![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানিনা আসলে... জানতে ইচ্ছে করে, আবার ভয়ও করে।। কি না কি অনভিপ্রেত সত্য বেরিয়ে পড়বে।। তাই চেষ্টা করিনা।।
আন্দোলনের স্বার্থে আসুন সবাই মিলে গঠনমূলক আলোচনা করি।
সংঘাত নয় সম্প্রিতি হোক আমাদের আন্দোলনের মূল চালিকা শক্তি।
কোনভাবেই মনে হচ্ছেনা হেফাজতে ইসলাম আর জামাতে ইসলাম ভিন্ন ভিন্ন নামে অভিন্ন দল।
আমি ব্যক্তিগতভাবে জুনাইদ বাবুনগরি সাহেব এবং আল্লামা আহমেদ সফি সাহেবকে চিনি। যদি বাংলাদেশের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ এবং জামাত দুইমাত্র নির্বাচনী প্রতিদন্ধি হিসেবে লড়াই করে; এরা চোখ বন্ধ করে আওয়ামীলীগকে ভোট দেবে। তার পরেও জামাতের পক্ষে যাবেনা। জামাত সম্পর্কে তাঁদের নীতি অত্যন্ত কঠোর। তাঁরা কোনভাবেই জামাতকে ইসলামী দল মনে করেননা।
চট্রগ্রামের "হেফাজতে ইসলাম" আর আশুলিয়ার "হেফাজতে ইসলাম" এক মনে হচ্ছেনা। যেমন ভাবে শাহবাগের "প্রজন্মচত্বর" আর মিরপুর-১০ এ ব্যক্তিবিশেষের করা "জাগরন মঞ্চ" এক নয়।
এখানে একটি বড়মাপের ভুলবোঝাবুঝি হচ্ছে। আর এই ভুল বোঝাবুঝির জন্যে কিছু অংশে আমরাও দায়ী।
যেই ব্যপারগুলোর কারনে এই চরম ভুল বোঝাবুঝিটা হচ্ছে আসুন একবার সেগুলোতে চোখ বুলিয়ে নেইঃ
*আন্দোলনের তৃতীয় দিনে শাহবাগে আমরা কিছু লিফলেট দেখতে পাই, যেগুলোতে ব্লগারদের দাবিগুলোর পাশাপাশি কিছু এমন টারমস ছিল যা আমাদের আন্দোলনের এজেন্ডা নয়। যেমন "জামাত সহ সকল ধর্মভিত্তিক দল নিসিদ্ধ করতে হবে"
এই লিফলেট টি একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের ছিল। অনলাইন অ্যাক্টিভেস্টদের নয়। কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার সাধারন মানুষ যারা শাহবাগ কিংবা এর দাবি সম্পর্কে ঘরে বসেই জানার চেষ্টা করেছেন তাঁরা এটাকে ব্লগারদের দাবি বলেই মনে করেছেন। আর সবচেয়ে বড় কথা ওই বিশেষ রাজনৈতিক দল কিন্তু তাদের লিফলেট সুধু শাহবাগে সীমাবদ্ধ রাখেনি। বরং ধানমন্ডির শঙ্করেও আমি তা দেখেছি।
*বাংলাদেশে দুই একজন ব্লগার আছেন যারা যেই কোন কারনেই হোক কিছুটা বিতর্কিত। আমরা জানি তাঁরা কোনভাবেই শাহবাগ আন্দোলনের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেননা। তাদের পূর্ণ সংহতি ছিল, থাকাটাই স্বাভাবিক। প্রধানমন্ত্রীও সংহতি জানিয়েছেন, তাই বলে নিশ্চয়ই তিনি এই মঞ্চের উদ্যোক্তা বলে নিজেকে দাবি করবেননা??? তবে এই দু একজনের কেউ কেউ ক্রেডিট নেওয়ার লক্ষে এইরুপ দাবী করেছিলেন। যার খেসারৎ আমরা দিয়েছি। আমরা যারা শাহবাগ সরাসরি ছিলাম তারা হয়ত তাদের দাবিকে হেঁসে উড়িয়ে দিয়েছিলাম। কিন্তু মনে রাখতে হবে, বেশিরভাগ মানুষই শাহবাগ ভ্রমন করেছে গণমাধ্যমের পিঠে চড়ে। তাঁরা বাস্তবতাটা না বোঝাই স্বাভাবিক।
*আমি গত কয়েকদিন আগে ফেবুতে একটা ভিডিও দেখেছি যেখানে প্রজন্ম চত্বরে কোন একজন বক্তা বক্তব্য দিচ্ছিলেন মাদ্রাসাগুলোকে কটাক্ষ করে।
একটা বিশাল আন্দোলনে এই ধরনের বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটতেই পারে, কিন্তু আমার মনে হয় আমাদের আরও সাবধান হওয়া উচিত ছিল; যেহেতু আমাদের বিরোধীরা যথেষ্ট শক্তিশালী। অন্ততপক্ষে কয়েকহাজারবার ফেবুতে এই ভিডিওটি তারা শেয়ার করেছে।
*সর্বোপরি আমরা সবাই জানি, নির্ধারিত কিছু গণমাধ্যম আমাদের এই আন্দোলনকে সম্পূর্ণ বিকৃতরূপে বাংলাদেশের সাধারন ধর্মপ্রাণ মানুষের কাছে উপস্থাপন করেছে। আর তাদের হেল্পিং হেন্ড হিসেবে জামাতের চতুর আইটি এক্সপার্টরাতো ছিলই। সুতারাং সাধারন মানুষ যদি ভুল বোঝে আমি কোনভাবেই তাদেরকে দোষারোপ করবনা।
*এটা অপ্রিও হলেও সত্য যে আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষই এখনো শিক্ষার আলো পাননি, আর যারা পেয়েছেন তাদের বেশিরভাগ আবার অনলাইন এর সাথে কোন সম্পর্ক রাখেননা। সুতারাং "ব্লগার" শব্দটির সাথে তারা পরিচিত না হওয়াটাই স্বাভাবিক। আর তাদের এই অজ্ঞতার সুযোগ নিয়েছে বিরোধীরা। তারা খুব সুক্ষ ভাবে এই শব্দটিকেও বিকৃতভাবে উপস্থাপন করেছে।
*যখন শিক্ষা না থাকে তখন ধর্ম হয় মানুষের একমাত্র আশ্রয়, ধর্মের মৌলশিক্ষা না থাকাই এর একমাত্র কারন।
আর এই ধর্মআশ্রয়ী সাধারন মানুষগুলোকেই আমাদের বিরুদ্ধ্বে উস্কে দিয়েছে বিরোধী পক্ষ।
এবার মূল কথায় আসিঃ
আমাদেরকে মাথায় রাখতে হবে বাংলাদেশের সাধারন মানুষের religious sensitivity খুব উচ্চমাত্রার।
এদের ধর্মীয় অনুভুতি যেই মাত্রারই হোকনা কেন আমাদের আন্দোলন কিন্তু এদেরকে বাদ দিয়ে নয়, এদেরকে সাথে নিয়েই আমাদের এগোতে হবে। আজ দুদিন যাবত ব্লগে আমরা কিন্তু "হেফাজতে ইসলাম" কে কটাক্ষ করা দু একটি পোস্ট পেজ খুল্লেই দেখতে পাচ্ছি।
আমরা কেন ভুলে যাচ্ছি যে আমাদের বিরোধীপক্ষ এখন পর্যন্ত পূর্ণভাবে এক্টিভ আছে। আর বিতর্কিত গণমাধ্যম গুলোও কিন্তু সমানভাবে সুযোগের সন্ধানে আছে।
সুতারাং অসতর্ক হবার মত বোকামি না করার জন্য সবাইকে স্বনিরবন্ধ অনুরোধ জানাচ্ছি।
সামহোয়্যার ইন ব্লগে যথেষ্ট সিনিয়র এবং বিজ্ঞ ব্লগারগন আছেন। আশা করি ধর্মীয় অনুভুতি সম্পন্ন মানুষদের সাথে বিরোধ এড়িয়ে কিভাবে তাদেরকে এই আন্দোলনের সহযাত্রী করা যায় সেই ব্যাপারে আপনারা এই পোস্টে আলোচনা করবেন। আশা করি আমরা একটি সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারব।
জয় বাংলা, জয় হোক শুভবুদ্ধির।
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫০
মহাবিরক্ত বলেছেন: আপনার মতামত আশা করছি। ধন্যবাদ
২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২১
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: ভেবে দেখা উচিৎ, আন্দোলনে কৌশুলি হতে হবে।
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫২
মহাবিরক্ত বলেছেন: উত্তরনের উপায় কি হতে পারে তা নিয়ে মতামত দিন। ধন্যবাদ। কৌশল কি হতে পারে তাও বলুন।
৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩০
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: bas bichar na kore kichu so called manusher chagu tag deyai er jonne dayi...
r newspaper gula ekhon holuder khowar..
newspaper gula jodi bole aj bristi hobe,tai mne hy aj bristi hoi nai..
media ei andolon uthaise erai abar dubaise.
same situation...
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫১
মহাবিরক্ত বলেছেন: উত্তরনের উপায় কি হতে পারে তা নিয়ে মতামত দিন। ধন্যবাদ
৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩১
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: তবে ভাই হেফাজত ইসলাম কে নিয়ে সন্দেহ আরো পুঞ্জীভুত হলো এই খবরটা তে -
হেফাজতের সমাবেশে সাঈদীর মুক্তি দাবিঃ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
মহাবিরক্ত বলেছেন: এসময় সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের হাতে সাঈদীর মুক্তির দাবিসম্বলিত অনেক প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
সমাবেশে নেতাদের বক্তব্যের মধ্যেও ‘সাঈদীর মুক্তি চাই, মুক্তি চাই’ বলে স্লোগান দেয়া হয়।
এটাও বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলেই মনে হয়
৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: আপাত দৃষ্টিতে যা মনে হচ্ছে.... হেফাজতে ইসলামের হুজুরগণ বলতেছেন নাস্তিক ব্লগার ইমরানকে প্রতিহত কর, দুঃখজনক উনারা ভালভাবে না জেনেই একটি রাজনৈতিক দলের সাথে সুর মেলাচ্ছেন যারা তাদের প্রমাণিত যুদ্ধাপরাধী নয় এমন নেতাদের পাশাপাশি চিহ্নিত কয়েক রাজাকার নেতারও মুক্তি চাচ্ছে.
ডাঃ ইমরান সাহেব তো ব্লগারই না, মাস দুয়েক আগে একটা একাউন্ট খুলে পোস্ট দিছে ১টা আর কমেন্ট করছে ৩টা, উনি কিভাবে ব্লগার হয়? যে ব্লগারই না সে আবার নাস্তিক ব্লগার !!!
হেফাজতে ইসলামের হুজুরগণ, আপনারা শাহবাগের লিডারদের মত রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি শুরু করেছেন. আপামর জনগণ শাহবাগ গেছিল সব রাজাকারের বিচার চাইতে অথচ এই গণজাগরণটা কাজে লাগিয়ে উনারা এখন ভিটামিন ক্যাপসুল নিয়ে চাপের মুখে থাকা লীগ সরকারকে বাঁচাতে গামছা বেঁধে মাঠে নামছে.... হায়রে রাজনীতি
পাবলিক কাকে সমর্থন করবে সব সংঘটনই কোন না কোন রাজনৈতিক দলের নগ্ন লেজুড়বৃত্তি করছে!
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
মহাবিরক্ত বলেছেন: এটা তাদের দোষ নয়, অনলাইন দুনিয়া সম্পর্কে তাদের অজ্ঞতার সুজগ নিয়েছে বিরোধীরা। আশা করি আমরা তাদেরকে বোঝাতে সক্ষম হব।
৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: পোষ্ট অসাধারন হয়েছে । তবে সিনিওররা এসব বিষয় এড়িয়ে চলেন । কি করা আমরাই আলোচনা করি ।
পোষ্টের বেশিরভাগ অংশই ঐ হুজুরদের বুঝানো দরকার । তারা এরকম এক ঘেয়ে হয়ে বসে আছে কেন বুঝতেছি না ।
শাহবাগ থেকে আলোচনা করার প্রস্তাব ঠিক কোন অযুহাতে উপেক্ষা করা হইতেছে ? এই প্রশ্নটার উত্তর কোথায় পাব ?
জয় বাংলা । রাজাকারের রক্ষা নাই । জয় বাংলা ।
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
মহাবিরক্ত বলেছেন: তাঁরা কেন এড়িয়ে যান কেন আমি বুঝতে পারলাম্না।
আমার মনে হয় তাদের সাথে আলচনার জন্যে অন্য কোন কৌশল অবলম্বন করা উচিত। যেই কোনভাবেই হোক বাস্তবতাটা তাদেরকে বোঝাতে হবে।
আপনার মতামত আশা করছি। ধন্যবাদ।
৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫১
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: নিজে বুঝে নিন।
Click This Link
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
মহাবিরক্ত বলেছেন: এসময় সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের হাতে সাঈদীর মুক্তির দাবিসম্বলিত অনেক প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
সমাবেশে নেতাদের বক্তব্যের মধ্যেও ‘সাঈদীর মুক্তি চাই, মুক্তি চাই’ বলে স্লোগান দেয়া হয়।
এটাও বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলেই মনে হয়
৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৪
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: আমার কমেন্টে আমি ২দলের কথা বলছি । এক দল হচ্ছে ছিনিওর ব্লগার আর আরেক দল হুজুর । কিন্তু জবাবে আপনি কাদের ইন্ডিকেট করলেন বুঝলাম্না ।
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৬
মহাবিরক্ত বলেছেন: আমিও উভয় দলের কথাই বলেছি।
৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪০
নতুন বলেছেন: দেশের মানুষ এখনো চিন্তায় স্বাধীন হয়তে পারেনাই....
সবাই হুজুগ আর গুজবে বিশ্বাস করে.... নিজে কিছু চিন্তা বা যাচাই করেনা... করবেও না....
দেশের খুবই ছোট্টো একটা অংশ ব্লগিং করে.... তার মাঝে হাতে গোনা কয়েক জন উগ্র নাস্তিক আছে যারা বাড়াবাড়ী করে....
তাদের কিছু কথা নিয়ে জামাতীরা লাখো মানুষকে মদন বানায়.... সবাই সাইদীকে চাদে দেখে.....
আমাদের সাধারন মানুষকে ব্লগিং আর ব্লগার কি বা কারা আর কি তারা লেখে তার সাথে পরিচিত করতে হবে....
এই জিনিসটা শুরু হয়েছৈ.... আরো ভাল করে করতে হবে.... তবে সাধারন মানুষ বুঝবে যে... জামাতীরা ইসলামকে ব্যবহার করতেছে...আমলীগ আর বিওনিপি সবার মাথায় কাঠাল ভাংগা খাইতেছে...
হয়তো আরো ১০ বছর লাগবে সবার মাঝে সচেতনা আসতে....
কিন্তু আমি আসাবাদি যে এই আন্দলোনে অন্তত এই সচেতনতা টুকু শুরু হবে....
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
মহাবিরক্ত বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামতের জন্যে।
১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
শামীম আরা সনি বলেছেন: আলোচনা করে তো কোন লাভ হচ্ছেনা, লাভ হলেনা আলোচনা করতে ভালো লাগতো।
এক কথা আর কত বলা যায় বলেন?
আর ভালো লাগেনা
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫১
মহাবিরক্ত বলেছেন: চেস্টা করতে ক্ষতিকি ভাই??? শুরুতেই কেন হাল ছেড়ে দিচ্ছেন???
১১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
মঈনুল আহসান রাসেল বলেছেন: আমার মনে হয় এদের সাথে বসে কিছু হবেনা। এরা পেইড এজেন্ট।
মানুষকে সত্যটা জানাতে হবে যার যার অবস্থান থেকে।
আর আন্দোলনের কোন করমসূচী দেয়ার আগে যথেষ্ট হোমওয়াক থাকা উচিৎ এবং কিছু বলার আগে এফেক্ট সম্বন্ধে সম্যক ধারনা রাখা উচিৎ।
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২০
মহাবিরক্ত বলেছেন: আপনার দ্বিতীয় মতামতের সাথে পূর্ণ সহমত। ধন্যবাদ।
১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৭
আলতামাশ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট +++
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৬
মহাবিরক্ত বলেছেন: ধন্যবাদ । মতামত দিন।
১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৫
নতুন বলেছেন: মানুষকে সত্যটা জানাতে হবে যার যার অবস্থান থেকে।
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩০
মহাবিরক্ত বলেছেন: ধন্যবাদ । মতামত দিন।
১৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২০
বিডি আমিনুর বলেছেন: চমৎকার +
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩১
মহাবিরক্ত বলেছেন: ধন্যবাদ । মতামত দিন।
১৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৬
নষ্ট ছেলে বলেছেন: বিডিনিউজ তো হেফাজতে ইসলামকে পুরা জামাতের অঙ্গসংস্থান বানিয়ে দিল। ব্লগ পড়ে মনে হচ্ছে শাহবাগ পন্থী প্রায় সবাই এটা মনে প্রাণে বিশ্বাস করছে এবং এমনটা হওয়াতে তারা খুশিই হয়েছে! শাহবাগের নেতারাও যদি এটাই মনে করে তাহলে আলোচনায় বসার কোন যুক্তিকতাই নাই। তাদের সাথে বসা আর জামাতের সাথে বসা একই হয়ে গেল।
অন্যদিকে হেফাজতে ইসলাম যদি মনে করে শাহবাগের সবকিছু সরকার নির্দেশেই হচ্ছে। তাহলে তারা শাহবাগি নেতাদের সাথে কখনোই আলোচনায় বসবে না। বসলে সরকারের সাথেই বসবে।
পুরাই ডিলেমা।
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৩
মহাবিরক্ত বলেছেন: বিডি নিউজ মোটামুটি হলুদ টাইপ এর সাংবাদিকতা করেছে এই নিউজ এ।
হেফাজতে ইসলাম এর সমাবেশে কোন দর্শনার্থী যদি সাইদি মুক্তির প্ল্যাকার্ড নিয়ে আসে, সেই ব্যক্তি নিশ্চয়ই পুরো সমাবেশের ধারক বাহক নয়????
আমাদের সংবাদ মাধ্যমগুলো সংঘাত প্রতিহতে নয় বরং সংঘাত উস্কে দেওয়াতে অধিক পারঙ্গম।
তাদেরকে কিভাবে আলচনায় আনা যায় তাই চিন্তা করতে হবে।
এই জন্যই আমি সিনিওর ব্লগারদের শরণাপন্ন হয়েছি।
এই ক্ষেত্রে তাদের বিজ্ঞ আলোচনা আশা করি যথেষ্ট সহায়ক হবে। আপনার মূল্যবান মতামতের জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫১
নিয়েল হিমু বলেছেন: হুম ছিনিওর ব্লগার রা বয়সের ভারে নুহ্য
তবে হুজুর দের বুঝাতে হলে আর কোন পথ নাই পথ একটাই তাদের সাথে আলোচনায় বসা । এবং তারা যেই সমস্ত ভুল ধারনা পেয়েছেন তার সব গুলো প্রশ্ন করে করে আমাদের কাছ থেকে উত্তর নেয়া উচি । এছাড়া আর কোন পথ নেই । কিন্তু তারা একটা অদৃশ্য দেয়ালে আটকে পরেছেন ।
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৭
মহাবিরক্ত বলেছেন: এখন এই অদৃশ্য দেয়ালটি কিভাবে সরানো যায় তাই নিয়ে আসুন আলোচনা করি।
আমার মনে হয় এই ব্যাপারে সরাসরি মঞ্চ থেকে নয় বরং সিনিয়ররা যদি প্রথমে ব্যক্তিগতভাবে উদ্যোগী হয়ে আলচনার জন্যে আহবান জানান সেটাই সবচেয়ে উত্তম হবে।
ব্লগার হিশেবে আমি নিতান্নতই শিশু, আমি আমার মতামত দিলাম, আশা করি আপনারা আরও বিজ্ঞ মতামত প্রদান করবেন। ধন্যবাদ।
১৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩১
নায়করাজ বলেছেন:
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫২
মহাবিরক্ত বলেছেন: আমি আসলে জানিনা ছবির ক্যাপশনগুলো কতটুকু সত্য।
সত্য হলে তাও আমাদেরই ব্যর্থতা। আমরা কেন পারিনি জামাত বিরোধী এইসব ধার্মিক মানুষকে সত্যটা বোঝাতে।
বরং জামাত ছদ্মবেশে তাদের মাঝে ঢুকে গেল কিভাবে???
আসুন, মতামত দিন কিভাবে এদেরকে আবার তাদের পূর্ব জামাত বিরোধী মতবাদে ফিরিয়ে আনা যায়।
ধন্যবাদ।
মনে রাখবেন, এই দেশে কিছু করতে হলে মানুষের ধর্মীও চেতনায় আঘাত না দিয়ে করতে হবে।
খোদা না করুক আজ যদি আমাদের এই আন্দোলন কোন কারনে বাধাগ্রস্থ হয় তাহলে আমরা পরবর্তী কোন আন্দলনেই আর সফল হতে পারবনা।
১৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০৩
মূর্ধন্য বলেছেন: Click This Link
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
মহাবিরক্ত বলেছেন: ?????????
Give ur opinion please.
thanks
১৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম তো আলোচনায় বসতে রাজি হয়নি পত্রিকায় পড়লাম! আর এই দলটির নেতৃস্থানীয় কয়েকজন তো দেখলাম সরাসরি জামায়েত ইসলামের সাথে জড়িত।
আজকের পত্রিকা দেখেছেন কি? তারা সাইদীর নি:শর্ত মুক্তি দাবি করেছেন। এই অবস্থায় ইনাদের সাথে আলোচনা কতটা ফলপ্রসু হবে সেটাও ভাববার বিষয়।
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৭
মহাবিরক্ত বলেছেন: প্রথমত অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।
তারা আলোচনায় বস্তে চাচ্ছেনা কারন আলোচনার আহ্বান মূল মঞ্চ থেকে এসেছে।
আর মূল মঞ্চকে যেহেতু তাদের কাছে বিকৃত ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে সেহেতু তারা অনাগ্রহী হওয়াটাই স্বাভাবিক।
আমার মনে হয় এই ব্যাপারে সরাসরি মঞ্চ থেকে নয় বরং সিনিয়ররা যদি প্রথমে ব্যক্তিগতভাবে উদ্যোগী হয়ে আলচনার জন্যে আহবান জানান সেটাই সবচেয়ে উত্তম হবে।
ব্লগার হিশেবে আমি নিতান্নতই শিশু, আমি আমার মতামত দিলাম, আশা করি আপনারা আরও বিজ্ঞ মতামত প্রদান করবেন। ধন্যবাদ।
আর সাইদির মুক্তি হেফাজতের মঞ্চ থেকে নয় বরং আগত দর্শনার্থীরা করেছে। জামাত যেহেতু সুযোগের অপেক্ষায় আছে তারা এই ধরনের সুযোগ নেবে এটাই স্বাভাবিক।
আর যদি জামাত এদের মাঝে ঢুকে গিয়ে থাকে সেটা আমাদেরই ব্যর্থতা। আমরা কেন পারিনি জামাত বিরোধী এইসব ধার্মিক মানুষকে সত্যটা বোঝাতে।
বরং জামাত ছদ্মবেশে তাদের মাঝে ঢুকে গেল কিভাবে???
মতামত দিন কিভাবে এদেরকে আবার তাদের পূর্ব জামাত বিরোধী মতবাদে ফিরিয়ে আনা যায়।
খোদা না করুক আজ যদি আমাদের এই আন্দোলন কোন কারনে বাধাগ্রস্থ হয় তাহলে আমরা পরবর্তী কোন আন্দলনেই আর সফল হতে পারবনা।
২০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
রাফা বলেছেন: আপনি দু,জনকে দেখিয়ে বললেন হেফাজতে ইসলাম জামাত বিরোধী।অথচ হেফাজতে ইসলাম পরিচালিত হোচ্ছে জামাতের তত্বাবধানে!তারা মিটিং করছে মা.রহমানের সাথে,অর্থাৎ মা.রহমান যা সাপ্লাই দিচ্ছে সেটার উপর ভিত্তি করেই তারা এগোচ্ছে।
আন্দোলনকারিদের ভুল হোচ্ছে মাদ্রাসা ও মুসুল্লিদের সম্পৃক্ত করতে পারে নাই।তারা আমাদের কাছে আসবেনা আমাদেরকেই যেতে হবে তাদের কাছে।জামাত ঐ সুযোগটাই নিয়েছে।তারা খুব সহজেই মোটিভেটেড করছে সহজ সরল মানুষ গুলোকে।এত বিরাট সংখ্যক মানুষকে বাদ দিয়ে সফলতার আশা করা কঠিন।এখনও সম্ভব সবকিছু গুছিয়ে করা ।মসজিদ -মাদ্রাসায় গিয়ে ইমাম এবং মাদ্রাসার শিক্ষকদের সাথে আলোচনা করে তাদের নিয়ে আসতে হবে এই আন্দোলনে।স্থানিয় জন প্রতিনিধিদের সাহায্য নিতে হবে।দল দেখলে চলবেনা।যাদের দিয়ে কাজ হবে তাদেরকেই সম্পৃক্ত করতে হবে।
জয় বাংলা।
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১১
মহাবিরক্ত বলেছেন: আপনার প্রথম মন্তব্যের উত্তর আশা করি উপরের কমেন্টে পেয়ে যাবেন।
আর দ্বিতীয় মন্তব্যে আপনার মতামত অসম্ভব যৌক্তিক এবং গঠন মূলক হয়েছে, আশা করি আন্দোলনের সাথে যারা সরাসরি সম্পৃক্ত আছেন তাঁরা এটি আমলে আনবেন।
ধন্যবাদ।
২১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
২২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: @ লেখক - ১৯ নং এ রেজোয়ানা আপুর কমেন্টের জবাবে আপনি বললেন -
আর সাইদির মুক্তি হেফাজতের মঞ্চ থেকে নয় বরং আগত দর্শনার্থীরা করেছে। জামাত যেহেতু সুযোগের অপেক্ষায় আছে তারা এই ধরনের সুযোগ নেবে এটাই স্বাভাবিক।
আপনি কিভাবে এতোটা নিশ্চিত হলেন। ব্যানার হাতে এমন দাবী নিয়ে সমাবেশে কেউ চুরি করে ঢুকতে পারে বলে মনে হয়না। তাহলে তখন নেতারা স্টেজ থেকেও দেখতে পেরেছে, আবার কর্মীরাও দেখেছে, তাহলে তাদের দিক থেকে অবশ্যই বক্তব্য আসা উচিৎ ছিলো। কারন তারা যদি জামাতের ঘোর বিরোধী হয় তাহলে সেটাই স্বাভাবিক।
পজেটিভলি চিন্তা করার দরকার অবশ্যই সাথে নেগেটিভ দিক গুলো ও বিবেচনায় এনে স্ট্রাটেজি ঠিক করতে হয়। হাজার হোক রাজনীতিতে ষড়যন্ত্র নামক অস্ত্রের ব্যাবহার টা বেড়েই চলেছে।
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
মহাবিরক্ত বলেছেন: েফাজত কিন্তু প্রথম দিকেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যপারে তাদের অবস্থান পরিস্কার করেছে। তারা বারবার বলেছিল তারাও বিচার চায়। হাঠাযারি মাদ্রাসায় সংবাদ সম্মেলনেও তারা একি দাবি করেছিল।
এমনকি চট্রগ্রামের জাগরন মঞ্চের ব্যাপারেও তাদের কোন আপত্তি ছিলনা। তাদের আপত্তি ব্লগারদের কে নিয়ে।
আর আপত্তির কারন আমি পোস্ট এ ডিফাইন করার চেষ্টা করেছি।
প্রশ্ন হচ্ছে তারা কেন প্ল্যাকার্ডধারীদের বাঁধা দেইনি??
শাহবাগে আমাদের মুল এযেন্ডা বহির্ভূত প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন নিয়ে অনেকেই এসেছিল, আম্রাও কিন্তু বাঁধা দিতে পারিনি।
বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটবেই।
ধন্যবাদ।
২৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৩
বাংলার হাসান বলেছেন: ভাই কারে কি কইবেন, আপনি যেই বিষয় গুলো তুলে ধরেছেন আন্দোলন যেদনি শুরু করা হয় ঠিক তার দুইদিন পরে এক পইতাওয়ালা জোর করে মটিংএ নছিল রাত তখন ২টার মত এই কথা গুলি কইছিলাম। দালালরা কানে নিল না এখন যে পরিস্থিতি হয়েছে তা থেকে বের হয়ে যদি সত্যি কিছু করতে হয় তাহলে ঐ শালাদের পাছায় লাথি দিয়ে বের করে একটা নিরপেক্ষ কমিটি গঠন করে সামনে এগিয়ে যেতে পারলে আন্দোলন সফল করা সম্ভব।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
মহাবিরক্ত বলেছেন: িরপেক্ষ কমিটির প্রস্তাব ভালো।
প্রশ্নবিদ্ধ কমিটি আসলেই আন্দোলনের অগ্রগতির জন্যে এক ধরনের বাঁধা।
তবে কাউকে বের করার পক্ষে আমি নেই।
সবাইকে নিয়ে কিভাবে কি করা যায় আসুন তা নিয়ে আলোচনা করি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৪
মনে নাই বলেছেন: ভালো পোষ্ট, আলোচনা চলতে পারে।