![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ক) শত শত বেকার যুবকের কর্মসংস্হান হবে।
খ) রাসায়নিক সারের উপর নির্ভরশীলতা কমবে।
গ) পতিত জমি চাষের আ্ওতায় আসবে
ঘ) মাছের বা চিংড়ির খাবর হিসাবে শামুকের পরিবর্ত ব্যবহার করা যাবে।
ঙ) দরিদ্র চাষীর বাড়িতে ইহা আয়ের উৎস হিসাবে কাজ করবে।
চ)পরিবেশ ভালো থাকবে।
কেঁচো সার বা ভামিকম্পোস্ট যে জমিতে ব্যবহার করা হয় সে জমিতে রাসায়নিক সার খুবই কম লাগে আবার কোন কোন জমির ক্ষেত্রে রাসায়নিক সার ব্যবহার না করলে চলে।
শাকসবজির ফলন বৃদ্বি পায় শতকরা ২০থেকে ৩৫ভাগ।
গমের ফলন বৃদ্বি পায় শতকরা ৩০ থেকে ৩৫ ভাগ।
ধানের ফলন বৃদ্বি পায় শতকরা ১৫থেকে ২৫ভাগ। কেঁচো চাষ সম্পকে জানতে কল করুন মোঃ মহি উদ্দীন চৌধরিী, কৃষি অফিসার তরঙ্গ, বান্দরবান সদর
মোবাইলঃ- ০১৭৮৬৯২০২০৫
২| ০১ লা মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২০
অর্গানিক কৃষি প্রযুক্তি বলেছেন: ভাই এই কেঁচো গুলো আলাদা এই গুলো বাংলাদেশের না বিদেশী
৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০১
টুনটুনি০৪ বলেছেন: আপনি ভাল লিখেছেন,আসলেই জিনিস-টা খারাপ হলেও ভালো উপকারেই আসবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭
গরল বলেছেন: ভাল লিখেছেন, অনেকেই কেচোর গুরুত্ব বুঝে না, সমস্যা অন্য যায়গায়। বাংলাদেশের মাটিতে আগের মত আর কেচো পাওয়া যায় না, দূষণের কারণে বোধ হয়। এদের রক্ষা করা প্রয়োজন, খুব শীঘ্রই ব্যাবস্থা না নিলে হয়ত বাংলাদেশ থেকে কেচো হারিয়ে যাবে।