নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মার্কিন তদন্তেও আসামীরা সেইম।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৪:৩১

২০১৫-১৬ সালে ব্লগার হত্যা ও বিদেশী হত্যা তান্ডব থামানো ও বিচার কার্জে বাংলাদেশের আইনশৃক্ষলা বাহিনীর কার্যক্রম ও তদন্ত সঠিক ছিল। এটাই প্রমান দিল আমেরিকা। মার্কিন তদন্তেও আসামীরা সেইম।

লেখক অভিজিৎ রায় হত্যায় দণ্ডিত পলাতক দুই ঘাতক সৈয়দ জিয়াউল হক ও আকরাম হোসেনসহ এই হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের সম্পর্কে তথ্য চেয়ে ৫০ লাখ ডলার (৪২ কোটি ৫০ লাখ টাকা) পুরস্কার ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের আওতাধীন ‘রিওয়ার্ড ফর জাস্টিস’ (আরএফজে) অফিস এই পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছে।
পলাতক আসামী দুজন সৈয়দ জিয়াউল হক (ওরফে মেজর জিয়া) এবং আকরাম হোসেনের অনুপস্থিতিতে বিচার হয়েছিল এবং এখনো তাঁরা পলাতক। যদি আপনার কাছে হক, হোসেন বা ওই হামলায় জড়িত অন্য কারও বিষয়ে তথ্য থাকে, তাহলে নিচের নম্বরে সিগন্যাল, টেলিগ্রাম বা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে বা ফোনে তথ্য দেওয়ার জন্য ‍+১-২০২-৭০২-৭৮৪৩ নম্বরটি উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর।

কিছু পুরনো তথ্য
'আমারদেশ' পত্রিকায় ছাপানো হয়েছিল সেনাবাহিনীতে কর্মরত জঙ্গি মেজর জিয়ার সেই উষ্কানিমুলক ইমেইল।

২০১১ ডিসেম্বরের শেষদিকে এই জঙ্গি মেজর জিয়া আর পলাতক হিজবুতি সেনা কর্মকর্তা ও জঙ্গি নেতা নেতা ইশরতকের সমর্থনে সোচ্চার ছিল হান্নান শাহ, ফকরুল, খন্দকার দেলোয়াররা। 'আমারদেশ' পত্রিকায় ছাপানো হয়েছিল সেনাবাহিনীতে কর্মরত জঙ্গি মেজর জিয়ার সেই উষ্কানিমুলক ইমেইল। প্রতিদিন ধারাবাহিক ভাবে আপডেট, উলঙ্গভাবে দেয়া উষ্কানিতে সেনা অভুথানের আহবান জানানো হচ্ছিল। ফেবু ও সামু ব্লগে চলছিল বিম্পি-জামাত সমর্থক ছাগুরা বিরামহীন ভাবে পোষ্ট-রিপোষ্ট আর শেয়ার।

একটি অভুত্যান চেষ্টা ব্যার্থ হওয়ার পর এই মাহামুদুরের পত্রিকাটি বিদ্রোহ সফল হওয়ার পর্যায়ে বলছিল -
"নতুন বছরের উপহার-মধ্যম সারির অফিসাররা অচিরেই বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে যাচ্ছেন"
আর বিদ্রোহ ব্যার্থ হওয়ার পর বলে - "দেশপ্রেমিক সামরিক অফিসারদের ধড়পাকর গুম করা হচ্ছে"

আর নেতা খালেদাও একই সুরে মাহামুদুরের আমার দেশ পত্রিকাটির উদাহরন দিয়ে একসময় হিজবুত তাহেরির, পরে আনসারুল ইসলাম/ ফাইনালি আইএস দাবিদার সদস্য মেজর জিয়া মেজর ইসরাক জঙ্গিদের সমর্থন দিচ্ছিলেন।
যদিও এখন সবাই ভুলে গেছে।

পলাতক মেজর জিয়ার পক্ষে বেগম খালেদা জিয়াও বলেছিলেন "দেশপ্রেমিক সামরিক অফিসারদের ধড়পাকর গুম করা হচ্ছে" বিডিআর-পিলখানার মত মেধাবি অফিসারদের গুম করা হচ্ছে।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:২০

বিষন্ন পথিক বলেছেন: রাজনৈতিক প্রভাব না থাকলে বাংলাদেশ পুলিশ আন্তর্যাতিক মানের হতে পারতো

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৬

বিটপি বলেছেন: আমার দেশ পত্রিকা এবং সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের কাছে এই জাতি চির কৃতজ্ঞ থাকবে কেবল একটি কারণেই।

তা হল অনলাইনে চিপায় চাপায় তান্ডব চালানো নাস্তিক মূত্রমনাদের পাছার কাপড় সরিয়ে জনগণের সামনে একদম উলঙ্গ অবস্থায় হাজির করার জন্য। সেই যে মূত্রেরা কমোডে ঢুকেছে - আর বের হবার কোন রাস্তা খুঁজে পাচ্ছেনা।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি তাহলে ব্লগার হত্যা, বিদেশী হত্যা অভিজিত হত্যা সমর্থন করছেন?
আশ্চর্য হলাম।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৭

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আপনার পোষ্ট এর মাধ্যমে নতুন তথ্য পাওয়া যায় যাক ভাল থাকবেন---------

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
২০১২ সালের ১৯ জানুয়ারি সেনাবাহিনী এক সংবাদ সম্মেলনে সরকার উৎখাতে ধর্মান্ধ কয়েকজন সেনা কর্মকর্তার একটি অভ্যুত্থান পরিকল্পনা নস্যাৎ করা হয়েছে বলে খবর দিয়েছিল। অভ্যুত্থানচেষ্টাকারীদের নেতা হিসেবে জানানো হয়েছিল মেজর জিয়ার নাম।
এই লেখাটি পড়ুন
সুত্র - view this link

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: অভিযুক্তদের ধরা হোক- তাহলেই সত্য উন্মোচিত হবে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অভিজিত হত্যাকারিরা বেশীরিভাগই চিহ্নিত ও ধরা পরেছিল।
হত্যাকাণ্ডের পর শাহবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন৷ একুশে পদকজয়ী পদার্থবিদ ও ঢাবি অধ্যপক অজয় রায়।
আসামীদের ভেতর তামিম সহ ডজনখানেক ব্লগার হত্যাকারি খুনি বন্দুক যুদ্ধে বা ক্রস্ফায়ারে নিহত হয়েছিল।
জ্যান্তগুলোকে বিচারের সম্মুখিন করা হয়েছে।
এ মামলায় অভিযুক্ত ছয় আসামির মধ্যে সেনাবাহিনী থেকে পলাতক

সৈয়দ জিয়াউল হক ওরফে মেজর জিয়া,
মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন ওরফে শাহরিয়ার,
আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিব ওরফে সাজিদ ওরফে শাহাব,
আরাফাত রহমান ওরফে সিয়াম ওরফে সাজ্জাদ ওরফে শামস,
আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব ওরফে আবির ওরফে আদনান ওরফে আবদুল্লাহক,
এদের সবাইকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছে। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে৷
আরেক আসামী শফিউর রহমান ফারাবীকে জাবৎজীবন।

তারা সবাই কথিত জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য৷

আরেক আসামি উগ্রপন্থি ব্লগার শফিউর রহমান ফারাবী হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত ছিলেন না৷ তবে তিনি ফেইসবুকে পোস্ট দিয়ে অভিজিৎ রায়কে ‘হত্যার প্ররোচনা দিয়েছিলেন’ বলে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে৷

আসামিদের মধ্যে জিয়া ও আকরাম পলাতক৷ বাকি চার আসামি জেলে মৃত্যুদন্ডের অপেক্ষায়৷

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: অভিজিৎ হত্যাকান্ডের পর পুলিশ বার বার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে সেনাবাহিনী থেকে চাকুরীচ্যুত পলাতক মেজর জিয়া নামের একটি কাল্পনিক চরিত্রকে কেন্দ্র করে বার বার হাস্যকর সব মিথ্যাচার করেছে, যে কিনা পুলিশের কড়া নজরদারিতে থাকে অথচ বার বার অল্পের জন্য ফসকে যায়।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেজর জিয়া মোটেই কাল্পনিক চরিত্র নয়।
২০১১র পত্রিকাগুলোখুজে দেখুন।
২০১১ ডিসেম্বরের শেষদিকে সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে সেনাবাহিনীর একদল সেনা কর্মকর্তা বিদ্রহ ও হামলার ষড়যন্ত্র করেছিল।
আইএসপিআর অবস্য বলেছিল এদের সংখ্যা ১৬ জনের বেশি নয়। তাদের মধ্যে সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তারা ছিল। তারা ভারি অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে একটি স্বশস্ত্র হামলার (গণভবনে হামলা) মাধ্যমে অভ্যুত্থানের চেষ্টা করলে সেনা গোয়েন্দারা তা নস্যাৎ করে দেয়। এ ঘটনায় দুই উচ্চপদস্থ (লেঃ কর্নেল) সেনা সহ ১৬ জন সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। ধর্মান্ধ হিজবুত তাহরির নামধারি কর্মকর্তা কর্তৃক অন্যকিছু সৈনিকদের ধর্মান্ধতাকে পুঁজি করে দুরভিসন্ধিমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ধারাকে ব্যাহত করার একটি ভয়বহ বিদ্রোহ প্রচেষ্টা চালানো হয়।

এর আগে লিফলেটে সৈনিকদের ভেতর গুজব ছড়ানো হয়েছিল “লেফটেন্যান্ট কর্নেল এহসান ইউসুফসহ তিন জন মেধাবী অফিসার বন্দি রাখা হয়েছে। সেনা কতৃপক্ষ অবস্য অভ্যুত্থানচেষ্টায় জড়িত থাকার অভিযোগে অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল এহসান ইউসুফসহ দুজনকে আটকের কথা নিশ্চিত করা হয়। ফেইসবুকের প্রোফাইল পিকচারে শুশ্রধারী জিয়ার বিভিন্ন বক্তব্যের পরপরই ঢাকার বিভিন্ন দেয়ালে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের নামে পোস্টার দেখা যেতে থাকে, বিলি হয় প্রচারপত্র বা লিফলেটও। উগ্র ধর্মীয় এই সংগঠনটি তিন বছর আগে নিষিদ্ধ হওয়ার পরও প্রকাস্যে প্রচার চালাতে থাকে। হিযবুতের প্রচারপত্রে বলা হয়- ‘দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর অফিসারগণ। বর্তমান সরকার আপনাদের অফিসারদের হত্যা করেছে।” শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাত করার আহ্বানও জানানো হয় এই লিফলেট ও পোস্টারে।

সেনাবাহিনীর একাধিক কর্মকর্তা বলেন এমআইএসটি, লজিস্টিক এরিয়াতে দায়িত্ব পালনকালে ছুটি ছাড়াই ইউনিট ত্যাগ করেন মেজর জিয়া। “অবসরপ্রাপ্ত কিছু কর্মকর্তা ও বর্তমান কর্মকর্তাদের নিয়ে সেনাবাহিনীর মধ্যে কট্টরপন্থী হিজবুতি ইসলামী ধারা সৃষ্টির অপচেষ্টা করেন জিয়া। সেনা কর্মকর্তাদের কট্টরপন্থী ইসলামী দলে যোগ দেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি,” বলেন এক সেনা কর্মকর্তা।
এছাড়া ছুটি না নিয়ে ধর্মিয় প্রচারে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে ২০০০ সালেও এই জিয়াকে একবার শাস্তি দেওয়া হয়েছিলো।
তার ফেইসবুকে ও ব্লগে বিভিন্ন কট্টরপন্থি লেখা প্রকাশ হলেও পরে তা মুছে ফেলা হয়।

মেজর জিয়া ইমেইল বার্তায় বলেছিলেন, “তাকে সাভার থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে চোখ বেঁধে অজানা স্থানে নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে ভারতীয় 'র' সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদ করছে। (গ্রেফতার অবস্থায় মেইল করে?)
তখন বিএনপি নেতারা এমনকি খালেদা জিয়াও প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিল। দাবি করেছিলেন সেনাবাহিনীর দেশপ্রেমিক অফিসারদের গ্রেফতার গুম করা হচ্ছে।

দশ বছর আগের পত্রিকা খুজে পাওয়া কষ্ট তবু একটুকরা পেয়েছি পড়ে দেখুন, এই মেজর কাল্পনিক কি না।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: এই সরকারের আমলে হাজার হাজার মানুষকে বিনা বিচারে ক্রসফায়ারে দেয়া হয়েছে।

এটা কি ঠিক?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভুল
এই সরকারে আমলে ক্রসফায়ার বা বিচারবহির্ভুত হত্যা কমেছে। অনেক কমেছে। দেখুন -

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: অনেকেই বর্তমান হাসিনা সরকারকে বৈধতা দিতে গিয়ে বলে পরবর্তী সরকার আসলে দেশের অবস্থা আরো খারাপ হবে। আমি সবসময়ই তাদেরকে বলি যে খারাপ যদি ও আসে, খারাপ এসে খারাপ সময়টা একেবারে শেষ হয়ে যাক, হয়তো তারপরে ভালো দেখ আমরা পাব। কিন্তু একটি অনির্বাচিত, প্রচন্ড পরিমাণে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার একটি দেশের জন্য কোনোভাবেই ভালো কিছু বয়ে আনতে পারবে না।
ভূমিকম্প প্রবণ এলাকায় ভূমিকম্প যত দেরিতে হবে ততই তার ক্ষমতা বৃদ্ধি হতে থাকবে এবং যখন ভূমিকম্প হবে তখন সবকিছু একেবারে ধ্বংস করে দিবে। বর্তমান হাসিনা সরকার ঠিক তেমনটাই।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ২:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রচন্ড পরিমাণে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার

না ভাই। মানতে পারলাম না।
এই সরকার আসার পর প্রতি বছরই দুর্নিতী কমছে।
এটা আমার কথা না। প্রবল আওয়ামী বিরোধী 'সিপিডির' পরিসংখান।
এর আগে ২০০১ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত টানা ৬ বার দুর্নিতীতে চ্যাম্পিয়ন, ১ নম্বরে ছিল।
২০০৯ থেকে নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রতি বছরের পরিসংখানেই ২-৩ ধাপ করে কমতে কমতে বর্তমানে ১২ থেকে ১৪ ভেতর উঠানামা করছে।
আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে এই সরকারে খালেদা এরশাদের মত, হাওয়া ভবনের মত সরকারের উচ্চ পর্যায়ে তেমন বড় দুর্নিতি দৃশ্বমান নয়। দুর্নিতী যা হচ্ছে আমলা তথা সরকারি অফিসার কর্মকর্তারা করছে।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই সরকার প্রচন্ড পরিমাণে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার নয়। বরং সবচেয়ে কম দুর্নিতীগ্রস্থ।
এই সরকার গত দুটি সরকারের মত টানা ৬ বার দুর্নিতীতে চ্যাম্পিয়ন ছিল না।

২০০৯ থেকে নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রতি বছরেই দুর্নিতি কমছে ১২ থেকে ১৪, ১৮ ভেতর উঠানামা করছে।
লাগামছাড়া দুর্নিতি হচ্ছে এমন কোন প্রমান নেই।
পানামা পেপার্স ও প্যান্ডোরা পেপার্সে যে দশ বারো বাংলাদেশীর নাম এসেছে এরা প্রায় সবাই বাবসায়ী বা বিএনপি ও জাপার নেতা ব্যবস্যায়ী। একজন বিএনপির মন্ত্রীর নামও ছিল।
লাগামছাড়া দুর্নিতি হলে পাকিস্তানের মত দিন দিন রাষ্ট্রিয় সম্পদ কমে যেত।

পাকিস্তানের দ্য ডনে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে পাকিস্তানিদের আক্ষেপ দেখা যায়।
৫০ বছরে পাকিস্তান বাংলাদেশ তুলনা করতে বলা হচ্ছিল -
বাংলাদেশের রাষ্ট্রিয় আয় বেড়েছে ৫০ গুণ আর পাবলিকের মাথাপিছু আয় বেড়েছে ২৫ গুণ, যা ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে বেশি। শুধু তাই না দেশটির খাদ্য উৎপাদনও বেড়েছে চার গুণ। রপ্তানি বেড়েছে শতগুণ। ১৯৯০ সালে বাংলাদেশে ৬০ শতাংশ দারিদ্র্য ছিল। তা কমে এখন ২০ শতাংশে নেমেছে।

৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩২

বিটপি বলেছেন: আমি যদি আপনার ছুঁড়ে দেওয়া প্রশ্নের জবাব না দেই, তার মানে কি এই দাঁড়াবে যে আমি বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ডের সমর্থন দিচ্ছি?

অভিজিৎ হত্যায় ইসলামপন্থীদের লাভ কিছু হয়নি বরং ক্ষতিই হয়েছে বেশি। পশ্চিমারা ব্যাপারটিকে সন্ত্রাস হিসেবে না দেখে ইসলামী উগ্রপন্থা হিসেবে দেখছে। আমি কোন ইসলাম বিদ্বেষীকে হত্যা কোনভাবেই সমর্থন করিনা - কারণ তাতে ইসলাম বিদ্বেষীরা ইসলামের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য খুব মোক্ষম অস্ত্র পেয়ে যায়।

আমি বরং তাদের কাপড় খুলে ন্যাংটা করে জনসম্মুখে তাদের নগ্ন বীভৎস রূপ দেখাতে বেশি আগ্রহী। মাহমুদুর রহমান এবং আমার দেশ এই কাজটা খুব সফলভাবে করেছে বলে তারা চিরদিন ইসলামপন্থীদের কাছে সম্মানের পাত্র হয়ে থাকবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.