![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
''আহারনিদ্রাভয়মৈথুনং চ সামান্যমেতদ্ পশুভির্নরাণাম্ ।
ধর্মো: হি তেষামধিকো বিশেষো ধর্মেন: হীনা: পশুভি: সমানা:।।''
অর্থাৎ-' আহার, নিদ্রা, ভয় ও মৈথুন- এই চারটি কর্ম মানুষ ও পশুর মধ্যে সমান ভাবে বর্তমান ।
কিন্তু মানুষের অধিকতর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই যে, তারা পারমার্থিক অনুশীলনে নিযুক্ত হবে । এতএব পারমার্থিক জীবন তথা ধর্ম ছাড়া মানুষ পশুরই সমান ।'
-- মহাভারত, হিতোপদেশ ।।
বিখ্যাত হিন্দু পন্ডিত শ্রীল এস.বি.ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ ওয়েস্টার্ন ক্যালচারের মানুষদের এই চারটি প্রবেগকে কেন্দ্রীক ( আহার নিদ্রা ভয় ও মৈথুন ) আকৃষ্টদের পশুর সমতুল্য বলেছেন । তিনি তাদেরকে কুকুর ও শূকরের জাতির সাথেও তুলনা করেছেন । বলেছেন এরা ভোগ বিলাস কামাই যৌনতা আর অর্থ কামায়ের নেশাখোরদের দৌড়কে তুলনা করেছেন চার পায়ে কুকুরের দৌড়ের মত গাড়িতে চেপে সাদা জাতিদের চার চাকার দৌড় হিসেবে ।
শ্রীপ্রভুপদ অস্ট্রেলিয়াতে গেলেন, অস্ট্রেলিয়ান বিমানবন্দরে পৌছার পর তাকে ইমিগ্রেশন বিভাগে কয়েকজন অফিসার জিঙ্গাস করলেন, আপনি তৃতীয় বিশ্বের দেশ থেকে উন্ন দেশে কি ভিক্ষা করতে আসলেন ? শ্রী প্রভুপাদ উত্তরে বলেন, 'তোমাদের কাছে কিছু চাইতে আসিনি, তোমাদের কুকুর বিড়ালের জীবন থেকে বাঁচাতে এসেছি ।'
অস্ট্রেলিয়ানরা কি কুকুর বিড়াল ? বিস্ময় হয়ে অভিসারের প্রভুপাদে জিঙ্গেস করলেন । উত্তরে প্রভুপাদ বলেন, 'কুকুর যা করে, তারা সেই একই নীতি অনুসরণ করে । কেবল উন্নত উপায়ে । শুধু অস্ট্রেলিয়ারনা হলেন 'পলিশড ডগ' চকচকে কুকুর । প্রভুপদ ব্যাখ্যা করেন, ''The Human beings are understood to be the most intelligent of all living creatures, but they are misusing their intelligence. How ? They are misusing their intelligence by devoting it to the animal propensities . These animal propensities are eating, sleeping , mating and fearing. You can analyze the rend of modern civilization: everyone is busy with these four principles of animal life. They are sleeping and creating some cushions for comfortable sleep. They are creating palatable dishes for the eating propensity. They are Exciting senses nicely, for the mating necessity. And they defending their country with so many atom Bombs, that is fear propensity..... But these symptoms you will found among animals.''
আসল বিষয় হল যারা ধর্মকে বিশ্বাস করেনা তারাই জড়বাদী আর তারা দেহভোগ থেকে শুরু করে ভোগে ব্যস্ত, কর্মে ব্যস্ত, নিদ্র ও ভয় , এসবের বাহিরে তাদের কিছুই নেই । তারা যে নীতি নিয়ে চলে তা হল পশুর প্রবৃত্তি যা মানুষকে পশুর মত করে তুলছে । তাই ধর্মই মানুষকে পারে মানুষ বানাতে । সভ্যতা ও আধুনিকতা নামে যা উন্নত বিশ্ব শিক্ষা দিচ্ছে তা জড়বাদীতা তা শুধুই মানুষকে হিংস্র করে তোলা । আজ সুইজারল্যান্ডের মত দেশের প্রবৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি অথচ সেই দেশের ২০% এর চেয়েও বেশি পিতামাতা সন্তানদের কাছ থেকে শারীরিক নির্যাতনের শিকার । আজ শিক্ষিত ছেলেমেয়েরা র্যাগিং এর দরুণ আত্মহত্যা করছে । ভোগ বিলাসের এই যুগে তারা সত্যের পথ পায়নি , ধর্মের পথে চলেনি বলেই এই বিপত্তি ।
-- তথ্য সংগ্রহ: 'বিজ্ঞান সনাতন ধর্ম বিশ্ব সভ্যতা' নাম গ্রন্থ থেকে ।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩১
মেহেদীহাসান- বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ ।
২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:১১
অনল চৌধুরী বলেছেন: কোন ধর্মের কয়টা লোক সত্যিকারের ধর্ম মানে?
প্রায় সবই তো ভন্ড,বক-ধার্মিক অার ধর্ম ব্যবসায়ী।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩১
মেহেদীহাসান- বলেছেন: সকল ধর্মের মূল নির্যাস একই , শান্তি ।
৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: কিচ্ছু বুঝলাম না।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩২
মেহেদীহাসান- বলেছেন: আরেক বার মনযোগ দিয়ে পড়লেই বুঝবেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:২১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সভ্যতা ও আধুনিকতা নামে যা উন্নত বিশ্ব শিক্ষা দিচ্ছে তা জড়বাদীতা তা শুধুই মানুষকে হিংস্র করে তোলা ।
................................................................... একমত হতে পারলাম না ।
শিক্ষা মানুষকে অবশ্যই পরি মার্জি ত ও সহন শীল করে
তবে সে শিক্ষা হতে হবে প্রকৃত শিক্ষা, কোন ধর্মী অন্ধ শিক্ষা নয়