![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চীনা সরকার কোনো এক পীর সাহেবের কবরের গিলাফে অরজিনাল আতর না লাগিয়ে সিন্থেটিক গোলাপ জল ছিটানোতে করোনার গজবে চীনদেশে পঙ্গপালের মতো ঝাকে ঝাকে মানুষ মরিয়া গিয়াছে। আফসোস চীন দেশের যোগ্য মেয়র ছিল না , থাকিলে করোনা কে শুরুতেই গুজব হিসেবে উড়াইয়া দিতে পারিতেন।
চীনা সরকারের টনক নড়িয়াছে অনেক দেরিতে। অবশেষে যখন চীন সরকার সাঈদ খোকন সাহেবকে আমন্ত্রণ জানাইয়াছেন, তিনি তখন ভোটারদের তাহাজ্জুদের জন্য উজ্জীবিত করিতে ব্যস্ত হইয়া পড়িয়াছেন।
গজবে চীন দেশে লক্ষ কোটি লোক মারা গিয়াছে, দাফোন করিবার লোক নাই । চীনা সরকার লাশ পুড়াইয়া ফেলিয়াছে। পোড়া লাশের কারনে বাতাসে সালফার-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ এত বাড়িয়া গিয়াছে যে ঐ এলাকায় অনেক গন্ধক কোম্পানি কারখানা খুলিয়াছে।
এই সুযোগে ভারত তার সেনাবাহিনীকে চীন সীমান্তে স্ট্যান্ড বাই রাখিয়াছে, সুযোগ ছাড়া যাইবে না। সৈন্যদের প্রতিরক্ষা বর্ম হিসেবে যথেষ্ট গোময় যোগাড় হইয়া গেলেই ভারতিয় সেনাবাহিনী চীন দখল করিয়া লইবে। আল্লামা ইকবাল শতবর্ষ পূর্বে এই ঘটনা দিব্যদৃষ্টিতে দেখিয়াছিলেন । তাই জন্য তিনি লিখিয়াছেন- চীন-ও-আরব হামারা, সারা জাহা হামারা।
আমেরিকাতে প্রথম অবস্থায় ৪১ স্টেটে ৩৬ রোগী পাওয়া যাইবার খবর ব্লগে আসিয়াছে। ৪১ স্টেটে ৩৬ রোগী কেমন করিয়া হয় এই সমস্ত ম্যাও প্যাও প্রশ্ন না করাই ভালো। অনেক সেলফিবাজ আছেন দুই স্টেটের দুই দিকে পা দিয়া সেলফি তোলেন। কাজেই ৪১ স্টেটে ৩৬ রোগি হইলে অসুবিধা কি?
করনা আতঙ্কে আমেরিকার শেয়ার বাজারে ধ্বস নামিয়াছে। যে সকল লোক তাহাদের সঞ্চয় শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করিয়া হাপসুল খাইয়াছেন তাহারা সকাল-বিকাল ওয়ালস্ট্রিট ও নাসডাকের খবর পোস্ট করিয়া পাড়া গরম করিয়া রাখিয়াছেন।
করোনাতঙ্কে অস্ট্রেলিয়ায় গন ডাইরিয়া শুরু হইয়াছে। টয়লেট পেপার লইয়া মানুষ যুদ্ধ করিতেছে । পত্রিকাওয়ালারা পত্রিকায় বাড়তি সাদা কাগজ সংযুক্ত করিয়াছেন যাহাতে বিপৎগ্রস্থ লোক উহা টয়লেট পেপার হিসেবে ব্যবহার করিতে পারে।
এয়ারলাইন গুলি চরম সংকটে আছে । অনেকেই কর্মী ছাঁটাই করিয়াছে । বিমানে যাত্রীর হাঁচির র কারণে বিমানের জরুরি অবতরণের ঘটনা পর্যন্ত ঘটিয়েছে।
করোনার কারণে মানুষের চাহিদার পরিবর্তন ঘটিয়াছে । গাজার চাহিদা বৃদ্ধি পাইয়াছে (গাজা কোথায় যায় তাহা ব্লগে আসিলেই বোঝা যায়)। পর্নহাবে ট্রাফিক বাড়িয়া গিয়াছে। পর্নহাব তাহাদের লাইব্রেরির প্রিমিয়াম কন্টেন্ট সাময়িক ভাবে ফ্রি করিয়া দিয়াছে যাহাতে মানুষ বাসায় বোর ফিল না করে (বাংলাদেশের বেরসিক মন্ত্রীরা পর্নহাব ব্লক করিয়া রাখিয়াছে, কাজেই এই মুহূর্তে ওই দিকে ক্লিক করিয়া লাভ নাই )।
মানুষের খাদ্যাভ্যাস পাল্টাইয়া গিয়াছে। এখন মানুষ আইসক্রিম পর্যন্ত সাবান জলে ধুইয়া খাইতেছে।
বাংলাদেশে করোনা আসিবার কোনো কারণ ছিলো না। মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব শামীম ওসমান সাহেব বলিয়াছিলেন নেক লোকদের সোহবতে থাকার কারণে বাংলাদেশে করোনা কোনো ক্ষতি করিতে পারিবে না।
তবে ষড়যন্ত্রকারীরা সবসময় তৎপর ছিল। ১৭ মার্চের আতশবাজির প্রদর্শনী নস্যাৎ করার জন্য বিএনপি-জামাত গং কিছু লোকের শরীরে করোনাভাইরাস ইনজেক্ট করিয়া আতঙ্ক ছড়াইয়া আতশবাজির অনুষ্ঠান বানচালের পাঁয়তারা করিয়া কিছুটা সফল হইয়াছে।
রোগাক্রান্ত প্রথম তিন-চার জন লোকদের ধরিয়া ঠিকমতো রিমান্ডে লইলে জামাত-শিবিরের সংশ্লিষ্টতা বাইর হইয়া আসিবে বলিয়া মনে করি।
আমিরাতে করোনাতঙ্কে মাস্কের দাম পনেরো হাজার টাকা হইয়া গিয়াছিলো। জামাতের টার্গেট ছিলো বাংলাদেশেও তাহারা কিছু অপকর্ম করিবে, সরকারের সতর্ক দৃষ্টির কারণে বাংলাদেশ ওই পরিস্থিতি তৈরি হয় নাই। তবে জামাত অপকর্ম ছাড়ে নাই।
চীন এই সুযোগে পুরাতন দোস্ত পাকিস্তানকে নাপাক করিয়া দিয়াছে।
এই অন্তর্বাস ব্যবহৃত নাকি অব্যবহৃত এই বিষয়ে লোকে প্রশ্ন করিতেছে। আরো জিজ্ঞাসা করিতেছে যে চীন ভুল করিয়া ইহা পাঠাইলো নাকি পাকিস্তান এই রকমই অর্ডার করিয়াছিলো।
তবে করোনার পজিটিভ দিক ও আছে । করনায় প্রমাণিত হয়ে গেল দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা মালদ্বীপ বা চীনের চাইতেও অনেক উন্নত। আমরা মালদ্বীপ-চিন কে-পি-পি-ই পাঠাইয়াছি। আরো প্রমাণিত যে দেশ সিঙ্গাপুরকে ছাড়াইয়া অনেক আগাইয়া গিয়াছে। আগে অসুস্থ হইলে নেতারা সিঙ্গাপুরে যাইতেন, এখন অসুস্থ হইবার পর সিঙ্গাপুর হইতে বাংলাদেশে আসিতেছেন চিকিৎসা করিবার জন্য ।
যাহা হউক, বাংলাদেশের জনগণের ভয় পাইবার কোনো কারণ নাই। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে এই ভাইরাসের আক্রমণে মৃত্যুর হার শতকরা ১০ ভাগের কাছাকাছি । অনুমান করি দেশের শতকরা ২০ ভাগ লোক করোনাক্রান্ত হইবে সেই হিসেবে দেশের শতকরা ২ ভাগ এর মতো লোক মারা যাইতে পারে । ইহারা ঐ সমস্ত লোক হইবার সম্ভাবনাই বেশি যাহারা তাহাজ্জুদ গোজার নহে, গত নির্বাচনে ঠিক যায়গায় ভোট দেয় নাই। এদের ব্যাপারে কোন গ্যারান্টি নাই।
মিডিয়া, অসাধু রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা আছে মানুষের প্যানিককে কিভাবে অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যায়। অনেক মানুষই করোনার কারনে আতঙ্কগ্রস্থ। ভিক্ষুকরাও মাস্ক ব্যবহার শুরু করিয়াছে। না হইলে পুলিশ মারধোর করিতেছে, হাকিমরা কান ধরিয়া উঠ-বোস করাইতেছেন।
চেতনাবাজরা চেতনার মাস্ক রাঙাইতে পারেন। গো ভক্তরা গোময়-গোমূত্র ইত্যাদি লাগাইতে পারেন। মাজার ভক্তরা মাজারের গিলাফ কাটিয়া লাগাইতে পারেন। যাহাদের কেনার পয়সা নাই তাহারা এই বলিয়া নিজেকে সান্ত্বনা দিন যে মাস্ক ভাইরাস ঠেকাইতে পারে না। n95 মাস্ক শতকরা ৯৫ ভাগ ভাইরাসের প্রবেশ ঠেকাইতে পারে কিন্তু এই মাস্কের ভেতর দিয়া একনাগাড়ে আধা ঘণ্টার বেশি নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া কষ্টকর ।
তাহা ছাড়া মাস্ক দ্বারা নাক-মুখতো ঢাকিলেন, চোক্ষুর কি হইবে? চক্ষু দিয়াওতো ভাইরাস ঢুকিতে পারে!
নোবেলের কথায় আসি। কোন অসুখ হইয়া গেলে তাহা সারানোর চাইতে বরং যাহাতে ওই অসুখ না হয় সেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া অনেক বেশি বুদ্ধিমানের কাজ । টিকা রাতারাতি তৈরি হয় না । অনেক গবেষণার পর, গবেষণা সফল হইলে, অনেক ধাপ পার হইয়া টিকা পাওয়া যাইতে পারে। সেই টিকাও গরীবের ভাগ্য জুটিবে কি না বলা মুশকিল। এজন্য প্রতিরোধ ই হইলো সর্বোত্তম।
প্রতিরোধের জন্য সর্বোত্তম উপায় হইল হেলমেট । মোটরসাইকেলের দাম চালাইতে লাইসেন্স তেল মবিল কতকিছুই না লাগে। হেলমেট কিনিতে এসব কিছুই লাগেনা। দামও নাগালের মধ্যে । মাস্ক কয়দিন পর ছিড়িয়া যায়। হেলমেটের সেই সমস্যা নাই।
হেলমেটের এই রোগ প্রতিরোধকারী ক্ষমতা হেলমেট লীগের সোনার ছেলেরা করোনাভাইরাস আসিবার পূর্বেই জানিতো। প্রতিরোধের উপায় হিসেবে তাহারা গত কয়েক বছর যাবৎ হেলমেট ব্যবহার করিয়া আসিতেছে । এই অভাবনীয় আবিষ্কারের জন্য নিঃসন্দেহে চিকিৎসাবিজ্ঞানে তারা নোবেলের দাবিদার।
আমাদের উচিত দল-মত নির্বিশেষে এই দাবির প্রতি সহমত প্রকাশ করা । কিভাবে সহমত প্রকাশ করিব ? এই বিষয়ে আমাদের ব্যাপক অভিজ্ঞতা আছে ।
ইতোপূর্বে সুন্দরবনকে পৃথিবীর সেরা টুরিস্ট স্পট ঘোষণার জন্য আমরা গণস্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান করিয়াছি । গাড়ি শহরে শহরে ঘুরিয়াছে । বিশ্বব্যাপী টুরিসটরা পরখ করিয়া দ্যাখে ভ্রমণের জন্য সেরা হইবার পক্ষে সবচাইতে বেশি স্বাক্ষর কোন স্পটের বিপরীতে আছে। সেই হিসেবে তারা টুরিস্ট প্ল্যান তৈরি করে । সুন্দরবনের পক্ষে ওই স্বাক্ষর সংগ্রহের পর সুন্দরবনে টুরিস্টের আগমন বহুগুণ বাড়িয়াছে। সরকার ওই অঞ্চলে টুরিস্ট এর চাহিদা পূরণ কল্পে নতুন বিদ্যুৎ স্টেশন স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়াছে । সে ভিন্ন কথা।
আমাদের এখন কর্তব্য হইতেছে হেলমেট লীগের নোবেলপ্রাপ্তির দাবিতে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান চালানো। নোবেল কমিটির বিচারকদের মধ্যে একটি সাব-কমিটি আছে যারা পরীক্ষা করিয়া দেখে পৃথিবীর কোথায় কোথায় নোবেল দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন হইতেছে। বিষয়টি ওনাদের নজরে না আনিতে পারিলে এইবারও নোবেল হাতছাড়া হইয়া যাইতে পারে ।
তবে স্বাক্ষর সংগ্রহের পূর্বে সকলকে অনুরোধ করিতেছি পোষ্টের নিচে এইরকম একটি চিহ্ন আছেঃ
ওখানে ক্লিক করবেন প্রতিটি ক্লিক একটি করিয়া দাবি হিসাবে নোবেল কমিটির কাছে পেশ করা হইবে । দেশ প্রেমিক কোন ব্লগার ক্লিক না করিয়া যাইবেন না
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৬
মা.হাসান বলেছেন: ওগুলা অনেক পুরাতন কাহিনী।
বৃটিশ-পাকি-রক্ষিবাহিনী মারলে লাশ পাওয়া যেত। এখন দফন করার লাশ ও পাওয়া যায় না, মানুষ নেই হয়ে যায়। সরকারের দাবি সব গুমই গুজব। এসব গুজবে কান না দেয়াই ভালো।
২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০৮
নীল আকাশ বলেছেন: নিশ্চয় জামাত শিবিরের কাজ। আমি ক্লীক করার আগে ০ ছিল। আমি দিলাম আর হয়ে গেল ২।
আপ্নি নিশ্চয় বিখ্যাত করোনা গো-বেশক জয়নাল হাজারিকার বক্তিতা শুনেন নি। শুললে এত কষ্ট করতেন না। ঐটা টাইপ করে দিলেই হয়ে যেত।
নেক্সট বছর স্বাস্থ খাতে বুগান্ডার প্রধানমন্ত্রী নোবেল পাবে। আর যদি না পায় তাহলে দরকার পরলে সুদূর পাকি থেকে পা-রোনা আমদানী করা হইবেক!
ছবিগুলানের জন্য বেবাক খাটাখাটুনি গেছে। পারলে একগ্লাস চিরতার রস খেয়ে ঘাটতি পূরণ করে নেবেন।
অ-করোনময় শুভেচ্ছা।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৪
মা.হাসান বলেছেন: হযরত জয়নাল হাজারীর সুচিন্তিত বক্তব্যের ভিডিও ক্লিপ একজন দেখিয়েছে।
ভাবছি করোনার চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে একখানা পোস্ট দেই নাকি।
জামাত-শিবিররা তো তাও লাইক দ্যাসে। বাঙালীরা তো পুরা পোস্ট না পড়ে ফ্রি প্রিমিয়াম কন্টেন্টের কথা পড়েই যাচাই করার জন্য ঐ দিকে দৌড়...
চিরতা কৈ পামু? ভাবছি বিশিষ্ট গুনিজনদের ছবি ধৈত করে জল খাই। ঢাকা শহরে গরু পাওয়া গেলে না হয় ...
৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৩৬
ঊণকৌটী বলেছেন: বাংলাদেশ এর জন্য কোন ভয়ের কারন নাই। কেন না এই দেশটার মানুষ এর মরনে ভয় পায়না। বীরের দেশ।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৭
মা.হাসান বলেছেন: ঠিকই কইছেন, আমরা বীর। তয় কিছু কাউয়া নেতাদের কয়দিন ধইরা দেখতাছি কম। পিপিপি মন্ত্রী ছাড়া কোন বীররেই তো অহন দেহা যায় না।
৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পুরুষ মানুষ একবার মরে
কাপুরুষ বারে বার।
আমরা কাপুরুষ না কইয়া দিলাম !!
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৯
মা.হাসান বলেছেন: আপনার প্রোপিকে যে মাস্কের ছবি তা জাঙ্গিয়ার মতো দেখায়। এই মাস্ক তো চায়না পাকিস্তানে পাঠাইলো। আপনি কই পাইলেন?
আপনি কাপুরুষ না, এইটা ভাবির সামনে কইতে পারারা মতো হিম্মত আছে?
৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:১১
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫১
মা.হাসান বলেছেন: খাওয়া দাওয়া কম হইতাছে। আপনি ঠিক মতো খাওয়া দাওয়া করেন। আপনি ভাষা হারাইলে ব্লগের বড় বিপদ।
৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৬:২১
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: ভাল্লাগছে ভাই
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৫
মা.হাসান বলেছেন: সে আপনার চওড়া হাসি মুখের প্রোপিক দেইখা বুঝতেছি ভাই।
কোন কম্পানির পিজ্জা খান?
(আগে আমরা ভাত খাইতাম, তখন লোকে জিগাইতো কুন দোকানের চাউল খাও। এখন উন্নতি কইরা চাঁদ-মঙ্গলেরে পিছে ফালাইছি। অহন আর ভাত খাই না, বার্গার-পিজ্জা খাই।)
অনেক ধন্যবাদ।
৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৬:৫১
সোহানী বলেছেন: রাজিব নুরের মতো আমি ও মন্তব্য করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৫
মা.হাসান বলেছেন: আপনার যা ভাষা আর বাক্যবাণ সব দুলাভাইয়ের উপর খরচ কইরা ফালাইছেন। এখন খুঁইজা পাবেন কই।
বেচারা অবলা মানুষটা আগে সোম-শুক্র দিনে আট ঘন্টা কইরা রেস্ট পাইতো , এখন তো কুনু রেহাই নাই।
তাবৎ নিপীড়িত মানুষের সাথে একাত্মতা ঘোষনা করিতেছি।
৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাই ভুল কইরা আইসা পরতেছি। এইবারটা ছাইড়া দেইন।এত পড়া শেষ করতে পারিনি। মন্তব্য মনে আসতাছে না । @ রাজীব নুর, সোহানী আপুর রাস্তা ধরে আমিও পালাইলুম...
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৭
মা.হাসান বলেছেন: পালাইয়া যাবেন কই! বাড়ির বাইরে পুলিশের প্যাদানি, ঘরে ওনার প্যাদানি
৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:১৯
সোনালি কাবিন বলেছেন: কিয়েক্টাবস্থা!
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২২
মা.হাসান বলেছেন: দুশ্চিন্তা করিবেন না, টেলিভিশন ক্যামেরাগুলি ঠিক মতো মন্ত্রীদের বাড়ি বাড়ি গিয়া সব খবর কাভার করিতে পারিতেছে না। মন্ত্রীরা জয়নাল হাজারীর মতো ফেসবুকে বাণী দেওয়া শুরু করিলে অবস্থার উন্নতি হইবে আশা করি।
১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:২৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যাক করোনায় নিউজ পেপারে যা সাহিত্য চলছে (ছবিসহ) নোবেল না পেলে এবার নোবেল কমিটিকে বয়কট করতে হবে।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২৫
মা.হাসান বলেছেন: এবারো যদি নুবেল লইয়া ষড়যন্ত্র হয় তাইলে দুদক দিয়া তদন্ত করাইবো, আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করিবো।
১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:২৫
মুহা. নাজিম উদ্দীন বলেছেন: কইবার মতো কিছুই তো পাইলাম না।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪০
মা.হাসান বলেছেন: ভ্রাতঃ, গত একমাস ধরে ঘরে ঘরে পুরুষরা অত্যাচারের স্টিম রোলারে নিষ্পেষিত। এই অবস্থা দীর্ঘায়ীত হলে পুরুষ জাাতি কথা বলা ভুলে যেতে পারে। তাই বলে কি বোর্ডের ব্যবহার ভুলে গেলে কি চলবে!
অনেক শুভকামনা।
১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:১৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বাংলায় একটা কথা আছে। ''সব ভালো তার, শেষ ভালো যার''। সবকিছুতে হচপচ লাগানো আপনার পুরানো অভ্যাস। ব্লগের যে কোনও পোষ্টে শেষের দিকের বক্তব্যগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা ঠিকমতো অনূসরন না করে ব্লগকে আপনারাই ফেইবুক বানাচ্ছেন। শেষে এসে আপনি যে চিহ্ন উল্লেখ করেছেন, সেটাও সঠিক নয়। কপিপেষ্টও ঠিকমতোন করতে পারেন না।
আর একেবারে শেষের লাইন ক'টি আপনার সুবিধার জন্য আবার লিখে দিলাম,
ওখানে ক্লিক করবেন। প্রতিটি ক্লিক একটি করিয়া দাবি হিসাবে নোবেল কমিটির কাছে পেশ করা হইবে । দেশ প্রেমিক কোন ব্লগার ক্লিক না করিয়া যাইবেন না। একজন অবহেলাভরে ক্লিক না করিয়া চলিয়া যাওয়াতে পরেরদিনই করোনার দৌড়ানী খাইয়াছেন। অন্যজন ক্লিক করার ফলে স্বপ্নে করোনার অষুধ প্রাপ্ত হইয়াছেন। এখন সিদ্ধান্ত আপনার হাতে।
ভারতের পর্ণ দর্শক বৃদ্ধির হার এখনও আশানুরুপ না। আগামী কয়েকদিনে আশা করছি এই গ্রাফ খাড়া উপরের দিকে উঠবে। আমাদের দেশের কি অবস্থা? আর ব্লগারদের কি অবস্থা?? মনে আশা ছিল, এই লকডাউনে প্রতিজন ব্লগার অন্ততঃ একটা করে পোষ্ট দিবেন; ব্লগ আবার জমজমাট হবে। সেই আশায় দেখছি গুড়েবালি। তবে কি..........???
ভালো ভালো মন্তব্য একটা পোষ্টের প্রাণ-স্বরুপ। আপনার পোষ্টে এখনও সেই প্রাণের পরশ অনুভব করিতে পারিতেছি না। ব্লগার শের শায়েরীর সর্বশেষ পোষ্টে এর প্রমান আপনি পাইয়াছেন। আপনার এই দূর্গতির কারন কি? স্নেহের যথাযথ মুল্য দিতে শেখেন!!
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০২
মা.হাসান বলেছেন: সবকিছুতে হচপচ লাগানো আপনার পুরানো অভ্যাস।
কারো কারো মতো সারাদিন আলু আলু করা আমার অভ্যাস না। আমার পটেটো প্রবলেম নাই। চাল-ডাল মাখাইয়া হচপচ বানাইয়া খাই।
কপিপেস্ট ঠিক মতো করিতে পারিনা। আমার কম্পুটারের মাউস ভাঙা, টাচপ্যাড ঠিক মতো কাজ করে না। ভাবছিলাম কতো জনে কতো লেবেঞ্চুশ ঘিপট পাইলো, আমি হয়তো একখান ইন্দুর পামু। সেই কপাল কি আর আমার আছে।
ভারতের এই পরিসংখ্যান গত মাসের । এই এক মাসে কি অবস্থা বলা মুশকিল। পর্নের দিক থেইকা এক লম্বরে আছে ডানোর দেশ আম্রিকা। ব্যাডায় নিজেও নাকি স্টর্মরে লইয়া একখান মুভি করছে। ভারত পর্ন দেখায় পৃথিবীতে ৩ লম্বরে আছে। ২ লম্বরে কেঠা? মার কাছে আর মাসীর গল্প না করি। বাংলাদেশ লিস্টে ২০লম্বরের মইদ্যেও নাই। তয় সামু ব্লগ গত ২০১৯এর ফেব্রুয়ারি থেইকা অক্টোবর পর্ন ক্যাটাগরিতে আছিলো, তখন বাংলাদেশেের অবস্থান একটু ভালা আছিলো।
ভালো মন্তব্য শুধু পোস্টের প্রাণ না, ব্লগেরও প্রাণ। ভালো মন্তব্যের অভাবে অনেক ব্লগ বন হইয়া গ্যাছে গা। অনেক ব্লগার ভালো মন্তব্য না পাইয়া ব্লগ ছাইড়া চইলা গ্যাছে।
যে দেশে গুনীর কদর নাইকা সেই দেশে গুনী জন্মাইবো ক্যামতে। শেরু ভাই গুনীর কদর করেন, ওনার লেখায় গুনীরা আসেন। আমার ম্যাওপ্যাও লেখায় গুনী এমনিতেই আইবার কথা না। আমার লাহান ব্লগার ফেইবুক ছাড়া এহানে মানায় না।
১৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২০
ইসিয়াক বলেছেন: কি লিখুম ভাবতাছি.........
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৪
মা.হাসান বলেছেন: কবিতা লিখেন। সব লেখার সেরা লেখা হইলো কবিতা। কবিদের কাভা ভাই ইস্পেশাল পেয়ার করেন।
আমি এই সপ্তাহে নিজে নিজে ন্যাড়া হবো ঠিক করছি
১৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধানমাড়াই নিয়ে আবারও সংঘর্ষ। আহত ৬৫ জন।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৮
মা.হাসান বলেছেন: রাজীব ভাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া লইয়া পিলিজ আর কিছু বলিয়েন না। একজন বিখ্যাত ব্লগার বলেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়ে কিছু বললে উনি ৫৭ ধারায় মামলা করবেন। ভয়ে ভয়ে আছি।
গান শোনেন-
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কে ব্রাহ্মণবাড়িয়া র মতো থাকতে দিন
১৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: পোস্টে++। তবে মন্ত্রীগো এই কথাটা ঠিক যে বাংংলাদেশেের অবস্থা আম্রিকা, ইউরোপের চাইতে অনেক ভাল। তাপমাত্রার কারনেই হোক বা ভেজালের কারনেই হোক করোনা এই দেশে বেশী সুবিধা করতে পারতেসে না। নিউইয়র্কবাসীরা কেন জানি এই খবরে আস্থা রাখতে পারতেসে না।নিউইয়র্কে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ মরার পরও তারা নাকি নিজেদের বাদ দিয়া বাংলাাদেশ নিয়া বেশি চিন্তিত!!
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:২৬
মা.হাসান বলেছেন:
বাংলাদেশের অবস্থা আসলেই এখনো ভালো।
দেশের বাইরে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন দুশোর বেশি বাংলাদেশি , তিনশতর কাছাকাছি। বাংলাদেশে মারা গেছে একশতের একটু বেশি।
ভাইরাসটা সম্ভবত মিউটেট হয়ে কিছুটা কম ক্ষতিকর হয়ে গেছে।
ঢাকায় যাদের পথে দেখি এদের অধিকাংশ পেটের দায়ে বাইরে এসেছেন, মানুষের না খাওয়া চেহারা দেখে বোঝা যায়। সরকার যদি ঘরে ঘরে খাদ্য পৌছে দিতে পারতো তবে লক ডাউন আরেকটু বেশি সফল হতো।
বিদেশি ডিগ্রি মানুষের দেশ প্রেম বাড়াইয়া দেয়। সকল নিউইয়র্কবাসী না, যাহাদের বিদেশি ডিগ্রি আছে তাহারা বেশি চিন্তিত। ভাবিতেছি আমিও কোনো বিদেশি ডিগ্রি লইয়া লইবো। ফেসবুকে কোনো বিদেশি ডিগ্রি পাওয়া যায় কি? থাকিলে খবর দিয়েন।
সাবধানে থাকিবেন।
১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:৫৩
শের শায়রী বলেছেন: পোষ্টে বিজ্ঞ মন্তব্যকারী কোথায়? তার জন্য অপেক্ষায় ছিলাম, সম্পর্ক কি খারাপ হইয়া গ্যাছে? আমি তো দাবী ছাইড়াই দিছি। আর পোষ্টের ব্যাপার সোহানী আপার পথ ধরিলাম মন্তব্য করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।
২২ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২৮
মা.হাসান বলেছেন:
ভাষা এইখানে হারাইলে অসুবিধা নাই , আপনার ভাষা প্রেমিকার স# হিত বাকবাকুমের জন্য সংরক্ষণ করুন
১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:০০
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: প্রথম ছবিটার ভয়ে বাসায় ১৫ দিন কাচা বাজার ছাড়াই ছিলাম!
০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৫৪
মা.হাসান বলেছেন: ভয় করে লাভ নেই, হেলমেট পরে বাজারে যাবেন।
১৮| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনি সাবধানে থাকবেন। সাবধানের মার নেই।
০৯ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫০
মা.হাসান বলেছেন: ম্যালেরিয়া সারাইবে কুইনাইন, কুইনাইন সারাইবে কে?
কি থেকে সাবধান থাকবো ? করোনা না হেলমেট বাহিনী?
১৯| ১৬ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: কি থেকে সাবধান থাকবো ? করোনা না হেলমেট বাহিনী? - দুটো থেকেই!
১৯ শে জুন, ২০২০ ভোর ৪:৩০
মা.হাসান বলেছেন: দুটো থেকেই!
আমি এক ঢিলে দুই পাখি মারার ধান্দায় আছি। এক খানা হেলমেট কেনার ধান্দায় আছি। সমস্যা হলো আমি হেলমেট চিনি না, আমার এর সহকর্মির মটর সাইকেল আছে, উনি অভিজ্ঞ, এই বিষয়ে সাহায্য করতে রাজি আছেন, কিন্তু দু জনের কেউই দূরে যেতে রাজি না। বের হতে না পারার কারনে কেনা হচ্ছে না। অনলাইনের শপ গুলোতে অনেক সমস্যা হচ্ছে বলে ঐ পথেই যেতে পারছি না। দেখা যাক কি ভাবে ম্যানেজ করা যায়। হেলমেট না আসা পর্যন্ত বাহিরে যাওয়া সীমিত করে দিয়েছি। আপনার বিকেলের হাঁটার রুটিন কি ঠিক আছে? না বদলে গেছে?
ফিরে এসে মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২০| ১৯ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৯:১২
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আপনার বিকেলের হাঁটার রুটিন কি ঠিক আছে? না বদলে গেছে?" - না, এখন আমার হাঁটাহাটি একদম বন্ধ আছে।
২৭ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২১
মা.হাসান বলেছেন: বিলম্বে প্রত্যুত্তরের জন্য পুনরায় দুঃখ প্রকাশ করছি।
গত বছরের ফেব্রুয়ারি, এমন কি মার্চের প্রথমার্ধেও বেশ হাটাহাটি করতাম। মাঝে ৯ মাস মতো প্রায় বন্ধ রেখেছিলাম। ডিসেম্বরে এসে অড আওয়ারে, যখন বাইরে লোক কম থাকে এমন সময়ে হাটাহাটি করতাম। বিশেষ প্রয়োজনে এ মাসে রুটিন ভাংতে হয়েছে, ঝুঁকি নিতে হয়েছে। কোভিড শরীর, মন, স্বাস্থ্য রক্ষা - সব কিছুকেই ঝামেলায় ফেলেছে। ফেব্রুয়ারিতে ভেবেছিলাম সব ঠিক হতে যাচ্ছে। এখন মনে হচ্ছে সহসা না। সবাই কষ্টে আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:০৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: রক্ষী বাহিনী মাথা কেটে আনন্দ মিছিল করেছে। আর এখন পা কেটে আনন্দ মিছিল করেছে । তাদের নোবেল দেওয়া দরকার ।