![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত২৫ অক্টো: ০৭ নির্বাচন কমিশনের সাথে সংলাপ কালে জামায়াতে সেক্রেটারী জেনারেলের বক্তব্য সিমলা ও দিল্লী এগ্রিমেন্ট অনুযায়ী বিশ্লেষন করা হল:
তিনি বলেছিলেন দেশে কোন যুদ্ধাপরাধী নেই''
চুক্তি দুটো যা বলে-
''১৯৭৩ সালে ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড: কামাল হোসেন ভারত সফর করেন। এ উপলক্ষে ভার বাংলাদেশ একটা যুক্ত ঘোষনা প্রকাশ করা হয়। এই ঘোষনাতেই প্রথম মানবিক কারনে পারস্পরিক ভিততিতে পাকিস্থানী যুদ্ধবন্দীদের স্বদেশে পাঠানো ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কথা বলা হয়।Document of india –bangladesh-pakistan relations dec.71-june74 , an information service of india publications, sree saraswati press limited, calcutta, page-43
এই ঘোষনায় যুদ্ধাপরাধীদের কোন সংখ্যা উল্ল্যেখ ছিলনা। এই বছরেই ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার প্রথম বারের মত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পর্কিত একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। তাতে যুদ্ধাপরাধীদের সংখ্যা ১৯৫ জনের কথা বলা হয়। ঐ ৪৩-৪৪ পৃ
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের ২ দিন পর ১৯ এপ্রিল ড: কামাল হোসেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে বলেন, মানবিক কারনে যুদ্ধাপরাধীদের ছাড়া যুদ্ধবন্দীদের ও অন্যান্য আটকে পড়াদের রিপ্যাট্রিয়েশনের মাধ্যমে ব্যাবস্থা করা হবে। ঐ ৪৫-৪৬ পৃ)
অন্যদিকে ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২৪ এপ্রিল ভারতের পার্লামেন্টে জানান , সিমলা চুক্তি তে উল্লেখিত সব ব্যাপার নিয়ে পাকিস্তান আলোচনায় বসতে আগ্রহী নয়। তারা প্রথমে যুদ্ধাপরাধীদের বিষয়ে আলোচনা করতে চায়। পাকিস্থান বলেছিল যে, তাদের ১০০০ বা তারও বেশী সৈন্য ও অফিসার আছে যাদের বিরুদ্ধে অপরাধের প্রমান আছে। তাদের বিচার বাংলাদেশ করলে তারা মেনে নেবে এই শর্তে যে, অন্যান্য সৈন্য ও অপিসারদের স্বদেশে ফেরত পাঠাতে হবে। কিন্তু পাকিস্তান এখন বলছে তাদের কোন সৈন্যের বিচার তারা করতে দেবে না। ..... আমি আশা করি সমস্যার সমাধান হবে। ঐ ৪৭,৫০,৫১ পৃ)
এর ৪ মাস পর ২৮ আগষ্ট তারিখে পাকিস্তান ও ভারত একটা জয়েন্ট এগ্রিমেন্ট প্রকাশ করে। তাতে বলা হয় বাংলাদেশ রাজি হয়েছে এই শর্তে যুদ্ধবন্দী সহ আটকে পড়াদের রিপ্যাট্রিয়েশনের গোটা সময় কালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার তারা করবেনা। রিপ্যাট্রিয়েশনের পরে বাংলাদেশ , ভারত ও পাকিস্তান একসাথে বসে যুদ্ধাপরাধীদের বিষয় নিয়ে আলোচনা করবে। এবং বাংলাদেশ এ বিষয়ে সমঅধিকারের ভিততিতে আলোচনা করবে। ঐ ৫৯,৬০ পৃ)
এর ৫ মাস পর ১৯৭৪ সালের ১৩-১৫ ফেব্রয়ারী ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শরনসিং বাংলাদেশ সফর করেন। এই সফরের পর যুক্ত ঘোষনায় অনেক বিষয়ের সাথে বলা হয়যে, '' উভয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আশা করেন যে, দিল্লি এগ্রিমেন্ট ২৮/০৮/১৯৭৩ এর সব বিষয় বিষ্বাস যোগ্যাতার সাথে পালন করবে। উভয়ে আরো আশা করেন য, সিমলা চুক্তি ও দিল্লী এগ্রিমেন্ট এর ভিততিতে উপমহাদেশের সূ সম্পর্ক ও স্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে। ঐ ৬৩ পৃ
এই ঘটনার ২ মাস পরে ১৯৭৪ সালের ৯ এপ্রিল বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্থান এর মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তিতে ১৬ টি অনুচ্ছেদ আছে। প্রথম ১২ টি অনুচ্ছেদে যুদ্ধবন্দীসহ সহ আটকে পড়া দের রিপ্যাট্রিয়েশনের ক্ষেত্রে যেসব আলোচনা, অগ্রগতি, ও বাস্তবায়ন হয়েছে তারবিবরন দেয়া হয়। চুক্তির ১৩,১৪,ও ১৫ নং অনুচ্ছেদে যুদ্ধাপরাধীদের বিষয়ে আলোচনা ও ক্ষমার ঘোষনা স্থির করা হয়। ১৩ নং অনুচ্ছেদে যুদ্ধাপরাধীদের আলোচনা প্রসংগে উপমহাদেশে শান্তি সমঝোতা ও বন্ধুত্বপূর্ন সম্পর্কের কথা বলা হয়।
এ আোচনায় বাংলাদেশের পক্ষে ড: কামাল হোসেন বলেন, আইন ও আন্তর্জাতিক বিধি অনুসারে সুস্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট অপরািধির জন্য যুদ্ধারপরাধীদের বিচার প্রয়োজন।
অন্যদিকে পাকিস্তানের দেশরক্ষা ও ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আজিজ আহমদ বলেন, কোন অপরাধ ঘটে থাকলে এজন্য পাকিস্তান সরকার গভীর ভাবে দু:খিত ও তীব্র নিন্দা করছে। ১৪ নং অনুচ্ছেদে বলা হয় , তিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুদ্ধাপরাধীদের ভিসয়টি তিন দেশের সুসম্পর্ক ও সমঝোতার দৃষ্টিতে দেখছেন। তারা বওেলন, বাংলাদেশ কে স্বীকৃতি দেয়ার পর পাকিস্তান সরকার বাংলাদেশের জনগনের কাছে অতীতের''ভূলকে'' Forgive and forget এর দৃষ্টিতে দেখার জন্য আবেদন করেছে।
তার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, with regard to the atrocities and destruction committed in Bangladesh in 1971 that we wanted the people to forget the past and to make a fresh start,…….. people of Bangladesh ‘knew how to forgive ১৫ নং অনুচ্ছেদে বলা হয় , উপরোক্ত অবস্থার ভিততিতে এবং বাংলাদেশী জনগনের কাছে পাকিস্তান সরকারের ক্ষমার আবেদনের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঘোষনা দেন যে, The government of Bangladesh had decided not to proceed with the trails as an act of clemency , it was agreed that the 195 prisoners of war may be repatriated to Pakistan along with the other prisoners of war
অর্থাত বাংলাদেশের সরকার ক্ষমার নিদর্শন হিসেবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সম্মতভাবে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধী অন্যান্য যুদ্ধবন্দীদের সাথে দেশে প্রত্যাবর্তন করবে। ঐ-৬৫-৬৮ পৃ
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া ছিল দীর্ঘ প্রক্রিয়া ও আলোচনার ফল। এবং সবকিছুই ছিল প্রকাশ্য। ক্ষমা ঘোষনার এই দলিলে স্বাক্ষরকরী ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শরনসিং ও পাকিস্তানের আজিজ আহমদ না থাকলেও ততকালীন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড: কামাল হেসেন বেচে আছেন। তিনি এর জ্বলন্ত স্বাক্ষী।
ততকালীন মরহুম শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার এর তদন্তানুসারে যুদ্ধাপরাধীদের সংখ্য্ ছিল ১৯৫ জন। । এর বাইরে আর কোন যুদ্ধাপরাধী থকার কথা নয়। এখনই বা নতুন করে আসবে কোথা হতে? আর এখন এ দাবী করা মনে হচ্ছে দেশের শান্তিপূর্ন পরিবেশ নষ্ট করা। এবং সরকরকে একটি ফাদে ফেলে দেয়া। এক্ষেত্রে সরকারকেও সতর্ক থাকতে হবে। এখন এ দাবী করা দশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ হতে পারে। এছাড়াও শেখমুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে সাধারন ক্ষমা ঘোষনা করে ছিলেন। তবে হত্যা, লুন্ঠন, ধর্ষন, অগ্নিসংযোগ এর আওতার বাইরে ছিল। সাধারন ক্ষমা ঘোষনার পরও আওয়ামীলীগ সরকোর ক্ষমতায় ছিল। আর এসময় যারা এর আওতায় মুক্তি পেয়েছিল তারা ও জামায়াতের কেউ ছিলেননা। এবং ততসময়ে একটি মামলা বা জিডি ও কেন করা হয়নি? অতএব যুদ্ধাপরাধী একটি ইস্যু তুলে দেশ পেছনে নিয়ে যেতে চায় একটি মহল। কিন্তু এ বিচারের দাবী এখন কেবলই অমূলক।
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৫৩
মিশন বলেছেন: এত বছর কেন করতে পারলেননা? বলবেন কি?
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৫৭
আওরঙ্গজেব বলেছেন: সালাম,
ভাল বিশ্লেষণ।
৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৫৮
মাহমুদ রহমান বলেছেন: বিশ্লেষণ ভাল হয়েছে......
ড. কামাল হোসেনের বিচার হওয়া উচিত.... কেন তিনি যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করার প্রক্রিয়ায় জড়িত ছিলেন?
এখন নাকি উনি আবার উল্টা সুরে কথা বলছেন? ধন্যবাদ মুজাহিদ সাহেবকে..... উনার ঐ মন্তব্যের পর পরস্পরবিরোধী কচলাকচলিতে অনেক কিছুই জানা হল।
৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৫৯
নিজেরআয়না বলেছেন: এতা বছর পারিনি কারণ রাজাকাররা সব দলেই আছে। তাই রাজাকারদের গাড়িতে আমাদের বাবা-ভাই-মা-বোনের রক্তরঞ্জিত লাল-সবুজের পতাকা উড়েছে। যেমন আপনিও উড়িয়েছেন।
এতো বছর বিচার করতে পারিনি বলে আজ করবো না কেন? কি কুযুক্তি!! বমি হচ্ছে আমার।
৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:০০
মিশন বলেছেন: ধন্যবাদ আওরঙ্গজেব ও মাহমুদরহমান ভাইকে।
৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:০২
দিগন্ত বলেছেন: "এত বছর কেন করতে পারলেননা?" - আপনার কি মনে হয় এতকাল পারেনি বলেই অপরাধ হয়নি? আজকে যে এত আমেরিকাকে গালাগাল করেন ইরাক আক্রমণের জন্য তো জর্জ বুশের বিচার কে করবে আর কবে? বিচার এতকাল হয়নি বলেই কি অপরাধ লঘু হয়ে যায় নাকি? উল্টোটা যদি বলেন, যদি অপরাধ না-ই হয়ে থাকে তাহলে আজো তা প্রমাণ হবে না।
৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:০৮
মিশন বলেছেন: কিন্তু র্দূর্ভাগ্য জাতির আপনারা আজ পর্যন্ত একটা মামলা করতে পারলেন না? আপনারাও জানেন বিষয়টি খুব সহজ নয়। যেটা ঐকালে যতটা সহজ ছিল।
৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:০৮
নিজেরআয়না বলেছেন: রাজাকারি যুক্তি নয়, মানবতার বিরুদ্ধে প্রতিটি অপরাধের বিচার হবে, হতে হবে। প্রয়োজনে একশ, পাঁচশ বছর লাগলেও। প্রতিটি অপরাধী ও তাদের দালালরা এতে বুঝতে পারবে কোনো অপরাধই বিচারের অযোগ্য নয়। আমরা পাপমুক্ত হতে চাই। আমার মায়ের ধর্ষনের বিচার চাই।
১০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:১১
দিগন্ত বলেছেন: "যেটা ঐকালে যতটা সহজ ছিল।" - ঐকালে সহজ ছিল কিনা সেটা ঐকালের জনগণেই জানে। তবে একালের জনগণে যে বিচার চায় তা সহজবোধ্য ...। একালে বিচার চাইলে আপনার আপত্তির কারণ তো দেখি না ... কোর্টে তো কেস ১০-১২ বছর এমনিই গড়িয়ে যায়, অপেক্ষা করার বিকল্প কি?
১১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:১১
এ এক অন্য আই বলেছেন: কে বলেছে আপনাকে - যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে ইস্যু তুললে দেশ পেছনে যাবে?
কারও এরকম দাবী করা দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশও হতে পারে বলে মনে হচ্ছে!
১২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৩৪
মাহমুদ রহমান বলেছেন: ৫
সবাইকে, এই পোস্টে ৫ দাগানোর অনুরোধ রইল।
১৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৪০
নিজেরআয়না বলেছেন: সবাই কেডা?? রাজাকার ভাইরা?? সাবাস!! সাহস আছে।
১৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৪৪
মাহমুদ রহমান বলেছেন: নিজের আয়না বলছি......
পোস্টের বক্তব্যের সাথে দ্বিমত থাকলে মতামত দিন। আপনি সবাইকে 'রাজাকার' নামের সাথে জড়াচ্ছেন কেন? গুটি কতেক লোকের দায়ভার কেন সবার উপর চাপাচ্ছেন?
ড. কামাল কেন সেসময় এরকম ভূমিকা নিলেন? তাঁর কারণেই তো যুদ্ধাপরাধের বিচার হয়নি। এই অপরাধে আপনি কা তার বিচার চান?
১৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৪৫
মাহমুদ রহমান বলেছেন: নিজের আয়না বলছি......=> নিজের আয়নাকে
১৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৫১
প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব বলেছেন: রাজাকারদের পক্ষে যারা সাফাই গাইবে তারা সব্বাই রাজাকার... সো এখানে আলাদা কইরা জড়াজড়ির কিছু নাই।
১৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৫৬
আওরঙ্গজেব বলেছেন: সালাম,
ভাল লেখা। ধন্যবাদ।
১৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:০৭
মাহমুদ রহমান বলেছেন: প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব...আমার দেখা ব্লগারদের মধ্যে আপনি অন্যতম একজন ভাল ব্লগার। আপনার প্রতি আমার ছোট প্রশ্ন......... কেউ এই পোস্টকে ৫ দাগালে সে কি রাজাকার হয়ে যাবে? এই পোস্টের বক্তব্যের সাথে আপনার দ্বিমত করার কিছু আছে কি?
১৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:২০
হাসিব বলেছেন: রাজাকারি নিয়তে পোস্টানোর জন্য ১ ।
২০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:২৫
মিশন বলেছেন: মাহমুদ ভাই কঠিন কথা বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে
২১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:৫১
ম স রানা বলেছেন: ভাল.....লিখেছেন।
২২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:৫৮
শাক্যমূণি বলেছেন: ৫
ভালা কতা কইেলই রাজাকার কয়
েসা রাজাকার িমনস ভালা মানুষ
২৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:২৭
হাসান তারিক বলেছেন: ভালো বিশ্লেষণ @ মিশন।
আমাদের দুর্ভাগ্য , ছত্রিশ বছর পরও আমরা একটা মীমাংসিত বিষয় নিয়ে একমত হতে পারিনি।
যারা যুদ্ধাপরাধীর বিচার চায় , তাদের কাছে যুদ্ধই কি আর তার অপরাধই কি বোধকরি পরিষ্কার নয়।
যাই হোক , কলম চলুক মিশনের।
৫
২৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৩৪
প্রশ্নোত্তর বলেছেন: @মাহমুদ
নামের সাথে 'রাজাকার' জড়াতে ঘেন্না করে? ঠিক, এখন যদি কয়েকটা রাজাকার দেখেন কি করবেন? ভাবার চেষ্টা করবেন, রাজাকারকে তো মুজিব-কামাল মাফ করেছে! মুজিব-কামালের বিচার চাই! রাজাকারকে ওরা মাফ করছে! রাজাকারকে সালাম দেই!
সাবাশ!
২৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৩৭
রাশেদ বলেছেন: হাসিব বলেছেন :
২০০৭-১১-০৯ ১৫:২০:০১
রাজাকারি নিয়তে পোস্টানোর জন্য ১ ।
২৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৫০
পাশা বলেছেন: সত্য কথা বললে রাজাকার। হা হা হা..
ভাগ্য ভাল, ড: কামাল হোসেন কে রাজাকার বলা হয়নি।
২৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:১৬
মাহমুদ রহমান বলেছেন: @প্রশ্নোত্তর, মুল অপরাধীর ব্যাপারে আপনারা নিশ্চুপ। কিন্তু কোলাবরেটর হিসাবে যাদের বিরুদ্ধে আপনি অভিযোগ করছেন তাদের বিচার চান।
একইভাবে, আমি যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করে দিতে সেসময় যাঁরা তাদের কোলাবরেটর হিসাবে আচরণ করেছে.... তাদের বিচার চাইতেই পারি। অথবা, আপনিই বলুন, কেন তাদের ক্ষমা করা হল?
আজ জাতীয় রাজনীতিতে জামায়াত ফ্যাক্টর না হলে কি এই দাবী আসত..?
পরিস্কারভাবেই বোঝা যায়, এসব রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের প্রচেষ্টা। এই ইস্যূতে জামাতকে ভালমতই সাইজ করা যাচ্ছে.. আর সেই কাজটিই করছেন আপনারা।
২৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৫৪
ইছামতীর পাড়ে বলেছেন: জামায়াত যদি আজ ভিন্ন দিকের জোটে থাকত তাহলে কোন কথা ছিল না। সমস্যা হল কেন জামায়াত ওদিকে যায়? বিষয়টি নজরে আনার জন্য মিশনকে ধন্যবাদ।
২৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:২৩
ফজল বলেছেন: এমন ঐতিহাসিক দলিল ভিত্তিক লেখাগুলোরই আজ বড় প্রয়োজন।
মিশন-এর সাফল্য কামনা করছি। সাথে দো'আ রেখে।
৩০| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ২:৪৫
আবূসামীহা বলেছেন: যুদ্ধাপরাধ বিতর্কে সব দলিল ভিত্তিক লিখাগুলোকেই সামনে আনা উচিত্।
আপনার প্রচেষ্টার জন্য ধন্যবাদ।
৩১| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:১১
মিশন বলেছেন: ধন্যবাদ আবূসামীহা ও ফজল ভাইকে।
৩২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬
রাজনীতি বলেছেন: নিজের আয়না মানবতার টেন্ডার নিলেননাকি? কারো বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমান না করেই তাকে দোষারোপ করা কোন ধরনের মানবাধিকার?
৩৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৩৯
নু রা পা গ লা বলেছেন: আরে হালায়
বেবাক রাজাকারের উপজাত দেহি এক জালে ধরা খাইছে
আহেন ব্লগের সবাই
একলগে এতোগুলান পরে দেখবার নাও পারেন
৩৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:৪৯
প্রশ্নোত্তর বলেছেন: তুই রাজাকার
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৪২
দিগন্ত বলেছেন: "এবং ততসময়ে একটি মামলা বা জিডি ও কেন করা হয়নি?" - তখন করা হয়নি বলেই তো এখন করা দরকার। আর তখন করা হয়নি বলে যুদ্ধাপরাধী নেই সেটা আপনি কিভাবে জানলেন বলেন তো?