![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চারদিকে স্টেনগানের গর্জন, মুর্হমুহু ফাটা বোমার আওয়াজ, চারদিকে ভয়ার্ত মানুষের বেঁচে থাকার শেষ আর্তি আর প্রসব বেদনার কুকড়ে যাওয়া মায়ের আর্তনাদের মধ্যে প্রচন্ড চিত্কার করে নিজের আগমনের সংবাদ দেয় ফিলিস্তিন শিশুটি। যে নিজের হাতের আঙুলের ব্যবহার শিখতেই তার হাতে ধরিয়ে দেয়া হয় আগ্নেয়াস্ত্র। তাকে জানানো হয়, লড়াই করো নয়তো মরো। শৈশব হারানো এরকম প্রায় ১০ হাজার ফিলিস্তিনি শিশু গাজার একটি ‘গ্রীষ্মকালীন ক্যাম্পে’ সত্যিকারের অস্ত্র নিয়ে তাদের বেঁচে থাকার খেলার মহড়া দেয়। মূলত, ছয় থেকে ১৬ বছরের শিশু-কিশোররাই সেখানে প্রশিক্ষন নেয়। ভবিষ্যতের এই ফিলিস্তিনিদের সাহসের যাতে কোন কমতি দেখা না দেয় তাই গোড়া থেকেই তাদের শারিরীক ও মানসিকভাকে গড়ে তোলা হয়। ভারি অস্ত্র চালানো, বিভিন্ন ধরনের শারিরীক কসরত, হাতের নিশানা ঠিক করা, শত্রুর মোকাবেলা করা থেকে প্রায় সব ধরনের সেনা প্রশিক্ষন তাদের দেয়া হয়। এ প্রশিক্ষন দেন সেখানকার সেনা সদস্যরা।
©somewhere in net ltd.