![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত বছর বর্ষার ঘটনা। আমাদের কয়েকজন বন্ধু লাউয়াছরা যাবে রাতের ট্রেনে। সন্ধার পরে ফোন দিল। রোজকার আড্ডায় দেখা হবেনা বলে বলল কমলাপুর গিয়ে দেখা করে আসতে। এমনিতেই এই টুর নিয়ে ঝামেলা হয়ে গেছে, এ যাবে সে যাবেনা করে ৫ জনের জন্য টিকেট কাটা হলেও যাচ্ছে ৩ জন। ভাবলাম যাই দেখা করে আসি। ট্রেন ছাড়ার আধা ঘন্টা আগে পৌছলাম স্টেশন। ২ জন এসেছে বাকি আর একজন এয়ারপোর্ট স্টেসন থেকে উঠবে। বেশ ভালো কথা। আমরা আড্ডা দিচ্ছি এই সেই। হঠাত ফয়সাল ভাই, আমাদের ভ্রমন জগতের সুপারম্যান বলল, তোরাও চল, কাল সকালে চলে আসব ! আরি !! বলে কি। বাসায় কি বলব? মেরেই ফেলবে রাতে বাইরে থাকলে। আগে থেকে কিছু জানাইনি। তার উপরে পায়ে চটি কাধে ঝোলা, ধুতি ফতুয়া পরে ট্রেকিং !! … কিছুতেই কিছু বোঝানো গেলনা। শক্ত নরম বিচিত্র কথার জালে ফেলে আটকে দিল। বাসায় এই সেই বুঝ দিয়ে আল্লাহর নাম নিয়ে ট্রেনে চেপে থাকলাম। কিছক্ষনের মধ্যেই টেনশন ভুলে আমরা আড্ডায় মেতে গেলাম। রাতে ৩ টার দিকে স্টেশনে নেমে যথারীতি হাল্কা ঘুম দেয়ার ট্রাই করলাম। কোথায়? কেন স্টেশনের মেঝেতে . …আলো ফোটার পরে আমাদের আর কিছুতেই বসে থাকতে ইচ্ছে হোল না। একটা বড় সাইযের সি এন জি (শ্রীমঙ্গল এলাকায় ঢাকার চেয়ে বড় সাইজের সি এন জি আছে !) নিয়ে আমরা ছুটলাম লাউয়াছরার দিকে। দিনের বেলায় ই বনের মধ্যে দিয়ে যাওয়া রাস্তাটা থাকে ছায়া ঢাকা। এই মাত্র অন্ধকার ফুড়ে বেরোনো সকাল রাস্তাটা ঝাপ্সা অন্ধকার… লাঊয়াছরা রিসার্ভ ফরেস্টে ঢোকার গেটে তখোনো কেউ আসেনি। কি আর করা। ঢুকে গেলাম আমরা। সদ্য আলো জেগে ওঠা সকাল বেলায় জংগল যে কত অন্যরকম হতে পারে তা লিখে বোঝানো একটু কঠিন। পরে বা আগে যতবার লাউয়াছরা গিয়েছি, দিনের অন্য সময়ে জঙ্গল এমন থাকেনা। আস্তে আস্তে ঘুম ভেঙ্গে জেগে ওঠা প্রকৃতি একটু একটু করে আরমোড়া ভাঙ্গে চোখের সামনে। পাখির কিচির মিচির, পাতার ফাকে চুইয়ে নামা ধোয়াটে আলো সব মিলে অদ্ভুত পরিবেশ। আর শুধুমাত্র এইবার ই দেখেছিলাম অনেক অনেক উল্লুক। অত সকালে আর কোন টুরিস্ট ছিল না। তাই হয়ত ওরা মনের আনন্দে গাছে গাছে লাফিয়ে বেরাচ্ছিল। মা উল্লুকের কোলে সাদাটে রঙের ছোট্ট বাচ্চা। পেটের সাথে চেপে রেখে এক ডাল থেকে আরেক ডালে লাফিয়ে যাচ্ছে। আরেক্টু বড় যেগুল মা কে ছাড়া চলতে শিখে গেছে, অগুলোর সাহস বেশি। অথবা অভিজ্ঞতা কম। মানুষ নামের প্রানীটাকে যে ভয় পেতে হবে সেটা এখনো চিনে উঠেনি। তাই মোটামুতি দৃস্টি সীমার মদ্ধেই লাফ ঝাপ দিচ্ছে। কেউ কেউ আবার বসে বসে তাকিয়ে দেখছে বনের ভেতরের দু পেয়ে জীবগুলোকে। আমার সাথে যুম লেন্স ছিলনা। তাই ছবি তুলতে পারিনি। অবশ্য ছবিতে আর কি বোঝা যায় এই মজা?
বেশিক্ষন মাপ এ আকা ট্রেইল এ না হেটে আমরা যথারীতি ঝিরি ধরে হাটা শুরু করে এই সেই পথে হাটা শুরু করলাম… সেই পথ আবার কিছুদুর গিয়ে ২-৩ ভাগে ভাগ হয়ে যায়। আন্দাজ করে ট্রেইন লাইনটা কোন দিকে হবে ভেবে নিয়ে যাচ্ছি। এই বনের ভিতরের ট্রেইন লাইন টা দেখার মত বিষয়। ঘন ঝোপঝারের মাঝে রেল লাইন। সবুজ বনের মাঝখান থেকে যখন ঝিক ঝিক শব্দ করে লাল নীল ট্রেন টা চলে যায়, দেখতে বড়ই সুন্দর লাগে। তো এদিক সেদিক বনের মদ্ধে ঘুরে ঘুরে ১২ টা বেজে গেল। কিন্তু ট্রেন লাইন আর পাইনা। ততক্ষনে বেশ ক্যেক্টা জোক পায়ের এইদেকে সেদিকে ধরে ফেলেছে… কেউ কেউ খেয়ে চলেও গেছে। কামড় দেয়ার জায়গা থেকে অনবরত রক্ত পড়ছে। যারা যোকের কামড় কেহ্যেছে চারা সবাই জানে যে জোকের কামরের যায়গাটা থেকে রক্ত সহজে বন্ধ হয়। জোক একধরনের লালা দিয়ে যায়গাটা অবশ করে নিয়ে রক্ত খায় এবং এমন আর একটা লালা লাগায় যেটাতে রক্ত জমাত বাধতে পারেনা। যাই হোক আমরা শেষে বনের ভিতরের ট্রেন লাইনটা না খুজে পেয়ে পুরোনো চেনা ট্রেইল ধরে ফিরে আসলাম জঙ্গলের ভেতরের চা এর দোকান্টার কাছে। এইখানে একটা বাদর দেখলাম। বাদর লাঊয়াছরা জঙ্গলের প্রানী না। এটা নিশ্চই পোষা। ছবি তুলতে যেয়ে দেখা গেল সে রীতিমত মডেল ! এই রক্ম সেই রকম পোজ দিচ্ছে ছবি তোলার। যাই হোক উল্লুক এর ছবি না তুলতে পারি, মন ভরে মডেল বান্দরের ছবি তুলে নিয়ে আসলাম…
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৪
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: ধন্যবাদ। শেষের ছবিটা এক বন্ধুর তোলা
২| ০৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৪
পারাবত বলেছেন: খুব সুন্দর জায়গা
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৪
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: onek sundr... chobite bojha jae na
৩| ০৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সত্যান্বেষী বলেছেন: ঢাকা থেকে যাওয়ার পদ্ধতি কি? ওখানে কি থাকার ব্যবস্থা আছে? নিরাপত্তা কেমন?
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৮
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: ঢাকা থেকে ট্রেন এ করে শ্রীমঙ্গল যেতে হয়। অইখান থেকে সি এন জি অথবা লোকাল বাস এ করে যাওয়া যায়। জঙ্গলে থাকার ব্যাবস্থা নাই। শ্রীমঙ্গলে বেশ অনেক গুলো হোটেল আছে। তবে শুধু লাউয়াছরা দেখতে চাইলে রাতের ট্রেনে গিয়ে সারাদিন ঘুরে বিকেলে শ্রীমঙ্গল থেকে বাস এ করে ঢাকা ফিরে আসা যায়। যাওয়ার সময়ো বাস এ যেতে পারেন, ঢাকা-শ্রীমঙ্গল। তবে যাওয়ার সময় ট্রেন ই ভালো লাগে আমার।
৪| ০৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
দুখী মানব বলেছেন: জটিল। নতুন কাহিনী চাই
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৯
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: আহ! আমার লিখা সার্থক। দুখী বলছে ভালো !! নতুন গুলা তুমি আগে লিখ...
৫| ০৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
কাউসার রুশো বলেছেন: ছবিগুলো চমৎকার হয়েছে। আরো ছবি চাই
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৪০
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: ছবি বাছাই করতে কস্ট হয়... হাজার হাজার ছবি আচ্ছা দিব আরো।
৬| ০৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
কাউসার রুশো বলেছেন: সত্যান্বেষী বলেছেন: ঢাকা থেকে যাওয়ার পদ্ধতি কি? ওখানে কি থাকার ব্যবস্থা আছে? নিরাপত্তা কেমন?
ডিটেইল দেন।
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৯
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: ঢাকা থেকে ট্রেন এ করে শ্রীমঙ্গল যেতে হয়। অইখান থেকে সি এন জি অথবা লোকাল বাস এ করে যাওয়া যায়। জঙ্গলে থাকার ব্যাবস্থা নাই। শ্রীমঙ্গলে বেশ অনেক গুলো হোটেল আছে। তবে শুধু লাউয়াছরা দেখতে চাইলে রাতের ট্রেনে গিয়ে সারাদিন ঘুরে বিকেলে শ্রীমঙ্গল থেকে বাস এ করে ঢাকা ফিরে আসা যায়। যাওয়ার সময়ো বাস এ যেতে পারেন, ঢাকা-শ্রীমঙ্গল। তবে যাওয়ার সময় ট্রেন ই ভালো লাগে আমার।
৭| ০৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪০
নীরব 009 বলেছেন:
খুব সুন্দর বিশেষ করে ছবিগুলো।ওগুলো যদি আপনার তোলা হয় তবে ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৪০
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: ধন্যবাদ... শেষের ছবিটা ছাড়া বাকিগুলা আমার ই মনে হয়।
৮| ০৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মাইন রানা বলেছেন: চমৎকার
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৪১
অনিন্দিতা_একা বলেছেন:
৯| ০৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ড্রীমার বলেছেন: আমরা একটা দল গিয়েছিলাম। বাট আপনি অনেক লাকি কারণ কিছু জীব-জন্তু দেখতে পারছেন। আমরা ঠিক দুপুরের দিকে যাওয়ায় আর ছুটির দিনের কারণে বেশী মানুষ থাকায় কোন জন্তু-জানওয়ার দেখতে পারিনি। তবে ট্রেনেরও দেখা পেয়েছি। গইডরা বলে সকাল আর সন্ধ্যার দিকে যখন একটু নীরব থাকে তখন নাকি হরিণ পর্যন্ত দেখা যায়!
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৪৩
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: মানুষজন অইখানে পিকনিক করতে যায়। এত রাগ লাগে দেখে। পলিথিন, খাবার এর প্যাকেত ফেলে নস্ট করে ফেলতেছে পুরো জায়গাটা... জঙ্গল চুপচাপ দেখার জায়গা। হইচই করার না... পরে কোন এক্সময় অল্প মানুষ নিয়ে যাবেন। ভালো লাগবে আশাকরি। আর অই বনে হরিন আছে বলে আমার জানা নাই। তবে উল্লুক আছে আরো কিছু প্রানী থাকার কথা...
১০| ০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৫০
ফাইরুজ বলেছেন: বর্ননাটা এত চমত্কার লিখেছেন যে পড়তে পড়তে মনে হল আমিও ঘুরে এলাম ।বাঁদরের ছবিটা বেশী ভাল লেগেছ।
০৬ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:১৩
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: আপনার জন্য আরো কয়েকটা বাদরের ছবি আপ করতে হবে
১১| ০৬ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:২৪
পটল বলেছেন:
ভালো লাগলু ভ্রমন ইন লাউয়াছড়া।
১২| ১১ ই জুন, ২০১১ ভোর ৬:৪২
এরিয়া-৫১ বলেছেন: আমার নিচের পোস্ট এ করা আপনার মন্তব্যটির জবাবটা কি দেখেছেন !
আর আপনি কি Arpi আপু ?
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: ভাল লিখসেন... আমি গেসিলাম ৪ নং সিগনাল এ। কোন একটা বড় ঘুর্নিঝর এর পূর্বাভাস এর মধ্যে। ট্রলার এই গেসিলাম। লোকাল মানুষজন কান্দা কাটি করতে ছিল। বুঝেন অবস্থা। জোস অভিজ্ঞতা। আবার এই রকম সিগনাল হইলে যাওয়ার ইচ্ছা আছে...
- কোন সিরিজ সেইটা বলার দরকার দেখিনা। আপ্নে তো অলরেডি সিরিজে ফালায় রাখসেন... কিন্তু একটা কথা। দুনিয়ায় বহুত রকম মানুষ আছে। মহিলা মানুষ ও
১৩| ১১ ই জুন, ২০১১ ভোর ৬:৪৬
এরিয়া-৫১ বলেছেন:
আমার আগের মন্তব্যতির লিঙ্ক ভুল হয়েছে
সঠিক লিঙ্কঃ
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: ভাল লিখসেন... আমি গেসিলাম ৪ নং সিগনাল এ। কোন একটা বড় ঘুর্নিঝর এর পূর্বাভাস এর মধ্যে। ট্রলার এই গেসিলাম। লোকাল মানুষজন কান্দা কাটি করতে ছিল। বুঝেন অবস্থা। জোস অভিজ্ঞতা। আবার এই রকম সিগনাল হইলে যাওয়ার ইচ্ছা আছে...
- কোন সিরিজ সেইটা বলার দরকার দেখিনা। আপ্নে তো অলরেডি সিরিজে ফালায় রাখসেন... কিন্তু একটা কথা। দুনিয়ায় বহুত রকম মানুষ আছে। মহিলা মানুষ ও
----------------------------------------------------
আর আপনার এই পোস্ট এ প্লাস !
১৪ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:০৯
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ !
১৪| ১১ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৫২
কথক পলাশ বলেছেন: লাউয়াছড়ার কাছেই শ্যামলী, ওখানে যে রেললাইনটা, অসাধারণ! সম্ভবত 'আমার আছে জল' সিনেমার শ্যুটিং ওখানেই করা। শ্যামলী রেস্ট হাউসে মাঝে মাঝে বেড়াতে যেতাম। ওই রেললাইনে বসে সারারাত আড্ডা দিয়েছি।
১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩০
অনিন্দিতা_একা বলেছেন:
১৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:১১
চতুষ্কোণ বলেছেন: বর্ণনাটা চমৎকার। ভালোলাগছিল পড়তে। লাউয়াছরায় যাওয়া হয়নি কখনো।
১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩২
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: ধন্যবাদ... ঘুরে আসেন। কাছেই তো। আশা করি ভালো লাগবে।
১৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:১৩
সায়েম মুন বলেছেন: লাউয়াছড়ায় যাওয়া হয়নি এখনো। আপনার পোষ্ট দেখে যেতে ইচ্ছে করছে।।
১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩২
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: ধন্যবাদ... ঘুরে আসেন। সকালের দিকে গেলে বেশি ভালো লাগবে ...
১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: সুন্দর বর্নানা।
আমি বেশ কয়েক বার গেছি, শেষবার আমার ২ বছরের মেয়ে সহ
তবে কোন বারেই লাল মাথা গিরগিটি আর কাঠবেড়ালী ছাড়া আর কারো সাথে দেখা হয়নি। আপনার সাথে দেখছি লম্বা লেজের ভদ্রলোক দেখা করেছেন!
১৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:৪১
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: বর্ননা আর ছবি অনেক ভালোলাগলো আপু।
১৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:৪৭
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন:
২০| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:৪৯
অর্ফিয়াস বলেছেন: আমার খ্রব প্রিয় একটা জায়গা শ্রীমঙ্গল। আমি বছরে ২/৩ বার যাই। লাউয়াছড়া বন এবং চা বাগানগুলো দারুন লাগে। চা বাগানের পাকা রাস্তার ধারে বসে বিকেল দেখা আর ফ্লাক্সে করে নিয়ে যাওয়া চা খাবার মত আনন্দ আর কোন ভ্রমণে পাইনি।
২১| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:৫৪
অর্ফিয়াস বলেছেন: আপনার ২ নম্বর ছবিটা মারাত্বক সুন্দর হইছে।
২২| ১০ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:০১
শেরজা তপন বলেছেন: 'যারা যোকের কামড় কেহ্যেছে চারা সবাই জানে যে জোকের কামরের যায়গাটা থেকে রক্ত সহজে বন্ধ হয়।'
এই লাইনটা বেশী উল্টাপাল্টা হয়ে গেছে-এডিট করে দিয়েন। তবে আমার বুঝতে অসুবিধা হয়নি। আপনি বেশ পুরোন ব্লগার সে জন্য আরেকটু সাবধানী হওয়া উচিত নয়কি?
অযাযিত হস্তক্ষেপের জন্য কিছু মনে করবেন না। ভুলতো হতেই পারে। আমার এইটুকু লেখাতে কয়টা ভুল আছে কে জানে!
ওহ্ লেখাটা কিন্তু ভাল লেগেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩১
নীল কষ্ট বলেছেন: খুব সুন্দর জায়গা
শেষের ছবিটা বেশি ভালো