নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm
মোটর সাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে মারা গেল ক্যামব্রিয়ানের ছাত্রী
মোটর সাইকেল থেকে পড়ে মারা পাঠাও নারী যাত্রি
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে আহত সেই ইডেনছাত্রী মারা গেছেন।
মোটর সাইকেল থেকে পড়ে গুরুতর আহত তরুনী
মোটর সাইকেল থেকে অটোর ধাক্কায় পড়ে মারা গেল মেডিকেলের ছাত্রী
এধরনের খবর প্রায় প্রতিদিনই দেখা যায় পত্রিকায় বা টিভি নিউজের স্ক্রলে।
বিজয় স্মরণীতে মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত (পরে মৃত) ইডেন মহিলা কলেজের ছাত্রী আকলিমা আকতার জুঁই (২৪)
আমাদের দেশের মেয়েরা মোটর বাইকের পেছনে দুপা একপাসে রেখে যেভাবে চালকের পেছনে বসে, তা আমাকে সব সময় আতংকিত করে। এখাতে থাকে মোবাইল বা পার্স, কাধে ব্যাগ চালকের দেহে যাতে টাচ কম লাগে বা না লাগে কোনভাবে নাজুকভাবে বসে থাকে। হার্ড ব্রেক করলে বা সামনে কোথাও হালকা ধাক্কা খেলেই পড়ে যাওয়ার সমুহ সম্ভাবনা। যা খুব রিস্কি মনে হয়।
বাংলাদেশে ইদানিং রাইডসেয়ারি মটর সাইকেল বেশ জনপ্রীয় হছে। রাইডসেয়ারি এ মহিলা যাত্রী দিন দিনই বাড়ছে।
শাড়ি বা সালোয়ার যাই পরে থাকুক না কেন, তারা মটরসাইকেল সিটের একদিকেই দুই পা ঝুলিয়ে রাখে । যে কোন হালকা ধাক্কায় এতে পেছন থেকে পড়ে যাওয়ার খুবই সম্ভাবনা থাকে। আর এভাবে বসলে বাইকের লোডও ইম্ব্যাল্যন্স হয়। বাইক চালাতে অসুবিধা হয়।
সংখ্যগরিষ্ঠ মানুষের বিকৃত ভাবনার কাছে আমাদের মেয়েরা অসহায়। বসার পদ্ধতি আবার কোন ক্ষেত্রে নিজেকে ভালো মেয়ে হিসেবেও উপস্থাপন করার মানসিকতা কাজ করে।
এভাবে পা ফাঁক করে বসলে মটরবাইক ট্রাফিক লাইটে থামলে পাশে বাসের জানালা থেকে কটু মন্তব্য টিজ করা এদেশে ফরজ হয়ে গেছে।
আমাদের সমাজ মেয়েদের দুই দিকে দুই পা দিয়ে বসাকে অশ্লীল মনে করে। সমাজের মানুষগুলার এই অসভ্য ও দায়িত্বহীন মিছে অশ্লীলতাবোধ আমাকে আহত করে।
তবে ইদানিং হেলমেট বাধতামুলক হওয়ায় ঢাকা শহরের অবস্থা একটু পরিবর্তন হচ্ছে। মহিলারা মটরসাইকেল চালাচ্ছে, রাইডসেয়ারিংএ চালাচ্ছে। এখন কিছু মেয়েদের বাইকের পিছনের সিটে দুই দিকে দুই পা দিয়ে বসতে দেখা যায়।
বাইকের পিছনে বসতে হলে উপযুক্ত পোষাকই পরিধান করা উচিত।
সালোয়ার/ট্রাউজার/প্যান্ট যেটাই পরুক পকেট থাকতে হবে, হাতে মোবাইল/পার্স রাখা যাবেনা, পকেটে। ব্যাগ ভালভাবে ঝুলিয়ে রাখতে হবে। ব্যাকপ্যাক হলে ভাল হয়। একহাতে সিটের নীচটা শক্ত ভাবে ধরে রাখতে হবে। আরেক হাত ফ্রি থাকতে পারে তবে বিপদের সময় চালককে ধরে ভারসাম্য বজায় রাখবে। বা সবসময় ধরে রাখবে।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
মূর্খদের কাছে জীবন গুরুত্বপূর্ন না। কেকি বলবে সেসব গুরুত্বপুর্ন।
রিক্সা,অটো রিক্সাতে ওড়না পেচিয়েও অনেকেই মারা গেছেন পঙ্গু হয়েছেন....
হ্যা সেটাই। ওড়না একটা ফালতু বাহুল্য একটি বস্ত্র। শুধু ভারতীয় উপমহাদেশ বাদে পৃথিবীর কোথাও নেই।
বুকের উপর ৩ পরত কাপড় থাকার পরও আবার আরেকটা কাপড় কি কারনে লাগে বুঝি না।
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১০
বাকপ্রবাস বলেছেন: কুসংস্কার মুক্ত এবং সচেতনতায় কমতে পারে দূর্ঘটনা।
ভাল পোষ্ট
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কুসংস্কার মুক্ত মন এবং সচেতনতায় ও সঠিক স্থানে সঠিক গিয়ার পরিধানে কমতে পারে দূর্ঘটনা
৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৭
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: খুবই দুঃখজনক
৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩১
সেজুতি_শিপু বলেছেন: সবকিছু যেন বিকৃতির হাতে বন্দী। সুন্দর সচেতনতামূলক লেখা। ধন্যবাদ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাইকের পিছনে বসতে হলে উপযুক্ত পোষাকই পরিধান করা উচিত।
সিটে দুই দিকে দুই পা দিয়ে পিঠ সোজা করে বসতে হবে
৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই, অনেকদিন দেখিনা আপনাকে।
৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮
রাশিয়া বলেছেন: এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজন বেশি বেশি মহিলা বাইকার। মহিলার গায়ের সাথে লাগতে মহিলা পুরুষ কারোরই সঙ্কোচ হবার কথা নয়। পাঠাও, উবার ওভাইদের এই ব্যাপারে নজর দেওয়া উচিত। বেশি বেশি মহিলা যাতে এই কাজে উদ্বুদ্ধ হয়, সেজন্য প্রমোশনাল প্রোগ্রাম ও ট্রেনিঙয়ের ব্যবস্থা করা উচিত।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অবস্যই আরো বেশি বেশি মহিলা বাইকার দরকার।
মেয়েদের বাইসাইকেলও চালানো দরকার, এপ ভিত্তিক বাইসাইকেল জনপ্রীয় করতে হবে।
ছেলে ছেলে হোক মেয়ে মেয়ে হোক ফিয়াসে না হলে গা ঘেষাঘেষি জিনিষটা সব দেশেই ইনডিসেন্ট।
সেফটির প্রয়োজনে যতটুকু দরকার ততটুকুই।
৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব বেশী প্রয়োজন না হলে মেয়েদের হুন্ডায় না উঠাই ভালো। হুন্ডা এক্সিডেন্ট বড় মারাত্মক। আর যারা নিজেরা চালান গতি কমিয়ে চালাতে অসুবিধা নাই ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উন্নতদেশে অবস্য রাইডসেয়ারি মটর সাইকেল এলাও করা হয় না।
সেফটি ও শীতের কারনে হয়তো।
পুর্ব এশিয়ার দেশে রাইডসেয়ারি বাইকের বিকল্প নেই।
বাংলাদেশে খুব বেশী প্রয়োজন না হলে মেয়েরা এমনিতেই রাইডসেয়ারি বাইকে চড়তে চায় না , বিপাকে পড়েই চড়ে।
৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মেয়েরা জন্মগত ভাবেই পুরুষদের চেয়ে
দূর্বল বিধায় তাদের মটর সাইকেলে ভ্রমনকে
নিরুৎসাহিত করা আবশ্যক।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটা কোনভাবেই পারবেন না।
হাজার হাজার মেয়ে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছে, কর্মজীবি মহিলাদের সংখা ক্রমাগত বাড়ছে।
জানজটে স্থবির ঢাকা শহরে সাইকেল ও মটরসাইকেল চিপাচাপা দিয়ে দ্রুত ছুটতে পারে। এরপরেও খুব বেশী প্রয়োজন না হলে মেয়েরা এমনিতেই রাইডসেয়ারি বাইকে চড়তে চায় না , বিপাকে পড়েই চড়ে।
৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫
সাইফ নাদির বলেছেন: বাইকে উঠতে মেয়েরা খুব পছন্দ করে। তবে মনে করি, যতটা সম্ভব বাইকে না উঠাই ভালো। উঠলেও খুব কেয়ারফুল থাকতে হবে, উদাসীন থাকা উচিত হবে না।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাইকে উঠতে মেয়েরা খুব পছন্দ করে। সত্য। তবে রাইডসেয়ারি বাইকে একদমই চড়তে চায় না।
অচেনা একটা লোকের পিছে বসে ঘামের গন্ধ কে শুকতে চায়? নিরুপায় হয়েই উঠতে হয়।
১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০১
হাবিব বলেছেন: মেয়েরা সচেতন হবে আশা করি।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:১৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
স্যার, আপনাকে ধন্যবাদ।
১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০২
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: মেয়েদের জন্য বাইকে ওঠা খুবই রিস্কি, গত বছর আমার কলিগের অন্তঃসত্তা স্ত্রী বাইক থেকে পড়ে মারা যায়,এ বিষয়ে গত বছর আমি একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। Click This Link
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:১২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার লেখাটি পড়লাম। আপনার কলিগের স্ত্রী হেলমেট পরিহিত ছিল কি না জানা গেলনা।
খুবই মর্মান্তিক, আজকাল মটর সাইকেল দুর্ঘটনা বেড়েই চলেছে। তরুণ বয়সের কারণেই হয়তো যত্র তত্র ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে।
একারনেই উন্নত দেশে তরুন বয়েসের গাড়ীচালকদের ইনশিউরেন্স প্রিমিয়াম প্রায় দ্বীগুন, এক্সিডেন্ট হিস্ট্রি থাকলে ৩ গুন পর্যন্ত।
১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মেয়েদের বাইকে চড়ার ব্যপারে গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। দুই দিকে পা দিয়েই বসা উচিত। তবে ওড়না নিয়ে আপনার মন্তব্যর সাথে একমত নই। রক্ষণশীল সমাজে শালীনতার জন্য ওড়নার দরকার আছে বৈকি! রাতারাতি সবাইকে উদার করা সম্ভব নয়। যদিও ওড়নার ব্যবহার অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক জায়গায় এখন আর নেই। তবুও ওড়না বিহীন সমাজ এখনও দৃষ্টিকটু...
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জেলাসহরে তো আছেই ইদানিং গ্রামে গঞ্জে অটোরিক্সা ও ব্যাটারি অটোরিক্সা প্রচুর চলছে।
হাজার হাজার মহিলা ওড়না চাকায় পেচিয়ে মারা যাচ্ছে। এরপরও কাউকে সচেতন হতে দেখি না।
শালীনতার জন্য ওড়না পরিধান করা হয় না, দির্ঘদিনের প্রথা হিসেবে লোকলজ্জার জন্যই পরা হয়।
অতচ ওড়না মুলত পশ্চিম ভারতীয় পোশাক।
এক সময়ে এই বাংলায় নারীদের পোশাক ছিল শুধু একটা কাচুলি। মানে মাত্র একপিস কাপড়, ব্লাউজও ছিল না। শাড়ী বলতে গামছা বা চাদোরের মত কিছু ১২ হাত না, ৮-১০ হাত। সেটাই কোন মতে সারা গায়ে পেচাতো পুরুষদেরও একপিস কাপড়, ধুতির মত নিম্নাঙ্গে পেচাতো, গা খালিই থাকতো। ধিরে ধিরে পশ্চিম ভারতীয় সালোয়ার কামিজ ওড়না পুর্ব ভারতের মধ্যবিত্ত বালিকাদের স্কুলড্রেস পরে তরুনিদের পোশাক হতে থাকে।
আপনার কথা ঠিক - ওড়না বিহীন সমাজ এখনও দৃষ্টিকটু।
তবে ওড়না কোন ইসলামি ড্রেস নয়। ভারতীয় উপমহাদেশ বাদে পৃথিবীর কোথাও ওড়না নেই।
নর্থ আমেরিকায় বেশীরভাগ ইরানি ও আরব মহিলারা অতিটাইট জিন্স/ট্রাউজার শুধু মাথাটাই ঢাকে। ওড়না নেই। যারা মাথা ঢাকেনা তাদের অন্য আমেরিকানদের থেকে আলাদা করা যায় না।
১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
চালকের সীটের পেছনে একটা হ্যান্ডল যোগ করতে হবে, যা ধরে বসবেন পেছনের আরোহী; আরোহীও চালকের মতো ২ পাশে পা রাখবেন।
মটর বাইকে করে শহরের মাঝে যাত্রী নেয়া নিষিদ্ধ করা উচিত।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সীটের পেছনে একটা হ্যান্ডল বা রেলিং যোগ করা কঠিন হবে। কারন সিটের নীচে তেমন হার্ড পয়েন্ট নেই যে ওয়েল্ডিং এ ধরবে। লাগালে টেকশই মজবুত না হওয়ার সম্ভাবনা।
তার চেয়ে ভিয়েতমান ও ইন্দোনেশীয়াতে দেখেছি ব্যাকরেষ্ট সহ সিট, যাত্রি সহজে হেলান দিয়ে স্টেবল ভাবে বসতে পারে।
১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: মেয়েরা কি ভাবে বসবে সেটা সমস্যা নয়। যে মেয়ে, যেভাবে বসে আরাম পায় সেভাবেই বসবে।
কিন্তু যিনি বাইক চালাবেন তার সর্তক থাকতে হবে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেয়েরা কি ভাবে বসবে সেটা অবস্যই এখন একটি বড় সমস্যা।
দুর্ঘটনায় অনেকে মারা যাচ্ছে সঠিক ভাবে না বসার কারনে। সবাইকে সিটের দুই দিকে দুই পা দিয়ে পিঠ সোজা করে বসতে হবে
১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫
ঢাকার লোক বলেছেন: বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় তুলে ধরেছেন । উন্নত বিশ্বে কোথাও মোটর সাইকেলে "ভাড়ায় যাত্রী" বহন করা হয় আমার জানা নেই। ঢাকায় প্রয়োজনের তাগিদে এর দরকার থাকতে পারে, তবে এ ধরনের মোটর সাইকেলে যাত্রী হাতে ধরে রাখতে পারে এমন বিশেষ ব্যবস্থা ( ডিভাইস ) যোগ করা যেতে পারে এবং তা ভাড়ায় যাত্রী বহন করতে হলে বাধ্যতামূলক করতে হবে । বসার ব্যাপারে পা দুই পশে দিয়ে বসাও বাধ্যতা মূলক করা দরকার । এ ছাড়া যারা এভাবে মোটর সাইকেলে যাবেন তারাও উপযুক্ত পোশাক পরে যাবেন যাতে কাপড়ে জড়িয়ে দুর্ঘটনা না ঘটে ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উন্নত বিশ্বে কোথাও মোটর সাইকেলে "ভাড়ায় যাত্রী" বহন করা এলাও করা হয় না।
তবে কিছু শহরের ভেতর এপ ভিত্তিক ব্যাটারি চালিত স্কুটি, ব্যাটারি চালিত সাইকেল বা সাধারন বাইসাইকেল পাওয়া যায়। এপে ভাড়া করে নিয়ে নিজেকেই চালাতে হয়। কাজ শেষে যাখানে ইচ্ছে পার্কিং করে চলে যায়, ভাড়া একাউন্ট থেকে কেটে নেয়।
১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ঢাকার লোক বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই দেখলাম আমার উপরের মন্তব্যের আগেই প্রায় একই মন্তব্য করেছেন ! ঢাকায় যেসব কোম্পানি মোটর সাইকেল অ্যাসেম্বল করেন তারা নিশ্চয় আলাদা এটাচ্মেন্ট হিসাবে এমন কোনো হ্যান্ডেল ডিজাইন করতে পারবেন; যারা ভাড়ায় যাত্রী বহন করার মানসে মোটর সাইকেল কিনবেন তারা অপশন হিসাবে কিনবেন ।
১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৬
স্বপ্নময় স্বপ্নের পথচারী বলেছেন: ভাই আমার বিবি নিকাব হাত মোজা পা মোজা বোরখা পড়ে সবসময় চলাফেরা করে | তাকে আমার বাইকে কিভাবে বসাবো | যদি একটু বলতেন |
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বোর্খা পরা লাগে কেন? বোর্খা কি ইসলামি পোষাক?
রসুল যুগে আরব মহিলারা কি বোর্খা পড়তো? মাত্র ২ পিস থান কাপড় দিয়ে শরীর পেচিয়ে রাখতো। অভিযাত মহিলারা আরো এক পিস কাপড় জড়াতো।
মক্কা বিজয়ের পর গণহারে মুসলমান হওয়া কাউকে পোশাক বদল করতে বলা হয় নি।
কোরান হাদিসে কোথাও মুখ সম্পুর্ন ঢাকতে বলা হয় নি। অন্তত যাতে চেনা যায় সেভাবে ঢাকতে স্পষ্ট ভাবে কোরানে লেখা আছে। তাঁবুর মত বিভৎস বোর্খা পরিধানের কথা কোথাও লেখা নেই।
এরপরও কেউ যদি শরীর বেশী ঢাকতে চায় সেটা তার অধিকার। সেটা তাঁবু পরিধান ছাড়াও ভালভাবে সম্ভব।
একটু ঢিলা প্যান্ট/ট্রাউজার, সার্ট বা ফুলহাতা গেঞ্জি পুরো শরীর ঢাকতে যতেষ্ট। মাথা বা চুল ঢাকার কথা লেখা নেই, এরপরো কেউ চাইলে একটা বেসবল হ্যাট উলটো করে পরলেই হয়ে যায়। এরপর আরো ঢাকতে চাইলে পাতলা হুডিওয়ালা জ্যাকেট জিপার লাগালেই ১১০% ঢাকা হয়ে যাবে গ্যারান্টি। এখন মটরসাইকেল বা উট যেটাতেই চড়েন কোন সমস্যা নেই।
হাতমুজা পড়েন সমস্যা নেই, তবে মুখ ঢাকবেন না। কোরানে স্পষ্ট ভাবে নিষেধ আছে।
১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
@স্বপ্নময় স্বপ্নের পথচারী বলেছেন, "ভাই আমার বিবি নিকাব হাত মোজা পা মোজা বোরখা পড়ে সবসময় চলাফেরা করে | তাকে আমার বাইকে কিভাবে বসাবো | "
-আপনার স্ত্রীর যাতায়াতের জন্য একটা উট কেনার কথা ভেবে দেখতে পারেন।
১৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৫১
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাইকের পিছনে বসতে হলে উপযুক্ত পোষাকই পরিধান করা উচিত।
..................................................................................................
একটি কারন বটে, তবে
আমাদের দেশের সামজিক ও আর্থিক অবস্হা বিবেচনা করে আরও সিদ্বান্ত নেয়া উচিৎ ।
এই মটর বাইকে উঠে প্রথম তীব্র সমালোচনায় পড়ে ছিলেন , শামীম সিকদার
তখন অনেক মহিলাকে দেখেছি অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে ।
তখন তিনি এই কাজটি করে ছিলেন জিদের বশে দু:সাহসিক কাজ, যা অন্য নারীরা
চিন্তাও করতনা ।
এখন সময়ের পরিবর্তন ঘটেছে, জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে ঢাকা বা চট্টগ্রামের মেয়েরা মটর বাইক শেয়ারিং করে ।
এই পরিবর্তনের সাথে সাথে আমাদের মন-মানসিকতার কতটুকু পরিবর্তন ঘটেছে তাও বিবচেনা করতে হবে ।
মটর বাইক শেয়ারিং করে আমি দেখেছি, পিছনে বসা যাত্রীর কোন সাপোর্ট থাকে না, সেক্ষেত্রে চালক যদি খুব দ্রুত
চালায় বা আনাড়ী হয় তবে সমূহ বিপদ ।
মটর বাইক শেয়ারিং বা মেয়েদের মটর বাইক শেয়ারিং আমি প্রথম দেখি থাইল্যান্ডে সম্ভবত ৪/৫ বৎসর আগেই ।
সেখানে বাইক চালকরা অত্যন্ত দক্ষ এবং আলাদা পোষাক পড়তে হয়, যেন যাত্রী বুঝতে পারে তার চালক দক্ষ এবং
রাইড শেয়ারিং নিরাপদ হবে । সেখানের মেয়েরা প্যান্ট সার্ট পড়া স্মার্ট এর্ং নির্ভাবনায় চলে, রাত ১২টার পরও তাদের
মটর বাইক শেয়ারিং করতে দেখেছি ।
======================================================================
উপরোক্ত বক্তব্য আলোকে আমার চিন্তা ভাবনা :
১) যে কোন চালককে রাইড শেয়ারিং এর নীতি মালায় আসতে হবে ।
২) চালককে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে এবং নির্ধারিত পোষাক পড়ে মটর বাইক চালাতে হবে ।
৩) মটর বাইক চালকের নির্দিষ্ট একটি নম্বর থাকবে যা দিয়ে যে কোন সময়ে শনাক্ত করা যাবে ।
৪) রাইড শেয়ারিং সময়ে যাত্রীর পোষাক "উপযুক্ত মানের" হতে হবে ।
৫) রাইড শেয়ারিং মটর বাইক সমূহ নির্ধারিত মানের হতে হবে । যেমন, পিছনে শক্ত কেরিয়ার থাকবে,
নীচে পা রাখার ব্যবস্হা থাকবে,চালকের পরিধানে বিশেষ ধরনের জ্যাকেট থাকবে, যার পিছনে
ধরার মত ব্যবস্হা থাকবে, অথবা সিট বেল্টের ব্যবস্হা থাকবে ।
৬) উভয়ের হেলমেট পড়া বাধ্যতা মূলক থাকবে । ( বর্তমানে ৮০% তা পালন করছে )
৭) বাইকের ফিটনেস বাধ্যতামূলক এবং ৩ মাস অন্তর অন্তর পরীক্ষা করতে হবে ।
( বাইকের ত্রুটির কারনে দুর্ঘটনা বেশী ঘটে )
৮) মটর বাইক শেয়ারিং সময়ে শহরের মধ্যে ৫০ এবং শহরের বাহিরে ৮০ এর উর্ধে চালানো যাবে না ।
==================================================================
..................................................... নইলে মৃত্যু ঝুঁকি থাকবেই .......................................................
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।
আপনার পোষ্টটি পড়েছি, সময়ভাবে কমেন্ট করতে পারি নি। একটু পরে আসছি।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার চিন্তা ভাবনা অনেকটা আমার মতই।
আপনি ভালভাবে গুছিয়ে লিখেছেন।
যেহেতু বার বার দুর্ঘটনা ঘটছে, মেয়েরা কি ভাবে বসবে সেটা অবস্যই এখন একটি গুরুত্বপুর্ন। বিশেষ করে 'উবার' 'পাঠাও' ইত্যাদি রাইডশেয়ারিং বাইকে। দুর্ঘটনায় অনেকে মারা যাচ্ছে সঠিক ভাবে না বসার কারনে। সবাইকে সিটের দুই দিকে দুই পা দিয়ে পিঠ সোজা করে বসতে হবে, পেছনে সিটরেষ্ট থাকলে ভাল, পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কম।
এ ধরনের সিট রেষ্ট অনেকটা নিরাপদ হতে পারে বলে আমার মনে হচ্ছে।
২০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: সবার মন্তব্য গুলো ভালো লাগলো।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ। রাজীব নুর ভাই।
আপনি কমেন্ট করার পরও পোষ্টে মনযোগ ধরে রাখেন। কমেন্টগুলো পড়েন। যেটা আমিও পারি না।
এজন্য আপনাকে ভাল লাগে।
২১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী ভাই,
মটর সাইকেলে একটি মেয়ে যেভাবে বসে নিরাপদ মনে করবেন সেভাবে বসবেন। কে কি বললো তা নিয়ে মেয়েদের ভাবনার প্রয়োজন নেই, ভাবা উচিত ও নয়। তবে নিজের নিরাপত্তার দিকটি যাত্রীর ভেবে নিতে হবে নিজ দায়িত্বে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঠাকুরমাহমুদ ভাই।
মটর সাইকেলে একটি মেয়ে যেভাবে বসে নিরাপদ মনে করবেন সেভাবে বসবেন।
আপনার ভাবনা সঠিক। সেটা নিজস্ব বাইকে নিকটজনের পেছেনে। যেভাবে ইচ্ছে বসুক নিরাপত্তার প্রয়োজনে চালককে তথা প্রিয়জনকে জাবরাইয়া ধরে রাখতে পারে। তাই নিরাপদ।
কিন্তু সমস্য হচ্ছে ভাড়ায় চালিত বাইকে।
ইদানিং 'উবার' 'পাঠাও' ইত্যাদি রাইডশেয়ারিং বাইক জানজটে অপেক্ষাকৃত দ্রুত চলতে পারে বিধায় জনপ্রিয় হচ্ছে।
প্রচুর মহিলা যাত্রী উঠছে , কিন্তু সঠিক ভাবে বসছেও না, ঘামে ভেজা অচেনা চালককে ধরছেও না। উপরন্তু একদিকে দুই পা ঝুলিয়ে নাজুক অবস্থা কিছুই না ধরে ব্যালেন্স রাখতে পারছে না। সামাজিক বাধার কারনে এভাবে বসতে হচ্ছে। প্রায়ই পড়ে আহত হচ্ছে, মারা যাচ্ছে। তুচ্ছ কারনে মেয়ে যাত্রিরা মারা যাচ্ছে পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে সে কারনেই ভাবলাম কিছু একটা লিখি।
২২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: বাইকের পিছনে যেভাবে বসলে নিজে স্বাচ্ছন্দবোধ করবেন সেভাবেই বসা উত্তম।
আমাদের সমাজ তা ভালো চোখে দেখে না
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:১৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ব্যাস্ত রাজপথে চলন্ত বাইকে যেনতেন ভাবে বসে আত্নহত্যা করার অধিকার রাষ্ট্র কাউ কে দে না।
২৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হাসান ভাই আমার কলিগের স্ত্রী হেলমেট পরা ছিলেন কিন্তু একদিকে পা দিয়ে বসে থাকার কারণে অল্প সংঘর্ষে পড়ে যান, অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার কারণে প্রচুর ব্লিডিং হয় এবং অনাগত সন্তানসহ ইন্তেকাল করেন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:২৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
খুবই কষ্টের খুবই বেদনার।
ভদ্রমহিলা সঠিকভাবে সিটে বসলে হাত ফ্রী রেখে, অন্তত জীবনটা বাচতো। হেডঅন সংঘর্ষে চালক স্বামী এয়ারব্যাগ হিসেবে কাজ করতো। ভূপাতিত হওয়ার আগে স্বামীকে জাপটে ধরে পতন গতি কিছু হলেও কমতো।
সবাইকে সতর্ক হতে হবে।
ধন্যবাদ।
২৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৫
এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: এই পোস্টে কিছু ননসেন্স কমেন্ট দেখছি। এটাই সামু ও বাংলাদেশের অবস্থা।
গুড পোষ্ট।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৩১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
চাদগাজী সবসময়ই উদ্ভট করে আসছে। ব্লগে মোটামুটি সবাই মেনে নিছে।
পোষ্ট ভালো লেগেছে জেনে ভাল লাগলো।
ধন্যবাদ।
২৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬
স্বপ্নময় স্বপ্নের পথচারী বলেছেন: চাদগাজি উটে করে আপনাকে নিয়ে হাওয়া খাবো
২৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩
নতুন বলেছেন: গত বছর আমিও উবার,পাঠাও ব্যবহার করেছিলাম।
* চালকের ব্যবহার ভালোই ছিলো।
* চালক রাস্তা ভালো চিনতেন, অলিগলি দিয়ে অল্পসময়ে আমাকে পৌছে দিয়েছিলেন।
কিন্তু ঢাকার রাস্তায় দূঘটনার ঝুকি বেশি কারন ট্রাফিক আইন না মানা এবং সবাই দ্রুতগতিতে চালানো।
এই সব মটর সাইকেলের গতি নিদ্ধারন করে দেওয়া উচিত। যেন তারা ৭০ কিমি এর বেশি দ্রুত গতিতে না চালান... ৮০ এর উপরে গেলে মটরসাইকেলের উপরে নিয়ন্ত্রন খুবই কমে যায়।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৩২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা সেটাই।
জানজটে স্থবির ঢাকা শহরে সাইকেল ও মটরসাইকেল চিপাচাপা দিয়ে দ্রুত ছুটতে পারে। এমনিতেই শহরের ভেতরে খুব একটা স্পিড দিতে পারে না। গড়ে ৩০ ৪০ স্পিডে চলতে পারলেই অন্যান্ন বাহনের চেয়ে অনেক আগে পৌছতে পারে
২৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যেটার যেই নিয়ম সেটাই মেনে চলা উচিৎ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৪৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সঠিক বলেছেন মাইদুল ভাই।
যেহেতু বার বার দুর্ঘটনা ঘটছে, মেয়েরা কি ভাবে বসবে সেটা অবস্যই এখন গুরুত্বপুর্ন।
বিশেষ করে 'উবার' 'পাঠাও' ইত্যাদি রাইডশেয়ারিং বাইকে। দুর্ঘটনায় অনেকে মারা যাচ্ছে সঠিক ভাবে না বসার কারনে। সবাইকে সিটের দুই দিকে দুই পা দিয়ে পিঠ সোজা করে একহাত সিটের নিচিটা ধরে সোজা হয়ে বসতে হবে।
২৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৩
ফয়সাল রকি বলেছেন: অনেক নারী যাত্রীকে খুবই কনফিডেন্সের সাথে একপাশে পা দিয়ে বসতে দেখেছি। কাজেই এক পাশে পা দেয়া বা দুই পাশে দেয়া কিংবা পোষাক বড় ইস্যু না, বড় কথা হলো নারীরা যারা মোটরবাইকের পেছনে বসছেন তাদের সচেতনতা দরকার পাশাপাশি অভ্যাস দরকার। আরেকটা কথা, চালক তো অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ সবক্ষেত্রেই।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অনেক নারী খুবই কনফিডেন্সের সাথে একপাশে দুই পা দিয়ে বসে। সেটা নিজেদের বাইকে।
মটর সাইকেলে একটি মেয়ে যেভাবে বসে নিরাপদ মনে করবেন সেভাবে বসবেন।নিজস্ব বাইকে নিকটজনের পেছেনে। প্রয়োজনে চালককে তথা প্রিয়জনকে জাপ্টে ধরে রাখতে পারে। তাই কফফিডেন্ট, নিরাপদ।
আমার পোস্ট ভাড়ায় চালিত বাইক নিয়ে। একজন নারী যেহেতু চালককে জাপ্টে ধরতে পারে না, তাই সঠিকভাবে বসা উচিৎ।
২৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৬
কামরুননাহার কলি বলেছেন: বহুযুগ আগে আমাদের নবী হযরত মোহাম্মদ ( সাঃ) এর মা আমেনা ( রাঃ) তিনি উটের পিঠে চড়ে তার স্বামীর কবর দেখতে গিয়েছিলেন। আমাদের নবী হযরত মোহাম্মদ ( সাঃ) এর স্ত্রী উটের পিঠে চড়ে যুদ্ধ করেছেন। আর আজকের যুগে আমাদের দেশের মেয়েরা মোটরসাইকেল আর সাইকেল চালালের সব কাপুরুষ-সুপুরুষ আর মা বোন দের চোখ বড় বড় হয়ে যায়। বলে কি না - এ মা মেয়েরা এটা চালাই ওমা মেয়েরা কি ভাবে চালায় এটা।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা সেটাই।
রসুল যুগ নবী হযরত মোহাম্মদ ( সাঃ) আমলে সবাই ধর্মীয় বিধিনিষেধের ব্যাপারে অনেক উদার ছিলেন।
বর্তমানে ইসলাম শতধা বিভক্ত হয়ে কট্টরপন্থীরা হাংগামা করে জংগিপনা করে নিরিহ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের বিভ্রান্ত করে যাছে
৩০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো একটি বিষয় তুলে ধরেছেন প্রিয় হাসান ভাই। নিজে বাইক চালানোর সময় দেখেছি পিছনে এক দিকে পা দিয়ে বসার চেয়ে দুই দিকে পা দিয়ে বাসা অবস্থায় গাড়ি চালানো অনেক সুবিধাজনক বা নিরাপদ বটে। কিন্তু লোকে দেখলে কি বলবে এই ভয়ে প্রায় সবক্ষেত্রে পিছনের আরোহীকে এক দিকে পা দিয়ে বসতে সম্মতি দিতে হয়। কাজেই গাড়ি চালানোর সময় নিজের নিরাপত্তার কথা না ভেবে শুধুমাত্র অন্যের কাছে সমালোচিত হওয়ার আশঙ্কায় আমরা হামেশাই নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনি এবং দুর্ঘটনার কবলে পড়ি।
তবে এদিক দিয়ে অনেক নিরাপদ বরং শহরে বাইক আরোহী কম বয়সী ছেলে-মেয়ে গুলি।ওরা পারিপার্শ্বিকতাকে তুচ্ছ জ্ঞান করে যেভাবে দুদিকে পা দিয়ে বসে হুশ করে পাশ দিয়ে ছুটে যায় তা আমাদের মত ঘুন ধরা মানসিকতাকে থোয়াই কেয়ার করলেও ওদের তীব্র গতির জন্য অনেকটা নিরাপদ বৈকি।
শুভেচ্ছা নিয়েন।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পদাতিক চৌধুরি দাদা
মটরসাইকেল দুর্ঘটনা বেশী হচ্ছে।
মেয়েরা কি ভাবে বসবে সেটা অবস্যই এখন গুরুত্বপুর্ন।
নিজস্ব বাইকে সমস্যা না হলেও রাইডশেয়ারিং বাইকে এক্সিডেন্ট বেশী হচ্ছে। জানি না কলকাতায় মটরসাইকেলে রাইডশেয়ারিং ব্যাবস্থা আছে কি না। পশ্চিমবঙ্গের মেয়েরা কিভাবে বসে বাইকে?
আমাদের দেশে বিশেষ করে 'উবার' 'পাঠাও' ইত্যাদি রাইডশেয়ারিং বাইকে দুর্ঘটনায় মারা যাচ্ছে অনেকেই সঠিক ভাবে না বসার কারনে।
সবাইকে সিটের দুই দিকে দুই পা দিয়ে পিঠ সোজা করে বসতে হবে একহাতে সিটের নীচটা ধরে।, পেছনে সিটরেষ্ট থাকলে ভাল, পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কম।
৩১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১০
স্বপ্নময় স্বপ্নের পথচারী বলেছেন: ভাই হাসান কালবৈশাখী | অনুগ্রহ করে বলবেন চেহারা প্রদর্শন করা কোন আয়াতে নিষেধ আছে | আর চুল প্রদর্শন করা তো কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ | আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা কি জানেন ? আমরা ইসলাম আমাদের নিজেদের মতো করে বানিয়ে নিয়েছি | আমরা ডাক্তার এর পরামর্শ ছাড়া চিকিৎসা করি না | কিন্তু আলেমদের কাছে কোনো কিছু না জিজ্ঞাসা করে নিজে থেকেই ইসলামের বিশেষজ্ঞ হয়ে বসে থাকি | ঘরে বসে বসে ডাক্তারি বই বা ইঞ্জিনিয়ারিং বই পরে কেউ যেমন কখনো ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হতে পারে না তেমনি ভাবে শুধু ঘরে বসে কুরআন ও হাদিস পরে কেউ আলেম হতে পারে না | জীবনে একজন শিক্ষকের প্রয়োজন অবশ্যই হয় | সুতরাং সঠিক ভাবে জানুন বুঝুন এবং একজন ভালো আলেম এর কাছ থেকে যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে জানুন দেখবেন নিজের অনেক অজ্ঞতা দূর হয়ে গেছে | ভুলভাল হাদিস ও আয়াত বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না কারণ এটা শয়তান এর কাজ | সামান্য কঠিন কোনো বিষয় দেখলেই আমরা সেটাকে ইসলামের থেকে দূরে সরানোর ফিকির খুঁজি | অথচ আল্লাহ সুব্হানাহুয়াতালা আমাদের সাধ্যের বাইরে কোনো নির্দেশনা দেন নি |
আমার কোথায় কোনো কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমাকে ভুল বুঝবেন না, আমি নাস্তিক নই। মুসলমান।
পবিত্র কোরানে চুল ঢাকার কোন আদেশ খুজে পাই নি, আপনি কোথায় পেলেন জানাবেন।
সূরা আহযাব ২৫:৫৯ আয়াত
﴿يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِّأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاءِ الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِن جَلَابِيبِهِنَّ ۚ ذَٰلِكَ أَدْنَىٰ أَن يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ ۗ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا﴾
"হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন,
তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়।
এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে কষ্ট দেয়া হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু"।
নবুওয়াত যুগের নিকটবর্তী কালের প্রধান মুফাসসিরগণ ও বর্তমান আলেমগন এর এ অর্থই বর্ণনা করেন।
(আরবী ভাষায় জিলবাব বলা হয় বড় চাদরকে। আর ইদন শব্দের আসল মানে হচ্ছে নিকটবর্তী করা ও ঢেকে নেয়া বা "জড়িয়ে নেয়া" বিভ্রান্তির কোন কারন নেই।)
এখানে তাদের পরিধানের (তৎকালিন চাদর জাতীয় পোষাক) কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নিতে বলা হয়েছে,
যে কাপড় পরিধান করা আছে সেই কাপড় থেকেই টেনে ঢাকতে বলা হয়েছে।
এখানে পরিষ্কার ভাবে সব বলা হয়েছে আলাদা কোন চাদর, তাঁবু, হেজাব, বোরখা চাপিয়ে দিয়ে কষ্ট দিতে বলেনি। কাপড় তখন এত সস্তা ছিলনা। আলাদা ওড়না চাদর লাগলে অবস্যই উল্লেখ থাকতো।
চেহারা দেখা যায় ও চেনা যায় এমন ভাবে কষ্ট না দিয়ে, আলাদা কাপড় না দিয়ে যে কাপড়ে আছে তা দিয়েই মাথায় কাপড় দিতে সুনির্দিষ্ট ভাবেই বলা হয়েছে। আর কিছু বলে নি।
সবকিছু পরিষ্কার ভাবেই লেখা আছে কিন্তু মোল্লারা এসবের বিভ্রান্তিকর ভাবে অনুবাদ করে নিজস্ব ব্যাখ্যা দেয়।
হাদিস দিয়ে কোরানের আয়াত উলটানো জায় না। কোরান সবার উপরে।
কোনকিছু নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন নবিজি নিজেই।
ধন্যবাদ।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ওড়না আমাদের দেশের কালচার না, ইসলামী পোষাকও না। ভারতীয়। রাজস্থান, গুজরা্ শিন্ধু, ও মহারাষ্ট্র এলাকার কালচার।
বুকের উপর ৩ পরত কাপড় থাকার পরও আবার আরেকটা কাপড় কি কারনে লাগবে?
শালীনতার জন্য ওড়না পরিধান করা হয় না, দির্ঘদিনের প্রথা হিসেবে লোকলজ্জার জন্যই পরা হয়।
অতচ ওড়না মুলত পশ্চিম ভারতীয় পোশাক।
এক সময়ে এই বাংলায় নারীদের পোশাক ছিল শুধু একটা কাচুলি। মানে মাত্র একপিস কাপড়, ব্লাউজও ছিল না। শাড়ী বলতে গামছা বা চাদোরের মত কিছু ১২ হাত না, ৮-১০ হাত। সেটাই কোন মতে সারা গায়ে পেচাতো পুরুষদেরও একপিস কাপড়, ধুতির মত নিম্নাঙ্গে পেচাতো, গা খালিই থাকতো। ধিরে ধিরে পশ্চিম ভারতীয় সালোয়ার কামিজ ওড়না পুর্ব ভারতের মধ্যবিত্ত বালিকাদের স্কুলড্রেস পরে তরুনিদের পোশাক হতে থাকে।
তবে ওড়না কোন ইসলামি ড্রেস নয়। ভারতীয় উপমহাদেশ বাদে পৃথিবীর কোথাও ওড়না নেই।
লেবানন, জর্ডন আরব আমিরাতের শহরে ও নর্থ আমেরিকায় বেশীরভাগ ইরানি ও আরব ও ফিলিস্তিনি মহিলারা টাইট জিন্স/ট্রাউজার এর সাথে শুধু মাথাটাই ঢাকে। অনেকে আংশিক বা ঢাকেনা। কোথাও ওড়না নেই।
তবে ওড়না বিহীন সমাজ আমাদের দেশে এখনও কিছুটা দৃষ্টিকটু , কিন্তু আরবরা উদার হতে পারলে আমরা পারবোনা কেন?।
৩২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২০
স্বপ্নময় স্বপ্নের পথচারী বলেছেন: আমরা সারাজীবন সিরাতুল মুস্তাকিম এর পথে চলতে চাই | অথচ বিধর্মীদের বাঁকানো পথের মাঝে সেটা খুঁজে পাই | যে পথে গেলে দিন দুনিয়া দুটোই অন্ধকার | একটা কথা মনে রাখবেন চকচক করিলেই সোনা হয়না | তেমনি ভাবে তাদের পথ আপনার কাছে সবচেয়ে ভালো মনে হতে পারে | কিন্তু আল্লাহর সরল পথের চেয়ে ভালো কোনো পথ নেই | এটা শপথ করে বলা | মডারেট মুসলিম এর মানে যদি হয় কিছু স্বীকার করব আর কিছু করবো না মানে কিছু মানব আর কিছু মানব না | তাহলে সে কি আর মুসলিম থাকে ? সে তো কাফের হয়ে যায় | অর্থাৎ শয়তানের পূজারী হয়ে যায়
৩৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:০৩
এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: চাঁদগাজী না। উনি কি সেটা আমি জানি।
নূর মোহাম্মদ নূরু এর মত ব্যক্তিরা বাংলাদেশে যতদিন থাকবে, ততদিন বাংলাদেশ এখন যে অবস্থায় আছে, দিনে দিনে আর খারাপ অবস্থায় যাবে।
আরেকজন দেখলাম, মেয়ে ড্রাইভারদের গায়ে লাগাতে ছেলেদের অসঙ্কোচের কথা বললেন। এদের কি আত্মসম্মান বলতে কিছু নাই? এধরণের গারবেজ কমেন্ট করে।
আর কয়েকজন মনে হচ্ছে, মা, বোন, স্ত্রী মরতে দেখতে রাজী আছে, কিন্তু দুই পা দুই পাশে দিয়ে বসলে তাদের মান সম্মান যাবে।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ এলিয়ানা সিম্পসন।
আপনি শাণিত ব্রেনের একজন। জিনিষটা ধরে ফেলেছেন।
মেয়ে ড্রাইভারদের গায়ে লাগাতে ... ঊঁহ ... কি অসুস্থ মানসিকতা!
এরাই এখন মিথিলাকে নিয়ে বাজে পোষ্ট দিচ্ছে।
ধর্মিয় ও পশ্চাতপদ সামাজিক কুসংস্কারে অন্ধ হয়ে মা, বোন, স্ত্রী মরতে দেখতে রাজী আছে,তবু দুই পা দুই পাশে দিয়ে বসবে। নিজের ও ট্রাফিকের সেফটি বিপন্ন করবে।
৩৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশে মোটর সাইকেলের পেছনের যাত্রী হিসেবে মহিলারা যেভাবে বসে সেটা বিপদজনক একটি বসা।
এভাবে অনেক মানুষ মারা গেছেন এবং ভবিষ্যতেও মারা যাবেন।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই।
মটরসাইকেল দুর্ঘটনায় বর্তমানে বেশী মারা যাচ্ছে।
মেয়েরা কি ভাবে হোন্ডায় বসবে সেটা অবস্যই এখন গুরুত্বপুর্ন।
নিজস্ব বাইকে সমস্যা না হলেও রাইডশেয়ারিং বাইকে ভুলভাবে বসায় এক্সিডেন্ট বেশী হচ্ছে।
আমাদের দেশে বিশেষ করে 'উবার' 'পাঠাও' ইত্যাদি রাইডশেয়ারিং বাইকে দুর্ঘটনায় মারা যাচ্ছে অনেকেই শুধুমাত্র সঠিক ভাবে না বসার কারনে।
সবাইকে সিটের দুই দিকে দুই পা দিয়ে পিঠ সোজা করে বসতে হবে একহাতে সিটের নীচটা ধরে।, পেছনে সিটরেষ্ট থাকলে ভাল, পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কম।
ধন্যবাদ।
৩৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪২
জাহিদ হাসান বলেছেন: মরনসাইকেল
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১০
নতুন বলেছেন: মূখ` দের কাছে জীবন গুরুত্বপূন` না।
রিক্সা,অটো রিক্সাতে ওড়না পেচিয়েও অনেকেই মারা গেছেন পঙ্গু হয়েছেন....
আগে মানুষের জীবন তারপরে অন্য সবকিছু।