে মোর ভুঁই
... ... ...
রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙ্গালের ধন চুরি
... ... ...

ব্যাস এ ক'টা লাইনই মনে আছে আমার। খুঁজে পেলে একটু জানায়েন। অগ্রীম ধন্যবাদ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৭

megher_kannaa বলেছেন: এতোদিনে তো জেনেই গেছেন।তবু একটা লিংক দিলাম এখানে রবি ঠাকুরের সব পাবেন
Click This Link

৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:২৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
এ কবিতাটা খুজছিলাম।
থ্যাংকস।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

megher_kannaa বলেছেন: ভালো লাগলো জেনে। কবিতাটা সত্যি অসাধারণ।
আপনাকে ও ধন্যবাদ।

৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:২৫

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: @তন্ময় - দুই বিঘা জমি।

কবিতা শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ

৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:২৬

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

@তন্ময় চক্রবর্তী _______ ''দু বিঘা জমি''

৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৩১

~মাইনাচ~ বলেছেন: @ তন্ময় চক্রবর্তী



দুই বিঘা জমি - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


শুধু বিঘে-দুই ছিল মোর ভুঁই, আর সবি গেছে ঋণে।
বাবু বলিলেন, 'বুঝেছ উপেন? এ জমি লইব কিনে।'
কহিলাম আমি, 'তুমি ভূস্বামী, ভূমির অন্ত নাই----
চেয়ে দেখো মোর আছে বড়োজোর মরিবার মতো ঠাঁই।'
শুনি রাজা কহে, 'বাপু জানো তো হে, করেছি বাগানখানা,
পেলে দুই বিঘে প্রস্থে ও দিঘে সমান হইবে টানা----
ওটা দিতে হবে।' কহিলাম তবে বক্ষে জুড়িয়ি পাণি
সজর চক্ষে, করুন রক্ষে গরিবের ভিটেখানি।
সপ্তপুরুষ যেথায় মানুষ সে মাটি সোনার বাড়া,
দৈন্যের দায়ে বেচিব সে মায়ে এমনি লক্ষ্মীছাড়া!'
আঁখি করি লার রাজা ক্ষণকাল রহিল মৌনভাবে,
কহিলেন শেষে ক্রুর হাসি হেসে, 'আচ্ছা, সে দেখা যাবে।'

পরে মাস-দেড়ে ভিটেমাটি ছেড়ে বাহির হইনু পথে----
করিল ডিক্রি, সকলই বিক্রি মিথ্যা দেনার খতে।
এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি,
রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।
মনে ভাবিলাম, মোরে ভগবান রাখিবে না মোহগর্তে,
তাই লিখি দিল বিশ্বনিখিল দু বিঘার পরিবর্তে।
সন্ন্যাসীবেশে ফিরি দেশে দেশে হইয়া সাধুর শিষ্য----
কত হেরিলাম মনোহর ধাম, কত মনোহর দৃশ্য।
ভূধরে সাগরে বিজনে নগরে যখন যেখানে ভ্রমি
তবু নিশিদিনে ভুলিতে পারি নে সেই দুই বিঘা জমি।
হাটে মাঠে বাটে এইমত কাটে বছর পনেরো-ষোলো,
একদিন শেষে ফিরিবারে দেশে বড়োই বাসনা হল।।

নমোনমো নম, সুন্দরী মম জননী বঙ্গভূমি!
গঙ্গার তীর, স্নিগ্ধ সমির, জীবন জুড়ালে তুমি।
অবারিত মাঠ, গগনললাট চুমে তব পদধূলি----
ছায়াসুনিবিড় শান্তির নীড় ছোটো ছোটো গ্রামগুলি।
পল্লবঘন আম্রকানন, রাখালের খেলাগেহ----
স্তব্ধ অতল দিঘি-কালোজল নিশীথশীতলস্নেহ।
বুক-ভরা-মধু বঙ্গের বধূ জল লয়ে যায় ঘরে----
মা বলিতে প্রাণ করে আনচান, চোখে আসে জল ভরে।
দুই দিন পরে দ্বিতীয় প্রহরে প্রবেশিনু নিজ গ্রামে--
কুমোরের বাড়ি দক্ষিণে ছাড়ি, রথতলা করি বামে,
রাখি হাটখোলা নন্দীর-গোলা, মন্দির করি পাছে
তৃষাতুর শেষে পঁহুছিনু এসে আমার বাড়ির কাছে।।

ধিক্ ধিক্ ওরে, শত ধিক্ তোরে নিলাজ কুলটা ভূমি,
যখনি যাহার তখনি তাহার ---এই কি জননী তুমি।
সে কি মনে হবে একদিন যবে ছিলে দরিদ্রমাতা
আঁচল ভরিয়া রাখিতে ধরিয়া ফলফুল শাক-পাতা!
আজ কোন্ রীতে কারে ভুলাইতে ধরিছ বিলাসবেশ----
পাঁচরঙা পাতা অঞ্চলে গাঁথা, পুষ্পে খচিত কেশ!
আমি তোর লাগি ফিরেছি বিবাগি গৃহহারা সুখহীন,
তুই হেথা বসি ওরে রাক্ষসী, হাসিয়া কাটাস দিন!
ধনীর আদরে গরব না ধরে! এতই হয়েছ ভিন্ন--
কোনোখানে লেশ নাহি অবশেষ সে দিনের কোনো চিহ্ন!
কল্যাণময়ী ছিলে তুমি অয়ি, ক্ষুধাহরা সুধারাশি।
যত হাসো আজ, যত করো সাজ, ছিলে দেবী---হলে দাসী।।

বিদীর্ণ হিয়া ফিরিয়া ফিরিয়া চারিদিকে চেয়ে দেখি----
প্রাচীরের কাছে এখনো যে আছে সেই আমগাছ একি!
বসি তার তলে নয়নের জলে শান্ত হইল ব্যথা,
একে একে মনে উদিল স্মরণে বালককালের কথা।
সেই মনে পড়ে, জ্যৈষ্ঠের ঝড়ে রাত্রে নাহিকো ঘুম,
অতি ভোরে উঠি তাড়াতাড়ি ছুটি আম কুড়াবার ধুম।
সেই সুমধুর স্তব্ধ দুপুর, পাঠশালা-পলায়ন----
ভাবিলাম হায়, আর কি কোথায় ফিরে পাব সে জীবন!
সহসা বাতাস ফেলি গেল শ্বাস শাখা দুলাইয়া গাছে,
দুটি পাকা ফল লভিল ভূতল আমার কোলের কাছে।
ভাবিলাম মনে, বুঝি এতখনে আমারে চিনিল মাতা।
স্নেহের সে দানে বহু সম্মানে বারেক ঠেকানু মাথা।।

হেনকালে হায় যমদূতপ্রায় কোথা হতে এল মালী।
ঝুঁটিবাঁধা উড়ে সপ্তমসুরে পাড়িতে লাগিল গালি।
কহিলাম তবে, 'আমি তো নীরবে দিয়েছি আমার সব,
দুটি ফল তার করি অধিকার, এত তারি বলরব!'
চিনিল না মোরে, নিয়ে গেল ধরে কাঁধে তুলি লাঠিগাছ;
বাবু ছিপ হাতে পারিষদ-সাথে ধরিতেছিলেন মাছ----
শুনি বিবরণ ক্রোধে তিনি কন 'মারিয়া করিব খুন।'
বাবু যত বলে পারিষদ-দলে বলে তার শতগুণ।
আমি কহিলাম, 'শুধু দুটি আম ভিখ মাগি মহাশয়!'
বাবু কহে হেসে, 'বেটা সাধুবেশে পাকাচোর অতিশয়!'
আমি শুনে হাসি, আঁখিজলে ভাসি, এই ছিল মোর ঘটে----
তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ আমি আজ চোর বটে।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩২

megher_kannaa বলেছেন: 'বোঝাপড়া' এর দৈর্ঘ তো দেখি দুই বিঘা হয়ে গেল ;)
অনেকদিন পর পড়লাম।ধন্যবাদ।

৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৩৪

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: এ লট অব থ্যাংকস টু রেজওয়ান মাহবুব তানিম, আশরাফুল ইসলাম দূর্জয়, ~মাইনাচ~.

@ ~মাইনাচ~ : থ্যাংকস ফর ব্রিংগিং ইট আপ...

৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৩৮

~মাইনাচ~ বলেছেন: এটা আমার অনেক প্রিয় একটা কবিতা @ তন্ময়

৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৪১

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: এমন ঘটনা আমার জীবনে ভিন্ন ভাবে আছে। মাঝ রাতে একি সুখের নাকি দুঃখের জল দিলেন চোখে তা জানি না, তবু আপনাকে আবারো ধন্যবাদ কবিতখানা আনবার জন্য..~মাইনাচ~

১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৪৫

ফয়জুল আলম বেলাল বলেছেন:
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর'র
দুই বিঘা জমি কবিতার
আমার প্রিয় লাইনগুলি....


নমোনমো নম, সুন্দরী মম জননী বঙ্গভূমি!
গঙ্গার তীর, স্নিগ্ধ সমির, জীবন জুড়ালে তুমি।
অবারিত মাঠ, গগনললাট চুমে তব পদধূলি----
ছায়াসুনিবিড় শান্তির নীড় ছোটো ছোটো গ্রামগুলি।
পল্লবঘন আম্রকানন, রাখালের খেলাগেহ----
স্তব্ধ অতল দিঘি-কালোজল নিশীথশীতলস্নেহ।
বুক-ভরা-মধু বঙ্গের বধূ জল লয়ে যায় ঘরে----
মা বলিতে প্রাণ করে আনচান, চোখে আসে জল ভরে


০৮ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯

megher_kannaa বলেছেন: হেনকালে হায় যমদূতপ্রায় কোথা হতে এল মালী।
ঝুঁটিবাঁধা উড়ে সপ্তমসুরে পাড়িতে লাগিল গালি।
কহিলাম তবে, 'আমি তো নীরবে দিয়েছি আমার সব,
দুটি ফল তার করি অধিকার, এত তারি বলরব!'
চিনিল না মোরে, নিয়ে গেল ধরে কাঁধে তুলি লাঠিগাছ;
বাবু ছিপ হাতে পারিষদ-সাথে ধরিতেছিলেন মাছ----
শুনি বিবরণ ক্রোধে তিনি কন 'মারিয়া করিব খুন।'
বাবু যত বলে পারিষদ-দলে বলে তার শতগুণ।
আমি কহিলাম, 'শুধু দুটি আম ভিখ মাগি মহাশয়!'
বাবু কহে হেসে, 'বেটা সাধুবেশে পাকাচোর অতিশয়!'
আমি শুনে হাসি, আঁখিজলে ভাসি, এই ছিল মোর ঘটে----
তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ আমি আজ চোর বটে।

এই লাইনগুল আমার প্রিয়।

১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৫০

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: এটা আমি আবৃত্তি করেছি (দুই বিঘা জমি) কিন্তু সাউন্ড কোয়ালিটি ভাল না বলে আপলোড করি না

১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:০২

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: @রেজওয়ান মাহবুব তানিম: আরে দারুণ তো, করুন না আপলোড। কোনদিন এটার আবৃত্তি শুনি নাই। একান্তই সাউন্ড কোয়ালিটি খারাপ এসে থাকলে না হয় আবার একবার করে আপলোড কইরেন..

০৮ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩৭

megher_kannaa বলেছেন: আমার বাপি আমাকে একটা আবৃত্তির ক্যাসেট কিনে দিয়েছিল আসাদুজ্জামান নুরের।ঊনার কন্ঠে কবিতাটার আবৃত্তি অসাধারণ ছিল।

১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:৪৩

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আচ্ছা চেষ্টা করব ব্লগে আপলোড করতে।
আমন্ত্রন আমার ব্লগ বাড়িতে @তন্ময়

০৮ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩৭

megher_kannaa বলেছেন: শোনার অপেক্ষায় রইলাম।

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৪৪

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: @ megher_kannaa: ধন্যবাদ আপনাকে, রবি ঠাকুরের লেখার লিংক শেয়ার করবার জন্য। আর চেষ্টা করবো আসাদুজ্জামান নূরের কণ্ঠের আবৃতি সংগ্রহ করার।

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:২৬

megher_kannaa বলেছেন: হুমহুম.........লিংক পেলে জানাবেন।আবার শুনতে পেলে ভালোই লাগবে।
ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.