নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে যে স্বপ্ন দেখে তা হল তার কল্পনা, আর জেগে জেগে যে স্বপ্ন দেখে তা হল তার সংকল্প ।

Mmh Mahamud

রাজ্যহীন রাজপূত্র

Mmh Mahamud › বিস্তারিত পোস্টঃ

#তনু_হত্যার_রহস্য_উদঘাটিত !

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

জ্বী ,হ্যাঁ একদম ঠিক শুনেছেন । উদঘাটিত হয়েছে তনু হত্যার আসল রহস্য । ধর্ষন বা খুন নয় তনু আসলে মারা গিয়েছিল ভিনগ্রহের এলিয়েনদের সাথে লড়াই করে !
বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া তথ্য মতে জানা গেছে ঘটনার দিন রাতে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে ডায়মন্ড এর খনি স্থাপন করতে অবতরন করে এক ভিনগ্রহের স্পেশ শীপ । এনিমেলা গ্রহের সে স্পেশ শীপ থেকে কয়েকজন "ধরশক" (এনিমেলা গ্রহে নভোচারীদের "ধরশক" বলে !) নেমে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টর মাটি ডায়মন্ডের খনি স্থাপনের উপযুক্ত কিনা তা নিবীরভাবে পর্যবেক্ষন করতে থাকে । এক পর্যায়ে তারা যখন আনুমানিক রাত ৮ টা নাগাদ কালভার্ট সংলগ্ন বনের পাশে যায় তখন দেখতে পায় একটি হিজাব পড়া মেয়ে একা একা নির্জন রাস্তা দিয়ে তাদের দিকেই এগিয়ে আসছে । চোখাচোখি হতেই মেয়েটি বিকট তাদের দর্শী চেহারা দের দেখে ভয় পেয়ে "ওমাগো" ! বলে বিরাট এক গলা ফাটানো চিত্‍কার দিয়ে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে । তুচ্ছ মানব কন্যার এমন কান্ডে ধরশকদের একজনের কানের পর্দা ফেঁটে যায় এবং তাদের আত্মসম্মানে লাগে । তাই তারা মেয়েটিকে প্রথমে পাকড়াও করে এবং তার এ ঘৃন অপরাধের তাকে "ধরশন পানিশমেন্ট" (এনিমেলা নভোচারী আইনের বি ক্যাটাগরির শাস্তি ) প্রদান করে ।
কিন্তু বেয়াদব মেয়েটি এই সহজ পানিশমেন্ট পাওয়ার সময় বিচারকদের সাথে দূর্ব্যাবহার করলে বিচারকরা চটে যায় এবং শুরু হয় "মানবী vs ধরশক" মহাযুদ্ধ । প্রায় ২ ঘন্টা ব্যাপি যুদ্ধে মেয়েটি পরাজিত হয় । এবং মৃত্যু বরন করে । আর বাংলাদেশের মানুষের দূর্ব্যাবহারে অসন্তুষ্ট হয়ে "ধরশক" রাও এদেশকে ডায়মন্ডের খনি নিয়ে গবেষনার জন্য অনুপযুক্ত বলে রায় দিয়ে চলে যায় ।
এই মেয়েটা আর কেউ না সেই তনু যাকে নিয়ে এত কাহিনি হচ্ছে । বাংলাদেশ এই মেয়ের জন্যই ডায়মন্ডের খনি হারিয়েছে । সরকারের উচিত রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্ট করার দায়ে তার লাশ এবং সম্ভব হলে বিদেহী আত্মার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়া । যাতে আর কোন তনুর জন্য আমাদের দেশে ধরশকদের অবাধ চলাচলে বাঁধা দেখা না দেয় । দেশ আর বঞ্চিত না হয় মহামূল্যবান সম্পদ থেকে । একটা মেয়ের জীবন আর সম্ভ্রমের কী মূল্যই বা আছে ? তারচেয়ে সম্পদ বড় !
( hell with the government & hell with the democrasy which cant ensure the security of our girls. )

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৪

কানিজ রিনা বলেছেন: নিশ্চয় এলিয়ানই হবে, নয়তো এত এত
গোয়েন্দা, পুলিশ প্রশাসন সয়ং সেনা
প্রশাসন,ময়না তদন্তর ডাকতার সবদাররা
কেউ বলতে পারেনাই কিভাবে কি হয়েছে।
আসলে এই এলিয়ান ধরার ট্রেনিং নাই।
এরা সয়ং এলিয়ানই বটে।

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

Mmh Mahamud বলেছেন: জ্বি , এজন্যই বাংলার বাঘা বাঘা ডিবি , সিআইডি এমনকি আর্মিরাও এ রহস্য উন্মোচনে ব্যার্থ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.