নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আবারো শুরু হয়েছে অপপ্রচার, স্থুলভাবে

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৪৪

আবারো শুরু হয়েছে অপপ্রচার।
স্থুলভাবে অপপ্রচার।
"ফারাক্কা বাধের ১১৯টি সুইচ গেট খুলে দেওয়া হয়েছে"।

কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে শুখনো মৌশুম বাদে নর্মাল টাইমে বাধের গেইটগুলো খোলাই থাকে।

শুখনো মৌশুমে ফারাক্কা গেট বন্ধ থাকে ও নিয়ন্ত্রিত ভাবে পানি ছাড়া হয়।
এপ্রিল মে মাসে পানির ফ্লো দেখে থেকে ফারাক্কার সবগুলো গেইট খুলে দেয়া হয়। জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বাঁধের গেটগুলো মাষ্ট খোলা থাকবেই।

এরপরও বড় আকারের বন্যায় বিপুল পানির প্রবাহ গেট-ফেট কিছুই মানে না। ওভার ফ্লো হয়, মানে বাধের উপর দিয়ে পানি উপচে প্রবাহিত হয়।

ডিসেম্বর জানুয়ারীতে আবহাওয়ার অবস্থা পানির ফ্লো দেখে আবার ফারাক্কা গেট বন্ধ থাকে ও নিয়ন্ত্রিত ভাবে পানি ছাড়া হয়।
৪৫ বছর যাবৎ এভাবেই চলছে।

প্রথম আলো রিপোর্টেও হেডলাইন করেছে একটু চতুরতার সাথে (ফারাক্কার ১১৯ সুইচ গেট খোলা, হু হু করে ঢুকছে পানি)


ফারাক্কার গেট খুলে দেওয়ার কারণে রাজশাহীতে পদ্মার পানি বাড়ছে কি না, প্রথম আলোর - গতকাল ফারাক্কার কাছে রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, প্রতিবছরই জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত ফারাক্কা বাঁধের গেটগুলো খোলা থাকে।
এটি তাদের নিয়মিত ব্যবস্থাপনার একটি অংশ। প্রকৃতপক্ষে, কয়েক দিন ধরে গঙ্গা ও পদ্মা অববাহিকায় নিম্নচাপজনিত অতিবৃষ্টিতে পানি উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে উজানে ভারতে বিভিন্ন জেলায় এবং ভাটিতে বাংলাদেশে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বন্যা পরিস্থিতির উদ্ভব হলে তার জন্য সতর্কতা ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৩০

আমি তিতুমীর বলছি বলেছেন:



ফারক্কার বাঁধ আন্তজার্তিক নদী আইন অনুযায়ী বৈধ নাকি অবৈধ?

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আন্তজার্তিক নদী আইন অনুযায়ী ফারক্কা বাঁধ বৈধ নাকি অবৈধ?
আমার জানা নেই। তবে কিছুটা বৈধতা তো আছেই। তা না হলে তো মামলা হোত।
সেসব নিয়ে ভিন্ন ভাবে পোষ্ট দেয়া যায়।
আমি বলতে চেয়েছি মুলত দিনের পর দিন ক্রমাগত ভাবে প্রপাগান্ডা চলছেই। চলছে ফেক নিউজ।

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৬:৪৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: বিভিন্ন মিডিয়াতে একই নিউজ প্রচার করছে। সবাই কি মিথ্যাচার করছে??

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধরলে সবটাই মিথ্যা।
আমি বলতে চেয়েছি মুলত দিনের পর দিন ক্রমাগত ভাবে খবর কে অতিরঞ্জিত করে প্রপাগান্ডা চলছেই। চলছে ফেক নিউজ।
মুলধারার মিডিয়াগুলোও এখন থেকে খরচ করে স্পটে যেয়ে খবর সংগ্রহ করে না। সর্টকাটে ফেসবুক/অনলাইন মাধ্যম থেকে তথাকথিত সংবাদ কালেক্ট করছে।

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: ফারাক্কা বুঝি না। আমাদের দেশের অনেক অঞ্চলের নদীর পানি বেড়েছে। ফসলি জমি ডুবে গেছে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাইয়া। ফারাক্কার গেট ৬ মাস আগে থেকেই খোলা।
এখন মৌশুমি বন্যা ধেয়ে আসছে।
এই মৌশুমে আমাদের দেশের সব নদীর পানি বাড়ে। প্রতি বছরই ফসলি জমি ডুবে যায়।

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৮:৩৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: এইখানে অভিযোগ না করে প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা করেন

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যাক এসব যে ফেব্রিকেটেড নিউজ, ফেক নিউজ, প্রপাগান্ডা, এটুকু এডমিট করার জন্য ধন্যবাদ।

সরকারও মামলা করবে না। পত্রিকাগুলো চলতে হবে তো।
দেশের একটি বড় অংশ 'ভারত বিরোধী রিউমার' চোখ বন্ধ করে গোগ্রাসে খায়।

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভারত বাংলাদেশ রিউমারের জন্য বিখ্যাত দেশ। বাংলাদেশ - হিমালায় চীন ভারতের বেসিন এখানে বন্যা হওয়ার সম্ভবনা মৌসুমের সময় অগ্রগামী - দেশের মানুষ ৫০ বছরে কি শিখেছে? আর দৈনিক প্রথম আলো পড়লে মনে হতে পারে বাংলাদেশে গৃহযুদ্ধ সহ মঙ্গা বন্যা ১২ মাস লেগেই আছে - ষ্টুপিডের পত্রিকা একটা।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভারত বিরোধী রিউমারের খাদক বিখ্যাত দেশ।

কিছুদিন আগে পত্রিকা লিখেছে দূর্গা পুজা উপলক্ষে বাংলাদেশের সুভেচ্ছা! - ৫০০ টন ইলিশ যাচ্ছে ভারতে।
এ সংবাদ শোনা মাত্র শিবির-ছাগুকুলে - মহা কান্নাকাটি শুরু হয়ে গেল। প্রলাপ গালাগালি - পতি ভক্তি .. আসল জামাই .. ইত্যাদি ..
আসলে মুল খবরটি ছিল - বিনামুল্যে নয়। দেশের ৫ লাখ টন ইলিশ থেকে মাত্র ৫০০ টন ভারতে রপ্তানি অনুমতি দেয়া হয়েছে। পুজা উপলক্ষে। যে্টা ৭-৮ বছর বন্ধ ছিল।
এরপও থামে নি। আবারও প্রপাগান্ডা
পানির দরে মাত্র ৪০০টাকা কেজি দরে নাকি ইলিশ পাঠানো হয়েছে!
বাস্তবতা হচ্ছে ইলিশ রফতানি সরকার করছে না। ব্যাবসায়ীরা করছে।
ছাগুরা হিতাহিত জ্ঞান কমনসেন্সও হারিয়ে ফেলেছে। কোন ব্যাবসায়ী দের হাজার টাকায় মাছ কিনে ৪০০টাকা কেজি দরে রফতানি করে?
আসলে গা জ্বলে।

বাংলাদেশ লাখ লাখ টন চিংড়ি, চাপাতা, ৫৬ পদের ঔসধ-ফার্মাসিটিক্যাল বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করে যাচ্ছে তখন গা জ্বলে না।
কিন্তু ভারতীয় পিয়াজ চাবাইতে মজা লাগে!

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:২৫

আখ্যাত বলেছেন:
“ফারাক্কা” সেদেশের অভ্যন্তরীন ব্যাপার
এ প্রসঙ্গে অন্য কারো নাক নগলানো অত্যন্ত নিম্নমানে অভদ্রতা

৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: বাব্বাহ্! ভারতের ডিফেন্সে ল ইয়ার হাজির!


@জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বাঁধের গেটগুলো মাষ্ট খোলা থাকবেই।
_ মাস্ট না, খোলাটা নির্ভর করবে উজানে কতটা পানি আছে তার উপর। ফারাক্কা বাঁধের সামনে পানির উচ্চতা মাপার জন্য একটি রেকর্ডিং লেভেল থাকে যে এই পর্যন্ত পানি ধরে রাখলে বাঁধের কোন ক্ষতি হবে না। পানি ওই ডেঞ্জার লেভেল অতিক্রম করলেই তারা গেটগুলো একে একে খুলে দিয়ে পানি ছাড়তে থাকে(না হলে পুরো বাঁধ পানির তোড়ে ভেসে যাবার আশঙ্কা থাকে]


পানি উন্নয়ন বোর্ড বলেছে, দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে নদীর পানি বেড়ে যে বন্যা পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে, তার মূল কারণ অতিবর্ষণ; ফারাক্কা বাঁধ নয়। কিন্তু সত্যি হচ্ছে ফারাক্কা বাঁধের কারণে নদী তার স্বাভাবিক গতি আর নাব্যতা হারিয়ে ফেলছে। নদীর প্রবাহ কমে যাওয়ায় পলি জমতে জমতে নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে এতে নদীর খাড়িগুলোর পানি পরিবহণ ক্ষমতা কমে গেছে। এজন্য বন্যা ঠেকানো যাচ্ছে না। সেই সাথে ভাঙনও বাড়ছে।

বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী আর কাকে বলে!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী?

বিদ্যা-বুদ্ধি থেকেই বা লাভ কি!
বিদ্যার জাহাজেরা তো ইয়া লম্বা ইমরান বন্দনা পোষ্টও দিচ্ছে ..

সকল বিদ্যা যদি ফেক নিউজ তৈরিতে ব্যয় হয়, ফটোশপ করতে করতে চোখের যতি নষ্ট করে ফেলা হয়।
এর পর রাতে আমিন - আমিন সংখ্যা গননা শুরু .... 64K পর্যন্ত পৌছালো কি না ...

৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ ঠাকুরমাহমুদ, ঠিক বলেছেন প্রথম আলো একটা রাবিশ পত্রিকা। যেই দেশের উন্নয়ন গিয়ে ছুয়েছে কানাডা আম্রিকার উন্নয়নকে সেই দেশের পত্রিকা শুধু ছাপায় ফারাক্কা, ইলেশ পাচার, পেয়াজের মূল্যবৃদ্ধিসহ ১২মাস মঙ্গা বন্যার খবর!!! এই সব মিথ্যাচারের একটা বিহিত হওয়া প্রয়োজন। সপাদককে ঠিকমত সাইজ করলে দেখবেন যে এই সব মিথ্যাচার বন্ধ।

৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮

পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: আই স্যালুট ইউ ম্যান! এই লেভেলের দালালী করতেও হ্যাডম লাগে! কমিশন বাড়ায়ে দেন!

১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফারাক্কার গেইট খোলা বন্ধ করার দায়িত্ব আপনার হাতে নিয়ে নেন।

১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কোন আন্তর্জাতিক নদীর উপর কোন দেশ একক সিদ্ধান্তে বাঁধ দিতে পারে না। ফারাক্কা বাঁধ সম্পূর্ণ অবৈধ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোন দেশ একক সিদ্ধান্তে বাঁধ দিতে পারে না।
অবস্যই ফারাক্কা বাঁধ সম্পূর্ণ অবৈধ। কিন্তু এটা পাকিস্তান আমলেই নির্মিত হয়ে গেছে। বাংলাদেশের করার কিছুই ছিলনা।
সেসব অনেক কাহিনী।

কিন্তু হেনা ভাই, এখানে আমার বক্তব্য হলুদ মিডিয়া নিয়ে। স্টুপিড মেন্টালিটি নিয়ে।
চতুরতার সাথে মিথ্যা সংবাদ ছড়িয়ে দিয়ে দেশের আধাশিক্ষিত সাদাসিধা মানুষদের বোকা বানানো, উষ্কানি দেয়া ।

দেখুন মিডিয়াগুলো বলছে - ফারক্কার বাধ খুলে দেয়াতে দেশ বন্যাকবলিত।

বাস্তবতা হচ্ছে। সবাই জানে বর্ষা মৌসুমে বাঁধটি খোলাই থাকে। বাঁধ বন্ধ রাখলে ওভারফ্লো করবে। বাধের উপরে রেললাইন নষ্ট হয়ে যাবে। সাধারন কমনসেন্সের ব্যাপার।
আর প্রতি বছর এই বর্ষা মৌশুমে আমাদের দেশের সব নদীর পানি বাড়ে। বন্যা হয়। প্রতি বছরই কমবেশী ফসলি জমি ডুবে যায়।

১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ফারাক্কা বাঁধ ভেঙে দেওয়ার দাবি বিহারের মন্ত্রীর

মঙ্গলবার সঞ্জয় কুমার ঝা এই দাবি করেন। তিনি বলেন, ফারাক্কা বাঁধ ভেঙে দেওয়া হোক। নইলে বন্যার পানিনিষ্কাশনের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।

ভাই আপনি দাদাদের বাাঁচতে বৃথা চেষ্টাই করলেন। দেখেন তারাই বাঁধ ভেঙ্দে দিতে বলে!

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমারো দাবী। ফারাক্কা বাঁধ ভেঙে দেওয়া দরকার। ফারাক্কা বাঁধ ভেঙে দেওয়া হোক।
ভারতে অনেকেই বলছে ফারাক্কা বাঁধ দিয়ে ভারতে কারো উপকার হয়নি। হুগলি নদীরও কোন প্রবাহ বাড়েনি।

১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ভাইয়া। ফারাক্কার গেট ৬ মাস আগে থেকেই খোলা।
এখন মৌশুমি বন্যা ধেয়ে আসছে।
এই মৌশুমে আমাদের দেশের সব নদীর পানি বাড়ে। প্রতি বছরই ফসলি জমি ডুবে যায়।

প্রতি বছর এই অকাল বন্যার কারনে আমাদের দেশের ফসলের অনেক ক্ষতি হয়। সরকার কেন এর স্থায়ী সমাধানের ব্যবস্থা নেয় না।

১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: @ঢাবিয়ান ভাই এখন বাংলাদেশ স্থানীয় সময় ২৩১২ আমি আপনার মন্তব্য পড়ে হাসছি - হাসিটা দরকার ছিলো ধন্যবাদ। বিজ্ঞাপণ দেখার জন্য প্রথমআলো পত্রিকা আমাদের অফিসে রাখা হয় - কিন্তু খবরের জন্য এটি আসলেই একটি রিউমারে অসুস্থ পত্রিকা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.