নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি পাঞ্জাবীর দাম

০৪ ঠা জুন, ২০১৯ দুপুর ২:২৯



প্রতিযোগিতামুলক বাজারে চাহিদা অনুসারে প্রডাক্ট প্রাইস নির্ধারন করা হয়।
এটাই সার্বজনিন নিয়ম।
একটি শার্ট বংগবাজারে একরকম, বড় দোকানে একরকম, বিদেশে রপ্তানী হলে আরেকরম।
নিউইয়র্ক-ডালাস বিমানভাড়া পিক সিজনে ৪০০ ডলার, নরমাল টাইমে ২০০। বিশেষ সময়ে এয়ারলাইনগুলো যখন ভাতে মরে তখন ১০০ ডলারেও নেমে আসে। আমি ১২০ ডলারেও গেছি।
২ ডলার গাড়ী পার্কি চার্জ পিক আওয়ারে ৩০ ডলার। বড় ইভেন্ট বা স্টেডিয়ামে খেলা থাকলে পার্কি চার্জ ৭০ ডলার।
বিদ্যুতের ক্ষেত্রেও পিক আওয়ারে ৩ গুন মুল্য। সব ব্যাবসার ক্ষেত্রে এটাই নিয়ম।

জনস্বার্থে সরকার কিছু জরুরি নিত্যপ্রয়জনীয় পন্য ও সেবার দাম নির্ধারন করে দেয়।
দামী পাঞ্জাবী নিশ্চয় জরুরি নিত্যপ্রয়জনীয় পন্য নয়। পাঞ্জাবীর অভাবও পড়ে নি ৩০০ থেকে ৩০০০ টাকার যে কোন যায়গা থেকে কিনতে পারবেন।
আড়ং পাঞ্জাবীতে যে ট্যাগ ছিল তার চেয়ে কি বেশি দাম কি নেয়া হয়েছে?
কিন্তু একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাঁর পন্যের দাম কতো নির্ধারন করবে, সেখানে সরকার হস্তক্ষেপ করে কোন আইনে?
জীবন রক্ষাকারী পন্য যেমন খাবার, অষুধ, বাসভাড়া এসব ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রন ও হস্তক্ষেপ হতে পারে কিন্তু বিলাস দ্রব্যের বেলায় এই হস্তক্ষেপ কেমনে হয়?
চাহিদা বাড়লে জিনিসের দাম বাড়াবে, সেটা রিটেইল সেলসের খুবই বেসিক বিষয়। আবার চাহিদা না থাকলে জিনিসের দাম কমিয়ে স্টক খালি করতে ক্লিয়ারেন্স সেল দিবে, অনেক সময় একটার ক্ষতি অন্যটা দিয়ে পোষানো হয়, এডজাস্ট করা হয়, কোনটাতে প্রফিট ম্যাক্সিমাইজেশন করা হয়। এগুলো খুব সাধারন সেলস এন্ড মার্কেটিং বিষয়।
এখন ৭শ টাকার পন্য ১৪শ টাকায় পরের সপ্তাহে বিক্রি করায় যদি জরিমানা দিতে হয়, তাহলে যদি ১৪শ টাকার পন্য মূল্যছাড় করে ৩শ টাকায় বিক্রি করলে সরকার কি ক্ষতিপুরন দিবে?

আইনের ধারাটি প্রযোজ্য হবে শুধু মাত্র প্রদর্শিত মূল্যের চেয়ে মূল্য বেশি রাখলে। যেমন লবনের প্যাকেট ১৫ টাকা লেখা থাকলে ২০ টাকা রাখলে শাস্তি দেয়া যেতে পারে।
কম্পানী আইন, কনজিউমার ল বা বিজনেস ল কোথাও বলা নেই কোম্পানি সময়ভেদে প্রাইসিং পরিবর্তন করতে পারবে না৷
যদি না সরকার যদি দাম নির্ধারণ না করে দেয়,
এটা একটা বিজনেস এনটিটির একটি স্বাধীনতা। এটাই হওয়া উচিত।

অপ্রিয় কথা

আড়ং ডাকাত। এরপরও আড়ং এর মত প্রতিষ্ঠান আমাদের দেশীয় কাপড়ের বাজারকে এখনও মাথা উঁচু করে দাঁড় করিয়ে রেখেছে।
ভারতীয়, পাকি ইত্যাদি অপব্রান্ডের ভিড়ে সম্পুর্ন দেশী ব্রান্ডের একমাত্র আড়ং ই আছে য অভিযাত গিফটের জন্য বাছাই করা হয়। বিদেশে কাউকে কিছু পাঠাতে হলেও আড়ং ফার্স্ট চয়েস। বাকিরা রং অঞ্জনস সাদাকালো ইত্যাদি কোনরকম ভাবে টিকে আছে। কোনটাতেও তারা আড়ংএর ধারে কাছে নাই। আমি আড়ং এর নিয়মিত কাস্টমার নই তবে দেশী ব্র্যান্ড হিসেবে একটা আস্থার জায়গা আছে। সামর্থ অনুযায়ী অন্তত কোয়ালিটি দেশী পণ্য এক ছাদের নিচে পাওয়া যায়৷ অল্টারনেটিভ কিছু গড়ে উঠছে তবে উদ্যোক্তাদের কারও মধ্যে সে প্রেরণা কম বা হয়তো সুযোগও হয়ে উঠছে না নানা কারণে।

ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেব জরিমানা করে দোকান সিলগালা করে দিলেন।

ভাল কথা, ড্রেসি ডেইল নামে একটা দেশী শপ, দেশী নামে বিদেশী পন্য বেচার দোকান আছে জানেন? তাদের সর্বনিম্ন জামার দাম পনর হাজার। এছাড়া জারা, নাবিলা, মান্যবার, ভাসাভি এইসবে যেয়ে দেখুনতো ওরা কত দামে বেচে। দশবছর আগেও এক লেহেঙ্গা ১ লাখ টাকায় বিক্রী হয়েছিল, যার বর্তমান ভ্যালু ৩ লাখ।

ঈদের এই সময়ে উত্তরায় আড়ং এর মতো একটি আউটলেট সিলগালা করা অনেক ক্ষতির
আড়ং বয়কটের ডাক দিচ্ছেন অনেকে। সম্পুর্ন দেশী ব্র্যান্ড আড়ংকে বাদ দিয়ে কার থেকে কিনবেন? আড়ং গ্রামীন শ্রমিকদের রক্তচোষা হলেও মানুষের ত কর্মসংস্থান হচ্ছিল, কিন্তু এইসব দরিদ্র নারীদের পথে বসিয়ে দিবেন? দেশী পন্যের পাছা মেরে আর বিনা শুল্কে বিদেশী পন্য ভারতীয়, পাকি লন ইত্যাদি চলবে। ভিআই পি জারা, নাবিলা, মান্যবার, ভাসাভি ইছামত দাম হাঁকিয়ে ব্যাবসা করে যাবে। ভালই।

সর্বশেষ খবর।

এই বদলির আদেশ আগেই হয়েছিল।
স্বাভাবিক বদলি। ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের এসাইনমেন্ট শেষে আরেকটি সাধারন কর্মস্থলে যাওয়ার আদেশ।
ই-ফাইলিংয়ের মাধ্যমে বদলির আদেশ গত ২৯ মে। আড়ংয়ের অভিযানের সঙ্গে তার বদলির কোনো সম্পর্ক নেই। ই- ফাইলিং একটা ডিজিটাল প্রক্রিয়া যেখানে হেরফেরের কোনো সুযোগ নেই। অডিট করলেও দেখা যাবে যে, তাকে বদলির জন্য ২৯ তারিখেই প্রক্রিয়া শুরু হয়। কারণ রমজানের বাজার অভিযানের পরেই তাকে প্রচলিত কাজে ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা আগেই ছিল। যেহেতু গতকাল শেষ বাজার অভিযান ছিল, তাই অফিশিয়াল চিঠিদেয়া।



মন্তব্য ২১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯

আল ইফরান বলেছেন: তুলনা যখন করেন তখন দেখি মার্কিন মুলুক কে নিয়ে আসেন।
আবার পরক্ষণেই দেখি ইনিয়ে বিনিয়ে দেশপ্রেমের কথাও বলেন!
আড়ংয়ের ব্র‍্যান্ড ভ্যালু এত বেশি হয়ে গেছে যে সপ্তাহ না ঘুরতেই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে যাবে?
আপনাদের ওইখানেও কি ক্রিসমাসের সময় লিভাইস, বানানা রিপাবলিকের মত দোকানগুলোতে এইভাবে দাম বাড়ায়?

০৪ ঠা জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আড়ং রা পশ্চিমের কর্পোরেট ডাকাতি এখনও শিখে উঠতে পারেনি।
উন্নত দেশে এই দুর্বৃত্তপনা খুব ভালো ভাবেই চলে! ওরা পণ্যের দাম ২ থেকে পাঁচ গুন বেশি দিয়ে প্রাইস ট্যাগ তৈরী করে! এর পর বিভিন্ন ক্রিসমাস ভ্যালেনটাইন্স উপলক্ষে, কারণে, অকারণে, প্রাইস ট্যাগের উপর ২৫% থেকে ৮০% পর্যন্ত ছাড় দেয়!
বেকুব আমরিকানরা ৫০% কমে পণ্য কিনে নিজেকে বিশাল ধন্য মনে করে!

২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আপনি আমেরিকার সাথে তুলনা করলেন কোন যুক্তিতে? আমেরিকায় পিক সিজনে ৪০০, অফ সিজনে ২০০ - এটা মোটামুটিভাবে বলে দেয়া থাকে। আড়ং যদি পোশাকের গায়ে ১৩০০ লিখে মূল্যহ্রাস শব্দ দিয়ে ৭০০ লিখত সেখানেও মনে করার কিছু ছিল না। বোঝা যেত পিক প্রাইস ১৩০০, মূল্য হ্রাসে ৭০০। কিন্তু এভাবে একই জিনিসের দাম দুই কিসিমের ট্যাগে দেওয়া অবশ্যই ভোক্তা অধিকারকে লংঘন করে।

০৪ ঠা জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পিক সিজনে ৪০০, অফ সিজনে ২০০ - এটা মোটামুটিভাবে বলে দেয়া থাকে?

জি না। রিতিমত মাছের বাজারের মত দরাদরি করে টকিট কাটতে হয়।

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:২১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তাই বলে জিনিসের দাম এক লাফে দ্বিগুণ করে ফেলবে?

০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একটি দেশী ব্র্যান্ড যদি ১০০ টাকার একটি সস্তা দেশী সুতি কাপড়কে মামুলি ডিজাইন, ব্র্যান্ডিং ও দক্ষ মার্কেটিংএর মাধ্যমে এর মুল্য সর্বচ্চ .. অসীম পর্যায়ে নিতে পারে, এটাকে আমি অন্যায় না বরং সাফল্য বলে মনে করি।

এটা অন্যায় তখনই হবে যদি সেই কম্পানী মনোপলি ব্যাবসা করে বা দুর্বৃত্তপনা করে অন্য কম্পানীগুলোকে কোনঠাসা করে, বা সরকারি কর্তাদের হাত করে একচেটিয়া ব্যাবসা করে।

কথায় আছে সখের দাম লাখ টাকা। বিলাস পন্যের মুল্য অসীম, কখনো নির্দিষ্ট থাকে না।
যেমন মিনারেল ওয়াটার বোতলের পানি, ৩৫ সেন্ট, ব্রান্ডের মিনারেল ওয়াটার চাইলে ১ ডলার, বিলাসবহুল ব্রান্ড চাইলে ১৫০ ডলারের আইসবার্গ ব্রান্ডের।

সরকার বিলাস পন্যের মুল্য নির্দিষ্ট করে দেয়া বা হস্তক্ষেপ করা অন্যায় হবে। বরং সরকার এদের উপর উচ্চ কর ধার্য করতে পারে।

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দামের ব্যাপারে ও তো মানুষ ব্র্যান্ডের উপরে আস্থা রাখতে পারে। আজ যে পণ্যের দাম 500 টাকা সেটা এক সপ্তাহ পরে পনেরশো টাকা হতে পারে না কোন ভাবেই। আড়ং এর উচিত তাদের পণ্যের দামের ব্যাপারে স্বচ্ছতা বজায় রাখা।

০৪ ঠা জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ব্যাবসার নিয়মই এটা।
একটা পন্যের দাম নির্দিষ্ট থাকে না। ক্রেতার অবস্থা বুঝে সর্বচ্চ কত দামে পন্যটি বিক্রি হতে পারে সেই অনুযায়ী দাম নির্ধারন হয়।

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: স্থগিত বদলি আড়ং
শেষ হলো সব ভড়ং

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:০২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: স্থগিত বদলি আড়ং
শেষ হলো সব ভড়ং

৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬

মা.হাসান বলেছেন: যে সরকারি কর্মকর্তা ওই বদলির আদেশ ২৯ তারিখের বলে বক্তব্য দিয়েছেন তার কথা আমার কাছে বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়নি। ৩০ তারিখ সরকারি অফিস খোলা ছিল। ২৯ তারিখে ফাইল অনুমোদন হলে ৩০ তারিখেই বদলির আদেশ জারি হয়ে যাওয়ার কথা। এরপরে শুক্র-শনি সাপ্তাহিক বন্ধ গেছে, রবিবার ২৭ রোজা উপলক্ষে সরকারি ছুটি গেছে। । মাঝখানে তিন তারিখ অফিস খোলা ছিল এরপরে ৪ তারিখ থেকে আবার টানা ঈদের ছুটি শুরু হয়ে গেছে । যারা সরকারি অফিসে কার্যকলাপের সঙ্গে পরিচিত তারা মোটামুটি ভালো করেই জানেন। যে ৩০ তারিখ দুপুরের পর থেকে সরকারি অফিসে উপস্থিতি প্রায় নেই। ৩ তারিখে কাউকে বদলির অাদেশ টাইপ করিয়ে জারি করানো প্রায় অসম্ভব একটা ব্যাপার। অতি বড় ক্ষমতাধর ছাড়া কারো পক্ষে এই কাজ করান খুব কঠিন। । এমনকি রুটিন বদলির কাজ ও ঈদের আগে মানবিক কারণে করা হয় না কেননা এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা কর্মচারীর ঈদের আনন্দ মাটি হয়ে যাবে।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর একটি সরকারি সংস্থা। সরকারের আইন মেনেই এর কার্যকলাপ চালাতে হয়। কোন সরকারি কর্মচারী যদি তার এখতিয়ার বহির্ভূত কাজ করেন তবে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ করার জায়গা আছে। সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আদালতেও যেতে পারে। সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী। ক্ষমতার অপব্যবহার করলে সরকার ডিসিপ্লিন এন্ড আপিল রুল অনুসারে ব্যবস্থা নিতে পারে । কিন্তু ঈদের আগে এরকম বদলি করা মোটেও যুক্তিসঙ্গত কাজ না।

আড়ঙের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে শুধু জরিমানা করাই যথেষ্ট না মাঝে মাঝে এদের উচু পদে লোকদের অনিয়মের জন্য জেলেও পাঠানো দরকার। যদিও পত্রিকাতে এখনো কখনো কোথাও খবরটা দেখি নি কিন্তু আমার এক সরকারি কর্মকর্তা প্রাক্তন সহকর্মী অাজ দুপুরে জানালেন এনবিআর আড়ঙের বিরুদ্ধে ১৫ কোটি টাকা ভ্যাট ফাঁকির প্রমাণ পেয়েছে। ঘটনা সত্য হলে আশা করব এদের কঠিন ভাবে ধরা হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ তাঁর হস্তক্ষেপে একটি অন্যায় বদলির অাদেশ রহিত হয়েছে।

০৪ ঠা জুন, ২০১৯ রাত ১০:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর একটি সরকারি সংস্থা। কিন্তু অস্থায়ী এসাইনমেন্ট।
রোজা ঈদ উপলক্ষে মুলত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা। ৩রা জুন ছিল অভিযানের শেষ দিন।
বদলির আদেশ টাইপ করিয়ে জারি করানো ... সে দিন আর নেই।
দেশ ডিজিটাল হইছে না। ই গভার্মেন্ট সম্পুর্ন না হইলেও বাংলায় ই-ফাইলিং চালু বেশ ক বছর আগেই।
বদলির আদেশও ইলেকট্রনিক। প্রিন্ট করা ফর্মালিটি।

আড়ঙের বিরুদ্ধে ১৫ কোটি টাকা ভ্যাট ফাঁকির প্রমাণ পেলে আমি তাদের কঠিন শাস্তি চাই।

৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি যে সুনাম অর্জন করেছেন সেই সুনাম ধরে রাখার দায়িত্ব কিন্তু আপনার। আমাদের ব্যবসায়ীরা এটা মনে করে না। আফসোস।

৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ব্র্যান্ডেড চেইন শপগুলোতে জিনিসপত্রের দাম হুট হাট করে উঠানামা করবে না।

০৪ ঠা জুন, ২০১৯ রাত ১১:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যে কোন পন্যের দাম আপেক্ষিক।
৩০০ টাকার বালিশ দেখে না কেমনে ৬ হাজার হয়ে যায় ...

১০| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১২:৩৭

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: পণ্যের দাম নির্ধারণ নিয়ে আমাদের দেশে তেমন কোন পদক্ষেপ নেই,,যে যেভাবে পারছে লুট করছে। আর যারা আইন প্রয়োগ করছে পণ্যের দামের উপর তারাই আবার বদলি হচ্ছে।

১১| ০৫ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৮:৫৬

রাফা বলেছেন: ভুল কনসেপ্ট -আর ভুল উদাহারণ দিয়ে পোষ্ট দিয়েছেন। ব্রান্ডিং এমন একটি শব্দ যার মাধ্যমে ঐ কোম্পানির সুনাম অক্ষুন্ন রাখার চেষ্টা থাকবে শতভাগ। সেটা ৫ টাকার হোক অথবা ৫ লক্ষ টাকার হোক।অর্থাত চোখ বন্ধ করে আপনি কিনে নিতে পারেন যে পণ্যটি তার লেবেলের জন্য।

কিন্তু আড়ং যা করছে তা কোন ব্যাবসায়িক নীতিতেই হালাল করা যায়না।তাদের ৭০০ টাকার পান্জাবীর যে কোয়ালিটি -১৪০০ টাকার পান্জাবীর কোয়ালিটি তার চাইতে নিম্ন মানের।এটা কোন ব্যাবসার পলিসি হোতে পারেনা।

খুব ছোট একটি উদাহারণ দেই -জে ছি পেনির পণ্য যদি বানানা রিপাবলিকের লেবেলে বিক্রয় করা হয় সেটাকে আপনি কি বলবেন?আড়ং ঠিক এই কাজটাই করে আসছে অনেক বছর ধরে।
এর পরেও আড়ং-এর পণ্য বর্জন চাইনা।চাই তার সংশোধিত হয়ে বাংলাদেশের ব্রান্ডিং-এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা রাখুক।

ধন্যবাদ,হা.কালবৈশাখী।

০৬ ই জুন, ২০১৯ ভোর ৪:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

জে সি পেনির পণ্য যদি বানানা রিপাবলিকের লেবেলে বিক্রয় করা হয় না?
আমার তো মনে হয় এরচেয়ে বেশী হয়। সব পন্য চীন বাংলাদেশ ভিয়েতনাম থেকে কিছুটা নিম্নমানের পন্য তৈরি করে এনে নাইকি, লিভাইস বানানা রিপাবলিক ইত্যাদি নামে ব্রান্ডিং তো হচ্ছেই।

৭০০ টাকার পান্জাবীর যে কোয়ালিটি -১৪০০ টাকার পান্জাবীর কোয়ালিটি তার চাইতে নিম্ন মানের।
তা আপনি জেনেশুনে বেশীদাম দিয়ে নিম্ন মানের জিনিস কিনবেন কেন?

টাকাওয়ালারা এসব ফালতু জিনিস কিনছে, দেশী ব্রান্ডগুলো বেড়ে উঠছে। এতে আমার বা আপনার তো সমস্য হওয়ার কথা না।
আড়ং বয়কট করলে এইসব ক্রেতারা পাকিস্তানি ভারতীয় থ্রি পিস জাতীয় পন্যর দিকে ঝুকতে ড্রেসিডেল, শপার্স ওয়াল্ড,ভাসাবি ,জারা, নাবিলা ইত্যাদির দিকে ঝুকবে।

১২| ০৫ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৫

বলেছেন: বদলীর আদেশ স্থগিত এটাও কি ই-ফাইলিং ব্যবস্হার প্রভাব!!!


ঈদের শুভেচ্ছা।।

০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ঈদ মোবারক

১৩| ০৫ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:২২

মুক্তা নীল বলেছেন:
আড়ং আমাদের দেশীয় কাপড় ও অন্যান্য পণ্য সামগ্রীর ব্যবসা করে । আড়ং এ লোকসান নেই বরং লভ্যাংশ গতানুগতিক হারে বেশি। এই লভ্যাংশের টাকা তো আর বিদেশে পাচার হচ্ছে না। দেশের উন্নয়নে ব্র্যাক এর ভূমিকা এবং কর্মসংস্থান অনস্বীকার্য ।
আড়ং ৬ দিনের ব্যবধানে মূল্য দ্বিগুণ না করলেও পারতো। আড়ং এর বিরুদ্ধে এত ক্ষোভ বা বিতৃষ্ণা না দেখিয়ে যদি কোনো দুর্নীতি অনিয়ম থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে কথা বলাটাই উচিত। কিন্তু আড়ং এ বয়কট কেন? বয়কোট করলে তো পাকিস্তানি থ্রি পিস ও ভারতীয় পন্যকে করা উচিত ।
ড্রেসিডেল (D.D) তো একটা ডাকাত। অথচ শপার্স ওয়াল্ড,ভাসাবি ,জারা, নাবিলা বিশাল মূল্য হাকিয়ে নিচ্ছে কিছুই বলার নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.