নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিশু মিলন

মিশু মিলন

আমি বর্তমানে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগে লিখি। আমার সকল লেখা আমি এই দুটি ব্লগেই সংরক্ষণ করে রাখতে চাই। এই দুটি ব্লগের বাইরে অনলাইন পোর্টাল, লিটল ম্যাগাজিন এবং অন্য দু-একটি ব্লগে কিছু লেখা প্রকাশিত হলেও পরবর্তীতে কিছু কিছু লেখা আমি আবার সম্পাদনা করেছি। ফলে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগের লেখাই আমার চূড়ান্ত সম্পাদিত লেখা। এই দুটি ব্লগের বাইরে অন্যসব লেখা আমি প্রত্যাহার করছি। মিশু মিলন ঢাকা। ৯ এপ্রিল, ২০১৯।

মিশু মিলন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাকা পায়খানা তত্ত্বের জনকের নবতম আবিষ্কার ‘জীবনানন্দের সংকীর্ণ চিন্তা’

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৫৪

পাকা পায়খানা তত্বের জনক শুনে খটকা লাগছে? খোলাসা করেই বলি- দেশে যখন ইসলামী জঙ্গি কর্তৃক ব্লগার হত্যা শুরু হয় তখন কথাসাহিত্যিক জাকির তালুকদার বলেছিলেন ‘বিদেশে গিয়ে পাকা পায়খানায় পায়খানা করার জন্য ব্লগাররা ইসলামের বিরুদ্ধে লেখে।’ ব্লগারদের অ্যাসাইলাম পাওয়ার বিষয়টিকে তিনি ইঙ্গিত করেছিলেন।

সেই থেকে তিনি আমাদের কাছে পাকা পায়খানা তত্বের জনক। পাকা পায়খানা তত্বের জনক জাকির তালুকদারের নবতম আবিষ্কার ‘জীবনানন্দের সংকীর্ণ চিন্তা’। তিনি জীবনানন্দ দাশের প্রবন্ধ ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ভবিষ্যৎ’ পাঠ করে আবিষ্কার করেছেন যে জীবনানন্দ সংকীর্ণ চিন্তার মানুষ ছিলেন। জীবনানন্দও একজন মানুষ, নানা বিষয়ে তার সংকীর্ণ চিন্তা থাকতেই পারে, কিন্তু জাকির তালুকদার জীবনানন্দের সংকীর্ণতার যে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন, সে বিষয়ে আমার দ্বিমত রয়েছে। সঙ্গত কারণেই জাকির তালুকদারের মতো একজন নগন্য ও নিন্ম রুচির সাহিত্যিকের লেখার বিষয়ে আমাকে কলম ধরতে হচ্ছে, মুলত আমি কলম ধরছি জীবনানন্দের জন্য, নইলে জীবনানন্দ সম্পর্কে অনেকের কাছে ভুল বার্তা যাবে। জীবনানন্দের সংকীর্ণ চিন্তা বিষয়ে জাকির তালুকদার তার নিন্মোক্ত লেখাটি ফেসবুকে পোস্ট করেছেন-

‘হায় জীবনানন্দ!
বড় মানুষের সংকীর্ণ চিন্তার প্রকাশ দেখলে খুব কষ্ট লাগে।
কবিতা দিয়ে মানুষের হৃদয়কে দ্রবীভূত করার আশ্চর্য ক্ষমতার অধিকারী জীবনানন্দ দাশ প্রবন্ধ লিখতে বসে বাঙালি জাতির যে বিভাজন দেখালেন, তা রীতিমতো বিমর্ষ করে দেওয়ার মতো। প্রবন্ধের নাম-- ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ভবিষ্যৎ’। তিনি লিখছেন-- ‘পূর্ব বাংলার লোকদের আগে বাঙালি বলা হত; তাদের দেশের নাম বদলাবার সঙ্গে সঙ্গে তারা এখন স্বভাবতই পাকিস্তানি।’
বিপরীতে পশ্চিমবঙ্গের লোকদের, অর্থাৎ নিজেদের কিন্তু জীবনানন্দ দাশ ‘ভারতীয়’ বলছেন না। বলছেন ‘বাঙালি’।
অথচ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালিরা যে ভাষা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিল, রক্ত ঢেলে দিচ্ছিল বাংলাভাষার জন্য, সেই তথ্য জীবনানন্দ যে জানতেন, তার প্রমাণও এই প্রবন্ধেই আছে। এই মহান কবি একই প্রবন্ধে মেনে নিচ্ছেন ভারতে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা না করার বিষয়টি-- ‘বাংলা ভারতের রাষ্ট্রভাষা নয়। বাংলাভাষীর সংখ্যা হিন্দিভাষীদের চেয়ে কম। বেশিরভাগ লোকের সুখ-সুবিধা দেখা যদি রাষ্ট্রের কাজ হয়, রাষ্ট্র তাহলে ঠিক কাজই করেছে।’
বাংলাভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার জন্য যারা প্রাণ দিচ্ছে তারা বাঙালি নয়-- ‘পাকিস্তানি’। আর যারা হিন্দিকে মেনে নিচ্ছে তারা বাঙালি।
হায় জীবনানন্দ!
কেন যে আরেকবার নতুন করে জীবনানন্দ দাশের গদ্যগুলো পড়তে গেলাম!
তবে আপনার কবিতা আমার সবসময়ের সঙ্গী হয়েই থাকবে।’

জাকির তালুকদারের এই নবতম আবিষ্কারের ফলে তার মুরিদগণ যারপরনাই আশ্চর্য হয়েছে এবং জীবনানন্দের সাম্প্রদায়িকতা, সংকীর্ণতা, নীচতা ইত্যাদি নিয়ে ক্ষেদোক্তি করছে, ক্ষোভ প্রকাশ করছে!

এইসব দেখে আমি গালে হাত দিয়ে ভাবছি- ‘হায়, বাঙালী মুসলমান মনে-প্রাণে কবে এমন বাঙালী হইয়া উঠিল!’
জীবনানন্দের প্রবন্ধের নিন্মোক্ত লাইনটির মধ্যে তার সংকীর্ণ চিন্তার প্রকাশ খুঁজে পেয়েছেন জাকির-
‘পূর্ব বাংলার লোকদের আগে বাঙালি বলা হত; তাদের দেশের নাম বদলাবার সঙ্গে সঙ্গে তারা এখন স্বভাবতই পাকিস্তানি।’
এখন কথা হলো, ১৯৪৭ কিংবা তার পরবর্তী কয়েক বছরে মুসলমানরা নিজেদেরকে কী ভাবতো? কোন পরিচয়টি দিতে তারা স্বচ্ছন্দবোধ এবং গর্ববোধ করতো? প্রথমত মুসলমান, দ্বিতীয়ত পাকিস্তানী। জাকির তালুকদারের বাপ-দাদারা নেংটি পরে রাস্তা দিয়ে দৌড়তে দৌড়তে ‘হাতমে বিড়ি মুখমে পান, লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান’ স্লোগান দিয়ে দেশভাগ করেছিল বাঙালী পরিচয় দেবার জন্য নয়, মুসলমান এবং পাকিস্তানী পরিচয় দেবার জন্য। ধূর্ত জাকির তালুকদাররা সেইসব লজ্জার ইতিহাস এখন আড়াল করতে চান। কিন্তু বাস্তবতা হলো বাঙালী মুসলমানদের একটা বিরাট অংশ, যারা সমাজের প্রতিনিধিত্ব করতো; তারা বাড়িতে এবং অফিসে উর্দু ভাষার চর্চা করতো, তারা মনে করতো উর্দু হচ্ছে মুসলমানের জবান, আর বাংলা নাপাক হিন্দুর ভাষা! এই সমস্ত মানসিকতা সম্পন্ন বাড়ির প্রাণপুরুষদের সেই সময়ের সাদাকালো ছবি আজও দেখতে পাওয়া যায় তাদের বর্তমান প্রজন্মের বাড়ির দেয়ালে- মাথায় জিন্না টুপি, গায়ে জিন্নার পরিহিত কোর্টের মতো কোর্ট। এরা বাহ্যিক লেবাসে যেমনি জিন্নাকে অনুকরণ করতো, মনে-প্রাণে এরা ছিল পাকিস্তানী এবং উর্দুভাষী। জানতে বড্ড ইচ্ছে করে, তৎকালে যে-সব রাজনীতিক, কবি-সাহিত্যিক, শিল্পী এবং অন্যান্য পেশাজীবী ধর্মের ভিত্তিতে আলাদা রাষ্ট্রের জন্য সংগ্রাম করেছিলেন এবং তারা সফলও হয়েছিলেন, এরা কোন মহৎ চিন্তার মানুষ?

শুধু বিট্রিশ আমলেই নয়; বহু শতাব্দী আগে থেকেই সুফিদের প্ররোচনায় মুসলমানরা বাঙালীর ভাষা, সংস্কৃতি, পোশাক, খাদ্যাভাস বর্জন করে অন্তরে-বাহিরে মুসলমান হতে চেয়েছে। বাংলা ভাষাকে হিন্দুদের ভাষা জ্ঞান করে পরিকল্পিতভাবে বাংলা ভাষার মধ্যে আরবি-ফারসি শব্দ ঢোকানো হয়েছে। জাকির তালুকদাররা যদি এতোটাই বাঙালী হবেন তাহলে ঈশ্বর, মা, দাদা, দিদি, মাসি-পিসি, জল, স্নান এই শব্দগুলো ব্যবহার করেন না কেন? করেন না এজন্য যে জাকির তালুকদাদের পূর্ব-পুরুষেরা বাঙালীত্ব বিসর্জন দিয়ে কেবল মুসলমান হতে চেয়েছিলেন, জাকির তালুকদাররা সেই আদর্শেরই ধারক-বাহক।

নিজস্ব সংস্কৃতি থেকে বাঙালী তথা ভারতবর্ষের মুসলমানদের শিকড় সমূলে উৎপাটিত করার চেষ্টা করেছেন সুফিরা, এক্ষেত্রে সুফিরা অনেকটা সফলও হয়েছেন। ইন্দোনেশিয়ার মুসলমানরা আজও পুরাণগুলিকে তাদের সংস্কৃতির অংশ মনে করে, তাই পৌরাণিক চরিত্রগুলোর ভাস্কর্য তাদের রাস্তার মোড়ে মোড়ে শোভা পায়, তাদের মুদ্রায় গণেশের ছবি থাকে, তাদের দূতাবাসে সরস্বতীর মূর্তি দেখতে পাওয়া যায়, রাষ্ট্রীয় বিমানের নাম রাখে পুরাণের পাখির নামে-গড়ুর।

কিন্তু বাঙালী তথা ভারতবর্ষের মুসলমানরা প্রাচীন সাহিত্য বা পুরাণগুলিকে নাপাক মনে করে, বইপুস্তক আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়, হিন্দু-বৌদ্ধদের মন্দিরে হামলা করে মূর্তি ভাঙে, হাজার বছরের বাউল সংস্কৃতি উপড়ে ফেলতে চায়, লালন ভাস্কর্য ভেঙে ফেলে! বাঙালীর এইসব সংস্কৃতি ধ্বংস করে তারা আরো বেশি মুসলমান হতে চায়। সংস্কৃতি বর্জন করে ভারতবর্ষ তথা বাংলাদেশের মুসলমানরা এখন হয়ে উঠেছে উন্মুল সংস্কৃতির ধারক-বাহক।

ধুতি বাঙালীর পোশাক, বাংলাদেশের মুসলমানরা ধুতিকে হিন্দুদের পোশাক আখ্যা দিয়ে বর্জন করেছে। পোশাক বর্জন করে তারা বাঙালী নয়, মুসলমান হতে চেয়েছে। বাঙালী নারীদের কপালে টিপ পরা, হাতে চুড়ি পরাকে কারা হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি বলেছে, এবং আজও বলে? মুসলমানরাই!

বাঙালীর খাবার? লক্ষ্মীপূজা-দূর্গাপূজার সময় অনেক মুসলমান তাদের হিন্দু বন্ধু বা সহকর্মীদের কাছে নাড়ু-খই, শিঙ্গা, ছাঁচতক্তি ইত্যাদি খেতে চায়। এই মুসলমানরা কারা? এরা সবাই তো আরব থেকে আসা মুসলমান নয়। অধিকাংশ নিন্মবর্ণের হিন্দু থেকে ধর্মান্তরিত মুসলমান। তাহলে এরা কী করে নাড়ু, খই, ছাঁচতক্তি ইত্যাদি বানানো ভুলে গেল? ডালে পাঁচফোঁড়ন দিতে ভুলে গেল? হিন্দুরা মুসলমানদের বাড়িতে গিয়ে এসব বানাতে নিষেধ করেছিল? না, সুফিরা ধর্মান্তরিত নব্য মুসলমানদের বুঝিয়েছিল ওসব হিন্দুদের খাবার, ওগুলো বর্জন করতে হবে, হিন্দুদের খাবার বাড়িতে বানানো শিরক! হায় জাকির তালুকদার, আপনার পূর্ব-পুরুষেরা বাঙালীর এইসব খাবার বর্জন করে, খাদ্যাভাস পরিবর্তন করে আরো মুসলমান হতে চেয়েছে। বহু বছর বিশ্বাস করেছে যে মুসলমান আবার বাঙালী হয় কী করে! মুসলমানের একটাই পরিচয়- তারা মুসলমান, মুসলমানের আর কোনো পরিচয় নেই! আজ আপনি জীবনানন্দের মতো নিপাট ভাল মানুষকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে আপনার পূর্ব-পুরুষদের সেইসব লজ্জার ইতিহাস ঢাকতে চাইছেন!

পহেলা বৈশাখ, চৈত্র সংকান্তি, সাকরাইন বাঙালীর উৎসব। কিন্তু আজও কয়জন মুসলমান এইসব উৎসবকে বাঙালীর উৎসব মনে করে? শুনতে পান না শুক্রবারে মসজিদের মাইকে খুতবায় হুজুররা পহেলা বৈশাখকে কি বলে? শুনতে পান না ওয়াজের মাওলানারা পহেলা বৈশাখকে কি বলে? শিরক বলে, শিরক; পহেলা বৈশাখকে তারা হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি বলে। আজও বহু মুসলমান পহেলা বৈশাখ পালন করে না, চৈত্র সংক্রান্ত বা সাকরাইন পালন করে না। আজকে যে-সব মুসলমান নিজেকে বাঙালী বলে পরিচয় দেয়, তাদের অনেকেরই পূর্ব-পুরুষ পহেলা বৈশাখের মতো বাঙালীর বহু সংস্কৃতিকে হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি বলে দূরে সরে ছিল, এখনো দূরে সরে আছে। যাত্রাপালা, বিভিন্ন পালাগানসহ বাঙালীর নিজস্ব শিল্পকলাকে মুসলমানরা হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি ভাবতো, আজও অনেকে তাই-ই ভাবে! জাকির তালুকদাররা যতোই বাঙালী মুসলমানদের পরিচয়ের সংকটের অতীত ইতিহাস আড়াল করতে চায়, মাওলানারা ততোই উদোম করে দেয়! বেচারারা!
জীবনানন্দ যে সময়ে বাঙালী মুসলমানদেরকে পাকিস্তানী বলেছেন, সেই সময়ে অধিকাংশ মুসলমানই নিজেদেরকে বাঙালী না ভেবে মুসলমান এবং পাকিস্তানী ভাবতো, সেই কথাই তারা গর্বভরে বলতো। জীবনানন্দ নিজে বানিয়ে কিছু বলেননি, মুসলমানদের বলা কথাটাই তিনি পুনরুক্তি করেছেন মাত্র।

জাকির তালুকদারের নাম কেন জগন্নাথ বা জগত তালুকদার নয়? কেন আজকের দিনেও মুসলমান বাবা-মা সন্তানের নাম রাখেন দাঁতভাঙা সব আরবী নামে? এই প্রশ্নের মধ্যেই লুকিয়ে আছে বাঙালী মুসলমান আজও কতোটা বাঙালী! আজও যেকোনো মুসলমানের কাছে যদি জিজ্ঞেস করা হয় আপনি বাঙালী না মুসলমান? নিশ্চিতভাবেই উত্তর আসবে-আমি আগে মুসলমান, তারপর বাঙালী! বর্তমানের অধিকাংশ মুসলমানের কাছে দ্বিতীয় পরিচয়-বাঙালী।

জাকির তালুকদার জীবনানন্দের প্রবন্ধের আরো একটি উদ্বৃতি দিয়েছেন- ‘বাংলা ভারতের রাষ্ট্রভাষা নয়। বাংলাভাষীর সংখ্যা হিন্দিভাষীদের চেয়ে কম। বেশিরভাগ লোকের সুখ-সুবিধা দেখা যদি রাষ্ট্রের কাজ হয়, রাষ্ট্র তাহলে ঠিক কাজই করেছে।’

আচ্ছা, একজন চাকমা বা মান্দি ভাষার মানুষ যদি বলেন, ‘চাকমা বা মান্দি বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা নয়। চাকমা বা মান্দিভাষীর সংখ্যা বাংলাভাষীদের চেয়ে কম। বেশিরভাগ লোকের সুখ-সুবিধা দেখা যদি রাষ্ট্রের কাজ হয়, রাষ্ট্র তাহলে ঠিক কাজই করেছে।’

তাহলে কি সেই চাকমা ভাষার মানুষটি চাকমাদের কাছে কিংবা মান্দি ভাষার মানুষটি গারোদের কাছে খলনায়ক হয়ে যাবেন? নাকি তারা যদি চাকমা বা মান্দি ভাষাকে রাষ্ট্রের দাপ্তরিক ভাষা করার দাবি করেন, তাহলে সংখ্যা গরিষ্ঠ ভাষার মানুষের একজন হয়ে জাকির তালুকদার তা মেনে নেবেন?


জুলাই ২০২০


মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: জাকির তালুকদার কি লেখক? উনার কথায় তো কোনো মানবিক কিছু নেই।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৮

মিশু মিলন বলেছেন: হুম লেখক। ধন্যবাদ।

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬

বিজন রয় বলেছেন: ভাল প্রতিঘাত।

এই জাকির তালুকদারটা কে?
সে কোন বিশেষ মহলের প্রিয়পাত্র হতে চায়।

আলোচনায় আসতে চায়।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৯

মিশু মিলন বলেছেন: লেখক। ধন্যবাদ।

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: জাকির তালুকদারে উপাধিটা সুন্দর ,পায়খানা তত্বের জনক

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৯

মিশু মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:০৩

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: এই জাকির তালুকদার সাহেব একজন কমপ্লিট সাম্প্রদায়িক মানুষ, উনাকে অনেকদিন যাবত অবজারভ করেই আমি এই কথা বললাম। শুশিল এর মুখোশ পরে উনি থাকেন তাই অনেকেই বুঝতে পারেন না। পায়খানা তত্বের জনক যে উনি তা আজই জানলাম B-)

০৬ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০২

মিশু মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.