নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেবি মিল্ক ব্যাংক, ধার্মিকদের ভাইবোন ভীতি

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৪



আমরা জানি মায়ের দুধের বিকল্প নাই। অথচ নানা ধরণের কারণে অনেক শিশু মায়ের দুধ থেকে বঞ্চিত হয়।
৫০-৬০ দশক দিকে বিজ্ঞানভিত্তিক ভাবে জানা যায় মানব শিশুর জন্য মাতৃ দুগ্ধের কোন বিকল্প নেই।
অনেক মা দের প্রাকৃতিক কারনে দুধ কম হয়, অনেক মাতাদের দুধ অতিরিক্ত হয় , ফেলে দিতে হয়।

কিন্তু বর্তমান যুগে আমাদের দেশে নাগরিক সমাজ এখন আর আগের মত নেই।
এদেশের ধর্মপ্রান মুসলিম সমাজও আর আরব মরুভুমির অসভ্য বেদুইনদের মত বা পশুপালনকারি গোত্রভিত্তিক নেই,
হিন্দুরাও প্রাচীন ভারতের মত যৌথ পরিবার ভিত্তিক নেই। বরং দিন দিন একক পরিবারকেন্দ্রিক। প্রতিটি পরিবার অন্য আত্নিয় পরিবার থেকে আবাসিক অর্থনৈতিক ভাবে স্বতন্ত্র হয়েগেছে। হচ্ছে। কর্মস্থল দূরে হওয়ায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছেন নবদম্পতিরা। মানুষের প্রডাক্টিভিটি ও সেবা ও বিভিন্ন আয় অনেকগুন বেড়েছে, বাড়ছে।
বর্তমানে পরিবারগুলোর এই স্বতন্ত্রতা ডাইভারশান এবং এককেন্দ্রিকতা এখন একটি কঠিন বাস্তবতা।
উচ্চপদে ও মাঝারি পদে মহিলাদের কর্মসংস্থান বাড়ছে। সিংগেল পেরেন্ট, সিংগেল মাদার বাচ্চা ফ্যামেলীর সংখাও দিন দিন বাড়ছে।
বেবি কেয়ার বেবি সিটিং প্রতিষ্ঠান বাড়ছে। বাচ্চাপালন মায়ের দুধের প্রাপনিয়তা কমে সমস্যা হয়ে যাচ্ছে।

কিছু মা দের বিভিন্ন কারনে শিশুরা সমস্যায় পরে। এছাড়া সিজারিয়ান মায়েদের ওটিতে বা আইসিইউতে থাকলে বাচ্চা মায়ের দুধের অভাবে মরেই যাবে। কম ওজনের দুর্বল আর্লি বর্ন সংকটাপুর্ন বেবি মানুষের দুধ বাদে অন্য কিছু দিলে নির্ঘাত মৃত্যু। কিছু মা দের প্রাকৃতিক কারনে দুধ কম হলে প্রাচীন আমলের মত ফ্রীতে 'দুধ মা' দাই মা পাওয়া যায় না। অনেক টাকা দিলেও পাওয়া যায় না, যেখানে কাজের মানুষও পয়শা দিলে পাওয়া যায় না, আবার দাই মা?
সবচেয়ে সমস্যায় পরে হাসপাতালের নবজাতক। বিভিন্ন রোগাগ্রস্থ বা মা মরা বেবিদের হিউমেন মিল্ক বাদে অন্য কিছু দেয়া বিপদজনক

এমনিতেই শিশুকে প্রথম ছয় মাসে গরু দুধ দেয়াও ঝুঁকিপূর্ণ। পানিতে মিশিয়ে দেয়া যায়, কিন্তু গুনাগুন নষ্ট হয়ে যায়। আর বাজারে পাওয়া বেবিমিল্ক ফর্মুলাগুলো নির্ভরযোগ্য না মাতৃদুগ্ধের ধারকাছে না। সেসব দুধ বিদেশী, ব্যায়বহুল। এছাড়াও সবার সেই সামর্থ থাকবে সেরকমও না। ঢামেকে ডাক্তার-নার্সরা এ অবস্থায় ওয়ার্ডের অন্য মাতার দুধ খাইয়ে জীবন বাচায়, ডোনার মাতাকে ধমক দিয়ে হলেও
হাসপাতালে যারা কাজ করেন তারা জানেন প্রসুতি ওয়ার্ডে অপরিচিত শিশুদের দুধ খাওয়ানোর ট্রেন্ড অনেককাল আগে থেকেই ছিল, কোন শিশু হয়ত মায়ের দুধ পাচ্ছে না, কান্না করছে, ওয়ার্ডের অন্য কোন মা হয়ত ঐ বাবুকে খাইয়েছে, বা পাত্রে সংগ্রহ করে খাইয়েছে। উভয়পক্ষই হাসিমুখে সম্মত এটা নতুন কিছু না।
মিল্ক ব্যাংক এর মাধ্যমে এই ব্যবস্থাকে অন্যান্ন উন্নত দেশের মত প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে চেয়েছিল হাসপাতাল ও স্বাস্থ বিভাগ কর্তৃপক্ষ।

মুল ব্যাপারটা হলো, যেসব নবজাতকের জীবন সংকটাপন্ন, মা হারা, মা অসুস্থ, কুড়িয়ে পাওয়া শিশু ইত্যাদি এই সব বাচ্চাদের প্রয়োজনের কথা ভেবে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। তারা ডোনার আর রিসিভারের নাম বার কোডে ডিজিটালি রেজিস্ট্রির ব্যবস্থাও করেছিল,

দুঃখ লাগে ওয়াজ শুনে পিএইচডি করা মুমিন ভাইরা ভবিষ্যতে কাকে বিবাহ করা যাবে/যাবে না, বিবি তালাকের ফতোয়া নিয়ে যতটুকু চিন্তিত তার কিঞ্চিৎ পরিমান যদি বর্তমান নিয়ে চিন্তা করতো তাহলে দেশের এই অবস্থা থাকার কথা না।

ব্লগার নূর মোহাম্মদ নূরু একটি মন্তব্যে বলেছেন:
বাংলাদেশে উক্ত ‘মিল্ক ব্যাংক’ স্থাপনের হলে
একই মায়ের দুধ পানের কারণে ভবিষ্যতে ভাইবোনের
মধ্যে বিয়ে হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যা চরমভাবে সামাজিক
অরাজকতা সৃষ্টি করবে। পাশাপাশি ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী,
ভাই ও বোনের মধ্যে বিবাহ নিষিদ্ধ।


ওনার মন্তব্য বেশ কয়েকজন সামু ব্লগার সমর্থন করতে দেখা গেছে।

কিন্তু কেন?

জীবন রক্ষার কারনে কাউকে রক্ত দেয়া হলে দাতা গ্রহিতা 'রক্তের সম্পর্ক' হয়ে যায় না।
অনুরুপ ভাবে জীবন রক্ষার কারনে এক মায়ের দুধ অন্য বাচ্চাকে দেয়া হলে তারা ভাইবোন হয়ে যায় না
জীবন রক্ষার কারনে কাউকে প্লাজমা, প্লেইটলেট, বোন ম্যারো এমনকি কিডনি দেয়া হলেও দাতা-গ্রহিতা শালা দুলাভাই হয়ে যায় না।
গরু/শুকর থেকে ইন্সুলিন, হরমোন। সাপে কাটা বিষ নিউট্রাল করতে ঘোড়া থেকে নেয়া এন্টি ভেনম গ্রহন করলেও গরু ঘোড়ার আত্নিয় হওয়ার সম্ভাবনা নেই।


ধার্মিকদের মিল্ক ব্যাংক, ভাইবোন ভীতি সমস্যা হওয়ার কথা না।
এটি বানিজ্যিক মিল্ক ব্যাংক হবে না। হচ্ছিল নন প্রফিট ব্যাবস্থা। ভলান্টরি ডোনার। ফ্রী রিসিপিয়েন্ট বা নামমাত্র মুল্য। নামমাত্র প্রসেসিং প্রিজার্ভেশন ফি।
আর দুধ গ্রহিতা হবে বেশিরভাগ হতদরিদ্র মাতার সংকটাপন্ন নবজাতক। দুচারটা দিন। মাতা কিছুটা সুস্থ হলে আর লাগবে না।




মিল্ক ব্যাংকে দুধ থাকবে কয়েক সপ্তাহ, ম্যাক্সিমাম ১ মাস, সর্বচ্চ ২ মাসের বেশী থাকার কোন সম্ভাবনা নেই।
আমাদের দেশে বিয়ে হয় ২ থেকে ৬ বছরে ডিফারেন্সে। গ্রামগঞ্জে ১০ বছর মত ডিফারেন্সে বিয়ে হয়। বিয়ে মিক্সিং চান্স ০%
এছাড়াও বিয়ের ক্ষেত্রে আরো নানা ধরণের বাছাই ক্রাইটেরিয়া থাকে সেগুলা উত্তরণ করে একই ডোনার হতে প্রাপ্ত দুধ খেয়ে বড় হওয়া ছেলে-মেয়ের বিয়ে হবে ব্যাপারটা বহু দুরের ব্যাপার। সম্ভাবনা মোটেই নেই। তাহলে এত ভয় কিসের?






আর মিল্ক ডোনার দুধ মাতা যারা থাকবেন তারা রক্তদানের মত যখন তখন যে কোন সময় বা বার বার বছর বছর মিল্ক ডোনেট করতে পারার কথা না। প্রাকৃতিক ভাবে উচ্চ দুগ্ধ ক্যাপাসিটির সম্পন্ন এবং ইচ্ছুক মহিলারা দিবেন। একজন ডোনার মাতা হয়তো জীবনে একবারই দিতে পারবেন কয়েক সপ্তাহ ব্যাপি। এছাড়া মিল্ক ব্যাঙ্কের ধারনা আসার অনেক আগে থেকেই মাতা হাসপাতালে থাকা কালিন অতিরিক্ত দুধের অধিকারি মাতাদের দুধ অনুমতি নিয়ে / অনুমতি ব্যাতিরেকে অতিরিক্ত দুধ পাম্প করে রেখে দেয়া হত, আগে অবস্য ফেলে দেয়া হত।

সমস্যাটা বড়। ধার্মিকদের বড় ভয় দুধ ভাই দুধ বোন যদি বাইচান্স বিয়ে হয়ে যায়, খোদার আরস কেপে উঠে আকাশ ভেংগে মানুষ আহত নিহত হতে পারে। আর বাচ্চা অমুসলিমদের দুধ খেয়ে ফেলে? তাহলে তো জাত কুল ধর্ম কর্ম সবই শেষ!

দূর্নীতি, খাদ্যে ভেজাল, ঘুষ দিয়ে বিদ্যুৎ বিল কমানো আয়কর কমানো, ধর্ষণ, হারাম ইনকাম খাওয়া নিয়ে ধার্মিকদের কোন বক্তব্য নাই, সব চিন্তা মিল্ক ব্যাংক নিয়ে।
কোন ব্যাংকে কোন সঞ্চয়পত্রে ইন্টারেস্ট/মুদারাবা বেশি দেয়, সেই ব্যাংক খোঁজ করা পাব্লিক ও দেখলাম মিল্ক ব্যাংকের বিরুদ্ধে সোচ্চার।

ধার্মিকদের জীবন রক্ষাকারি শিশুখাদ্য দুধ ভীতি প্রবল।
কিন্তু ধার্মিকরা খাদ্যে ভেজাল দিয়ে মুনাফা করার সময় কোন ভীতি টিতি কাজ করে না।
বাংলাদেশে বানিজ্যিক মিল্ক ব্যাংক চালু হয়ে গেলে ৯০% এর উপর মুসলমানের দেশে মুমিন মুসলমানদের আসল চেহারা দেখা যেত।
আর সেখানে ছাগলের দুধে ওয়াসার পানি মিশিয়ে 'হিউম্যান মিল্ক' বলে তারা চালিয়ে দিয়ে মুনাফা শুরু করতো সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না!

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: লাস্টের লাইনে সহমত। যদি মাত্র ১ মাস স্থায়ীত্ব থাকে দুধের মেয়াদের তাহলে বিয়ে হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। আর কাকতালীয় ভাবে একই হাসপাতালের দুই ছেলে মেয়ের বিয়ে হলেও 'ইচ্ছেকৃত'(দুধ ভাই/বোন জেনেও) না হওয়াতে সেটাতেও গুনাহ'র হবে না বলেই আমার ক্ষুদ্র মস্তিস্ক বলে...

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই 'বিচার মানি তালগাছ আমার'
আপনাকে অনেক দিন দেখি না।

আপনার কথা আমারও কথা।
ব্যাপারটি হট আইটেম থাকার সময় লিখাটি লিখছিলাম। পরে কাজের ভ্যাজালে শেষ করতে পারি নি।

২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩

একাল-সেকাল বলেছেন:
বিশ্লেষণে দুধ কে রক্ত আর অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সাথে তুলনা করেছেন। দুধ অন্য সব কিছুর চাইতে বিশেষ কিছু, তুলনাহীন।

আল্লাহ তাআলা হজরত মূসা আলাইহিস সালামের জন্মের পর তাঁর মাকে নির্দেশ দেন, ‘আমি মুসার মায়ের অন্তরে ইঙ্গিতে নির্দেশ দিলাম, তাকে দুধপান করাও।’ (সূরা কাসাস : আয়াত ৭) জন্মের পর শিশুর জন্য সর্বোত্তম খাবার হলো মায়ের বুকের দুধ।

Free হলেঃ
আজকের সমাজে দুধ মা পাওয়া দুষ্কর যেমন ঠিক, তেমনি ওনেক মহিলা আছেন পর্যাপ্ততা থাকা সত্তেও শারিরিক কাঠামো ঠিক রাখতে সন্তানকে স্তন্যপান করান না। মিল্ক ব্যাংক এটাকে উৎসাহিত করতে পারে।
payable হলে
আজকের সমাজে দুধ মা পাওয়া দুষ্কর যেমন ঠিক, তেমনি বাণিজ্যিক ভাবে মাতৃ দুগ্ধ বিক্রির প্রবনতাও সমাজে প্রচলিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
Corruptio হলেঃ
পশ্চিমা বিশ্বে মাতৃদুগ্ধ দিয়ে আইসক্রিম বানায়, চরা দামে বিক্রিও হয়, আমাদের দুর্নীতি গ্রস্ত দেশে এটা নিয়ে দুর্নীতি হবেনা, বলা যাবেনা।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:১৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শারিরিক কাঠামো ঠিক রাখতে অনেকে সন্তানকে স্তন্যপান করাতেন না। সেটা পুরুষ শাসিত রক্ষনশীল ৫০ দশকের সমকার ঘটনা।
দেড় হাজার বছর আগে মরুভুমির বেদুইন সমাজেও পুরুষদের চাপে শারিরিক কাঠামো ঠিক রাখতে ও রাতের কাজে ডিস্টার্ব এড়াতে বাচ্চাকে দাইমার কাছে দিয়ে দেয়া হোত।

বর্তমানে আধুনিক মহিলারা শারিরিক কাঠামো ঠিক রাখতেই সন্তানকে স্তন্যপান করান।
এফডিএ ও ডাব্লুএইচও নিশ্চিত হয়েছে মাতা ও সন্তানের উভয়ের সুস্বাস্থের জন্য স্তন্যপানের বিকল্প নেই।

মিল্ক ব্যাংক দুধ নিয়ে বানিজ্জ হতে পারে আইসক্রিম ফ্যাক্ট্রি হতে পারে সেই ভয়ে হাসপাতালের শত শত নবজাতককে মৃত্যুর মুখে ফেলে দিবেন?

৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: এই তথাকথিত ধার্মিকেরা দেশটারে খাইলো।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শিক্ষিত ভদ্র পোষাকের লোকগুলোও কম যায় না।

৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২০

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: অনেক আগে যখন ব্রেস্ট মিল্ক সাপ্লিমেন্ট আবিষ্কার হয়নি, অনেক বাচ্চা মারা যেত যাদের মা ছিলনা, অথবা কোন কারণে মায়ের দুধের অভাব ছিল।


কিছু ভ্যাক্সিন বানানো হয় aborted fetal cells ইউজ করে, কারণ ভাইরাস কালচার গ্রো করার জন্য cells প্রয়োজন হয়। এই cells গুলো ১৯৬০ সালের দিকে কালেক্ট করা হয়েছে। ক্যাথলিক চার্চ বলেছে এই ভ্যাক্সিনগুলো অনেক মানুষের জীবন বাঁচিয়েছে, The benefits outweigh the harms. সো এতে কোন সমস্যা নেই। কিন্তু আল্লাহ কি এটা মেনে নিবে?

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আপনার দুটি কমেন্টই পড়লাম।
আমিও মুলত সে কথাই বলতে চেয়েছি।
যেসব নবজাতকের জীবন সংকটাপন্ন, মা হারা, মা অসুস্থ, বা মা আইসিইউতে, হাসপাতালে ফেলে যাওয়া শিশু ইত্যাদি এই সব বাচ্চাদের জীবন বাচানোর প্রয়োজনে ইতিমধেই অন্য বাচ্চার দুধ দেয়া হচ্ছিল আনফিসিয়ালী।

এখন নুরু ভাইদের মত মানুষদের ভয়ে, মোল্লাদের হুমকিতে এখন আর দেয়া হবে না, নার্সরা ভয়ে দিবেই না। অনেক নবজাতক মারা যাবে, নইলে দুর্বল রোগাগ্রস্থ হয়ে বড় হবে।
কি আর বলবো 'অদ্ভুত উটের পিঠে চলছে বাংলাদেশ'

৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩২

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: Risk benefit analysis করার ক্ষমতা যে বাংলাদেশীদের মধ্যে কম সেটা আমরা বার বার দেখি, শুধু এখন না। মেয়েরা পা দুইদিকে দিয়ে বসতে পারবে না মোটরসাইকেলে কারণ তাহলে সমাজের মানুষের মান সম্মান যাবে। মেয়েরা অ্যাক্সিডেন্টে মরলে মরুক।

আপনি ব্রেস্ট মিল্ককে রক্ত আর অর্গানের সাথে তুলনা করেছে। রক্ত আর অর্গান সবার শরীরেই পাওয়া যায়। ব্রেস্টমিল্ক পাওয়া যায় শুধু মেয়েদের শরীরে। এটা নিয়ে কথা হবে, আর আপনি বিরোধিতা করবেন না, তাহলে মেয়েদের উপর আপনার কন্ট্রোল খাটাবেন কিভাবে? মেয়েদের শরীর, জীবনযাপন, মৃত্যু যেই বিষয়ই আসুক না কেন, এটা "অন্য সব কিছুর চাইতে বিশেষ কিছু, তুলনাহীন।" যেমন বলেছে উপরের ব্লগার "একাল-সেকাল।" এটা নিয়ে গভীর আলোচনা সমালোচনা করতে হবে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এলিয়ানা সিম্পসন, আপনার চিন্তাধারা আমার মতই।

তবে ফেবুতে সামু গ্রুপে জাদিদভাইয়ের পোষ্টে সাহেদ খানের সমাধানটা ভাল লেগেছে।
Shahed Khan ্মোক্ষম একটা সমাধান দিয়েছেন।

আমার মতে এটার খুব সহজ সমাধান করা সম্ভব।
মিল্ক ব্যাংকে দুইটা উইং থাকবে।(দুই রঙের বোতল হলে ভাল) ছেলেশিশুদের জন্য একটা আর মেয়েশিশুদের জন্য আরেকটা অংশ। একজন ডোনারও কেবল একটা অংশেই ডোনেট করবেন। করে যাবেন। এটা হলে বার কোড ডাটা বেসও লাগে না।
ছেলেদের টা ছেলেরা খাবে, মেয়ে দের টা মেয়েরা। সুন্দর মোক্ষম সমাধান।
কিন্তু ফেবুর দাড়ি ছাড়া মোল্লারা আবার আরেক হাদিস খুজে এনে বলবে এটাও হারাম।

৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:০৬

নতুন বলেছেন: আজিব সব যুক্তিদিয়ে এই উদ্দোগকে বন্ধ করার অথ` হইলো দেশে স্টুপিডিটি মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।

বাই সাইকেল বা মটর সাইকেলে এক পাশে পা দিয়ে কত নারী দূঘটনায় পড়েছে?
ওড়না পেচিয়ে কত মেয়ে মারা গেছে? পঙ্গু হয়েছে?

নারীরা মারা যাক কিন্তু মানসম্মান যেন না চলে যায়।

কয়েক বছর আগে দুবাইতে এশিয়ান দেশের এক বাবা তার ডুবন্ত মেয়েকে পরপুরুষ ছুয়ে দেবে বলে তাকে সাগর থেকে বাচাতে উপস্হিত পুরুষ লাইভগাডের নিষেধ করেছিলো এবং মেয়েটি মারা গিয়েছিলো।

https://www.telegraph.co.uk/news/worldnews/middleeast/dubai/11795573/Woman-drowns-in-Dubai-after-father-blocks-rescue-to-save-honour.html

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার মটরাসাইকেলে বসা নিয়ে পোষ্টটিতেও নুরু ভাই নেতিবাচক মন্তব্য করেছিলেন।
মটরাসাইকেলে দু পাসে দুই পা দিয়ে বসা নিরাপদ বলাতে

উনি সরাসরি বলে দিছেন মেয়েদের মটর সাইকেলে চড়ারই দরকার নেই।

৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১২

নীল আকাশ বলেছেন: ভাই,
তর্কের খাতিরে আপনার সাথে তর্ক করবো না।
এটা পবিত্র কুরান শরীফে বর্ণিত আছে। হাদীসেও বলা আছে।
একই মাতৃদুগ্ধ পানকারিরা একে অপরের জন্য হারাম হয়ে যায়। বিয়ে হলে কত বড় পাপ হবে সেটা চিন্তা করুন।
সন্তান হলে কি হবে ভাবুন? এদের যৌন সর্ম্পক হলে সেটা জেনার পর্যায়ে চলে যাবে।
ধর্মীয় বিশ্বাস মেনে চললে এটা পালন করা সম্ভব না ।
আপনি এই ধর্মীয় বিষয়ে ভালো মতো খোজ নিয়ে দেখুন। এটা মানা আসলেও যার বিশ্বাস করে তাদের পক্ষে সম্ভব না।
বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যুক্তি কাজ করে না।
অফ টপিকঃ আপনার কথা মতো সেই বিষয়ে সব লেখা এবং সূত্র যোগাড় করছি। পোস্ট দিবো অবশ্যই।
ধন্যবাদ।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আসলে তর্ক করে লাভ হয় না।
প্রশ্ন অনেক, কিন্তু জবাব মেলে না। যেমন দাই মা প্রথা চলতে পারলে 'বোতল মা' তে আপত্তি কোথায়?

তৎকালিন আরব সমাজে 'ধাত্রী মা' এর প্রচলন ছিল। ইসলাম পুর্ব কালেও
সচ্ছল বা মধ্যবিত্ত পরিবারে বাচ্চা হলে নবজাতককে পেশাদার 'ধাত্রী মা' এর কাছে তুলে দেয়া হত, সে আরো একটি বা দুটি অন্যের বাচ্চা সহ + নিজের বাচ্চা নিজের বুকের দুধ খাইয়ে বছর খানেক পর ফিরিয়ে দিত।
এটা সেই আমলের প্রথা মানে বড়লোকি ভাব।
পবিত্র কুরান শরীফে বর্ণিত আছে - "মায়েরা তাদের সন্তানদের পূর্ণ দু’বছর দুধ পান করাবে" কোরানে এই আদেশেটির সাথে 'ধাত্রী মা' নামক বড়লোকি প্রথা সাংঘর্ষিক হওয়ার কথা। এরপরও এই প্রথা চলছিল। আরবে এখনো চলছে।

যাই হোক পেশাদার 'ধাত্রী মা' এর দুধ খাওয়া সন্তানগুলো আপন ভাই-বোনদের মতই বন্ধুভাবাপন্ন হয়ে বড় হয়, দাই মা আপন মায়ের চেয়েও প্রিয় হয়। যদিও তারা 'বায়োলজিকাল' ভাই-বোন হয় না কিন্তু তারা একই পরিবারের ভাইবোনের চেয়ে বেশী আপন হয়ে যায়, বিয়ের কথা কল্পনাই করা যায় না। কারন মক্কার বাজার, বসতি ছোট। এলাকার সবাই সবাইকে চেনে, তাই বিয়েও হোতনা। এই পরিস্থিতিতে সেই দাইমার পালিত বাচ্চাদের ভাইবোন বিয়ে হলে আমিও এর কঠিন বিরোধী।


কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি সম্পুর্ন ভিন্ন। এখন আর কোন বাচ্চাই বাসায় হয় না, ৫০% মারা যাওয়ার ঝুকি কেউ নেয় না।
ধরেন হাসপাতালে কম ওজনে জন্ম নেয়া সংকটাপন্ন নবজাতক, মা আইসিইউতে মৃত্যুর সাথে লড়ছে, মৃত্যুমুখি বাচ্চাটি চোখই খোলেনি। এ অবস্থায় ড্রপারে দু এক ফোটা মানুষের দুধ বাদে অন্য কোন কিছু দেয়া হত্যার সামিল।
আপনি বেবিকে অন্য ডোনারের রক্ত, প্লাজমা, প্লেইটলেট, বোন ম্যারো দিতে পারেন কোন দ্বিধা ছাড়াই,
কিন্তু জীবন রক্ষার কারনে ডোনারের থেকে দুধ দিলে মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ে! কেন?

কিন্তু ধরেন তখন যদি মক্কা বাজার/বসতি যদি বিশাল হতো, ডাইভার্শান, চলাচল বেশী হলে, শিশুগুলো দূরে চলে যেয়ে পরস্পরকে না চিনলে, পরে বিয়ে হয়ে যাওয়ার ভয়ে দাই মা প্রথা কি বাতিল হোত?
মিল্ক ব্যাঙ্ক আর পেশাদার দাই মা। তফাত কোথায়?

আরব সমাজ কি সুদুর ভবিস্যতে এসব দুধ ভাইবোন বিয়ে বন্ধ করতে ডাটাবেস চামড়ায় বারকোড লাগাতো? উত্তর হচ্ছে না।
এটাই বাস্তবতা। কারন আরবে এখনো দাই মা প্রথা চলছে, কেউ বাংগালীদের মত উদবিগ্ন নয়। আরবে আফ্রিকায় দাই মা প্রথা চললেও ডাটাবেস রাখে না, চামড়ায় বারকোড লাগায় না। কায়রো, বৈরুত, ইস্তাম্বুল, প্রভৃতি মুসলিম প্রধান শহরে মিল্ক ব্যাঙ্কও চলছে কোন বিতর্ক ছাড়াই। কারনটা, কেউ বাংগালীদের মত উদবিগ্ন নয়।

দুধ ভাইবোন 'বায়োলজিকাল' ভাই-বোন নয়। বরং কাজিন বিবাহ সাইন্টিফিক্যালি বিপদজনক।

৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২২

একাল-সেকাল বলেছেন:

ইসলাম বিদ্বেষী রা নিজেদের কে আধুনিক জ্ঞানী বলে মনে করলেও তারা যে বোকা এই কথাটা বুঝার মত জ্ঞান টাও তাদের নাই। সন্ত্রাসীরা কোট পড়ে হত্যা করলে সেটাকে হত্যাই বলে। ট্রাম্প যেমন সোলাইমানীকে হত্যা করল।

কোরআনের আটটি সূরায় ১৫ বার মায়ের দুধপান-সংক্রান্ত বিভিন্ন আয়াতে শিশুকে মাতৃদুগ্ধ দানের কথা বলা হয়েছে। তন্মধ্যে শিশুকে সুনির্ধারিত সময় পর্যন্ত দুধপান করানো ওয়াজিব করা হয়েছে। এ মর্মে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, ‘আর মায়েরা তাদের সন্তানদের পূর্ণ দু’বছর দুধ পান করাবে।’ (সূরা বাকারা : ২৩৩)

শিশুর জন্য অন্য কোনো দুধই মায়ের বুকের দুধের বিকল্প হতে পারে না। যেসব মহিলা নিজ সন্তানকে ইচ্ছে করে দুধ পান করায় না অথবা এ ভয়ে শিশুকে নিজের দুধ থেকে বঞ্চিত রাখে; দুধ পান করালে তার রূপ-যৌবন ও কমনীয়তা নষ্ট হয়ে যাবে তাদের ব্যাপারে আল্লাহর রাসুল (সা.) কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।

মিরাজের ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে হজরত আবু ওমামা আল বাহিলি বর্ণনা করেন,
মহানবি (সা.) বলেছেন, ‘অতঃপর আমাকে আরো সামনে নিয়ে যাওয়া হল। এ সময়
কয়েকজন মহিলাকে দেখলাম, যাদের বুকের ছাতিতে সাপ দংশন করছে। আমি জিজ্ঞেস
করলাম, এরা কোন মহিলা? বলা হল, তারা ওইসব মহিলা, যারা নিজের শিশুকে নিজের
দুধ পান করাত না।” (আল মুসতাদরাকু আলাস সাহিহাইন ২ : ২২৮, হাদিস নম্বর(২৮৩৭)

১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোরান হাদিস নিয়ে বেশী বাড়াবাড়ী করা উচিত নয়।
নবীজি (স) নিজেই বার বার বলে গেছেন। বিদায় হজের ভাষনে বিশেষ ভাবে বলে গেছেন। হাদিসকে গুরুত্ব না দিতে, হানাহানি না করতে।

হাদিস এমনিতেই নির্ভরযোগ্য না।
সাহাবি-ইমামগন হাদিসের বিভ্রান্তিকর ব্যাখ্যা দিয়ে বিচ্ছিন্ন বিভক্ত ইসমলাম ও হানাহানি চালু হতে দেখে রসুল (স) একাধিক বার হাদিস ফলো করতে নিষেধ করেছেন।
আর মিরাজের ঘটনাও বিতর্ক আছে, এর সমর্থনসুচক হাদিস থাকলেও 'মিরাজের ঘটনা কাল্পনিক' এমন হাদিসও পাওয়া যায়।
যেহেতু আল কোরানে সব ঘটনার উল্লেখ থাকলেও মিরাজের ঘটনা উল্লেখ নেই। মিরাজ ঘটবে এমন কথাও বলা নেই।
যেহেতু কোরানে নেই, মিরাজ নিয়ে চুপচাপ থাকাই ভাল।

৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:৫৫

আতাতুর্ক বলেছেন: চিন্তার বিষয়...

১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এই বিষয়ে লিখতে গেলে ধার্মিকদের সমস্যা হয়ে যাবে। তাই থাক। আপনার কাদের মোল্লা ফাঁসীর পোষ্টে আমার মন্তব্য আছে পড়ার জন্য অনুরোধ করছি।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দুধের সমস্যা ধার্মিকদের সমস্যা না।
মৌলবাদি ধার্মিকদের সমস্যাটা ভিন্ন জাগায়। জাতি সুস্থ ও শিক্ষিত আর্থিক সচ্ছল হলে মৌলবাদি ধার্মিকদের রাজনীতি থাকে না।

নইলে সুদানে, মধ্য আফ্রিকায়, পাকিস্তানে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বাচাদের টিকা দিতে দেয় না কেন? টিকায় কি সমস্যা?
বাচ্চাদের স্কুলে যেতে দেয় না কেন?
আফ্রিকায় স্কুল বাজার আক্রমন করছে। আর টিকাওলিদের দেখলেই মেরে ফেলছে বোকো হারামজাদারা।
এরা টিকাও দিতে দিবে না, লেখাপড়াও করতে দিবে না। দুধও খেতে দিবে না।
জাতি সুস্থ ও শিক্ষিত আর্থিক সচ্ছল হলে মৌলবাদি ধার্মিকদের রাজনীতি থাকে না।
বাংলাদেশে এখন ইনিয়ে বিনিয়ে বলছে। পায়ের মাটি একটু শক্ত হলে দা চাপাতি নিয়ে তেড়ে আসবে।

১১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০৩

একাল-সেকাল বলেছেন:

নিজের অজান্তেই শিশু মরন ব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েরা অসুস্থ হলেও বুকের দুধ খাওয়ানো বন্ধ করার প্রয়োজন নেই । কিছু পরিস্থিতিতে কিন্তু বন্ধ করার প্রয়োজন হয়, যেমন সক্রিয় যক্ষা, এইচআইভি, ব্রুসেলোসিস, ক্যান্সারের জন্য কেমোথেরাপির ব্যবস্থা, নিষিদ্ধ ওষুধ গ্রহণ, বুকের উপর হার্পিসের ফোড়া ইত্যাদি । তবে কেবল জ্বর বা সর্দির কারণে বুকের দুধ খাওয়ানো বন্ধ করা উচিত নয়, যদি না ডাক্তার এরকম করতে পরামর্শ দেন ।

১২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:২৯

একাল-সেকাল বলেছেন:

বিদায় হজ্জে হাদিসঃ
১২. আমি আমার পরে তোমাদের জন্য যা রেখে যাচ্ছি তা তোমরা দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে রাখবে। তার ওপর আমল করবে। তাহলে তোমাদের পতন ঘটবে না। আর তা হচ্ছে আল্লাহ্র কুরআন ও নবীর সুন্নত।

কোরআনে মিরাজঃ
কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন: ‘তিনি পবিত্র (আল্লাহ) যিনি তাঁর বান্দাকে রাত্রিভ্রমণ করিয়েছেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত। যার আশপাশ আমি বরকতময় করেছি। যাতে আমি তাকে আমার নিদর্শনসমূহ দেখাতে পারি। নিশ্চয় তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’ (সুরা-১৭ [৫০] ইসরা-বনি ইসরাইল, রুকু: ১, আয়াত: ১, পারা: ১৫, পৃষ্ঠা ২৮৩/১)।

১২ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুরা- বনি ইসরাইল।

সেটা ইব্রাহিম, ইসমাইল, মুসার আমলের বনি ইসরাইলদের কথা।
রসুলের (স) যুগের ৬ হাজার বছর আগের কাহিনী। কথা।
এই সুরা, ইহা মেরাজর ব্যাপারে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.