![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য-মিথ্যা এবং ভালো-খারাপের দ্বন্দ্বের মাঝখানে নিরপেক্ষ কোনো অবস্থান নেই। যে বলে, ‘আমি নিরপেক্ষ’, সে শয়তান; সে মূলত মিথ্যা এবং খারাপের সহায়তাকারী।
ওহে বাংলাদেশী সীমান্তরক্ষী বাহিনী, তোমরা যে কৃতিত্বপূর্ণ কর্ম সাধন করেছো, তা পৃথিবীতে বিরল। নিজের দেশের মানুষকে বর্বর বিএসএএফের হাত থেকে বাঁচাতে না পারলেও দেশের মানুষকে মারতে পারো। তোমাদের এই কৃতিত্ব ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে।
সাতক্ষীরায় বিজিবির গুলিতে নিহত ২
সাতক্ষীরার কলারোয়ায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবির গুলিতে দুই সহোদর নিহত হয়েছে। এতে সাতজন গুলিবিদ্ধসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়।
সোমবার জামায়াত-শিবিরের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী মিছিল বের করে এতে বাধা দেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
একপর্যায়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা। বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীকে থামাতে গুলিবর্ষণ করে বিজিবি।
এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান সহদোর রুহুল আমিন (৫৩) ও আরিফ বিল্লাহ (২০)। তারা কলারোয়া উপজেলার অফাপুর গ্রামের রহিম বকশের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সকাল পৌনে ১১টার দিকে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা কলারোয়া-সাতক্ষীরা সড়ক অবরোধ করে। পুলিশ বাধা দিলে তারা সংলগ্ন ফাঁড়িতে হামলা করে।
খবর পেয়ে বিজিবি সেখানে ছুঁটে আসে এবং বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এতে ঘটনাস্থলে দুজন নিহত হয়। সাতজন গুলিবিদ্ধসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়। গুলিবিদ্ধ শামসুর রহমানের (৪০) অবস্থা আশঙ্কাজনক।
এ সময় বিক্ষুব্ধ জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা ওই এলাকার আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে। এখনও থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছে।
Click This Link
২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
শেরশাহ০০৭ বলেছেন: এ সময় বিক্ষুব্ধ জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা ওই এলাকার আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে। এখনও থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছে।
কেন
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
কে বা কারা বলেছেন: সোমবার জামায়াত-শিবিরের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী মিছিল বের করে এতে বাধা দেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
কে বা কারা বলেছেন: তৃতীয় ভাগ
মৌলিক অধিকার
সমাবেশের স্বাধীনতা
৩৭। জনশৃঙ্খলা বা জনস্বাস্থ্যের স্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধানিষেধ-সাপেক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায় সমবেত হইবার এবং জনসভা ও শোভাযাত্রায় যোগদান করিবার অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের থাকিবে।
৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
রাজীব দে সরকার বলেছেন: গুলি না করলে ওরা কী কোন নিরপরাধ কে আক্রমন করতো না?
জামায়াত-শিবির প্রতিহত করাই কি বিজিবির অন্যায়?
জামায়াত-শিবির কি শান্তিপূর্ণ মিছিল করছিলো???
তারা কি সারা দেশে কোন হত্যার উতসবে মেতে উঠেনি??
প্রিয় লেখক, আপনি কি বাংলাদেশের বাইরে আছেন?
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
কে বা কারা বলেছেন: নিশ্চয়ই অস্বীকার করতে পারবেন না, পুলিশ বা বিজিবিই সর্বক্ষেত্রে বিরোধীদের মিছিল দেখামাত্র গুলি শুরু করে।
৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: "একপর্যায়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা। বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীকে থামাতে গুলিবর্ষণ করে বিজিবি।"
"পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সকাল পৌনে ১১টার দিকে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা কলারোয়া-সাতক্ষীরা সড়ক অবরোধ করে। পুলিশ বাধা দিলে তারা সংলগ্ন ফাঁড়িতে হামলা করে।"
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
কে বা কারা বলেছেন: তারা এটা এক দৃষ্টিতে ঠিক করেনি। কিন্তু প্রথম আক্রমণ কিন্তু আইনী বাহিনীই করে। আর প্রতিবাদ করার অধিকারও নির্যাতিতের আছে।
৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: Click This Link
৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: আহা !!!!
কি অপরূপ শোভাযাত্রা!!!!
আহা!!!
৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: আইনি বাহিনি প্রথমে গুলই করেছে???!!!
ভাই নিউজ টা আবার পড়ে আসে।
আর অন্ধ নন যেহেতু,দয়া করে চোখ বুজে থাইকেন না!!
গত কয়দিন ধরে কি কি হচ্ছে তা আমরা দেখেছি।
আমরা গ্রামের অশিক্ষিত মানুষ না,যে চাঁদে সাঈদীর ছবি দেখা গেছে বললেই নাচতে নাচতে গিয়ে পুলিশ মেরে ফেলব!!!!
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
কে বা কারা বলেছেন: পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সকাল পৌনে ১১টার দিকে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা কলারোয়া-সাতক্ষীরা সড়ক অবরোধ করে। পুলিশ বাধা দিলে তারা সংলগ্ন ফাঁড়িতে হামলা করে।
খবর পেয়ে বিজিবি সেখানে ছুঁটে আসে এবং বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করে। এতে ঘটনাস্থলে দুজন নিহত হয়।
৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
বাংলার হাসান বলেছেন: ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: আঙ্গুল চোষা উচিৎ ছিল.........
সাথে শিবিরের মাইর খাওয়া উচিৎ ছিল!!!
অপেক্ষা করা উচিৎ ছিল মাথায় খোন্তা ধুকায় দেয়ার আগ পর্যন্ত!!!
লেখক আপনি লিখেছেনঃ
১ পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সকাল পৌনে ১১টার দিকে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা কলারোয়া-সাতক্ষীরা সড়ক অবরোধ করে। পুলিশ বাধা দিলে তারা সংলগ্ন ফাঁড়িতে হামলা করে। সড়ক অবরোধ করাটা হরতালে খুব সাধারন ঘটনা, সেই অবরোধে পুলিশের বাধা থাকবে আর এটাও ঠিক আছে। কিন্তু বাধা দিলে থানায় হামলা করতে হবে এটা কি ঠিক আছে? আপনার যুক্তি কি বলে?
২একপর্যায়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা। কেন তারা শান্তিপূর্ন ভাবে মিছিল না করে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে? এটা কিসের লক্ষন?
পিছলামী না করে আশাকরি উত্তর দিবেন।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
কে বা কারা বলেছেন: ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
লেখক বলেছেন: তারা এটা এক দৃষ্টিতে ঠিক করেনি। কিন্তু প্রথম আক্রমণ কিন্তু আইনী বাহিনীই করে। আর প্রতিবাদ করার অধিকারও নির্যাতিতের আছে।
৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
বাংলার হাসান বলেছেন: আপনি আপানার লেখায় উল্লেখ করেছেন পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সকাল পৌনে ১১টার দিকে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা কলারোয়া-সাতক্ষীরা সড়ক অবরোধ করে। পুলিশ বাধা দিলে তারা সংলগ্ন ফাঁড়িতে হামলা করে।
আবার এখন বললেন কিন্তু প্রথম আক্রমণ কিন্তু আইনী বাহিনীই করে।
আপনার দুই ধরনের কথা থেকে কি ধরে নিব? আপনার সম্পর্কে?
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০১
কে বা কারা বলেছেন: ‘পুলিশ বাধা দিলে’--পুলিশের পিঠে হাত বুলিয়ে বাধা দেয় না এটা নিশ্চয়ই আপনি জানেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: আঙ্গুল চোষা উচিৎ ছিল.........
সাথে শিবিরের মাইর খাওয়া উচিৎ ছিল!!!
অপেক্ষা করা উচিৎ ছিল মাথায় খোন্তা ধুকায় দেয়ার আগ পর্যন্ত!!!