![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরাজয় এমনি এমনি আসেনা।ঘরের শত্রু বাহিরের শত্রুর অব্যাহত চক্রান্তের ফলেই সেটি আসে।সরলমনে যাকে আপনি বিশ্বাস করছেন,সেই আপনার সরলতার সুযোগে একসময় চরম বিশ্বাসঘাতী কাজটি করে বসবে।কষ্ট আর গ্লানিতে ভোগা ছাড়া তখন আর কিছু করার থাকবেনা।এর মাশুল দিতে হবে যুগ যুগ ধরে।যার প্রমান নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল মুসলিমদের লাঞ্ছনা ও অবমাননাকর জীবন।
"যার মূলে ছিল হিন্দুদের চক্রান্ত আর ইংরেজদের কূটকৌশল "
-------------------------------------------------------------------
বর্তমান সরকারের হাতধরেই সেই ইতিহাসের পূনরাবৃত্তি ঘটতে যাচ্ছে।কারন বানর যখন মাথায় উঠার সুযোগ পেয়েছে তখন লঙ্কাকান্ডটি ঘটাতে আর বেশি দূরে নয়। হিন্দুরা নিজেদের স্বার্থেই সুপরিকল্পিতভাবে ইংরেজদের সহযোগীতা করেছিল।সমস্ত সুযোগসুবিধা হাতিয়ে নিয়েছিল।মোসলমানদেরকে পথে বসিয়েছিল। যখন দেখল পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে তখন মোসলমানদের হুশ ফিরলো।বাংলাদেশের মোসলমানদেরও হুশ ফিরবে,বিবেধ ভুলবে তখন যখন হিন্দুরা এদেশের মোসলমানদের পথে বসিয়ে ছাড়বে।নিচে তার একটা নমুনা দেখুনঃ
ইসরায়েল এবং বাংলাদেশের মাঝে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের "মেন্দী এন সাফাদি" র মাধ্যমে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নিকট আবেদন।
সুত্রঃ Click This Link
-------------------------------------------------------------------
ফকির বিদ্রোহ,তীতুমীরের সংস্কার আন্দোলন, ফকির মজনুশাহ এর ফরায়েজী আন্দোলন,টিপু সুলতান,সিপাহী বিপ্লব সবই মার খায় হিন্দু জমিদারদের চক্রান্তে।ভাষা,সংস্কৃতি, সামাজিকতায় হিন্দুরা তখন মর্ডান।মোসলমানেরা তখন পশ্চাৎপদ অচ্ছুত! সেই একই স্বপ্ন দেখছে আমার দেশের সুবিধাভোগী হিন্দুরা।দেশের গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে উনাদের অবস্থান।বর্তমান সরকারের কাঁধেচেপে একটু একটু করে সেইদিকেই এগোচ্ছেন। এদের প্রত্যেকের সামগ্রিক চিন্তাধারা হচ্ছে হিন্দু সমাজকে সমৃদ্ধ করা।এবং সে লক্ষ্যেই উনাদের সমস্ত ততঃপরতা পরিচালিত হচ্ছে।
------------------------------------------------------------------- বাংলাদেশে সংখ্যালঘু কি শুধু হিন্দুরাই নাকি আরোও সংখ্যালঘু সপ্রদায় আছে?তারা কি নির্যাতিত হচ্ছেনা?তারাতো আর কথায় কথায় মুরুব্বীদের কাছে ধর্না দেয়না।কারন তারা জানে সেখানে নালিশ করে কান্নাকাটি করে কোন লাভ হবেনা।মাফি ফায়দা। হিন্দুরা আসলে কি চায়?একটি সম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারলে দাঙ্গা বাধবে আর সেই অজুহাত দেখিয়ে ইন্ডিয়া বাংলাদেশকে একহাত নেবে তাইতো?গরুবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক, রানা বাশঁযুক্ত,পীচাশ বঙ্গোপোধ্যায়গং সেই চেষ্টায়ই ব্রত! যেন কাশ্মীর, হায়দারাবাদ জুনাগড়, মানভাদর ও সিকিমের ন্যায় বাংলাদেশকেও ভারতের কব্জিভুক্ত করে ইন্ডিয়া বলয়ে আনা যায়।
২| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:০৩
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
এ তো দেখি ভয়ংকর সব প্রচেষ্টা !!!
দেশের সকলকে সচেতন থাকার আহবান জানাচ্ছি।
৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:০০
আহলান বলেছেন: অসহায় আমরা ... তবে দরকার আছে এমনটির, নইলে আমাদের শিক্ষা হবে না .. .. ..
৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২৬
শিশিরসিক্ত বলেছেন: ওরা কিন্তু বসে নেই!শুধু আমরাই বোদাইরাই বসে বসে মুড়ি খাচ্ছি।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভয়ংকর সংবাদ নি:সন্দেহে।
তবে আপনি এডিট করে দিতে পারেন জাতিগত এবং আমাদের উদারতার ধারা হিসাবেই।
অপরাধীকে অপরাধী হিসাবেই চিহ্ণিত করুন। ধর্ম দিয়ে নয়।
যেমন নবাব সিরাজের মতো বেঈমানী করেছিল সবাই নাম হয়েছে বেশি মীর জাফর আরী খানের । তিনি কি হিন্দু ছিলেন??
বিষয়টা যারা এই কাজ করছে তারা দেশের শত্রু। স্বাধীনতার শত্রু। ধর্ম যাই হোকনা কেন?
সরকারের একগুয়েমি ছেড়ে দেশের স্বাধীনতার ভবিস্যতের দিকে তাকিয়ে দ্রুত দেশকে স্বাভাববিক রাজনৈতিক ধারায় ফেরানোর পথে হাটা উচিত। জনপ্রতিনিধীহীন, দায়হীন সরকার দেশের এবং জনগণের জণ্য সবচে বেশী ক্ষতিকর!!!!