![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসেন আমরা আঁতেল নিয়া আলোচনা করি ।
আঁতেল কি ? এইটা জানার আগে জানতে হবে আমরা কেন আতেলর উপর বিরক্ত ?
এর পিছনে আছে ,একটা কমন হিউম্যান সাইকোলজি “ একজন আঁতেল যদি কখনো
কোন ভাল অবস্থানে যেতে পারে ( দুর্ভাগ্যজনক ভাবে প্রায় সব আঁতেলই ভাল অবস্থানে যায় )
তাহলে তার প্রথম কাজ হচ্ছে , সে যে আঁতেল , এইটা বুঝতে না দেয়া ” । সে যে আঁতেল না,
এইটা প্রমাণ করার জন্য তার সকল প্রকার এ্যক্টিভিটিজ ই এক একটা আতলামি । আর এইটা ই
আপনাকে বিরক্ত করবে ।
- আতেলের প্রথম ভাব হচ্ছে “ ডোন্ট কেয়ার “ । ভাব খানা এই রকম যে সে জগতের কোন কিছু পরোয়া করে না । পড়াশুনা ও করে না ।
বাস্তবতা হচ্ছে কেউ ‘ হই ‘ কইরা একটা ডাক দিলে প্যান্ট নষ্ট কইরা ফেলে ।
আর পড়াশুনা সে তো বাথরুমে , কাথার নিচে , রাতের বেলায় ঘুমের ঘোরে ( জন্ম থেকেই পড়ছে ……… অনবরত ,হতে হবে অনেক বড় ) ।
_ আতেলের দ্বিতীয় কাজ হচ্ছে নিজেকে ‘ ক্রিয়েটিভ ‘ প্রমাণ করা । এইখানেই সে সবচেয়ে বড় ঝামেলা
পাকায় । তার ধারনা ব্যকিক্রম কিছু করতে পারাই ক্রিয়েটিভিটি । যেমন তার মাথায় হঠাৎ আইডিয়া আসলো যে
মলত্যাগের পর শৌচকার্যের কি দরকার ! অতপর তিনি মলত্যাগের পর শৌচকার্য না করিয়া ই
আপনার সামনে ঘোরাঘুরি করতে থাকল, আর মনে মনে ভাবছে আমি কত
মহৎ কাজই না করলাম ।
যদি আপনি তাকে জিজ্ঞেস করেন , “আপনি গু মাখাইয়া ঘুরতেছেন কেন ? ”
সে এমন ভাবে আপনার দিকে তাকাবে আপনার মনে হবে জগতের সকলের গায়ে
গু মাখায় ই ঘোরা উচিত ! তারপর যুক্তি দিবে আরে তোমার পেটের ভিতরে গু থাকতে
পারলে পেটের বাহিরে কেন থাকতে পারবে না , আর পড়োনি ছোটবেলায় , ভিতরে - বাহিরে সবই
সমান রাঙা !
...... (চলবে)।
বিঃদ্রঃ কেউ সারাদিন পড়লেই আঁতেল হয় না । অনেকে পইড়া আঁতেল হয়
অনেকে আবার না পইড়া ই আতেল হয় ।এর সংজ্ঞা অন্যদিন দিব ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪১
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: মজা
সুন্দর হয়েছে.।
চালিয়ে যান।