নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\n

মা.হাসান

মা.হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানব সভ্যতাকে বাঁচাতে হাত বাড়িয়ে দিন

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৬




গত কয়েক মাস ধরে মানবসভ্যতা অন্যরকম বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে । এর আগে পৃথিবীতে অনেকগুলো মহামারী আঘাত করেছে, কিন্তু কোন মহামারীর ব্যপ্তি এত বিশাল ছিলো না। দ্বিতীয় শতকের প্লেগ এর বিস্তৃতি ছিল তুরস্ক-গ্রিস- ইতালি এই অঞ্চলে , কেড়ে নেয় পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় ৩% প্রাণ। ৬ষ্ঠ শতকে আরো ভয়াবহ মাত্রার এক প্লেগ কেড়ে নেয় আড়াই কোটির মতো প্রাণ- ঐ সময়ের মোট জন সংখ্যার প্রায় ১০%। ঐ প্লেগের বিস্তৃতি ছিল ইউরোপ এবং ভুমধ্যসাগর এলাকা।

বর্তমান মহামারির আগে, পৃথিবীর জানা ইতিহাসের মধ্যে, সবচেয়ে ভয়ংকর প্লেগ দেখা দিয়েছিল চোদ্দ শতকে, ইউরোপে। অনুমান করা হয় ঐ প্লেগে ১৫ থেকে ২০ কোটি লোক মারা গিয়েছিল। এর বাইরে বেশকিছু কলেরা বা ফ্লুয়ের মহামারিও পৃথিবীতে সময়ে সময়ে হানা দিয়েছে। এগুলো অনেক মানুষের প্রাণহানীর কারণ হলেও প্রায় সবক্ষেত্রেই এগুলো আঞ্চলিক ছিলো বলে সমগ্র মানব সভ্যতা হুমকির সম্মুখিন ছিল না।

গত চারমাসে কোভিড-১৯ ভাইরাসের আক্রমণ গোটা পৃথিবীকে তছনছ করে দিচ্ছে। চিকিৎসা, শিক্ষা, অর্থনীতি, সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা বিঘ্নিত হচ্ছে। পৃথিবীর ২১৪ টি দেশে এই ভাইরাস থাবা মেরেছে। আজ যারা সুস্থ আছেন কালকে এরা সুস্থ নাও থাকতে পারেন, কেননা এই ভাইরাস খুব বেশি সহজে ছড়িয়ে যেতে পারে।

কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হবার জন্য আক্রান্ত লোকের সংস্পর্শে আসতে হবে এমনটা শর্ত নেই; কাগুজে নোট বা অসুস্থ রোগির ছোঁয়া লাগা সব্জি স্পর্শ করলে অথবা আক্রান্ত ব্যক্তির ছোঁয়ার সংস্পর্শে আসা দরজা বা লিফট স্পর্শ করলে , এমনকি কোন কিছু স্পর্শ না করলেও এয়ারবর্ন ভাইরাস কোনো ভাবে চোখের সংস্পর্শে আসলেও একজন কোভিড-১৯ আক্রান্ত হতে পারেন। একদম ঘরে তালা বন্ধ অবস্থায় থাকা সম্ভব না। ময়লা ফেলার জন্য হলেও তো ঘরের বাইরে যেতে হয়।

ইতোমধ্যে কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা সতেরো লাখ পার হয়ে গিয়েছে, লক্ষাধিক লোক মারা গেছে । এর শেষ কবে হবে তা বলা মুশকিল। দেড় বছরের আগে টিকা আসার সম্ভাবনা কম। কোনো কোনো সিমুলেশন অনুসারে পৃথিবীর তিনশতকোটি থেকে পাঁচশত কোটি লোক এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হতে পারেন।

অতীতের বড় মহামারী গুলো বিদায় নেয়ার আগে লক্ষ-কোটি প্রাণ নির্মূল করে তবেই বিদায় নিয়েছে। প্রতিবারই মানব সভ্যতার অনেক ক্ষতি হয়েছে, কিন্তু এর পরেও মানুষ বেঁচে ছিল, মানব সভ্যতা এগিয়ে চলেছে। কিন্তু বর্তমান সময়ে আমরা এক বিরাট ঝুঁকির মুখে আছি।

আগেই বলেছি, এই মহামারি অন্যান্য প্লেগের মতো না। গোটা পৃথিবী জুড়ে এটি আঘাত করেছে। আমরা দেখেছি এই রোগের হাত থেকে কেউই নিরাপদ নয়। বৃটেনের প্রধানমন্ত্রীকে এই ভাইরাস আঘাত করেছে, রাজ পরিবারের সদস্যরাও এর হাত থেকে নিস্তার পান নি। আমেরিকায় সিনেটররা আক্রান্ত হয়েছেন।

আজ হোক, কাল হোক , আঠারো মাস পর হোক বা দু'বছর পরে হোক এই ভাইরাসকে আমরা পরাস্ত করব, তা ঠিক; তবে আজ যারা পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে যেতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তাদের সবাই যে আমাদের মাঝে দু বছর পরেও থাকবেন এ কথা কি গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায়? বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ভারতের নরেন্দ্র মোদী , আমেরিকার ডোনাল্ড ট্রাম্প, বৃটেনের বরিস জনসন, রাশিয়ার পুতিন ,চীনের লি কেকুয়াং , সৌদির সালমান, কোরিয়ার কিম জং উন, সিরিয়ার আসাদ-এদের কোনো বিকল্প আছে কি? এদের কেউ যদি রোগাক্রান্ত হয়ে অফিস চালাতে অসমর্থ হয়ে পড়েন তবে পৃথিবীর সামনে এক ভয়াবহ বিপদ অপেক্ষা করছে। নেতাহীন জাতি সফল হতে পারে না। আমাদের সবচেয়ে বড় প্রায়োরিটি দেওয়া দরকার পৃথিবী যেন নেতৃত্বশূন্য না হয়ে যায়, কোনো জাতি যেন নেতা শূন্য না হয় এই বিষয়টি নিশ্চিত করা।

আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন কোভিড-১৯ মহামারীর এই সময়ে বিশ্বনেতাদের পৃথিবীতে থাকা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ । মানুষের চাঁদে পা রাখার ৫০ বছর পূর্ণ হয়েছে বেশ কিছুদিন। স্পেস ট্রাভেল এখন আর স্বপ্ন নয় বাস্তবতা। ভার্জিন গ্যালাকটিক আড়াই লাখ ডলারে স্পেস ট্রাভেলের টিকিট বিক্রি করার কথা এর আগে জানিয়েছে। নাসাও এর আগে বলেছে ৩৫ হাজার ডলারে একদিনের জন্য পৃথিবীর বাহিরে ট্যুরের ব্যবস্থা তারা করবে-তবে এগুলো এখনো বাজারে আসেনি। ইলন মাস্ক সবার থেকে এগিয়ে গিয়ে বলেছে দুই মিলিয়ন ডলারে একটা ট্রিপ এর ব্যবস্থা করা সম্ভব ।

একটা রকেটে পাঁচ জন ধরবে। ইলন মাস্ক এর পরিকল্পনা ছিলো চার-পাঁচ দিনের ট্যুরের, কিন্তু আমাদের কমপক্ষে ৫০০ দিনের জন্য মহাশূন্যে থাকার প্রস্তুতি নেয়া দরকার। সম্ভব, আমরা যদি বাজেট কিছুটা বাড়িয়ে দেই। বাজেট আরো কিছুটা বাড়ালে বড় আকারের একটা বা দুটো রকেট তৈরি করে সবাইকে অ্যাকোমোডেট করার চিন্তা করা যায়।


পৃথিবীর আনুমানিক ২০০ টি দেশের নেতাদের যদি আমরা পৃথিবীর বাইরে দেড়-দু'বছরের জন্য পাঠিয়ে দেই, তবে পার হেড দুই মিলিয়ন ডলার খরচ ধরলেও চারশত জনের জন্য মোট খরচ দাঁড়াবে মাত্র সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার মতো , পৃথিবীর জনসংখ্যা পিছু মাত্র পাঁচ টাকার কিছু বেশি। মানব সভ্যতাকে যদি আমরা টিকিয়ে রাখতে চাই তবে আমাদের সকলের উচিত আমাদের নেতৃবৃন্দ কে বাঁচানোর জন্য এগিয়ে আসা । ওঁনাদের কোনো বিকল্প নেই।

উল্লেখ্য সব মহাকাশযানে উচ্চ গতির ইন্টারনেট ব্যবস্থ থাকে। কাজেই ওঁনারা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ওঁনাদের দেশের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবেন, নির্দেশনা দিতে পারবেন। এই মুহূর্তে এমনিতেই যুক্তি সঙ্গত কারণেই ওঁনাদের পক্ষে জন সমক্ষে আসা উচিৎ না। তাছাড়া ২০০ বিশ্ব নেতা এক সাথে দেড় বছর থাকলে বিশ্ব শান্তির আলোচনায় অনেক অগ্রগতিও হবে।

ফান্ড রেইজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন যারা ব্লগে আছেন তাদের কাছে আমি আকুলভাবে অনুরোধ করবো, আপনারা ফান্ড রেইজের ব্যবস্থা নিন । আমি আমার শেয়ারের টাকা যে কোন মুহূর্তে চাহিবা মাত্র দিতে তৈরী আছি।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: হাত বাড়াতে হবে ধনীদের।
সাধারন মানূষ শুধু পারে ঘরে থাকতে।

যখন প্লেগ হানা দিয়েছিলো তখন ইন্টারনেট ছিলো না, উন্নত চিকিতসা তেমন ছিলো না। এখন সব আছে অথচ ভ্যাকসিন নাই।
নেতারা আছেন বলে এখনও কিছুটা নিয়ম নীতি আছে। তারা না থাকলে ভয়াবহ অবস্থা হবে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫১

মা.হাসান বলেছেন: নেতারা ভিডিও কন্ফারেন্সের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখতে পারবেন। আপনি যেই দলই করেন না কেন একথা মানতে হবে, বর্তমান পরিস্থিতিতে অধিকাংশ দেশেই রাষ্ট্র প্রধান ইনক্যাপাসিটেড হলে বড় সমস্যা তৈরি হবে। নেতাদের সুস্থ থাকা অতি জরুরি।

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১১

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


তখন এতো যোগাযোগ ছিল না বলেই ছড়াতে পারেনি।
লেখাটি চমৎকার হয়েছে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৬

মা.হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
হয়তো যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত থাকার কারণেই ছড়ায় নি, বিষয়টা জানা নেই। তবে তখন এরোপ্লেন-বাস-ট্রেন না থাকলেও নদি পথে যোগাযোগ ছিলো।

৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১২

ঢাবিয়ান বলেছেন: চান্দা তুইলাও যদি তাগোরে অন্য গ্রহে পাঠানো যায়, এক পায়ে চান্দা দিতে রাজী আছি।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:০০

মা.হাসান বলেছেন: মানুষের কষ্ট হয়ে যাবে , না হলে আমি প্রস্তাব দিতাম বাংলাদেশের সব এমপি, মন্ত্রী, চেয়ারম্যান, মেয়র, ওয়ার্ড কমিশনার, দেশের সকল বুদ্ধিজীবি, কিছু নির্বাচিত ব্লগার এবং বিরোধিদলীয় নেতাদেরও পাঠায়ে দেয়া হোক। সভ্যতা বাঁচায়ে রাখা দরকার।

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অত্যন্ত সাধু প্রস্তাব। আজ বিশ্ব মানবতার প্রয়োজনে আমাদের মধ্যে আঞ্চলিকতার ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে। বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী বা রাজ পরিবার ইতিমধ্যে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। ওনাদের কাজ থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে, অন্য কোনো দেশেরই নেতানেত্রীরা যেন নতুন করে ভাইরাসে আক্রান্ত না হন। আমরা মনে করি একজন দক্ষ প্রশাসক, দেশ ও জাতিকে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেন। যে কারণে এই মরণ ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে গেলে আমাদের প্রত্যেকেরই দেশের প্রধান প্রশাসককে সুস্থ এবং মুক্তমনে কাজ করার সুযোগ দিতেই হবে।কিন্তু মরণ ভাইরাস পৃথিবীকে যেভাবে গ্রাস করছে তাতে উনাদেরকে সুষ্ঠুভাবে কাজ করার পক্ষে রীতিমত চ্যালেঞ্জের হয়ে যাচ্ছে।
এমতাবস্থায় আপনার প্রস্তাবটি অত্যন্ত যুক্তিযুক্ত এবং সাধুবাদযোগ্য।
আর যে খরচের হিসাবটা আপনি দিয়েছেন সেটা বিশ্ব মানবতার পক্ষে অত্যন্ত কিঞ্চিৎ।
এরপরও যদি অর্থের প্রয়োজন হয় সে ক্ষেত্রে ঢাবিয়ান ভাইয়ের প্রস্তাবটি প্রশংসনীয়।

আশা করব ওনাদের নির্বিঘ্ন যাত্রার দেড় বছরের মধ্যে রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে ওনাদের সুদক্ষ নেতৃত্বে বিজ্ঞানীরা মারণ ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার করে মানব সভ্যতাকে এই মুসিবত থেকে উদ্ধার করবেন।



শুভকামনা প্রিয় মা.হাসান ভাইকে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:০৫

মা.হাসান বলেছেন: ইসরোর গবেষকরা পঞ্জিকা দেখে শুভ দিন বের করলে খুব ভালো হয়। ভারতে মোদিজীর সাথে যোগী আদিত্যবাবুকে পাঠানো যেতে পারে। যেহেতু ভারতে ১ বিলিয়নের বেশি লোক বাস করে, ভারত একের বেশি লোক পাঠানোর দাবি করতেই পারে। অফুরান শুভ কামনা।

৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সামুতে ফেইসবুক ষ্টাইলের পোষ্ট; সামুকে কি ফেসবুকে পরিণত করছেন?

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:০৯

মা.হাসান বলেছেন: ভালোবাসা জানিবেন।

আমার ফেসবুক নাই বলিয়া ঐ খানে কি স্টাইল চলে তাহার বিশেষ ধারণা নাই। তবে গতকাল একজনের পোস্টে ফেসবুকের কিছু স্ক্রিন শট দেখিয়াছি। অতিশয় খারাপ, বস্তির ভাষা। আপনি ভদ্রলোক। ফেসবুকের নাম লইয়েন না।
ফেসবুক সম্মন্ধে আমার ধারণা ভুলও হইতে পারে। সেক্ষেত্রে অনুরোধ করিবো ফেসবুকের স্টাইল কি তা লিখিয়া কয়েকটি কমেন্ট করিতে।
অফুরান ভালোবাসা। :`>

৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৮

মেটালক্সাইড বলেছেন: ৪নং কাগুজে নোট - করোনা পরবর্তী ক্রিপ্টোকারেন্সির রাজত্ব শুরু হবে।
স্টারট্রেক ছবিতে ইউনাইটেড ফেডারেশান নামে একটি ইন্টার গ্যালাকটিকাল অরগানাইজেশন দেখানো হয়, যা ইন্টারস্টেলার গ্যালাক্সিগুলো শাসন করে।
অনেক আগের কাল্পনিক হলেও সমসাময়িক করোনা উদ্ভুত পরিস্থিতি এর প্রয়োজনীয়তা বুঝা যাচ্ছে। ইলন মাস্ক এর বাস্তব রুপকার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
বর্তমান বিশ্বনেতাদের দিয়ে হবে না বরং বিল গেটসের পরবর্তী জেনারেশন এটার যোগ্য উত্তরসূরি।
আমরা সামু বাসিন্দারা লক্ষ আলোকবর্ষ দূরে আছি এইসব চিন্তা বাস্তবায়নকারী হিসেবে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৪

মা.হাসান বলেছেন: ক্রিপ্টো কারেন্সির পিছনে যেহেতু কোন সরকারের ব্যাকিং নাই, এই বিষয়ে কিছু সন্দেহ রয়ে যায়। তবে আমার সবচেয়ে বড় ভয়, কোনো কারণে পারমানবিক বোমার বিস্ফোরন ঘটে গেলে ইন্টারনেট ব্যবস্থা ভেঙে যাবে। কাগুজে নোট , ধাতব মুদ্রা আর সোনা-রূপা ছাড়া সব অচল হয়ে যাবে।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে লাগসই ব্যবস্থা হতে পারে মোবাইল পেমেন্ট । সরকার এদের সার্ভিস চার্জ সাময়িক ভাবে তুলে নিয়ে বলতে পারে সাময়িক ভাবে সবাইকে মোবাইল পেমেন্ট নিতে হবে।

ভারতে কার্ডে কন্টাক্টলেস পেমেন্ট চালু করা হয়েছে। বাংলাদেশে ইনফ্রস্ট্রাকচার গড়ে ওঠেনি। ইউরোপ আমেরিকায় গুগুল পে বা অ্যাপেল পে অনেক আগে থেকে চালু আছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু বিধি নিষেধের কারণে বাংলাদেশে চালু হয় নি। আমরা হয়তো চালু করবো যখন এটা অবসোলেট হয়ে এর চেয়ে ভালো কিছু চালু হবে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১২

শের শায়রী বলেছেন: জবাব নাই আইডিয়া। আবার গার্ডিয়ান অভ গ্যালাক্সির মত গার্ডিয়ান অভ সামু এসে গেছে, এইবার সামলান ;)

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৯

মা.হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আমি আইডিয়ার জন্য কোন প্রতিদান-সুনাম-পেটেন্ট-কপিরাইট চাই না। শুধু চাই পৃথিবীর মানুষ বলিষ্ঠ নেতাদের নেতৃত্বে এগিয়ে যাক।
সামুতে হার্টের ইমো নাই, তাই গাল লাল করার ইমো দিয়ে কাজ সেরেছি, আপনি আশা করি মাইন্ড করেন নি। শুনেছি কমন অয়েল বেসিনে যে আগে হিট করে দখল তার । তবে আপনি কিন্তু হাল ছাড়িয়েন না। :`> :P

৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৫১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: যারা গার্মেন্টসের মালিক । তারাই ব্যাংকের মালিক, তারাই এমপি, তারাই মন্ত্রী, তারাই আবার ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী! প্রণোদনার টাকা তুই যাবি কই! এখন যেমন চাল চুরি হচ্ছে , কৃষকের টাকা কে খায় দেখার বিষয়।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০০

মা.হাসান বলেছেন: ছি ভাই, এমন করিয়া বলিতে নাই। এনারা আমাদের ভালো চান। আমাদের জ্ঞান কম তাই বুঝতে পারি না।



গার্মেন্টস শ্রমিকরা বাসায় ভালো থাকে না, তাই তাদের কারখানায়ই কাজ করা উচিৎ।
আর বেশি খেয়ে যাতে পেট খারাপ না করে এজন্য আপনার মা কি আপনাকে কখনো বকা দেন নি? লোকে যাতে বেশি খেয়ে পেট খারাপ না করে, মোটা হয়ে ডায়াবেটিস-ব্লাড প্রেসার এসব বাধিয়ে না ফেলে এজন্য নেতারা সাময়িক ভাবে চাল সরিয়ে রাখছে। এটাতো আমাদের ভালো জন্যই।

আপনার ভাই কেমন আছেন। ওনার জন্য , আপনার গোটা পরিবারের জন্য অনেক শুভকামনা। আল্লাহ হেফাজত করুন। আমিন।

৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৫১

শের শায়রী বলেছেন: কেন যেন ইদানিং আমার বাড়ী আসে না, হয়ত অনুরাগ। যাই হোক দোয়া করি সুখী হোন। আমার দাবী পরিত্যাগ করলাম আপনার কারনে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৭

মা.হাসান বলেছেন:

:P
হাল ছাড়বেন কেনো?
আমাকে তো পজিটিভ কিছু বলেনি।

১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:২৯

শের শায়রী বলেছেন: আপনার পজিটিভ, আমি বুজে গেছি :( । আর আমার নেগেটিভ।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪২

মা.হাসান বলেছেন: হাল ছেড়ো না বন্ধু , বরং ফুল ছুড়ো জোরে ...

১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি, শের শায়েরী, ভুয়া মফিজ, বিদ্রোহী ভৃগু, নীল আকাশ, পদাতিক চৌ, প্রমুখ মিলে, ব্লগটাকে ফেইবুকের ভাঁড়দের আড্ডাখানায় পরিণত করেছেন।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪০

মা.হাসান বলেছেন: ধ্রুপদী কমেন্ট। অশেষ ভালোবাসা।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৫৫

মা.হাসান বলেছেন: অগ্নি সারথি, কাজী ফাতেমা ছবি, করুনাধারা, নীলমুক্তা, নতুন নকিব সহ বেশ কয়েকজনের নাম বাদ পড়ে গেছে । এরমধ্যে নকীব ভাই নিজে এই পোস্টে এসে বাদ পড়ার কারণে ওনার হতাশা ব্যক্ত করেছেন । বিনীত অনুরোধ রইলো, পরবর্তীতে বাদ পড়াদের নামগুলো সহ কমেন্ট আপডেট করার । অশেষ ভালোবাসা।

১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০১

শের শায়রী বলেছেন: @মুরুব্বি তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি, আপনার উল্লেখিত ফেইবুক অথবা জোকারবার্গের ফেইসবুক কোথাও আমার আইডি নাই। প্রমান দিতে পারলে আমি আজীবন আমেরিকার গুন গান গাব। অহেতুক নিরাপরাদ সিরিয়াস টাইপের আমাকে গোপালের সাথে তুলনা করায় আপনার বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানাচ্ছি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:২২

মা.হাসান বলেছেন: এটিএম কার্ডের টাকা গনায় ভুল হতে পারে, ওঁনার মন্তব্যে ভুল হওয়া সম্ভব না । আপনারা দুজনে একান্তে বসে বিষয়টা ফয়সালা করে নেন। দুজনের জন্যই অনেক ভালোবাসা।

১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:১৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি এই দেশে ইলন মাস্কের এক নাম্বার ফ্যান। কিন্তু তার করোনাকে প্রথমে হালকা ভাবে নেয়ায় আমি দুঃখে আছি
আমিও ফেবূতে নাই। মন্তব্য গুলো না পড়লে ঘুম আসতো না! কি সুন্দর! মনটাই ভরে গেল।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০০

মা.হাসান বলেছেন: ইলন মাস্ক , বিল গেটস, জেফ বেজোস , বা স্টিভ জবস পৃথিবী কে বদলে দেয়ার ক্ষমতা সম্পন্ন কয়েকজন মানুষ । এর মধ্যে বিল গেটস উনার জীবনের লক্ষ পুনর্নির্ধারণ করেছেন। জবস সময় পাননি। বেজোস বা ইলন মাস্কের এখনো সুযোগ আছে। আমি মনে করি ইলন মাস্ক সময় মতো এগিয়ে আসবেন।
আশাকরি ঘুম ভালো হয়েছে। যারা ভাল ঘুমাতে সাহায্য করেছেন তাদের পেজে যেয়ে ধন্যবাদ জানিয়ে আসলে খুব ভালো হবে। :P

১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৪০

আরোগ্য বলেছেন: খামাখাই চাপ নিচ্ছেন মা হাসান ভাই। করোনা নিয়ে বাংলাদেশের কোন চিন্তা নেই। ভুলে গেছেন এতো তাড়াতাড়ি, যে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই দেশে করোনা কিছু করতে পারবে না। ;)

মোদ্দা কথা, আল্লাহর রহমতেই বাংলাদেশ এতো দুর্নীতি ও হাজারো প্রতিকূলতা সত্বেও টিকিয়া আছে
তাই সর্বাবস্থায় আল্লাহই আমাদের একমাত্র ভরসা।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪৮

মা.হাসান বলেছেন: মাইকেল কয় কি? আমি চাপ লইলাম কই? আমি তো চাপ দিলাম, যারা ফান্ড তোলায় অভিজ্ঞ এরা আউগাইয়া আসুক।
আমি ভুলি নাই, মাথার উপর ছাতার মতো আমাদের নেত্রি আছেন।
শামিম ওসমানের বক্তব্য প্রনিধানযোগ্য।



প্রথম একমিনিট ১৫ সেকেন্ড প্রাসঙ্গিক না, পরের থেকে দেখলেই চলবে।

কিন্তু স্বার্থপর হলে চলবে না, নিজেদের নিয়ে না ভেবে গোটা মানব জাতি নিয়ে ভাবুন।

১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:২৬

সোহানী বলেছেন: গুড আইডিয়া। আপনার ফান্ডের টাকাটা জমাটা আগে দিয়া আমারে ব্যাংকের চেক সাইনিং অথিরিটি দিবেন। কুনু চিন্তা করবেন না আমি সব দিক সামলে নিবো :-B :-B

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৪

মা.হাসান বলেছেন: আল্লাহ আপনারে কবুল করুন। আপনি নিজে থেকে চেক ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব নিলেন।
আপু, আমি তো আসলে ফান্ড রাইজিঙের কাজে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন না। যারা সান্ধ্য আইন বাতিলের বিপক্ষে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের মতো বলিষ্ঠ কেউ এগিয়ে আসুক। আপনি সব যে সামলাতে পারবেন তা কি আর আমরা জানি না। আপনি শুধু চেক না, পুরো প্রজেক্টের দায়িত্ব নিয়ে নিন। তবে স্বজন প্রীতি করে দুলাভাইকে স্পেসে পাঠিয়ে দিয়েন না, আপনার বাসার বাসি ভাত তরকারি তখন কে খাবে?

১৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৫:৩১

কাছের-মানুষ বলেছেন: অতীতে অনেক রোগের প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন বানাতে যুগের পর যুগও লেগেছিল। অনেক ক্ষেত্রে ভাইরাস নিজে থেকে মিউটেশন করে দুর্বল হয়ে গিয়েছিল। জিনোম সিকোয়েন্স বের করতেও বছরের পর বছর লাগত। বর্তমানে গ্লোবালাইজেশনের কারণে চায়না যেই জিনম সিকোয়েন্স বের করে তা WHO কে দিয়েছিল যেটা বিভিন্ন দেশ ব্যাবহার করছে। ইতিমধ্যেই প্রতিষেধক বের করেছে, কম সময়ে এটা বিশাল এচিভমেন্ট। আশা করা যায় সমস্ত পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে মানুষের কাছে পৌঁছাবে আগামী এক বছরের মধ্যেই!

তবে করোনা পরবর্তী বিশ্বে গ্লোবালাইজেশনের সংজ্ঞা হয়ত পাল্টে যাবে!!!!

আমার মতে বাছাই করে বাংলাদেশের এমপি, মন্ত্রী, মেম্বার এবং চেয়ারম্যানদের ওয়ান ওয়ে টিকেট দিয়ে পাঠিয়ে দেয়া যায়, এই যাত্রা হতে হবে ওয়ান ওয়ে। কোন ফিরে আসা আসি নাই! তারা সেখানে ভাল থাকুক।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৮

মা.হাসান বলেছেন: সমস্যা হলো এই ওষুধ ইদুর গিনিপিগ এদের উপর পরীক্ষা করার সুযোগ নেই, কেননা এই ভাইরাস গিনিপিগকে আক্রমন করছে না। কাজেই ট্রায়ালের জন্য মানুষই একমাত্র সাবজেক্ট। কয়েক ধাপে ট্রায়াল সফল হলে এর পর ওষুধ প্রশাসনের অ্যাপ্রুভাল, মাস প্রোডাকশন, ডিস্পেন্সারিতে পৌছানো এসব সারতে এক বছরের বেশিই মনে হয় লাগবে। সবাই আশা করছি কম লাগুক। তবে যেমন বলা হয়, হোপ ফর দা বেস্ট, প্রিপেয়ার ফর দা ওয়ার্স্ট। কাজেই ঝুঁকি না নিয়ে নেতৃবৃন্দকে বড় সময়ের জন্য পাঠানো দরকার।

ওয়ান ওয়ে শুনতে খারাপ লাগে। প্রোজেক্ট একটু মডিফাই করে ওনাদের মঙ্গলে পাঠানো যায়, কুড়ি বছরের জন্য। ওখানে ওনারা বসে ঠিক করে নেবেন মঙ্গলের কোন অংশ কার দখলে থাকবে, মঙ্গলের সংবিধান কি রকম হবে ইত্যাদি। কুড়ি বছর পর ওনারা হয়তো আর মঙ্গল ছেড়ে ফিরতে চাইবেন না। আর সামান্য কিছু টাকা চাঁদা বাড়ালে অবশ্যই আপনি যাদের কথা বলছেন তাদেরও পাঠিয়ে দেয়া যাবে। মঙ্গলের লোকাল গভমেন্ট চালানোর জন্য এদের চেয়ে ভালো লোক অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। আমার হিসেবে কিছু বুদ্ধিজীবীও পাঠানো যেতে পারে। অবশই, ওনারা যেখানেই থাকুন খুব ভালো থাকুন এই কামনা আমরা সব সময়ই করি।

১৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জাহাজ যখন ডুবে তখন জাহাজের ক্যাপ্টেন সব যাত্রীকে বাঁচানো না পর্যন্ত জাহাজেই থাকেন। তাই বিশ্ব নেতাদের চিন্তা করতে হবে কিভাবে তাদের দেশের মানুষকে বাঁচানো যায়।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৫৩

মা.হাসান বলেছেন: ভাই, আমাদের এসময় এত স্বার্থপর না হওয়াই ভালো।
জাহাজ ডুবে গেলে যদি ক্যাপ্টেন বেঁচে থাকে তবে নতুন জাহাজ তৈরি করে নতুন অভিযানে বের হওয়া সম্ভব। ক্যাপ্টেন যদি জাহাজ চালাতে অক্ষম হয় তবে ঐ জাহাজ পাথরে বাড়ি খেয়ে সকলের সলিল সমাধি হবে। বিশ্ব নেতারা অনেক দিয়েছেন, এবার আমাদের কিছু ফেরৎ দেয়া উচিৎ, নিজেদের ভবিষ্যতের স্বার্থেই।

১৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:০০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার হিসাবে গোজামিল আছে। রি-ক্যালকুলেট করেন।

একটা উদাহরন দেই। বিশ্বের সবাই পাচ টাকা দিবে না। আপনি আফ্রিকার কোন নেতা রাখেন নাই। তারা কি চাদা ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য দিবে? এক আমেরিকার সব লোকজনই তো তার জন্য টাকা দিবে না। শুধু রিপাবলিকানরাই দিবে। বরং গত নির্বাচনে সে যতোগুলি ভোট পেয়েছে, সে অনুযায়ী টাকার হিসাব করেন। তবে, আমাদের প্রধানমন্ত্রীর কথা আলাদা। উনাকে ভালোবেসে আমরা তো দিবোই, ভারতেরও অনেকেই দিবেন। আর আমার মতো লোকের কি ব্যবস্থা? আমার তো বোজোর জন্যও চাদা দিতে হবে। দুইজনকে দেয়ার মতো ধনী তো আমি না। আমাদের জন্য ব্যাঙ্ক লোনের ব্যবস্থা করা যায় কিনা দেখবেন।

আরেকটা কথা। দেখলাম, আপনি, শের শায়েরী, বিদ্রোহী ভৃগু, নীল আকাশ, পদাতিক চৌ, প্রমুখ মিলে ব্লগটাকে ফেইবুকের ভাঁড়দের আড্ডাখানায় পরিণত করেছেন। শুনে অত্যন্ত দুঃখ পেয়েছি। আরো দুঃখ পেয়েছি আমার নিকটাও সেখানে দেখে। আপনাদেরটা ঠিক আছে, কিন্তু আমি! মর্মান্তিক.........তাই না!!!

এই মন্তব্যকারী মহান ব্লগার এই ব্লগের ছাতা-স্বরুপ, উনি না থাকলে আমাদের জ্বলে-পুড়ে মরতে হবে। উনি যদি গোস্বা করে এই ভাঁড়দের আড্ডাখানা ছেড়ে চলেই যান, তাহলে আমাদের কি হবে? আমি জানি, উনি মুখে যাই বলুক, আপনাকে বিশেষভাবে স্নেহ করেন। আপনার প্রতি অনুরোধ থাকলো, উনাকে বোঝানোর। আপনার দিক চিন্তা করেও যেন উনি এমন কোন হঠকারী সিদ্ধান্ত না নেন।

তবে মানব জাতির স্বার্থে উনাকে আপনার প্রস্তাবিত রকেটে যদি রাখেন, আমি এক্সট্রা চাদা দিতে রাজি আছি। বিশ্বনেতারা এই ৫০০ দিনে এমন একজন মহান মহাজ্ঞানীর ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে থেকে অনেক কিছুই শিখতে পারবেন, যা তাদের আজীবন কাজে লাগবে।

আরো অনেক কিছু বলতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আসন্ন সম্ভাব্য বিচ্ছেদের বেদনায় মন ভারাক্রান্ত। তাই আর বিশেষ কিছু না বলেই আপাততঃ বিদায় নিচ্ছি। :((

১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫১

মা.হাসান বলেছেন: আপনাকে সব কিছু খুলে না দেখালে বোঝেন না, তাই খুলেই দেখাই।

পৃথিবীতে দেশ কয়টা? খুব মুশকিল। তাইওয়ান বলে -আমি একটা দেশ, চিন বলে - না। ইসরায়েল বলে আমি দেশ, বাংলাদেশ বলে না। ক্যাতালোনিয়াও নিজেকে দেশ বলে দাবি করে, নিকোলা স্টার্জনের কথা আর বললাম না। কাজেই দেশের সংখ্যা বের করার জন্য ফিফাতে বাংলাদেশের র‌্যাঙ্কিংটা বের করি। হুম, বাংলাদেশের ফিফা র‌্যাঙ্কিং হইলো ১৯৭। কাজেই এর চেয়ে বেশি ফিফার মেম্বার থাকার কথা না। ফুটবল খেলেনা এমন দেশ দু -চারটা থাকার কথা। এই গুলা ধরলে দেশ মোট ২০০র কাছাকাছি হবার কথা। এর মধ্যে নিউজিল্যান্ডের জসিন্ডা আর কানাডার ট্রুডো খুব অলস। স্পেসে যাবার পরিশ্রম করতেই চাইবে না। আবার ডানো কিন্তু ড্যানিয়েল স্টর্মকে ছাড়া যাবে না, বোজোও মনে হয় না ক্যারিকে ছাড়া যাবে। সব মিলিয়ে ২০০।

জন প্রতি ২ মিলিয়ন ডলার।
২০০ x ২ মিলিয়ন ডলার = ৪০০ মিলিয়ন ডলার = ৪০০ x ১০০০০০০ ডলার= ৪০ কোটি ডলার।
১ ডলার = ৮৬ টাকা (প্রায়)।
৪০ কোটি ডলার = ৪০ x ৮৬ কোটি টাকা = ৩৪৪০ কোটি টাকা।
পৃথিবীর মোট জন সংখ্যা ৭৫০ কোটি।
জন প্রতি টাকা লাগবে = ৩৪৪০/৭৫০ = ৪ টাকা ষাট পয়সা। দু চারজন আছেন যারা দিতে চাইবেন না। এজন্য বলছি পাঁচ টাকা। আপনার মতো দুচারজন আছেন যাদের কাছে টাকা পয়সা তেজপাতা। এরা অবশ্যই বেশি দেবেন। বেশিটা দিয়ে তাদের সাথে কিছু এইড পাঠানো যাবে। মার্টিন কে পাঠাতে পারেন।

আইনস্টাইন/জর্জ ওয়াশিংটনকে ছাড়া ঐ রকেট ছাড়তে দিমু না। একবার ভাইবা দেখেন, স্পেস থেকে প্রতিদিনের ডায়রি আমাদের ব্লগে পোস্ট করা হচ্ছে। ব্লগের ইউজার কি রকম বেড়ে যাবে ভাবতে পারেন? তখন বাংলার সাথে সাথে একটা আন্তর্জাতিক এডিসশনও ছাপতে হবে। বিজ্ঞাপনে ব্লগ ভরে যাবে, কাভা ভাইকে ২৫ লাখ টাকর জন্য আর আফসোস করতে হবে না।

মানুষ দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বোঝে না। আপনার নাম আছে তাই আপনি মন খারাপ করলেন। ওদিকে নকিব ভাই মন খারাপ করেছেন ওনার নাম নেই এ কারণে।

১৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: মা.হাসান,




হিসাবে ভুল করছেন। :)
মাইনসের সভ্যতারে বাঁচাইতে হাত বাড়া্য়ই দিতে পারমুনা। হেতে সংক্রমন আরও বাড়বে! নিজে বাঁচলে বাপের নাম।
দিন আনি দিন খাই। কয়দিন যাবৎ ঘরে হান্দাইয়া রইছি। খাওন-ই নাই । নগদ ট্যাহা পামু কই? :((

যাগো কতা কৈলেন হেগো অত্তো ট্যাহা খরচ কইর্রা, চান্দা তুইল্লা মহাকাশে ঠেইল্লা পাডানোর দরকার কি ? বিনা পয়সায় করোনার করুনার উফ্রে ছাইর্রা দ্যান। বিনা পয়সায় মহাকাশে চইল্লা যাইবে। উর্ফে গিয়া নিচের দিকে তাকাইয়া হেরা আমাগো দেখতে পারবে আর চালাইতেও পারবে। এতে জনগণের ট্যাহা বাঁচবে, সামনের দিনের আকালে হেই ট্যাহা কামে দিবে। B:-)

ফান্ড করবেন। হ..... ত্রানের চাউল চুরির মতো হেই ফান্ডের ট্যাহাও চুরি হউক। প্রস্তাবের আগেই অলরেডী সোহানী
বেগম চেক সই করার লাইসেন্স চাইছে, হেইলে বোজেন মোগো দ্যাশের নেতারা যেহানে আছে হেহানে ফান্ডের ভান্ড যে ফুডা হৈয়া যাইবে হেই ফুডা ঝুড়ির কতা তো কিসিঞ্জার সাইবে কৈয়া গ্যাছে অনেক আগেই। :|

( বসে বসে সময়টা পার করতে এই কোয়ালিটি রিফুয়েলিং মন্তব্য। নিজ গুনে ক্ষমা করবেন। )

১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৩

মা.হাসান বলেছেন: নিজে বাঁচলে বাপের নাম , সত্য, কিন্তু একথাও সত্য যে কেউই চাইনা মানব সভ্যতা বিলুপ্ত হয়ে যাক। মোবাইলে একদিন পাঁচ মিনিট না হয় কম কথা বললাম, না হয় ১০০ গ্রাম চাল একদিন কম খেলাম।

ত্রানের চাল চুরি হবার কথা সত্য না। আপনি জানেন, একদম সুস্থ লোকেরা করোনায় কম আক্রান্ত হচ্ছে। যাদের অবিসিটি, ডায়াবেটিস, হার্টের সমস্যা ইত্যাদি আছে তাদের করোনায় ঝুকি বেশি। কেনো অবিসিটি-ডায়াবেটিস-হার্টের সমস্যা হয়? অন্যতম প্রধান কারণ বেশি খাওয়া। যাদে মানুষ সুস্থ থাকে, বেশি না খায় এজন্য জন দরদী নেতারা কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাময়িক ভাবে কিছু খাবার সরিয়ে রেখেছে, এটাতো মানুষের ভালোর জন্যেই।
কিসিঞ্জারের দিন অনেক আগেই শেষ, এখন আম্রিকা বাংলাদেশকে উন্নয়নের মডেল হিসেবে বিবেচনা করে। আর সোহানী আপা ছাত্র অবস্থা থেকেই মুক্তির জন্য আন্দোলন করে আসছেন। উনি নিজে যেচে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন ভলান্টিয়ার হিসেবে। ওনার মানসিকতা বাংলাদেশের জনদরদী নেতাদের মতোই মহান। আপনাকে অনুরোধ করি, সামান্য পাঁচ টাকা, সভ্যতা টিকিয়ে রাখতে এটুকু হাত খুলুন।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৫

মা.হাসান বলেছেন: অন্যের পোস্টে যদিও মন্তব্য করতে পারছিলাম, নিজের পোস্টের মন্তব্যের জবাব দিতে যেয়ে গত দু দিন একাধিক বার লগ আউট হয়ে গিয়েছি। আমার ফোনে সমস্যা, নাকি সমুর নেটওয়ার্কে -বুঝছি না। বিলম্বে জবাবের জন্য আন্তরিক দুঃখিত।

২০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



সামু ব্লগকে ফেইসবুক বানানো বিখ্যাত 'প্রমুখগণের' মাঝে আমি নিজেকে না পেয়ে যারপরনাই হতাশ হলাম!!!

শুভেচ্ছা জানবেন। পোস্টে যথারীতি +++

১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৮

মা.হাসান বলেছেন: আপনার নাম না থাকাটা খুব দুঃখ জনক। আমি ওনাকে রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছি। উনিতো অনেক ব্যস্ত মানুষ, সব অ্যাপয়েন্টমেন্ট সেরে সময় পেলে হয়তো গরীবদের দিকে নজর দেবেন।

অনেক শুভকামনা।

২১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৪৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

আইডিয়াটা ভালো।

তবে, এই পরিস্থিতিতে ঘরে বসে না থেকে উপায় আছে!

১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৪

মা.হাসান বলেছেন: ফান্ডিং অনলাইনে বসেই করা যাবে শাইয়্যান ভাই।

আপনার কিছু অভিজ্ঞতা আছে, আপনি শুরু করুন না প্লিজ! বিকাশ, কার্ড, চেক, পেপাল, ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন, মানিগ্রাম, সুইফট, রুপা, রিয়া, অ্যাকাউন্ট ট্রানসফার, ইকারেন্সি- সব রকমের অপশনই রাখা দরকার। যারা ক্যাশ দিতে চান তারা ঠিকানা দিয়ে দিলে ভলান্টিয়াররা বাড়ি যেয়ে নিয়ে আসবে।

২২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:০৯

ওমেরা বলেছেন: আপনার আইডিয়াটা মন্দ না, আইডিয়াটা যেহেতু আপনার উদ্যোগটাও আপনাকেই হবে । তবে আহমেদ জি এস ভাইয়ার আইডিয়াটাও চমৎকার।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫২

মা.হাসান বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই অনেক অভিজ্ঞ এবং গুনী মানুষ। মানুষের হা করা দেখেই ভিতরটা দেখে নিতে পারেন। তবে পৃথিবী বাঁচাতে হবে। না হলে ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে কি জবাব দেবো?

আমার উদ্যোগ-উদ্যম দুটাই কম। প্রতিদিন হরলিক্স খাচ্ছি, কিন্তু উদ্যম বাড়ছে না। তা ছাড়া চারশত মিলিয়ন ডলারের প্রজেক্ট তো যার তার হাতে ছেড়ে দেয়া ঠিক হবে না।

অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থ ই বৈশ্বিক মহামারী।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৮

মা.হাসান বলেছেন: মহামারির আচ ব্লগেও লেগেছে। আগে ব্লগে প্রতিদিন ২০-৪০টা কবিতা আসতো, আলোচিত পোস্টে পাঁচটার মধ্যে মাঝে মাঝে চারটা কবিতাও পেয়েছি। এখন এমনটা দেখছি না। কবিরা বিষন্ন হয়ে বসে আছেন। এমনিতে শোক থেকে শ্লোকের উৎপত্তি, কিন্তু সামনে এমন এক অদ্ভুত আধার, যার কোনো শেষ দেখছি না, এজন্য হয়তো কবিরা লেখার অনুপ্রেরণাও হারিয়ে ফেলছেন।

আপনাদের প্রফেশনাল দায়িত্ব কিন্তু বেড়ে গেলো, এখন শুধু মাটির নিচে না, খাটের নিচেও...

২৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:০৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: কোভিড-১৯ সারা পৃথিবীতে ছাড়িয়ে পড়েছে আর এর কোন প্রতিষেধক নেই-ব্যাপারটা অবশ্যই উদ্বেগজনক। তবে শেষের প্রস্তাবটা সিরিয়াসলি দিলেন নাকি স্যাটায়ার করলেন-বুঝতে পারিনি। সময়ের প্রয়োজনে নেতা তৈরী হয়-এটা নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৫৯

মা.হাসান বলেছেন: এই সব সিরিয়াস বিষয় নিয়ে যাহারা হাসি তামাশা করে করোনা ভাইরাস তাহাদের খাইয়া ফেলাক।

নায়ক শাকিব খান বলেছেন leaders are born, not made.
বাংলাদেশ, ভারত, আমেরিকাতে এখন যে প্রবৃদ্ধির হার, তা অন্য কোন নেতার পক্ষে অর্জন করা সম্ভব হতো না।
আমি নিজের কথা ভেবে উদ্বিগ্ন না, উগান্ডার কথা ভেবে উদ্বিগ্ন না, বিশ্ব নেতাদের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে উদ্বিগ্ন।

২৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ইমরান নিলয় বলেছেন: হাহাহহাহহা। সেরা সেরা!!

আমি বিশ টাকা দিবো। আমার পরিবারের সবাই বিশ টাকা করে দিবে।

এইটা কি ওয়ানওয়ে ট্রাভেল হবে? তাইলে ত্রিশ টাকা দিবো।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৭

মা.হাসান বলেছেন: আপনি প্রকৃত মানব দরদি। আমিও একটা চকচকা দশ টাকা রেডি রাখছি।

ধরা যাক এত বড় একটা প্রজেক্ট, ইলন মাস্ক নিজের পাবলিসিটির জন্যেও লাভ কিছু কম রাখবে। তাছাড়া সরকার যদি ভ্যাট/ট্যাক্সে কিছু ছাড় দেয় তাহলে খরচ আরো কিছুটা কমে আসবে। আবার অনেকেই পাঁচ -দশ টাকা বেশি দিবে। কেউ কেউ ডলার-পাউন্ড-ইউরোতে দিবে। ফলে যা টাকা উঠবে তা দিয়ে নিঃসন্দেহে কুড়ি বছরের মঙ্গল অভিযান চালানো যাবে।
ওয়ান ওয়ে শুনতে খারাপ লাগে, বিকল্প উপায় ১৬ নম্বর কমেন্টের জবাবে কিছুটা বলেছি।
অনেক ধন্যবাদ।

২৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৯

মা.হাসান বলেছেন: ফোনে লগিন করার কিছু সমস্যার জন্য অনেক গুলো মন্তব্যের জবাব দিতে বেশ বিলম্ব হয়েছে। এর জন্য আন্তরিক দুঃখিত।

২৭| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: স্যাটায়ার ধর্মী পোস্ট। যেমন পোস্ট, তেমন মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্য। দেরিতে পড়েও মজা পেলাম।

০৪ ঠা জুন, ২০২০ রাত ৯:২৯

মা.হাসান বলেছেন: আপনি মজা পেয়েছেন যেনে আমারো ভালো লাগলো।

স্যাটায়ার হইবে কেনো? আমি তো নেতা-নেতৃদের অন্তর দিয়ে ভালোবাসি B:-)
সকলের জন্য শুভকামনা।

২৮| ২৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫০

করুণাধারা বলেছেন: আমার অনেক দিনের শখ মহাকাশে যাবার!!

আপনার প্ল্যানটা ভালো লাগছে। সমস্যা হল, করোনার কালে হাত একেবারেই খালি, পাঁচ টাকাও দিতে অক্ষম। অল্টারনেট আইডিয়া, যদি আমার করোনা হয়েই যায়( আল্লাহ না করুন) আর সুস্থ্য হবার কোন আশা না থাকে, তাহলে আমাকেও ওনাদের সাথে পেলেনে তুলে দিয়েন, নেতৃদের ফুট ফরমাস খেটে আমার দেয় টাকা শোধ করে দেবানে।

৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ২:০৫

মা.হাসান বলেছেন: ঐ শ্রেণীর লোকদের পোষা কুকুর বেড়ালেরও নিয়মিত করোনা টেস্ট করা হয় (এবং যারা ঐ কুকুর-বেড়ালদের পটি করানোর জন্য বাইরে নিয়ে যায় সেই পেট ওয়াকারদের ও নিয়মিত টেস্ট করানো হয়); কাজেই আপনার শখ পুরা হইবার নয়।

তবে আপসুস করিবেন না, উন্নয়নের মহা সড়ক তৈরী হইতেছে। উহা ধরিয়া হাঁটা শুরু করিলে ২০৪১ সাল নাগাদ মহাকাশে পৌছিয়া যাইবেন। তবে মহাসড়কে হাঁটার তথা মহাকাশ যাত্রার জন্য কোনো ট্যাক্স দিতে হইবে কি না এখনো জানি না। যেহেতু আপনার হাতে টাকা নাই , আপাতত আপনি জেকেজি (জোবেদা খাতুন সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা) গ্রুপের মতো করোনার সার্টিফিকেট বিক্রি করিতে পারেন, টাকা, পিপিই সবই আসিবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.