নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনায় কি সবাই মারা যাবে?

২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:০৬




করোনায় সবাই মরে যাবে?
এতটা সহজ না।
ডায়মন্ড প্রিন্সেস ও দ্য ওয়েস্টারড্যাম এ দুটি জাহাজ একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ
ডায়মন্ড প্রিন্সেস ৩৭০০ যাত্রী এক মাসের মত সমুদ্র যাত্রা
ডায়মন্ড প্রিন্সেস ৩৭০০ জনের ভেতর ৩৭৮ জনের করোনা টেষ্টে পজিটিভ পাওয়া যায়। মারা যায় মাত্র ২জন, পরে আরো ৪ জন মারা যায়।
জাহাজটি গত পয়লা ফেব্রুয়ারি হংকং থেকে যাত্রা শুরু করে। তখনো করোনা শুধু উহানে সীমাবদ্ধ ছিল।

দ্য ওয়েস্টারড্যামে জাহাজটি ১,৪৫৫ জন যাত্রী এবং ৮০২ জন ক্রু ছিল। দুই সপ্তাহ ধরে প্রশান্ত মহাসাগরে প্রমোদবিহার করছিল জাহাজটি। এই বিহার শেষ হয়ে যাওয়ার পর যাত্রিদের ভেতর করোনা রুগি সন্দেহে জাহাজটি কোথাও ভিড়তে না পেরে জ্বালানী ও খাদ্য সঙ্কট দেখা দেয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। ২২৫৭ জনের ভেতর ২০০ ব্যক্তি সংক্রমিত হয়ে করোনা লক্ষণ ধরা পরে, কেউ মারা যায় নি

শেষ ১৫ দিন যাত্রিরা জাহাজে মাথা ঠুকলেও এরপরও পৃথিবীর কোন বন্দরে ভিড়তে দেয়া হয় নি জাহাজ দুটিকে।

জাপান, তাইওয়ান, গুয়াম থাইল্যান্ড ও ফিলিপিন্স কোন দেশই বন্দরে ভিড়তে দেয়নি জাহাজটিকে। ক্যাম্বোডিয়া অল্পকিছু দিন বহিনংগোড়ে থাকতে দিয়েছিল। তবে নামতে দেয় নি।
এরপরও জাহাজে করোনা ভাইরাসের সংক্রমনের হার অতটা বিপদজনক হয় নি।

ডায়মন্ড প্রিন্সেস জাহাজের ৩৬৯৮ জন যাত্রি দু হপ্তা জাহাজ কোয়ারেন্টিন করে সবাই বাসায় ফিরেছে।
দ্য ওয়েস্টারড্যামে জাহাজটির যাত্রিরাও বাসায় ফিরেছে

জ্বর/কাসি হলেই করোনা ভাইরাসের পরীক্ষা না করার পরামর্শ দিয়েছেন ভারতের বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী শেঠী।
তার মতে, অকারন অতিরিক্ত পরীক্ষা নিজের ও ভারতের বিপদ বাড়াবে।
কেননা চাহিদার তুলনায় করোনা টেষ্টিং কিট বিশ্বব্যাপি অপ্রতুল।
যদি কারও ফ্লু বা সর্দি থাকে প্রথমে নিজেকে বাসায় থেকে আইসোলেশনে থেকে করোনা লক্ষণ ভালো করে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। প্রথম দিন শুধু ক্লান্তি আসবে। তৃতীয় দিন হালকা জ্বর অনুভব হবে। সঙ্গে কাশি ও গলায় সমস্যা হবে।
পঞ্চম দিন পর্যন্ত মাথায় যন্ত্রণা হবে। পেটের সমস্যাও হতে পারে। ষষ্ঠ বা সপ্তম দিনে শরীরে ব্যথা বাড়বে এবং মাথার যন্ত্রণা কমতে থাকবে। তবে পেটের সমস্যা থেকেই যাবে। অষ্টম ও নবম দিনে সব লক্ষণই চলে যাবে। তবে সর্দির প্রভাব বাড়তে থাকে। এর অর্থ আপনার
ইমিউনিটি (রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা) বেড়েছে ও করোনা হলেও আপনার আর বিপদ আশঙ্কা নেই।
ডা. দেবী শেঠী আরো বলেছেন বলেছেন, এসব ক্ষেত্রেও আপনার করোনা পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। কারণ শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে। তবে যদি অষ্টম দিনে আপনার শরীর আরও খারাপ হলেও ঘর থেকে বের হবেন না করোনা। হেল্পলাইনে ফোন করে করোনা টেষ্ট করে নিতে হবে।

আমেরিকায় কাউকে মাস্ক পরে ঘুড়ে বেড়াতে দেখি নি, নিউইয়র্ক/ডালাস/আটলান্টা/নিউজার্সি কোথাও না।
আগে শুধু বাংগালি পাড়ায় অল্প কজন পড়তো, এখন করোনা ব্যাপক ছড়িয়ে যাওয়ার পরও কেউ মাস্ক পরিধান করে না।
(কারন CDC আগেই বলেছে সাধারন মাস্ক এই ভাইরাস প্রতিরোধ করে না, বরং অন্য জীবানু জমিয়ে আরেক বিপদের কারন হয়। সাধারন মাস্ক পড়বে শুধু করোনাক্রান্ত রোগি , আর ডাক্তার-নার্সরা রোগীর কাছে আসার সময় পড়বে উচ্চ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন N95 মাস্ক)

টেষ্টিং কিট নিয়ে হইচই নেই, টেষ্ট করার বেশি দরকারও নেই।
নিউইয়র্কে বেশিরভাগ করোনা আক্রান্ত লোকদের হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে না। দম আটকে মরনাপন্ন না হওয়া পর্যন্ত। PPE ও সিট সংকটের কারনে হয়তো।
করোনা রোগিদের স্বাসকষ্ট বেশী না থাকলে বাসায় রেখেই চিকিৎসা চলছে। আইসোলেশন + হোমকয়ারেন্টিন। টেলিফোনে ট্রিটমেন্ট চলছে। অকারন টেষ্ট করাও হচ্ছে না। কারন ১৪ দিনে না মারা গেলে এমনিতেই ভাল হয়ে যাবে।
কেউ করোনা টেষ্ট করতে বেশি উতলা হলে কিছু ব্যাবস্থা আছে। সিটি নিয়ন্ত্রিত ল্যাবের সামনের রাস্তায় একটি টেবিল বিছিয়ে, গাড়ীর লাইনে গাড়ীর জানালায় ড্রাইভথ্রু অর্থাৎ গাড়ীথেকে পেশেন্ট বা কেউ নামতে পারবে না। জানালায় ড্রাইভিং লাইসেন্স/পরিচয় পত্র দেখিয়ে জানালার বাইরে হাত বাড়িয়ে রক্ত দিয়ে চলে যেতে হচ্ছে। যে প্যারামেডিক রক্ত নিচ্ছে তারও অনেকের মাস্ক দেখিনি, অনেকের থাকলেও নীচে নামানো (হাসবো?) এই টেষ্ট কি আসলেই করনা টেষ্ট? নাকি ভিন্ন রিসার্চ করছে ওরা বোঝা মুসকিল।
দুদিন পর অনলাইনে রেজাল্ট। টাকা চাচ্ছে না, হয়তো ফ্রী বা পরে বিল পাঠাবে।
এছাড়া সাধারন জ্বর সর্দিকাসি রোগিদেরও হাসপাতালের ধার কাছে আসতে দেয়া হচ্ছে না। ডাক্তারের চেম্বারেও সাধারন চিকিৎসা দেয়া বন্ধ রেখে বাসায় থেকে টেলিফোনে ট্রিটমেন্ট দেয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশেও এমনটা দরকার।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:২৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনার এই পোস্টটি বাস্তবসম্মত হয়েছে। করোনা রোগ ধরলেই যে সবার মৃত্যূ হবে তা নয়। বৃদ্ধ, প্রেগনেন্ট মহিলা, শিশু এবং যাদের শারিরীক অসুস্থতা আছে তারাই মুলত উচ্চ ঝুকির মুখে।বাইরের দেশের এই স্টেপগুলো দেশে নেয়া প্রয়োজন।

২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হাজারো আতংকজনক খবরের ভিড়ে ভাল খবরগুলো কোথাও খুজে পাবেন না।

জাহাজে সবাই একই হলরুমে খাওয়া দাওয়া নাচানাচি করে গেছে, বেশ কয়েকদিন পর ফেরার সময় কয়েকজন অসুস্থ হয়ে গেলে টনক নড়ে।
সবাই দির্ঘ সময় সবাই একত্রে এত কাছাকাছি থাকার পরও খুব অল্প সংখক আক্রান্ত হয়ে করনা পজেটিভ ধরা পরে।
বেশিরভাগ করনা পজেটিভ ধরা পরলেও তেমন অসুস্থ হয় নি, মানে জ্বর-কাসি ছিল না।
জাহাজ কোয়ারেন্টাইন শেষে জীবিত সবাই বাসায় ফিরে গেছে।

আমি মুলত সেটা ভেবেই এই পোষ্ট। সবাই মরবে না।

২| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: 'করোনা' নিয়ে ফেসবুকে নয়ন চ্যাটার্জি আর ব্লগে আপনার লেখা পড়েই আশ্বস্ত হই কিছুটা...

২৬ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নয়ন চ্যাটার্জি কে? চিনলাম না।
পারলে একটা লিঙ্ক দিয়েন

৩| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৪১

জুন বলেছেন: দেবী শেঠীর ওই ভিডিওটা নাকি ফেক। আমি বিভিন্ন জায়গায় পড়লাম। আবার রেফারেন্স দিতে বইলেন্না হাসান কালবৈশাখী। আর এই ক্রুজ শিপের রেফারেন্সটাও গতকাল কোন পত্রিকায় জানি দিয়েছে মনে করতে পারছি না। আসলে প্রতিমুহূর্তে করোনা নিয়ে এত কিছু পড়া আর শোনা হচ্ছে যে কিছুই মনে থাকছে না। এটা অবশ্য ভালো প্যানিকড হতে বাধা দিচ্ছে।

২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দেবী শেঠীর ওই ভিডিওটা নাকি ফেক?
না তেমনটা হলে শেঠী নিজেই প্রতিবাদ করতো। আর ফেইক হলেও সমস্যা নেই, কারন দেবি শেঠি একজন কার্ডিয়াক সার্জন। মাইক্রবায়োলজিষ্ট না। এসব বলার কোন অথারাইজ পার্সন না।
তবে শেঠী এমনকিছু খারাপ বলেন নি, ভারত বিপন্ন হওয়ার মত।

এরচেয়ে শতগুন ভয়াবহ ফেইক জিনিষ সোসাল মিডিয়ায় ঘুড়ে বেড়াচ্ছে। কেউ গা করছে না।
ক্রুজ শিপের খবরটা গতমাসে বাংলাদেশী মিডিয়ায় এসেছিল, করোনা ছড়ানো হাজার হাজার যাত্রি নিয়ে জাহাজটা কোথাও কোন বন্দরে ভিরতে দিচ্ছিল না, যাত্রিরা আতঙ্কে কান্নাকাটি করছে - টিভিতে দেখেছিলাম

২৫ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আর মাস্কের ব্যাপারে একটা কথা বলেছিলেন অন্য একটি পোষ্টে।

চীনে ও এশিয়াতে সবাই মাস্ক পরিধান করলেও আমি আমেরিকায় কাউকে মাস্ক পরে ঘুড়ে বেড়াতে দেখি নি, নিউইয়র্ক/ডালাস/আটলান্টা/নিউজার্সি কোথাও না।
লকডাউনের ভেতর লোকজন জগিং করছে, খালি রাস্তায় বাচ্চারা সাইকেল চালাচ্ছে। একজনের মুখেও মাস্ক নেই।
গ্রোসারি ও রেষ্টুরেন্ট খোলা, দোকানদার কাষ্টোমার কারো মাস্ক নেই। রেষ্টুরেন্টের ড্রাইভথ্রু জানালা দিয়ে মেয়েটা খাবার অর্ডার নিয়ে খাবারের ঠোংগা বাড়িয়ে দিচ্ছে ৬ ফুট ডিস্টেন্স নেই এরপরও কারও মুখে মাস্ক নেই।
মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রন বিভাগ (CDC) শুরু থেকে বলে আসছে সাধারন মাস্ক এই ভাইরাস প্রতিরোধ করে না, বরং অন্য জীবানু জমিয়ে আরেক বিপদের কারন হয়। ভাইরাস প্রতিরোধ করতে পারে একমাত্র N95 মাস্ক। সেটা মেডিকেল পার্সনালদের জন্য। সাধারন নাগরিক কিনতে পারে না। এটা বেশিক্ষন পরে থাকা যায় না, স্বাস নেয়া কঠিন।
ব্রিটিশ পাবলিক হেলত বিভাগেরও একই মত। মাস্ক পড়ে ঘুড়ে বেড়ানো কোন উপকারিতা নেই।

সাধারন মাস্ক পড়বে শুধু করোনাক্রান্ত রোগি, যাতে হাঁচি-কাসির ড্রপলেট বেশি না ছিটে। আর ডাক্তার-নার্সরাও পড়বে শুধু করোনা রোগীর কাছে আসার সময় পড়বে। সেটা উচ্চ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন N95 মাস্ক।

৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:০৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের লেখা পইড়া বুজলাম, করোনা নিয়া বেহুদা দুশ্চিন্তার কিছু নাই। আমাগো মন্ত্রীরাও অবশ্য এইটাই বুজাইতে চাইতাছে। যাক, মনে শান্তি পাইলাম। যাই, এখন বাইর থিকা একটু ঘুইরা আসি গিয়া! B-)

২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বেহুদা দুশ্চিন্তার কিছু নাই। হজ্ঞলে মইত্ত নো। আল্লা ভরসা।
এহন বাইর থিকা একটু ঘুইরা আসলে কোন সমস্যা দেখিনা, ৬ ফিট তাফাতে থাকলেই হইলো।

৫| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১২

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: আমি সন্ধ্যায় ধানমন্ডি লেকের ঐখানে গিয়া চা/কফি খামু।
আপনারা কেউ আসতে চাইলে চাইলা আইসেন । আমার মোবাইল নাম্বার চাইলে দিতে পারি।

২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

৬ ফিট ডিস্ট্যান্স মেনে ধানমন্ডি লেকে গিয়া চা খাইলে সমস্যা দেখি না।

৬| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


করোনা নিয়ে আপনি চিন্তিত হচ্ছেন না, কারণ সবাই মারা যাবে না; সবাই মারা গেলে আপনার কোন অসুবিধা হবে? নিউইয়র্কে শহর ও রাজ্যে মিলে মাত্র ৩০ হাজারের যদি একই সপ্তাহে "কম্পিকেশান" দেখা দেয়, এদের যদি "ভেনটিলেটর" দেয়ার দরকার হয়, তখন মেয়র, গভর্ণর, ও ট্রাম্প কিভাবে সামলাবে? তখনও আপনাকে চিন্তিত হতে হবে না; আপনি হাসপাতাল, মেয়র, গভর্ণর এদের সমস্যা টের পাচ্ছেন না।

যাক, বাংলাদেশে এই সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা কম; এবং বাংলাদেশে মেয়র, মন্ত্রী ও শেখ হাসিনার সাহায্যেের আশা কেহ করছে না, এবং মেয়র, মন্ত্রীদের লায়াবিলিটি আমেরিকার মেয়র, গভর্ণরদের মতো নেই

৭| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২২

মিরোরডডল বলেছেন: সো ফার ৪.৩% মারা গেছে । ২৬.৭% রিকভার হয়েছে ।
৬৯% আইসোলেশন অর কোয়ারেণ্টিনে আছে । মৃত্যুর হার কিছুটা বেড়েছে আগের চেয়ে ।
ঠিকভাবে মেইনটেইন করলে হয়তো বেটার হতো । কিন্তু সব দেশেই কিছু না কিছু প্রবলেম হচ্ছেই ।
আমাদের এখানে এই বৃহস্পতিবার রুবি প্রিন্সেস ক্রুজ আসলো ২৭০০ প্যাসেঞ্জার । ১৩০ টা পজিটিভ কেইস । তাঁদের মধ্যে কাল রাতেই একজন মারা গেলো । হয়তো আরও যাবে । ইটস রিয়েলি হার্ড টু কন্ট্রোল ।

২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রুবি প্রিন্সেস ক্রুজ মনে হয় অষ্ট্রেলিয়ার টা।
জাহাজে কিছু মৃত্যু হয়েছে মুলত জাহাজে পর্যাপ্ত লাইফসাপোর্ট না থাকার আতঙ্কে।

হাজার যাত্রীবোঝাই জাহাজে ভয়াবহ মহামারি লেগেছে, একের পর এক অসুস্থ হচ্ছে .. মরছে, কিন্তু কোন দেশ কোন বন্দর ভিড়তে দিচ্ছে না, কামানের ভয় দেখিয়ে মাঝ সমুদ্রে পাঠিয়ে দিচ্ছে। সবাই না মরা পর্যন্ত ভিরতে দিবে না। তখন ভয়েই তো অর্ধেক মরে যাওয়ার কথা। বাংলাদেশের যাত্রী হলে বন্দরের কাছে আসলে পানিতে লাফ দিত।

৮| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: করোনা ইস্যুতে সরকারের চরম ভূল; পরিবহন সেক্টর বন্ধ না করে সাধারন ছুটি ঘোষণা করা।

২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পরিবহন সেক্টর এখন বন্ধ না কদিন পরে করা ভাল,
এই মুহুর্তে গণ হোম কোয়ারেন্টিন অর্থৎ জনগন সহ সাম্ভ্যাব্য ভাইরাস ক্যারিয়ার সহ সবাইকে ১৪ দিন পৃথক করে রাখা সবচেয়ে কার্যকর একমাত্র পদ্ধতি।
হংকং এর মত বিপুল ঘণবসতি দেশ বর্তমানে এভাবেই সম্পুর্ন করনা মুক্ত।
চীনও এই পদ্ধতিতেই করনা মুক্তির পথে।
এই রোগ প্রতিষেধক টিকা আবিষ্কার না হলেও এই জীবানুর আচরন মোটামুটি বুঝা গেছে।
এই করনা ভাইরাস খুব দ্রুত ছড়ালেও। মানুষের দেহ বাদে প্রকৃতিতে বেশিক্ষন বাচে না, তাই ১৪ দিন ঘরবন্ধি করা হলে জীবানু আর ছড়াতে না পেরে বিলুপ্ত হবে হংকং এর মত।
এই পদ্ধতিতে সিংগাপুর, তাইওয়ান, ম্যাকাও ইত্যাদি দেশ বর্তমানে সম্পুর্ন করনা মুক্ত। চীনও মুক্তির পথে।

৯| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭

মিরোরডডল বলেছেন: মৃত্যুর ক্ষেত্রে মাত্র শব্দটা যায়না । কোন মৃত্যুই কাম্য না । ১৬৫৯১ জন মারা গেছে এরা কারো না কারো পরিবার কাছের মানুষ । আরও মারা যাবে । মৃত্যুর পাশাপাশি সামাজিক ও অর্থনৈতিক যে ড্যামেজ হচ্ছে দিস ইজ শকিং টু ফর দা রিমেইনিং পিপল এলাইভ ।

১০| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: রাজশাহীর কাঁকনহাট পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল মজিদ। ভারত ফেরত মজিদ বিয়ে, জনসভা ও ঢাকায় নেতাদের তেল দেওয়া। এবং দলবল নিয়ে মাস্ক বিতরণ সবই করছেন । সরকারী নির্দেশ কে মানবে বলুন।

১১| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:২৫

আখেনাটেন বলেছেন: আপনার লেখা পড়লেই কেন জানি আমাদের প্রতাপাদিত্য-বিনুন্দিত-নিন্দিত তথ্যমন্ত্রীর কথা অজান্তেই মাথায় ঠাস করে বাড়ি মারে। তবে এই লেখা পড়ে উনিও মনে হয় লজ্জা পাওয়ার কথা।

ভুল তথ্য, প্রপাগণ্ডাভিত্তিক লেখা, ব্যর্থতাকে আড়ালের হাস্যকর (নাকি ঘৃণ্য) প্রচেষ্ঠা, ফেইক নিউজকে গ্লোরিফাই করে জঘন্য বিভ্রান্তি ছড়ানো, মিথ্যা তথ্যের মাধ্যমে সত্যকে আড়াল করার চেষ্টা কি নেই এই লেখায়? X(

লিখেছেন: ডায়মন্ড প্রিন্সেস ৩৭০০ জনের ভেতর ৩৭৮ জনের করোনা টেষ্টে পজিটিভ পাওয়া যায়। মারা যায় মাত্র ২জন, পরে আরো ৪ জন মারা যায় --ভুল তথ্য। মোট আক্রান্ত ৭১২ জন ও মারা গেছে এ পর্যন্ত ৯ জন। এবং পর্যাপ্ত সতর্কতা স্বত্ত্বেও ১৯.২ শতাংশ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং এখনো অনেকেই চিকিৎসাধীন।

লিখেছেন: জ্বর/কাসি হলেই করোনা ভাইরাসের পরীক্ষা না করার পরামর্শ দিয়েছেন ভারতের বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী শেঠী। -- ফেইক নিউজ ভিত্তিক প্রোপাগন্ডা। ডা. দেবী শেঠী এ ধরণের কোনো বক্তব্য দেন নি। 'হু' যেখানে বলছে 'টেস্ট, টেস্ট, টেস্ট' অ্যান্ড আইসোলেইট, সেখানে মি: শেঠীর একটি ফেইক বক্তব্যকে প্রাধান্য দেওয়ার উদ্দেশ্য কী হতে পারে?

আমেরিকায় কাউকে মাস্ক পরে ঘুড়ে বেড়াতে দেখি নি, নিউইয়র্ক/ডালাস/আটলান্টা/নিউজার্সি কোথাও না। --- অথচ সেখানে মাস্কের সংকট। যদিও হু'র মতে রোগী ও স্বাস্থ্যকর্মীদেরই শুধু মাস্ক পরা দরকার...। তাই বলে মিথ্যা বলা...।

বাংলাদেশেও এমনটা দরকার। --- ওয়াল স্ট্রট জার্নাল লিখেছে 'How the CDC’s Restrictive Testing Guidelines Hid the Coronavirus Epidemic'।
হাফিংটনপোস্ট লিখেছে, 'DANGER: TRUMP DOWNPLAYS GRAVE VIRUS THREAT'। অনেকেই জনগণকে বিভ্রান্তি করা ও ব্যর্থতার জন্য ট্রাম্পকে ধুয়ে দিচ্ছে।

ডোরাকাটা দাগ দেখেও যদি কেউ বেসুরে বলেই চলে, 'ওটা বাঘ নয় বিড়াল-বিড়াল-বিড়াল'। একদিন সত্যিই যেদিন বাঘ এসে বাড়ির কর্তাকে তুলে নিয়ে যাবে সেদিন কান্না ছাড়া আর কিছু করার থাকবে না। তাই বাঘ কে বাঘ স্বীকার করে যত দ্রুত ও কার্যকর উপায়ে সেই দানবকে মোকাবেলা করা যায় ততই দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল। তবে অবশ্যই সেটা 'আতঙ্ক সৃষ্টি' কিংবা 'এ কোনো বড় সমস্যায় না' এই দুই জাতীয় ইডিওটিক কাজ করা বা কথা বলা লোকদের মুখে ঝামা ইট ঘষিয়েই তা করতে হবে।


১২| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: বাংলাদেশে মেয়র, মন্ত্রী ও শেখ হাসিনার সাহায্যেের আশা কেহ করছে না, এবং মেয়র, মন্ত্রীদের লায়াবিলিটি আমেরিকার মেয়র, গভর্ণরদের মতো নেই।
একমত। তবে নূন্যতম সহযোগীতার আশা করছি। খাবার বিনিমূল্যে দিতে হবে না। অন্তত দামটা বাড়াতে দিয়েন না। যতটুকু মজুদ আছে আপাতত চলবে। কিন্তু যথেষ্ট মজুদ থাকা সত্ত্বে দাম যদি উপরের দিকে এগুতেই থাকে তাহলে তো... আমাদেরও সহযোগীতা করতে হবে, একে অপরকে। শুধু সরকার সরকার করলে চলবেনা।

১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৫১

নতুন বলেছেন: সবাই অবশ্যই মারা যাবে না। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো তারা আক্রান্ত হবেনা। সেই বিষয়ে আপনার সাথে এক মত।

কিন্তু মারা যাবে বৃদ্ধ, অসুস্হরা, যদি আইসোলেসন না করা হয় তবে আপনি আমি ঠিকই আক্রান্ত হবো না কিন্তু আমাদের মধ্যেই কেউ ভাইরাস বহন করে বাড়ি নিয়ে দাদা,বাবা,চাচাদের আক্রান্ত করবো এবং তাদের কারুর মৃত্যু কেউই কামনা করবেনা।

তাই সত`কতা নিয়ে সোসাল ডিসটেন্সিং শুরু করতে হবে। এবং সারা দুনিয়াতে এক সাথে করাই ভালো।

২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

হ্যা সেটাই।
ভাইরাস বহনকারি ভালরা যদি আইসোলেসন না করা হয় তবে আপনি আমি ঠিকই আক্রান্ত হবো না কিন্তু আমাদের মধ্যেই কেউ ভাইরাস বহন করে বাড়ি নিয়ে দাদা,বাবা,চাচাদের আক্রান্ত করবো
যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি তারা নিজেরা আক্রান্ত না হলেও যদি সে ক্যারিয়ার হয় সমাজে ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারে। তবে ১৪ দিন পর আর পারে না। তবে এখনি কোন শেষ কথা বলা যাচ্ছে না। আরো দুতিন বছর অবজার্ভের পর বলা যাবে।
তবে হাজার হাজার জাহাজ যাত্রীর কেন করনা ভাইরাসে ধরলোনা, সেটা নিয়ে ব্যাপক গবেষনা চলছে জাপানে ও আমেরিকায়।

১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:০৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার পোস্টটি পড়ে মনে অনেক বল পেলাম। লকডাউনের সঙ্গে প্রচন্ড আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলাম।
ভালো থাকুন সবসময়।

২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাল খবর কোথাও পাবেন না। ভাল খবর দেয়া হলে সেই টিভি হবে সরকারের বা ট্রাম্পের দালাল, সেই টিভি-পত্রিকা কেউ দেখবে না। পত্রিকা কেউ কিনবে না।
জেনেশুনে কেউ নিজের পায়ে কুড়াল মারে?

ক্রুজ শিপের খবর গুলো পত্রিকায় খুব একটা আসে নি, আমি বহু কষ্টে খুজে বের করেছি
ক্রুজ শিপে হাজার হাজার যাত্রী এক হলরুমে দিনের পর দিন ফুর্তি নাচানাচি চুমাচুমি করার পরও ১০% এর বেশী অসুস্থ হলনা। (সুস্থ কিন্তু ক্যারিয়ার সহ মোট ১৭%)
বাকি ৩০৭৫ জন যাত্রীর কিছুই হল না। ১৪ দিন পর জীবিত ৩৭০০ সবাই বাসায় ফিরেছে।

আতঙ্কিত হবেন না, সচেতন হন, ৬ ফিট ডিস্ট্যান্স মেনে চলুন। মাস্ক দরকার নেই। হাত চোখে মুখে দিবেন না। বাসায় এসে হাত না ধোয়া পর্যন্ত।

১৫| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৫৯

কাছের-মানুষ বলেছেন: বেশ কিছু আশা জাগানিয়া পয়েন্ট তুলে ধরেছেন, তবে ডেথ রেট নিয়ে আমি সংকিত, এখন পর্যন্ত রেট হিসেব করছে একটিভ কেইস এবং কমপ্লিট কেইস ধরে। অর্থাৎ এক্টিভ কেইসের সবাই ভাল হয়ে যাবে এটা ভেবেই হিসেব করছে যাতে ডেথ রেট কম দেখায়।
আসলে শূধু কমপ্লিট কেইসের উপরে ভিত্তি করে ডেথ রেট হিসেব করলে অনেক হয়!

যাইহোক আমাদের সবার সচেতনা ছাড়া এই মহামারী থেকে উদ্ধার হবার কোন উপায় নেই, এর প্রতিষেধক আসতেই বছরের উপরে লাগবে।

২৫ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ডেথ রেট খুবই কম। তবে প্রতিদিনই পরিবর্তিত হচ্ছে।
Diamond Princess
3,711 people aboard fatality ratio was 1.9 percent, that ratio was 0.91 percent.
70 and older were most vulnerable, with an overall fatality ratio of about 7.3 percent.

১৬| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:০৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: যার বাচার বাচবে ,যার মরার সে মরবে।

ইটালির মতো জি-৭ সদস্য পৃথিবীর সবচেয়ে শিল্পে উন্নত দেশের লোকজন প্রতিদিন আফ্রিকার মানুষের মতো মরছে।
কিন্ত আফ্রিকায় এখনো কি করোনায় কেউ মরেছে?

যদিও সেখানকার বিভিন্ন দেশে লাখের উপরে চীনা আছে।

২৫ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা সেটাই।
(COVID-19) জীবানু্টির আচরন মোটামুটি বোঝা গেছে
মানুষের দেহ বাদে এই ভাইরাস প্রকৃতিতে বাচে না,
মানুষের দেহে ভর করলেও মানুষটি ৭-৮ দিনের ভেতর কোনমতে টিকে গেলে আর মৃত্যুর ভয় থাকে না, ১৫ দিনে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পায় (যদি না সে বেশি বয়েসি বা ভিন্ন কোন পুর্বরোগ না থাকে)
১৫ দিনে বাসা থেকে কেউ বের না হলে ভাইরাসটি এলাকা থেকে বিলুপ্ত হবে

১৭| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:০৮

জুন বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী আমি আপনার সাথে মাস্কের ব্যাপারে আবারো দ্বিমত পোষণ করছি। মাস্ক পড়ে আপনি নিজের অসুস্থতাকেই শুধু মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন না, অন্যের অসুস্থতাকেও নিজের মাঝে গ্রহন করতে বাধা দিচ্ছেন। ফেব্রুয়ারির শুরুতে আমরা এক রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছিলাম, আমাদের পাশের টেবিলেই এক থাই তরুণীর প্রচন্ড কাশি হচ্ছিল। মাস্ক পরিহিত সেই মহিলা কিযে অস্বস্তিতে ভুগছিল আর আমরা ছিলাম ভয়ার্ত।
করোনা ভাইরাস নাক মুখ আর চোখ দিয়েই প্রধানত একের থেকে অন্যের মাঝে সংক্রামিত হয়ে থাকে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। মাস্ক আপনার নাক মুখকে সুরক্ষিত রাখছে। আমি জানতে পেরেছি এখানে ধনী দরিদ্র অধিকাংশই এক্টি মাস্ক একদিনের বেশি ব্যবহার করতে চায় না। আর এখনতো মাস্ক পড়ে বাইরে যাওয়া ম্যান্ডেটরি করে দিয়েছে সরকার।
আবারও বলি এখানে এই থাইল্যান্ডে জানুয়ারি মাস থেকেই জনগণ সতর্ক ছিল, সচেতন ছিল সরকারের চেয়েও। এ জন্য এখানে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার ছিল না বল্লেই চলে। ফেব্রুয়ারীর শেষের দিকে দক্ষিন কোরিয়া থেকে থাই অভিবাসীরা ফিরতে শুরু করলে আক্রান্তের হার কিছুটা বাড়ে। যতটা বেড়েছে সবই প্রবাসীদের অসচেতনতার অভাবে।

কিন্ত আজই পেপারে পড়লাম আমেরিকায় আক্রান্তের হার ৫০ হাজার আর এক নিউইয়র্কেই মারা গেছে ১৫০ এর উপরে। এখানে যে মন্ত্রী শেতাঙ্গরা গোসল করে না, নোংরা বলে আখ্যায়িত করেছে তারা মাস্ক ছাড়াই বৌ বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে ঘোরাফেরা করছে। তাদের ফ্রি মাস্ক দিলেও তারা পরে না। উল্টো টিটকারি দিয়ে হাসতো। এই সব সাদা চামড়ারা শুধু আমেরিকানই নয় প্রচুর ইউরোপীয়ানও ছিল।
ট্রাম্প কাল বলেছে " লকডাউনের জন্য আমেরিকার সৃষ্টি হয়নি "। সিবকিছু নিয়ে অতি অহংকার ভালো না। এরজন্য অনেক মুল্য দিতে হয়।

২৬ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রন সংস্থা CDC র COVID-19 গাইডলাইনে সাধারন পাবলিকের জন্য মাস্ক পরিধান করতে বলা হয় নি।
তবে ফেব্রুয়ারির দিকে চাইনিজ ও ভিয়েতনামি দোকানদারদের দেখতাম মাস্ক পরতে, বাংগালীরাও পরতো। কিন্তু ইদানিং করোনা ব্যাপক ছড়ানোর পরও কেউই মাস্ক পরে না। আটলান্টা ও ডালাসেও খবর নিয়েছি। কেউ মাস্ক পরে না।

গভর্নর এন্ড্র কোমো আজ সকালে লম্বা এক ভাষন দিয়েছেন, মাস্ক পরার কথা একবারও বলেননি। এছাড়া আবারও বলেছেন আমারা সবাইকে হাসপাতালে সিট দিতে পারছি না।
ভাষন পরবর্তি সংবাদ সম্মেলনে নিউইয়র্কের গভর্নর এন্ড্রু কোমো রাস্তার মোড়ে আড্ডা দেয়ার প্রতি চরম কটাক্ষ করেছেন তিনি। (বাংগালীরাই বেশী আড্ডা দিচ্ছিল) অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে কোমো একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। জারিকৃত আদেশের আওতায় সকল রাস্তায় যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং এসেনসিয়াল সার্ভিস কর্মী ছাড়া বাকি ১০০% কর্মচারিকে বাধ্যতামূলকভাবে স্ব স্ব গৃহে অবস্থান করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

১৮| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি জানেন কি পৃথিবীর সত্তর ভাগ লোক আগামীকাল কি খাবে তা জানেনা? অযথা মজুদদারী করবেন না। মানবতার জয় হউক

১৯| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৫৯

কূকরা বলেছেন: বাল বৈশাখির বাল পোষ্ট।

২০| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:২৯

রাশিয়া বলেছেন: মাস্ক না পড়া যে বাহাদুরির কোন বিষয় নয়, আমেরিকায় করোনা সেটা চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে। তারা মাস্ক পড়েনা বলেই ১ তারিখে যেখানে ইনফেকটেড ছিল ৩৬ জন, ২৩ দিনের ব্যবধানে সেই সংখ্যা এসে দাঁড়িয়েছে ৫৫,০০০+ এ।

ঊহানের খবর যখন টিভিতে দেখছিলাম - প্রত্যেকটা মানুষ সেখানে মাস্ক পড়া ছিল । আর আমেরিকার মানুষ কি এমন হনু রে - মাস্ক না পড়লেও কোন সমস্যা হবেনা?

২১| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:০৯

কূকরা বলেছেন:

২২| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:১০

কূকরা বলেছেন: ডা: আলের প্রবল আশঙ্কা যে আগামী কয়েক সপ্তাহের ভেতরে ব্রিটেনের হাসপাতালগুলোতে এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে যে তাদের হাতে জীবন রক্ষাকারীএকটি ভেন্টিলেটরের বিপরীতে ৭/৮ জন করোনা রোগী থাকতে পারে। তাদের তখন এ কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে ১ জনকে ভেন্টিলেটর দিয়ে অবশিষ্ট সাত জনের মৃত্যু দৃশ্য অবলোকন করা। দুর্ভাগা অবশিষ্ট সাতজন রোগীর আত্মীয়-স্বজনকে বলা লাগতে পারে "দুঃখিত, আপনার রোগীকে আমরা ভেন্টিলেটর দিয়ে বাঁচাতে পারছিনা। কারণ, আমাদের হাতে তাকে দেয়ার মত কোন ভেন্টিলেটার নেই।" ডাক্তার আল বলছিলেন যে উনি যখন ডাক্তার হয়ে ওঠেন তখন এরকম কোন শিক্ষা পাননি যে রোগীদের ভিন্ন চোখে দেখতে হবে। একজন রোগীকে চিকিৎসা দেবেন কিন্তু সাতজনকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেবেন এমন ভয়াবহ দৃশ্যটি চিন্তা করতেও তার অন্তরাত্মা কেঁপে উঠছে।

link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.