![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টেবিল ম্যানার ( সচিত্র টিউটরিয়াল) – ১ম পর্ব
টেবিল ম্যানার ( সচিত্র টিউটরিয়াল) – ২য় পর্ব
আজকের পর্বঃ ন্যাপকিনের ব্যবহার।
ন্যাপকিন দুই ধরনের। কাপড়ের ন্যাপকিন ও কাগজের ন্যাপকিন। ফরমাল ডিনারে কাপড়ের ন্যাপকিন ব্যবহার হয়। ইনফরমাল/ক্যাজুয়াল ডিনারে কাগজের ন্যাপকিন (টিস্যু পেপার) ব্যবহার করা যেতে পারে।
টেবিলে ন্যাপকিন সার্ভিস প্লেটের উপরে বা সার্ভিস প্লেটের বামে বা গ্লাস/মগে ভাজ করে অথবা ফুলে/ফলে বা অন্য আকারে সজ্জিত করে রাখা হয়।
চেয়ারে বসার পর হোস্ট ইশারা করলে বা অন্যান্য অতিথিরা ন্যাপকিনের ব্যবহার শুরু করলে আপনিও শুরু করুন। প্রথমে ন্যাপকিনের ভাজ খুলুন। তারপর প্রায় ত্রিভুজ আকৃতির দুই ভাঁজ করে আপনার কোলের উপর রাখুন। লক্ষ রাখবেন ন্যাপকিনের ভাঁজের অংশ যেন আপনার দিকে থাকে।
খাবার সময় ন্যাপকিন টেবিলের উপর রাখবেন না। যদি মুখ মোছার প্রয়োজন হয় তবে ভাঁজ না খুলে ন্যাপকিনটি দুহাতে তুলে নিন এবং ভাঁজের দিকটি (কিনারার অংশ) দিয়ে আলতো চাপ দিয়ে ঠোঁট মুছুন। ড্রিঙ্কের আগে হাত ও ঠোঁট মুছে নিন।
খাবারের মাঝে কোন কারনে টেবিল থেকে উঠতে হলে ন্যাপকিনটি সামান্য ভাঁজ করে চেয়ারে (বসার স্থানে) রাখুন এবং চেয়ারটি টেবিলের দিকে ঠেলে দিন। এক্ষেত্রে লক্ষ রাখবেন ন্যাপকিন ময়লা হলে ময়লা অংশ যেন ভাঁজের ভেতরে থাকে। আর একটি কথা খাবারের মাঝে কোন কারনে টেবিল থেকে উঠতে হলে ন্যাপকিনটি প্লেটের বামে রাখতে পারেন। তবে প্রথম নিয়মটিই অধিকতর মার্জিত।
খাওয়া শেষ হলে ন্যাপকিনটি সার্ভিস প্লেটের বামে রাখুন। এসময় ন্যাপকিনটি ভাঁজ করে কিংবা মুড়িয়ে রাখবেন না। খাওয়া শেষে ন্যাপকিন ভুলেও চেয়ারে বা প্লেটের উপর রাখবেন না।
কয়েকটি টিপসঃ
১) ন্যাপকিন হাত মোছা/লিপস্টিক মোছা/ সর্দি মোছা্র কাজে ব্যবহার করবেন না।
২) প্লেট/চামচ/গ্লাস মোছার জন্য ন্যাপকিন ব্যবহার করবেন না।
৩) ন্যাপকিন হাতে নিয়ে কাউকে ইশারা করবেন না।
৪) মুখ থেকে কাটা, হাড় বা অন্য কিছু বের করতে হলে ন্যাপকিন ব্যবহার করবেন না। এক্ষেত্রে হাত বা কাঁটা চামচ ব্যবহার করুন।
৫) ন্যাপকিন ফ্লোরে পরে গেলে তা তোলার চেষ্টা করবেন না। সার্ভারকে ডাকুন এবং আর একটি ন্যাপকিন চেয়ে নিন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৯
এম এম ইসলাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
সুলাইমান হাসান বলেছেন: নেক্সট ........
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
এম এম ইসলাম বলেছেন: টেবিল ম্যানার ( সচিত্র টিউটরিয়াল) – ৪র্থ পর্ব
আজকের পর্বঃ ------
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪০
কায়সার ভূইয়ঁা বলেছেন: খুব জরুরি জিনিস। লেখককে ধন্যবাদ।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
এম এম ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
এম আর ইকবাল বলেছেন: শিখছি এখনো ।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫০
এম এম ইসলাম বলেছেন: শিখতে থাকুনে। আপনাদের উৎসাহ পেলে লেখতেই থাকব।
আর হা মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
রবিনহুড বলেছেন: আপনার এই ধারাবাহিক লেখাটা সামাজিক পারিপাস্বীকতা অনাসারে খুবই প্রয়োজনীয়।
সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। চালিয়ে যান।
লেখার জন্য ধন্যবাদ।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০
এম এম ইসলাম বলেছেন: লেখাগুলো কারো কাজে লাগলে তবেই তা স্বার্থক। ১ম পর্বে দেখলাম অনেকেই মন্তব্য করেছে এসব ভিনদেশী কালচার প্রোয়জন নেই। দেশি কালচার অর্থাৎ হাতের ব্যবহারই ভাল। আমি বার বার বলে এসেছি অনেক ক্ষেত্রে বিশেষ পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে এসব ভিনদেশি টেবিল ম্যানার প্রয়োজন হয়। তখন বিব্রতকর পরিস্থিতে যেন পড়তে না হয় তার জন্য আমার এক ক্ষুদ্র প্রচেস্টা।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকবেন।
৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
ডাব্বা বলেছেন: এটা একটা আন্তর্জাতিক সংস্কৃতি । স্বাভাবিক ভাবে চিন্তা করে দেখুন অত সমালোচনার দৃস্টি না ফেলে। অফিসিয়াল পার্টিতে তো এটাই একটা নিয়ম। যেখানেই যান।
জাপানে ছিলাম দিন পনের, চায়নাতে দেড় মাস। সবখানেই দেখলাম চপস্টিক এর পাশাপাশি ফর্ক/কাঁটাচামচ ও দিয়ে যাচ্ছে। আফ্রিকাতেও দেখেছি লোকজন খালি হাতে খাচ্ছে কিন্তু পশ্চিমা রীতিও বহুল প্রচলিত। ইউরোপ আমেরিকায় রেস্টুরেন্ট এ বসে নিজের হাতে খান, কেউ না তো করবে না। আড়চোখে দেখবে আর কি।
মানি, হাত মাখিয়ে খাবার মজাই আলাদা। ইয়াম্ম। কিন্তু অফিসিয়াল কোন অনুস্ঠানে গিয়ে যদি কব্জী ডুবিয়ে খেতে শুরু করে দেন, গাড়ল ভাব্বে।
Keep it up.
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
এম এম ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য। আসলে যেখানে যেমন, পরিবেশের সাথেতো খাপ খাওয়াতে হবে। গ্রামের একটি ছেলে শহরে আসলে সে শহরের রীতিনিতির সাথে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করে। বিদেশে এবং দেশের বিশেষ পরিবেশে টেবিল ম্যানার না জানলে অন্যেরাতো গাড়ল ভাববেই।
ভাল থাকবেন। আশাকরি বাকি পর্বগুলোতে সাথে থাকবেন।
৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
এস , এম , নিঝুম বলেছেন: মাঝে মাঝেই এমন অনেক সময়ই হয় যখন কোন অফিসিয়াল অনুষ্ঠান নয়, বরং বার্থডে পার্টি অথবা গেট টুগেদার পার্টি তে এমন মার্জনীয় ম্যানার জানা না থাকলে সত্যিই চরম বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে যেতে হয় । এখন একটা আশার আলো দেখতে পেলাম । ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪১
এম এম ইসলাম বলেছেন: অতীতে এমন বিব্রতকর পরিস্থিতিতে আমিও অনেক পড়েছি। ব্যাপার না। সামনের দিনগুলো আশা করছি স্মার্টলি এসব পরিস্থিতি হ্যান্ডেল করা যাবে।
ধন্যবাদ। আগামীতে সাথে থাকুন।
৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪১
খায়ালামু বলেছেন: ডাব্বা বলেছেন: হাত মাখিয়ে খাবার মজাই আলাদা। ইয়াম্ম। কিন্তু অফিসিয়াল কোন অনুস্ঠানে গিয়ে যদি কব্জী ডুবিয়ে খেতে শুরু করে দেন, গাড়ল ভাব্বে।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩
এম এম ইসলাম বলেছেন: একেবারে আমার মনের কথা।
ধন্যবাদ।
৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
আন্ধার রাত বলেছেন:
চলুক।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
এম এম ইসলাম বলেছেন: চলবে।
ধন্যবাদ পড়ার জন্য
১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪
রূণ বলেছেন: shob guloi porlam. jana chilo besh khanikta, aro ekbar jene nilam.
dhonnobad apnake.
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
এম এম ইসলাম বলেছেন: aponakeo dhonnobad.
১১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯
েরজা , বলেছেন:
প্রথম পর্ব থেকেই আপনার সাথে আছি ।
মোবাইল থেকে পড়ার করনে মন্তব্য করতে পারি নাই ।
ধন্যবাদ , ভাল থাকবেন ।
হ্যাপি ভ্যালেনটাইন'স ডে ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
এম এম ইসলাম বলেছেন: হ্যাপি ভ্যালেনটাইন'স ডে ।
আগামীতে আরো কিছু পর্ব আসবে। আশা করছি সাথে থাকবেন।
১২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: দেড় বছর পরে পড়লেও কাজে দেবে ... সবগুলোই শিক্ষণীয়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৫
মুনিম চৌধুরী বলেছেন: বাহ ... অসাধারন একটা জিনিশ পোস্ট করেছেন। আগের গুলাও দেখালাম... বেশ ভাল হয়েছে

প্রিয়তে রাখলুম