নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওদের গঠনতন্ত্রেই গনতন্ত্র নেই, কোন কালে ছিল না।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:০৬




জামাত কোন বাংলাদেশী দল নয়, আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক দল।
আন্তর্জাতিক ওহাবী-সালাফি কট্টর মতাদর্শে একটি বিদেশী সংগঠন
বিশ্বযুদ্ধ শেষে ইঙ্গ-মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির অংশ হিসাবে মুসলিমপ্রধান দেশগুলোতে জামাতের মতো সংগঠনের জন্ম। এই দলগুলোর আদর্শ ও অর্থের জোগানদাতা সৌদি রাজতন্ত্র। সাম্রাজ্যবাদিদের সৌদি বাদশাহীতন্ত্রকে জন্ম দেওয়ার সেই হিসাবটা অনেক পুরোনো।
সামরিক সরকারগুলো নিষিদ্ধ জামাত পাকিস্তান থেকে আনিয়ে নাগরিকত্ত দিয়ে প্রতিষ্ঠা দিয়েছে। পরে অর্থ বিত্ত ব্যাবসা ব্যাঙ্ক ক্লিনিক দিয়ে আরো ধনাড্ড করে দিয়েছে।
লন্ডন-নিউইয়র্ক বাঙ্গালী কমুনিটির মোটা অংকের জাকাত ফেত্রার মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার বিভিন্ন হাত ঘুরে এদের ফান্ডেই চলে আসছে।
একমাস পর পর বিভিন্ন চ্যারিটির নামে (বন্যাদুর্গত, কাষ্মিরের শিশুদের জন্য বা রহিংগাদের জন্য) লোকজন জড় করে চলে ফান্ডরাইজিং। মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার।
বর্তমানে অর্থ বিত্তের ভিত্তিতে সবচেয়ে ধনী দল জামাত। জামাতি নেতারা ব্যাক্তিগত ভাবে বৈধ উপার্জন ছাড়াই শত শত কোটিপতি।

জামাত দলটি কখনোই গনতান্ত্রিক ছিলনা। দলের ভেতরও কখনো গনতন্ত্র ছিলনা।
কার্ফিউয়ের ভেতর ক্যান্টনমেন্টে দল গঠনের পর জামাত নেতাদের পাকিস্তান থেকে আনিয়ে জামাতিদের ওপেন রাজনীতি অধিকার দিতে তথাকথিত বহুদলীয় গনতন্ত্র নামে জামাত পুনর্বাসন করা হয়।


জামাতিদের গঠনতন্ত্রে গনতন্ত্র নেই। পিপলস রিপাবলিকে জনগন দেশের মালিক।
দেশের সকল দলেরই মুলনীতি 'রাষ্ট্রের মালিক জনগন'।
কিন্তু জামাতি গঠনতন্ত্রে রাষ্ট্রের মালিক আল্লাহ। তথা আল্লার প্রতিনিধি জামাতের আমির বা ইরানের আদলে গ্রান্ড আয়াতুল্লা। নামকাওয়াস্তে নির্বাচন হবে কিন্তু বাদশার মত রাষ্ট্রের মালিক আমির বা আয়াতুল্লা বা বাদশা পদটা চীরস্থায়ী ।
গনতন্ত্র তখন ঘনতন্ত্র , এর নাম জামাতি গনতন্ত্র।

তত্তাবধায়ক আমলে জামাত মুচলেকা দিয়ে নির্বাচনে এসেছিল। শর্ত ছিল ৬ মাসের ভেতর আমিরতন্ত্র ভিত্তিক গঠনতন্ত্র সংসোধন করবে, নতুবা নিবন্ধন বাতিল।
জামাত আন্তর্জাতিক ওহাবী-সালাফি সংগঠন, আল্লার নাম ভাংগিয়ে আমির-আয়াতুল্লা তন্ত্রে বিশ্বাসি গঠনতন্ত্র সংসোধন করার প্রশ্নই আসে না।

নিবন্ধন হীন জামাত নেতারা বাংলাদেশে রাজনীতি করতে আদর্শ চেইঞ্জ করে কোন ডিসক্লেইমার দেয় নি,
বুদ্ধিজীবি হত্যা গনহত্যার জন্য কখনো অনুতপ্ত ছিলনা, এখনো নেই। এরপরেও ২২ জন বিএনপির-ঐক্যফ্রডের জামা গায়ে দিয়ে পেছনের দরজা দিয়ে নির্বাচনে এসেছে। আমিরতন্ত্র ভিত্তিক গঠনতন্ত্র, বা আদর্শ কিছুই চেইঞ্জ করেনি।

বিএনপিকে কখনোই গনতান্ত্রিক দল বলা যায় না।
সব রাজনৈতিক দল তৈরি হয় মুল থেকে, কিন্তু এদের জন্ম হয়েছে আগা থেকে।
হত্যা ষড়যন্ত্র ও সেনা ছাউনির অন্ধকারে তৈরি হয়েছে দল। ক্ষমতায় আসাও পেছনের দরজা দিয়ে।
গত ১০ বছর পেছনের দরজা দিয়ে আসার যত পদ্ধতি আছে সবই করেছে।

দলটি গনতান্ত্রিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় নি দলটি কখনোই গনতান্ত্রিক ছিলনা। দলের ভেতরও কখনো গনতন্ত্র ছিলনা। কার্ফিউয়ের ভেতর ক্যান্টনমেন্টে দল গঠনের পর জামাত নেতাদের পাকিস্তান থেকে আনিয়ে জামাতিদের ওপেন রাজনীতি অধিকার দিতে তথাকথিত বহুদলীয় গনতন্ত্র নামে আগে জামাত কে আগে পাকিস্তান থেকে এনে পুনর্বাসন করা হয়।
এরপর অন্যান্ন রাজনৈতিক দলকে শুধু ঘরোয়া রাজনীতি করার অনুমতি দেয়া হয়।
২১ বছর রেডিও টিভিতে মিডিয়ায় মুজিবের নাম একবারও উচ্চারিত হয় নি। (এখন এদের মুখে বাক স্বাধীনতার দাবী)
২০০১ এর পর এরা লাগামছাড়া দুর্নিতীর মচ্ছব শুরু করে। এর সাথে চলে একের পর এক বিরোধী রাজনিতিক হত্যাকান্ড।
৫ বছর পুরো শাসনকাল দুর্নিতীতে ৫ বার ১ম স্থানে। ( অতচ ২০০৯ এর পর থেকে দুর্নিতী কমতে কমতে ১৭ তম)
ফেয়ার নির্বাচনে ওরা কখনোই বিশ্বাসি ছিল না, এরা ২০০৬ এ স্বচ্ছ ব্যালটবাক্স ও ছবিসহ ভোটার আইডি পদ্ধতি প্রত্যাক্ষান করেছিল। ২০০৬ এর শেষের দিকে দেড় কোটি ভুয়া ভোটার যুক্ত করে দুই দফা চক্রান্ত তত্তাবধায়ক ব্যাবস্থা গুবলেট করে তত্তাবধায়ক ব্যাবস্থার কবর রচনা করেছিল।
১৯৯৫ তেও ফেয়ার নির্বাচনে তামাসা শুরু করলে গনভ্যুথ্যানে পতন হয়েছিল।
একক ভাবে বিএনপি বা পরে বিম্পি-জামাতের ব্যবস্থাপনায় কখনোই কোন ভাল নির্বাচন দিতে পারে নি। দেয়ার ইচ্ছাও ছিল না।

এই সব গনতন্ত্রহীন ও কথিত আল্লাওয়ালা আমিরতন্ত্রের লোকজনকে নিয়ে কামাল সাব নাকি ভোটের অধিকার ও গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে।
উনি ও জাফরুল্লারা নির্বাচনেও দাড়ান নি,
দলের বা জোটের নেতা কে?
অষ্পষ্ট, কেউ জানে না।
তষ্কররা নির্বাচনে জয়ী হলে নৈতিক ভাবে বা আইনত ওনাকে নেতা মানতে বাধ্য নন।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৪৩

পলাশবাবা বলেছেন: hahaha smiley দেয়ার কোন ব্যবস্থা নাই সামুতে । থাকিলে রাখার জায়গা পেতেন না। দুনিয়ায় hahaha smiley বিক্রির ব্যবস্থাও নাই। থাকলে hahaha smiley বিক্রি করে দুনিয়ার ১ নাম্বার ধনী হয়ে যেতে পারতেন।

বি দ্র মদ্যপান স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে যান ড. কামাল অ কয়েকজন ঐক্যফ্রন্ট নেতারা। স্মৃতিসৌধে ফুল দেওয়া শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি
এ সময় যুদ্ধাপরাধীদের দল জামাতের ২২জন প্রসঙ্গে তার অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন করলে সাংবাদিকদের ওপর চটে গিয়ে তিনি বলেন চুপ করো, খামোশ।! ‘কত পয়সা পেয়েছো এসব প্রশ্ন করতে? ... চিনে রাখবো। ... কত পয়সা দিয়েছে? ’

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৩

বাকুম বলেছেন: 'আন্তর্জাতিক ওহাবী-সালাফি কট্টর মতাদর্শে একটি বিদেশী সংগঠন'
এই লাইনটা বলে মূর্খতার পরিচয় দিয়েছেন।
জামাতের আকিদার উৎস ভালোভাবে না জেনেই জামাতকে নিয়ে লিখতে বসেছেন।
মওদুদি ছিল হানাফি মাযহাবের অনুসারী। হানাফি আর সালাফিদের আকিদায় অনেক পার্থক্য আছে।
তবে, হানাফিদের আকিদার সাথে শিয়া আকিদার অনেক মিল রয়েছে। সে হিসেবে তাদেরকে আয়াতুল্লাহর অনুসারী বলাটা ঠিক আছে।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জামাতের ধর্মিয় পরিচয় না জেনেই জামাতকে নিয়ে লিখতে বসেছি।
উপায় নেই। জামাতিরা তাদের ধর্মিয় বিশ্বাস ও আকিদার ব্যাপারে প্রকাস্যে কিছু বলে না।
জামাত কখনোই এসব ক্লিয়ার করেনি। তাদের বিভিন্ন আচার আচরন দেখে কিছুটা বোঝার চেষ্টা। আর জামাত বিরোধী মোল্লারা কিছু বলা থেকে, যা বোঝা যায়।

জামাত একটা ফ্যাসিষ্ট মনভাবাপন্ন দল, দলটি মাফিয়া ডাকাতদের দলের মতই, কখনোই দলত্যাগ করেনা, দলিয় কোন্দল নেই। কট্টর ভাবে আমেরিকা সমর্থক।
ধর্মিয় পরিচয় বোঝা যায়, মিলাদ মাজারে বিশ্বাস করে না, হজে বিশ্বাসি না, জামাত নেতারা বার বার সৌদি গেলেও কখনো হজে গেছে শোনা যায় নি, কোন জামাত নেতা বা মাওলানা নামের আগে হাজী নেই। আইএস জঙ্গিদের মত ঈদের নামাজেরও বিরোধী
ঈদের নামাজে দেখা যায় না, (বিপাকে না পড়লে) এসব সবই কট্টর ওহাবী-সালাফি মতাদর্শ।

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১২

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ হাসান - হে অন্ধ, 1996 সালে জামাতে ইসলামীর সাথে মিলে আওয়ামী লীগ যে কেয়ারটেকারের সরকারের দাবীতে বিএনপি-র বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিল ....... মনে পড়ে ? তখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কোথায় ছিল ? গণতন্ত্র-মণতন্র কোথায় ছিল ?

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আওয়ামী লীগ একটি প্রাচীন তৃনমূল থেকে গড়ে ওঠা দেশের সর্ব বৃহৎ রাজনৈতিক দল।
কোন আন্দোলন করতে আওয়ামী লীগের অন্য কোন ছোট দলের দরকার হয় না ।
এমনকি পাঞ্জাবীদের সাথে লড়াই করে দেশ স্বাধীন করতেও কোন ছোট দল সাথে নেয়ার দরকার হয় নি।
ঘটনা হচ্ছে আওয়ামী লীগ হরতাল ডাকলে একই দিনে জামাতও হরতাল ডাকতো, এইটাকে কি জোট বলে?

সে সময়ে আওয়ামী লীগের সাথে জামাতের সম্পর্ক ভাল থাকার কথা না । কারন তারকয়েক মাস আগেই আওয়ামী লীগ ও ঘাদানীক গোলাম আজমের বিরুদ্ধে তীব্র গনআন্দোলন গড়ে তুলে। গণআদালত গঠন করে গোলাম আজমকে ফাঁসি দেয়।


যে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী সম্মিলিত বিরোধী দলের হয়ে দোয়া চাইতে গিয়েছিল উনি আওয়ামীলীগের কেউ নন। কোন কালে ছিলেন ও না
উনি ছিলেন একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এবং স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য।
গোলাম আজমের কাছে না। নিজামীর কাছে দোয়া চাইছিলেন। আসলে নিজামিও না। উনি সংসদ হলে বসা প্রত্যেকের টেবিলে টেবলে যেয়ে ভোট প্রার্থনা ও দোয়া চেয়েছিলেন, তাদের মধ্যে একজন ছিলেন সাংসদ নিজামী। গোলাম আজম সংসদ সদস্য ছিলেন না। তার উপস্থিতির প্রশ্নই আসে না। সংসদ ভবনে ঢুকারই অনুমতি নেই।

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



জেনারেল জিয়ার বুটকে অনেকেই গণতন্ত্র হিসেবে নিয়েছেন

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০০

রাজীব নুর বলেছেন: বড় বড় কথা বলাটাই পূর্ণ বয়স্ক হওয়া নয়, আপনি তখনই পূর্ণ বয়স্ক হবেন যখন ছোট ছোট বিষয়গুলো বুঝতে পারবেন।

৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: পড়লাম

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ।
ফ্যাসিষ্ট জামাতিদের ধর্মিয় আকিদার ব্যাপারে কিছু জানা থাকলে কিছু বলেন।

৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২০

কিশোর মাইনু বলেছেন: হুমম।।।
বুঝলাম।
মন্দের থেকে ও মন্দ।

৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

রাফা বলেছেন: জামাত একটি ভন্ড রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান।এর হেড অফিস পাকিস্তানের লাহোরে অবস্থিত।তার চাইতে ভয়ংকর হইতেছে জেনারেল জিয়ার তথাকথিত ঝাতিয়তাবাদি জামাতে ইসলামি শাখা।জামাতে ইসলামের ভন্ডামি প্রকাশ্যে আর বি,এন,পি ঝাতিয়তাবাদের সাইনবোর্ড লাগিয়ে মানুষকে ধোকা দেয়।এরাই বেশি বিপদ জনক।

৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৮

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: একটা সহজ সরল কথা বলে যাই। ----এর গঠন তন্ত্রে গণতুন্ত্রের মিথ্যা বাণী থাকলেই কি না থাকলেই কি? যদি দলের কাজে কর্মে গণতন্ত্র না থাকে।।। বাংলাদেশ চলে পরিবারতন্ত্রে । শেখ পরিবার আর জিয়া পরিবার।।। আমরা সব আম জনতা।

১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: জেনারেল এরশাদের বুট কিন্তু...... গনতন্র প্রতিষ্ঠার জন্য বড় উপকারী। এরশাদের বুট-ধূলি ছাড়া অনেক বড় দলের....... চলেই না !

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এরশাদ কে বিএনপি প্রথম জোটে নিয়েছিল। ১৯৯৪ এ।
সেই দিনটিতে ইনকেলাব প্রথম পাতায় এই খবর ছাড়া আর কোন খবর ছাপায়নি
সেই দু বছর এরশাদ খালেদার পাসেই বসতো।

পরে ২০০৮ এ আওয়ামীলীগ জাতিয় পার্টিকে দলে নিলেও আওয়ামী লীগ কখনোই এরশাদিও আদর্শ ধারন করে নি, করেও না।
এরশাদ কখনোই হাসিনার পাসে বসার সুযোগ পায় নি, বছরের পর বছর উষ্ঠার উপর ছিল

দেশের নষ্ট রাজনীতিতে এদের কে খরচ করে নেয়া হয়েছিল দল ভারি করতে নয়,
এদেরকে নিউট্রাল বা বিকল করে রাখতে, যাতে অন্য কোথাও যেয়ে বিপদ ঘটাতে না পারে।

শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কৃতিত্ব এই খানেই,
বিএনপি-জামাত ও জাতিয় পার্টির ন্যায় পাকিস্থানপন্থি দল দুইটিকে এখনো আলাদা করে বিকল রাখতে পেরেছেন।

১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭

পলাশবাবা বলেছেন: আচ্ছা জামায়েত আর বিএনপি লুইচ্ছা লাফাংগা , দুর্নীতিবাজ ,সন্ত্রাসী , রাজাকার , আল বদর আল সামস হইলে কি উহা
আওয়ামী লীগকে ভারতের দালাল, মেগা দুর্নীতিবাজ মেগা সন্ত্রাসী , গুমবাজ সর্বোপরি স্বৈরাচার হওয়ার অধিকার প্রদান করে .। আপনার বক্তব্য কি.। মাদকাসক্ত অবস্থায় উত্তর দেবেন না। আমি সুস্থ মস্তিষ্কের উত্তর জানতে চাচ্ছি।

১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

পলাশবাবা বলেছেন: ড কামাল হোসেন যা বলেছেন তার ১২ টা শব্দ কম উল্লেখ করেছেন । শব্দ গুলো গুরুত্বপূর্ন। বক্তব্য টেম্পারিং করাটা ঠিক না।

১৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯

আলোর পথে বিডি বলেছেন: বাকুম বলেছেন: 'আন্তর্জাতিক ওহাবী-সালাফি কট্টর মতাদর্শে একটি বিদেশী সংগঠন'
এই লাইনটা বলে মূর্খতার পরিচয় দিয়েছেন।
জামাতের আকিদার উৎস ভালোভাবে না জেনেই জামাতকে নিয়ে লিখতে বসেছেন।
মওদুদি ছিল হানাফি মাযহাবের অনুসারী। হানাফি আর সালাফিদের আকিদায় অনেক পার্থক্য আছে।

একমত |

লিখা বা বলার পূর্বে জ্ঞান অর্জন করুন ।

১৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জন্ম হোক যথাতথা কর্ম হোক ভালো। বুদ্ধিমান মানুষ অতীত মনে রেখে, বর্তমানকে প্রাধান্য দেয়। অতীত নিয়ে পড়ে থাকে না।

অবৈধভাবে যার জন্ম বেড়ে ওঠার ভালো পরিবেশ পেলে তারও ভালো মানুষ হওয়ার শতভাগ সম্ভাবনা থাকে। সুতরাং কাঠমোল্লাদের মতো রাজনৈতিক দলের জন্ম নিয়ে পড়ে না থেকে কর্ম নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করুন।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাজনৈতিক দলের জন্ম নিয়ে পড়ে না থেকে কর্ম নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করুন।

কর্ম নিয়ে আলোচনা?
এদের কর্মকান্ড খুবই উজ্জ্বল।
পাকিস্তান আমলে দাংগা হাংগামা ও কাদিয়ানী হত্যার দায়ে জামাতি মুল নেতার ফাসির রায় হয়েছিল।
পাকিস্তান আমলেই জামাত দুইবার নিষিদ্ধ হয়েছিল।
পাকিস্তান আমলের শেষদিকে সামরিক জান্তার সহযোগী বাহিনি গঠন করে গনহত্যা, বুদ্ধিজীবী হত্যা,

বাংলাদেশ আমলে রাবেতার সাহায্যের টাকা মেরে মিরকা সামান্য বোর্ডিং ব্যবসায়ী থেকে হাজার কোটির মালিক।
সামরিক শাসকদের সহযোগিতায় জাশিদের বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে দাঙ্গা-হাংগামা রগকাটা তান্ডোব
দলটি ইতিমধ্যেই যুদ্ধাপরাধ ও নৃসংস বুদ্ধিজীবি হত্যাকান্ডে আদালতে প্রমানীত যুদ্ধাপরাধী দল। নিবন্ধন বাতিল।

১৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৭

বাকুম বলেছেন: "মিলাদ মাজারে বিশ্বাস করে না, হজে বিশ্বাসি না, জামাত নেতারা বার বার সৌদি গেলেও কখনো হজে গেছে শোনা যায় নি, কোন জামাত নেতা বা মাওলানা নামের আগে হাজী নেই। আইএস জঙ্গিদের মত ঈদের নামাজেরও বিরোধী
ঈদের নামাজে দেখা যায় না, (বিপাকে না পড়লে) এসব সবই কট্টর ওহাবী-সালাফি মতাদর্শ।"

না ভাই, এগুলো সালাফিদের আকিদা না। সালাফি লেখকদের বই পড়লেই মূল জিনিসটা বুঝবেন। বাংলাদেশের কাউয়াদের কথা শুনে লাফালাফি ঠিক না।
১. শায়খ বিন বায র.
২. শায়খ বিন উসাইমিন র.
৩. শায়খ সালেহ আল ফাওযান।
৪. সালেহ আল মুনাজ্জিদ
৫. নাসিরুদ্দিন আলবানি র.
৬. ইবনে তাইমিয়্যাহ র.
৭. ইবনুল কাইয়ুম র.
৮. আব্দুল ওয়াহাব নজদী র.
এদের লেখা অনেক বই বাংলায় অনুবাদ হয়েছে। এছাড়াও আরব কান্ট্রিগুলোতে যতগুলো ফতুয়া বোর্ড রয়েছে, অধিকাংশই সালাফিদের দ্বারা পরিচালিত।

১৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৪

সাইন বোর্ড বলেছেন: জামাত দিয়ে শুরু করে কামালে চলে অাসা মানে সাধারন চুলকানি থেকে এখন ক্যানসারের অবস্থা; অন্যকে বোকা ভাবার অাগে নিজে অাসলে কতখানি চালাক, সেটা ভাবুন...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.