![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৪ নভেম্বর ২০১১ তারিখে প্রথম আলোর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সংখ্যায় জাফর ইকবালে যে লেখাটি ছাপা হয়েছে তাতে তিনি মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাস তথা ইসলামের পর্দা প্রথা নিয়ে মারাত্নক সমালোচনা করেছেন। উনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, ইসলামের পর্দা প্রথা নারী উন্নয়নের প্রতিবন্ধক। বলেছেন, পর্দা মৌলবাদীদের চাপিয়ে দেওয়া একটা ব্যবস্থা। যারা নারীদের উন্নয়ন চায় না তারা নারীদেরকে ঘরের মধ্যে বন্দী করে রাখতে চায়। ঘরে বন্দী করতে না পারলে বোরকার মধ্যে বন্দী করে রাখতে চায়। এখানে জাফর ইকবাল যে ভুল তথ্যটি দিয়েছেন, তাহলো পর্দা বা বোরকা কোনভাবেই মৌলবাদীদের চাপিয়ে দেওয়া কোন ব্যবস্থা নয়, বরং এটি ইসলামের অন্যতম একটি বিধান (অবশ্য 'মৌলবাদী' শব্দটি বলতে তিনি কাদেরকে বুঝিয়েছেন তা আমি নিশ্চিত নই। জাফর ইকবাল যদি মৌলবাদী শব্দটিকে অল্প বুদ্ধির বেকুব লোকজনদের মত করে ব্যবহার করেন, তখন ওনার বুদ্ধি জ্ঞানের মাত্রা নিয়ে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক)। নারী এবং পুরুষের জন্য পর্দা করা ইসলাম ধর্মমতে ফরজ বা অবশ্য কর্তব্য। ইসলামে অশ্লীলতা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এর জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি। পর্দা করা অশ্লীলতা থেকে বাঁচার অন্যতম উপায়। এ কারণে মুসলমানেরা তা বিশ্বাস করেন এবং তা পালন করেন। কিন্তু বাংলাদেশে ইসলামী আইন প্রচলিত নেই এবং পর্দা করা বাধ্যতামূলকও নয়। বরং বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকাররের আমলে হাইকোর্ট রায় দিয়েছে কাউকে জোর করে পর্দা করতে বাধ্য করা যাবে না। এই ঘোষণার পরও যদি কেউ পর্দা করে তবে ধরে নিতে হবে যে, সে ইচ্ছে করেই পর্দা করছে; এটা তার পছন্দ। জাফর ইকবাল এই পর্দার বিরুদ্ধে লিখেছেন এবং অনেকে তাকে বাহবা দিচ্ছেন। কিন্তু ভেবে দেখা দরকার যে, জাফর ইকবাল ভুল ব্যাখ্যা করে ইসলামকে উন্নয়নের প্রতিবন্ধক হিসেবে উপস্থাপন করেছেন, তিনি মানুষের স্বাধীনতা, পছন্দ, ধর্ম বিশ্বাস ইত্যাদিকে অপমান করেছেন। না কি জাফর ইকবালের মতের বাইরে গেলে তিনি তাকে মানুষের মর্যাদা দিতে ইচ্ছুক নন? প্রশ্ন জাগে, সবাইকে কি জাফর ইকবালের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী জীবন-যাপন করতে হবে? আমি ভেবে পাই না, জাফর ইকবাল কেন পর্দার উপর এত খেপে গেলেন? পর্দা কি সত্যিই মুসলমানদেরকে অনগ্রসর করে রেখেছে? এ রকম কোন গবেষণা কি উনি করেছেন যাতে দেখানো হয়েছে যে, পর্দা করা ছেলেমেয়েদের চেয়ে পর্দা না করা ছেলেমেয়েরা বেশি অগ্রসর? যদি কোন গবেষণা বা অন্য কোন প্রমাণ ওনার কাছে না থাকে তাহলে উনি কোন ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে এমন কথা বললেন? নাকি উনি ভেবেছেন যে, ওনার কথা বা মতামতকে কেউ চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাবে না। দু:খজনকভাবে জাফর ইকবাল যে সংষ্কৃতিকে প্রেসক্রাইব করেছেন, সে পাশ্চাত্য সংষ্কৃতির দেশ আমেরিকার স্কুলে মেয়েদের যৌন নির্যাতনের একটি গবেষণার ফলাফল ৬ নিউইয়র্ক টাইমস-এর ৬ নভেম্বর ২০১১ তারিখ সংখ্যায় ছাপা হয়েছে। সে গবেষণায় দেখানো হয়েছে ৭ম থেকে ১২শ গ্রেডে পড়ুয়া মেয়েদের ৫৬% এবং ছেলেদের ৪০% যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এই যৌন নির্যাতন ছেলে মেয়েদের উপর কী রকম নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে তাও রিপোর্টে প্রকাশ করা হয়েছে। ইসলামে এই যৌনতা নিষিদ্ধ বলেই পর্দার বিধান এসেছে। এখন জাফর ইকবালরা যদি যৌন নির্যাতনকে উন্নয়নের অন্তরায় হিসেবে বিবেচনা না করে যৌন নির্যাতন থেকে বাঁচার জন্য ব্যবহার করা পর্দাকে উন্নয়নের প্রতিবন্ধক হিসেবে বিবেচনা করেন তাহলে তো আর আলোচনার কিছু থাকতে পারে না। নিউইয়র্ক টাইমস এর খবরের লিংক:
Click This Link harassment&st=cse
এটা ভাবার কোন কারণ নেই যে জাফর ইকবালের এই মানসিকতা নিয়ে মুসলমানেরা চিন্তিত। ইসলামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, যখন তীব্রভাবে ইসলামের বিরোধীতা করা হয়, তখনই ইসলামের প্রসার বাড়তে থাকে। মহান আল্লাহতায়ালা মুসলমানদেরকে ইসলামের মত মহামূল্যবান দৌলত দিয়ে ভাগ্যবান করেছেন। যিনি ইসলামের আলোকে আলোকিত হতে পেরেছেন তিনি অন্ধকার দেখে ভয় পাবেন না, এটাই স্বাভাবিক। একজন জাফর ইকবালের কী ক্ষমতা আছে যে তিনি মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাসকে নষ্ট করতে পারেন? উনি যা করেছেন তাহলো জেনে বুঝে মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাসকে অপমান করেছেন, ইসলামের নিয়মকে উন্নয়নের সাথে সাংঘর্ষিক করে উপস্থাপন করেছেন, ইসলামের বিধানকে মৌলবাদীদের চাপিয়ে দেওয়া বলার ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন, ইসলামের নিয়মকে ত্যাগ করতে বলেছেন এবং অন্য বিশ্বাসকে প্রেসক্রাইব করেছেন। একজন মানুষ কোন একটি বিশ্বাসে বিশ্বাসী নাও হতে পারেন, বা নাও মানতে পারেন, তাই বলে তিনি সেই বিশ্বাসে বিশ্বাসীদেরকে কোনভাবেই অপমান করতে পারেন না। আমি স্পষ্টভাবে জাফর ইকবালকে এবং যারা ওনার মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাস অপমান করাকে সমর্থন করছেন, তাদেরকে জানিয়ে দিতে চাই, আপনারা এখনও মানুষ হয়ে উঠতে পারেননি। আপনাদের কাছে ভিন্নমত নিরাপদ নয়। আপনাদের হাতে কলম আছে, তাই কলম নিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। যদি আপনাদের হাতে অস্ত্র দেওয়া হয়, আপনারা অস্ত্র নিয়েও মুসলমানদের বিরু্দ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারেন। এই যখন আপনাদের অবস্থান তখন সঙ্গত কারণেই মুসলমানদের উচিত নিজেদের বিশ্বাসকে আপনাদের হাত থেকে নিরাপদ রাখার চেষ্টা করা।
জাফর ইকবালের ইসলাম বিরোধী অবস্থান এবং লেখালেখির কারণে যারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন তারা সঙ্গত কারণেই জাফর ইকবালের লেখার প্রতিবাদ করেছেন, ভিন্নমত পোষণ করেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় জাফর ইকাবলের অবস্থান বোঝার প্রয়াস নিয়েছেন অনেকেই। এই প্রয়াসেই মেয়েদের হলে মেয়েদের সাথে হিন্দী গানের সাথে জাফর ইকবালের নাচানাচি; ওনার মেয়ে ইয়েসিমের পোষাক, সংষ্কৃতি, যাপিত জীবন ইত্যাদি আলোচনায় এসেছে। জাফর ইকবাল ভক্ত বা কিছু মানবতাবাদী বা সুশীল নামধারী লোকজন সমস্বরে বলে যাচ্ছেন যে জাফর ইকবালের মেয়ের (ইয়েসিম ইকবাল) প্রাইভেসি নষ্ট করে তার মহা ক্ষতি করে ফেলা হয়েছে। কিন্তু তারা নিজেরাও ভাল করেই জানেন যে, সবগুলো ছবিই ইয়েসিম নিজে ফেসবুকে পোস্ট করেছে, যে পোস্ট সবার জন্য এখনও উন্মুক্ত। এখন ফেসবুকের ছবি সামহোয়্যারইন ব্লগে প্রকাশ করাটা যদি এত বড় অন্যায় হয়, তাহলে ওয়েব দুনিয়াকে মুক্ত বলা হচ্ছে কেন? আপনি যা কিছু মুক্তভাবে ইন্টারনেটে দিচ্ছেন, আপনি চান বা না চান, প্রতিদিন সেগুলো বিভিন্নভাবে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ ব্যবহার করবে এটাই বাস্তবতা। ইয়েসিম ইকবাল যদি ঐ ছবিগুলো গোপন রাখতে চাইতো বা ছবিগুলো শুধুমাত্র তার বন্ধুদেরকে দেখাতে চাইতো তাহলে সে সুযোগও তার ছিল। কিন্তু সে তা করেনি অর্থাৎ ছবিগুলো মোটেই তার একান্ত ব্যক্তিগত নয়; বরং তার নিজের দিক থেকেই তা সবার জন্য উন্মুক্ত। এমতাবস্থায়, ইয়েসিম ইকবালের ব্যক্তিগত ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে, তার পার্সোনাল ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে বলে যে রব উঠেছে তা যুক্তিতে টেকে না। ছবিগুলোর মাধ্যমে জাফর ইকবালের নিজস্ব অবস্থান বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে। যেহেতু ছবিগুলো জাফর ইকবালের মেয়ের, সেহেতু ধরে নেওয়া যায় যে, জাফর ইকবাল সে সংষ্কৃতি সমর্থন করেন। মেয়েদের হলে জাফর ইকবাল মেয়েদের সাথে অশ্লীল হিন্দী গানের সাথে নাচছেন - এমন ভিডিও ইন্টারনেটে আছে। এ থেকে জাফর ইকবাল-পছন্দ সংষ্কৃতি কিছুটা বোঝা যায়। জাফর ইকবাল তার মেয়ের জীবন-যাপনকে অপছন্দ করেন বলে শুনিনি। আর জাফর ইকবালের অমতে তার মেয়ে যদি এ রকম ভিন দেশী সংষ্কৃতি মেনে চলে থাকে, তাহলে জাফর ইকবালের উচিত তা খোলাখুশি ভাবে বলা। সেক্ষেত্রে তিনি বলতে পারেন, যদিও আমি বাঙালি সংষ্কৃতিকে পৃথিবীর সবচেয়ে ভাল সংষ্কৃতি মনে করি, রবীন্দ্রনাথকে পুজা করা যায় বলে মনে করি কিন্তু আমার নিজের মেয়ের কাছে আমি বাঙালি সংষ্কৃতি বা রবীন্দ্রনাথকে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পারিনি। সে তার নিজের সংষ্কৃতি নিজে বেছে নিয়েছে। কিন্তু তোমরা নিজের পছন্দ নিজে ঠিক করে নেবে না। আমি যা বলি তা তোমরা করবে। তোমরা দাড়ি, টুপি আর বোরকার খোলস থেকে বেড়িয়ে এসে উন্নত হও (অবশ্য ওনার জন্য দাড়ির বিরুদ্ধে বলা মুষ্কিল কারণ স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ দাড়ি রেখেছিলেন)। অথবা এ রকম করে নিজের অবস্থানকে পরিষ্কার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে ইয়েসিমের যত ব্যক্তিগত ছবিই ইন্টারনেটে বা ব্লগে দেওয়া হোক না কেন তা জাফর ইকবালের গায়ে লাগবে না।
এখন পর্যন্ত জাফর ইকবালের লেখা ও তার প্রতিক্রিয়া হিসেবে ব্লগে যা হয়েছে তার দায় প্রথমত জাফর ইকবালকেই নিতে হবে। কারণ, তিনিই প্রথমে মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাসকে আঘাত করেছেন; অন্যায়ভাবে সমালোচনা করেছেন। এটি যদি তিনি না থামান, তাহলে পরবর্তীতেও আমাদেরকে এ রকম আরোও অনেক কিছু দেখার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৯
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমি ডেভেলাপিং বিষয়ে আপনাকে সাহায্য করতে পারব না; কারণ আমি ডেভেলাপার নই। আমি একজন উন্নয়ন গবেষক।
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৬
ডাইনোসর বলেছেন: নতুন রুপে....................
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩০
প্রমিথিউস22 বলেছেন: নতুন রুপে 'কী'? দু:খিত বুঝতে পারি নাই।
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৭
রাগ ইমন বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে ভুল তথ্য দেন কেন?
পর্দা করতে বলা হয়েছে, বোরকা কই পাইলেন?
আর পর্দা = বোরখা , এইটা কোন গাধা বলছে আপনাকে?
কুরানের যে আয়াতে পর্দা করতে বলা হয়েছে, ওইটা পড়েছেন ঠিক মত?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৫
প্রমিথিউস22 বলেছেন: খাওয়া-দাওয়া আমরা কীভাবে করি? আমরা ভাত খাই, মাছ খাই, পানি পান করি। এখন যদি বলেন, খাওয়ার কথা বলা হয়েছে, ভাত, মাছ কেন আসল? ব্যপারটা হাস্যকর না? যেকোন বিষয় পালনের উপায় বা মাধ্যমতো থাকতে হবে। পর্দা কীভাবে করে মেয়েরা? অনেকে হিজাব পড়ে, অনেকে বড় ওড়না পড়ে, অনেকে আবার সুবিধা অনুযায়ী বোরকা পড়ে। বোরকা যারা পড়েন তারা পর্দা করার জন্যই করেন। সেক্ষেত্রে আপনি না মানলেও বোরকা পড়া মানে পর্দা মানা। কোন গাধার সাক্ষ্য দরকার নেই।
কোরআনে কি ভাতের কথা লেখা আছে? কোরআনে ভাতের বা বোরকার কথা লেখা থাকার দরকার নাই; পর্দা করা ও খাওয়ার কথা লেখা থাকাই যথেষ্ট। বিভিন্ন দেশের মানুষ পর্দা করার ও খাওয়ার নিয়ম বের করে নিয়েছে।
জাফর ইকবাল কী বলেছে যে, আমি পর্দা করা সমর্থন করি, কিন্তু বোরকা ছাড়াও পর্দা করা যায়? উনি যদি পর্দার বিরোধীতা না করতেন, তাহলে আধুনিক ছেলেমেয়ে বলতে ওনার সামনে ফতুয়া পড়া মেয়ে আর জিন্স পড়া ছেলের চেহারা ভেসে উঠত না।
আশা করি, বুঝতে পারবেন।
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫০
রাহীম বলেছেন: ইসলামকে পৃথিবী থেকে মুছে দেয়ার জন্য আমেরিকা যে পয়সা ব্যয় করে। তা কার পকেটে যায়?? তা যায় নামকরা লেখকদের পকেটে , যাদের আমরা খুব ভালো হিসেবে জানি, তারাই আমাদের বিক্রি করে বড় বড় কলম লিখে ।
Click This Link
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৪
প্রমিথিউস22 বলেছেন: লিংকের জন্য ধন্যবাদ। অনেক গুরুত্বপূর্ণ লিংক দিয়েছেন। আসলে এটা বললেই অনেকের গায়ে জ্বালা ধরে যায়।
৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৫
মোঃ রিয়াজুল ইসলাম (রিয়াজ) বলেছেন: Onek info bohul post.
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৫
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৬
শরিফুল ইসলাম সীমান বলেছেন: মেেহদী১০ বলেছেন: ১দিন টিভিতে দেখছিলাম ড: জাকির নায়েক বলছিলেন : যদি আমি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি , যদি আমি ইসলাম প্রচার করি , যদি আমি দাড়ি রাখি , যদি মেয়েদের শালীন হয়ে চলতে বলায় "যদি কেউ আমাকে মৌলবাদি বলে তবে আমি একজন মৌলবাদি" ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৮
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মেেহদী১০ বলেছেন: ১দিন টিভিতে দেখছিলাম ড: জাকির নায়েক বলছিলেন : যদি আমি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি, যদি আমি ইসলাম প্রচার করি, যদি আমি দাড়ি রাখি, যদি মেয়েদের শালীন হয়ে চলতে বলায় " যদি কেউ আমাকে মৌলবাদি বলে তবে আমি একজন মৌলবাদি"।
চরমভাবে সহমত।
৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০১
মাহিরাহি বলেছেন: ইসলামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, যখন তীব্রভাবে ইসলামের বিরোধীতা করা হয়, তখনই ইসলামের প্রসার বাড়তে থাকে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৮
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৩
বিবেক সত্যি বলেছেন: ভালো লিখছেন। +
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৮
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৪
শিক কাবাব বলেছেন:
রাগ ইমন বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে ভুল তথ্য দেন কেন?
পর্দা করতে বলা হয়েছে, বোরকা কই পাইলেন?
আর পর্দা = বোরখা , এইটা কোন গাধা বলছে আপনাকে?
কুরানের যে আয়াতে পর্দা করতে বলা হয়েছে, ওইটা পড়েছেন ঠিক মত?
কথাতো একটাই। আমাদের খাদ্য গ্রহণ দরকার। খাদ্য ছাড়া আমরা বাচবো না। রুটি খান ভাত খান খুদ খান। খানা দরকার। কেউ যদি বলে তোমার খাদ্য দরকার, আবার কেউ যদি বলে তোমার ভাত দরকার - পার্থক্য কোথায়?
পর্দা করতে বলা হয়েছে। এই পর্দার সঠিক রূপ হচ্ছে বোরখা। পর্দা করতে বলুক বা বোরখা বলুক একই কথা।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৯
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ শিক কাবাব ভাই। ভাল থাকবেন।
১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৭
ShusthoChinta বলেছেন: লেখালেখির এতদিন পরে উনি বোরকার বিরুদ্ধে বলতে শুরু করলেন দেখে খুব অবাক হয়েছি! অনেক আগেই তিনি টুপি দাঁড়ি নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন। ২০০৫ সালের দিকে যখন উনি নিয়মিত সাদাসিধা কলাম লিখতেন তখন নিজের একটা ঘটনা বলেছিলেন এভাবেঃ "এক যুবক টুপি পড়া এবং দাঁড়িওয়ালা,জঙ্গি টাইপের আর কি! সে আমার লেখা একটা কবিতা চাইল তাদের পত্রিকায় প্রকাশের জন্য,মন না চাইলেও নিজের লেখা একটা কবিতা তাকে দিলাম। সেটা তারা বিকৃতভাবে ছাপিয়েছিল এবং অপ্রাসংগিকভাবে আমার সমালোচনা করেছিল চরমভাবে।"
এখানে জাফর ইকবাল সেই টুপি দাঁড়িওয়ালা যুবককে জঙ্গি বলেছিলেন কেন? টুপি দাঁড়ি আর কোন বর্ণনা ব্যাখ্যা দেননি,তার মানে টুপি দাঁড়িওয়ালা যুবক মানেই জঙ্গি? বুড়োদের ব্যাপার হয়তো আলাদা,এইতো দাঁড়াচ্ছে নাকি?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪১
প্রমিথিউস22 বলেছেন: ShusthoChinta ভাই, চমতকার ব্যাখ্যার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
১১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১২
ইমানুয়েল বলেছেন: ছাগীমনরে ছাইড়া দেন । অবলা আজকা এমনিতেই নিজের পোষ্টে গনলাত্থি খেয়ে মুমর্ষ অবস্থায় আছে। আর সহ্য করতে পারবে না। জাফরের উম্মতদের অবস্থা হলো, মাথার ঘায়ে কুত্তাপাগল! উল্টাপাল্টা বকতেছে সবগুলা মিলা।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৩
প্রমিথিউস22 বলেছেন: কিছু বলার নাই। আপনিই সব বলে দিলেন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
১২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩১
সপ্নীল শুভ বলেছেন: আমি নবীজীর জীবনীগ্রন্থ কম পড়িনাই। কিন্তু কোথাও পাইনাই যে উনি কোথাও কোনও কাফিরকে মুরতাদ ঘোষনা করসেন, ধইরা আইনা ধোলাই দিসেন, কিংবা তার মাথার জন্য পুরষ্কার ঘোষনা করসেন। সে সময়কার কাফির নেতা আবু জেহেল, আবু লাহাবের নামে তিনি কোনদিন কোথাও গালিগালাজ করসেন বা তাদের ব্যাক্তিগত জীবন বা পরিবার পরিজন নিয়ে কটুক্তি করসেন এমনটা এইসব So Called আশেকে রাসূলরাও বলতে পারবেনা। আমি বুঝিনা আপনারা কি কখনো এই ব্যাপারগুলা ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করেন ?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৩
প্রমিথিউস22 বলেছেন: সপ্নীল শুভ বলেছেন: আমি নবীজীর জীবনীগ্রন্থ কম পড়িনাই। কিন্তু কোথাও পাইনাই যে উনি কোথাও কোনও কাফিরকে মুরতাদ ঘোষনা করসেন, ধইরা আইনা ধোলাই দিসেন, কিংবা তার মাথার জন্য পুরষ্কার ঘোষনা করসেন। সে সময়কার কাফির নেতা আবু জেহেল, আবু লাহাবের নামে তিনি কোনদিন কোথাও গালিগালাজ করসেন বা তাদের ব্যাক্তিগত জীবন বা পরিবার পরিজন নিয়ে কটুক্তি করসেন এমনটা এইসব So Called আশেকে রাসূলরাও বলতে পারবেনা। আমি বুঝিনা আপনারা কি কখনো এই ব্যাপারগুলা ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করেন ?[/sb
সপ্নীল শুভ ভাই, আমার লেখাটা খেয়াল করে যদি পড়েন তবে দেখবেন, আমি জাফর ইকবালের প্রতি কোন রকম খারাপ মন্তব্য করিনি, ওনাকে নাস্তিক বলিনি, গালিগালাজ করিনি, ওনার মাথার জন্য পুরষ্কার ঘোষণা করিনি বা ওনাকে ধোলাই দেওয়ার জন্য ডাক দিইনি। তারপরও এই প্রসঙ্গের অবতারণা কেন করলেন? আমি বরং ওনার লেখাকে, চ্যালেঞ্জ করেছি; ওনার ভুল ব্যাখাকে সমালোচনা করেছি। সেটার উত্তরে ঠান্ডা মাথা্য এ রকম প্রসঙ্গের অবতারণা অপ্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে।
১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৬
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: হুমায়ুন জাফর সস্বীকৃত পাগল পরিবারের সদস্য
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৫
প্রমিথিউস22 বলেছেন: ভাই, আমরা কাউকে গীবত করতে চাই না। ইসলাম আমাদেরকে গীবত করার অধিকার দেয়নি। ভাল থাকবেন।
১৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৮
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: হুমায়ুন জাফর আত্মস্বীকৃত পাগল পরিবারের সদস্য
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৫
প্রমিথিউস22 বলেছেন: ভাই, আমরা কাউকে গীবত করতে চাই না। ইসলাম আমাদেরকে গীবত করার অধিকার দেয়নি। ভাল থাকবেন।
১৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৫
এ কে এম ওয়াছিয়ুন হালিম বলেছেন:
তরুণ প্রজন্ম নিয়া স্বপ্ন দেখতে দেখতেই বেচারার স্বপ্নদোষ হইয়া যাইতাছে, নিজের মাইয়ারে লইয়া কিসের স্বপ্ন দেখব!!!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৭
প্রমিথিউস22 বলেছেন: ভাই, আমরা কাউকে গীবত করতে চাই না, খারাপ কথা বলতে চাই না। এটা ইসলামের পরিপন্থী। ভাল থাকবেন।
১৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৭
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: হুমায়ুন জাফর সস্বীকৃত পাগল পরিবারের সদস্য । আর লেখকের সাথে সহমত।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৮
প্রমিথিউস22 বলেছেন: ভাই, আমরা কাউকে গীবত করতে চাই না, খারাপ কথা বলতে চাই না। এটা ইসলামের পরিপন্থী। ভাল থাকবেন।
১৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৯
ত্রিশোনকু বলেছেন: এইটা কই পাইলেন যে বোরকা ইসলামের অন্যতম বিধান ?
ইসলামে পর্দার কথা বলা হয়েছে বোরকার কথা বলা হয় নাই।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৮
প্রমিথিউস22 বলেছেন: আমি বলেছি -
এখানে জাফর ইকবাল যে ভুল তথ্যটি দিয়েছেন, তাহলো পর্দা বা বোরকা কোনভাবেই মৌলবাদীদের চাপিয়ে দেওয়া কোন ব্যবস্থা নয়,বরং এটি ইসলামের অন্যতম একটি বিধান। নারী এবং পুরুষের জন্য পর্দা করা ইসলাম ধর্মমতে ফরজ বা অবশ্য কর্তব্য।
আমিও এখানে পর্দার কথা বলেছি, পর্দা উপায় হিসেবে বোরকা এসেছে। আবার পড়ুন। ভুল বুঝবেন না আশা করি।
বাকি উত্তরের জন্য ৩ নং কমেন্টের উত্তর দেখুন।
১৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৩
ShusthoChinta বলেছেন: @রাগ ইমন,আপনি নিজে কি ইসলামিক পর্দার বিধান জানেন? না জেনে যেসব বিশেষজ্ঞ আলেম এব্যাপারে ব্যখা দিয়েছেন তাদেরকে গাধা বলাটা কত বড় অন্যায় ভেবে দেখেছেন কি?
আমি সাধারণ মানুষ,পর্দা সম্পর্কিত কুরআনের কয়েকটি আয়াত শুধু উল্লেখ করছি আর কিছু প্রশ্ন রাখছিঃ
সূরা নূরের ৩০ নম্বর আয়াতে পুরুষদের পর্দা সম্পর্কে বলা হয়েছেঃ "মুমিন পুরুষদেরকে বলুন,তাহারা যেন তাহাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাহাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে;ইহা তাহাদের জন্য উত্তম।"
সুরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে নারীদের পর্দা সম্পর্কে বলা হয়েছেঃ
"আর মুমিন নারীদেরকে বলুন,তাহারা যেন তাহাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাহাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে;তাহারা যেন যাহা সাধারণত প্রকাশমান তাহা ব্যতিত তাহাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে,তাহাদের গ্রীবা ও বক্ষদেশ যেন মাথার কাপড় দ্বারা আবৃত করে,তাহারা যেন তাহাদের স্বামী,পিতা,শ্বশুর,পুত্র,স্বামীর পুত্র,ভ্রাতা,ভ্রাতুষ্পুত্র,ভগ্লিপুত্র,আপন নারীগণ,তাহাদের মালিকানাধীন দাসি,যৌনকামনারহিত বয়স্ক পুরুষ এবং নারীদের সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ব্যতিত কাহারো নিকট তাহাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে,তাহারা যেন তাহাদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশের উদ্দেশ্যে সজোরে পদক্ষেপ না করে।"
খেয়াল করে দেখুন পুরুষ ও নারীর পর্দার পার্থক্য! দ্বিতীয় আয়াতে খেয়াল করুন, কিছু পুরুষের উল্লেখ করা যাদের কাছে পর্দা করতে হবে না। কেমন পর্দা? সর্বসাধারণ আর উল্লেখিত আত্নীয়দের সাথে পর্দা পার্থক্য কি? আল্লাহ কি অযথা এদেরকে আলাদাভাবে উল্লেখ করেছেন,বলতে চান? নিজেই চিন্তা করে দেখুন।
সুরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছেঃ "হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রী,কণ্যা এবং মুমিন নারীদের বলুন,তাহারা যেন তাহাদের পোষাকের কিয়দংশ নিজেদের উপর টানিয়া দেয়। ইহাতে তাহাদের চেনা সহজতর হইবে,ফলে তাহাদের উত্যক্ত করা হইবে না।"
পোষাকের কিয়দংশ "নিজেদের উপর" বলতে কি বুঝানো হতে পারে বলে মনে হয়? মাথাসহ পুরো মুখ মন্ডলকেই বলা যায় নিজেদের উপর নাকি? আর মানুষকে চেনার জন্য কি খেয়াল করা হয় বক্ষদেশ নাকি মুখ? এতো গেল আমার নিজের প্রশ্ন আর ব্যাখ্যা,আসলে এক্ষেত্রে দেখা উচিত নবী এবং তার সংগীসাথিরা কেমন করে পর্দা করেছেন বা করতে বলেছেন,ইতিহাসের দিকে তাকান পেয়ে যাবেন। সত্যিই যদি ইসলাম মানতে চান তো জেনে বুঝে মানুন,আর না হয় তসলিমা-আজাদদের মত ঘোষণা দিয়ে দিন,তাতে সবার ই সুবিধা হয়।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১১
প্রমিথিউস22 বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ShusthoChinta ভাই। আপনার চিন্তা অনেক সুস্থ। ভাল থাকবেন।
১৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৫
রফরফ বলেছেন: সপ্নীল
শুভ বলেছেন:
আমি নবীজীর
জীবনীগ্রন্থ কম
পড়িনাই। কিন্তু
কোথাও পাইনাই
যে উনি কোথাও কোনও
কাফিরকে মুরতাদ
ঘোষনা করসেন ! সপ্নীল
শুভ আগে ভালো ভাবে জানুন ইসলামে মুরতাদ কাকে বলে এবং তার শাস্তি কি ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৫
প্রমিথিউস22 বলেছেন: রফরফ বলেছেন: সপ্নীল শুভ আগে ভালো ভাবে জানুন ইসলামে মুরতাদ কাকে বলে এবং তার শাস্তি কি ।
রফরফ ভাই, ওনারা এগুলো জানবেন না। তবে আমাদের দেশে ইসলামী আইন চালু নেই বলে মুরতাদদের কোন শাস্তি হয় না।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
২০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৭
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: ShusthoChinta ভালো বলেছেন, ধন্যবাদ । মুর্খদের ভীরে আপনার কথা ভালো লাগলো । অধিকাংশই না যেনে বোকার মত কমেন্ট করে ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৬
প্রমিথিউস22 বলেছেন: ShusthoChinta ভাইয়ের চিন্তা মাশাল্লাহ অনেক সুস্থ।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
২১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৪
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: জাফর ইকবাল ত অনেকের বিশাল একটা ব্যাপার। কিন্তু মানুষ কোনদিন এই জিনিসটা চিন্তা করছে না যে আসলে তারা যেই জিনিসটি গ্রহন করছে সেটা কি তার নিজের জন্য বা তার জাতির জন্য কতটা কল্যানময়। আমি সব মুসলিম ভাই এবং বোনদের প্রতি অনুরোধ জানাই যে আপনারা নিজের মাথাটাকে কাজে লাগিয়ে একটু চিন্তা করে দেখুন। নিজের ধর্মের সাথে অন্যের ধর্ম বা কালচার আগে একবার তুলনা করে দেখুন যে অন্য ধর্ম বা কালচার আপনার ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক কিনা। লেখককে ধন্যবাদ ওনার এই লেখাটার জন্য।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৮
প্রমিথিউস22 বলেছেন: গেমা: কােয়স হায়দার চৌধুরী বলেছেন: জাফর ইকবাল ত অনেকের বিশাল একটা ব্যাপার। কিন্তু মানুষ কোনদিন এই জিনিসটা চিন্তা করছে না যে আসলে তারা যেই জিনিসটি গ্রহন করছে সেটা কি তার নিজের জন্য বা তার জাতির জন্য কতটা কল্যানময়। আমি সব মুসলিম ভাই এবং বোনদের প্রতি অনুরোধ জানাই যে আপনারা নিজের মাথাটাকে কাজে লাগিয়ে একটু চিন্তা করে দেখুন। নিজের ধর্মের সাথে অন্যের ধর্ম বা কালচার আগে একবার তুলনা করে দেখুন যে অন্য ধর্ম বা কালচার আপনার ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক কিনা।
কঠিনভাবে সহমত। আমাদের সবারই চিন্তা করা উচিত।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
২২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৫
Eisenheim বলেছেন: হুমমম..বেশ গুছিয়ে লিখেছেন..
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৯
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। দোওয়া করবেন।
২৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১০
নিরন্তর যাত্রী বলেছেন: ভালো লিখছেন। ++++++
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২০
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ নিরন্তর যাত্রী ভাই । ভাল থাকবেন। নিরন্তর দোওয়া করবেন।
২৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪
গেমার বয় বলেছেন: নিরপেক্ষ লেখা। ভাল লাগল !!!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৩
প্রমিথিউস22 বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ গেমার বয় ভাই। ভাল থাকবেন।
২৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪০
জীবন্মৃত০১ বলেছেন: ভালো লিখসেন + +
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৪
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। দোওয়া করবেন।
২৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৩
আশীষ চ্যাটার্জী বলেছেন: আমাদের দেশে কিছু এ্যারাবিয়ান জারজ আছে যাদের চেহারা দুর্ভাগ্যবশত তাদের এ্যারাবিয়ান বাপের মত না, বরং আর দশ জন বঙ্গ সন্তানের মত, তারা এ্যারাবিয়ান খেজুর না খেয়ে বাঙালির খাবার ভাত-মাছ খায়। তারা তাদের বাপেদের ভাষা আরবীতে কথা না বলে বাঙালির ভাষা বাঙলায় কথা বলে। তারা এ্যারাবিয়ান জোব্বা মার্কা অদ্ভূত পোশাক না পরে বার্মিজদের পোশাক লুঙ্গি, পশ্চিম ভারতীয় পোশাক পায়জামা-পান্জাবী এবং পশ্চিমা পোশাক শার্ট-প্যান্ট পরে। এই জারজরাই আবার বাংলা নয়, এ্যারাবিয়ান সংস্কৃতির দালালি করে। এরা বাংলার হাওয়া-বাতাস খেয়ে আরবের দালালী করে। অথচ আরবরা এদেরকে আপন ভাবে না। ৭১ এ তারা পাকিস্তানীদের নারকীয় হত্যাযজ্ঞকে সমর্থন করেছিল। ওদের মুখে থুথু দিলে থুথু আরও অপবিত্র হয়ে যায়।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৫
প্রমিথিউস22 বলেছেন: আশীষ চ্যাটার্জী বলেছেন: আমাদের দেশে কিছু এ্যারাবিয়ান জারজ আছে যাদের চেহারা দুর্ভাগ্যবশত তাদের এ্যারাবিয়ান বাপের মত না, বরং আর দশ জন বঙ্গ সন্তানের মত, তারা এ্যারাবিয়ান খেজুর না খেয়ে বাঙালির খাবার ভাত-মাছ খায়। তারা তাদের বাপেদের ভাষা আরবীতে কথা না বলে বাঙালির ভাষা বাঙলায় কথা বলে। তারা এ্যারাবিয়ান জোব্বা মার্কা অদ্ভূত পোশাক না পরে বার্মিজদের পোশাক লুঙ্গি, পশ্চিম ভারতীয় পোশাক পায়জামা-পান্জাবী এবং পশ্চিমা পোশাক শার্ট-প্যান্ট পরে। এই জারজরাই আবার বাংলা নয়, এ্যারাবিয়ান সংস্কৃতির দালালি করে। এরা বাংলার হাওয়া-বাতাস খেয়ে আরবের দালালী করে। অথচ আরবরা এদেরকে আপন ভাবে না। ৭১ এ তারা পাকিস্তানীদের নারকীয় হত্যাযজ্ঞকে সমর্থন করেছিল। ওদের মুখে থুথু দিলে থুথু আরও অপবিত্র হয়ে যায়।
আপনি হয়তো অনেক আশা করে এই অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্যটি করেছেন প্রথমত, পোস্টের দিক ঘুরিয়ে দেওয়ার জন্য; দ্বিতীয়ত, আমাকে রাগিয়ে আপনার কাতারে নামিয়ে আনার জন্য। দু:খিত আপনার কোন আশাই আমি পূরণ হতে দেব না। আপনি খারাপ গালিগালাজ করলেও আমার ধর্ম আমাকে গালিগালাজ করার অধিকার দেয়নি। আমি ইসলামের আলোয় আলোকিত, তাই আমি আপনাকে গালি দেব না। এই মন্তব্য আমি মুছবও না; কারণ সবাই দেখুক যে, আপনার অবস্থান কোথায়।
২৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫০
জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: এরকম লেখা এই সময় দরকার ছিল। ধন্যবাদ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৬
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। দোওয়া করবেন।
২৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫১
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: ভাল লিখেছেন। ১১ম অংশের সাথে সহমত।
তবে তাকে আক্রমন করতে গিয়ে তার মেয়েকে টেনে আনা ঠিক হয়নি।এটা খুব খারাপ হয়েছে।তাকে লেখা দিয়েই প্রতিহত করা যেত।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১০
প্রমিথিউস22 বলেছেন: ফয়সাল তূর্য ভাই, একটু কি ভুল করলেন না? প্রথমত, আমি ইসলামের কিছু বিধান নিয়ে জাফর ইকবালের করা সমালোচনাকে চ্যালেঞ্জ করেছি; আমি মোটেই জাফর ইকবালকে আক্রমন করিনি। আমি নিজে ওনার মেয়ের ছবি ব্যবহার করিনি বা ওনাকে নিয়ে ব্যক্তিগত কোন মন্তব্যও করিনি। দ্বিতীয়ত, যারা জাফর ইকবালের মেয়ের ছবি ব্যবহার করেছে, আমি তাদের দৃষ্টিকোণ থেকে ছবি ব্যবহারের প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে আমার নিজস্ব মতামত তুলে ধরেছি। বলিনি যে তারা খুব ভাল কাজ করেছে। বরং বলেছি যে, আমার মতে, যার ছবি সে তো নিজেই তা ইন্টারনেটে দিয়ে রেখেছে। সেটি অন্য ব্লগে প্রকাশ করা হয়তো ভাল নয় কিন্তু খুব কি খারাপ? ছবিগুলো সে নিজেই গোপন করেনি। তবে আমার এই ব্যাখ্যা আপনার কাছে গ্রহণযোগ্য নাও মনে হতে পারে। আপনি দেখবেন, আমি ঢালাওভাবে এটাও বলিনি যে, জাফর ইকবালের মেয়ের পালন করা সংষ্কৃতিই জাফর ইকবালের বিশ্বাস বা সংষ্কৃতি।
যাহোক, পোস্টের প্রথম অংশের সাথে সহমত জানানোর জন্য এবং মন্তব্য করার জন্যঅনেক ধন্যবাদ।
২৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৯
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: জাফর স্যারের লেখার শেষ অংশটা আমার কাছে স্ববিরোধী মনে হয়।
কক্সবাজারের পথে একবার হঠাৎ একটি মেয়ের সঙ্গে দেখা। মেয়েটি বলল, ‘স্যার, আমি আপনার ছাত্রী।’ আমি খুবই অপ্রস্তুত হলাম, নিজের ডিপার্টমেন্টের একটা ছাত্রীকে আমি চিনতে পারছি না। আমি এত বড় গবেট! ছাত্রীটি তখন নিজেই ব্যাখ্যা করল। বলল, ‘স্যার, আমি তো ডিপার্টমেন্টে বোরকা পরে যাই, তাই আপনি চিনতে পারছেন না।’ আমি তখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। ক্লাসে যার শুধু এক জোড়া চোখ দেখেছি, তাকে আমি কেমন করে চিনব? কিন্তু গত ৫০ বছরে যে মেয়েদের একটি প্রজন্মকে ঘরের ভেতর আটকে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে, সেই প্রজন্মকে নিয়ে আমরা কী স্বপ্ন দেখব?
আমার প্রশ্নঃ যে বোরকা/হিজাব কে জাফর স্যার নারীদের প্রগতিশীলতা/উন্নতির অন্তরায় বলে মনে করেন সেই বোরকা পড়ে একটা মেয়ে কি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের দোরগোড়ায় পৌছুতে পারল?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১৫
প্রমিথিউস22 বলেছেন: ভাই, এটাইতো ওনাদের সমস্যা। যদি জাফর ইকবাল এমন কোন গবেষণা করতেন যে, পর্দা করার জন্য নারীরা অনেক পিছিয়েছে তাহলে ওনার কথা ভিত্তি পেত। কিন্তু ওনারা নিজেদের মতামতকে যথেষ্ট মনে করেন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। দোওয়া করবেন।
৩০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৭
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: আশীষ চ্যাটার্জীর মতো মানুষ যেভাবে এ্যারাবিয়ান সংস্কৃতি পেছেন লেগেছেন কদিন বাদে যদি বলেন যে ইসলাম ধর্মটাও একটা এ্যারাবিয়ান সংস্কৃতি সেটাও বাদ দেয়া হোক
আমি খুব একটা অবাক হবো না।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২০
প্রমিথিউস22 বলেছেন: আশীষ চ্যাটার্জীকে নিয়ে কিছু বলতে চাই না। ওনারা অনেকে মিলেও ইসলামের কোন ক্ষতি করতে পারবে না, ইনশাআল্লাহ।
ইসলামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, যখন তীব্রভাবে ইসলামের বিরোধীতা করা হয়, তখনই ইসলামের প্রসার বাড়তে থাকে। মহান আল্লাহতায়ালা মুসলমানদেরকে ইসলামের মত মহামূল্যবান দৌলত দিয়ে ভাগ্যবান করেছেন। যিনি ইসলামের আলোকে আলোকিত হতে পেরেছেন তিনি অন্ধকার দেখে ভয় পাবেন না, এটাই স্বাভাবিক।
মহান আল্লাহতায়ালা আমাদেরকে বোঝার তওফিক দান করুন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। দোওয়া করবেন।
৩১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৯
আরাফাত বিন সুলতান বলেছেন: Onek dhonnobad vaia. Ami Bujhlam na ato Kicu thakte islam nie ato tanatani Keno! + + + + + + + (7 number plus ta amar)
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৬
প্রমিথিউস22 বলেছেন: এই প্রশ্নটা আপনার মত আমারও। এত কিছু থাকতে ওনারা ইসলাম নিয়ে এত টানাটানি করেন কেন? আমার মতে, ইসলাম মানুষকে যাবতীয় খারাপ কাজ থেকে বিরত হওয়ার জন্য বলেছে। যাদের খারাপ উদ্দেশ্য আছে, তারা তাই ইসলামের পেছনে লেগে থাকে। তবে আমরা যেন এ রকম না করি। আর হতাশ হবেন না। হতাশা মুসলমানদের জন্য নয়। আল্লাহতায়ালা সব সময় মুসলমানদের সাথে আছেন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। দোওয়া করবেন।
একই মন্তব্য দুই বার করেছেন বলে একটা মন্তব্য মুছে দিলাম।
৩২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৩
মেফতাহুল সাগর বলেছেন: লেখাটা খুবই ভাল হয়েছে। লেখক কে ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে গুছিয়ে লিখেছেন এবং ১৮নং মন্তব্যের জন্য ShusthoChinta কে ধন্যবাদ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩০
প্রমিথিউস22 বলেছেন: ShusthoChinta ভাইয়ের চিন্তা মাশাল্লাহ অনেক সুস্থ। আল্লাহতায়ালা ওনাকে এবং আমাদের সবাইকে রহমত করুন।
মেফতাহুল সাগর ভাই, মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। দোওয়া করবেন।
৩৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৭
ফোটোনিক্স বলেছেন: পর্দা করতে বলা হয়েছে। এই পর্দার সঠিক রূপ হচ্ছে বোরখা। পর্দা করতে বলুক বা বোরখা বলুক একই কথা।
ভাইরে পর্দা নিয়ে এত কথা!! একেকজনের একেক বিশ্লেষন, সকল শালীন পোষাক ই পর্দা। বোরকা যদি পর্দা হয় তাহলে ফতুয়া নয় কেন? কালচার নিয়ে ক্যাচাল না করাই ভালো। জোর করে কাউকে পর্দা করানো যাবে না আবার পর্দা করেও কারোকারো কুকর্ম ঠেকানো জাবে না। চাইলে আরো অনেক যুক্তিই দেখানো যায়। যারা এইটা নিয়ে পানি ঘোলা করতে নেমেছে তাদের উদ্দেশ্য খারাপ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৭
প্রমিথিউস22 বলেছেন: পর্দার ব্যাপারে আপনার এত সাদামাটা কথা ঠিক নয়। পর্দা করার অন্যতম উদ্দেশ্য হচ্ছে নিজের দৃষ্টিকে সংযত রাখা এবং লজ্জাস্থানের হিফাযত করা। মানুষের বৈশিষ্ট্য হল, চোখে দেখা ব্যক্তি, প্রাণী বা বস্তু মন এবং শরীরে প্রভাব ফেলে। এ কারণেই ছবি দেখে আমরা মন্তব্য করি, সিদ্ধান্ত নেই। নারীর প্রতি পুরুষের এবং পুরুষের প্রতি নারীর আকর্ষণ চিরন্তন। কিন্তু ইসলামী বিধান মতে, এমন কোন পোষাক পরিধান করা যাবে না যাতে অন্যের মনে কামনা সৃষ্টি হয়। এটা হল পোষাকের মাধ্যমে পর্দা। আবার সবাইকেই চোখের এবং প্রত্যেক অঙ্গ প্রত্যঙ্গের পর্দাও করতে বলা হয়েছে। খোলামেলা পোষাক অশ্লীলতাকে উৎসাহিত করে। কয়েকদিন আগে ইংল্যান্ডের একটি স্কুলে মিনি স্কার্ট নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, মিনি স্কার্ট মেয়েদের যৌন হয়রানির কারণ। আমি যে লিংকটি দিয়েছি সেটাতেও এ বিষয়ে বলা হয়েছে। এটি খুবই স্বাভাবিকভাবে বোঝা যাওয়ার কথা। আবার তর্ক করলে বহুদুর। তর্কে যেতে চাই না। এটি ইসলামের সুস্পষ্ট বিধান। ফতুয়া অবশ্যই পর্দা হতে পারে যদি তা পর্দার বৈশিষ্ট্য পূরণ করতে পারে। পর্দার ব্যাপারে পবিত্র কোরআনর নির্দেশনা দেখুন ShusthoChinta-র ১৮ নং মন্তব্যে
৩৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩২
চিকন আলি বলেছেন: হুমম......।ঠিকাছে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৪
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
৩৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৩
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: ডেইলী ষ্টারের উইক এন্ড ম্যাগাজিনের কলামিষ্ট নেমান সোবহানও হিজাব নিয়ে ঢালাও এবং একপেষে মন্তব্য করে একটা মোক্ষম জবাব পেয়েছিলেন এক পাঠকের কাছ থেকে সেটা সরাসরি এখানে কপি করে দিলাম পড়ার সুবিধার্থে।
I was both outraged and saddened by A Roman Column "Musings At Midnight" (January 30, 2009). Neeman Sobhan's outburst against women who wear the hijab has a hollow ring on several counts. Millions of women in our towns and villages wear the hijab or the burqah with dignity, and it is very much part of our culture. Our grandmothers did not try to "get rid of the pernicious purdah". While fighting to claim their rightful place in society, they wore it as a badge of honour. So do we wear it today as a token of our belief? I am a medical doctor and I never found the hijab "regressive" as Ms. Sobhan claims. I am a Bangladeshi Muslim. I choose to wear it not because I am trying to "become Arab" but because I find that the Qur'an commands me to wear it. I would find it hypocritical to claim to be Muslim, yet denounce Islam's basic tenets. For me, it is as simple as that. It is a personal choice, and nobody should make fun of it.
I do not know what the writer means by Bangalis having our "own brand of religion and spirituality". If we follow that line of reasoning to its logical conclusion, Islam would be an "Arab" religion too!
Neeman Sobhan weeps for Palestinian children, and laments Arab disunity. She forgets that what makes Israel strong is unity among the Jewish people worldwide. It is this unity that makes superpowers like the USA take notice, and forces them to support Israel's stance. The basis for that unity is their Jewish faith. When American Jews gather to celebrate Hanukkah, they don't dismiss the skullcap as a "Middle Eastern invention". They are not apologetic about their beliefs. Perhaps a little more respect for our religion would be a good first step towards Muslim unity?
Dr Mansura Akhtar Shammi
Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University
Dhaka
এই লিংকগুলো আর একজন হিজাব ধারন কারীর জবাবটা এখানে কপি করলাম একারনে[যে, হিজাব করে মাথার চুল ঢাকার মানে এই না যে মাথার মগজটাও ঢেকে ফেলা কিন্তু এই সহজ ব্যাপারটা জাফর ইকবাল স্যার আর নেমান সোবহানদের মগজে কেন ঢোকে না এইটাই চিন্তার বিষয়।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৩
প্রমিথিউস22 বলেছেন: হিজাব করে মাথার চুল ঢাকার মানে এই না যে মাথার মগজটাও ঢেকে ফেলা। দারুন বলেছেন।
অনেক ধন্যবাদ প্রাসঙ্গিক জবাবটা শেয়ার করার জন্য। ভাল থাকবেন।
৩৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩০
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ইসলামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, যখন তীব্রভাবে ইসলামের বিরোধীতা করা হয়, তখনই ইসলামের প্রসার বাড়তে থাকে।........... জটিল একখান কথা বলেছেন। কোরআনে এমন ২/৩ টি আয়াত আছে।
৬১:৮. তারা আল্লাহর আলোকে মুখ দিয়ে নিভিয়ে দিতে, কিন্তু আল্লাহ তাঁর আলোকে পরিপুর্ণভাবে প্রজ্জ্বলিত করবেন, যদিও কাফিররা সেটি অপছন্দ করে।
কথাগুলি আশীষ চ্যাটের মত মানুষদের জন্য। তবে জাফর ইকবালকে আমি তেমন ইসলাম বিরোধী মনে করি না, উনি হয়তো অন্যকোনভাবে কথাটি বলেছেন।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩১
প্রমিথিউস22 বলেছেন: ধন্যবাদ প্রাসঙ্গিক আয়াতটা দেওয়ার জন্য। খুবই চমতকার একটি আয়াত।
আপনি বলেছেন: তবে জাফর ইকবালকে আমি তেমন ইসলাম বিরোধী মনে করি না, উনি হয়তো অন্যকোনভাবে কথাটি বলেছেন।
এটাই জাফর ইকবালের সবচেয়ে বড় সুবিধা। তিনি অনেক সুকৌশলে ইসলামের বিভিন্ন বিধানকে বিরোধীতা করেন। আমি আগে বুঝতাম না। বর্তমান কলামটিতে উনি অনেক খোলামেলাভাবে ইসলামের বিরোধীতা করেছেন।
আমি খুবই চাই উনি ইসলামের বিরোধীতা না করুন।
ভাল থাকবেন।
৩৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩১
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ইসলামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, যখন তীব্রভাবে ইসলামের বিরোধীতা করা হয়, তখনই ইসলামের প্রসার বাড়তে থাকে।........... জটিল একখান কথা বলেছেন। কোরআনে এমন ২/৩ টি আয়াত আছে।
৬১:৮. তারা (কাফেররা) চায় আল্লাহর আলোকে মুখ দিয়ে নিভিয়ে দিতে, কিন্তু আল্লাহ তাঁর আলোকে পরিপুর্ণভাবে প্রজ্জ্বলিত করবেন, যদিও কাফিররা সেটি অপছন্দ করে।
কথাগুলি আশীষ চ্যাটের মত মানুষদের জন্য। তবে জাফর ইকবালকে আমি তেমন ইসলাম বিরোধী মনে করি না, উনি হয়তো অন্যকোনভাবে কথাটি বলেছেন।
৩৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫
ইমুব্লগ বলেছেন: জাফর মিয়ার ভন্ডামীর বিরুদ্ধে এমন গুছানো এই লেখা সময়ের প্রয়োজন মিটিয়েছে। ধন্যবাদ এবং প্লাস।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৫
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ইমুব্লগ ভাই । ভাল থাকবেন। দোওয়া করবেন।
৩৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২০
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: শ্লার পাছায় লাত্থি!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৭
প্রমিথিউস22 বলেছেন: কাউকে বকা দিতে চাই না আমরা। ভাল থাকবেন।
৪০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২
অক্টোপাস বলেছেন: উনি নিজেই গদাম খাওয়ার জন্য উসখুস করছিলেন তাই এই কাজের জন্য সবার কাছ থেকে গদাম খাচ্ছেনও ।
তার ভালো কাজের জন্য প্রশংসা যদি আমরা করতে পারি তবে আমাদের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে কথা বললে সমালোচনা করাও স্বাভাবিক !!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪৫
প্রমিথিউস22 বলেছেন: তার ভালো কাজের জন্য প্রশংসা যদি আমরা করতে পারি তবে আমাদের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে কথা বললে সমালোচনা করাও স্বাভাবিক ! ভাল বলেছেন। সহমত।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ অক্টোপাস ভাই । ভাল থাকবেন।
৪১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২
অক্টোপাস বলেছেন: অসাধারনভাবে বিষয়গুলো তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪৬
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আবারো অনেক ধন্যবাদ অক্টোপাস ভাই । ভাল থাকবেন।
৪২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৩
নভোচারী বলেছেন: ব্লগার আশীষ চ্যাটার্জির অন্য অনেক কমেন্টে দেখেছি উনি ইসলামবিদ্বেষী কথা বেশী বলেন। এখানে যে কমেন্ট করলেন তা সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক। কথায় কথায় আরবের কালচার, এসব কথা টানা বোকামী ছাড়া আর কিছু না।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৪
প্রমিথিউস22 বলেছেন: আশীষ চ্যাটার্জিকে নিয়ে আপনার অবস্থানের সাথে একমত। ওনাকে নিয়ে কোন মন্তব্য করতে চাই না।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন।
৪৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৭
উপল_বাংলা বলেছেন: সময়ের সাথে সাথে সুশীল মুখোশধারী কুশীলদের পরিচয় প্রকাশ পাবেই...মাত্র তো শুরু...চমৎকার লেখার জন্য ধন্যবাদ...
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৬
প্রমিথিউস22 বলেছেন: সময়ের সাথে সাথে সুশীল মুখোশধারী কুশীলদের পরিচয় প্রকাশ পাবেই। একমত।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন।
৪৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১২
জানতেএলাম বলেছেন: একজন জাফর ইকবালের কী ক্ষমতা আছে যে তিনি মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাসকে নষ্ট করতে পারেন? উনি যা করেছেন তাহলো জেনে বুঝে মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাসকে অপমান করেছেন, ইসলামের নিয়মকে উন্নয়নের সাথে সাংঘর্ষিক করে উপস্থাপন করেছেন, ইসলামের বিধানকে মৌলবাদীদের চাপিয়ে দেওয়া বলার ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন, ইসলামের নিয়মকে ত্যাগ করতে বলেছেন এবং অন্য বিশ্বাসকে প্রেসক্রাইব করেছেন।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:০১
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মহান আল্লাহতায়ালা নিজেই ইসলাম রক্ষা করবেন। কেউ কোন ক্ষতি করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ। ইসলাম টিকে থাকবে কিন্তু আমরা যেন ইসলাম থেকে বিচ্যুত না হই।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন।
৪৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৬
ত্রিশোনকু বলেছেন: আমিও এখানে পর্দার কথা বলেছি, পর্দা উপায় হিসেবে বোরকা এসেছে। আবার পড়ুন। ভুল বুঝবেন না আশা করি।
বাকি উত্তরের জন্য ৩ নং কমেন্টের উত্তর দেখুন।
কুরআনে পর্দার কথা আছে সে পর্দা সম্পর্কে মুজাই কিছু ব্লেছে কই?
সে বলেছে বোরকা পরার কথা।
সে জন্যে এখানে আপনি পর্দা আর বোরকাকে সমার্থক করতে পারেন না।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৬
প্রমিথিউস22 বলেছেন: আপনি না মানলেও এটাই সত্য যে, যেহেতু বোরকা করা হয় পর্দা করার উদ্দেশ্যে সেহেতু বোরকার বিরুদ্ধে বলাটা পর্দার বিরুদ্ধেই বলা বলে বিবেচিত হয়। জাফর ইকবাল কি একবারও বলেছেন যে আমি পর্দার বিরুদ্ধে বলছি না, বলছি বোরকার বিরুদ্ধে। পর্দা সমর্থন করলে বোরকার বিরোধীতা করার কোন মানে থাকে না কি?
৪৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৩
ক্রস ফায়ার০০৭ বলেছেন: চমৎকার যুক্তিগ্রাহ্য পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৭
প্রমিথিউস22 বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন।
৪৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৮
জেনারেল তাকা বলেছেন: লাইক দিলাম পোস্টে। এই পোস্ট স্টিকি করা হোক!!
যার জন্ম আমেরিকায় সে আমেরিকান, কিন্তু যার জন্ম বাংলাদেশে, আমেরিকায় গেছেও বাংলাদেশী পাসপোর্ট নিয়া, কিন্তু এখন আমেরিকান পাসপোর্ট নিয়া ঘুরাফেরা করেন, তারে কি বলা যায় গুরু!!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:১২
প্রমিথিউস22 বলেছেন: আপনার মন্তব্যেও লাইক দিলাম। ভাল থাকবেন, সাথে থাকবেন আশা করি।
জাফর ইকবাল আমেরিকান পাসপোর্ট ব্যবহার করেন তা জানতাম না। জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।
৪৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৪
এ.এ.এম বিপ্লব বলেছেন: তথ্যপূর্ন পোষ্ট। আপনাকে ধন্যবাদ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৫৬
প্রমিথিউস22 বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন।
৪৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৮
দেশী পোলা বলেছেন: আম্রিকান পাসপোর্ট বেভারে সমস্যা কি?
আমি কতো দেশের পাসপোর্ট ব্যবহার করি, তাতে আমার চামড়া দিয়া বাংলাদেশের সিল ছাপ্পড় চইলা গেছে?
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৫৯
প্রমিথিউস22 বলেছেন: আমেরিকান পাসপোর্ট ব্যবহারে কোন সমস্যা আছে আমি তা বলিনি। তথ্যটা জানতাম না, জেনারেল তোকা ভাই জানালেন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন।
৫০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:১৩
পথভোলা বলেছেন:
লগইন করতে চাইছিলাম না। কিন্তু একটা জাতশুয়োরের জন্য লগইন করতেই হইল!!!!!!!!
এতদিনে আমার একটা বিশ্বাস দৃঢ় হল যে আশীষ চ্যাটার্জী কোন না কোন ভাবে এরাবিয়ান-ক্যামেল কর্তৃক রেপড হইছিল!!!!!! আর তারই ফলশ্রুতিতে মনে হয় উনি কঠোরভাবে এন্টি-এরাবিয়ান!!!!
১০ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০২
প্রমিথিউস22 বলেছেন: আশীষ চ্যাটার্জীকে নিয়ে কোন মন্তব্য করতে চাই না। ভাল থাকবেন।
৫১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৩
রাগ ইমন বলেছেন: একেই বলে চূড়ান্ত ভন্ডামি । লেখক খুবই সাধু, উনি গীবত করেন না, গালি গালাজ করেন না (৮ এবং ১৪ নং মন্তব্য) কিন্তু প্রমাণ কি বলে?
ইমানুয়েল বলেছেন: ছাগীমনরে ছাইড়া দেন । অবলা আজকা এমনিতেই নিজের পোষ্টে গনলাত্থি খেয়ে মুমর্ষ অবস্থায় আছে। আর সহ্য করতে পারবে না। জাফরের উম্মতদের অবস্থা হলো, মাথার ঘায়ে কুত্তাপাগল! উল্টাপাল্টা বকতেছে সবগুলা মিলা।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৩
লেখক বলেছেন: কিছু বলার নাই। আপনিই সব বলে দিলেন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
তার মিথ্যা ভদ্রতার মুখোশ খসে পড়েছে সাথে সাথেই। এইটা তো "জামায়াতে ইসলামের শিক্ষা" -তাই না?
ইসলাম বললাম না কারণ ইসলাম এই ধরনের আচরণের জন্য যথেষ্ট কঠিন শাস্তির বিধান রেখেছে।
--------------------
আর কুরান বিকৃত করার উদাহরণও দিয়ে দিলাম। যেইটা করেছেন ShusthoChinta ।
Surat Al-'Aĥzāb (The Combined Forces) - سورة الأحزاب 33:59
Sahih International
O Prophet, tell your wives and your daughters and the women of the believers to bring down over themselves [part] of their outer garments. That is more suitable that they will be known and not be abused. And ever is Allah Forgiving and Merciful.
That is more suitable that they will be known and not be abused. -- এই কথাটার অর্থ করা হয়েছে "ইহাতে তাহাদের চেনা সহজতর হইবে,ফলে তাহাদের উত্যক্ত করা হইবে না।"
এইটা একটা জঘন্য বিকৃতি। সত্যিকারের অর্থ হইলো, " তাহাই (এখানে কি ধরনের পোশাক তাকে বলা হয়েছে) তাহাদের জন্য (মানে বিশ্বাসী নারীদের জন্য) শ্রেয় (সুইটেবল) বা মানায় যাতে তাদের চেনা যায় (অর্থাৎ এমন পোশাক যা দিয়ে কারো পরিচয় গোপন হয় না, ঐটুক খোলা থাকে যাতে তাকে চেনা যায় অর্থাৎ তার মুখমন্ডল ) এবং তারা আক্রান্ত (এবিউজড) না হয়।
গভীর ভাবে বিশ্লেষণ করলে বুঝা যায় কুরানে খুব অল্প কথায় পোশাকের সীমানা টেনে দেওয়া হয়েছে।
কতটুকু বেশি ?
যাতে তার পরিচয় ঢাকা পড়ে না যায় ।
কতটুকু কম?
যাতে তারা আক্রান্ত না হয়।
একটা মানুষ তার পরিচয় গোপন করলে তার পক্ষে অনেক অন্যায় করে পালানো সহজ হয়ে যায়। অন্যান্যরা তাকে বিশ্বাসও করতে পারে না। আবার যত কম হলে আক্রান্ত হবে তত কম পরতেও মানা করা হয়েছে। এখন দেশে দেশে এই আক্রমণের পরিমাণ কাপড় হয়ত কম বেশি হতে পারে কিন্তু পরিচয়ের ব্যাপারে তো কোন দ্বিধা থাকা ঠিক না।
পর্দা = বোরখা একই রকম বিকৃতি। মুহম্মদ (সাঃ) এর ইসলাম প্রচারের শুরুতে মুসলিমদের অবস্থা এত ভালো ছিলো না যে দলে দলে লোকে কাপড়ের উপরে কাপড় পরবে। মরুভূমিতে এমনিতেই দিনে প্রখর রোদ, বালুর ঝাপটা আর রাতে ভয়াবহ ঠান্ডা। ঐখানে নারী পুরুষ দুই দলকেই মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে রাখতে হয়। মুসলমান না হইলেও যা, হইলেও তা। মেয়েরা একটা মাত্র কাপড় দিয়ে গলা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে রাখলে তাদের সুবিধা হইত। আর চুল ঢাকার জন্য আরেকটা কাপড়। ছেলেরাও মাথা ঢেকে রাখত বা এখনো রাখে সৌদি আরবে।
কিন্তু ছতর ঢাকার পরে তার উপর দিয়ে আরেকটা এক্সট্রা বোরখা পরার কথা কোথায় বলা হয়েছে?
পর্দা করার সুবিধার জন্য বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন উপায় বের করেছে এই অর্থে যদি বোরখা ঠিক হয় তাহলে সালোয়ার কামিজ বা শাড়ি কেন ভুল হবে? ফতুয়া জিন্সই বা কেন ভুল হবে? মালয়শিয়া , সিঙ্গাপুরে এত মেয়ে দেখলাম শার্ট প্যান্টের উপরে স্কার্ফ দিয়ে ছতর ঢেকেছে-তাদের তো কেউই আক্রমণ করে না। তাইলে ওদের পোশাককে কেন প্রচার করেন না?
খুঁজে খুঁজে বোরখাকেই কেন বেশি পছন্দ হয়?
ইন্দোনেশিয়া এখন বিশ্বের সর্ব বৃহৎ মুসলিম দেশ। ওরা পরে পা পর্যন্ত লম্বা স্কার্ট , তার উপরে টপ আর মাথায় স্কার্ফ । সেইখানেও কেউ আক্রান্ত হয় না। তাইলে আপনারা ইন্দোনেশিয়ান পোশাককে কেন প্রচার করেন না?
বোরখা তো ইসলামের বিধান না। বোরখা মূলত একটি দেশের কালচার। মালয়শিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর কিংবা বাংলাদেশের মত দেশ ইসলাম মেনে যেই পোশাক পরে সেইটা বাদ দিয়ে বেছে বেছে ইজিপ্ট, সৌদি , মরক্কানদের পোশাককে কেন বেছে নিতে হবে?
বাংলাদেশের মেয়ে মুসলমান হইলে সে বাংলাদেশী পোশাক দিয়ে ছতর ঢাকুক। ফুল হাতা ব্লাউজের সাথে শাড়ি পড়ুক। মাথায় ঘোমটা দিক।
বোরখা মোটেই বাংলাদেশের কালচার না। এই জলীয় বাষ্পের দেশে এইটা স্বাস্থ্যকরও না। বিশ্বাস না হইলে নিজেরা কিছুদিন আরবের আবায়া পরেন।
আর ইসলাম সম্পর্কে ভুল তথ্য দেওয়া, কুরান বিকৃত করা বন্ধ করেন।
১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:১৮
প্রমিথিউস22 বলেছেন: রাগ ইমন ভাই, আপনি যে রকম আচরণ নিজে করেন, অন্যের সে রকম আচরণ সহ্য করতে পারেন না। মানুষ হিসেবে এটা অনকেরই বড় একটা বৈশিষ্ট্য, আসলে খারাপ বৈশিষ্ট্য। আপনি নিজেই বলেছেন, অনেকগুলো কমেন্টের উত্তরে আমি কোন রকম খারাপ মন্তব্য করিনি কিন্তু আপনার দৃষ্টিতে ১১ নং কমেন্টে ইমানুয়েলের কমেন্টে আমি প্রকারান্তরে সমর্থন দিয়েছি। এটাকে আপনি ভন্ডামী বলেছেন। আপনি জানতে চেয়েছেন যে, এটা জামাতের শিক্ষা কি না। উত্তরে বলছি, না ভাই, এটা জামাতের শিক্ষা না। আসলে জামাতের শিক্ষা বলতে আপনারা কী বোঝান সে বিষয়ে আমি পরিষ্কার নই। তবে এটা নিশ্চিত যে, আপনি আমার কাছ থেকে বিন্দু মাত্র খারাপ মন্তব্য শুনতে চান না। এটা ভেবে ভাল লাগল। একজন মুসলমানের কাছ থেকে সবারই ভাল ব্যবহার কাঙ্খিত। ইমানুয়েলের কমেন্টে সমর্থন করে আপনাকে কষ্ট দেওয়ার জন্য দু:খিত। আর এটা গীবতের পর্যায়ে পড়ে তাই মহান আল্লাহতায়ালার কাছে মাফ চাইছি।
কিন্তু ভাই, আপনি যে আমি ভন্ডামি করেছি অপবাদ দিয়ে গীবত করলেন, সেটা কি ঠিক করেছেন? যদি গীবত করে থাকেন তবে শুধরে নেবেন আশা করি।
আমি যতটুকু বুঝলাম তাতে আপনি এবং ShusthoChinta দুজনেই কোরআন শরীফের অনুবাদ রেফার করেছেন এবং আমার মতে অনুবাদ দুটোর মধ্যে তাৎপর্যপূর্ণ পার্থক্য নেই। এই ব্যাপারে আমি মন্তব্য করব না কারণ আমি কোরআনের অনুবাদক বা ব্যাখ্যাকারী নই, অনুবাদ পড়ি।
বোরকা পর্দা নয় - আপনার এই মন্তব্যের সাথে এক মত নই। পর্দার বিভিন্ন উপায় নিয়ে যে দীর্ঘ কমেন্ট করেছেন, সে কথা আমি আপনার ৩ নং কমেন্টের উত্তরে বলার চেষ্টা করেছিলাম। সুবিধার জন্য নিচে আবার পেস্ট করলাম:
খাওয়া-দাওয়া আমরা কীভাবে করি? আমরা ভাত খাই, মাছ খাই, পানি পান করি। এখন যদি বলেন, খাওয়ার কথা বলা হয়েছে, ভাত, মাছ কেন আসল? ব্যপারটা হাস্যকর না? যেকোন বিষয় পালনের উপায় বা মাধ্যমতো থাকতে হবে। পর্দা কীভাবে করে মেয়েরা? অনেকে হিজাব পড়ে, অনেকে বড় ওড়না পড়ে, অনেকে আবার সুবিধা অনুযায়ী বোরকা পড়ে। বোরকা যারা পড়েন তারা পর্দা করার জন্যই করেন। সেক্ষেত্রে আপনি না মানলেও বোরকা পড়া মানে পর্দা মানা। কোন গাধার সাক্ষ্য দরকার নেই।
কোরআনে কি ভাতের কথা লেখা আছে? কোরআনে ভাতের বা বোরকার কথা লেখা থাকার দরকার নাই; পর্দা করা ও খাওয়ার কথা লেখা থাকাই যথেষ্ট। বিভিন্ন দেশের মানুষ পর্দা করার ও খাওয়ার নিয়ম বের করে নিয়েছে।
বিশেষভাবে লক্ষ্য করুন, আমি বলেছি যে, বিভিন্ন দেশের মানুষ পর্দা করার ও খাওয়ার নিয়ম বের করে নিয়েছে। আবার ৩৩ নং মন্তব্যের জবাবে আমি বলেছি, ফতুয়া অবশ্যই পর্দা হতে পারে যদি তা পর্দার বৈশিষ্ট্য পূরণ করতে পারে।
এরপরও আপনি বুঝতে না পারলে দু:খ প্রকাশ ছাড়া কোন উপায় দেখছি না।
আর কথায় কথায় অন্যকে কোরআন এবং ইসলাম বিকৃতির অভিযোগে অভিযুক্ত করার অধিকার কি ইসলাম কাউকে দেয়? আমরা মোটাদাগে আল্লাহ, কোরআন এবং মহানবী (সা.) কে মেনে চলি। সুতরাং আমাদের সম্পর্কতো আল্লাহর সাথে, কোরআনের সাথে, প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) এর সাথে। হতে পারে আপনি অনেকের চেয়ে ভাল মুসলিম, কিন্তু অন্যকে নিজের পছন্দে অভিযুক্ত করার কোন অধিকার আপনার নাই। আল্লাহআয়ালা আমাদেরকে বোঝার তওফিক দান করুন। ভাল থাকবেন।
৫২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৭
ফোটোনিক্স বলেছেন: পর্দা করার সুবিধার জন্য বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন উপায় বের করেছে এই অর্থে যদি বোরখা ঠিক হয় তাহলে সালোয়ার কামিজ বা শাড়ি কেন ভুল হবে? ফতুয়া জিন্সই বা কেন ভুল হবে? মালয়শিয়া , সিঙ্গাপুরে এত মেয়ে দেখলাম শার্ট প্যান্টের উপরে স্কার্ফ দিয়ে ছতর ঢেকেছে-তাদের তো কেউই আক্রমণ করে না। তাইলে ওদের পোশাককে কেন প্রচার করেন না?
খুঁজে খুঁজে বোরখাকেই কেন বেশি পছন্দ হয়?
ইন্দোনেশিয়া এখন বিশ্বের সর্ব বৃহৎ মুসলিম দেশ। ওরা পরে পা পর্যন্ত লম্বা স্কার্ট , তার উপরে টপ আর মাথায় স্কার্ফ । সেইখানেও কেউ আক্রান্ত হয় না। তাইলে আপনারা ইন্দোনেশিয়ান পোশাককে কেন প্রচার করেন না?
বোরখা তো ইসলামের বিধান না। বোরখা মূলত একটি দেশের কালচার। মালয়শিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর কিংবা বাংলাদেশের মত দেশ ইসলাম মেনে যেই পোশাক পরে সেইটা বাদ দিয়ে বেছে বেছে ইজিপ্ট, সৌদি , মরক্কানদের পোশাককে কেন বেছে নিতে হবে?
বাংলাদেশের মেয়ে মুসলমান হইলে সে বাংলাদেশী পোশাক দিয়ে ছতর ঢাকুক। ফুল হাতা ব্লাউজের সাথে শাড়ি পড়ুক। মাথায় ঘোমটা দিক।
বোরখা মোটেই বাংলাদেশের কালচার না। এই জলীয় বাষ্পের দেশে এইটা স্বাস্থ্যকরও না। বিশ্বাস না হইলে নিজেরা কিছুদিন আরবের আবায়া পরেন।
আর ইসলাম সম্পর্কে ভুল তথ্য দেওয়া, কুরান বিকৃত করা বন্ধ করেন।
রাগ ইমন ভাই এর প্রশ্নের উত্তর চাই।
১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:২৫
প্রমিথিউস22 বলেছেন: উপরে ৫১ নং মন্তব্যের উত্তরে এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। আশা করি, বুঝতে পারবেন। ভাল থাকবেন।
৫৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৯
ShusthoChinta বলেছেন: @রাগ ইমন, আমি কুরআন বিকৃত করেছি? খোদার কসম! এরকম কিছু আমি করিনি! এটা কত বড় কথা জানেন আপনি? আমি অনুবাদের উদ্ধৃতি দিয়েছি ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকাশিত "আল কুরআনুল কারিম" থেকে। অনুবাদক ও সম্পাদকমন্ডলীর মধ্যে রয়েছেন দেশের স্বনামধন্য আলিম ও পন্ডিত ব্যক্তিগণ। কয়েকজনের নাম উল্লেখ করছিঃ
১.ডক্টর সিরাজুল হক (ঢাকা ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক)
২.ডক্টর কাজী দীন মুহাম্মদ (সম্প্রতি প্রয়াত ঢাকা ইউনিভার্সিটির বাংলার অধ্যাপক এবং বাংলা একাডেমির পরিচালক)
৩.ডক্টর মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান
৪.ডক্টর এম.শমশের আলী(ঢাকা ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক)
৫.দাউদ উজ জামান চৌধুরি
৬.মাওলানা ওবায়দুল হক(বায়তুল মুকাররমের প্রয়াত খতিব)
৭.মাওলানা রিজাউল করিম ইসলামাবাদি
৮.মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ(শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমাম)
৯.অধ্যাপক শাহেদ আলি (প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও ইসলামিক একাডেমির প্রাক্তন পরিচালক)
১০.মুফতি নুরুদ্দীন (বায়তুল মুকাররমের সাবেক পেশ ইমাম)
তো এখন আপনি কি বলতে চান উপরেল্লিখিত ব্যক্তিবর্গ কুরআন বিকৃত করেছেন? আপনার নিজের কি ন্যুনতম আরবি ভাষাজ্ঞান আছে? থাকলে এই আয়াতে ব্যবহৃত প্রধান কয়েকটি আরবি শব্দ উল্লেখ করছি,স্যরি আমার আরবি ফন্ট নেই। বাংলায় লিখছি,অর্থ বলুনঃ ইউদনিনা,জালাবা,আদনা,আ'রাফা,আযানা ইউযাইন।
না পারলে অবশ্যই ধরে নিতে হবে কোন একটা ইংরেজি অনুবাদ থেকে না জেনে না বুঝে কপি করেছেন,আরবি ভাষা বা ইসলামিক বিষয়াবলিতে ন্যূনতম জ্ঞান না থাকা সত্ত্বেও কুরআন ব্যাখ্যা করার মত দুঃসাহস দেখিয়েছেন শুধু অন্যের অনুবাদের উপর ভিত্তি করে! তাহলে বিকৃতিটা করল কে?
৫৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৫১
তুষার শুভ্র বলেছেন: @ ShusthoChinta ঃ আপনার কি নিজের ভাষাজ্ঞান আছে? থেকে থাকলে আপনি কেন ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকাশিত "আল কুরআনুল কারিম" পড়তে গেলেন।
ইউদনিনা,জালাবা,আদনা,আ'রাফা,আযানা ইউযাইন বুঝলাম এই শব্দগুলোর অর্থ আপনি পারেন।
কয়েকটা আরবী শব্দ পারা আর কুরয়ান বোঝার মধ্যে পার্থক্য আছে সেটা কি বুঝেন।
কয়দিন পরে যদি হিন্দু এসে বলে প্রমাণ দাও বেদ ভুয়া। তো আমাকে কি সংন্সকৃইত শিখতে হবে?
তো এখন আপনি কি বলতে চান উপরেল্লিখিত ব্যক্তিবর্গ কুরআন বিকৃত করেছেন?
কেন ওনারা কি ফেরেশ্তা? ওনাদের কি ভুল ত্রুটি নেই?
৫৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১০
ShusthoChinta বলেছেন: সূরা আহযাবের আলোচ্য আয়াতে পর্দার পোষাক পড়তে বলাই হয়েছে তো পোষাক দ্বারা যাতে চেনা যায়! মুখ দ্বারা যদি চেনার কথা বলাই হত তাহলে পোষাকের উল্লেখের দরকারটা কি ছিল? আর
সুরা নূরের আয়াত দুটি উল্লেখ করে যে প্রশ্নগুলো করলাম সেগুলোর উত্তর কোথায়? মুসলিম পুরুষ ও নারীর পর্দার পার্থক্য ভাল করে খেয়াল করুন! পুরুষদের দৃষ্টি সংযত রাখতে বলা হয়েছে শুধু,আর মহিলাদের ক্ষেত্রে পোষাকের উল্লেখের পর আবার এতগুলো নিকটাত্নীয় পুরুষের কথা আলাদা উল্লেখ কেন করা হল বলতে পারেন? স্বামী ছাড়া নিকটাত্নীয় অন্যান্য পুরুষদের কাছেও কি শরীরের গোপন অংগ প্রকাশ করা বৈধ? যদি না হয় তাহলে ব্যাপারটা দাঁড়াচ্ছে,নিকটাত্নীয়দের সামনে সাধারণ পোষাকে যাতে মুখমন্ডল,হাত,পা দৃশ্যমান থাকতে পারে,আর বাইরের পুরুষদের সামনে পরিপূর্ণ পর্দার পোষাকে বের হবে নারীরা,এক্ষেত্রে সাধারণ প্রকাশমান হতে পারে পোষাক,চোখ ইত্যাদি। ইন্দোনেশিয়ানরা বা আরবরা করলেই সেটা ইসলামিক হয়ে যায় না এটা মুর্খও বুঝবে,আমাদের সামনে কুরআন ও হাদিস পরিপূর্ণভাবে বিদ্যমান। এটাও বোধহয় জানেন না যে,পুরুষের সাদৃশ্যের পোষাক মহিলাদের পড়া হারাম! হাদিসে এইসব মহিলাকে লানত তথা অভিষাপের যোগ্য বলা হয়েছে। সাজগোজ করে বের হওয়াকে স্বয়ং করআনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে! সূরা আহযাবেরই ৩৩ নাং আয়াতে বলা হয়েছে, "তোমরাজাহেলী যুগের মত নিজেদের সৌন্দর্য্যকে প্রদর্শন করে বেড়াবে না"।
কথা বললে অনেক বলা যাবে,কিন্তু আমার মন চাইতেছে না। আমার যতটুকু বলা প্রয়োজন বলে দিয়েছে,এখন যার যেভাবে ইচ্ছা গ্রহন করুক। আধুনিকতা দিয়ে ইসলামকে বিচার নয়,বরং ইসলাম দিয়ে আধুনিকতাকে বিচার করুন,তাহলে ইসলাম মানা সহজ হয়ে যাবে। মনে রাখা উচিত,পার্থিব জীবনের উন্নতিটাই চরম আর পরম নয়,আসল জীবনটাই আখিরাত,দুনিয়াটা আখিরাতের প্রস্তুতির জায়গা! এগুলো মাথায় থাকলে ইসলাম মানা অনেক সহজ হয়ে যাবে।
৫৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১৯
ফোটোনিক্স বলেছেন: আর মুমিন নারীদেরকে বলুন,তাহারা যেন তাহাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাহাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে;তাহারা যেন যাহা সাধারণত প্রকাশমান তাহা ব্যতিত তাহাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে,তাহাদের গ্রীবা ও বক্ষদেশ যেন মাথার কাপড় দ্বারা আবৃত করে,তাহারা যেন তাহাদের স্বামী,পিতা,শ্বশুর,পুত্র,স্বামীর পুত্র,ভ্রাতা,ভ্রাতুষ্পুত্র,ভগ্লিপুত্র,আপন নারীগণ,তাহাদের মালিকানাধীন দাসি,যৌনকামনারহিত বয়স্ক পুরুষ এবং নারীদের সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ব্যতিত কাহারো নিকট তাহাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে,তাহারা যেন তাহাদের গোপন সৌন্দর্য প্রকাশের উদ্দেশ্যে সজোরে পদক্ষেপ না করে।" What an Explanation!! তাহারা যেন তাহাদের স্বামী,পিতা,শ্বশুর,পুত্র,স্বামীর পুত্র,ভ্রাতা,ভ্রাতুষ্পুত্র,ভগ্লিপুত্র,আপন নারীগণ,তাহাদের মালিকানাধীন দাসি,যৌনকামনারহিত বয়স্ক পুরুষ এবং নারীদের সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ব্যতিত কাহারো নিকট তাহাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে.।
কিন্তু ইসলামী বিধান মতে, এমন কোন পোষাক পরিধান করা যাবে না যাতে অন্যের মনে কামনা সৃষ্টি হয়। এটা হল পোষাকের মাধ্যমে পর্দা। আবার সবাইকেই চোখের এবং প্রত্যেক অঙ্গ প্রত্যঙ্গের পর্দাও করতে বলা হয়েছে। খোলামেলা পোষাক অশ্লীলতাকে উৎসাহিত করে। কয়েকদিন আগে ইংল্যান্ডের একটি স্কুলে মিনি স্কার্ট নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, মিনি স্কার্ট মেয়েদের যৌন হয়রানির কারণ।
ভাই, ছেলেদের পর্দাকরা নিয়ে কেন কিছু শুনি না? মিনি স্কার্টের কারনেই যদি হয় তাহলে বাংলাদেশ বা আরবে মেয়েদের যৌন হয়রানি হয় না, কি বলেন?
৫৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৫
ShusthoChinta বলেছেন: @তুষার শুভ্র, আপনি কি আমাকে চিনেন? তাহলে কিভাবে বললেন,আমি শুধু কয়েকটি আরবি শব্দ জানি? অন্যকে চ্যালেন্জ করার আগে নিজেকে যাচাই করে নিন নিজে কতটুকু জানেন! আর উল্লেখিত ব্যক্তিবর্গ ফেরেশতা না হলেও পন্ডিত তো বটেই! আপনার আমার চেয়ে অনেক ভাল জানেন উনারা,উনাদের অধিকাংশের পরিচয়ও আমি দিয়েছি,চাইলে খোঁজ নিতে পারেন। সর্বোপরি কুরআনের পর্দার বিধানের এই অর্থের উপর ভিত্তি করেই ইসলামের প্রাথমিক সময় থেকে আজ পর্যন্ত অধিকাংশ ধার্মিক মুসলিমরা বোরকার মাধ্যমে পর্দা করে আসছেন,সেটা কে উড়িয়ে দেওয়া আপনাদের ইসলাম মুর্খ ব্যক্তিদের পক্ষে বিন্দুমাত্রও কখনোই সম্ভব নয়। আসলে ইসলাম মানার ব্যাপারটাই আসল,মানতে না পারলে বলুন পারছিনা আমার দূর্বলতার কারণে,অযথা কাটছাট করার চেষ্টা করবেন না। আবার বলছি,পার্থিব জীবনটা একেবারেই ক্ষণস্থায়ী,আখিরাত চিরস্থায়ী। আখিরাতের জন্য বেশি সময় দিতে আর কষ্ট করতে বলা হয়েছে,দুনিয়ার জন্য যতটুকু না হলে চলে না আরকি।
ভাল থাকবেন,আল্লাহ আমাদের সবার আখিরাতকে সুন্দর করে দিন!
৫৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৭
তুষার শুভ্র বলেছেন: যুক্তিতে আসুন। যেটুক আরবী আপনি জানেন সেটা দিয়ে তো আর আপনি কোরয়ান বুঝতে পারেন না! ফট্ ফট্ করে দেখি মানুষকে পড়া ধরার মত করে আপনি আরবী অর্থ জিজ্ঞেস করছেন। আপনি দেখি রাগ ইমন কে পড়া ধরার মত করে শব্দের অর্থ জিজ্ঞাসা করছেন। এমন যেন ঐ অর্থ পারলে উনি পাশ আর না পারলে ফেল।
আপনি যেদিন আরবীতে ব্লগ লিখতে পারবেন আর আরবী ভাষায় কোরয়ানের তাফসীর করতে পারবেন , আপনার তাফসীর সবাই পড়বে সেদিন আইসেন মানুষ কে পড়া ধরতে।
সুরা আল আহযাব এর ৩৩ নং আয়াত দিলেন । ৩২ নং আয়াতের কথা বেমালুম চেপে গেলেন!!!
[Ahzab 33:32] O the wives of the Prophet!You are not like any other women - if you really fear Allah, then do not speak softly lest the one in whose heart is a disease have any inclination, and speak fairly.
[Ahzab 33:33] And remain in your houses and do not unveil yourselves like the unveiling prevalent in the times of ignorance, and keep the prayer established, and pay the charity, and obey Allah and His Noble Messenger; Allah only wills to remove all impurity from you, O the People of the Household, and by cleansing you make you utterly pure.
ভাল করে দেখেন এখানে O the wives of the Prophet বলে লাইন শুরু হয়েছে এবং পরে বলা হয়েছে And remain in your houses and do not unveil yourselves like the unveiling prevalent in the times of ignorance!!
তার মানে কি? আমি তো দেখতে পাচ্ছি এখানে আল্লাহ স্পষ্ট করের রাসূলের স্ত্রীদেরকে বলেছেন।এটা কি করে সার্বজনীন হলো?
ধরি সার্বজনীন! তারপরো বলা হয়েছে
বলা হয়েছে তোমরা নিজেদেরকে মেলে ধরোনা জাহেলিয়া যুগের মত। যে যুগে কন্যা শিশুকে জীবন্ত কবর দেয়া হতো সে যুগে মহিলারা কিভাবে বের হতো কে জানে। আমাদের সমাজে যেহেতু এখন আমরা কন্যা সন্তাঙ্কে জীবন্ত কবর দেই না তাহলে বলা যেতে পারে আমাদের সামাজিক ব্যবস্থা তাদের থেকে ভালো! আপনি কি মনে করেন জিন্স গেঞ্জী আর মাথায় স্কার্ফ পরে চলাটা জাহেলিয়া যুগের মত? তাহলে আমাকে বলতেই হয়ে ইন্দোনেশিয়া,তুরস্ক আর মিশর এখনো জাহেলিয়া যুগে আছে!
আল্লাহ বলেছেন ওদের মত হইও না। কাদের মত হতে হবে সেটা তো বলে নাই !! এইকারনে একেক দেশে একেক রকম পর্দা। ইন্দোনেশীয়ান মেয়েদের পর্দা এক রকম, তার্কীশদের আরেক রকম। তাহলে আর সমস্যা কি? আর আল্লাহ যদি চাইতেন যে সারা বিশ্বে মহিলারা একই স্টান্ডার্ড এর বোরকা পড়ুক তাহলে তো উনি সেটা কুরয়ানে ডাইরেক্ট বলতেন যে তোমরা কালো কাপড় দিয়ে আপাদমস্তক ঢেকে রাখ!!খুব ইজিব্যপার।উনি তো সেটা বলেন নাই। তাহলে খামাখা ত্যানা পেচান কেন?
৫৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩১
তুষার শুভ্র বলেছেন: @তুষার শুভ্র, আপনি কি আমাকে চিনেন?
আপনাকে চেনার দরকার নাই।যেখানে আমার নবী নিজেই উম্মি ছিলেন সেখানে আপনি কোথাকার কে?
৬০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৬
তুষার শুভ্র বলেছেন: [Ahzab 33:32] O the wives of the Prophet!You are not like any other women -
আল্লাহ এখানে সমস্ত নারী দের অত্যন্ত পরিষ্কার ভাবেই দুই ভাগ করে ফেলেছেন
এক ভাগ wives of the Prophet
আরেক ভাগ any other women
৩২ ও ৩৩ নম্বর আয়াত wives of the Prophet এর জন্য এবং নিশ্চিত ভাবেই any other women এর জন্য না।
৬১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪২
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: হিজাব করে মাথার চুল ঢাকার মানে এই না যে মাথার মগজটাও ঢেকে ফেলা [/sb
স হ ম ত
৬২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৮
ShusthoChinta বলেছেন: @তুষার শুভ্র, যে কাজকে স্বয়ং আল্লাহ জাহিলি যুগের কাজ বলেছেন সেটা নিশ্চয় ভাল হতে পারে না,তাহলে সেটা অন্যান্য মুসলিম নারীদের কাজ কেমন করে হতে পারে? আপনিই বলুন!
৬৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৮
নোমান হাসান বলেছেন: তুষার শুভ্র, রাগ ইমন আপনারা যদি আরবী না-ই পারেন তাহলে আরবী-বাঙ্গলা নিয়ে নতুন কোনো ব্যাকরণ রচনা না করলেই ভালো হয়।
তাদেরকে বলছি, যারা নিজেদের মুসলমান বলে মনে করে - আধুনিকতা দিয়ে ইসলাম নয়, ইসলাম দিয়েই আধুনিকতাকে বিচার করুন।(- ShusthoChinta )
মুহাম্মদ জাফর ইকবালের ্সব কিছু বিস্তারিতভাবে বলা উচিত যাতে তার সম্পর্কে তার ভক্তরা দ্বিধাগ্রস্থ না থাকে। হয় নাস্তিক নয় মুসলমান, উনি দুটোর একটাই হবেন। একইসাথে দুটো হতে পারবেননা। তার এতো ঘোলাটে কাযকর্মে তাকে আক্রমণ অথবা রক্ষা কোনোটাই সহজ না।
৬৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১০
ShusthoChinta বলেছেন: @নোমান হাসান, ঠিক বলেছেন! যারা কথায় কথায় যেখানে সেখানে ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি ঝাড়েন,তারা আদৌ কোন ধর্মে বিশ্বাসি কিনা অথবা ধর্মীয় বিধানাদি পালন করেন কি না তা নিয়ে কেমন যেন ধোঁয়াশা! এটা উনারা স্পষ্ট করে দেন না কেন? সাহস থাকলে আসল কথাটা বলে দিক,ধর্মের কোন প্রয়োজন নেই! তাতে সমস্যাটা কোথায়? আমার কাছে যেটা মনে হয়,ধর্মের বিরুদ্ধে সরাসরি ঘোষণা দিয়ে দিলে বাংলাদেশের অধিকাংশ ধর্মভীরু মানুষের কাছে এরা গুরুত্ত্ব ও সম্মান হারিয়ে ফেলবেন,যারা দেশে সত্যিকারভাবেই সংখ্যাগুরু! এছাড়াও ইসলামের ভিতরে থেকে ইসলামের যতটা ক্ষতি করা যায়,বাইরে থেকে অতটা করা যায় না।
৬৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৯
ফোটোনিক্স বলেছেন: হয় নাস্তিক নয় মুসলমান, উনি দুটোর একটাই হবেন। বাহ!! দারুন কথা তো!!
৬৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৭
ফোটোনিক্স বলেছেন: নেট থেকে কপি করা।
জনাব হুমায়ুন আহমেদ সাহেব। আপনি বাংলা সাহিত্যের একজন দিকপাল। বিশেষ করে উপন্যাসে (যেটা আমার দৃষ্টিতে কথাশিল্পের আসল ক্ষেত্র) আপনার জুড়ি নেই। আপনার প্রতিভা অনন্য। আমরা আপনাকে পেয়ে মহান আল্লাহর কাছে অশেষ কৃতজ্ঞ। আপনার আশু আরোগ্য ও সার্বিক শুভ কামনা করি।
আপনার কাছে আমার একটা বিশেষ আবেদন - মহান আল্লাহ যে অশেষ করুণায় আপনাকে একটি বিশেষ প্রতিভা দিয়েছেন তা কাজে লাগিয়ে বাকী জীবনে এমন কিছু সৃষ্টি করুন যাতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনার উপর খুশী হয়ে যান এবং পরকালে আপনাকে নবী রাসুল, শুহাদা, সালেহীন ও অন্যান্য জান্নাতবাসীদের সাথে আপনাকেও জান্নাতে অবস্থান করে দেন। আপনার জীবনে তো আর কিছু চাওয়ার নেই। আপনি অনেক সম্মান অনেক খ্যাতি পেয়েছেন। আল্লাহ আপনার সম্মানকে আরও বাড়িয়ে দেবেন যদি আপনি তাঁর প্রিয় রাসুলের জীবনীটা সুন্দরভাবে শেষ করেন। একজন স্বনামধন্য মুসলিম লেখক হিসেবে সারা বিশ্বের মুসলিমরা এটাও আশা করে যে আপনার ক্ষুরধার লেখনীর মাধ্যমে ইসলামের সুমহান আদর্শ প্রতিষ্ঠিত হোক। আপনি বাংলার গগন পেরিয়ে বিশ্ববাসীর প্রিয়ভাজন হুমায়ুন আহমেদ হোন এটা আমার একান্ত প্রত্যাসা। ইসলাম এবং মুসলিম উম্মাহর জন্য কিছু একটা করার মাধ্যমেই আপনি সেই কৃতিত্ব অর্জন করতে পারবেন অতি সহজেই। আপনি হয়তো আমাদের চেয়ে অনেক বেশী জানেন যে ইসলাম একটি বিশ্বজনীন, সার্বজনীন শান্তিময় পূর্নাঙ্গ আদর্শ বা জীবন ব্যবস্থা। ইসলামের সুমহান আদর্শ আমাদের জীবনে অনুপস্থিত বলেই আজ আমাদের এই সার্বিক ও সর্বগ্রাসী অবক্ষয়। এমন এক অবক্ষয়ের প্রেক্ষাপটে মহানবী (সঃ) দুনিয়ায় এসে ইসলামের মাধ্যমে দুনিয়াবাসীকে একটা সুন্দর ও শান্তিময় সমাজ উপহার দিয়ে গেছেন। মহানবী (সঃ) এর রেখে যাওয়া সেই কুরআন, সুন্নাহ তথা জীবনাদর্শ এখনো আমাদের মাঝে আছে। শুধুমাত্র সেদিক থেকে আমরা মুখ ফিরিয়ে নিয়ে অন্য আদর্শ অনুসরন করছি বলেই আজ আমাদের এতো বিপর্যয়, এতো অশান্তি। আপনার মতো একজন শক্তিশালী লেখক এবিষয়টা আবার আমাদের চেতনায় ঢুকিয়ে দিয়ে একটা শান্তির বিপ্লব ঘটাতে পারেন। আপনি আমাদের সবার কাছে একজন প্রিয়ভাজন লেখক। বলুনতো এরই পাশাপাশি যদি আপনি ইসলামের সুমহান আদর্শের কথা আপনার সাহিত্যের মাধ্যমে তুলে ধরে একটা শান্তির বিপ্লব ঘটাতে পারেন তাহলে আল্লাহর কাছে আপনার মর্যাদা কতো উপরে থাকবে? আপনার যাদুকরি সাহিত্য প্রতিভা আপনাকে কবি হাসসানের মতো আল্লাহ ও তাঁর প্রিয় রাসুলের অতি নিকটে নিয়ে যাবে আর দুনিয়ার মানুষের কাছে সম্মান তো থাকছেই। যার শিল্প-কর্ম তাকে দুনিয়া ও পরকাল উভয় জায়গায় সাফল্য দেয়, তাঁর চেয়ে সফল আর কে হতে পারে? আপনার আগের দিনের একটি আক্ষেপমুলক লেখার প্রেক্ষিতে লেখা আমার একটি মন্তব্য ছাপা হয়নি তাই আবার লিখলাম। সে প্রসংগে বলছি - সুন্দরের বিপক্ষে কিছু শত্রু তো সবসময় থাকবেই। আপনি কখনোই নিন্দুকের কথা বা আচরনে ব্যথা পাবেননা। বড় মনের মানুষদেরকে বড় কিছু করার ও গড়ার জন্য অনেক কিছু সইতে হয়। আল্লাহ ধৈর্যশীলদেরকে ভালোবাসেন। আপনার সার্বিক কল্যাণ, সাফল্য ও আশু আরোগ্য কামনা করে আজ হজ্জের দিন আল্লাহর কাছে দোয়া করছি। হজ্জের দিনে যেখানে লাখো হাজী আরাফাতের ঐতহাসিক ময়দানে আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন এবং তাঁদের অনেকের দোয়া আল্লাহর কাছে গৃহীত হয়েছে, আল্লাহ সেইসব গৃহীত দোয়ার সাথে আপনার জন্য আমার এ দোয়া কবুল করুন, আমীন।
৬৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩০
সাইলেন্ট কিলার বলেছেন: ভালো লিখছেন। +
৬৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১২
ShusthoChinta বলেছেন: জ্বি,মিস্টার ফোটানিক্স, উনি হুমায়ুন আহমেদ,জাফর ইকবাল নন। ইনি ইদানিং খুব ধার্মিক মানুষের মত কথা বলছেন। উনার একটা সাক্ষাত্কারে দেখলাম উনি নাকি নবীজীর জীবনে লিখবেন তবে স্বপ্নে উনাকে দেখার পর। তো জাফর ইকবালের এইধরণের ধর্মীয় কোন প্রবচন উল্লেখ করুন তো,বোরকামার্কা কথা ছাড়া! কি পেলেন?
৬৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৩
ফোটোনিক্স বলেছেন: ইনি ইদানিং খুব ধার্মিক মানুষের মত কথা বলছেন। উনার একটা সাক্ষাত্কারে দেখলাম উনি নাকি নবীজীর জীবনে লিখবেন তবে স্বপ্নে উনাকে দেখার পর।
ভালো বলেছেন!! ইদানিং, স্বপ্নে দেখার পর!! হা হা হা , যে কি না মেয়ের বান্ধবীকে বিয়ে করতে পারে সেও খুব ধার্মিক আপনার কাছে। তাহলে তো সব চুকে গেল, মেয়ের বান্ধবী কে বিয়ে করা ফরজ হয়ে যাবে, কি বলেন??
৭০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৭
তুষার শুভ্র বলেছেন: ShusthoChinta বলেছেন: @তুষার শুভ্র, যে কাজকে স্বয়ং আল্লাহ জাহিলি যুগের কাজ বলেছেন সেটা নিশ্চয় ভাল হতে পারে না,তাহলে সেটা অন্যান্য মুসলিম নারীদের কাজ কেমন করে হতে পারে? আপনিই বলুন!
সেটা কোন কাজ? স্পেসিফিক করে বলেন! কোরানের আয়াত সহ।
আল্লাহ কি বলেছেন সেটা আমি জানতে চাই। আল্লাহ যদি কোন কিছু স্পেসিফিক করে না বলে থাকেন সেটা আপনি কি স্পেসিফিক করে বলার?
যেই কাজের কথা আল্লাহ পাক স্পেসিফিক করে বলেননি সেটা যদি আপনি স্পেসিফিক করে বলতে চান তাহলে কি আপনি বলতে চান আপনার ওপর ওহী নাজিল হচ্ছে?
আমার ৫৮, ৫৯, ৬০ নং কমেন্টের জবাব কই? জবাব দেন তা না হলে আমি কিন্তু স্ক্রীন শট দিয়ে আপনার নামে পোস্ট দিব। সময় ১ দিন।
ভন্ড কোথাকার!!! আপনার নিক হওয়া উচিত বিকৃত চিন্তা, মিয়া লজ্জা লাগে না ৩২ নম্বর আয়াত বাদ দিয়া ৩৩ নম্বর আয়াত ব্লগে ব্লগে ফেরী করে বেড়ান?
এখন আমাকে জিজ্ঞেস করছে আপনিই বলুন?
কেন ? আপনার কোরানের তাফসীর কি বলে? ইসলামিক ফাউণ্ডেশন এর তাফসীর কি বলে? আপনে তো অনেক আরবী শব্দার্থ জানেন- শব্দার্থ দিয়ে বোঝার চেষ্টা করেন ঐ লাইন গুলাতে কি আছে।
৭১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৩
তুষার শুভ্র বলেছেন: ShusthoChinta বলেছেন: তো জাফর ইকবালের এইধরণের ধর্মীয় কোন প্রবচন উল্লেখ করুন তো,বোরকামার্কা কথা ছাড়া! কি পেলেন?
উল্লেখ করতে পারলে কি আপনি তাকে সার্টিফিকেট দিবেন? ধর্ম কি প্রবাদ প্রবচন, বক্তৃতা, সেমিনার এর বিষয় না অন্তরের বিষয়? কার মনে কি আছে আল্লাহ পাক ভালো জানেন।
মনের ভিতর কারো যদি ধর্ম না থাকে আর সে যদি লোক ধর্মীয় সভা সেমিনার করে বেড়ায় সে হয়ে যায় ধার্মিক????
৭২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩২
তুষার শুভ্র বলেছেন: নোমান হাসান বলেছেন: তুষার শুভ্র, রাগ ইমন আপনারা যদি আরবী না-ই পারেন তাহলে আরবী-বাঙ্গলা নিয়ে নতুন কোনো ব্যাকরণ রচনা না করলেই ভালো হয়।
কেন, দুইটা শব্দ জেনে কেউ যদি তাফসীর কারীদের মত কথা বলতে শুরু করে আর পান্ডিত্য ব্লগে ব্লগে ছড়াতে থাকে তাহলে রাগ ইমন কি দোষ করেছে? রাগ ইমনের কথা ভালো লাগে না বুঝি!
তাদেরকে বলছি, যারা নিজেদের মুসলমান বলে মনে করে - আধুনিকতা দিয়ে ইসলাম নয়, ইসলাম দিয়েই আধুনিকতাকে বিচার করুন।(- ShusthoChinta )
সেই বিচারের রায়ে কি বোরকা প্রসব হবে? আর আমরা দ্রুত আধুনিক হয়ে পড়ব? আর ইন্দোনেশীয়া, মালয়শীয়া, তুরস্ক এই দেশ গুলো ক্রমেই পিছিয়ে পড়বে তাই না?
মুহাম্মদ জাফর ইকবালের ্সব কিছু বিস্তারিতভাবে বলা উচিত যাতে তার সম্পর্কে তার ভক্তরা দ্বিধাগ্রস্থ না থাকে।
ওনার ভক্তরা ওনার সম্পর্কে দ্বিধা গ্রস্ত না। ওনার সম্পর্কে দ্বিধাগ্রস্ত হচ্ছে ছাগুরা।
হয় নাস্তিক নয় মুসলমান, উনি দুটোর একটাই হবেন। একইসাথে দুটো হতে পারবেননা। তার এতো ঘোলাটে কাযকর্মে তাকে আক্রমণ অথবা রক্ষা কোনোটাই সহজ না।
সে তো আপনাকে এসে বলে নাই তাকে রক্ষা করতে!!! পেরেশানি নিয়েন না!!!
৭৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১২
তুষার শুভ্র বলেছেন: ফোটোনিক্স বলেছেন: যে কি না মেয়ের বান্ধবীকে বিয়ে করতে পারে সেও খুব ধার্মিক আপনার কাছে
- ধর্ম দিয়ে প্রমাণ করতে পারবেন যে বান্ধবীর মেয়ে বিয়ে করা না যায়েজ?
- যেই কাজ ধর্মে মানা নাই সেইটা অধর্ম হয় কি কইরা?
আপ্নারে গালি দিলাম না!!
আপনাদের দেখলে আফসোস হয়, যুক্তির বিপরীতে যুক্তি দিতে পারেন না, ! সেটা না পেরে আসে ব্যক্তিগত চরিত্রে কালিমা লেপন করতে। সেটা ও ঠিকভাবে করতে পারে না।
ভন্ডের দল কোথাকার!!!
৭৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৫
নোমান হাসান বলেছেন: তুষার শুভ্র, অতি স্বল্প বোধ-জ্ঞান নিয়ে আতলামির প্রকৃষ্ট উধাহারণ আপনি। আরবী ভাষায় সার্বজনীনভাবে নির্ভরযোগ্য সূত্র কে রেফার করে যুক্তি উপস্থাপন করা এক কথা আর কোনো আরবী অক্ষর না চিনে নিজের কল্পনাশক্তি মিশিয়ে যেমন খুশি তেমন অনুবাদ করা আরেক কথা। আর আপনি যদি দ্বিধাগ্রস্থদের ছাগু বলেন তবে মেনে নিতে হবে খাটি ছাগুর সঙ্খ্যা ব্লগে অনেক বেশি। কারণ নিঃসন্দেহে মুহাম্মদ জাফর ইকবালের অধিকাংশ ভক্তই মুসলমান,যারা তাদের শ্রদ্ধেয় স্যারকে মুসলমান বলেই বিশ্বাস করে। আর পরিস্থিতি তাদের একটু হলেও দ্বিধাগ্রস্থ করেছে।আর,'
আধুনিকতা দিয়ে ইসলাম নয়, ইসলাম দিয়েই আধুনিকতাকে বিচার করুন।' কথাটা আমি যারা নিজেদের মুসলমান বলে মনে করে তাদেরই বলেছি। এক্ষেত্রে আপনার উত্তর অনাকাংখিত এবং এ সম্পর্কে আমরা জ্ঞাত।
Think a little widely!!
৭৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:২৯
এইতোআমি০০৭ বলেছেন: লেখকের সাথে সহমত।
৭৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৯
ব্যাপারনা বলেছেন: ইয়েশিমের ফেবু আইডি কি ?? আসলেই কি সে ছবি গুলো ওপেন রেখেছে ???
৭৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:১৭
মজলুম বলেছেন: ঠান্ডা মাতায় দারুন পস্ট হইছে।
৭৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:২২
এইতোআমি০০৭ বলেছেন: ইসলামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, যখন তীব্রভাবে ইসলামের বিরোধীতা করা হয়, তখনই ইসলামের প্রসার বাড়তে থাকে।
৭৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:২৭
তুষার শুভ্র বলেছেন: @ নোমান হাসান ঃThink a little widely!!
আপনার এই কথাটি ভালো লেগেছে ! তাই আবার লিখলাম।
- দেখুন আপনি আমাকে কি মনে করেন আর আমি আপনাকে কি মনে করি সেটা দিয়ে দুজনের কারোর ই কিছু যায় আসে না। কার ভিতরে কি জানে আল্লাহ। কে মুসলমান কে না সেই বিষয়ে ডিসিশন নেয়ার মালিক আল্লাহ।
আপনি যদি আল্লাহর ডিসিশন যেনে জান তাহলে ভালো! আপনি কাউকে মুসলমান ডীক্লেয়ার দিলেন না কিন্তু আল্লাহর কাছে সে মুসলমান! সেই রিস্ক নিতে পারবেন তো?
- ছাগুদের কাছে আধুনিক ইসলামের তালিম নিলে দেখবেন উপরের এক ছাগুর মতই বলছেন " যে মেয়ের বান্ধবী কে বিয়ে করে তার আবার ধর্ম কি?" অথাবা আরেক ছাগুর মত আয়াত কাট্ ছাট করে আর্ধেক আয়াত নিয়ে ব্লগময় ঘুরে বেড়াবেন!
আপনাকে ছাগু মনে হয়নি তাই আপনার পিছনে কথা খরচ করছিঃ ছাগুর চোখে ইসলাম কে না দেখে অন্যান্য আধুনিক ইসলামী রাষ্ট্র যেমন ইন্দোনেশীয়া, মালয়শীয়ার দিকে চোখ দিন। ওই দেশের মেয়েরা কিভাবে পর্দা করে দেখুন!! আমার মালয়শীয়, ইন্দোনেশীয় , তার্কিশ এইসব দেশের ছেলে মেয়ে ক্লাসমেট ছিল। আমরা সবাই মিলে ইসলাম নিয়ে অনেক বিতর্ক করেছি।এতে আমার চোখ খুলেছে!!!
নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, একই কোরান আমরা সবাই পড়ি কিন্তু আমরা কোরানে কিভাবে বোরকার অস্তিত্ব খুঁজে পাই যেটা ওরা পায় না?
আমার অল্প বিদ্যা । আল্লাহর কাছে হাজার শোকর!! কিন্তু যেটুকু আছে সেটুকু সলিড। তার থেকে ছাগীয় গন্ধ বের হয় না!!
আর এই পৃথিবীতে কোন লোকটা আছে যে নিজেকে দাবী করবে অধিক জ্ঞানী???
কোরান নিজে পড়ুন নিজে বোঝার চেষ্টা করুন। আল্লাহ পাক কোরান কে সমগ্র মানব জাতীর উপর নাযিল করেছেন।খেয়াল কইরা!! শুধু মাত্র মুসলমান/ শুধু মাত্র মুফতী/ শুধু মাত্র আলেমদের উপর নাযিল করে নাই যে কুরানের মর্ম শুধু মুফতী আর আমিনীরাই বুঝবে! আর বাকী মানুষ হা হয়ে শুনবে মুফতীরা কি বলে???
আধুনিক মুফতীরা তো বলে খালেদার পিছনে থাক! হাসিনাকে দৌড়ানী দাও!
খালেদা কি বোরকা পড়ে? মুফতী আমিনী তো খালেদার সাথে জোট করে আন্দোলন করে। তার সাথে খালেদার জোট দেখে কি মনে হয় সে খালেদার পর্দা (ফোলানো চুল, আই ব্রো, রঙ্গিন চিবুক, সুন্দর সুন্দর শাড়ী, সান গ্লাস) ইত্যাদি তে চিন্তিত???
আপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ নাই। নিজেকে প্রশ্ন করেন ! ছাগুদের ইসলাম প্রীতি টের পাবেন।
৮০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:৪৯
তুষার শুভ্র বলেছেন: @নোমান হাসানঃ অতি জ্ঞানী লোকের কর্মকান্ড দেখুন!!
মুফতী হওয়া কিন্তু সহজ ব্যপার না। নীচের ৮ বিষয়ে তাকে পান্ডিত্যের প্রমাণ দিতে হয়। সূত্রঃ উইকিপিডিয়া
1. Mastering the science of principles of jurisprudence,
2. Mastering the science of Hadith,
3. Mastering the science of Maqasid ash-Shari`ah (Objectives of Shari`ah),
4. Mastering legal maxims,
5. Mastering the science of comparative religions,
6. Mastering the foundations of social sciences,Knowing Arabic, and
9. Having sufficient knowledge of social realities.
আপনি দেশের কাকে বিশ্বাস করবেন?একজন মুফতী আল্লাহ কে বলছেন, আল্লাহ যেন হাসিনার ছেলে কে গুম করে!
এটা কি আল্লাহর কাজ? মানুষকে গুম করা??? একজন মুফতী নামধারী লোক কিভাবে এইকথা বলে??????
তার কি ইসলামের শিক্ষা আছে? তায়েফের ময়দানে রাসূল (সাঃ) কে তায়েফ বাসী মেরে রক্তাক্ত করেছিল, কুকুর লেলিয়ে দিয়েছিল। রাসূল কি করেছিলেন? তায়েফ বাসীর জন্য দোয়া করেছিলেন !! আর উনি কি করলেন???
এরাই হচ্ছে ছাগু । এদের চিনে রাখুন!
৮১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৫
তুষার শুভ্র বলেছেন: এইতোআমি০০৭ বলেছেন: ইসলামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, যখন তীব্রভাবে ইসলামের বিরোধীতা করা হয়, তখনই ইসলামের প্রসার বাড়তে থাকে।
তাহলে ইসলামের উপর আক্রমণকে তো আপনার আনন্দচিত্তে সাধুবাদ জানানোর কথা।
ইসলামের উপর আক্রমনের বিরোধীতা করে আবার ইসলাম প্রচারে বাধা সৃষ্টি করছেন না তো?
খেয়াল কইরা!
৮২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫২
ত্রিশোনকু বলেছেন: পর্দা সমর্থন করলে বোরকার বিরোধীতা করার কোন মানে থাকে না কি?
- জ্বী এই পয়েন্টেই আমি আপনাকে বলছি, সারা শরীর কাপড় দিয়ে ঢেকে ফেলাটাকে পর্দা বলে না। মুখমন্ডল ঢেকে ফেলে মানবতর ভাবে চলাচলকে পর্দা বলে না। এবং আল্লাহ কোথাও সে নির্দেশ দেন নি।
পর্দা আর বোরকা কখনোই সমার্থক না।
৮৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০১
ShusthoChinta বলেছেন: আপনার ৫৮ আর ৬০ নাম্বার কমেন্ট একই বিষয় নিয়ে যেটার উত্তর সংক্ষেপে আমার ৬২ নাম্বার কমেন্টে দিয়েছিলাম,আপনি বুঝেননি। এখন বিস্তারিত বলছিঃ
সূরা আহযাবের ৩৩নং আয়াতের অংশবিশেষ প্রসংগক্রমে খুব অল্প পরিসরে উল্লেখ করেছিলাম,আগের আয়াতের উল্লেখ করার মত পরিস্থিতি বা দরকার সেখানে ছিল না।আংশিক দেওয়ার পরও কোন বিকৃতি ঘটার কোন সম্ভাবনাই ছিল না! নবীজির স্ত্রীগণ উম্মুল মুমিনিন অর্থাত্ মুমিনদের মা,সেই মায়েদের ক্ষেত্রেই যখন আল্লাহ তাআলা পর্দার এইধরণের বিধান দিচ্ছেন অন্যান্য মুমিন নারীদের ক্ষেত্রে বলার অপেক্ষা রাখে না! সেই যুগের মহিলা সাহাবিরা পর্দাসহ অন্যান্য ধর্মীয় বিষয়াদিতে নবীজীর সহধর্মিনীদের অনুসরণ করতেন,এই আধুনিকযুগ আসার আগ পর্যন্ত সমগ্র মুসলিম জগতের মহিলারাও তাই করেছেন,ইতিহাসে খোঁজ নিয়ে দেখেন। তো আমরা কাঁটছাট করবো কেন? আর নবীর স্ত্রীদের আলাদা করা হয়েছে জাহিলি যুগের নারীদের থেকে,মুসলিম নারী নয়! আয়াতদুটো ভাল করে দেখুন! আপনার আরবি ভাষাজ্ঞান না থাকায়,শুধু অনুবাদ নির্ভরশীল হওয়ায় "সৌন্দর্য প্রদর্শনের" ব্যাপারটা ধরতেই পারেননি! এখানে বলা হয়েছে "ওয়ালা তাবাররাজ না তাবাররুজাল জাহিলিয়্যাতিল উলা" এখানে "তাবাররুজ" এর শাব্দিক অর্থ সৌন্দর্য প্রদর্শন,আর "জাহিলিয়্যাতিল উলা" হল অজ্ঞানতার যুগ। তাফসিরে বায়দাবিতে উল্লেখ রয়েছে,"নুহ মতান্তরে ইব্রাহীম আঃ যুগ থেকে মুহাম্মাদ সাঃ এর আবির্ভাবের পূর্ব পর্যন্ত জাহেলি যুগ,এসময় নারীরা সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বেড়াতো।" তো এখন ক্লিয়ার হয়েছে তো? আল্লাহ বলছেন,মহিলাদের সৌন্দর্য প্রদর্শনের ব্যাপারটা জাহিলি যুগের কাজ,তো অবশ্যই এটা নিন্দনীয় একটা কাজ এবং তা থেকে তিনি নবীর সহধর্মিনীর নিষেধ করছেন। এখন "সৌন্দর্য প্রদর্শনের" সংজ্ঞাটা আপনি নিজের মত করে খাড়া করে নিন,আর আমরা নবী ও সাহাবাদের যুগ থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত অধিকাংশ মুসলমানরা পর্দা যেভাবে পালন করেছেন এবং বিশেষজ্ঞ আলেমরা যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তাই প্রেফার করবো।
৮৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২২
ShusthoChinta বলেছেন: পর্দার আয়াত শুধু সূরা আহযাবের ঐ একটিই নয়,যেটার উল্লেখ করার বিষয়টা নিয়েই এতক্ষণ অযথা তর্ক করে গেলেন,উত্তর তো পেয়েছেন। কিন্তু আমি পর্দাসম্পর্কিত সূরা নূরের আয়াতদুটি উল্লেখ করে যে প্রশ্নগুলো করেছিলাম সেগুলোর উত্তর এখনো পাইনি! পুরুষদের পর্দার ক্ষেত্রে শুধু দৃষ্টি সংযত রাখার কথা বলা হল অথচ মহিলাদের ক্ষেত্রে পোষাকের উল্লেখের পরও আবার এতগুলো নিকটাত্নীয় পুরুষের কথা আলাদা উল্লেখ কেন করা হল বলতে পারেন? স্বামী ছাড়া নিকটাত্নীয় অন্যান্য পুরুষদের কাছেও কি শরীরের গোপন অংগ প্রকাশ করা বৈধ? যদি না হয় তাহলেব্যাপারটা দাঁড়াচ্ছে,নিকটাত্নীয়দের সামনে সাধারণ পোষাকে যাতে মুখমন্ডল,হাত,পা দৃশ্যমান থাকতে পারে,আর বাইরের পুরুষদের সামনে পরিপূর্ণ পর্দার পোষাকে বের হবে নারীরা,এক্ষেত্রে সাধারণপ্রকাশমান হতে পারে পোষাক,চোখ ইত্যাদি। এখন আপনার মতামত বলুন,আপনাকে আমি ভন্ড,বিকৃত কিছুই বলবো না কারণ আপনার মত মুক্তমনার ভেকধারী মূলত পরমত অসহিষ্ণু আমি নই!
আলোচনা হল এখন পাঠকরা যেটা সঠিক মনে করবেন সেটাই গ্রহন করবেন,ভাল থাকুন!
৮৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৩
ShusthoChinta বলেছেন: "তুষার শুভ্র বলেছেন: @তুষার শুভ্র, আপনি কি আমাকে চিনেন?
আপনাকে চেনার দরকার নাই।যেখানে আমার নবী নিজেই উম্মি ছিলেন সেখানে আপনি কোথাকার কে?"
প্রশ্ন করেছিলাম রাগ ইমনকে,কিন্তু সেটা আপনি নিজের ঘাড়ে নিয়ে উত্তর না দিয়ে আমাকেই আক্রমণ করে বললেন দুএকটা আরবি শব্দ জানা লোক,অথচ আপনি আমাকে জানেনও না! এজন্যই প্রশ্ন করেছিলাম আমাকে চিনেন কি না?আবার চরম বেয়াদবি দেখিয়ে অপ্রাসঙ্গিকভাবে নবীজীকে টেনে আনলেন!(আল্লাহ মাফ করুন!)
আমি কোনধরণের ব্যক্তি আক্রমণমূলক একটা মন্তব্যও করিনি অথচ আপনি অযথা এখনো ব্যক্তি আক্রমণ করেই যাচ্ছেন,আবার আমি সেটা কে এড়িয়ে যেতে চাইলেও গায়ে পড়ে তার উত্তর চাইছেন! আজব ধরণের অভদ্র লোক আপনি! রাগ ইমনের সাথে আলোচনা হচ্ছিল মাঝখান থেকে আপনি ফাল দিয়ে উঠে দুএকটা আরবি শব্দ জানা লোক,ভন্ড,ছাগু,বিকৃত রুচি ইত্যাকার নানা গালি দিয়ে চরম নোংরামি করে যাচ্ছেন! এটাই মুক্তমনা প্রগতিশিলতার নমুনা,তাই না? মতের মিল না হলেই চালাও আক্রমণ,বানিয়ে দাও ছাগু! বিপরীতে আমি আপনাকে একটাও গালি দিইনি,সো মানুষ বুঝে নিতে পারবে কে কেমন!
তারপরও আশা করবো আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাই হিদায়াতের পথ প্রদর্শন করুন!
৮৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৭
নোমান হাসান বলেছেন: তুষার শুভ্র, রাজনৈতিকভাবে সুবিধাবাদী, চেতনাহীন এবং ভন্ডদের যদি আপনি ছাগু বলে থাকেন তাহলে আপনার সাথে আমার কোনো বিরোধ নেই। বরং মুসলিম উম্মাহর নেতৃত্বের অযোগ্য নেতাদের ছাগু বলাটাই উত্তম।
তবে কোরান নির্দেশিত পথ অনুযায়ী কাপড় পরিধান করা হয় তাহলে হিজাব নাকি বোরকা? তা কোনো প্রশ্ন হয়ে দাঁড়ায় না।
পর্দা করাটাই মুখ্য ব্যাপার। শালীনতা রক্ষার্থে কোরান-স্বীকৃত যেকোনো পোষাকই গ্রহণযোগ্য হতে পারে।
আর বোরকা পর্দাপ্রথার একটি আদর্শ এবং সর্বজন-স্বীকৃত পোষাক।এখানে নির্দিষ্টভাবে বোরকার উপর বিদ্বেষের কোনো কারণ আমি দেখছিনা। যে কোরানকে বিশ্বাস করে তার কাছে বোরকাকে অগ্রহণযোগ্য মনে করার কোনো কারণ আছে কি?
৮৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৪
ShusthoChinta বলেছেন: @নোমান হাসান, এই তুষার শুভ্র নিকের লোকটা আমাকে যেভাবে গালাগালি করলো শুধু মতের মিল না হওয়ায়,তাতে একে কেমন বলে মনে হয়? আমি তার প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি রেফারেন্সসহ আমার মত প্রকাশ করেছি,তাতেই উনার সমস্যাটা কোথায় হল,বলতে পারেন? আমি কি তাকে গালি দিয়েছি? এই হল মুক্তমনা আর প্রগতিশীলতার নমুনা!
৮৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২১
নোমান হাসান বলেছেন: "Whatever wealth I have, I will not withhold from you. Whosoever would be chaste and modest; Allah will keep him chaste and modest and whosoever would seek self-sufficiency, Allah will make him self-sufficient; and whosoever would be patient, Allah will give him patience, and no one is granted a gift better and more comprehensive than patience'' -Muhammad(PBUH)
৮৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২৮
ShusthoChinta বলেছেন: @নোমান হাসান, সবসময় ধৈর্য্য ধরা সম্ভব হয় না,তবে এখানে আমি চেষ্টা করেছি ধৈর্য ধরতে এবং কিছুটা সফলও হয়েছি বোধহয়। আর ব্লগে আসলে কোন সিদ্ধান্তে পৌছার জন্য বিতর্ক সম্ভব নয়,কারণ যার যার ইচ্ছামত কমেন্টের কিছু অংশ কোট করে সেই অনুসারে তর্ক জুড়ে দেয়,পুরো কমেন্টকে অনেক সময়ই সচেতনভাবে এভয়েড করে! ফেস টু ফেস বিতর্ক সবচেয়ে সুবিধাজনক।
৯০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫০
তুষার শুভ্র বলেছেন: ত্রিশোনকু বলেছেন: পর্দা সমর্থন করলে বোরকার বিরোধীতা করার কোন মানে থাকে না কি?
- জ্বী এই পয়েন্টেই আমি আপনাকে বলছি, সারা শরীর কাপড় দিয়ে ঢেকে ফেলাটাকে পর্দা বলে না। মুখমন্ডল ঢেকে ফেলে মানবতর ভাবে চলাচলকে পর্দা বলে না। এবং আল্লাহ কোথাও সে নির্দেশ দেন নি।
পর্দা আর বোরকা কখনোই সমার্থক না
এটাই আমি বলতে চাচ্ছিলাম।
৯১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫৬
ShusthoChinta বলেছেন: আল্লাহ কি আদেশ দিয়েছেন তা উপরের আয়াতগুলোর উপর আলোচনা দেখলেই যে কেউ বুঝবে! এছাড়া আল্লাহর আদেশকে উত্তমভাবে পালন করে দেখিয়ে গেছেন আমাদের পূর্ববর্তীগণ বিশেষতঃ নবীর সাহাবাগণ এবং তাদের পরবর্তী সমগ্র ধার্মিক মুসলিম সমাজ! আধুনিক যুগে এসে আপনাদের মত কিছু মানুষ কাঁটছাট আর শৈথিল্য প্রদর্শন করছেন। এটা আপনারা করছেন সম্পূর্ণ পার্থিব জগতের পারস্পেকটিভে! আপনাদের ব্যাখ্যা আর আমাদের ব্যাখ্যা দুইটাই রইল,সবাই যাচাই করে নিতে পারবে। খোদা হাফেজ!
৯২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৫
উন্মাদ অভিক বলেছেন: মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: জাফর স্যারের লেখার শেষ অংশটা আমার কাছে স্ববিরোধী মনে হয়।
কক্সবাজারের পথে একবার হঠাৎ একটি মেয়ের সঙ্গে দেখা। মেয়েটি বলল, ‘স্যার, আমি আপনার ছাত্রী।’ আমি খুবই অপ্রস্তুত হলাম, নিজের ডিপার্টমেন্টের একটা ছাত্রীকে আমি চিনতে পারছি না। আমি এত বড় গবেট! ছাত্রীটি তখন নিজেই ব্যাখ্যা করল। বলল, ‘স্যার, আমি তো ডিপার্টমেন্টে বোরকা পরে যাই, তাই আপনি চিনতে পারছেন না।’ আমি তখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। ক্লাসে যার শুধু এক জোড়া চোখ দেখেছি, তাকে আমি কেমন করে চিনব? কিন্তু গত ৫০ বছরে যে মেয়েদের একটি প্রজন্মকে ঘরের ভেতর আটকে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে, সেই প্রজন্মকে নিয়ে আমরা কী স্বপ্ন দেখব?
আমার প্রশ্নঃ যে বোরকা/হিজাব কে জাফর স্যার নারীদের প্রগতিশীলতা/উন্নতির অন্তরায় বলে মনে করেন সেই বোরকা পড়ে একটা মেয়ে কি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের দোরগোড়ায় পৌছুতে পারল?
আমি এই পোস্ট নিয়ে বেশি কিছু বলবো না! শুধু বলবো মেয়েটি ক্যাম্পাস এ বোরকা পরে আর কক্স-বাজার এ বোরকা ছাড়া ঘুরে এর মানে কি এই না যে মেয়েটি পরিবারের চাপে বোরকা পরে!
৯৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪৯
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: উন্মাদ অভিক আপনার উন্মাদনাটা কি একটু বেশি হয়ে গেল না?
৯৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৪
addabuzz বলেছেন: আমরা মনে হয় লাইন চ্যুত হয়ে যাচ্ছি।
আর তুষার ভাইকে একটু বেশীই পণ্ডিতম্মন্য বলে মনে হচ্ছে। আমি বলি কী ভায়া, আমরা যারা আলেম নই তাঁরা যদি ইসলামি জ্ঞানে নিজেদেরকে আলেমদের চেয়ে জ্ঞানী মনে করা বোকামি। আর যুক্তি যুক্তি কইরা যে এত চিল্লাইতেছেন, সাহাবাগণ কী এত যুক্তি খুঁজছেন?
আমরা কি তাদের চেয়ে বড় মুসলমান হয়ে গেলাম?
তুষার ভাইকে বলি, সুরা আহযাবে নবীর 'স্ত্রীগণ' ের তাফসীর যেকোনো ভালো তাফসীরে দেখে নিয়েন
৯৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫০
নরসিংদীর পোলা। বলেছেন: হিজাব করে মাথার চুল ঢাকার মানে এই না যে মাথার মগজটাও ঢেকে ফেলা
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৬
মেহদী১০ বলেছেন: ১দিন টিভিতে দেখছিলাম ড: জাকির নায়েক বলছিলেন : যদি আমি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি , যদি আমি ইসলাম প্রচার করি , যদি আমি দাড়ি রাখি , যদি মেয়েদের শালীন হয়ে চলতে বলায় "যদি কেউ আমাকে মৌলবাদি বলে তবে আমি একজন মৌলবাদি" ।
অফটকিপ: ডেবলপিং বিষয়ে হেল্প চাই আপনার কাছে আমি আবাদত এইচটিমল শিখছি কিন্তু কারও সাজেশন সব সময় পেলে ভাল হত । ইমেল বা ফেবু আইডি হলেও চলবে আবাদত ।