![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া কি আর কোন ভার্সিটি নাই? আইনের মত সার্বজনীন একটা ব্যপারেও নাম নির্দিষ্ট করে একটা বিশ্ববিদ্যালয় কে বেছে নেয়া মানেই অন্য বিশ্ববিদ্যালয় কে ছোট করা। বিষয়টি ঘটেছে ডি এন এ আইন ২০১৪ এ। যেখানে উপদেষ্টা পরিষদে আছেন ঢাবি এর দুই বিভাগের দুই চেয়ার ম্যান। সম মানের প্রতিষ্ঠান হিসাবে যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি এবং মলিকুলার বায়োলজি বিভাগ ও বায়োটেক বিভাগের চেয়ারম্যান এই পদ পাবার উপযুক্ত হয়া উচিত ছিল। কিন্তু তা হয়নি। কেন্দ্রে থাকার কারনে সব সুবিধা নেয়ার এই মানসিকতা ঢাবি র শিক্ষক দের মনে হয় নেই আর থাকলেও তা পরিহার করা উচিত। বাকি সব বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি এবং মলিকুলার বায়োলজি বিভাগ ও বায়োটেক বিভাগের অধ্যাপক গন এব্যপারে মতামত দিতে অক্ষম এই হীন চিন্তা আশা করি আইনস্রষ্টাদের মনে ছিলনা। ভুল ক্রমেও যদি তা হয়ে থাকে তবে তা সংশোধন করার উদ্যোগ তারা নেবেন।
Click This Link
২| ৩০ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৪
মহাসাধক বলেছেন: আপনার মনতব্যের সাথে সহমত
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:১৪
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার সাথে সহমত।
কিন্তু আমি এই সরকারের ভিশনকে 'উপভোগ' করছি.... এই ধরনের ভিশন আমাদের চেয়েও উন্নত অনেক দেশের নাই।
DNA laws should be applied with precision and any abuse should be avoided.
The analyzer should be expert on the topic.
If you donate blood, and the receiver of your blood does a crime and left some blood at the crime scene, you may be wrongfully convicted based on DNA evidence!!!!!
Once, DNA is collected, it should be only used for the purpose for which it was collected. If it is used to check your susceptibility to diseases, and the information fall in the hand of life insurance company.........