নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনার আতঙ্কে কুটনিতিকরা ঢাকা ছাড়ছেন, ভুয়া সংবাদ।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৬

করোনার আতঙ্কে আমেরিকান কুটনিতিকরা ঢাকা ছাড়ছেন, এটা সম্পুর্ন হলুদ ভুয়া সংবাদ।

আমেরিকান এম্বাসেডার সহ গুরুত্বপুর্ন কুটনিতিতিকরা কেউই ঢাকা ছাড়েন নি।
ঢাকা ছেড়েছেন মুলত দুতাবাস কর্মিরা যারা মার্কিন নাগরিক। ও তাদের ফ্যামেলি মেম্বাররা। রেগুলার ফ্লাইট বন্ধ তাই একটি বিমান চার্টার করেছেন।




খুব সঙ্গত কারনেই ওরা ঢাকা ছাড়ছে, ছুটি ঘোষনার পর দুতাবাসের সাধারন কাজকর্ম বন্ধ, সকল এপোয়েন্টমেন্ট, বাতিল ইমিগ্রেশন দফতরও বন্ধ বেশকিছুদিন জাবত,
আগামি দুমাসেও স্বাভাবিক হওয়ার সম্ভাবনা নেই। দুতাবাস কর্মিদের ও অগুরুত্বপুর্ন কুটনিতিক স্টাফদের অধিকার আছে এই দীর্ঘ ছুটিতে দেশে ফ্যামেলির কাছে যাওয়ার।
রেগুলার ফ্লাইট সবই বন্ধ, তাই মার্কিন দুতাবাস বিশেষ ব্যাবস্থায় একটি বিমান চার্টার করে এদের দেশে নেওয়ার ব্যাবস্থা করে।
নন স্টপ ঢাকা-ওয়াশিংটন।

কিন্তু এরপরেও ৩০০র মত সিট খালি থাকায় আমেরিকা যেতে ইচ্ছুক বাংলাদেশে থাকা বাংগালী মার্কিন নাগরিক ও রেসিডেন্সিদের আহবান করে। রেগুলার ফ্লাইট বন্ধ থাকায় অনেক বাংলাদেশী আমেরিকান ফিরিতে না পেরে বিপাকে ছিল, তারা দ্রুতই সাড়া দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করে, সিট পুর্ন না হওয়া পর্যন্ত।
কেউই মাগনা যেতে পারে নি। এদের সবার (ইকোনমি সিটের) ওয়ানওয়ে ভাড়ার বিল পরে পাঠানো হবে।

লকডাউনে থাকা অন্যান্ন দেশথেকেও দুতাবাস কর্মিদের ও অগুরুত্বপুর্ন কুটনিতিক স্টাফদের একই পদ্ধতিতে দেশে ফেরার ব্যাবস্থা করেছে সংস্লিষ্ট দেশের মার্কিন দুতাবাস।
ইচ্ছুক যাত্রি বেশী থাকায় আরো একটি ফ্লাইটের ব্যাবস্থা হচ্ছে।

ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের মুখপাত্র স্পষ্ট ভাবেই বলেছেন, কেবল বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থানরত দুতাবাস কর্মি ও সাধারন আমেরিকানদের মধ্যে যারা যুক্তরাষ্ট্রে ফিরতে আগ্রহী তাদের ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। অন্য দেশ থেকেও আমেরিকানরা ‘চার্টার’ ফ্লাইটে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরছেন। তিনি বলেন, এটি একটি সাময়িক ব্যবস্থা। বৈশ্বিক পরিস্থিতির যখন উন্নতি হবে তখন তারা আবার ফিরে আসবেন।

যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের মুখপাত্র আরও জানান, বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস বন্ধ হচ্ছে না।
কনস্যুলার সেকশন আমেরিকানদের জন্য সব দিন ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে। এর আগে দূতাবাসের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে বলা হয়, ফ্লাইটে যুক্ত হলে প্রতিজনকে ভাড়া হিসেবে অর্থ পরিশোধ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ইকোনমি ফ্লাইটের ভাড়ার সমপরিমাণ অর্থ নির্ধারণ করা হয়েছে। এ জন্য বিমানবন্দর অতিক্রমের পূর্বে প্রত্যেক যাত্রীকে একটি প্রতিশ্রুতি নোটে স্বাক্ষর করতে হবে। যেটি বোর্ডিং পাসের পূর্বে কর্তৃপক্ষের কাছে প্রদর্শন করতে হবে।
যাত্রায় ফ্লাইট চার্টার ব্যতীত যাত্রীদের জন্য আর কোনো কানেক্টিং ফ্লাইট বা যানবাহনের ব্যবস্থা করেনি দূতাবাস। বিমানবন্দর আগমন ও ত্যাগের ক্ষেত্রে যাত্রীদের নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থা করতে হবে।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: যে হারে জ্বর, সর্দি কাশি নিয়ে মানুষের মৃত্যূর সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে দেশে , তাতে আতংকিত না হওয়ার কোন কারনতো দেখি না। আপনি হয়ত জানেন না যে শুধু বিদেশীরাই নয় বহু বিত্তবান বাংলাদেশীও দেশ ছেড়ে অন্য দেশে ঠাই নিচ্ছে। পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে গড়ালে, এই দেশে রাজনীতিবিদ, বড়লোকদের একেবারেই খুজে পাওয়া যাবে না ।

০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শুধু বাংলাদেশ না। সবদেশ থেকেই।
আর সর্দিকাসিও সমস্যা না।
দীর্ঘ দু মাস ছুটি। লকডাউনে থাকা শতাধিক দেশ থেকে দুতাবাস কর্মিদের বিশেষ ব্যাবস্থায় নিজ দেশে ফিরিয়ে নিচ্ছে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর।

০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আর জ্বর, সর্দি কাশি রোগি বেড়ে যাওয়ার একটি কারন হচ্ছে আতঙ্ক
আগে মানুষ সর্দি কাশি স্বাসকষ্ট হলে ইনহেলার নিত, বা একটা ট্যাবলেট খেয়ে ঘুমিয়ে পরতো। এইসব মামুলি রোগে খনোই হাসপাতালে যেত না।
বর্তমানে অল্প স্বাসকষ্ট হলেই করোনার ভয়ে হাসপাতালে দৌড়ায়।
এ ধরনের রোগিরা করোনা আতংকে হাসপাতালে ছুটছে। অন্য সময় বাসায় নিজেই চিকিৎসা নিতো।
রুগি বেড়ে যাওয়ার এটাই বড় কারণ।

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বিচিত্র কারনে আমার এখন পর্যন্ত বাংলাদেশকেই নিরাপদ দেশ মনে হচ্ছে। বাংলাদেশের মতো আরাম আর কোনো দেশে আছে বলেও বিস্বাস হচ্ছে না। দেশে চলে আসেন লাউ পাতা চিংড়া মাছ দিয়ে ভাজি খেয়ে দেখতে পারেন। যারা দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছেন - যাক। আর যারা দেশে আসবেন করোনা প্রভাব শেষ হলে চলে আসতে পারেন।



০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিচিত্র কারনে নয়, সঙ্গত কারনেই বাংলাদেশ বাংলাদেশীদের কাছে প্রিয় দেশ। কিছু ছাগু বাদে। ওরা বলে বালের দেশ ফাকিং কান্ট্রি।

দুতাবাস কর্মিরা ঢাকা ছাড়ছে ভয় নয়। ২-৩ মাস অনিশ্চিত ছুটি বিধায় যাচ্ছে।
ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের মুখপাত্র বলেছেন, কেবল বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থানরত দুতাবাস কর্মি ও সাধারন আমেরিকানদের মধ্যে যারা যুক্তরাষ্ট্রে ফিরতে আগ্রহী তাদের ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভুয়া বা গুজব আমি বিশ্বাস করি না।
এসব থেকে দূরে থাকি। আমার বিবেক বুদ্ধি আছে। সেটা খাটাই।

৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:১২

কলাবাগান১ বলেছেন: পাশের শহর টরন্টো.। কানাডা, মেক্সিকো তে করোনার এত প্রকপ নাই কেন???

০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নিউইয়র্কে বেশী ছড়ানোর কারন পাবলিক ট্রান্সপোর্ট। সিংহ ভাগ লোক গাদাগাদি করে বাস ট্রেন ব্যাবহার করে
আর এই রোগ মুলত প্রবিনদের রোগ। বাংলাদেশের বুড়োরা পশ্চিমাদের মত বারে রেষ্টুরেন্টে বসে সময় কাটায় না, ঘন্টার পর ঘন্টা পোকার মেশিনে বসে থাকে না, তাই প্রথমে সতর্ক না থাকায় অনেক বেশী মৃত্যু হয়েছে ইউরোপ আমেরিকায়।
বাংলাদেশ সহ দক্ষিন এশীয়ায় কম মৃত্যু হয়েছে।

৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৪৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আজও পেপারে পড়লাম এই খবর

৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৫:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





কিছু ছাগু বাদে। ওরা বলে বালের দেশ ফাকিং কান্ট্রি।
- মাদ্রসার তালেবুল আলেম হায়ার করতে হবে এসব বেয়াদবকে সাইজ করার জন্য। তাদের পাহাড়ি বেত দিয়ে তিন বেলা নিয়ম করে পেটাবে। আর কানের নিচে কাঁচা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে।

***হাজার হাজার রেসিপি আছে তার মধ্যে আমি শুধু একটি বলবো। কাজলি মাছ দিয়ে কাঁচা আমের ঝোল আর আতপ চালের ভাত খাওয়ার জন্য আমি সুইজারল্যান্ড যাওয়া ক্যানসেল করতে পারি।

৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:০৬

মা.হাসান বলেছেন: কিছু কারণ সম্ভবত আছে , কতটা সত্য কতটা মিথ্যা বলা মুশকিল।
এই লিংকটি দেখার জন্য অনুরোধ করলাম:
https://www.benarnews.org/english/news/bengali/draft-memo-03302020183916.html

মন্তব্যটা পড়া হলে ডিলিট করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ থাকল, অহেতুক আতঙ্ক না ছড়ানোই ভালো। আপনারা সাবধানে থাকবেন।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দুতাবাস কর্মিরা ঢাকা ছাড়ছে ভয় নয়। ২-৩ মাস অনিশ্চিত ছুটি বিধায় যাচ্ছে।
ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের মুখপাত্র বলেছেন, কেবল বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থানরত দুতাবাস কর্মিদের ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। তবে দুতাবাস কার্যক্রম বন্ধ হয় নি, রাষ্ট্রদুত সহ জরুরি দুতাবাস কর্মিরা সবাই আছে।
আর সাধারন বাংলাদেশী বংশ আমেরিকানরা বাংলাদেশেই থাকতো।
এরা দ্রুত যুক্তরাষ্ট্রে ফিরতে আগ্রহী হয়েছে কারনটা স্টিমুলাস প্যাকেজ, ও ভাতা।
৪ জনের পরিবার প্রায় ৫ লাখ টাকার সমপরিমান। মুলত ভাতা হাতিয়ে নিতেই আরো ৩ দফায় ৩ বিমান ভাড়া করে আমেরিকা গমন।

৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:০১

জাহিদ হাসান বলেছেন: পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ তিনটি হলুদ সংবাদপত্রের নাম বলুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.