![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে তিনি বলেন, এক দুইবার বা পাঁচ – সাতবার নয়; বরং এর চেয়েও বেশিবার আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি যে, বনী ইসরাঈলে কিফ্ল নামে এক ধনাঢ্য ব্যক্তি ছিল। সে কোনোরূপ গুনাহের কাজ ছাড়ত না। একবার এক মহিলা (অভাবে পড়ে) তার কাছে এল, সে ব্যভিচারের শর্তে তাকে ষাট দিনার (স্বর্ণমুদ্রা) দিতে রাজী হল। (নিরুপায় হয়ে মহিলাটিও রাজী হয়ে গেল) কিফ্ল যখন (নির্জনে) ঐ মহিলার সাথে তার শর্ত পূরণে উদ্যত হল তখন মহিলাটি (আল্লাহর ভয়ে) প্রকম্পিত হয়ে কেঁদে ফেলল। লোকটি বলল, কাঁদছ কেন? তোমাকে কি আমি জবরদস্তি করছি? মহিলা বলল, না, তবে এ গুনাহের কাজ আমি কখনো করিনি। আজ শুধু অভাবের তাড়নায় এতে বাধ্য হয়েছি। লোকটি বলল, অভাবের তাড়নায় পড়ে এসেছ, অথচ কখনও তা করনি? যাও, তোমাকে ছেড়ে দিলাম। দিনারগুলোও তোমারই। সে আরো বলল, আল্লাহর কসম, ভবিষ্যতে আমিও কখনও আল্লাহর নাফরমানী করব না। সে রাতেই কিফ্ল মারা গেল। সকালে দেখা গেল তার ঘরের দরজায় লেখা -
أن الله قد غفر للكفل
আল্লাহ তাআলা কিফ্লকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। – (সুনানে তিরমিযী ২/৭৬)
২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
বিলাসী বলেছেন: @খেয়া ঘাটঃ এটা গল্র না, এটা সুনান তিরমীযির একটা হাদিস। সত্যিকার আল্লাহ ভীতি এভাবেই প্রকাশ পায়, আর এটাই তাকওয়ার বর্হিপ্রকাশ।
৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
চাদের জোসনা বলেছেন: শিরক ছাড়া আল্লাহ এই গুনাহগুলি মাফ করে দিতে পারেন। তবে শিরক থাকলে কাউকে ক্ষমা করবেন না।
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
বেলা শেষে বলেছেন: super good , beautiful example for humanbing....
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এরজন্য আল্লাহর ক্ষমা থেকে নিরাশ হতে নেই। যতবড় পাপী হোক আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিতে পারেন।
মানুষের উচিৎ গুনাহ থেকে ফিরে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চওয়া। আল্লাহ চাইলে ক্ষমা করে দিবেন।আল্লাহ যত বড় তত বড় ক্ষমাশীল।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: সুন্দর গল্প। ভালো লাগলো।