|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শ্রীঘর
অসাম্প্রদায়িক মনভাবাপন্ন।
সৌদি আরবে আপন বাবা কাজের উদ্দেশ্যে বের হওয়ার আগে আপন মেয়েকে রুমে তালাবদ্ধ করে যায়, কারন আপন ছেলে যদি আপন মেয়ের রুমে ঢুকে যায়!
সরি এতো আপন আপন করছি কেন?
সে দেশ থেকে আগত ধর্মের অনুসারী আমরা!
৭ টি 
+০/-০ ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৩
শ্রীঘর বলেছেন: আমরা খালাত, মামাত, চাচাত, ফুফাত বোনদের নিজেদের বোন মনে করি। আমাদের জিনও সে কথা বলবে। বর্বর জাতিটাকে নিজের চোখে দেখেছি। আমাদের দেশে ছেলেদের বিয়ে করানো অভিভাবকের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে আর তারা নিজেরাই বিয়ে করতে থাকে...অবশ্য মেয়েদের দ্রুত বিয়ে দিয়ে দেয় বা ছাদে নিশান টাঙ্গিয়ে রাখে বিয়ে দেয়ার জন্য (অমানবিক)। বাপ-চাচারা মেয়েদের পাত্র ঠিক করে। পাত্র ঠিক করার সময় বয়সের ধার ধারে না। তাদের নির্বাচিত পাত্রের কাছে বিয়ে বসাতে বাধ্য করে। অনেক সময় বাবার বন্ধুও নির্বাচিত হয়। যা এ বাংলাদেশে প্রায় অসম্ভব।
বাসার অবিবাহিত ছেলেরা টার্গেট করতে থাকে নিজেদের বোনদের এবং সদ্য বিয়ে করে আনা সৎ মায়েদের।
আমি দেখা এসেছি পারলে আপনিও দেখে আসুন। ৫৭০-৬৩৩ খৃ: থেকে তারা এগিয়ে নিতে পারিনি নিজেদেরকে। ওখানে স্হির হয়ে বসে আছে। পোষ্য দাসীদের সাথে আচরনেই বুঝা যায় অবস্থা কি সেখানে!
আশাকরি মন্তব্যগুলি এই রকম যাতে না হয় "এইজন্যই ত তোর দাদা হজ্বে গিয়া মরছে।" পোস্টে মন্তব্য করুন সঠিক ও পোস্ট রিলেটেড। কে কি জানে কে কি জানে না তা আমাদের নির্ণয় করা প্রায় অসম্ভব। ভালো থাকবেন।
২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আপনার চোখে যারা বর্বর জাতি তারাই সমস্ত বিশ্বকে আলোকিত করেছে জ্ঞান বিজ্ঞানে।তারা তাদের মেয়েদের বিয়ে কিভাবে দিবে তাদের ব্যপার,আপনার চোখে যা বর্বরতা তাদের কাছে তা সংস্কার।এটিই আমাদের ধর্মীয় রীতি।অন্যের সংস্কারকে শ্রদ্ধার চোখে দেখাই ভদ্রতা এবং আধুনিকতা।আমাদের ধর্মে বিয়েতে বাধ্য করার কোনো সুযোগ নাই।না জেনে না বুঝে ঢালাও মন্তব্য করবেন্না।বল্লেন দেখে এসেছেন,আমি বলবো ভুল দেখেছেন নইলে স্মৃতি বিভ্রাট ঘটেছে।
বাসার অবিবাহিত ছেলেরা টার্গেট করতে থাকে নিজেদের বোনদের এবং সদ্য বিয়ে করে আনা সৎ মায়েদের।
কোনো এক লম্পটের কর্মকান্ড দিয়ে একটা জাতিকে পরিমাপ করাটা চরম মুর্খামি ছাড়া আর কিছুই নয়।এই সমস্ত কুকর্মে ভারতবাসীরা আরো অনেক বেশী এগিয়ে।ঐপারে দেবর-ভাবীর রাসলীলা ঘরে ঘরের কাহিনী।আর মামী-ভাগ্নের জলকেলীতো ধর্মে সিদ্ধ।বিশ্বে সবচেয়ে বেশী কন্যা সন্তানের ভ্রুন এবরসন হয় ভারতবর্ষে।তাছাড়া বরপণ প্রথা,সতীদাহ আপনার বর্বর মনে হয়না??
৫৭০-৬৩৩ খৃ: থেকে তারা এগিয়ে নিতে পারিনি নিজেদেরকে।
একথাটি বলে আপনি সমস্ত সীমা লংঘন করেছেন।এই সময়টাই হলো সৃস্টির ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ সময়।নূরের যুগ,আলোর যুগ।আপনার কাছে না হলেও আমাদের কাছে।আপনার প্রপি প্রমান করছে আপনি একটি বিশেষ ধর্মে বিশ্বাসী,নাস্তিকতা স্রেফ লেবাস মাত্র।মূল কথা আপনি ইসলাম বিদ্বেষি।নো প্রবলেম,হতেই পারেন কিন্তু আপনি আপনার বিশ্বাস নিয়ে থাকুন।অন্যের অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অধিকার আপনাকে কে দিলো?আমরা আপনার ধর্মকে কটাক্ষ করেছি।ষোল কোটি মুসলিম আপনার মতো কটাক্ষ শুরু করলে বানের জলে ভেসে যাবেন।
আর স্পষ্ট করে বলছি আমাদের রাসূলকে (সঃ) নিয়ে কোনো ধরনের বিরূপ মন্তব্য করবেন্না।আমাদের চূড়ান্ত আবেগের জায়গা তা।আল্লাহর হাবিব নবী মোহাম্মদ (সঃ) কে যেই কটাক্ষ করবে তার করুণ পরিণতি অনিবার্য।
আপনি আপনার নিজের গোত্রে সংস্কার করুন।আমাদের জন্য আমরাই আছি।
ভালো কথা ইসলামের সমালোচনায় আপনি ক্লান্তিহীন..................এবার নিজেদের কথা কিছু বলুনতো শুনি
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০
শ্রীঘর বলেছেন: সুরা তাওবা
আয়াত: ৫
"অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।"
উপরের কোটেশনটি ভালভাবে খেয়াল করলে দেখা যায় যে আপনি সঠিক পথে আছেন (কোট অনুসারে)...
কিন্তু প্রকৃত মানবতা কোট বা আপনার কথা বলে না। মানবতার নিজস্ব ধর্ম আছে। যা কেউ বা কোন ধর্মগ্রন্থ ধারন করতে পারে না। আজ যা মানবতা আগালীকাল তা হবে প্রাগৌতিহাসিক বা মধ্যযুগ। আমরা মানুষেরা ভবিষ্যৎ মানবতা সম্মন্ধে ধারনা করতে পারি কিন্তু মানবতার ভবিষ্যৎ মাপকাটি কি তা বলতে পারি না! সময় বলে দিবে।
মানবতা স্থির নয়, চলমান। ইহা কোন বাক্স-পেটরাতে বন্দি করা সম্ভব নয়...।
৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বর্তমান মানবতা কি বলুন............
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২১
শ্রীঘর বলেছেন: সময় বলে দিবে সময়ের মানবতা বা ভবিষ্যৎ মানবতা। আমি এত বোকা নই যে আমি একটা মানবতার মাপকাঠি মানবকূলের হাতে ধরিতে দিলাম আর আমার মৃত্যুর পর এক মহামানব হয়ে বসলাম! আর সবাই আমাকে ও আমার মানবতার মাপকাঠিকে পূজা করতে লাগল!!!
৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৫৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: নিজেই যদি সংজ্ঞা না জানেন,তবে আরেকটি সংজ্ঞার সমালোচনা করছেন কিভাবে!!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: রূপকথা শুনে যদি বিশ্বাস করতে আরম্ভ করেন সেটা আপনার সমস্যা,ভ্রান্তি ছড়াবেন কেনো?
নাকি জেনে শুনেই তা করছেন?
সে দেশ থেকে আগত ধর্মের অনুসারী আমরা!
অবশ্যই...........সত্যকে জ্ঞাণীরা ধারন করবে,এটাই স্বাভাবিক।দেরশো কোটি মুসলিমের চাইতে কিংবা ছয়শো কোটি ধর্মীয় বিশ্বাসী লোকের চাইতে নিজেরে বেশী জ্ঞাণী মনে করলে কি আর কমু?
নাস্তিকদের কথায় না নেচে আগে নিজে অধ্যয়ন করুন।তারপর গঠনমূলক সমালোচনা করুন।বালখিল্য কথা বলে বলে নিজেকেই হালকা করছেন।
শুভাকাঙ্খি হিসেবে বললুম।