নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কোন একদিন স্বর্গীয় অপ্সরা আমার সম্মুখে এসে বলুক চলো দুজন পৃথিবীর সৌন্দর্য উপভোগ করে আসি।

মেহেদি_হাসান.

ক্ষুদ্র একজন মানুষ লিখালিখি ভালো লাগে তবে এখনও লেখক হতে পারিনি, একজন পাঠক হিসেবেই পরিচিত।

মেহেদি_হাসান. › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের স্বপ্ন, আমাদের মিথ পদ্মা সেতু

২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:৫৮


আহা পদ্মা সেতু! আমাদের মিথ, আমাদের আবেগ, আকাঙ্খা! যে মায়ের সন্তানকে পদ্মার জল গ্রাস করে নিয়েছে সে জানে পদ্মা সেতুর প্রয়োজন কতটুকু, যার ভাই ফেরি আসতে লেট হওয়ায় এম্বুলেন্সে মারা গিয়েছে সে জানে পদ্মা সেতুর মুল্য আমাদের কাছে কতখানি, যে ছেলে লঞ্চ দেরি করার কারনে পরীক্ষা দিতে পারেনি, যাদের স্বপ্ন ভেঙে গেছে কয়েকটি মিনিটের জন্য তারা জানে পদ্মা সেতু আমাদের জন্য কি আশা আকাঙ্খার বস্তু কি দুঃসহ যন্ত্রনা থেকে মুক্তি লাভের বস্তু।



অবশেষে দীর্ঘ ভোগান্তি ও যন্ত্রনার শেষ হলো পদ্মা সেতুর মাধ্যমে। এই পদ্মা সেতু আজ দৃশ্যমান, পদ্মা সেতুর অবয়ব দেখেই ভালো লাগছে আর কখনো ফেরির জন্য ১/২ ঘন্টা বসে থাকতে হবে না, লঞ্চে উঠা নামার ভোগান্তিতে পারতে হবে না। বাবা চাচাদের মুখে শুনে এসেছি এই পদ্মা সেতু হলে নাকি আমাদের দক্ষিনাঞ্চলের মানুষের কোন ভোগান্তি থাকবে না, পদ্মা সেতু আমাদের ব্যাপক উন্নতি করবে। সেই ছোটবেলা থেকে এই পদ্মা সেতুকে মনে হয়েছে রুপকথার কাহিনি যা শুধু শোনা যায়, পড়া যায় কিন্তু বাস্তবে যা তৈরি করা কখনো সম্ভব না, সে রুপকথার পদ্মাসেতুর উপরে আজ আমরা হেটে বেড়িয়েছি সব কিছুই অবিশ্বাস্য মনে হয়েছে।
পদ্মা সেতু আমাদের দক্ষিনাঞ্চলের মানুষদের জন্য কি আবেগ তা কখনো অন্য কাউকে বোঝানো সম্ভব না। বাবা ছোটবেলা থেকে দীর্ষস্বাস ফেলে বলে আসছে "আমরা কি বাইচা থাকতে পদ্দা সেতু দ্যাখতে পারমু?" মা বলেছে, চাচারা বলেছে দক্ষিনাঞ্চলের সকল মানুষ বলেছে। হ্যাঁ আজ বাবার স্বপ্ন পুরন হয়েছে মায়ের স্বপ্ন পুরন হয়েছে চাচাদের হয়েছে তারা বেঁচে থাকতে পদ্মা সেতু দেখতে পেরেছে, আমাদের দক্ষিনাঞ্চলের মানুষের স্বপ্ন পুরন হয়েছে, পুরো দেশের মানুষের স্বপ্ন পুরন হয়েছে। পদ্মা সেতু আমাদের গর্বের বস্তু এই বিস্ময়কর, স্বপ্নের পদ্মা সেতু আমরা আমাদের নিজ অর্থয়নে তৈরি করে দেখিয়েছি


ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে যার উদ্যোগে আজ আমাদের স্বপ্নের পদ্মা সেতু চোখের সামনে দৃশ্যমান এবং বিশেষ ধন্যবাদ তাদের যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের স্বপ্ন পুরন করেছে, পুরো দেশের মানুষের স্বপ্ন পুরন করেছে এবং পদ্মা সেতুকে বিশ্বের দরবারে বিস্ময়কর বস্তু হিসেবে প্রমান করেছে যাদের অবদান সবচেয়ে বেশি সেইসব শ্রমিকদের যাদের ঘামের প্রতিটি ফোটা পদ্মা সেতুর সাথে জড়িত।


নোট- কিছু জিনিস হয়তো মিস করবো যা ঢাকা যাওয়ার পথে আমাদের সঙ্গ দিয়েছে আমাদের নিত্যসঙ্গী ছিল তারমধ্যে ভোরবেলা পদ্মার হিমশীতল বাতাশ সাথে চা, লঞ্চের মামাদের স্পেশাল ঝালমুড়ি, লঞ্চের তাজা ইলিশ ভাজা দিয়ে ভাত সাথে শুকনো মরিচ ভাজা এসব উল্লেখযোগ্য যা হয়তো খুবই মিস করবো।

এক নজরে পদ্মা সেতুঃ-
★পদ্মা সেতুর প্রকল্পের নাম-পদ্মা বহুমুখী সেতু
★পদ্মা সেতুর দৈঘ্য - ৬.১৫ কি.মি.
★পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়ক- দুই প্রান্তে ১৪ কি.মি.
★পদ্মা সেতুর পাইলিং গভীরতা - ৩৮৩ ফুট
★পদ্মা সেতুর ধরন - দ্বিতলাবিশিষ্ট।
★পদ্মা সেতুর পিলার সংখ্যা- ৪২ টি
★পদ্মা সেতু প্রকল্পে চুক্তিবদ্ধ কোম্পানির নাম- চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড
★পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ কর শুরু হয়-৭ ডিসেম্বর ২০১৪ সালে
★পদ্মা সেতু - ২১ টি জেলার সাথে সংযোগ হয়েছে
★পদ্মা সেতু পিলার সংখ্যা ৪২ টি
★পদ্মা সেতুর স্পান সংখ্যা ৪১ টি
★পদ্মা সেতুর প্রস্থ-১৮.১০ মিটার বা ৫৯.৪ ফুট ★পদ্মা সেতুর মোট পাইলিংয়ের সংখ্যা- ২৬৪ টি ★পদ্মা সেতুর পরিচালক -মোঃ শফিকুল ইসলাম
★ সেতুর সবগুলো স্প্যান বসাতে সময় লাগে- ৩৮ মাস
★পদ্মা সেতুর বিশ্বের- ১১ তম সেতু
★পদ্মা সেতুর ডিজাইনার - AECOM
★পদ্মা সেতুর অবস্থান ৩টি জেলা নিয়ে তা হলো মুন্সিগঞ্জ, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর
★পদ্মা সেতু উদ্ধোধনের তারিখ-২৫ জুন ২০২২


ছবি- ফেইজবুক থেকে সংগ্রহীত

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:৩৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি চাকুরী করেন, ব্যবসা করন?

২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:৫০

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: না আমি চাকুরী, ব্যবসা কোনটিই করি না। আমি স্টুডেন্ট, কাজ বলতে টিউশনি করাই।

২| ২৬ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমার তো ভাবতেই অবাক লাগে, দরিদ্র একটা দেশে কি বিশাল একটা সেতু!!!

২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:২২

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: চেষ্টা করলে সবই সম্ভব

৩| ২৬ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:২০

রাজীব নুর বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন।

২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:২২

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই

৪| ২৬ শে জুন, ২০২২ ভোর ৪:৫৩

জগতারন বলেছেন:
আমার বাড়ি মাদারিপুর জিলায়। প্রথম লঞ্চে করে বাড়ি থেকে ঢাকা এসেছিলাম। তখন দেখছি পদ্মা নদী্র কিযে সর্বনাসা রূপ। প্রথম যখন ঢাকা থেকে বাইরোডে বড়ি যাই সেটা ১৯৭৪ সালের দিকে।
ঢাকা থেকে গাফতলি, মিরপুর, নয়ারহাট (ফেড়ী), ত্বরাঘাট (ফেড়ী) তার পর আরিচা ঘাট বড় ফেড়ীতে করে ফরিদপুর-এর এক ঘাটে পৌঁছিতাম। আরিচা ঘাট থেকে ফরিদপু পদ্মার পাড়ে চি এন্ড বি ঘাটে আসতে সময় লাগতো ৬ থেকে ৮ ঘন্টা। সে ঘাটটির অস্তিত্ব এখন আর নেই, সে নামটিও আর কারও জানা নেই। তখন থেকে এ পর্যন্ত অনেকবার সেই পদ্মার প্রবল স্রোতে সে ঘাট ভেঙ্গেছে আবার অন্য ঘাটও সৃষ্টি করা হয়েছিল।
সেখান থেকে বাসে করে ফরিদপুর বাসষ্টান্ডে এসে আবার টেকেরহাট/ মাদারিপুরের উদ্দেশ্যে আরেক বসে উঠতে হতো। সেই বাসে দিকনগর এসে আবার ফেড়িতে পাড় হয়ে টেকেরহাট-এ এসে পৌঁছিতাম। তার পর পায়ে হেটে আমার গ্রামে পৌঁছিতাম। সময় লাগতো; খুব সক্কাল বেলা ঢাকা থেকে যাত্রা আরম্ভ করলে রাত নয়টা কি দশটায় বাড়ি পৌঁছিতাম। সে দিনে ফোন ছিল না যে আগে থেকে মা'কে জানিয়ে দেবো যে আমি আসছি।

আর এখন ঢাকা থেকে বাড়ি যেতে সময় লাগে ৩ ভাড়িজোর ৪ ঘন্টা।
আমরা দক্ষিনের মানুষেরা মনেকরি পদ্মা সেতু আমদের জন্য বড় একটি আর্শিবাদ।

২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:২৫

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: আমার বাড়িও মাদারীপুর। আপনার বাসা মাদারীপুর কোন গ্রামে? আমার বাড়ি ঐতিহাসিক সেনাপতি দিঘিরপাড়। আপনাদের জেনারেশন অনেক কষ্ট করেছেন সে তুলনায় আমরা কিছুই করিনি এখন সেতু হওয়ার পরবর্তী জেনারেশন শুধু এসব গল্পে পড়বে। পদ্মা সেতু আমাদের জন্য আশীর্বাদ।

৫| ২৬ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:২৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তথ্যগুলো পরীক্ষায় আসতে পারে।

২৭ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:২৫

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: হ্যাঁ আসতে পারে।

৬| ২৮ শে জুন, ২০২২ সকাল ৮:৫৮

জগতারন বলেছেন:
আমার বাড়িও মাদারীপুর। আপনার বাসা মাদারীপুর কোন গ্রামে?

আমার গ্রাম-এর বাড়ি টেকেরহাট-ই। টেকেরহাট তিন পাড়ের যে পাড়ে একসময়য়ে বিশাল বড় হাট বসতো বুধবার ও শনিবার সেই পাড়ই আমাদের গ্রামের বাড়ি। আমাদের গ্রামের নামঃ শংকরদি। ঐ হাটটি আমাদের গ্রামের পশ্চিম দিকে পড়ে অবস্থিত। আমাদের ঐ হাট যে স্থানে অবস্থিত সেই স্থানের নাম ছিল পাট্টাবুকা। ঐ হাট মানে টেকেরহাট আমাদের বংশের পৈত্রিক সম্পত্তি ছিলা। ১৯৬৪ সালে পাকিস্থান প্রেসিডেন্ট আয়ুব খাঁন আমাদের হাটটি পাকিস্থান সরকার পাকিস্থান সরকারের সম্পত্তি হিসেবে নিয়ে নেয় এবং সরকারি সম্পত্তি হিসেবে ঘোষনা দেয়। কারন এতো বিশাল একটি হাট, এতো বিশাল আয়ের সম্পত্তি সাধারন জনগনের হাতে থাকা এবং অত্র এলাকার জন্য নিরাপদ নয় এবং সরকার প্রচুর রাজস্ব হারায় এই অজুহাত দিয়ে। তার পর মাদারিপু জেলা প্রশাসকের নিকট থেকে আমাদের গুষ্ঠির চাচা ও চাচাতো ভাইরা খুব বড় অংকের টাকা দিয়ে বাৎসরিক ভাবে ডেকে আনতো (লিজ নিতো) এবং আমাদের চাচা ও চাচাতো ভাইয়েরাই মাতুব্বরি করতো আয় রোজগার করতো।আসেপাশের চোদ্দগ্রামের মানুষ এই হাটে তাঁহাদের উৎপাদিত ফসলাদি বিকিনি করে উপকৃত হতো।

দুঃখের বিষয় সেই হাটের সেই জাঁকজমক এখন আর নেই। সেই হাটের প্রান এখন চলে গেছে শরমংগল পাড় টেকেরহাট অংশে, অর্থাৎ টেকেরহাটের যে পাড়ে বাস-গাড়িতে উঠে মাদারিপুর ও বরিশাল যাওয়া হয় সেই অংশে।

আমার জীবনের বাল্যকালের অনেক স্মৃতি ঐ টেকেরহাটের তিন পাড়ের সাথে জড়িত। আমি আজ ৪০ বছর যাবত যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী। খুব অল্প বয়সে মাদারিপুর নাজিমুদ্দীন কলেজ থেকে আই-এস-সি পাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে এসে পড়াশোনা করে স্থায়ী হয়েছি। ১৯৯০ সালের পর থেকে বছরে একবার আমার প্রিয় বাংলাদেশে যাই, টেকেরহাট-এ যাই, আমার গ্রাম শংকরদী যাই। আর আমার বাল্য স্মৃতি রোমন্থন করি। মাদারিপুরও যাই, যাই আমার প্রিয় নাজিমুদ্দি কলেজ-এ যেখানে আমার জীবনের যৌবন কালের প্রারম্ভ সময় কাটিয়েছি।

২৮ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:১৪

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: বাহ্ আপনার থেকে টেকেরহাটের অনেক কিছু জানতে পারলাম এসব ইতিহাস এখনকার কেউ মনে রাখেনা তবে টেকেরহাট যে নামকরা জায়গা এটা আমি জানি। হাটের সম্পর্কে আমি তেমন কিছু জানি না আমার বয়স অল্প। তবে এখন টেকেরহাট মাঝে মাঝে যাই "শাহাবুদ্দিন মোল্লা কমপ্লেক্সে"। তাছাড়া টেকেরহাট থেকে জলিলপাড়, সাতপাড় অনেকবার গিয়েছি। টেকেরহাট থেকে একটু সামনে সুচগেট আমার খালার বাসা। একসময় টেকেরহাট সিনেমা হলে সিমেমা দেখার ইচ্ছে ছিল তখন ছোট ছিলাম বাবা মা যেতে দেয়নি বড় হয়ে সিনেমা হলে সিনেমা দেখার স্বাদ মিটে গেছে, বড় ভাইদের কাছে শুনতাম সিনেমার গল্প। টেকেরহাটে যে নদীটা রয়েছে ঐ নদীতে অনেকবার গোসল করেছি বলা যায় নদীর সাথে আমার শৈশবের কিছু স্মৃতি জড়িয়ে আছে।
আপনি নাজিমুদ্দিন কলেজের ছাত্র শুনে ভালো লাগলো আমিও নাজিমুদ্দিনের ছাত্র এখন অবশ্য নাজিমুদ্দিন কলেজের নাম চেঞ্জ করে 'মাদারীপুর সরকারি কলেজ' করেছে। আমি নাজিমুদ্দিন থেকে ইন্টার কমপ্লিট করে অনার্স করতেছি। এবার নাজিমুদ্দিন কলেজের এক ছাত্রী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'খ' ইউনিটে বাংলাদেশের ৩য় স্থান অর্জন করেছে। কলেজের, ক্যাম্পাসের রুপও পরিবর্তন হয়েছে, আপনার সাথে কথা অনেক ভালো লাগলো।

৭| ২৮ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৬

জগতারন বলেছেন:
মেহেদি_হাসানঃ
আমার বাড়ি ঐতিহাসিক সেনাপতি দিঘিরপাড়।

আপনি বললেন; ঐতিহাসিক সেনাপতি দিঘিরপাড় !
আমিতো এর আগে ঐ স্থানের নাম কোণ দিনও শুনি নাই!
এই সেনাপতি দিঘিরপাড় মাদারিপুর-এর কোন দিকে কোথায় অবস্থিত ?
এইটা কি মাদারিপুর সদর থানার একটি স্থানের নাম ?
আমি মাদারিপুরের প্রসিদ্ধ একটি স্থানের নামঃ হিন্দু অধ্যসিত শশিকর গ্রামের নাম জানি।
সেই গ্রামের শশিকর হাই স্কুলে-র একজন হিন্দু ছাত্র অমল বোস ম্যাট্রিক পরীক্ষায়
১৯৬৯ সালে সারা ঢাকা বোর্ডের মধ্যে প্রথমস্থান অধিকার করেছিল।
আপনি কি সি গ্রামের কথা এখানে বলছেন ?

২৮ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৪৪

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: আমি ঐতিহাসিক বললাম এইজন্য যে এটার একটা সুন্দর ইতিহাস আছে আমি উইকিপিডিয়া লিংক দিচ্ছি দেখুন। সেনাপতি দিঘি সদর থানা এবং কালকিনি থানার মাঝে পরেছে। শশিকর গ্রামের কথা বলছি না, আমরা সদরের পাশেই তবে সদর থানায় পরিনি, আমার বাসা থেকে মাদারীপুর ইটেরপুল বা পুরান স্টান যেতে ২০ মিনিট সময় লাগে। শশিকর আরো দুরে, শশিকর আমি অনেকবার গিয়েছি খুব ভালো জায়গা। অমল বোস সম্পর্কে জানা ছিলো না জেনে ভালো লাগলো।

সেনাপতি দিঘি উইকিপিডিয়া থেকে "ঐতিহাসিকদের মতে, মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের (রাজত্বকাল: ১৬৫৮-১৭০৭ খ্রিষ্টাব্দ) আমলে সুবেদার শায়েস্তা খাঁর নেতৃত্বে মগ জলদস্যুদের বিতাড়িত করার জন্য তার বড় ছেলে বুজুর্গ উমেদ খাঁ ২৮৮টি নদীতে অভিযান পরিচালনা করেন। বর্তমান বাংলাদেশের চট্টগ্রাম থেকে মগ জলদস্যুদের বিতাড়িত করে তার সেনাবাহিনীর একটি অংশ চন্দ্রদ্বীপ-বাকলা (বর্তমান বরিশাল) অঞ্চলে অভিযান চালায়। সেখান থেকে মগ সৈন্যদের বিতাড়িত করে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়। ঢাকা যাওয়ার পথে বর্তমান মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার বালিগ্রাম ইউনিয়নের মধ্যবর্তী স্থান আমড়াতলা ও খাতিয়াল এলাকায় কিছুদিন অবস্থান করে। ওই সময় পানি ও জলের অভাব মেটানোর জন্য বুজুর্গ উমেদ খাঁর বিশ্বস্ত সেনাপতি ইসলাম খাঁর সেনাবাহিনী এ দিঘিটি খনন করে বলে এর নাম হয় ‘সেনাপতির দিঘি’। আবার কারও কারও মতে, এ অঞ্চলের পানিতে লবণাক্ততা বেশি থাকায় মিষ্টি পানির প্রয়োজনে তার সেনাবাহিনী এ দিঘিটি খনন করে" আরো বিস্তারিত পাবেন উইকিপিডিয়ায় সেনাপতি দিঘি লিখে সার্চ করল,ধন্যবাদ।

৮| ২৮ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৪৯

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: @জগতারন

নাজিমুদ্দিন কলেজের আগের নামের গেট


কলেজের নতুন নাম


কলেজের ক্যাম্পাস


৯| ২৮ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৫২

মেহেদি_হাসান. বলেছেন: @জগতারন

কলেজের ব্যাজ


কলেজের নতুন ভবন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.