নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবীটা সবুজের মতই সুন্দর হোক এটাই আমার প্রত্যাশা।

এহ্‌তেশাম

ইমেইলঃ [email protected] আমার প্রথম ও প্রধান শখ ছাদে বাগান করা। অন্যান্য শখের মধ্যে ছবি তোলা,ভ্রমণ করা এবং বই পড়া অন্যতম। © লেখকের অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা সম্পূর্ণ বা আংশিক কোথাও প্রকাশ করা যাবে না ।

এহ্‌তেশাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিনাজপুরের ঐতিহাসিক রাজবাড়ি এবং রামসাগর -- ছবিব্লগ

০৫ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:০৮



ঐতিহাসিক কীর্তির ছড়াছড়ি এই দিনাজপুরে। সুদীর্ঘ তিন শতাধিককাল স্থায়ী রাজবংশে অনধিক ১১ জন রাজা রাজত্ব করেছেন দিনাজপুরে। তাদের অমর কীর্তি রাজবাড়ি এখনও আছে দিনাজপুর শহরেই। এই ১১ জন রাজার মধ্যে রাজা রামনাথই স্মরণীয় হয়ে আছেন কান্তজ়ীর মন্দির তৈরী আর বিশাল দীঘি রামসাগর খননের মাধ্যমে। দিনাজপুর শহর থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটার দূরে এই রামসাগর। এখানে প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক এসে ভিড় জমায় এর প্রাকৃতিক শোভা আর সৌন্দর্যের জন্য। ইচ্ছে করলে সারাদিন কাটিয়ে দেওয়া যায় এই রামসাগরে। রাজবাড়ি আর রামসাগর নিয়েই আজকের আমার ছবিব্লগ।





রাজবাড়ির সুদৃশ্য কিছু অংশ





















রাজবাড়ির পরিত্যাক্ত অংশের কিছু খন্ডিত চিত্র





এটি প্রধান ফটকের বর্তমান চিত্র





দ্বিতীয় ফটক বা সিংহদুয়ার





প্রাসাদের ভিতরে মন্দিরের গেইট





সবচেয়ে ভিতরের গেইট





রাণী মহল







রাণীর গোসলের জন্য নির্ধারিত পুকুর, কাপড় পরিধানের রুম









ঐতিহাসিক রামসাগরের কয়েকটি আংশিক ছবি





ঢাকা থেকে আগত মৎস্য শিকারীরা বড়শী দিয়ে মাছ ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছে





সামান্য অংশ বাদে প্রায় পুরো রামসাগর





রামসাগরের তীরের টিলার উপরে সুদৃশ্য ডাকবাংলো





রামসাগর সম্পর্কে তথ্য দেওয়া আছে কাজেই আমার বলার কিছু নেই





কিছু অংশে ফুলের বাগান





রামসাগরের তীরের কিছু অংশ জুড়ে আছে শিশু পার্ক। আর তাতে জিরাফ, ভাল্লুক, হাতি সহ ২০ টি প্রাণীর প্রমান সাইজ প্রতিকৃতি রয়েছে। এটি হাতির প্রতিকৃতি।





এবার আর প্রতিকৃতি নয় একেবারে সত্যি সত্যি হাতি পথ আগলে দাঁড়াল। সালামী না দিলে নাকি পথ ছাড়বে না। অবশেষে সালামী দিয়ে রেহাই পেলাম।





আমবাগানের কিছু অংশ





এ পথ যদি শেষ না হতো ---



আমার ভ্রমণ সংক্রান্ত অন্যান্য ছবি ব্লগ

১। তেতুলিয়া বাংলাবান্ধা ভ্রমণের ছবি পোষ্ট

২। একটি গাছ প্রকৃতিকে দান করেছে অপরূপ সৌন্দর্য

৩। চন্দ্রাবতীর বাসভবন এবং কিশোরগঞ্জের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি ছবি

৪। ঈশা খাঁর জংগল বাড়িতে একদিন

৫। একটি ব্যতিক্রমধর্মী কৃষি শিক্ষা সফর

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:২৭

হায়রে দুনিয়া বলেছেন: সালামী না দিলে নাকি পথ ছাড়বে না মানে কি? কি সালামি দিতে হয়? কাকে দিতে হয়? হাতিকে না মাহুতকে?

০৫ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:২৪

এহ্‌তেশাম বলেছেন: উত্তর দিতে দেরী হওয়ায় প্রথমেই দূঃখ প্রকাশ করছি। আর দেরীর কারণটা ছিল প্রথমে নামাজ তারপর আবার একটি দাওয়াত। আসলে এই হাতি এখানে সবসময় থাকে না। পাশেই সার্কাস পার্টি এসেছে। তাদেরই হাতিটি। টাকাতো চায় মাহুত। কিন্তু হাতিটিকে এমনভাবে ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে যে টাকা না দেওয়া পর্যন্ত সে সামনে দাঁড়িয়ে থাকে। টাকাটা বের করার পর হাতির শুঁড়টা বাড়িয়ে দেয়। তাতে টাকা রাখলে সে তা মাহুতকে দেয়। ধন্যবাদ।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৩৯

রাজিয়েল বলেছেন: দুর্দান্ত! প্রিয়তে। যাবার ইচ্ছা থাকলো।

০৫ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:২৭

এহ্‌তেশাম বলেছেন: প্রিয়তে নিয়েছেন জেনে খুশী হলাম। গেলে ভাল লাগবে। শুভ কামনা রইল।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:১২

ফিরোজ-২ বলেছেন: যাবার ইচ্ছা থাকলো।

০৫ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:২৭

এহ্‌তেশাম বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪

সুবিদ্ বলেছেন: অনেক আগে গিয়েছিলাম.......খুব ভালো লাগলো

৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো ভালো হয় নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.