নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাল চুরি শুরু হয়েছে

১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫৮

যখন একের পর এক চালচোর ধরা শুরু হয়েছে, তখন কিছু চিহ্নিত মানুষ বলে যাচ্ছে 'করোনার ভেতর চাল চুরি শুরু হয়েছে', শুরু হয়েছে সরকারি দলের অন্যায়, অবিচার, চুরি, ডাকাতি, লুট বানিজ্য।
এমন ভাব যে দেশের মানুষ এই প্রথম বার চুরি দেখল.. আগে কোন দিন দেশে চুরি হয়নি..

দেশে এমন সুদিন আসেনি যে সব চুরি বন্ধ হয়ে যাবে।
এতদিন চাল গম আত্নসাত করে যাচ্ছিল সরকারি লোকজন, চাল চুরি গম চুরি এদেশে নতুন কিছু না। পাকিস্তান আমল থেকেই চলছে।
এতদিন ওরা নির্ভয়ে চাল চুরি করে যাচ্ছিল, এখন একে একে ধরা হচ্ছে, বিশেষ প্রকৃয়ায়।



এতদিন
মেম্বরকে বাঁচিয়েছে চেয়ারম্যান,
চেয়ারম্যানকে উপজেলা চেয়ারম্যান,
উপজেলা চেয়ারম্যানকে সাংসদ
সাংসদ কে মন্ত্রী।

এইবারের চাল বিতরণের সিষ্টেমটা একটু আলাদা ছিল!
প্রধানমন্ত্রী সরাসরি ৬৪টি জেলার ডিসি দের সাথে ভিডিও কনফারেন্স যোগাযোগ রক্ষা করে কাজ করে আসছেন। বহু আগ থেকেই ভিডিও কনফারেন্স যোগাযোগ করা হলেও বর্তমানে প্রতি সপ্তাহেই যোগাযোগ হচ্ছে। যখন তখন আপডেট জানতে ফোন করা হচ্ছে ডিসিদের
আর এইবারের খাদ্য ত্রাণ আর সরাসরি সাংসদ'দের হাত দিয়ে যায় নি। বরং ডিসি'-সাংসদদের যৌথ ত্বত্ত্বাবধনে সরাসরি প্রান্তিক অঞ্চলে জনপ্রতিনিধি'দের হাতে দিয়েই বিতরণ করা হচ্ছে। এবং নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তি ফলোআপ আপডেট জানাতে হচ্ছে।
কিছু চেয়ারম্যান মেম্বার পুরানো খাসলত বদলাতে না পেরে। ধরা পড়ছে। ডিসি টিএনও দের হাতে।
আত্নসাতকারি চোর ধরা পরার পর নিউজ হচ্ছে।

কিন্তু পত্রিকাগুলো একটু চালাকি করে খবর শিরনাম করছে, কি কায়দায় ধরা হচ্ছে কেউ বলছে না। চোর ধরার পর কোন এপ্রিশিয়েট নেই
আর কিছু ব্লগার ফেবুকার দল বেধে বলা সুরু করেছে চাল চুরির উৎসব সুরু হয়েছে। কবিগনও কবিতা লিখছেন, ফেবুতে গানও বের হয়েছে দেখলাম।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:২৮

বিজন রয় বলেছেন: যারা চোর তারা তো মানুষ।

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:১২

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



আপনাদের মত কিছু একান্ত অনুগত সমর্থক না থাকলে আওয়ামীলীগের যে কি হতো!!!

তা জনাব, মোটা ডাউল ৬০ থেকে ৯০ হয়েছে, চাউল ৪২ থেকে ৪৮ হয়েছে (কিছুক্ষণ আগে কিনলাম) এগুলো দেখবে কে?

১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার আনুগত্যের নমুনা তো কিছু দেখলাম।
জিয়া বন্দনা, খালেদা বন্দনা, গোলামআজম বন্ধনা, .. . পাকিস্তান বন্দনাও আছে।

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন:

১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
চাল চোর ২০৪ জন, ঠিক আছে।
ধরছে কাহারা?
২০৪ জন চাল চোর ধরা ও চাল উদ্ধারের পর হাংবাদিকরা জানতে পারে চোর ২০৪ জন।
তার পর ব্লগার ও ফেবুকাররা জানতে পারে।
চোর ধরার আগে ২০৪ চোর চিহ্নিত করে গান কবিতা রচনা হলে নাহয় কিছু বলা যেত।

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: যারা চাল চুরী করছে তাদের ক্ষমা করে দেন। দরিদ্র মানুষ। দরিদ্রদের অভাব অনেক। তাই হয়তো চুরী করছে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কি বলেন ? দরিদ্র?
এরা সবাই সরকারি দলের মেম্বার চেয়ারম্যান।

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:২৭

নতুন বলেছেন: আপনার মতন ডেডিকেটেড সমথ`ক না থাকলে আয়ামীলীগ টিকে থাকতো না।

এই জন্যই প্রবাদ আছে নৌকা মাকায় কলাগাছ দাড়ালেও জিতা যায়। ;)

চুরি করেছে তাদের ধরেছে। কিন্তু যদি নেতারা সক্রিয় হয় এবং তাদের চেলাদের সঠিক ভাবে গাইড করে তবে ১৪ জনের বেশি চুরি করবে না।

এলাকার মানুষ আগে চোরে কাজ বুঝতে পারে, তারা সাংবাদিক, থানা পুলিশকে জানায় তারপরে তারা গ্রেপ্তার করে।

শেখ হাসিনা গাধার পালকে নিয়ে দল করছেন তাই তিনি চেস্টা করেও ভালো কিছু করতে পারছেন না। তাকে সাহাজ্য করলে দেশ অবশ্যই আরো ভালো চলতো।

মাঝে মাঝে বেশ খারাপ লাগে শেখ হাসিনার জন্য। তার মতন ক্ষমতা বাংলাদেশের ইতিহাসে খুব কম রাস্টনায়কই পেয়েছেন। তিনি যদি ভালো ১০-৩০ জন মন্ত্রী আমলা পেতেন তবে বাংলাদেশের থেকে দূনিতি দুর করে আধুনিক বাংলাদেশের শুরু করে ইতিহাসে নাম রাখতে পারতেন।

উনি ভালো কিন্তু তার পাশে গাদার পালে ভতি সেটা তিনি বুঝেও কিছু করতে পারছেনা।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ডেডিকেটেড সমর্থক আমি নই।
আমি সমর্থন করি সেই সব দল যারা - -

ধর্মনিরোপেক্ষ আদর্শ ধারন করে,
মুক্তিযুদ্ধ সমর্থক,
এবং গণতন্ত্রে বিশ্বাসি।

আওয়ামীলীগ একমাত্র দল যারা এসবের ৫০ - ৬০% পর্যন্ত পুরন করতে পারছে।
বিএনপি, জামাত, জাতীয় পার্টি, ইসলামিষ্ট জোট, তথাকথিত শুশীল গ্রুপ ও বর্তমান বামপন্থিরা এসবের ১% ও ধারন করে না।
আওয়ামীলীগের চেয়ে কেউ ভাল পার্ফম করলে আমি তাদেরই সমর্থন দিব।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশে দুর্নিতি দূর করতে মন্ত্রি বদল করে কোন লাভ হবে না। দরজা খোলা পেলে ফেরেস্তাও চুরি করবে।
উন্নত দেশের মত টাকা হস্তান্তর ই সিস্টেম করে দিলেই শুধু দুর্নিতি দূর হবে।
কিন্তু ১০ বছর আগে সিষ্টেম করা শুরু হলেও কোনটাই রেডি করতে পারছে না দুর্নিতিবাজ আমলাদের জন্য। নতুন ভ্যাট আইন চালু করে ব্যবসায়ীদের মধ্যে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) মেশিন ও ছোট ব্যাবসায়ীদের ইসিআর মেশিন চালু করার ব্যাবস্থা করেছিল এনবিআর। বিশ্বব্যাঙ্কের ফান্ডে।
এছাড়া
ভুমি জরিপ ভুমি হস্তান্তর ডিজিটাইড অটোমোশন
চট্রগ্রাম বন্দর ক্যাসলেস ডিজিটাইড অটোমেশন
বিআরটিএ ক্যাসলেস ডিজিটাইড অটোমেশন

কিন্তু কিছুই পারা যায় নি, আমলাদের ইচ্ছাকৃত ধারাবাহিক ডিলে করার কারনে।

সবকিছু হার্ডওয়ার সফটোয়ার ঠিকাদার রেডি করা হলেও দুর্নিতিবাজ আমলাদের কারনে কোনটাই শুরু করা যাচ্ছে না। ইভেন মোবাইল কম্পানিগুলোর গ্রাহকদের দেয়া ভ্যাট অটো এনআরবি একাউন্টে জমা হওয়া ডাইভার্ট করে গ্রামিন ফোন ও আমলারা মিলে ভাগ করে খেয়েছে। পেট্রলিয়াম বেসরকারিতে দেওয়ার কথা, কিন্তু এতবড় দুর্নিতি খাত হাতছাড়া করে কিভাবে?

দেশের সকল দুর্নিতির মুলে সরকারি আমলারা, বিসিএস কর্তারা।
হাসিনা মরার আগে একটা চান্স নিতে পারে। সকল আমলা বর্খাস্ত করে দিক।

আমলা সরকারি কর্তা বাদে একটি দেশ ৬ মাস চলতে পারে। বহু দেশে প্রমানিত।
আমেরিকায় ২০১৮-১৯ এ দির্ঘ ৭ মাস 'গভর্মেন্ট শাট ডাউন' ছিল। প্রায় সব সরকারি অফিস বন্ধ ছিল। কোন সমস্যা হয়নি।
৬ মাস পর নতুন বিসিএস পরিক্ষা দিয়ে পদের চেয়ে ৩ গুন বেশী রেখে একটি প্যানেল তৈরি।
এরপর তরুন মেধাবি আমলা নিয়োগ। ৪ বছর মেয়াদি আমলা। ৪ বছর পর অটো বর্খাস্ত। মেয়াদ উত্তিন্ন হলে প্যানেলে থাকতে পারে। আর দুর্নিতির অভিযোগ পাওয়া মাত্র বর্খাস্ত ও ব্ল্যাক লিষ্ট।

প্রায় সবার বায়োমেট্রিক এনআইডি আছে, দেশের সবাইকে এনআইডি আওতায় এনে আর ক্যাশ টাকা উঠায়া দিয়া সব টাকা ইলেক্ট্রনিক মানি করে দিলে সকল বড় দুর্নিতি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা। হবেই। বড় অংকের অবৈধ টাকা বা লেনদেন ধরা পরবে। তাই দুর্নিতি করা অর্থ গ্রহন সম্ভব হবে না। নিলে চিহ্নিত হয়ে ধরা পরবে। এই মুহুর্তে সব ইলেক্ট্রনিক মানি করা সম্ভব না হলেও ভারতের মত ৫০০-১০০০ টাকার নোট বাতিল করে দিলে এখনি ৯০% দুর্নিতিবাজ পথে বসে যেত।

৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩৬

নতুন বলেছেন: টাকা যার আছে তার সকল মুস্কিল আছানের রাস্তাও আছে। আমাদের দেশের সমস্যা আসলেই এতো জটিল যে এর কথা ভেবে কোন পথ পাইন।

আমাদের কম্পানি ১.৫ বিলিওন ডলারের বিনিওগ। প্রায় ৩৫০০ কম`চারী তারা ৮৫ দেশের থেকে এসেছে।

দূনিতি প্রায় শুন্যের কোঠায়।

সকল কাজে জবাব দিহিতা আছে। দোষীর সাজা আছে। উপরের পদে যারা আছে তাদের প্রফেসনালিসম আছে।

আমাদের দেশে কোন কাজের জবাব দিহিতা নেই। সরকারী আমলা দের দূনিতিতে সাজার পরিমান খুবই কম।

সরকারের ইচ্ছা থাকলে সবকিছুই সম্ভব। সরকার চাইলেই টেন্ডারবাজী বন্ধ করতে পারেনা। তাহলে পান্জাবী আর ঝোলা হাতে রাজনিতি করতে হবে!!! কতজন আয়ামীলীগের নেতা নিজের টাকায় দেশ সেবা করবে বলে আপনার মনে হয়?

আপনি যখন নিজে টাকা বানাবেন তখন আপনাকে আমলাদের সুবিধা দিতে হবে....

এতো চোরের দলে থেকে শেখ হাসিনা পারছেন না। উনি টেন্ডার অনলাইনে করতে বলেছেন কিন্তু এখন টেন্ডার অনলাইনে হয় কিন্তু তার আগে লটারী হয় আয়ামীলীগ নেতার বাসা। সেখানে ঠিক হয় কে টেন্ডার কিনবে??? ( নিজের শহরের অভিজ্ঞতা থেকে)

তাই দেশের ভবিষ্যত ঠিক হতে একটা মিরাক্যাল দরকার।

০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সংকটকালে ত্রাণ নিয়ে অনিয়ম বা দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার জিরো না হলেও নিয়ার জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছে।
২১ জেলায় চাল চুরি বা আত্মসাতে জড়িত থাকার ঘটনায় একাধিক স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি ও ডিলারসহ মোট ৮৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলা হয়েছে ৮১টি। অনিয়ম/দুর্নীতির অভিযোগে মোট ৪৯ জন জনপ্রতিনিধিকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৮ জন ইউপি চেয়ারম্যান, ২৯ জন ইউপি সদস্য, ১ জন জেলা পরিষদ সদস্য এবং একজন পৌরসভার কাউন্সিলর।
কিছু টিএনও/এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধেও বিভাগিও ব্যাবস্থা নেয়া হয়েছে।

৭| ০২ রা মে, ২০২০ সকাল ৯:০৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: আমি যখন ঢাকা কলেজে পড়তাম তখন প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রধান ছিলেন প্রফেসর ডিএস ইসলাম (দেওয়ান সিরাজুল ইসলাম)। বিদগ্ধ এই মুক্তিযোদ্ধা প্রায়ই হতাশাজনক কথাবার্তা বলতেন দেশকে নিয়ে।একদিন এক মন্ত্রীর ছেলে ক্লাশে এর কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেছিলেন “দেশ স্বাধীন করার সময় ভেবেছিলাম ভালো-মন্দ সব ধরনের মানুষ নিয়ে দেশটা হবে।কিন্তু স্বাধীনতার পর দেখলাম সবগুলো চোর একদিকে পড়েছে”।বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া নানা ঘটনায় উনার কথা বার বার মনে পড়ে।

০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একসময়ে চোররা সরকারের আশ্রয়ে থাকতো।
ইদানিং তাদের পাকড়াও করা হচ্ছে। তাই সবাই জানছে।
ইতিমধ্যে ২১ জেলায় চাল চুরির ঘটনায় ৮১টি মামলা ও ৮৯ জন হোতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
view this link

৮| ০৬ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:১৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
সংকটকালে ত্রাণ নিয়ে অনিয়ম বা দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার জিরো না হলেও নিয়ার জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছে।
২১ জেলায় চাল চুরি বা আত্মসাতে জড়িত থাকার ঘটনায় একাধিক স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি ও ডিলারসহ মোট ৮৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলা হয়েছে ৮১টি। অনিয়ম/দুর্নীতির অভিযোগে মোট ৪৯ জন জনপ্রতিনিধিকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৮ জন ইউপি চেয়ারম্যান, ২৯ জন ইউপি সদস্য, ১ জন জেলা পরিষদ সদস্য এবং একজন পৌরসভার কাউন্সিলর।
কিছু টিএনও/এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধেও বিভাগিও ব্যাবস্থা নেয়া হয়েছে।


দূনিতি দমনে মধ্যমপন্হা অবলম্বন করে সরকার। মানুষকে দেখানোর জন্য কিছু ব্যবস্থা তারা নেয়। কিন্তু বড় বড় নেতারা কখনোই আইনের আওতায় আসেনা। বেশির ভাগই ব্যবস্থা নেয় নিউজে আসার পরে।

সত্যিকারের জিরো টলারেন্স কখনোই সরকার নিতে পারছেনা। কারন দূনিতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স করলে, ঠিক মতন টেন্ডার হলে চাদাবাজী না থাকলে আয়ামীলীগের নেতারা কি করে খাবে বলতে পারেন?

দেশে এখন রাজনিতি করেই মানুষ ক্ষমতা আর টাকার জন্য।

শেখ হাসিনার সামনে একটা সুযোগ আসবে অমরত্ব পাবার জন্য। দূনিতির বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হতে পারলে তিনি বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখের বেটি হিসেবে জনগনের মনে থাকবেন। সেটা অনেক কঠিন কাজ।

সারা দেশে দূনিতির মূল উতপাটন করলে যেই ঝামেলা শুরু হবে সেটা সামাল দেবার মতন ক্ষমতা বাংলাদেশের ইতিহাসে শুধুই বত`মানে শেখ হাসিনার হাতেই আছে। কিন্তু সেই ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে একটা রেনেসা ঘটানোর মতন কাজ শেখ হাসিনা করবে কিনা সেটা ভাবার বিষয়।

আমার মনে হয় না সেই যুদ্ধ করার মতন সাহস তার আছে। :(

৯| ২০ শে মে, ২০২০ সকাল ৯:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

লেখক বলেছেন:
কি বলেন ? দরিদ্র?
এরা সবাই সরকারি দলের মেম্বার চেয়ারম্যান।


চেয়ারম্যান মেম্বাররা কি দরিদ্র ও হতে পারবে না?
দরিদ্র হওয়া তাদের মৌলিক অধিকার।

১০| ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৪৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাইছা, অনেক দিন ধরে পোষ্ট দিচ্ছেন না! ভাল আছেন তো?

০৪ ঠা জুন, ২০২০ ভোর ৪:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।
পোষ্ট দিতে চেষ্টা করেছি। কিন্তু ব্যাস্ততার জন্য দেরি হয়ে যায়, বিষয়বস্তু তামাদি হয়ে ভিন্ন আরেক ইশু এসে পরে।
করনার কারনে অফিসের কাজ + বাসায় বেশী সময় দিতে হচ্ছে।আবারো ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১১| ১৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: চোর ধরার ক্রেডিট কেউ দেবে না। - দেয়া উচিত।
চুরির কথা বলতে পারলে চোর ধরার ক্রেডিট ও টাও দেয়া উচিত।
সময় করে নতুন পোষ্ট দিন বর্তমান অবস্থা নিয়ে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.