নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এম এম মিঠু

ইয়াকুব আলী মিঠু

ইয়াকুব আলী মিঠু › বিস্তারিত পোস্টঃ

চেনা মুখ অচেনা ছবি-01

২৩ শে আগস্ট, ২০০৬ দুপুর ১:০৫

শিশুর জন্য ভালবাসা কর হে তোমরা অনুভব

চাই খাবার, আনন্দময় শৈশব...

আমরা ভালবাসা দিয়ে পৃথিবী সাজাবো

সকল শিশুর জন্য..

একটি শিশুর জীবন হতে দেবনা বিপন্ন..



রাত আনুমানিক 10 টা। কাওরান বাজারের ব্যস্ত ফুটপাতে বসে কয়েকটি কিশোর হাততালি দিতে দিতে গান গাইছিল। পথচারী, হকার, রিকশাওয়ালারা ভিড় কওে শুনছিল তাদেও গান আর উৎসাহ দিচ্ছিল। নির্দোষ আনন্দ আর নির্মল হাসি। একটু খেয়াল করতেই চোখে পরলো কয়েকজন মিলে সিগারেট টানছে, সিগারেটের উৎকট গন্ধ জানান দিচ্ছিল তারা আসলে গাজা টানছে। পলিথিনে মুখ গুজে কেউ কেউ একটা কিছু টানছে। পাশের একজনকে জিজ্ঞেস করতেই জানতে পারলাম ওটা ড্যান্ডি। ড্যান্ডি এক ধরনের জুতার আঠা। সস্তা এই আঠায় নাকি ভিষন নেশা হয়। ওরা নেশা করছে আর গান গাইছে।



গান শেষ হলে ওদের কয়েকজনকে ডেকে নিলাম। প্রথমে কথা হল টুকুর সাথে। ওর বয়স 10/11। টুকুর মা অন্যের বাড়ীতে ঝিয়ের কাজ করতো। একদিন টুকুকে বাসায় রেখে ওর মা যখন কাজে বেড়োয় তখন টুকুর মনে প্রশ্ন জাগে মা কোথায় যায়। মাকে খুছতে উঠে পরে বাসে, কোথায় যাবে তার কোন ঠিক নেই। পকেট ফাঁকা। কন্টাকটর জিজ্ঞেস করতেই ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে। তাকে নামিয়ে দেয় হয় কাওরান বাজারে...।



কাওরান বাজারে ওর বয়সী আরো কয়েক জনের সাথে ও পরিচয় হয়। একসময় টুকু আবিস্কার কওে ওর বন্ধুরা আসলে চোর। কাওরান বাজারের সবজি দোকান থেকে ফল/তরকারী চুরি করাই ওদের একমাত্র কাজ। প্রথম প্রথম বন্ধুরা চুরি করে যে টাকা পেত সেখান থেকেই টুকুর জন্য খাবারের ব্যবস্থা হত। কিন্তু দিন এভাবে গেলনা। একদিন ওর বন্ধুরা বলে দিল ওকে আর বসিয়ে বসিয়ে খাবার খাওয়ানো ওদের প েসম্ভব নয়, ওর ব্যবস্থা ওর নিজেকেই করতে হবে।



আজ টুকুর পেশাও চুরি আব নেশা ওর নিত্ত্য সঙ্গী। ৃ

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৬ ভোর ৪:২০

পথিক!!!!!!! বলেছেন: এই তো আমাদরে পথের অবস্তা .....পথ ঠিক করতে না পারলে ঐ রাজপ্রাসাদে সোনার দরজা লাগিয়েও কোন লাখ নেই,,,,,,,,,,,,,,,,,,,কে বোঝে তা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.