নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাহলে ন্যায় ও সত্যের জায়গাটি কোথায় বাংলাদেশে?

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৪৩

তাহলে ন্যায় ও সত্যের জায়গাটি কোথায় বাংলাদেশে?
আইডি হ্যাক করে সাজানো মিথ্যা অভিযোগের একটি আয়োজন!
জালিয়াতি চিহ্নিত হল, উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে। এ নিয়ে একটা জিডিও হলো।

সবকিছু জেনেশুনে প্রশাসনকে বলা হলো, যেহেতু এই স্ক্রিনশট ভিন্ন মোবাইলের, তাই কটুক্তি জালিয়াতি করে তৈরি। ইতিমধ্য দুই জালিয়াত বা হ্যাকার আটক হয়েছে। মোটামোটি সব মিটমাট। তাই তারা (মোল্লারা) বললো আর সমাবেশ করা দরকার নেই, আগামীকালের সমাবেস হবে না।
কিন্তু পরদিন প্রতারনামূলক ভাবে সমাবেশ করা হলো! ঘিরে ফেলা হলো পুলিশ দলকে! মসজিদে আশ্রয়, ইটপাটকেল মারতে মারতে দরজা ভেংগে লাটিসোটা নিয়ে ...নিরুপায় পুলিশের কয়েক রাউন্ড গুলি .. এরপর পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করতে গিয়ে অনাকাংখিত ঘটনা।
কিন্তু এরপরও কথিত হুজুরদের প্রতারনা জালিয়াতি। নিহত দুজন গুলিতে নয় মাথায় আঘাত, মাথা থ্যাতলানো। তাই দাবি নিহতদের ময়নাতদন্ত করা চলবে না। হেফাজত আন্দলনের সময়ও দেখেছিলাম সমাবেশে অবস্থান কালে স্বাভাবিক মৃত্যুবরনকারি ৩টি লাশ দেড় দিন লুকিয়ে রাখা হয়েছিল, যাতে ক্র্যাকডাউন কালে নিহতের সংখা বেশী দেখানো যায়।

ভেবেছিলাম মিথ্যা স্ক্রিনশট ঘটনার সংশ্লিষ্টরা লজ্জিত অনুতপ্ত হবেন।
কিন্তু কিসের কি? উল্টো তারা সব জেনেশুনেও কথিত মহানবীর (দঃ) কটুক্তিকারী ইস্যুতে আন্দোলন চালিয়েই যাচ্ছেন! হুমকি দিচ্ছেন! একজন জনপ্রীয় ক্রিকেটারকেও দেখলাম বিশাল এখখান জেহাদি স্ট্যটাস! জ্বালাময়িতা বাড়াতে ৩ ৩ বার এডিটও করেছে! (এরপর মুল ঘটনা অনুধাবন করে ডিলিট) স্ক্রিনশট মিথ্যা জেনেও ঢাবির এক ছাত্র দেখলাম জেহাদি চেতনায় অন্ধ হয়ে নিজের গেঞ্জি পর্যন্ত ছিড়ে ফেলেছে!
চারিদিকে যেহাদের জয়গান দেখে গুহা থেকে উকিঝুকি দিয়ে অবশেষে বের হল বিএনপি নামের অসৎ দলটা!
হেফাজতও বের হয়েছে। বলে "কটুক্তি হয়েছে, বিপ্লবের ফাসি চাই"।

এভাবে যদি জেনেশুনে একটা মিথ্যার পিছনে চলে একটি দেশের মৌলভী সম্প্রদায়, ক্রিকেটাররা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা।
তাহলে সত্যের জায়গাটি কোথায় বাংলাদেশে?

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আলেমদের সমস্যা আছে, সেটা ১৯৭১ সাল থেকেই জানা ব্যাপার; এদের থেকে পরিস্কার জেনারেশন সৃষ্টির দায়িত্ব ছিলো শেখ হাসিনার; এদেরকে অপসংস্কৃতি থেকে বের করতে হবে, না হয়, এদের বোঝা টানতে গিয়ে জাতি অস্হিতিশীল থাকবে সব সময়।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা সেটাই।
আলেমদের সমস্যা আছে, সেটা ১৯৭১ সাল থেকেই ।
এদের কিছু উম্মাদ সমর্থকও আছে। একজন উচ্চশিক্ষিত গাধাকে দেখলাম বলছে - 'আল্লাহ-রসুলকে কটুক্তি করবে কেন'!

আমি বললাম ইহা তো কটুক্তি নয়, একটি ষড়যন্ত্র, ষড়যন্ত্র কারিদের আপনি কিছু বলেন না কেন?
সে বুকে থাবা দিয়ে বলে 'আমি একজন মুসলমান। কোন কটুক্তি সহ্য করা আমার ধর্ম সেখায় নি'।
আমি আর কিছু বলি নি।

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:৪০

কসমিক রোহান বলেছেন: দুর্গন্ধ দূর হয়ে সুঘ্রাণের আলো আসবে, যাস্ট অপেক্ষা...

৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৮:৩০

গেছো দাদা বলেছেন: জাতির দরকার শিক্ষা। শিক্ষা আনে চেতনা,চেতনা আনে বিপ্লব,বিপ্লব আনে মুক্তি।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শিক্ষা আনে চেতনা, চেতনা আনে বিপ্লব, বিপ্লব আনে মুক্তি।

জাতির দরকার সঠিক শিক্ষা।
আমাদের দেশে একটিই ভাষা। কিন্তু শিক্ষার মাধ্যম কতগুলো! দেখুন।

দেশ একটা, ভাষা একই, এরপরও শিক্ষার মাধ্যম কতগুলো।
উদ্ভট উটের পিঠে চলছে বাংলাদেশ?

১। প্রচলিত বাংলা মাধ্যম
২। ইংরেজি মাধ্যম
৩। বাংলা মাধ্যম - ইংলিশ ভার্শন (২০০৪ এ প্রবর্তিত)
৪। ক্যাডেট কলেজ - মিলিটারি ইংলিশ মাধ্যম
৫। মাদ্রাসা - ফার্সি মাধ্যম
৬। আলিয়া মাদ্রাসা - বাংলা মাধ্যম (এম্পিও। সরকারি টেক্সটবুক ও সিলেবাস)
৭। কওমি মাদ্রাসা, ফার্সি-উর্দু মাধ্যম
৮। কওমি মাদ্রাসা হাফিজিয়া আরবি-উর্দু মাধ্যম
৯। কওমি মাদ্রাসা, দেওবন্ধি/দারুল উলুম, ফার্সি-উর্দু -আরবি-বাংলা মাধ্যম।
১০ ক্যাডেট মাদ্রাসা, ইংরেজি-বাংলা মাধ্যম।

৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: What I cannot see is in infinitely more important than what I can see

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাই। আমি ইংরেজিতে একদম কাঁচা

৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:১৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যেখানে পুরো সমাজটাই পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, সেখানে 'ন্যায় আর সত্য' খুজছেন!! ভালো, খুজে দেখেন পান কি না! :P

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
"পুরো সমাজটাই পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে"
ভুয়া মফিজ ভাই এতদিন পর একটা ভুয়া কথা কইলেন।
পুরো সমাজ মোটেই পচে নি, তাহলে তো দেশ চলতো না।

অল্প কিছু মতলবি শয়তান নিজেদের দলের এজেন্ডা প্রতিষ্ঠার করতে এখানে সেখানে গ্যাঞ্জাম লাগানোর চেষ্টা করতেছে।
ইসলাম মিথ্যা সমর্থন করে না। কিন্তু এই শিবিরচক্রের কাছে মিথ্যাই প্রধান অস্ত্র।
এরা কিছুদিন আগে পদ্মাসেতুতে কল্লাকাটা গুজব ছড়িয়ে অনেক নিরিহ মানুষ হত্যা করেছে।
এর আগে একই রকম ভুয়া ফেবু লেখা লিখে রামু ও নাসিরনগরে বহু প্রানহানি অগ্নিসংযোগ লুন্ঠন চালিয়েছিল

৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এসব জিহাদী'র ফেসবুক দিয়ে ইন্টারনেট চালানো বন্ধ করা দরকার। বাংলাদেশে পর পর কয়েকটা ঘটনার পর নন-মুসলিমরা খামাখা এসব কাজ করার কথা না। বিষয়টা এতই সেনসিটিভ যে, স্বয়ং আওয়ামী লীগের মত ধর্ম নিরপেক্ষ(বিশেষ করে যারা ঐতিহ্য ভেঙে প্রধান বিচারপতিও হিন্দুদের মধ্য থেকে নিয়েছিলেন, বিভিন্ন সরকারী উচ্চপর্যায়ে তাদের নিয়োগের কথা নাই বা বললাম) দলের পক্ষেও এ বিষয়ে কঠোর হওয়া ছাড়া উপায় থাকে না।
নারায়ণঞ্জের সেলিম উসমান কানে না ধরালে ঐ শিক্ষক সেদিন মারাই যেতেন - এগুলো হিন্দু তথা অমুসলিমরাও বোঝে। তাহলে কে বা কারা এসব করছে, কী তার উদ্দেশ্য এসব খুঁজে বের করা দরকার। আর অবধারিত ভাবে এখন মুসলিম অপরাধীদেরও শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে...

৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আসলে তথাকথিত ফেসবুকার ও জালেমদের প্রচুর তৈল হয়েছে, এখনি সময় তৈল নিঃসরণ করতে হবে নচেৎ দেশে আরো বড় গন্ডগোল অপেক্ষা করছে।

৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০

মা.হাসান বলেছেন:
এই লিংকটি দেখুনঃ
https://www.ittefaq.com.bd/wholecountry/99197/পুলিশের-ছবি-ব্যবহার-করে-ফেসবুকে-পোস্ট-যুবক-গ্রেফতার

আমাদের পুলিশের এবং গোয়েন্দা বাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানো দরকার। মব হ্যান্ডেল করার জন্য বিশেষ ট্রেনিং দেয়া দরকার। যারা মারা গেছে-এরা ভালো লোক হোক আর খারাপ লোক- তাদের পরিবার-স্বজন আছে। সত্য যাই হোক না কেন, সম্ভাবনা বেশি যে এই স্বজন রা চিরকাল ঘটনার জন্য সরকারকেই দায় দেবে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পুলিশের সক্ষমতা এখন অনেক উন্নত হয়েছে।
রাজনৈতিক বাধা না থাকলে পুলিশ পারে না এমন কিছু নেই।
ইদানিং খবরগুলো দেখবেন খুনি ধর্ষনকারি দের ধরে আনার সক্ষমতার হার আনেকগুন বেড়েছে।

আর বাংলাদেশের দাংগা পুলিশের সক্ষমতা বিশ্বমানের চেয়েও অনেক উপরে।

দেখেন ওয়ালস্ট্রিট অবরোধকারিদের হটাতে প্রায় ৬ মাস লেগেছিল ।
তাহরির স্কোয়ার ২য় মুরসি সমর্থকদের হটাতে মাসব্যাপী পিটিয়েও হটাতে পারে নি। হাজারের উপর প্রানহানি


আর শাপলা চত্তরে এসবের চেয়ে দ্বিগুণের বড় মারমুখী সমাবেশ ১০ মিনিটে ছররাগুলি সাউন্ড গ্রেনেড আর লাঠিপেটাকরে খালি করতে পেরেছিল। নিহত খুব অল্প, ৩ জন, সারা ঢাকা নারায়ণগঞ্জ মিলে ৩১ জন নিহত মাত্র।

আর গত ২০১৪ নির্বাচনের আগে পরে ৩ মাসব্যাপি অগ্নিসন্ত্রাস অবোরোধ হরতাল চোরাগোপ্তা হামলা সম্পুর্ন নস্যাত করে দেশকে শান্ত কর্মমুখর করতে সক্ষম হয়।

ভোলার বোরহাউদ্দিনে ঘটনায় দাংগাপুলিশ ছিল না। ছিল থানা পুলিশ। সংখ্যায়ও কম ছিল।
হঠাত কোনঠাসা ঘেরাওয়ের ভেতর জীবন বাচাতে গুলি ছুড়ে।

৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: পুলিশের কি মিছিলে গুলি করার পারমিশন আছে? এই দেশের আইন কি বলে?

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কারো হুকুম ছাড়াই পুলিশের গুলি করার অধিকার আছে। পৃথিবীর সব পুলিশেরই আছে।
আমেরিকার মত সভ্য দেশেও পুলিশের গুলিতে প্রচুরসংখ্যক নিরিহ মানুষ মারা যায়।

আর আত্নরক্ষায় পুলিশ কেন সাধারণ ব্যক্তিও জীবন বাচাতে গুলি সহ যেকোনো পদ্ধতি অবলম্বন করার অধিকার আছে।
আলোচিত ঘটনায় এসপি টিএনও সহ পুলিশদের জীবন বিপন্ন ছিল। গুলি করেও বাচতে পারত না। কিছু ভাল স্থানীয় ধর্মীয় নেতারা বুক-পিঠ দিয়ে মানব বর্ম তৈরি করে ওদেরকে বাচিঁয়েছে।

১০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ভাই। আমি ইংরেজিতে একদম কাঁচা

এটা ভালো বলেছেন।
তবে বাংলায় কাঁচা হলে আমি মানবো না।

১১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১১

হায় চিল বলেছেন: আমরা সাংবাদিককে দেখেছি, কিভাবে পুলিশকে শিখিয়ে দেয় কি বলতে হবে। আমরা দেখেছি যখন মরহুম শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কোনো সত্য বা বাজে মন্তব্য যা তাদের পছন্দ নয়, তাদের শাস্থি দিতে। তাদের আইডি কখনো হ্যাক হয়না। হ্যাক হয় শুধু রাসুল(স)কে কটুক্টি করলে। সেটা কোনো বাধ বিবেচনা ছাড়াই একজন দেশের প্রধানমন্ত্রী বলে আইডি হ্যাক করে গুজব ছড়াচ্ছে। তাই মোল্রাদের গুলি করে মারতে হবে। এবং বলতে হবে পুলিশদের আক্রমণের কল্পকাহিনী। যাদের পরিবারের সদস্য পুলিশের দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছে তারা জানি কি যন্ত্রণা। আজ যদি কোনো মুসলমান দূর্গা বা অন্য কোনো কাল্পনিক দেবীর বিরুদ্ধে কোনো নোংরা উক্তি করে, যদি বলে দূর্গাকে তার স্বামী পুত্র বাবা সবাই ........ করেছিলো; তখন কোনো আইডি হ্যাক হবেনা। তখন মিছিল হবে, মোল্লাদের ধরা হবে, শাস্তি হবে। কারণ এটা ধর্ম রিরপেক্ষ রাষ্ট্র!
এখনে এক ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য জন্ম হয় আরকে ঘটনার।
আমরা দেখেছি, সাংবাদিকরা কিভাবে সত্যকে মিথ্যা, দিনকে রাত বানায়।
এক লোক বলেছিলো" বাংলাদেশের সাংবাদিরা ঠিক শুক্রানুর মত; লাখে একটা মানুষ হয়।
তবে সময় থেমে থাকেনা; একসময় সবার বিচার হবে।
(বি: দ্র:) আমার আইডি থেকে কোনো জনবান্ধব বা সরকার বিরোধি পোষ্ট হলে বুঝবেন যে আমার আইডি হ্যাক হয়েছে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটা নিয়ে এত সিরিয়াস হওয়ার কিছুনেই ।
যে কোন প্রেসব্রিফিং করার আগে সবসময় একটা প্রস্তুতি থাকে। আলোচনা হয় কি কি বলতে হবে। আর কথার মাঝে কথা ধরিয়ে দেয়া বা ভুল ধরে দেয়া এসব খুবই সাধারন ব্যাপার। হাসিনার বক্তৃতাকালেও দেখেছি পাস থেকে বা পেছন থেকে বলে সংসোধন করে দিচ্ছে। এতে মুল বক্তব্য বা মেসেজ কোন হেরফের হয় না।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গ্রামগঞ্জে, মফস্বলে কারো একাউন্ট হ্যাক, মানে পাসওয়ার্ড চুরি করা।
খুবই সহজ ব্যাপার।

এইসব মফস্বলের সহজ সরল লোকেরা অশিক্ষিত, স্বল্প শিক্ষিত। ফেসবুক ব্যাবহার জানে না। ফ্লেক্সি/মোবাইল দোকানদারদের মাধ্যমে ফেসবুক খুলে, পাসওয়ার্ড দোকানদাররাই জানে।
মাঝে মাঝে এমতিতেই দোকানে আসে - " বলে মেমরি কার্ডে কটা গান ঢুকিয়ে দেনতো .. আর দেখেন তো ফেসবুকে ছবিটা বসাইতে পারতেছিনা" তখন ফ্লেক্সিলোডার বলে পাসওয়ার্ড কন।
এই সমস্ত লোকদের পাসওয়ার্ড হাতানো নিমিসের ব্যাপার।

১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই, একটি সিনেমা দেখে না থাকলে দেখার অনুরোধ রইলো। অক্ষয় কুমার অভিনীত সিনেমার নাম রুস্তম

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: রেসলার সোহরাব-রুস্তম কাহিনি নাকি?

১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

হাসান কালবৈশাখী ভাই, ব্লগ মুক্তির শুভেচ্ছা নিবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.