নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কারচুপি হয়েছে বটে

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫





যা শুনলাম।

খুব ঘনিষ্ট, যারা ভোট দিয়েছেন, যারা নৌকার এজেন্ট হয়েছিলেন। শিক্ষক বন্ধু যিনি ভোটকেন্দ্রে পোলিং ডিটিতে ছিলেন। এদের কাছেই শোনা, বিচ্ছিন্ন ভাবে।

বাক্স খালিই ছিল, নৌকা, তালপাখা ও ছাতার এজেন্টের সামনে খালি বাক্স দেখিয়ে সিল করা হয়। বিএনপির কোন এজেন্ট ছিল না।
নৌকার এজেন্ট ছিল একাধিক, অন্য মার্কার নামে বা গায়ের জোড়ে।
সকালে সবাই নরমালি ভোট দিচ্ছিলেন, বাইরেও বড় লাইন। ১২টা পর্যন্ত কোন অনিয়ম হয় নি।
ব্যালট বইএর মুড়িতে সাইন/টিপসই ছাড়া কাউকে ব্যালট দেয়া হয় নি।
১২টার পর যখন বোঝা যায় ধানের শিষের কেউ আসবে না, বাহিরেও বিএনপির কেউ নেই তখন আস্তে আস্তে সাহস বাড়তে থাকে।

প্রথমদিকে ভোটারের দেয়া সিলমারা ব্যালট নিয়ে বলে আমি ঢুকিয়ে দিচ্ছি।
ঘন্টা খানেক পর বাক্সে ঢুকানোর আগে ব্যালটের ভাজ খুলে দেখা হচ্ছিল, যদিও সব ভোটই নৌকার ছিল।
আরেকটু পর আরো সাহসী - নৌকার ব্যাজ থাকলে বলা হচ্ছিল - সিলটা এখানেই মারেন, আপনিতো নৌকারই।
আরেকটু পর আরো বেশী সাহস, নৌকার ব্যাজ না থাকলেও বলা হচ্ছিল। - ভাই সিলটা এখানেই (নৌকায়) মারেন।

তবে মানুষ দেখে বলা হচ্ছিল, ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন ভদ্রলোকদের কিছু বলা হয় নি, তারা নির্বিঘ্নে ইচ্ছামত ভোট দিয়েছেন।
বলার পরও প্রকাস্যে ভোট দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকেও বাধা দেয়া হয় নি, ইচ্ছামত দিতে পেরেছেন।
তবে সেই কেন্দ্রে গনহারে সিল মারা হয়নি।
শিক্ষক যিনি সেই রুমে পোলিং ডিটিতে ছিলেন তিনি বলেছেন অন্য কেন্দ্রে কি হয়েছে জানি না, তবে আমার কেন্দ্রে গনহারে সিল মারা হয়নি, দরকারও হয় নি, বোঝা যাচ্ছিল প্রায় সব ভোটই নৌকার।
এছাড়া বিএনপি আনেক ক্ষেত্রে নেগেটিভ প্রচার করে গেছে।
যাত্রাবাড়ি এলাকায় ধানের শীষের প্রার্থী নবী উল্লাহ নবীর কোন প্রচারণা দেখা যায় নাই। এমনকি কোন পোস্টারও না। আজ দুপুর দেড়টার দিকে খবর পাওয়া যায় নবী উল্লাহ নবী তার নেতা কর্মীরে নির্দেশ দিছে, তাদের সব ভোট যেন নৌকায় পড়ে।
এর উদ্যেশ্য কিন্তু মামু নিজের বাঁশ নিজে খাওয়া না, এর উদ্যেশ্য এই নির্বাচনরে পরিকল্পিত ভাবে বিতর্কিত করা।
যদি একটি এলাকায় এমন ঘটনা ঘইটা থাকে, তবে ফলাফলের পর ধরেই নেওয়া যায়, তাদের কিছু কেন্দ্র বাদে প্রায় দেশের সব যায়গাতেই একই পলিসি গ্রহণ করা হয়।


কেন্দ্র ও রুম অনুযায়ী এবারই প্রথম ভোটার সংখা গুনে সেই সংখক ব্যালট দেয়া হয়েছে।
ব্যালট বই ব্যালটের সিরিয়াল নাম্বার রুম অনুযায়ী কঠিন ভাবে ডিজিটালি সংরক্ষন করা হয়েছে।
ব্যালটের মুড়ি (কাউন্টার ফয়েল) এ ভোটারের আইডি দেখে সিগ্নেচার/টিপশই ছাড়া একটি ব্যালটও দেয়া হয় নি।
প্রতিটি ব্যালটে প্রিজাইডিং বা পোলিং অফিসারদের সাক্ষর মাষ্ট। এটা কঠিন ভাবে মেনে চলা হয়েছে।
সকল প্রিজাইডিং অফিসারদের এব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ভাবে নির্দেশ দেয়াছিল। (সাম্ভাব্য পুনগননা, মামলা তদন্ত বা বাক্স আদালতে তলব ইত্যাদির ভয়ে) হাসিনা এত কাচা কাজ করে না।
প্রতিটি ভোটারের আংগুলের ছাপ, নমুনা সিগ্নেচার (বায়োমেট্রিক রেকর্ড) কেন্দ্রিয় ডাটা সেন্টারে সংরক্ষন করা আছে।
অব্যাবহৃত ব্যালট গুনে সাইন করে জমা দিতে হয়েছিল রিটার্নিং অফিসারের কাছে।
একটি ব্যালটও এদিক ওদিন হয়নি
যেসব কেন্দ্রে (৩০/৪০ টি কেন্দ্রে) বেশী বাড়াবাড়ী/অনিয়ম হয়েছিল সেসব কেন্দ্র ভোট বন্ধ করে বাতিল ঘোষনা হয়েছে।



যাদের ভোট তাদের এজেন্ট কর্মি উপস্থিত না থাকলে এমনটাই তো হবে। হওয়াই উচিত।

বিএনপি জোট বা ঐক্যজোট, নেতারা ছিল ঢাকা নির্ভর, মুলত মিডিয়া ক্যামেরা নির্ভর।
তারা ভোটারের কাছে কখনোই যায় নি।
অপেক্ষায় ছিল কোন অপশক্তি হয়ত তাদের কোলে করিয়ে বসিয়ে দিবে।
এবারের নির্বাচনে পুর্বে বহুল ব্যবহৃত - 'ধর্ম ইশু' (ইসলাম বিপন্ন) ও 'ভারত যুযু' আসেনি।
মুল ইশু বলতে - খালেদাজীয়ার মুক্তি। সেটা মানুষ নেগেটিভ ভাবে নিয়েছে।

মুল নেতা ড কামাল, জাফরুল্লা নির্বাচনে দাড়ান নি, এখানেইতো মনস্তাত্তিক ভাবে পিছিয়ে পড়া।
এছাড়া
ভোট প্রচারনায় বিএনপি একদমই ছিলো না,
পোষ্টার লাগায় নি, লাগানোর চেষ্টাও করেনি। আসলে একটি পোষ্টারও ছাপায় নি (শুধু জোটের জামাতের পোষ্টার দেখা গেছে)
ভোটার স্লিপ বিতরনেও বিএনপি ছিলো না,
এদেশের নির্বাচনে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়। বিম্পি প্রার্থিরা প্রচারে ১০ টি টাকাও খরচ করেছে কিনা সন্দেহ ।
এজেন্ট নিয়োগে বিএনপি ছিলো না, উপস্থিত থাকার কথাও না।
নির্বাচন কমিশন সপ্তাহ আগে এজেন্টদের নামের তালিকা চেয়েছিল সব দলগুলোর কাছে।
বিএনপি এজেন্টদের নামধাম বা কোন তালিকা দেয় নি।
ভোট কেন্দ্রে বিএনপি নেতা কর্মিরা ছিল না। গেটেও ছিলনা, একটু দুরেও ছিলনা থাকার চেষ্টাও ছিলো না, বাসায় বসে টিভি দেখছিল।
ভোটারদের চা বিড়ি খাওয়ানোর জন্য বিম্পির কেউ ছিলনা (জামাতের ছিল)
একজন বয়ষ্ক ভোটার বলেছেন "যিনি আমার কাছে এসেছেন, ভোট চেয়েছেন, আমার কাছে হাত ধরে নত হয়েছেন তাকেই ভোট দিছি"।

ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে আনার কাজেও বিএনপি ছিলো না,
অজ্ঞাত কারনে প্রায় সব বিম্পি প্রার্থী নিজের ভোট প্রদান করেননি। ভোটকেন্দ্রের কাছেও আসেন নি। বাসায় ছিলেন।
সাত সকালে ঢাকার এক ভিআইপি প্রার্থি শুদ্ধ ভাষায় বলে "আমি ভোট দিচ্ছি না"।
তাহলে তাদের মার্কায় ভোটটা দিবে কোন শালায়।
আমার মতে শুন্য ভোট পেলেও অবাক হওয়ার কথা ছিল না

বিএনপি জামাতের হয়ে বিবিসি আগের মতই শুটিং করেছে।
বিবিসি ক্যামেরার সামনে এসব অভিনয় করানো হয়েছে।
লোকটা ক্যামেরার সামনে সরাসরি তাকিয়ে বাক্সের জিনিস দেখিয়ে দেখিয়ে নিয়ে যাচ্ছে!
কোনটা বাস্তব কোনটা অভিনয় বুঝতে সমস্যা হয় না
আমরা কি শুটিং অভিনয় কিছুই বুঝিনা?
ঘটনা বাস্তব হলে একজন বাক্স ধরতো, আরেক জন পাছা দিয়ে আড়াল করে রাখত। সবার চোখে লুকোচুরির একটা ভাব থাকতো। ক্যামেরাম্যানকে ধমক দিত।

বিবিসি সিএনেন আলজারিরার এরুপ ভুমিকা শুটিং নাটক আমরা আগেও দেখেছি।
২০১৩ তে এি তিন বিদেশী মিডিয়া ক্রমাগ্রত ভাবে শাপলা চত্তরে ৩০০০ মৃত্যুর দাবি করে যাচ্ছিল।
শুটিং অভিনয় চলছিল বিরামহীন।
একটি কবরস্থানে সারি সারি কবর। একজনকে (কবরখোড়ার শ্রমিক) অভিনয় করে তাকে শিখানো কথা বলাচ্ছিল, -
"এখানে মাত্র হাজার হাজার রক্তাক্ত লাশ কবর দেয়া হয়েছে"।

শুধু দেশটা বাংলাদেশ বলে এরা পার পেয়ে গেল।

একই ধরনের মিথ্যা নাটক তৈরি করার দায়ে মিসর, ইরান ও তুরষ্কে বিবিসি ও আলজারিরার অনেক সাংবাদিক এখনো জেল খাটছে, মৃত্যুদন্ডের মুখোমুখি।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: মন্তব্য না করে পারলাম না। কত বড় মাপের দা*ল হলে এমন পোষ্ট দেয়া যায়!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! আগে অনেকে মিলে একজনকে ধর্ষণ করতো। চোট্রারা পুরো দেশবাসীকে গণহারে ঝেড়েছে। মাফ চাই। নিজের মুখে নিজে থুথু দিতে ইচ্ছে হচ্ছে এমন পোষ্টে কমেন্ট করতে হলো !!!!!!

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার কি ধরনা দেশের সবাই চিহ্নিত চোরচোট্টা,খাম্বাচোরা ও খুনি জামাত শিবিরকে ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে ছিল?

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বদি'র বৌ'কে কাহারা ভোট দিয়েছেন, ফেরেশতারা?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বদি'র বৌ'কে কেউ ভোট দিতে যায় নি।
ভোট দিয়েছে বাংলাদেশকে, বাংলাদেশের জনগনের প্রতিনিধী শেখ হাসিনাকে।
বাকি পাচ বছর শান্তিতে থাকার জন্যই ভোট দিয়েছে।

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১

অহনাব বলেছেন: আপনার এইসব দালাল মার্কা ব্যাখা সত্যিকে আড়াল করতে পারবে না।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইলেকশনে কিছু কারচুপি হয়েছে আমরা জানি !
কিন্তু কারচুপি না করেও যে আওয়ামীলীগ সংখ্যাগরিষ্ট ভোটে জয়ী হতে পারতো সেটাও সবাই বলছে !
কিছুসংখক অতি উৎসাহি লীগের গুন্ডাপান্ডাদের কারণে এই বিজয় কলংকিত হয়েছে, সেসব লুকাইনি।

যাদের ভোট তারা বা তাদের প্রতিনীধি দায়িত্ব এড়িয়ে বাসায় বসে থাকলে যা হওয়ার তাই হয়েছে।

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০

আল ইফরান বলেছেন: শোনা কথার উপরে ভিত্তি করে এতবড় জোচ্চুরিকে বৈধতা দিয়ে দিলেন???
আমার কেন্দ্রে সকাল থেকে মানুষজনকে ৩-৪ ঘন্টা দাড় করিয়ে রাখা হয়েছিলো, মানুষ বিরক্ত হয়ে বাসায় চলে গেছে। আর ভোট দিতে গিয়ে পরিচিত অনেকেই ফিরে এসেছে কারন তাদের পক্ষে অন্য কেউ বিশেষ মার্কায় সিলটি মেরে দিয়েছেন। আপনাদের এই উটপাখির মত বালিতে মুখ গুজে রাখার প্রয়াস আর কতদিন চলবে?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সকালে ভিড় বেশী থাকলে ৩-৪ ঘন্টা দাড়িয়ে থাকাটা নর্মাল।
২০০৮ এ ভোট দিয়েছিলাম। আমিও কয়েক ঘন্টা দাড়িয়ে ছিলাম, ধানমন্ডি স্কুলে। আমার বৌ এর পাক্কা ৫ ঘন্টা লেগেছিল ভোট দিতে।

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩

তানভির জুমার বলেছেন: আমার ভোট কেন্দ্রে (গ্রামে) ভোটার সংখ্যা ৩০৫০ জন ভোট দিতে গিয়েছে সবমিলিয়ে ১০০-২০০ জন। দুপুর ১ টার আগেই ভোট শেষ হয়ে যায়। পরে ভোট গননার সময় ২৯০০ ভোট কাস্ট হয়েছে দেখিয়েছে। ২৮৮৬ ভোটই পেয়েছে নৌকা আর মাত্র ১৬ ভোট ধানের শীষ। আমার মতে সবচেয়ে বেশী কারচুপী হয়েছে গ্রামে। আমাদের পুরো জেলার অবস্থা প্রায় কই ছিল।

আপনার কাছে আমার প্রশ্ন, আমি এই বছর তরুণ ভোটার এখন আমি আওয়ামীলিগ সম্পর্কে কি ধারনা পেলাম?
কেউ যদি বলে নির্বাচন সুষ্ঠ হয়েছে তাহলে আমার কি তার কথা বিশ্বাস করা উচিত?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভোটার সংখ্যা ৩০৫০ জন
ভোট দিতে গিয়েছে সবমিলিয়ে ১০০-২০০ জন।

এটা কেমনে হয়। যেখানে সবাই বদ্ধপরিকর ভোট এবার দিবেই।
এজাবত প্রাপ্ত তথ্যে কেউ ভোট দিতে গেলে বাধা দেয়া হয়নি, যাইহোক অন্তত ভোটটা দিতে পেরেছে বা দিতে দেয়া হয়েছে।

৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

নাহিদ০৯ বলেছেন: জ্বি হাঁ।

আমার একটাই দাবি, নির্বাচনে রাত দিন কাজ করা এসব মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে যারা কথা বলছে তাদের কে বিশেষ ট্রাইবুনালে বিচার করা হউক।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সামু ব্লগাররা অনেকেই ভোট দিয়ে পোষ্ট দিয়েছেন। বা মন্তব্য করেছেন।
প্রায় সবাই বলেছেন অন্য কেন্দ্রে কি হয়েছে জানি না, আমি নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পেরেছি।

৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: লাইক দিলাম পোস্টে। হাসতে হাসতে পেট ব্যথা করছে আপনার পোস্ট পড়ে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি নিজে ভোট দিয়েছেন কি না বলেন।
কেউ বাধা দিছে কিনা বলেন।

৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৩

পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: @ প্রশ্নবোধক (?)- তাতে উনার কিছু যায়-আসে না ভায়া! অনেকদিান থেকেই তো দেখছি! রুটি-রুজির ব্যাপার বলে কথা!

পোষ্টদাতা- আচ্ছা ভাইয়া, কমিশন কেমন পাওয়া যায়, রেটটা যদি একটু বলতেন! শুধু-শুধু আমাদের বঞ্চিত করবেন কেন! আমরাও না হয় ট্রাই দিতাম!

৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩০

জিমলীয়া বলেছেন: দাদা মাল ভালই পাইছ।

১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৬

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আপনাকে আর কি বলব! আপনার মত বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলো তো কিছু দেখতে পায় নি।

যাই হোক, আপনি যদি কখনও বাংলাদেশে থাকেন তবে বুঝবেন কারচুপিটা সাধারনত বেলা ১২টার পরে করা হয়ে থাকে। আমার স্যার যখন প্রিসাইডিং অফিসার ছিলেন ৮৬ এর নির্বাচনে তখন বলছিলেন বিকেলে এসে তার কাছে ব্যালট পেপারের বই চাওয়া হয় গনহারে সিল মারার জন্য। ইদানিং এই হাসিনার আমলে দেখছি খবর আসছে আগের রাতেই নাকি সিল মেরে রাখা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ নূতন নূতন সব টেকনিক বার করতে ওস্তাদ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একটু বুঝে শুনে মন্তব্য করুন।
বর্তমান নিয়মে গনহারে সিল মের বাক্স বোঝাই করা সম্ভবই না।

কেন্দ্র ও রুম অনুযায়ী এবারই প্রথম ভোটার সংখা গুনে সেই সংখা ব্যালট দেয়া হয়েছে।
ব্যালট বই ব্যালটের সিরিয়াল নাম্বার কঠিন ভাবে ডিজিটালি সংরক্ষন করা হয়েছে।
ব্যালটের মুড়ি (কাউন্টার ফয়েল) এ ভোটারের আইডি দেখে সিগ্নেচার/টিপশই ছাড়া একটি ব্যালটও দেয়া হয় নি।
সকল প্রিজাইডিং অফিসারদের এব্যাপারে কঠিন ভাবে নির্দেশ দেয়াছিল। (সাম্ভাব্য মামলা তদন্ত বা বাক্স আদালতে তলব ইত্যাদির ভয়ে) হসিনা এত কাচা কাজ করে না।
কারচুপি যা হয়েছে ভোটারের সামনেই হয়েছে।
অব্যাবহৃত ব্যালট গুনে সাইন করে জমা দিতে হয়েছিল রিটার্নিং অফিসারের কাছে।
যেসব কেন্দ্রে (৩০/৪০ টি কেন্দ্রে) বেশী বাড়াবাড়ী হয়েছে সেসব কেন্দ্র ভোট বন্ধ করে বাতিল ঘোষনা হয়েছে।

১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: গনমাধ্যম চুপ কেন?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গনমাধ্যম চুপ কেন?

গনমাধ্যম এমাউন্ট পাইছিল চুক্তি মাফিক ৩০ তারিখ পর্যন্ত কাজ করার।
চুক্তি মাফিক কাজ সমাপ্ত হয়েছে। আগের চেহারায় ফিরে গেছে।

১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৭

কাতিআশা বলেছেন: পোস্টদাতা চরম লজ্জাহীন !

১৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২৩

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: কাকু এইবার বিশ্ববেহায়া খেতাবটা খুয়াইলো।

১৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৪৪

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: আপ্নিই হচ্ছেন এখন এর যোগ্য দাবিদার

১৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:২৭

এম এ কাশেম বলেছেন: দেশে কাউয়া আর দালালের অভাব নাই।
হাত পা থাকলে মানুষ মানুষ হয় না, বিবেক থাকতে হয়।
বিবেকহীন মানুষ জানোয়ার থেকেও নিকৃষ্ঠ।

১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৩৫

এম এ কাশেম বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: গনমাধ্যম চুপ কেন? - প্রশ্নের উত্তরে বলছি-

গনমাধ্যম বলতে কিছু নাই এখন - সব এখন সরকারী মাধ্যম।
অঘোষিত বাকশালে কোন গনমাধ্যম থাকে না ।

১৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৪৫

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: যাদের নূন্যতম লজ্জা-সরম আছে, তারা নৌকার সমর্থক হয়েও তারা ভোটার কারচুপি হয় নাই এমন মন্তব্য করা থেকে বিরত থেকেছেন, ভদ্র লোক বলে কথা | এই ভোট কেমন হয়েছে তা সারা দেশের আপামর জনগণই ভালোভাবে জানে | মুখরক্ষার খাতিরে ক্ষমতাসীনরা বিষয়টা চেপে যাচ্ছে, এইটা সকল রাজনীতিবিদদেরই বৈশিষ্ট | আপনি খামোকা আগে বাড়িয়ে ভোটার পক্ষে সাফাই গাইতে গেলেন কেনোরে ভাই !

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই ভোটে কারচুপি লাগে নাকি। সাফাই গাই নাই, যতটুকু কারচুপি জোড়াজোড়ি হয়েছে ততটুকুই লিখেছি।
সার্বিক দিক নিয়ে ভাবছি আর লিখছি। আপনি বুঝের মানুষ আপনিও একটু ভাবুন।

বাস্তবতা হলো বিএনপি এতটাই দুর্বল অবস্থায় ছিল যে বলার বাইরে।
আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে খোজ নিয়ে দেখেছি বিএনপি গণসংযোগে সম্পুর্ন অনুপস্থিত ছিল।
এদেশের নির্বাচনে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়। বিম্পি প্রার্তিরা ১০টাকাও খরচ করেছে কিনা সন্দেহ
এজেন্ট দেয়ার মত অবস্থাতেই তারা ছিল না। আদতে তাদের কি পরিকল্পনা ছিল বোঝাই মুসকিল।
প্রচারের খরচ না করে হয়তো নির্বাচনে কারচুপি দেখিয়ে গন্ডগোল পাকানোই বেশি পছন্দের ছিল।

আওয়ামী লীগের প্রিপারেশন ছিল বছরব্যাপি ব্যায়বহুল শক্ত সুদুরপ্রসারি পরিকল্পনা। তারা যথেষ্ট পেশাধারি ভাবে থাকায়, বিষয়টি একচেটিয়া হয়ে গেছে। সংখ্যালঘুদের যে দশা হয় বিএনপির তাই - হয়েছে।

বাংলাদেশের ইতিহাসে সব থেকে ভালো নির্বাচন ছিল ২০০৮ এ

নির্বাচনে ভোট প্রদানের হার ছিল ৮৭.১৩%। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জোট (জাতীয় পার্টি ছাড়া) আসন পেয়েছিলো ২৩০ আর এবার পেয়েছে ২৫৭। ২৭টি আসন বেশি। অন্যদিকে ২০দলীয় জোট আসন পেয়েছিলো ৩০
আর এবার পেয়েছে ৭টি।

বিম্পি ২০০৮ এর চেয়ে অনেক লেজেগোববে অবস্থায়।
আগেরবারের চেয়ে মাত্র ২৩টি আসন কম পেয়েছে, খুব অবাক হওয়ার কি আছে?

১৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩০

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার চরিত্রের আসল রং দেখানোর জন্য আমার পক্ষ থেকে ধন্যবাদ। আপনার এই পোষ্ট স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি আমি।

আপনাকে আমি মানুষ মনে করতাম। আমি জানি প্রত্যেক মানুষের কম হলেও নূন্যতম লজ্জা-সরম থাকে। কিন্তু আজকে আপনি এতটাই নির্লজ্জ ভাবে লিখেছেন যে, চাঁদগাজী পর্যন্ত অবাক হয়ে মন্তব্য করেছে, বাকিদের নাম তো বললামই না। কতটা বেহায়া হলে আবার পাঠকদের মন্তব্যে এই আওয়ামী লীগের পক্ষে আবার সাফাই গেয়ে প্রতি মন্তব্য করছেন!

আপনি তো শুনেছি থাকেন বিদেশে, তা আপনার চোখ এতই শক্তিশালী যে বিদেশে বসে দেশে পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখে ফেললেন? আমরা দেশে থেকেও সেটা দেখতে পারলাম না। দারুন।

মনে রাখুন, এই নির্বাচন আমাদের আবার বাকশাল এর কথা করিয়ে দিয়েছে। যারা বাকশাল চোখে দেখে নি, তারা আজ দেখল। আর যারা বাকশাল ভুলে গিয়েছিল, তাদের আবার মনে পড়ে গেছে। আওয়ামী লীগ আর বাকশালের মধ্যে কোনই পার্থক্য নেই। আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে, আপনি একজন বাকশালী মনোবৃত্তির মানুষ। এই জন্যই আপনার চরিত্রের আসল রং দেখানোর জন্য ধন্যবাদ দিয়েছি। তা লাল বাহিনী, রক্ষী বাহিনী কবে শুরু করছেন? এটাই তো মনে হয় শুধু বাকি আছে.........

আমি সবার পোষ্টে মন্তব্যের শেষে শুভ কামনা লিখে শেষ করি, কিন্তু আজকে প্রথম তার ব্যাতিক্রম হলো।
শত চেস্টা করেও এত বড় একজন বেহায়া আর নির্লজ্জ একচোখা দালাল কে শুভ কামনা দিতে পারলাম না...........

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কারো চরিত্রের আসল রং দেখার আগে নিজের চেহারাটা আয়নায় দেখে নেয়া ভাল।

চেহারা সুন্দর, দু লাইন কবিতা-গল্প লিখিলেই নিরপেক্ষ হয়ে যায় না। ভাল মানুষ হয়ে যায় না।

আমি নিজেকে কখনোই নিরপেক্ষ দাবি করিনি।
আপনার নিরপেক্ষতার নমুনা তো দেখলাম ছড়াতে। ইনিয়ে বিনিয়ে 'এতিমখানা মামলা' কেন, এ নিয়ে কান্নাকাটি।
আপনার ওস্তাদ কারা বুঝতে সমস্যা হওয়ার কথা না।

আপনার মুখোশ উম্মচিত হয়েছে নোয়াখালীর সুবর্ণচরের ধর্ষন ঘটনা একটি পোষ্টে সম্পুর্ন অপ্রসাংগিক ভাবে ড.মুহম্মদ জাফর ইকবাল কে টেনে এনে কুরুচিপুর্ন ছবি দিয়ে অকথ্য মন্তব্য করেছেন।

ড.মুহম্মদ জাফর ইকবালের বিরুদ্ধে কোন ধমান্ধ গোষ্টির আক্রোশ? আমরা কি বুঝি না।
অনলাইনে শুধু একটি চিহ্নিত পক্ষই জাফর ইকবালের কুরুচিপুর্ন ছবি দিয়ে মন্তব্য করে থাকে।
এদেরই একজন ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থেকে জাফর ইকবালের ঘাড়ে কোপ দিয়েছিল।

আপনার তথাকথিত বর্নচোরা নিরপেক্ষতার নমুনা দেখলাম আরেকটি রিসেন্ট মন্তব্যে -
সুস্ঠু ভোট হলে নৌকা গোপালগন্জ ছাড়া বাকি সব জায়গায় শুধু হারবে না জামানতও বাজেয়াপ্ত হবে।
তার মানে আপনি আশা করেছিলেন এই নির্বাচনে আপনার দল ২৯৯ সিটে জিততো! (আহারে নিরপেক্ষতা!)

কাউকে 'নির্লজ্জ' 'একচোখা দালাল' বলার আগে নিজের বিভৎস চেহারাটা আয়নায় একবার দেখুন।

১৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১০

নাহিদ০৯ বলেছেন: এই পোষ্ট স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি।

২০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: মানসিকতার সমস্যা আছে আপনার।

কি পরিমান দালাল হলে এরকম পোষ্ট দেয়া যায় X(


আমি এ প্রথমক এরকম বিশ্রি রকমের মন্তব্য করলাম।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দলান্ধরা বিশ্রি মন্তব্য ছাড়া আর কি করবে?
না বুঝে মন্নতব্য করলে যা হয়।


বাংলাদেশ ৭০ বছরের ইতিহাসে সব থেকে ভালো নির্বাচন ছিল ২০০৮ এ
প্রথম বারের মত ছবিসহ ভোটার তালিকা, আইডিকার্ড।
সেই নির্বাচনে ভোট প্রদানের হার ছিল ৮৭.১৩%। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জোট (জাতীয় পার্টি ছাড়া) আসন পেয়েছিলো ২৩০

এবার আওয়ামী লীগের প্রিপারেশন ছিল বছরব্যাপি ব্যায়বহুল শক্ত সুদুরপ্রসারি পরিকল্পনা। তারা যথেষ্ট পেশাধারি
আর এবার একতরফা সুবিধা পেয়ে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে নেমেছিল। অনেক বিম্পি সমর্থক বলছিল হাসিনার আরোএক টার্ম থাকা উচিত।

বিম্পি এবার ছিল ২০০৮ এর চেয়ে অনেক বিধ্বস্ত, জামাতকে নিয়ে লেজেগোববে অবস্থায়।
নির্বাচনের মাত্র ৪ দিন আগে অপ্রস্তুত নির্বাচন প্রচার শুরু করে, কেন্দ্রে এজেন্ট পর্যন্ত দিতে পারেনি।
আগেরবারের চেয়ে মাত্র ২৩টি আসন কম পেয়েছে, খুব অবাক হওয়ার কিছু আছে?

এই নির্বাচনে জিততে কারচুপি লাগে নাকি?

রাতের ভোটের শুটিং - বিবিসির ফরমায়েসি প্যাকেজ নাটক। ভিডিওটি খুব ভাল করে লক্ষ করুন।
অভিনেতা ক্যামেরার দিকে বাক্স দেখেয়ে দেখিয়ে ক্যামেরা দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে যাচ্ছে। নাটক শুটিং ছাড়া কি?

যেমন আরেকটা নাটক ছাড়া হয়েছিল নির্বাচনের পর পর। "খুশির ঠেলায় ঘোরতে"
মানে ভোটাররা বার বার জাল ভোট দিচ্ছে তার প্রমান।
পরে প্রমান হয়েছে সেটা ভোটের অনেক আগে অভিনয় করে তৈরি করা। এরা কেউ ভোটার না, সাংবাদিক না, এমেচার অভিনেতা।

২১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৮

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "লেখক বলেছেন:
একটু বুঝে শুনে মন্তব্য করুন।
বর্তমান নিয়মে গনহারে সিল মের বাক্স বোঝাই করা সম্ভবই না।"


বাংলাদেশে সবই সম্ভব।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশে সবই সম্ভব
গনহারে সিল মের বাক্স বোঝাই করাও সম্ভব।
তবে এসব এবার করা হয় নি। কেন করা হয়নি বলছি।

কেন্দ্র ও রুম অনুযায়ী এবারই প্রথম ভোটার সংখা গুনে সেই সংখক ব্যালট দেয়া হয়েছে।
ব্যালট বই ব্যালটের সিরিয়াল নাম্বার কঠিন ভাবে ডিজিটালি সংরক্ষন করা হয়েছে।
ব্যালটের মুড়ি (কাউন্টার ফয়েল) এ ভোটারের আইডি দেখে সিগ্নেচার/টিপশই ছাড়া একটি ব্যালটও কাউকে দেয়া হয় নি।
প্রতিটি ব্যালটে প্রিজাইডিং বা পোলিং অফিসারদের সাইন কঠিন ভাবে মেনে চলা হয়েছে।
সকল প্রিজাইডিং অফিসারদের এব্যাপারে কঠিন ভাবে নির্দেশ দেয়াছিল। (সাম্ভাব্য মামলা তদন্ত বা বাক্স আদালতে তলব ইত্যাদির ভয়ে) হাসিনা এত কাচা কাজ করে না।
প্রতিটি ভোটারের আংগুলের ছাপ, নমুনা সিগ্নেচার (বায়োমেট্রিক রেকর্ড) কেন্দ্রিয় ডাটা সেন্টারে সংরক্ষন করা আছে।

১২টা ১টার পর কারচুপি যা হয়েছে ভোটারের সামনেই হয়েছে। অনেক ভোটারকে অনুরোধ করেছে নৌকায় দিতে, অনেকে নিরাপত্তার ভয়ে নৌকায় সিল মারতে বাধ্য হয়েছে, অনেকে অগ্রাহ্য করে ভিন্ন মার্কায় দিয়েছে।
তবে ঢালাও ভাবে সিগ্নেচার ছাড়া ব্যালট দিয়ে বাক্স ভরাট করা আত্নহত্যার সামিল। সেটা কোথাও করা হয়নি।

অব্যাবহৃত ব্যালট গুনে সাইন করে জমা দিতে হয়েছিল রিটার্নিং অফিসারের কাছে।
যেসব কেন্দ্রে (৩০/৪০ টি কেন্দ্রে) বেশী বাড়াবাড়ী/অনিয়ম হয়েছিল সেসব কেন্দ্র ভোট বন্ধ করে বাতিল ঘোষনা হয়েছে।

বিবিসি ভিডিওটি নিজে করেনি, আউটসোর্সিং করে স্থানিয় ভাড়াটে লোক দিয়ে ফরমায়েসি ভাবে ভিডিওটি তৈরি করেছে।
বিবিসি-আলজারিরা আগেও এধরনের বানোয়াট ভিডিও করেছিল হেফাজত/শাপলা চত্তরের।

২২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৫

কবীর হুমায়ূন বলেছেন: এবারের ইলেকশন বিগত অনেক ইলেকশনের চেয়ে সুষ্টু হয়েছে। বাংলাদেশ নালিশ পার্টির কেউই ভোটারের কাছেই যাননি। আমাদের সাধারণ ভোটারগণের কাছে, যে দোয়া চেয়েছে, তাকেই ভোট দিয়েছেন। মি. মওদুদের মতো বিএনপি- কোন কোন প্রার্থীই ভোট দেননি বলে শুনেছি। তবে, কারচুপির কথা তারা কিভাবে বুঝলো?

এখন দরকার একজন মাহাথিরের উত্তরসূরী!!


এ পোষ্টখানি স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই ভোটে কারচুপি লাগে নাকি।
বাস্তবতা হলো বিএনপি এতটাই দুর্বল অবস্থায় ছিল যে বলার বাইরে।
বিএনপি গণসংযোগে সম্পুর্ন অনুপস্থিত ছিল। নেতারা, প্রার্তিরাও ভোট দেয়া তোদুরের কথা ঘর থেকে বেরই হয় নি
এদেশের নির্বাচনে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়। বিম্পি প্রার্তিরা ১০টাকাও খরচ করেনি
এজেন্ট দেয়ার মত অবস্থাতেই তারা ছিল না। আদতে তাদের কি পরিকল্পনা ছিল বোঝাই মুসকিল।
প্রচারের খরচ না করে হয়তো নির্বাচনে কারচুপি দেখিয়ে গন্ডগোল পাকানোই বেশি পছন্দের ছিল।

এছাড়া বিএনপির সিনিয়র নেতাদের নিজেদের মধ্যে মনোমালিন্য কিংবা দ্বন্দ্ব, মতপার্থক্য এত প্রকট ছিল যে বাইরে প্রকাশ হয়ে যাচ্ছিল।
বিভ্রান্ত নেতাদের একের পর এক ফোনালাপ ফাঁস। পাকিস্তানি ফান্ড, পাকি গোয়েন্দাদের সাথে কথাবার্তা ফাস। নিজদলের কর্মিদের না পেয়ে শিবিরের কাছে হাত পাতা।

এছাড়াও বিশেষ করে নির্বাচনের দুদিন আগে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে ড.কামালের উক্তি - "জামাতকে ২৫ সিটের কথা আগে জানলে ঐক্যফ্রন্টই করতাম না। - পুরাই বিশৃক্ষল দল। যে দলের মধ্যে জোটের মধ্যে নেতাদের নিজেদের মধ্যে মধ্যে বোঝাপড়া নাই।
কে নেতা ঠিক নেই।

আওয়ামী লীগের প্রিপারেশন ছিল বছরব্যাপি ব্যায়বহুল শক্ত সুদুরপ্রসারি পরিকল্পনা। জয়বাংলা থিম সং সহ শত শিল্পি সেলিব্রেটি ব্যাপক প্রচারনা নিয়ে তারা যথেষ্ট পেশাধারি ভাবে থাকায়, বিষয়টি একচেটিয়া হয়ে গেছে। পঙ্গু সংখ্যালঘুদের যে দশা হয় বিএনপির তাই - হয়েছে।

বাংলাদেশের ইতিহাসে সব থেকে ভালো নির্বাচন ছিল ২০০৮ এ
সেই নির্বাচনে ভোট প্রদানের হার ছিল ৮৭.১৩%। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জোট (জাতীয় পার্টি ছাড়া) আসন পেয়েছিলো ২৩০ আর এবার একতরফা সুবিধা পেয়ে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে পেয়েছে ২৫৭। মাত্র ২৭টি আসন বেশি। খুব বেশী?

বিম্পি ২০০৮ এর চেয়ে অনেক লেজেগোববে অবস্থায়।
আগেরবারের চেয়ে মাত্র ২৩টি আসন কম পেয়েছে, খুব অবাক হওয়ার কিছু আছে?

২৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: লেখক কি বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীর তালিকাতে পারমানেন্ট নাম লেখিয়েছে??:P







এই পুষ্ট স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি।


এই অপুষ্টি পুস্ট স্টিকি করা হোক।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী, আপনি তো বুদ্ধিমান।
আপনার কি ধারনা বিম্পি-জামাত এই নির্বাচনে জিতেজেত?

বাস্তবতা হলো বিএনপি এতটাই দুর্বল অবস্থায় ছিল যে বলার বাইরে।
ফকরুল নিজে গতকাল বলেছেন দলীয় বিশৃঙ্খলার কারনে নির্বাচনে কোন অবস্থান গড়ে তুলতে পারেনি।

এদেশের নির্বাচনে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়। বিম্পি প্রার্থিরা ভোটের দিন ১০টাকাও খরচ করেছে?
এজেন্ট দেয়া তো আরো দুরের ব্যাপার।
এরপরও যারা ভাবছে এই নির্বাচনে বিএনপি জিততো আপনার কাছে তারাই হল বুদ্ধিমান আমি হইলাম হাবা প্রতিবন্ধী!

বাস্তবতা বুঝে ড.কামালও দলবল নিয়ে সরে গেছেন, বিম্পিকে অগ্রাহ্য করে শপথও নিচ্ছে।
ওনাকেও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বলেন।

২৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
অন্ধত্বতার বাস্তব রূপ আপনার লেখায় ফুটিয়ে তুলতে আপনি নিরঙ্কুশভাবে জয়ী হয়েছেন। আর বাদবাকি যত মন্তব্য আপনার বিরুদ্ধে গেছে সেগুলো মিডিয়ার ষড়যন্ত্র।


সুতরাং আপনার এই প্যাঁকপ্যাঁকানো স্টিকি করা হোক।

২৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: পোস্টদাতা সহ পোস্টটিকে লটকানোর ব্যবস্থা করলে অনেকেই কমেন্টাইতে পারিবেন ইনশাল্লাহ

২৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৬

বাংলার মেলা বলেছেন: তবে নিজেদের ব্লাউজ রক্ষার তাগিদেতবে নিজেদের ব্লাউজ রক্ষার তাগিদে মহিলারা যে ধুমিয়ে নৌকায় ভোট দিয়েছে - একথা কিন্তু সত্যি।

২৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভালো বলেছেন
পোস্টটি কৃতপক্ষ কেন যে এখনো স্টিকি হচ্ছে না সেটাই বলতে পারছি না। B-)

২৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৪

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: সামুতে বেশ কয়েকটা সেফুদা আছে।

২৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ব্লগে কেউ কেউ আজে বাজে মন্তব্য না করলে তাদের হয়তো ঘুম হয় না, এটি বড় বিরক্তিকর, তর্ক বিতর্ক ব্লগে হবে এর অর্থ এই নয় বাজে মন্তব্য করবে। হিন্দি সিরিয়াল দেখে দেখে বাংলাদেশের পুরুষরা হিন্দি সিরিয়ালের মহিলাদের মতো মুখরা হয়ে ব্লগে কমেন্ট করে - লজ্জা জনক। ভাষা জ্ঞানহীন মানুষ একমাত্র আবোল তাবোল বকে ! বিএনপি জামাত পন্থিরা মরেও মরবে না তাদের পা দুইটা উপরেে উঠিয়ে রাখবে জেতার আশায় !!!



০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ঠাকুরমাহমুদ ভাই।

তর্ক বিতর্ক ব্লগে হবে এর অর্থ এই নয় বাজে মন্তব্য করবে।
তর্ক বিতর্ক করার মত কোন চালান ওদের নেই।
মাতালের মত মুখে যা আসছে তাই বলছে।

৩০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: একই ধরনের মিথ্যা নাটক তৈরি করার দায়ে মিসর, ইরান ও তুরষ্কে বিবিসি ও আলজারিরার অনেক সাংবাদিক এখনো জেল খাটছে, মৃত্যুদন্ডের মুখোমুখি। সহমত।।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা সেটাই

একই ধরনের মিথ্যা নাটক তৈরি করার দায়ে মিসর, ইরান ও তুরষ্কে বিবিসি ও আলজারিরার অনেক সাংবাদিক এখনো জেল খাটছে, মৃত্যুদন্ডের মুখোমুখি।
গত মার্কিন নির্বাচনেও বড় বড় মিডিয়া ফেক নিউজ ছড়িয়ে নির্বাচনের ফলাফলে প্রভাব খাটিয়েছিল।

৩১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ব্যস্ততার কারণে আগের মত সামুতে সময় দিতে পারছি না। তাই এই পোস্ট আমার চোখে পড়েনি। আপনাকে আমি আগেও বলেছি, এত মেধাবী, আধুনিক, শিক্ষিত হয়েও কীভাবে দলের অপকর্মের ব্যপারে অন্ধভাবে সমর্থন করে পোস্ট দেন তা আমার বোধগম্য নয়। শুভবুদ্ধির উদয় হোক...

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিএনপি পন্থিদের ধারণা ছিল আওয়ামী লীগের গত দশ বছরে বিরক্ত হয়ে দেশের বেশিরভাগ মানুষেই আওয়ামী লীগ বিরোধী হয়ে গেছে। তাই বিএনপিকে ভোট দেয়া ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। ''নীরব'' ভোটার! বিএনপির আশা ছিল এই ভোটাররা ''নীরব বিপ্লব'' ঘটাবে।

বাস্তবতা হলো সেটি কখনোই ঘটবে না। ঘটা সম্ভবও নয়। কারন আওয়ামী বিরোধীদের ভোট পেতে হলে বিএনপিকে শুধু আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ হলেই হবে না, আওয়ামী লীগের সমকক্ষও হতে হবে।


বিএনপির সিনিয়র নেতাদের নিজেদের মধ্যে মনোমালিন্য কিংবা দ্বন্দ্ব, মতপার্থক্য এত প্রকট ছিল যে বাইরে প্রকাশ হয়ে যাচ্ছিল।
বিভ্রান্ত নেতাদের একের পর এক ফোনালাপ ফাঁস। পাকিস্তানি ফান্ড, পাকি গোয়েন্দাদের সাথে কথাবার্তা ফাস। নিজদলের কর্মিদের না পেয়ে শিবিরের কাছে হাত পাতা। যদিও এসব ফোনালাপ ফাস আওয়ামীলীগ পক্ষের কৌশল বলতে হবে।

এছাড়াও বিশেষ করে নির্বাচনের দুদিন আগে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে ড.কামালের উক্তি - "জামাতকে ২৫ সিটের কথা আগে জানলে ঐক্যফ্রন্টই করতাম না। - পুরাই বিশৃক্ষল দল। যে দলের মধ্যে জোটের মধ্যে নেতাদের নিজেদের মধ্যে মধ্যে বোঝাপড়া নাই।
কে নেতা সেটাইতো অষ্পষ্ট।

সাধারণ ভোটার নিরব ভোটার কাছে এসব অবশ্যই মেটার করে,
সে দল জিতলেও জগাখিচুড়ি বিশৃক্ষলা পাকাবে, খুনোখুনিও হতে পারে।

নিরব ভোটাররা এদের এসব ভ্যাজালে যাবে না।
মানুষ গত ৫ বছর শান্তিতে ছিল, আরো ৫ বছর শান্তি চায়।


৩২| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নির্বাচনে জিতেই ক্ষমতায় এসেছিল আওয়ামী লীগ।
বাংলাদেশ ৭০ বছরের ইতিহাসে সব থেকে ভালো নির্বাচন ছিল ২০০৮ এ
দেড়কোটি ভুয়া ভোটার বাদ দিয়ে প্রথম বারের মত ছবিসহ ভোটার তালিকা, ছবি ও হাতেরছাপ সহ ন্যাশানাল আইডিকার্ড।
সেই নির্বাচনে ভোট প্রদানের হার ছিল ৮৭.১৩%। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জোট (জাতীয় পার্টি ছাড়াই) আসন পেয়েছিলো ২৩০।

২০১৪ নির্বাচনে বিম্পি-জামাত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নি, তাই একতরফা কারচুপি করে নির্বাচন জয়লাভের দরকার পরেনি।
যদিও বিম্পি-জামাত সেই নির্বাচনেও বোকার মত কারচুপির অভিযোগ করেছিল।

গত ২০১৮ নির্বাচনে বিএনপি জামাত২০দল গণফোরাম সহ আরেকটি জোট জামাতকে আগেই ২৫ সিট দিয়ে ঐক্যফ্রন্ট নামে নির্বাচনে নামে বিএনপি।

বাস্তবতা হলো বিএনপি-জামাত এতটাই দুর্বল অবস্থায় ছিল যে বলার বাইরে।
বিম্পি এবার ছিল ২০০৮ এর চেয়ে অনেক বিধ্বস্ত, জামাতকে নিয়ে লেজেগোববে অবস্থায়।
নির্বাচনের মাত্র ৩ দিন আগে অপ্রস্তুত নির্বাচন প্রচার শুরু করে, পোষ্টার লাগানো দূরে থাক ছাপায় নি, অযুহাত পোষ্টার ছাপাতে দেয়নি, কেন্দ্রে এজেন্ট পর্যন্ত দিতে পারেনি।
ভোটের আগে জোট গণসংযোগে সম্পুর্ন অনুপস্থিত ছিল। ভোটের সকালে নেতারা প্রার্থিরা ভোট দেয়া তোদুরের কথা ঘর থেকে বেরই হয় নি।
এদেশের নির্বাচনে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়। বিম্পি প্রার্থিরা ভোট প্রচারনায় ১০টি টাকাও খরচ করেনি
এজেন্ট দেয় নি, এজেন্ট দেয়ার মত অবস্থাতেই তারা ছিল না। এজেন্ট দিতে খরচ লাগে, বিনা পারিশ্রমিকে কার ঠ্যাকা পড়েছে এজেন্টগিরি করে মার খেতে? আদতে তাদের কি পরিকল্পনা ছিল বোঝাই মুসকিল।
প্রচারের খরচ না করে হয়তো নির্বাচনে কারচুপি দেখিয়ে গন্ডগোল পাকানোই তাদের বেশি পছন্দের ছিল।

এছাড়া বিএনপির সিনিয়র নেতাদের নিজেদের মধ্যে মনোমালিন্য কিংবা দ্বন্দ্ব, মতপার্থক্য এত প্রকট ছিল যে বাইরে প্রকাশ হয়ে যাচ্ছিল।
বিভ্রান্ত নেতাদের একের পর এক ফোনালাপ ফাঁস। পাকিস্তানি ফান্ড, পাকি গোয়েন্দাদের সাথে কথাবার্তা ফাস। নিজদলের কর্মিদের না পেয়ে শিবিরের কাছে হাত পাতার কথাবার্তা ফাঁশ।

এছাড়াও বিশেষ করে নির্বাচনের দুদিন আগে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে ড.কামালের উক্তি - "জামাতকে ২৫ সিটের কথা আগে জানলে ঐক্যফ্রন্টই করতাম না। - পুরাই বিশৃক্ষল দল। যে দলের মধ্যে জোটের মধ্যে নেতাদের নিজেদের মধ্যে মধ্যে বোঝাপড়া নাই।
ঐক্যফ্রন্টের কে নেতা কে উপ নেতা ঠিক নেই। ভোটাররা বিভ্রান্ত।

আর আওয়ামী লীগের প্রিপারেশন ছিল বছরব্যাপি ব্যায়বহুল শক্ত সুদুরপ্রসারি পরিকল্পনা। ছিল জয়বাংলা থিম সং, সহ শত শিল্পি সেলিব্রেটি ব্যাপক প্রচারনা নিয়ে সবকিছু নিয়ে আওয়ামী লীগ বিম্পির তুলনায় ব্যাপক পেশাধারি ভাবে থাকায়, নির্বাচনটি একচেটিয়া হয়ে গেছে। পঙ্গু সংখ্যালঘুদের যে দশা হয় বিএনপির তাই - হয়েছে।

আর সাধারণ মানুষ নিরব ভোটাররা এদের এসব ভ্যাজাল চায় না।
মানুষ গত ৫ বছর শান্তিতে ছিল, চোর খ্যাদাতে ডাকাত ঘরে ঢুকাতে চায় নি। হরতালও চায় না আরো ৫ বছর শান্তি চেয়েছিল।
সেটাই হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.