নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনা ভাইরাস, আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। দরকার সচেতনতা, সতর্কতা

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩




জীবানু বিবর্তনের কারনে নতুন জাতের কিছু কিছু ভাইরাস মানব দেহে সংক্রামিত হয়।
ইতিহাসে বার বারই পৃথিবীতে বিভিন্ন ভাইরাস মহামারি হানা দিয়েছে।

কিন্তু মানুষ তো বসে নেই।
প্লেগ, গুটি বসন্ত পোলিও মত কঠিন রোগ পৃথিবী থেকে নির্মুল করে ফেলেছে।
বার্ডফ্লু, সোয়াইন ফ্লু, সার্ছ, মার্স, নিপা, ইবলা নির্মুল না হলেও নিয়ন্ত্রনে রাখা হয়েছে।



নতুন জাতের এই করোনা ভাইরাস থেকে স্যাম্পল নিয়ে টিকা তৈরি করতে একটু বা অনেকটা সময় লেগে যাবে। তত দিনে
হয়তো অনেকেই মারা যাবে।
কিন্তু ভাইরাস ইতিহাস দেখলে এসব বর্তমানে বেশি একটা মারতে পারে না, রাষ্ট্রয় সতর্কতার কারনে। আর কিছুদিনের মধ্যে মানব দেহ নিজেই প্রকৃতিগত ভাবে নিজেই অনেকটা প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে ফেলে, দিন দিন আক্রান্তের হার কমে আসে। ততদিনে টিকাও তৈরি হয়ে যায়।
ভয় আতঙ্কের কিছু নেই। সচেতনতা দরকার। চীন খুব দক্ষতার সাথে আক্রান্ত শহরগুলো বন্ধ করে দিয়েছে। আর চীনের বাইরে কেউ মারা যায় নি।

তবে গুড নিউজ এই ভাইরাস এয়ারবোর্ন না। খুব ক্লোজ কন্ট্রাক্ট না হলে একজনের রোগ অপরকে ছড়াবে না।
হাচি-কাশির এরোসল বাতাস থেকে একটু দূরে থাকলেই হয়। আর জীবানু মানবদেহ বাদে শুধু বাতাসে বেশিক্ষন বেচে থাকতে পারে না। আর মানুষের গায়ে বেশীরভাগ ভাইরাস ৭ দিনে মানুষকে মারতে না পারলে নিজেরাই মরে যায়। মানে আক্রান্ত মানুষটিতে সেলফ রেজিষ্ট্যান্স তৈরি হয়ে যায়। যেহেতু নতুন ভাইরাস, আর যতেষ্ঠ স্টাডি হয়নি। এজন্য বেশী সাবধানতা দরকার।
মার্কিন CDC মহামারি বিশেষজ্ঞরা বলছেন আক্রান্ত রোগী থেকে ৬ ফিট দূরে পর্যন্ত নিরাপদ।

চীনের সেই শহরের বাংলাদেশীদের ফিরিয়ে আনা ঠিক হবে না। ১০ দিন গৃহবন্দি/শহরবন্দি থাকতে হবে।
১০ দিনে অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে এসে যাবে বলে আমার ধারনা

অনেকে পোষ্ট দিচ্ছে সাড়ে ছয় কোটি মারা যাবে! এতই সহজ? আমি কোন ডাক্তার না মাইক্রোবায়লজিষ্টও না। এরপরও আমি বলি আর ১০০ জনও মারা যাবে না। খুব ভাগ্য খারাপ হলে ৩০০। লিখে রাখেন।

এজাবৎ আক্রান্ত দেড় হাজার। মৃত ৪১, গতকাল আরেকজন মারা যাওয়াতে ৪২ জন, চীনের বাহিরে কেউ মরে নি।
এত আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। দরকার সচেতনতা, সতর্কতা।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মেয়র ভোটে কে কে জয়ী হবে?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: সেটা ২ তারিখে জানা যাবে।

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে বাংলাদেশে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
এ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী বেড়ে গেলে যাতে তার চিকিৎসায় কোনো সমস্যা না হয় সেজন্য ঢাকায় দুটি হাসপাতালে বিশেষ প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।

ইতিমধ্যেই একটি হটলাইন (হেল্পলাইন ফোন কেন্দ্র) স্থাপন করা হয়েছে।

রোববার করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সর্বশেষ প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনা বলেন,
ভাইরাসটি সম্পর্কে চীন প্রতিদিন সর্বশেষ তথ্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে অবহিত করে। আর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সেই তথ্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে সরবরাহ করে।
এসব তথ্য সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ ও করণীয় নির্ধারণে স্বাস্থ্য অধিদফতরে একটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। কন্ট্রোল রুমের সর্বশেষ তথ্য পর্যালোচনা করে করণীয় নির্ধারণে প্রতিদিন সকালে সভা করা হচ্ছে। আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। ইতিমধ্যে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল এবং মহাখালীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে কিছু রুম খালি করে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। যাতে এ ভাইরাসে আক্রান্ত কোনো রোগী পেলে চিকিৎসায় কোনো সমস্যা না হয়। এছাড়া হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তিনটি থার্মাল স্ক্যানারের একটি নষ্ট হয়ে পড়ায় অতিরিক্ত একাধিক হ্যান্ড স্ক্যানার পাঠানো হয়েছে।
এখন পর্যন্ত শুধু ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে যাত্রীদের স্ক্যানার পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, এ ভাইরাসের ক্ষেত্রে আমরা আমাদের সক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার করছি। এ ক্ষেত্রে দেশবাসীকে আতঙ্কিত না হতে পরামর্শ দেন তিনি।

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০২

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:

বাংলাদেশে বসবাস করে যথেষ্ট আতঙ্কিত হচ্ছি ।প্রতিরোধের যথেষ্ট ব্যবস্থা আমাদের নেই। আর সচেতন হওয়ার তো প্রশ্নই আসে না আমাদের দেশে। হাজার দুয়েক মানুষ আক্রান্ত হবার পর আমরা লুঙ্গিতে কাছা মারবো। ডেঙ্গুই জ্বলন্ত উদাহরণ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশে বসবাস করে যথেষ্ট আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারন নেই।
বাংলাদেশে সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে অব্যাবস্থাপনা থাকলেও জনস্বাস্থ, মহামারি নিয়ন্ত্রন, টিকা ব্যাবস্থাপনা আসেপাশের এশিয়ান দেশগুলো থেকে অনেক উন্নত। আইসিডিডিআরবির মত আন্তর্জাতিক মানের ল্যাব ঢাকায়।
ইপিআই টিকা দান ব্যাবস্থাপনা ও সফলতা এশীয়া আফ্রিকা ল্যাটিন আমেরিকার চেয়ে অনেক উন্নত ও সমৃদ্ধ।
আর যত যাই বলেন বাংলাদেশ যতেষ্ঠ সফল ভাবে ডেঙ্গু মোকাবেলা করেছে। সিটি কর্পোরেশন মশা নিয়ন্ত্রনে সম্পুর্ন ব্যার্থ হলেও জনস্বাস্থ বিভাগ ও সরকারি হাসপাতালগুলো সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করায় 'ডেঙ্গু চিকিৎসার ন্যাশানাল গাইডলাইন'টি ফলো করায় মৃত্যুর হার ১০০র নীচে রাখা সম্ভব হয়েছিল। (যেখানে ফিলিপিন্স - ৬৫০ মালয়েশীয়া ৩৩৬ জন মারা গেছিল)

বাংলাদেশের জন্য তৈরি ন্যাশানাল গাইডলাইন, ৯৬ পাতার এই National Guideline for Clinical Management of Dengue Syndrome প্রতিটি সরকারি ডাক্তার ও নার্সদের কাছে দেয়া হয়েছিল। WHO তেও প্রসংসিত হয়েছিল।

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এরকম হলে তো ভালই। তবে চারিদিকে খবর আর চীনের ব্যস্ততা দেখে মনে হচ্ছে আপনার পোস্টের চেয়েও ভয়াবহ অবস্থা...

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার ধারনা এই রোগ বেশী একটা ছড়াবে না।

প্রধান কারন আক্রান্তরা বেশিরভাগই চীনে। আর চীনের বাইরে দুএকটা যা পাইছে হাসপাতালে আইসোলেটেড হয়ে আছে।
আর চীন একটা কতৃত্ববাদি শৈরতন্ত্র। তারা যে কোন শহর ঘেরাও করে আটকিয়ে রাখতে পারে, কোন শালা টু শব্দ করে না। করতেও পারে না। (সব মেরেফেললেও বলার কেউ নেই)
চীনে টিভিও বিটিভি। ফেসবুক নাই গুগল নাই ভুয়া ছবি দিয়ে গুজব তৈরি নাই, মসজিদের মাইকও নাই। ধর্ম নাই আল্লাও নাই।

রোগ বিস্তার বেশী একটা হবেনা, আরেকটি প্রধান কারন এই রোগের মুল বাহক ছিল সামুদ্রিক একটি মাছ বা সাপ। (যদিও এখনো সনাক্ত হয় নি) গভীর সমুদ্রে থাকে তাই বার্ড বা সোয়াইনের মত মানুষে ছড়ানোর উপায় নেই। যা ছড়াবে মানুষ থেকে মানুষে।
আর চীনের মানুষ এমনিতেই নিয়ন্ত্রিত।

তবে এখনো কিছু বলার সময় হয় নি। আর ৭ দিন পর বোঝা যাবে।

৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবীতে আরো ভয়ঙ্কর সব রোগ আসবে।
পৃথিবী আমাদের উপর রেগে আছে।
আমরা পৃথিবীর যত্ন নিই নি।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জীবতত্তের প্রাকৃতিক নিয়মে জিবানু বিবর্তনের কারনে নতুন রোগ আসছে আসবে।
কিন্তু মানুষ বসে নেই।
এ ধরনের ভাইরাস আগে কখনো দেখা যায়নি। তাই এটার নামকরণ করা হয়েছে ‘২০১৯-এনকভ’ বা ‘নভেল করোনাভাইরাস’। সামুদ্রিক একটি প্রাণী (মাছ বা সাপ) থেকে এটি মানুষে ছড়িয়েছে। এরপর মানুষ থেকে মানুষে ছড়াচ্ছে।

পৃথিবীর যত্ন নিতে হবে আপনাকে আমাকে সবাইকে। নতুন ভাই বলেছে করনা থেকে ডেঙ্গু বিপদজনক।
বাড়ীওয়ালা বা সরকারের উপর ভরসা না করে প্রতি শুক্রবার সকালে প্রত্যেক ভাড়াটিয়া বাড়ীওয়ালা পোলাপান সহ বিল্ডিংএর আশেপাসে জমা পানি মশার উৎস ধ্বংশ করতে হবে। রেগুলার চালায়ে যাতে হবে। এর পর গোসল করে নামাজে যাবেন।

৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:

করোনাভাইরাসে নিয়ে চীনের অবস্থা সুবিধার না । খবর গুলো তাই বলে। :(

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সমস্যা নেই। চীন পর্যাপ্ত ব্যাবস্থার চেয়েও বেশী কঠিন ব্যাবস্থা নিছে।
ভাইরাসের ‘উৎস’ উহান, হুয়াংগ্যাং ও ইঝৌ শহরকে ‘লকডাউন’ ঘোষণা করে ফেলেছে।

৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫০

নীল আকাশ বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।
পাশ্চাত্যের দেশগুলিতে তেমন সমস্যা না হলেও চীন বা বাংলাদেশের মতো জনবহুল দেশগুলিতে দ্রুতই সংক্রামিত হবে। কারণ জায়গার অভাব।
দেশের এয়ারপোর্টে যেভাবেই হোক স্ক্রীনিং চালু করতেই হবে।
চায়না থেকে এখন প্রচুর লোক যাওয়া আসা করে। কোন একভাবে দেশে ঢুকলেই মহাবিপদ।
এন্টিবায়োটিক তৈরি করতে না জানি কত দিন লাগে!!!!
ধন্যবাদ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পাশ্চাত্যের দেশগুলিতে তেমন সমস্যা হবে না।
চীনেও সমস্যা নেই। চীন, এটি মোকাবেলা করার জন্য প্রতিটি প্রদেশে প্রতিটি শহরে যে পরিমান ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বিশ্বের কোথাও এত ভয়াবহ কঠিন ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব না।
বাংলাদেশের মতো জনবহুল বিশৃক্ষল দেশে এই ভাইরাস ছড়িয়ে গেলে অতি দ্রুতই সংক্রামিত হবে। সামাল দেয়া সম্ভব হবে না।

চীন আক্রান্ত শহরগুলোতে কারফিউরচেয়ে বেশী কঠিন অবস্থা করে রেখেছে। রাজধানী বেইজিংয়ে ৫৪ জন আক্রান্ত, মরে নি।
নতুন করে বিপুলভাবে কেউ আক্রান্ত হচ্ছে না।(চীন সব সত্য বলে কিনা সেটারও ভরসা নেই) তবে সংকটময় পরিস্থিতিতে মাত্র ৬ দিনে ১০০০ শয্যার হাসপাতাল নির্মাণ করা শেষ।

বেজিং থেকে সব ইন্টার্নাল ফ্লাইট বন্ধ। আন্ত নগর রেল বাস বন্ধ। তবে ভেতরে শহরে অফিস চলাচল লোক চলাচল বন্ধ করা হয়নি। তবে স্কুল বন্ধ।
তবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নিয়মিত চলছে। বাংলাদেশে বিপুল সংখক চীনা বিভিন্ন প্রজেক্টে কাজ করে। ঢাকা এয়ারপোর্টে স্ক্রীনিং চলছে, তবে মামুলি একটা হিট স্ক্যানিং, যা শুধু ১০১ এর উপর জ্বর বোঝা যাবে। পুরাই ফালতু দায়সারা স্ক্রীনিং ।
আপাতত ৪-৫ দিনের জন্য হলেও চীন থেকে আসা সব ফ্লাইট বন্ধ করা দরকার।

সর্বশেষ আপডেট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬। চীন সহ বিভিন্ন দেশের প্রায় দুই হাজার মানুষ আক্রান্ত।
নতুন করে বড় ভলিয়ুমে আক্রান্তের কোন খবর নেই। আজ পর্যন্ত পরিস্থিতি সন্তোষজনক বলেই মনে হচ্ছে।

ধন্যবাদ।

৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: নিজে সচেতন হই। অন্যকে সচেতন করি। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকি।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। দরকার সচেতনতা, সতর্কতা।
আপাতত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বেশী দরকার।
বার বার হাত ধোয়া উচিত। আংগুল নাকে মুখে চোখে না লাগাতে বলবেন শিশুদের।

৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৪

নতুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

আমাদের দেশে ডেঙ্গুর জন্য প্রস্তুতি শুরু করা দরকার। এইটা নিয়ে এতো লাফালাফি না করে কাজের কাজ শুরু করা দরকার।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

হ্যা সেটাই। রাজিবনুরকে এ কথাই বললাম। আমাদের দেশে ডেঙ্গুই বড় বিপদ।

৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: আর কিছুদিন না পেরোলে বোঝা যাবে না যে পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ আকার ধারন করতে পারে।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গত ৩১ ডিসেম্বর প্রথম ধরা পড়ে। তার পর থেকে ১৭ জনের মৃত্যু। আক্রান্ত ৫৭০ জন।
এরপর জাপান, হংকং, ম্যাকাউ, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, আমেরিকা, সৌদি আরব, ভিয়েতনাম ও সিঙ্গাপুর থেকে খবর মিলেছে। মানে যেসব দেশে চীনা রেগুলার ফ্লাইট সেখানেই।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, তারা এখনও কোন সিদ্ধান্ত নেয়নি।‘বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য সঙ্কট’ ঘোষণা করার টাইম হয়নি এখনো।
সর্বশেষ আপডেট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬। চীন সহ বিভিন্ন দেশ মিলে প্রায় 'দুই হাজার' মানুষ আক্রান্ত।
নতুন করে বড় ভলিয়ুমে আক্রান্তের কোন খবর নেই।

১০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




হাসান কালবৈশাখী ভাই,
বাংলাদেশে সব কিছুরই অভাব আকাল মঙ্গা। তার মধ্যে সুশিক্ষা ও সচেতনতা অন্যতম। করোনাভাইরাস বাংলাদেশে প্রথমে আক্রমণ করেছে মিডিয়াতে। মিডিয়া করোনাভাইরাসে মারাত্বকভাবে আক্রান্ত এবং এর জন্য টীকা আবিস্কার হবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.