নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিটুন

মিটুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেবী দুর্গা সৃষ্টির মূল কারণ

১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:০১

দেবী দুর্গা মহাদেবের স্ত্রী৷ মহিষাসুরের অত্যাচারে স্বর্গচ্যুত দেবতারা ব্রহ্মার শরণ নিলে ব্রহ্মা, শিব ও অন্য সকলকে নিয়ে বিষ্ণু কাছে আসেন৷ তাঁদের দুর্দশার কথা জানিয়ে তাঁরা ব্রহ্মাকে জিজ্ঞাসা করেন, এর থেকে মুক্তির পথ কী? স্বয়ং ব্রহ্মার দেওয়া বরেই মহিষাসুরকে বধ করতে পারবেনা কোনও পুরুষ৷ বিষ্ণু এর উত্তরে বলেন, এই পরাক্রমশালী অসুরকে বধ করতে হলে নিজের নিজের স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়ে নিজ নিজ তেজের কাছে প্রার্থনা করতে হবে যে তাঁদের মিলিত তেজ থেকে যেন এক নারীমূর্তির আবির্ভাব হয়৷ বিষ্ণুর কথা মতো কাজ শুরু করেন দেবতারা৷ দেবতাদের দেহ থেকে তেজ নির্গত হয়ে সৃষ্টি হয় এক অপরূপা দেবীর৷ যে দেবতাদের দেহ থেকে তেজ নির্গত হয়েছিল, তার মধ্যে ছিলেন স্বয়ং ব্রহ্মা, শিব, বিষ্ণু ও ইন্দ্র৷ দেবতারা তাঁদের নিজেদের অস্ত্র এই দেবীকে দান করেন৷ পুরুষদের 'অবাধ্য' মহিষাসুরকে তিন বার বধ করেন এই দেবী৷ প্রথম বার অষ্টদশভূজা উগ্রচণ্ডা রূপে, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বার দশভূজা দুর্গারূপে৷ রাতে স্বপ্নে ভদ্রকালীর মূর্তি দেখে মহিষাসুর বলেন, "আপনার হাতে মৃত্যু হতে আমার কোনও দুঃখ নেই৷ কিন্তু আমিও যেন আপনার সঙ্গে পুজিত হই, তারই ব্যবস্থা করুন৷" দেবীর উত্তর, "উগ্রচণ্ডা, ভদ্রকালী ও দুর্গা—এই তিন মূর্তিতে তুমি সব সময় আমার পদতলে থেকে দেবতা, মানুষ ও রাক্ষসদের পূজ্য হবে৷" (দেবী ভাগবত, মার্কণ্ডেয় চণ্ডী ও কালিকা-পুরাণ) সত্যযুগে সুরথ রাজা ও সমাধি বৈশ্য দুর্গা মূর্তি তৈরি করে তিন বছর পুজো করেছিলেন, ত্রেতাযুগে রাবণ চৈত্রমাসে এঁর পুজো (বাসন্তী পুজো) করতেন৷ রাবণ বধের জন্য রামচন্দ্র এই দেবীর শারদীয়া পুজো করেন৷ বাল্মীকি রামায়ণে এর উল্লেখ না থাকলেও পুরাণে এর উল্লেখ আছে৷ বৈদিক সাহিত্যেও দুর্গার উল্লেখ রয়েছে৷ তন্ত্র ও পুরাণে বিশেষ আলোচনা বিধি ও পূজাবিধি আছে৷ দুর্গা, মহিষাসুরমর্দিনী, শুলিনী, জগদ্ধাত্রী, গন্ধেশ্বরী, বনদুর্গা—ইত্যাদি বহু নামে এই দেবীর পুজো হয়৷ তন্ত্রে তিনি চতুর্ভূজা, সিংহস্থা, মরকতবর্ণা৷ পুরাণ অনুসারে বাংলায় অতসী পুষ্পবর্ণা ইত্যাদি৷ আশ্বিনে শুক্লপক্ষে শারদীয়া এবং চৈত্রে শুক্লপক্ষে শারদীয়া এবং চৈত্রে বাসন্তী নামে এই দেবীর পুজো হয়৷ প্রথম দিকে এই পুজো ছিল একান্তই ঘরোয়া৷ ইতিহাস বলে, নদীয়ার মহারাজা কৃষচন্দ্রের উত্তরসুরী ভবানন্দ ১৬০৬ সালে প্রথম দুর্গাপুজো করেন৷ সেই সময় পুজো হত রাজবাড়ির অভিজাত ঠাকুরদালানে, রাজার ব্যক্তিগত উদ্যোগে৷ অত্যন্ত আড়ম্বড়ে পুজো হলেও তা দেখার দরজা সাধারণ মানুষদের জন্য খোলা থাকত না৷ হুগলীর গুপ্তিপাড়ার এক ধনী গৃহস্থের বাড়ির পুজোয় অংশ নিতে না পারার জন্য বারো জন মানুষ ক্রুদ্ধ হয়ে সেখান থেকে বারিয়ে আসেন এবং ঠিক করেন, তাঁরা নিজেরাই মিলেমিশে চাঁদা তুলে নতুন করে পুজো করবেন৷ গৃহস্থের দালান থেকে বেরিয়ে যেহেতু বারো জনের উদ্যোগে দুর্গাপুজোর এই নতুন ধরনের সূচনা, তাই এর নাম হয় 'বারোয়ারি'(বারো-ইয়ারি)৷ কয়েক জন বিশেষজ্ঞ মনে করেন, বারোয়ারি এই পুজো প্রথম হয়েছিল ১৭৬১ সালে৷ তবে এই নিয়ে বিশেষজ্ঞ মহলে বিতর্ক রয়েছে৷ তবে ক্রমশ বারোয়ারি পুজো রূপ নিল সর্বজনীন উৎসবের৷ ১৯১০ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস কলকাতায় প্রথম সর্বজনীন দুর্গোৎসব করে৷ ( COPY PASTE )

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:০৮

টিকলু বলেছেন: জয় মা দুর্গা

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৫২

মিটুন বলেছেন: জয় মা দুর্গা .........দাদা।

২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:০৮

নীলঘুড়ি এবং আমি বলেছেন: আজ থেকে পুজো শুরু হলো ভাইটি ..... আগামী ২১ তারিখে বাড়ি যাচ্ছি কিন্তু ......

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫

মিটুন বলেছেন: কিন্তু কি দাদা? শুভ কামনা রইল......

৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:১৩

১১স্টার বলেছেন: .

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬

মিটুন বলেছেন: পূজার শুভেচ্ছা রইল......।

৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:২০

শুভ জািহদ বলেছেন: দেবতাদের দেহ থেকে তেজ নির্গত হয়ে সৃষ্টি হয় এক অপরূপা দেবীর৷
ব্রহ্মা, শিব ও অন্য সকলকে নিয়ে বিষ্ণু কাছে আসেন৷যতটুক জানি ব্রক্ষ্মা শিব বিষু একই ব্যক্তি। তবে ডাকা হয় তিনটি বিশেষ নামে। তারপরেও ব্যক্তি একজনই হওয়ার কথা। কিন্তু ৩টি আলাদা আলাদা ব্যক্তি হয় কি করে?

বিষয়গুলো অস্পষ্ট।

সূরা নাজম-২৩> এগুলো কতগুলো নাম [ব্রক্ষ্মা, শিব, হনুমান ইত্যাদি] বৈ কি? যা তাদের পূর্বপুরুষগণ রেখেছে। সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ এ ব্যাপারে কোন দলিল অবর্তীর্ণ করেন নাই। তারা [হিন্দুরা, খ্রিস্টানরা ইত্যাদি] শুধু অনুমান এর অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের স্রষ্টার পক্ষ থেকে প্রকাশ্য পথ নির্দেশ [কোরআন] এসে গেছে।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:০৬

মিটুন বলেছেন: ধন্যবাদ।।

৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:২৬

জুন বলেছেন: দুর্গা অসুরকে যে জায়গায় বধ করেছিল মহীশুরের সেই চামুন্ডা হিলসে । সেখানে আমরা ঘুরে এসেছিলাম বেশ কয়েক বছর আগে। গাইড বলেছিল চামুন্ডা মুর্তিতেই নাকি ঠিক সেখানেই দুর্গা অসুরকে শেষবারের মত মেরে ফেলেছিল।
+

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:০১

মিটুন বলেছেন: তাহলে তো আপনি অনেক ভাগবান

৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৩০

শ্রীঘর বলেছেন: জয় দূর্গতিনাশিনী। জয় দূর্গা।

সুন্দর পোষ্ট।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:০৩

মিটুন বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা।

৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৫১

তন্ময় চক্রবর্তী বলেছেন: জয় মা দুর্গা

মোদের অর্ঘ্য নিও

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:০৪

মিটুন বলেছেন: শারদীয় শুভেচ্ছা

৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:১৭

শার্ক বলেছেন: Do you guys follow your religion? I think you should see Dr. Zalkir Naiks' video and u will be amazed that these images are also prohibited in your religion. Learn your religion first and then follow. Don't follow anything blindly.

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:০৭

মিটুন বলেছেন: আমি বিশ্বাস করি! আপনি আপনার ধর্ম কে বিশ্বাস করেন।

৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৩৪

ফুরব বলেছেন: মানুষ আর কতকাল যে গন্ডমুর্খ থাকবে আল্লাহ ই জানেন। আজব আজব কাল্পনিক কাহিনী রচনা করে কিছু অথর্ব মানব ধর্মীয় গুরু সেজে মানুষকে বিপদ গামী করে নরকের দিকে ধাবিত করতেছে।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:০৭

মিটুন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৪০

রাজর্ষি রায় বলেছেন: পুতুল পুজা করে না হিন্দুরা,
কাঠ মাটি দিয়ে গড়া,
মৃন্ময়ী মাঝে চিন্ময়ী হেরে
হয়ে যাই আত্ম হারা !


হিন্দু ধর্ম শেখায় পরমত সহিষ্ণুতা । ঈদ, পুজো এগুলো শুধু ধর্মীয় নয় শাশ্বত বাঙ্গালীর সামাজিক সহমর্মিতার উৎসব ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:০৯

মিটুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন !!

১১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:২১

ফালাক বলেছেন: অন্য পোস্টে ইসলাম নিয়ে গালিগালাজ করে নিজেদের বেলায় "জয় মা দূর্গা"?
"হিন্দু ধর্ম শেখায় পরমত সহিষ্ণুতা। " - কেমনে বুঝি?

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২০

মিটুন বলেছেন: যারা নিজের ধর্ম কে বিশ্বাস করেনা তারা হয়ত করে......।।

১২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৫০

অরিন কাজী বলেছেন: কালী দেবীর কাহিনী কি জানেন নাকি? এই কাহিনী তো জানাই, কালী দেবীরটা জানায়েন পারলে।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২২

মিটুন বলেছেন: আরেক সময় পোষ্ট দিব

১৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৩

বাতিল প্রতিভা বলেছেন: দুর্গাপূজা বাঙ্গালীর অন্যতম উৎসব । দেবী দুর্গা দুর্গতি নাশ করেন বলা ধরা হয় । তাই শুধু প্রতিক হিসেবে নিলেও এই পূজার গুরুত্ব অপরিসীম ।

শারদীয় শুভেচ্ছা সকল বাঙ্গালীদের ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২৩

মিটুন বলেছেন: আপনাকেও শারদীয় শুভেচ্ছা দাদা

১৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৩

রিমন০০৭ বলেছেন: ১৯১০ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস কলকাতায় প্রথম সর্বজনীন দুর্গোৎসব করে৷

তার মানে, এর আগে আপনাদের মা দূর্গা শুধু বণিকদের ঘরে শোভা বাড়াত? গরিবেরা মা দূর্গার আশীর্বাদ পেত না?!! দেবতাদের মাঝেও দলাদলি? একটু বিশদ ব্যাখ্যা পেলে ভাল হত।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২৬

মিটুন বলেছেন: সবাই মা দূর্গার আশীর্বাদ পেত, কিন্তু পূজা করার সামত্ত সবার ছিলনা......

১৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:০৪

সকাল>সন্ধা বলেছেন: দেবতাদের সৃষ্টি হলে দেবতা হল কি ভাবে?

২৭ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:০৭

মিটুন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩

জ্ঞানী বালক বলেছেন: কিছু প্রশ্ন -

স্বয়ং ব্রহ্মার দেওয়া বরেই মহিষাসুরকে বধ করতে পারবেনা কোনও পুরুষ।

প্রশ্নঃ এরকম অত্যাচারীকে ব্রহ্মা কেন বর দিলেন?

মহিষাসুরের অত্যাচারে স্বর্গচ্যুত দেবতারা ব্রহ্মার শরণ নিলে ব্রহ্মা, শিব ও অন্য সকলকে নিয়ে বিষ্ণু কাছে আসেন৷

প্রশ্নঃ যে দেবতারা স্বর্গচ্যুত হয়ে যায় তার কাছে প্রার্থণা করে কি লাভ? তারাই বা স্বর্গচ্যুত হয়ে দেবতা থাকে কিভাবে?

বিষ্ণু এর উত্তরে বলেন, এই পরাক্রমশালী অসুরকে বধ করতে হলে নিজের নিজের স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়ে নিজ নিজ তেজের কাছে প্রার্থনা করতে হবে যে তাঁদের মিলিত তেজ থেকে যেন এক নারীমূর্তির আবির্ভাব হয়৷

প্রশ্নঃ এই নিজ নিজ স্ত্রীরা মানুষ ছিলেন না দেবতা ছিলেন? দেবতা হলে ভিন্ন কথা কিন্তু মানুষ হলে দেবতা আর মানুষের মধ্যে শারীরিক মিলন কিভাবে সম্ভব?

বিষ্ণুর কথা মতো কাজ শুরু করেন দেবতারা৷ দেবতাদের দেহ থেকে তেজ নির্গত হয়ে সৃষ্টি হয় এক অপরূপা দেবীর৷ যে দেবতাদের দেহ থেকে তেজ নির্গত হয়েছিল, তার মধ্যে ছিলেন স্বয়ং ব্রহ্মা, শিব, বিষ্ণু ও ইন্দ্র৷

প্রশ্নঃ সব দেবতাদের দেহ থেকে তেজ (বীর্য) একসাথে নির্গত হয়ে অপরূপা দেবীর (দূর্গা) জন্ম হয়েছিল? আর যদি একজনের দেহ থেকে তেজ (বীর্য) নির্গত হয়ে অপরূপা দেবীর (দূর্গা) জন্ম হয় তাহলে উনি কে?

বাল্মীকি রামায়ণে এর উল্লেখ না থাকলেও পুরাণে এর উল্লেখ আছে৷ বৈদিক সাহিত্যেও দুর্গার উল্লেখ রয়েছে৷

প্রশ্নঃ বৈদিক সাহিত্যেও দুর্গার উল্লেখ রয়েছে, reference দিতে পারবেন?

ইতিহাস বলে, নদীয়ার মহারাজা কৃষচন্দ্রের উত্তরসুরী ভবানন্দ ১৬০৬ সালে প্রথম দুর্গাপুজো করেন৷

প্রশ্নঃ তার আগে হিন্দুরা কিসের পূজা করত?

১৯১০ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস কলকাতায় প্রথম সর্বজনীন দুর্গোৎসব করে৷

প্রশ্নঃ সর্বজনীন দুর্গোৎসব শুরু হয় ১৯১০ সাল থেকে? এর পূর্বে কি তাহলে এটা হিন্দুদের সর্বজনীন পুজা ছিল না? কলকাতা ছাড়া আর কি কোথাও এই পূজার প্রতি সমর্থন নেই?

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২৮

মিটুন বলেছেন: জ্ঞানী ভাই, আসলে আপনি জ্ঞানী বালক!!

১৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:১৭

সুদীপ্ত কর বলেছেন: শারদীয় শুভেচ্ছা :)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২৯

মিটুন বলেছেন: আপনাকেও শারদীয় শুভেচ্ছা।

১৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৩১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: শারদীয় শুভেচ্ছা

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২৯

মিটুন বলেছেন: আপনাকেও শারদীয় শুভেচ্ছা।

১৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৪১

সমাস বলেছেন: গাঁজার নৌকা পাহাড়ে চড়ে।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৩১

মিটুন বলেছেন: হুম!!!!!

২০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৪৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: শারদীয় দূর্গা পুজার শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্যেও!

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৩১

মিটুন বলেছেন: আপনাকেও শারদীয় শুভেচ্ছা।

২১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:০৬

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: এই আধুনিক বিজ্ঞানের যুগেও মানুষ নিজের হাতে মুর্তি বানিয়ে নিজেই তার পুজা করতে পারে? চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠীন হত।

আসলেই মানুষ বড়ই বিচিত্র এক সৃস্টি।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩

মিটুন বলেছেন: আসলেই মানুষ সৃস্টিকর্তার বিচিত্র এক সৃস্টি।

২২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৪২

মিটুন বলেছেন: আশা করি আমরা সবাই জানি! যে নিজের ধর্মকে বিশ্বাস করেনা, সে অন্য ধর্ম কে কোনদিনও বিশ্বাস করতে পারবেনা; আশা করি আমরা সবাই নিজ নিজ ধর্মকে বিশ্বাস করি.........

২৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩

মিটুন বলেছেন: সবাইকে শারদীয় শুভেচ্ছা......

২৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১৫

সেতু আশরাফুল হক বলেছেন: আজ এক বছর পর এসে কতগুলো মুর্খ মন্তব্যকারীকে দেখে যাই। অন্যের ধর্ম সম্পর্কে বিরুপ মন্তব্য করার আগে নিজের ধর্মকে দেখে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.