![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বস্নগ-বান্ধবেরা এক কাজ করম্নন, আপনাদের কষ্টার্জিত ডিগ্রীটা একটানে ছিঁড়ে ফেলুন, কারণ যে অর্থ, পরিশ্রম আর মেধার বিনিময়ে আপনি ডিগ্রীটি অর্জন করেছিলেন তা বোধ করি পুরোটাই বৃথা গেলো। হয়তো আপনারা শুনে থাকবেন যে, বাংলাদেশের ৰমতাসীন জোট সরকার মাদ্রাসা শিৰা বোর্ডের ফাজিল ও কামিলকে যথাক্রমে ডিগ্রী ও মাস্টার্স পাশের মর্যাদা দিতে যাচ্ছে। ছাত্র শিবির সরকারের এই পদৰেপকে দেখছে তাদের বৃহত্তর বিজয় হিসেবে। বুঝতেই পারছেন, কেন তাদের এই আনন্দ-উলস্নম্ফণ।
মাদ্রাসা শিৰা ব্যবস্থা সম্পর্কে বলার কিছুই নেই। কারণ যে বিদ্যাশিৰা 'ফিসাবিলিলস্নাহ্' অর্থাৎ আলস্নহ্র ওয়াসত্দে তাতে যে পার্থিব কোনও যোগাযোগ নেই তা এই বিদ্যা চর্চার শুরম্ন থেকে আজ পর্যনত্দ গালভরে উচ্চারণ করে থাকেন মাদ্রাসা শিৰার পৰের প্রবক্তারাই। এতোদিন মাদ্রাসা অধীত বিদ্যা বিক্রি করে তাদের বেশ চলে যেতো, সরকার ও বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের দান-ধ্যানে শিৰাজীবন শেষ করে তারা মোলস্নাগিরিতে লেগে যেতো। ফলে থাকা-খাওয়া নিশ্চয়তার সঙ্গে সঙ্গে জীবনের আনুসঙ্গিক প্রয়োজনগুলিও মিটে যেতো। মোটকথা শুক্রবারের মসজিদে সিনি্ন, এর গাছের কদু, ওর গাছের সিম, কিংবা এর গরম্নর দুধ আর ওর গাছের আমে এই মোলস্নাদের জীবন বেশ আমে-দুধেই কেটে যাচ্ছিলো বলা যায়। ধর্মের বয়ান আর মানুষকে মিথ্যা ভয় দেখিয়ে আরও যে আয় হতো সেটা বাড়তি। কিন্তু এখন তাদের সংখ্যা যেমন বেড়েছে তেমনই তাদের পোষাচ্ছে না এই 'লিলস্নাহ্'-য়, তারা এখন সরাসরি ভাগ চাইছে ৰমতার। এতোদিন ধর্মবিক্রির বিষয়টা ছিলো প্রাথমিক পর্যায়ের এখন তারা একে পুরোপুরি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে চাইছে।
সরকারী হিসেব মতে বাংলাদেশে মাদ্রাসার সংখ্যা রয়েছে কুড়ি হাজার। কিন্তু এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কিন্তু সরকারী হিসেবটাই গ্রাহ্যে এনে যদি প্রতিটি মাদ্রাসায় গড়ে পাঁচশ ছাত্র থেকে থাকে তাহলে এদের সংখ্যাটা কতো দাঁড়ায়? এদের একটি ুদ্রাংশও যদি অস্ত্র পরিচালনায় প্রশিৰিত হয়ে থাকে তাহলে বিপদটা টের পাচ্ছেন তো? বাংলাদেশে সেনা বাহিনীর সংখ্যা কতো? একথাতো মানবেন যে, সেনাবাহিনীকে গুলি চালানোর জন্য নির্দেশ দানের জন্য একজন মেজরের প্রয়োজন হয় কিন্তু ওই জামায়াত-শিবির দ্বারা প্রশিৰিত মাদ্রাসা ছাত্ররা কোনও নির্দেশের অপেৰায় থাকবে বলে মনে করেন কি?
আপনাদের কি মনে হয় না যে, বাংলাদেশে এই যে মূলধারা আর জামায়াত-শিবির সমর্থিক মৌলবাদী রাজনীতির যে সশস্ত্র বিরোধ বাংলাদেশে চলছে তা আসলে বাংলা মিডিয়াম আর এই বিপুল সংখ্যক মাদ্রাসা শিৰার মধ্যেই বিরোধ। এতোদিন এটা প্রকট ছিল না কারণ মাদ্রাসা ছাত্ররা রাষ্ট্রৰমতার ভাগ চায়নি, এখন চাইছে বা জামায়াত তাদের হয়ে চাইছে, এতে অবশ্য সাধারণ মাদ্রাসা ছাত্রদের কোনও লাভ হবে না, ৰমতার খুঁদ-কুড়ো জামায়াত-শিবিরই লুটেপুটে খাবে, সেটা নিশ্চিত। যে কারণে তারা ফাজিল আর কামিলকে এখন ডিগ্রী আর মাস্টার্সের সমমর্যাদার করে নিচ্ছে। একবার চোখ বন্ধ করে ভেবে দেখুন, বিসিএস পরীৰার হলে একই সঙ্গে প্রতীযোগিতায় বসেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আনত্দর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রী ধারী সাদিক মোহাম্মদ আর কলারোয়া মাদ্রাসা থেকে কামিল পাশ করা ছাত্র ওয়ালি রহমান _ দৃশ্যটা কি গা শিউরানো নয়?
বিশ্ব যখন সামান্য সামনে এগুনোর জন্য হা-পিত্যেস করে মরছে তখন জামায়াত-বিএনপি জোট সরকার বাঙালির পা মুড়ে উল্টো করে দিচ্ছে ভ্থতের মতো, যাতে তারা পেছন দিকে দ্রম্নত গতিতে গিয়ে গহীন খাঁদে পড়তে পারে। ডারউইনের সৃষ্টি তত্ত্বের সঙ্গে লড়াই বাঁধিয়ে দিচ্ছে চৌদ্দশ বছর আগে একজন উর্বর মসত্দিস্কের পুরম্নষ, যার বিদ্যা-বুদ্ধির দেঁৗড় মক্কা আর মদীনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ, যে ষাটোর্দ্ধ বয়সে এক গৌরী কন্যাকে দিয়ে নিজের কামতৃষ্ণা মিটিয়েছে তার রেখে যাওয়া এক কিতাব মুখসত্দকারীদের। আচ্ছ বস্নগ-বান্ধবরা একটা কথা বলেন, আপনারা শার্ট-প্যান্ট, জুতো, কম্পিউটার ইত্যাদি পুরোনো হলে ফেলে দিয়ে নতুন কিনে আনেন, ভাত পুরনো হলে খেতে ইচ্ছে করে না, এমনকি চাকুরিও একঘেয়ে হলে অন্য চাকুরি খুঁজে নেন, সবচেয়ে বড় কথা হলো জীবনের সবকিছু পুরোনো হলে নতুনত্ব আনার চেষ্টা করেন, কিন্তু ধর্মের ৰেত্রে আমরা কেন একে পুরোনো বলে ছুঁড়ে ফেলি না বলুন তো? ধর্ম কি পুরোনো হয় না? চৌদ্দশ বছর পরে এসে যা অযৌক্তিক আর যুগ-অচল তা অাঁকড়ে ধরে রাখার কি সত্যিই কোনও অর্থ আছে? আসুন না, প্রশ্নগুলি একবার ভেবে দেখি।
তবে হঁ্যা, তার আগে আসুন, আমরা যারা বাংলা মিডিয়ামে পড়ে আজ ডিগ্রী, মাস্টার্স কিংবা পিএইচডি শেষ করেছি, কিংবা করতে চাইছি তারা আগে নিজেদের ডিগ্রীগুলি হয় ছিঁড়ে ফেলি নয় আমরা ফাজিল কিংবা কামিল হয়ে যাই _ এটাই বোধ হয় আমাদের শেষ পথ, তাই না?
২| ২০ শে মে, ২০০৬ ভোর ৫:০৫
হযবরল বলেছেন: ইমপ্রপটু , পটিয়া মাদ্্রাসা এবং হাট হাজারী মাদ্্রাসা নিয়ে বলি । এ দুটোর খবর কিছু জানি । পটিয়া মাদ্্রাসার সাথে একবার পুলিশের যুদ্ধ হয়েছিল । হাট হাজারীতে ট্রেনিং ক্যাম্প আছে । কোথাও পুলিশের তল্লাশী করার অনুমতি নেই । পাকিস্তান আমলের পর প্রতি বছর মাদ্্রাসা বেড়েছে , কমেনি । মূল কারণ ভোট ব্যাংক । কি কাজ করবে মাদ্্রাসা পাস করে ? আমার বড় বোন তার বাচ্চার জন্য হুজুর রাখবে । টাকা বেশী চায় হুজুর আপা বলে । আমি বললাম , আমি ছাত্র পড়াই এর চেয়ে 10 গুন বেশী নিই । ওরা ও মানুষ ওদের ভাল থাকতে ইচ্ছে হয় না । শুধু লাউ- কদ ু আর অসম্মানের জীবন ওদের কেন হবে ? সে কারণেই মাদ্্রাসা বন্ধ করা দরকার । উনার উত্তর , তা হলে কোরনা শরীফ কে শেখাবে , বাবা - মা মারা গেলে কে কোরান খতম দিবে , আকিকা কে পড়াবে ...। তুমি তোমার ছেলে কে পড়াবা ? উত্তর : না তা কেন হবে । আমি বলি যে উল্লুক কে নিজের বাপের মৃতু্য দিবসে , ভাড়াটে লোক দিয়ে কোরান খতম দিতে হয় , তার আবার কি কোরান প্রেম এবং পিতৃপ্রেম । আর টাকা দিয়ে , বেশী লোক দিয়ে , বেশী খতম দিলে বেহেস্তেযদি হাই স্পিডে যাওয়া যায় , তবে ল্যাংড়া মুছা সবার আগে গেছে । আমার বাপ সবার পরে যাইবো । কি কথা কইতে কি কইলাম ।
৩| ২০ শে মে, ২০০৬ ভোর ৫:০৫
হযবরল বলেছেন: আমার সবচেয়ে বেশী কষ্ট হয় মাদ্্রাসার এতিম বাচ্চা গুলোকে দেখলে । বড় হচ্ছে এবিউস এর মধ্য দিয়ে । এক দল লোক কুমির ছানা দেখিয়ে , টাকা পকেটে পুরছে । আর বাচ্চাগুলোর র্বতমান , ভবিষ্যৎ সব শেষ করে দিচ্ছে । ওরা জানেও না , এই প্রতিদিন 1 4 কোটি মানুষের লালসার শিকার ওরা হচ্ছে । কি পাশবিক এই জাতি ।
৪| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৭:০৫
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: মহুয়া, পোস্টটার জবাবে বিস্তারিত কিছু লেখার ইচ্ছে আছে। সময়াভাব এবং হাতের কাছে পর্যাপ্ত যুক্তির অভাবে পারছি না এখানেই জবাব দিতে।
বাই দ্য ওয়ে। ব্লগে আপাতত একটা শান্তিবস্থা বিরাজ করছে- মানে কাদা ছুড়াছুড়ি থেকে আমরা নিজেদের নিবৃত্ত রাখছি একটা বৃহত্তর স্বার্থে। প্রাপ্তি নামে একটি ফুলের জন্য আপাতত এক পতাকার তলে সমবেত এই ব্লগের ব্লগাররা। আপনাকে কী আমরা পাশে পেতে পারি?
৫| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৭:০৫
অতিথি বলেছেন: মাদ্রাসা কি উদ্দেশ্যে নতুন উদ্যম পেয়েছে তা সবাই জানেন । আমাগো মনে হয় আসলে এখন আর নমর্াল ক্রাইমে পোষাইতাছে না । আমাগো দরকার ট্রেইনড জানোয়ার । মাদ্রসা হইলো এইপ্রকারের জানোয়ার তৈরীর কারখানা !!
৬| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৭:০৫
অতিথি বলেছেন: মহুয়া চমৎকারাই লিখছেন। কিন্তু আমার নাম ক্যানো !!!?!!!
আমার এই বিতর্কে অংশগ্রহনের এলেম খুব কম। তারপরেও যেটা মনে হয় যে
1. অভিন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা থাকলে ভালো হয়।
2. যদি ভিন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা রাখতেই হবে তবে সবাইকে মেইনস্ট্রিম সমাজে স্বীকৃতির ব্যবস্থাটুকু করা উচিত। নইলে এক্সট্রিমিস্ট জন্ম নেওয়া খুব সহজ।
৭| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৭:০৫
অতিথি বলেছেন: Such a stupid girl you are মহুয়ামঞ্জুরী... 1400 বছরের পুরানো সিষ্টেম যে শান্তির সন্ধান দিতে পেরেছে আপনার পুজিবাদী গড কি তা দিতে পেরেছে?
ধর্ম সম্পর্কে আপনার জ্ঞান এর অভাবই যদি এই পোষ্টের কারন হয় তাহলে কিছু না বলাই ভাল। বাচ্চাদের কথায় কেউ কিছু মনে করে না।
প্রাপ্তির জন্য আপনাকে আপাতত ছেড়ে দিলাম.... প্রাপ্তির একটা ব্যাবস্থা হোক আপনার প্রশ্নগুলোর জবাব দেয়া হবে।
৮| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৮:০৫
কালপুরুষ বলেছেন: আমি ফাজিল, তবে দুস্টামির অর্থে। ফাইজলামি না করলে তো মানুষ হিসেবে সভ্য এক জাতির উৎকৃষ্ট উদাহরণ হইতাম।
আমি কামিল পেটের ধান্ধায় কারণ কাম না করলে খামু কি? তবে কামে অন্ধ হয়ে অকাম কুকাম করিনা তাই কামিলের দলে অনায়াসে সামিল হইতে পারি।
এখন কথা হইল একি মানুষ ফাজিল আর কামিল হইলে পুরষ্কার আছে কিনা কন। থাকলে দিয়া দেন বাসায় যাইগা। হুদা হুদি ফাকা জি(ঝ)ল মিল কইরা লাভ নাই (ফা+জিল, কা+মিল)।
৯| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৯:০৫
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: trivuz, never attack a scorpio. dont ever do it.আপনি আলাদা পোস্টে আপনার বক্তব্য লেখেন। যুক্তি সহ।
১০| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: মজার পোষ্ট! মহুয়ামঞ্জুরী যেন সাপের চামড়া বদল। হেহ, তবে পড়ে এটা বুঝতে পেরেছি যে, ফাজিল বা কামিলের যোগ্যতা লাভের সম্ভাবনা আপনার পরজন্মেও নেই। বাকী রইলো ডিগ্রি সার্টিফিকেট, এ ব্যাপারে আপনার পরামর্শ শুনে একটা নাটকের ডায়ালগ মনে পড়ে গেল, এক শ্রেণীর মানুষকে উদ্দেশ্য করে নাট্যকার বলছেন- "ওরা হলো কুকুরের মত, কুকুর যেমন একরাশ হাড্ডি পেলেও আরেকটা কুকুর সেখান থেকে কিছু খেতে চাইলে সে তেড়ে আসে, একটুও দেবে না, পুরোটাই নিজে একা খাবে। অথচ আমাদের হওয়া উচিত পিঁপড়ার মত হওয়া, যাকিছুই পাবে সবাই মিলে ভাগাভাগি করে খাবে।"
মহুয়া, এখন এই টাইপ রাগের মাথায় যদি আপনি আপনার সার্টিফিকেট ছিঁড়ে ফেলেন, তো আমরা পাঠকরা আর কিইবা করতে পারি বলুন?
তবে মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে আপনার আরো ধারণা নেয়া দরকার মনে হলো লেখাটা পড়ে। আরেকটি হাস্যকর ব্যাপার টেনেছেন আপনার পরম শ্রদ্ধেয় মহামান্য লেজবিশিষ্ট দাদা এবং তার গুষ্ঠি উদ্ধারকারী সুযোগ্য নাতির সাথে 1400 শত বছরের পুরোনো ধর্মটির তুলনায় অবতীর্ণ হয়ে। আসলে কি জানেন, আমাদের দেশের নেতা-নেত্রীদের মত যদি বলেন যে, বুখারী শরীফে আছে "লাকুম দ্্বীনুকুম ওয়ালিয়াদ্্বীন", তাহলে কিন্তু হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরলেও আড্ডায় আপনারা অম্লান হয়ে থাকবেন অনন্তকাল । আর কামতৃষ্ণার যে ব্যাপারটা টেনেছেন, তা হয়তো এ ব্যাপারে আপনার অতি উৎসাহ কিংবা অভ্যস্ততা থেকেই বলে আমার মনে হয়েছে। কারণ যে ব্যক্তি মাত্র 25 বছর বয়সে 40 বছর বসয়ী একজন মহিলাকে নিয়ে যৌবনের দীর্ঘ 25/30 বছরের সুখী, সুন্দর দাম্পত্য জীবন কাটিয়েছেন তার ব্যাপারে এই শব্দটা সত্যিই বেমানান। তবে আমরা পাঠকরা এটা বুঝে নিতে পারি অবশ্য যে, পূর্বের দু'টি ব্যাপারের মত এ ব্যাপারেও হয়তো আপনার জানা-শোনার দৌড় "গাধার পায়ে সৃষ্ট গর্তেপড়ে পিঁপড়ার প্রশান্ত মহাসাগর দেখা"র মতই। আমাদের কাছে আপনার আপীল ছিল এই পোষ্টটি, তাই অনেক কিছুই লিখে ফেললাম, পাঠক তো, মন্তব্যটা হলো সম্মান, কিছু মনে করবেন না।
১১| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: ফজলে এলাহি, মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থার কিছু অদল বদল দরকার সেটা আমিও মনে করি। বাংলাদেশে তিনটা শিক্ষা ব্যবস্থা সমান্তরালে চলছে... বাংলা মাধ্যম, ইংরেজি মাধ্যম আর মাদ্রাসা মাধ্যম। তিনটা মাধ্যমের মধ্যে সামঞ্জস্য আর যোগাযোগের অনেক অভাব... বাড়াতে হবে।
1400 বছর আগে ষাটার্ধের সাথে গৌরি কুমারীর যেই অসম্ভব সুন্দর সম্পর্ক ছিল, ভালবাসা ছিল (কামের উধের্্ব যে বিবাহের কোন উদ্দেশ্য থাকতে পারে তা এক জাতীয় মানুষের অজানা), সেটা কিন্তু এদের হিংসায় জ্বালিয়ে দেয়... মনের অতল কোণে সেই সুন্দর সম্পর্কের স্বপ্ন আর না পাওয়ার ব্যর্থতা থেকে উদ্ভূত এসব আজাইরা প্যাচাল...
১২| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: পোলা-পানীয় ব্লগবগানি। ভাই... কি লিখলেন? শিক্ষা সার্টিফিকেট নির্ভর নাকি?
ডাইরেক্টলি বললেই হয়... মাদ্রাসা শিক্ষা আপনার পছন্দ নয়।
১৩| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৯:০৫
সাইমুম বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থাটা যে ডিরেইলড, এতে আমারও সন্দেহ নেই। তবে মহুয়ার পোস্ট পড়ে বুঝলাম, আল্লাহ নিজেই তো মেট্রিক পাস দেয় নাই, তিনি শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে কি আর বুঝবেন?
তাছাড়া এখন বেশ বুড়ো হয়ে গেছেন, চারদিক সামলাতে কষ্ট হচ্ছে। তাই কিছু দা-দায়িত্ব এখন মহুয়াদের ঘাড়ে চাপানো দরকার।
হ্যা, শিক্ষা ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করতে হবে। আর শিক্ষার সাথে নৈতিকতা যোগ করতে হবে। শিক্ষাব্যবস্থার জন্য হুজুরদের দোষ দিয়ে লাভ কি? এটা রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের ব্যাপার। তবে নেতারা এ বিষয় নিয়ে ভাবলে দেশের লাভ হতো । এ ব্যাপারে শুধু জোট সরকারকে দোষ দেয়াটা বালখিল্যতার পরিচয়। কারো উপর দোষ চাপাল্লই কি এ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে?
মহানবীর (স পারিবারিক জীবন নিয়ে না বুঝে কথা বলাটা কি এতই জরুরি ছিল?
১৪| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: সেটা বলার সাহস তো লাগবে তেলা । সেটার সাহসও তো নাই । ব্লগে যেই একটু শান্তি বিরাজ করছে সেই আরেকজন ছুটে এসে ঢিল ছুড়ল একটা । যখনই সবাই সবার ব্লগে মন্তব্য করতে শুরু করলো সেই আবার সুসলিয়ে দেবার জন্য আসল । কি আজব মানুষ । লজ্জা থাকা উচিৎ ।
১৫| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: ধন্যবাদ সবাইকে।
মি. মুর্শেদ, আপনি সুযোগ করে দেওয়ার কথা বলছেন, আপনি কি ধরতে পেরেছেন আমার লেখারও অন্তর্নিহিত কথা এটাই। তবে ধর্মবিক্রির কারখানা হিসেবে নয়, মানুষ তৈরি হওয়ার কারখানা মানে স্কুল শিক্ষার সুযোগই তাদের পাওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।
হযবরল - দেখুন মাদ্রাসা শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা এই আধুনিক বিশ্বে আছে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠাটা স্বাভাবিক, আমার বিশ্বাস কিছুদিন পরেই এই বিপুল সংখ্যক মাদ্রাসা ছাত্রের মাঝ থেকেই এই প্রশ্নটি আসবে। যেহেতু তাদের চোখ এখনও বাঁধা জামায়াতী জুজুর হাতে সেহেতু তারা সেই প্রশ্নটিই ধরতে পারছে না।
অমি রহমান পিয়াল - প্রাপ্তির জন্য আপনাদের পাশে নেই কে বললো? আমি খুব বেশি আবেগ সহকারে কোনও কিছু লিখতে পারি না, তাই ওকে নিয়ে কিছুই লিখিনি। কিন্তু আমার অন্তর ও আনুসঙ্গিক সবদিকেই আমি ওর পাশে আছি। তবে তাই বলে অন্য পোস্ট করা যাবে না, এমন কোথাও দেখিনি বলেই এই লেখাটি। যদি তাও কাম্য না হয় তাহলে আর ক'দিন কোনও পোস্ট করা যাবে না একটা ঘোষনা দিয়ে দিন। আমরা সবাই সেটা মেনে চলবো।
সাদিক, আপনার নাম একজন স্কুলশিক্ষায় শিক্ষিত ছাত্রের নামের উদাহরণ হিসেবে এসেছে, তেমনটি অন্য নামটিও, এক্ষেত্রে করিম, রহিম বা আরমানও হতে পারতো। আমিও অভিন্ন ও সবার জন্য একই শিক্ষা পদ্ধতির কথা বলতে চেয়েছি। সামরিক ক্ষেত্রে বাজেটের প্রায় পঞ্চাশ ভাগ ব্যায় না করে ওই অর্থ শিক্ষা খাতে ব্যয় হলে আজকে বাংলাদেশের চেহারা অন্যরকম হতো। জামায়াতী দৈত্যদের দেখা যেতো না কোথাও।
কালপুরুষ - কী পুরস্কার চান বলেন। ব্যবস্থা হবে।
ফজলে এলাহী - বিষয়টির মূল কথা মাদ্রাসা শিক্ষা, আর 1400 বছরের পুরনো ধর্মের কথা এসেছেও সেই পথ ধরেই। এখানে অনেকেই হিন্দু অথবা খ্রীস্টান ধর্মের খারাপ দিকগুলির উদাহরণ দিতে গিয়ে উপন্যাসের দ্্বারস্থ হন (যেমন রামায়ন কিংবা দ্য ভিঞ্চি কোড) কিন্তু ইসলাম সম্পর্কে কোরআন বা হাদীসের উদ্ধৃতি দিয়ে কথা বললেও তারা সেটা মানতে নারাজ। অর্থাৎ সালিশ মেনেও তালগাছটা ওদের। আপনি বোধ হয় আরও এক কাঠি সরেশ। নয় বছরের এক ছোট্ট মেয়ে এক বুড়ো হাবড়ার প্রেম কী করে বুঝবে সেকথা কোনও পরিণত বয়সের আস্ত'র বোঝার কথা নয়। আর জানেন তো 25 বছর বয়সে একজন 40 বছরের রমণীকে বিবাহ করা হয়েছিল বৈষয়িক কারণে, কারণ সেই রমণীর ছিল অগাধ সম্পত্তি। ধর্ম প্রচারের জন্য ইসলামে সবকিছুই জায়েজ করা হয়েছে, তা বৃদ্ধা রমণীকে বিবাহই হোক কিংবা মানুষ খুন, এসব সবই জি..........হা...............দ। কিন্তুএকবিংশ শতাব্দীতে এসেও আপনারা যদি সেই জিহাদী জোশ নিয়েই থাকতে চান তাহলে আপনাদেরতো উচিত এই কম্পিউটার ব্যবহারও ছেড়ে দেওয়া কারণ, এটা আধুনিকতার কথা বলে, কম্পিউটারের কোনও ধর্ম নেই, তাই না? এবং এই আবিস্কারটিও বিধমর্ীদের। নাকি আপনারা শুধু নিতেই ওস্তাদ, দেওয়ার বেলায় শুধু আস্তিনে লুকানো ছুরি অথবা কালাশনিকভ!!!
১৬| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: তেলাপোকা, পরোক্ষভাবে বলিনি, সোজাসুজিই বলেছি। আপনি যান না মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে, জোব্বা-টুপি পরে আইবিএম কিংবা ডয়েচে ব্যাংকে কাজ করতে। আপনি নিজে কি পড়েছেন? মাদ্রাসায়?
এখানে যারা আজ মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়ে হম্বিতম্বি করতে লেগেছেন তারা কোথায় পড়েছেন ভাই? প্রশ্নটা আগে নিজেরে করেন, যদি আপনি মাদ্রাসায় পড়তেন তাইলে থাকতেন তো ওই বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেইটে। ওদেরকে ওখান থেকে বের করে আনার চেষ্টা আমাদেরই করতে হবে। বের করে এনে বিল গেইটস-এর সামনে চাকুরির ইন্টারভিউ দেওয়ার যোগ্যতা দিয়েই দাঁড় করিয়ে দিতে হবে- আমি সেই কথাটিই বলেছি।
সাইমুম লেখাটি আবার পড়েন। নিজের দিকে তাকান। আপনি কি পড়াবেন আপনার সন্তানকে মাদ্রাসায়?
আর আপনার মহানবীর জীবন নিয়ে না বুঝে কিছুই বলিনি, যা বলেছি তা বুঝে এবং দায়িত্ব নিয়েই। আপনিও চোখ খুলে, মন খুলে এসব বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করুন, আপনিও প্রশ্ন করতে শিখবেন। প্রশ্ন করাটা অন্যায় নয়।
১৭| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: আস্তমেয়ে-
আমি আপনার সাথে একমত এবং তার সংস্করণ হওয়াটা উচিত রাষ্ট্রিয়ভাবে, যেমনটি হয়েছে বা হবে মানের ক্ষেত্রে। এছাড়া প্রাইভেটে বহু মাদ্রাসাই আছে যেগুলোর ছাত্র-ছাত্রীরা আধুনিক ও দ্্বীনী উভয় শিক্ষাই পেয়ে থাকেন। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় ইংরেজদের পুঁতে যাওয়া এই বিষবৃক্ষের তিনটি শাখাই অসম্পূর্ণ। আর তাই আমরা আশ্চর্য হই যখন দেখি মাদ্রাসা শিক্ষিতরা সরকারী চাকুরীর জন্য আবেদন করতে পারে না, আবার অন্যদিকে যখন দেখি একজন আধুনিক শিক্ষিত মৃতু্য-পরকালের ভয়ে কবর, মাযার কিংবা কোন ভণ্ড ব্যবসায়ীর পায়ে গিয়ে সিজদা করে। কোন ব্যাপার সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে তার সত্যাসত্য এবং পক্ষ-বিপক্ষ সম্পর্কে জেনেশুনে করাই ভাল। এটা যদি সবাই বুঝতো।
আর দ্্বিতীয় ব্যাপারে আপনার মন্তব্য পড়ে আরেকটি কথা মনে হলো- যারা বিবাহ প্রথার উচ্ছেদ চায়, তাদের পক্ষেই তো সম্ভব শুধু মাত্র একটা শরীর চাওয়া। ভালবাসার সংজ্ঞা তাদের কাছে এটাই; তাদের ভালবাসা অন্তর পর্যন্ত পেঁৗছার সুযোগই পায় না
১৮| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: ছিঃ ছিঃ ছিঃ
মানুষের মধ্যে এমন অনেক নস্ট চরিত্রের লোক আছে তা না দেখলে বুঝা মুসকিল। মহুয়া তার মধ্যে একজন।
ব্লগে অনকেই মহুয়ার পোস্ট সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন। আমি আর করতে চাইনা । তবে মহুয়া কে প্রশ্ন করতে চাই। আমার ধর্ম ইসলাম, ইসলাম শিক্ষা করা আমার জন্য ফরজ। আর তাই আমি মাদ্রাসায় পড়েছি এবং কামিল পাস করেছি। মিস্টার মহুয়া আপনি হয়ত জানেন না মাদ্রাসায় পড়ে আপনার চেয়ে আরোও অনেক ডিগ্রিধারী মিস্টারদের মাথা সত করানোর মত ব্রিলিয়ান্ট ছাত্র ও মাদ্রাসায় আছে। ডিগ্রি পাবার অধিকার বাংলাদেশের সমস্ত জন সাধারনের আছে। শিক্ষার মাধ্যমে। আমি মানি জামাত শিবির ভালো নয়। ওরা দেশ ও জাতির দুশমন। কিন্তু আমি শাহাব উদ্দিন যে দেশ ও জাতির দুস্ত কারো দুশমন নই। আমার কি হবে?
আপনার মতো ডিগ্রিধারী অনেক ব্যাক্তি মাস্টার্স করে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছে। ওরা চাকুরী পাচ্ছেনা। মুল্লারাত অন্তর লাউ আর লিল্লাহ খেয়ে কোন রকম বেচে আছে। আপনি তো তাও পারবেন না। আমি অবশ্য মিয়াছাব নয়। তবে মুল্লা। আর দাওয়াতি মুল্লা নয়। ধর্মের জন্য মুল্লা। আর শুনুন, কোন কিছুর উপর মন্তব্য করতে চাইলে আগে বিষয়টি পুরোপুরি জানবেন তার পর মন্তব্য করবেন। আপনি কোন ধর্মের মানুষ আমি জানি না। বা কোন ধর্মের দালাল তা ও আমার জানা নাই। ধর্ম নিয়ে এ রকম বাজে কথা বলবেন না। আপনার জানা থাকা ভালো এ পৃখিবীর বুকে দুটি জায়গা পবিত্র 1টি হচ্ছে মসজিদ আর 1টি হচ্ছে মক্কা আর মদিনা । মুল্লাদের দৌড় যদি মসজিদ আর মদিনা মক্কা হয় সে ভাগ্য কি আপনার হবে ?
১৯| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: আর মাদ্রসা শিক্ষা সংস্করন করার পক্ষে আমারও একমত আছে
২০| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: সমালোচনা করতে তো বেশ উস্তাদ। কিন্তু আপনি নিজে ওদের জন্য কি করেছেন?? আমাদের দেশে তিনটি শ্রেনী- বড়লোকের ছেলেমেয়েরা ইংরেজি মিডিয়াম, মধ্যবিত্ত বাংলা, আর গরীবের তো কোন রাস্তা নেই তাই মানুষের কোরবানির চামড়া বিক্রির পয়সা দিয়ে পরিচালিত মাদ্রাসাই ভরসা।
আমরা স্কুলের প্রাইভেটে হাজার টাকা খরচ করি অথচ মসজিদের ইমাম, বেটার তো কোন প্রয়োজন নেই, মাসে 5 টাকা দিতে ও মাথা ব্যথা। তার তো একটা ধান্ধা করে জিবিকা নির্বাহ করতে হবে। এখানে ও সমস্যা। শালা আমরাই মনে হয়..(প্রচন্ড খারাপ একটা গালি)।মোল্লা কোনভাবে 2 টা খাইলেই, সব খেয়ে ফেললো, আর মাষ্টার, বুদ্ধিজীবি এরা খেলে কেউ দেখে ও দেখে না। সব দোষ মোল্লার।
২১| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: পড়িনা তো কি হইছে, তাই বলে অন্য শিক্ষাকে অপমানও করিনা।
আপনি যেমন মাদ্রাসা শিক্ষা কে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন... তারা কি আমাদের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে? এদিক থেকে অন্তত তারা আপনার চেয়ে অনেক এগিয়ে...।
২২| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: মহুয়ার পালটা মন্তব্যে-
চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখালেও যার চোখে পড়ে না, তার সাথে নষ্ট করার মত সময় অন্ততঃ আমার নেই। আমি নিশ্চিত জানার আগ্রহের দরজা আপনার হেড (মাথা) অফিস থেকেই বন্ধ হয়ে আছে। মনে পড়লো আল্লাহর বাণী- "তারা বধির, বোবা, অন্ধ, কাজেই তারা ফিরে আসবে না।" [সূরা আল-বাকারাহ ঃ 18]। তাছাড়া গোঁয়াতর্ুমী এবং অশোভনতায় আপনি সীমা ছাড়িয়ে গেছেন। আসলে চামড়ার বদলে তো আর সাপের ধর্ম বদলায় না। কুটিল কুটিলই থাকে। ইচ্ছে না থাকা শর্তেও মন্তব্যের মাধ্যমে চেনার চেষ্টা করেছিলাম। হলো।
২৩| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: স্ফুলিঙ্গ আপনি ভুল বুঝেছেন, আমি আবারও বলছি ধর্ম যখন বিক্রির মাল হয়ে দাঁড়ায় তখনই তার মহত্ব কমে যায়, এখানেই রাষ্ট্রের ভূমিকা রয়েছে। যেটা আমি আগের মন্তব্যে বলেছি যে, ধর্ম বিক্রির দোকানদার নয়, প্রকৃত শিক্ষিত করে তুলতে হবে সবাইকে এবং সে জন্য সামরিক বাহিনীর জন্য বাজেট নয়, দরকার শিক্ষার ক্ষেত্রে বাজেটের বড় অংশ বরাদ্দ রাখা।
কেন একজন মুললাকে অন্যের দুইটাকা তিনটাকার উপর ভরসা করে থাকতে হবে। একজন কম্পিউটার প্রযুক্তিবিদ কি ধর্ম পালনে অক্ষম? কিংবা সে কি ধর্মহীন? এখানে তো অনেকেই রয়েছেন যারা অগাধ বিশ্বাস রাখেন এবং ধর্ম পালনও করেন। তাহলে কেন একজন মুললাকে মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত করে তাকে মানুষের মুখাপেক্ষি করে রাখতে হবে, লিললার হাততোলা হয়ে থাকতে হবে?
আজ যদি মাদ্রাসা ছাত্ররা মাদ্রাসার না হয়ে কোনও স্কুল থেকে পাশ করে এক সঙ্গে বিসিএস এ প্রতিযোগিতায় বসে পার্থিব জগতে নিজেদের অবস্থান করে নেওয়ার সুযোগ পেতো তাহলে তাদের নিয়ে এরকম পোস্ট লেখার সাহসটাই হতো না কারো। এর জন্য তাদের দায়ীও করিনি আমি, করেছি রাষ্ট্র পরিচালনাকারী সরকারকে আর ধর্মব্যবসায়ী জামায়াতকে। আপনি পোস্টটি আবার পড়ুন এবং ভেবে দেখুন।
২৪| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: তেলাপোকা ওরা প্রশ্ন করেনি কে বললো? ওদের কথা আপনি শুনেননি? ওরা প্রচলিত বিচার ব্যবস্থা, স্কুল-কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে বোমা ফাটাচ্ছে কেন তবে? কেন ওরা বেছে নিচ্ছে সিনেমা হল কিংবা রমনার বটমূল? এগুলো তো প্রশ্নের চেয়েও ভয়ঙ্কর। আপনার নিজের মনে হয়তো হীনমন্মন্যতা থেকে থাকতে পারে, ওদেরকে করুনা করবেন না, ওরা এখন বোমা-বন্দুক হাতে আপনার ঘাড়ের ওপর দাঁড়িয়ে আছে, আপনাকে শুধু নয়, আধুনিকতাকেই চ্যালেঞ্জ জানাতে ওদের তৈরি করছে ধর্মব্যবসায়ীরা।
২৫| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: আপনাকে কে বলেছে তারাই করছে এতসব কিছু? সৃষ্টির আদি থেকে এ পর্যন্ত ওরাই কেবল এসব ঘটাচ্ছে? আজব পাবলিক তো আপনি! একটা নির্দিষ্ট মানুষের ভুলপথের বর্ণনা দিয়ে আপনি একটা পুরো সম্প্রদায়ের সম্মানহানী করা শুরু করেছেন...
আপনার কথার কোনো ঠিক ঠিকানা নেই।
২৬| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: আমি যতোটুকু জানি (ঠিক নাও হতে পারে) মাদ্রাসাতে জামাতের এতো শক্ত ঘাটি নেই। মাদ্রাসা নিয়ন্ত্রন করে অন্য সংঘটন। জামাত, শিবির এতো ভাল নয়। আমি মাদ্রাসার ছাএদের শিবিরের তুলনায় অনেক বেশি ভালো মনে করি। ওরা পেটের ধান্ধায় ধর্ম বিক্রি করে।জামাত শিবিরের মতো সম্পদের পাহাড় জমা করে না।
দোষ কোন সরকারকে দিবেন? "যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবন"।
২৭| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: মহুয়া সবকিছু পার্থিব দিক থেকে বিবেচনা করলে তো আর হবেনা। আর এখন কার ব্যবস্থা এমন হয়েছে যে ধর্ম সম্পর্কে তারা না বললে আমরা জানতে পারি না।এটা হয়ত হয়েছে আপনার আমার ধর্মের পথ থেকে অন্যপথে সরে যাওয়ার কারনে।মোল্লাদের দোষ দিয়ে লাভ কি? আর আপনি হয়ত পোষ্টটি করেছেন মাদ্রাসার প্রতি অনীহার কারনে । আমি আপনি ধর্ম শিহ্মায় পিছিয়ে আছি তাদের অন্তত ধর্ম সচেতন হয়ে ওঠার সুযোগ দিন।
২৮| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: স্ফুলিঙ্গ, ওরা না হয় রাবন কিন্তু কেউ যদি রামের ভূমিকা নিতে চায় তাকে গাল দিচ্ছেন কেন? ভাববেন না আমি নিজেকে রামের ভূমিকায় দাঁড় করিয়ে দিচ্ছি, বলছি যারা মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধ করে দেশের সকল নাগরিককে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চায় কিংবা তার জন্য আন্দোলনে নামে, তার পাশে না দাঁড়িয়ে তাকে বধ করাটা তো হবে রাবণের ভাই কুম্ভকর্ণের কাজ। নয়?
আর আপনার জানায় সত্যিই একটু ভুল রয়েছে। জামায়াত বরাবরই মাদ্রাসা ছাত্রদের টার্গেট করেছিল এবং এখন জামায়াতই ওদের নিয়ন্ত্রণ করছে। ফলে ফাজিল কামিলদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার সমমানের মর্যাদা দেওয়ায় শিবিরই প্রথম আনন্দ মিছিল করেছে। এর মানে বুঝেছেন, এর অর্থ হচ্ছে, তারা স্বপ্ন দেখছে এদের নিয়েই বাংলাদেশ শাসন করার। সুতরাং, আপনি হবেন ওদের দ্্বারা শাসিত ও শোসিত, বিপদটা সেখানেই। দুর্যনের শাসন যে ভয়ঙ্কর!!!
২৯| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: সাঈদ, ধর্ম শেখার মতো কিছুই না, এটা উপলব্ধির ও বিশ্বাসের। আপনি মিথ্যা বলবেন না, কারো উপকার করতে না পারেন অপকার করবেন না, এরকম কিছু মৌলিকতার চর্চা যদি আমাদের সবার মাঝে থাকে তাহলে আর ধর্মের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু আপনি ভুলে গিয়েছেন লালসালুর মজিদের কথা। ওদের হাতে ধর্ম কি করে বেইজ্জত বে আব্রু হয়েছে। আপনি ওদের মতো মোললাদের কাছ থেকেই ধর্ম শিখতে চাইছেন? তাহলেতো চিত্তির, সেই ধর্ম আপনাকে কোথায় নিয়ে দাঁড় করাবে ভেবে দেখেছেন কি একবার?
আপনাকে কে বলেছে যে ধর্ম শিক্ষায় পিছিয়ে আছি? হ্যা বলতে পারেন প্রচলিত ও জামায়াতী ইসলাম ধর্ম শিক্ষায় পিছিয়ে আছি, কারণ তাদের মতো রক্তপাতের মাধ্যমে ইসলামি বিপলবে বিশ্বাস করি না। একথাও মনে করি না যে, আজকের পৃথিবীতে আনুষ্ঠানিক ধর্মের কোনও প্রয়োজন আছে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে কেউ ধর্ম পালন করতেই পারেন কিন্তু সমষ্টিক কিংবা রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে ধর্মের প্রয়োজন ফুরিয়েছে বহু আগেই।
৩০| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: অনার্স, মাষ্টার্স ডিগ্রি নিলেই সুপারম্যান হওয়া যায়? তাইলে এতগুলো বেকার কুদ্দুস চাকরী না পায়া রিক্সা চালায় কেন? অনাহারী হয় কেন?
অনার্স, মাষ্টার্স ডিগ্রী নিলেই বাংলাদেশ দখল সম্ভব? এতদিন পর জামাত-ই-ইসলাম এটা বাইর করলো? নয়া উদ্ভাবন...!!!
আপনি আসলে জামাত-ই-ইসলামকে টার্গেট করে কথা বলছেন। বলুন, কিন্তু কোনো শিক্ষা ব্যবস্থাকে খাটো করে দেখবেন না। আপনি যে শিক্ষায় দিক্ষিত হয়ে সার্টিফিকেট ঘরে তুলেছেন... সেটার চেয়ে তাদের শিক্ষার গুনগত মান কোনো অংশেই কম নয়।
৩১| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১১:০৫
অতিথি বলেছেন: ধন্যবাদ তেলাপোকা কে
কিন্তু মহুয়া পালালো কোথায় আমার উত্তর না দিয়ে?
৩২| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১১:০৫
অতিথি বলেছেন: 'কে বলেছে ধর্ম শিক্ষায় পিছিয়ে আছি'...
হা হা হা।
আপনার পোস্টের শেষ প্যারাগ্রাফটা না লিখলে আমার রেসপনস অন্যরকম হত মহুয়ামঞ্জুরী। আপনার এই লাইনটা পড়ে এত হাসিও পেত না...
৩৩| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১১:০৫
অতিথি বলেছেন: এক "ষাটর্ধো বুড়ো" আর তার অতি পুরান কিছু বাণী নিয়ে যা বললেন তাতে আপনি বাংলাদেশের অন্তত: 95% মানুষকে পাশে পাবেন না। তাতে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে আধুনিকিকরণ আন্দোলন কতটুকু সফল হবে বোঝাই যাচ্ছে...
৩৪| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১১:০৫
অতিথি বলেছেন: যারা বর্তমানে শাসন করতেছে, তাদেরটা খুব ভাল।স্বাধীনতার 35 বছর পরে ও আর ও দেখতে হবে, কে ভাল কে খারাপ। ডারউইনের সুএটা শুধু মনে হয় আমাদের ক্ষেএে প্রযোজ্য।
৩৫| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১১:০৫
অতিথি বলেছেন: হাসি মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত নির্গমন। হাসুন, প্রাণখুলে হাসুন। কিন্তু যুক্তি কি হাসি দিয়ে খন্ডানো যায়? নাকি আবেগ দিয়েও তা সম্ভব? যুক্তির বিপক্ষে পালটা যুক্তি লাগে, সেটা না পারলেই কেবল হাসি কিংবা কাশি বা কান্না আসে, তাই না?
ঠিক আছে নিয়ে যান আপনি বাংলাদেশকে মধ্যযুগে, আপনারাতো তাই-ই চাইছেন। নিজেরা থাকবেন আধুনিকতার চূড়ান্ত ভোগ বিলাসের দেশে আর বাংলাদেশ গোললায় গেলে তাতে আপনাদের কি এলোগেলো? অথচ আপনারাই পারতেন এই মধ্যযুগে ফিরে যাওয়ার প্রবণতা থেকে বাংলাদেশকে রুখতে কিন্তু হা হতোস্মি!!!
শাহাব আহমেদ মামুন, আপনার মন্তব্য মুছিনি, তাই-ই ঢের। আপনার সঠিক ও সুন্দর করে প্রশ্ন করুন, অবশ্যই উত্তর দেবো। কিন্তু প্রশ্নের আগেই ছিছিক্কার দিলে উত্তরটাও তাই-ই হবে, এর বেশি আশা করাটাও বোধ করি উচিত নয়, তাই না?
৩৬| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১১:০৫
অতিথি বলেছেন: বেটা বিয়ে করতে হলে মুল্লা ডাকে
মরে গেলে মুল্লা ডাকে
জন্ম নিলে মুল্লা ডাকে
সব শুভ কামে মুল্লা ডাকে
আর তাদেরকে দেখতে পারে না।
৩৭| ২০ শে মে, ২০০৬ সকাল ১১:০৫
অতিথি বলেছেন: নাহ কোনও কিছুতেই ওদের ডাকি না, তারা এলেও তাদের অবহেলা করি না। কিন্তু তাদের ধর্মের বেসাতিতে বরাবরই বিরক্ত হই ও বাঁধা দেই এবং এটা নৈতিক কারণেই। অদৃশ্য বেহেশতের লোভ কিংবা দোযখের ভয় বিক্রি করে যারা জীবিকা নির্বাহ করে তাদেরকে প্রথমে ভণ্ড মনে হয় এবং কোনও করুণা থাকে না। এবং তারপরে তারা যখন আবার রাষ্ট্র ক্ষমতার দিকে হাত বাড়ায় তখন তাদের মনে হয়, পতর্ুগীজ কিংবা ওলন্দাজ জলদসু্য কিংবা হার্মাদদের চেয়েও ভয়ঙ্কর জীব।
৩৮| ২০ শে মে, ২০০৬ দুপুর ১২:০৫
অতিথি বলেছেন: সুমন আপনার সঙ্গে একমত, আপনি কি এ বিষয়ে আরও একটু বিশদ লিখবেন?
মাদ্রাসা ছাত্রদের ঢোঁড়া সাপ থেকে কেউটে বানিয়ে দিলো কারা এবং কী স্বার্থে সেটা জানা থাকলে নির্ঘাত কারো অসুবিধে হওয়ার কথা নয়। আপনি কি লিখবেন?
৩৯| ২০ শে মে, ২০০৬ দুপুর ১:০৫
অতিথি বলেছেন: ঘটনা কি? মাদ্রাসা প্রেমে সব এমন দিওয়ানা হইয়া গেল ক্যান ? গরীবের প্রতি ভালোবাসাও, দেখা যাইতেছে অনেকের মাদ্রাসা প্রেমের মধ্য দিয়া । আপনাদের জন্যে ইংরেজী পড়ালেখা আর গরীবের জন্যে মাদ্রাসা । ভাল । ডিভিশান অফ লেবার বলে কথা । গরীবের পোলার জন্যে ইংরেজী পড়া লেখা হারাম । ইসলামে হারাম না । স্যাম মহাজনের নেমক হালাল গো শরিয়তে হারাম । জানেন একই কথা মণু সংহিতাতেও আছে ।জনগণ জ্ঞাতব্য বিষয়ে অবগত হবেন এবং তার সীমা-পরিসীমা নিধর্ারণ করবেন ভগবানের সেবকের কনসালটেন্ট সিদ্ধপুরুষেরা । ভগবানের সেবক হলেন রাজা ।
৪০| ২০ শে মে, ২০০৬ বিকাল ৩:০৫
অতিথি বলেছেন: ঠিকই বলেছেন সুমন, এরা ইংরেজি পড়ে জীবন ভোগ করবে আর এদের পরকালের জন্য রেডি করে দেবে মাদ্রাসার মোল্ললারা। হিপোক্রেসির চূড়ান্ত।
এরা বিষয়টাকে বিচার করছে ধর্ম দিয়ে, লুঙ্গি-গামছা-জোব্বা-টুপি দিয়ে নয়, নিজেদের ধর্মচর্চায় বাঁধা হয় না ট্রাউজার কিংবা স্কার্ট, শুধু ওদেরই লুঙ্গি ফেলে ট্রাউজার পরতে বললে, তেলে-বেগুনে ছঁ্যাত ছঁ্যাত।
৪১| ২০ শে মে, ২০০৬ বিকাল ৩:০৫
হযবরল বলেছেন: সুমন এতক্ষণে আইছেন । ঘুম থেকে ুউঠে এসে দেখি একি কান্ড । আমি একটা বিষয় বুঝি না , মুহাম্মদ(সাঃ) মহান মানুষ, তাকে নিয়ে কে কি বলল তাতে কি তার মহিমা খাটো হয়ে যায় । মহুয়া মুহাম্মদ(সাঃ) কে নিয়ে কি বলল তা নিয়ে সবাই ব্যস্ত , কিন্তু কেউ লেখাটার জিস্ট নিয়ে কিছু বলল না । মুহম্মদ এর কাজ ইমপরট্যান্ট , উনার ব্যক্তি জীবন না । উনার ব্যক্তি জীবন নিয়ে কে কি বলল সেটা নিয়ে এত লাফালাফির কি আছে । যীশু কে নিয়ে সারাদিন কে কত কি বলল । ও বিবাহিত এরলম কথা চলে আসল ।ওরা কি মুসলিমদের মত মারামারি শুরু করেছে । মুহাম্মদ(সাঃ) এর কাটুন নিয়ে কত কি হল , মানুষ র্পযন্ত মারা গেল ।প্রতিবাদ ঠিক আছে ,
কিন তু মারামারি । ইসলামের কি লাভ হয়েছে এতে , মুহাম্মদ(সাঃ) বেচে থাকলে খুশি হতেন পাবলিক
পাকিস্তানে মারামারি করছে দেখলে । 1400 বছর ধরে টিকে থাকা র্ধমে বিশ্বাস রাখুন । আমি বা অন্য কোন কুতুব কিছু কইল তাতে 1400 বছরের বিশ্বাস কি নষ্ট হবে । আর তার ঘাড়ে ফাল পারার আগে কথার জিস্ট ধরেন , মুহাম্মদ(সাঃ) মাদ্্রাসা শিক্ষা বানাই নাই । এটা কার বানানো আমি জানি না । এটার প্রায়োগিক সীমাবদ্ধতা আছে । চোখ খুলে দেখার চেষ্টা করেন । বাবার মৃতু্যতে স ন্তানের কোরান পড়া উচিত । যদি স ন্তানের কোরানে বিশ্বাস থাকে । শুধু এই কাজের জন্য একটা শ্রেনী তৈরী করা যায়না । আপনি নামায পড়বেন , র্ধমীয় আচার পালন করবেন , আমি বুঝি এত বর বিশ্বাসের ব্যাপার নিজের করা উচিত সমস্ত ডিভোশন দিয়ে । সেজন্য হুজুর কেন । কি
ক াজে এই মাদ্্রাসার দরকার কেউ জবাব দেন ? আমার পরিচিত একজনরে জানি বাচ্চা হয়না , মানত করছে পোলা হইলে মাদ্্রাসায় দিবে । কেন তাইলে আল্লার কাজ করা হবে । বানচোত তাইলে তুই মাদ্্রাসায় যাস না কেন ? পোলারে পাঠাবি তুই যাবি না কেন ? পোলা পাঠাইলে তোর ও কাজ হইয়া যাবে । আমি বেশ কিছু লোক চিনি , যারা কাজের ছেলে মাদ্্রাসায় পাঠায় , নিজের ছেলে পাঠায় না । মাদ্্রাসা শিক্ষা কেন দরকার ????
কোরান পড়া ভাল , ঘরে বসে পড়ুন । আমার বাবা প্রতিদিন সকালে পড়তেন , আমার মাকে পড়াতেন । মারা যাওয়ার আগের দিন র্পযন্ত । আম্মার জন্য হুজুর তো উনাকে রাখতে হয় নি । এই ডাবল স্ট্যন্ডর্াড বন্ধ করতে হবে । প্রতি বছর ভোটের আগে খালেদা মাথায় কাপড় দেয় এই বিশাল জন গোষ্ঠির ভোটের জন্য । এরা স্রেফ ভোটব্যাংক ।
৪২| ২০ শে মে, ২০০৬ বিকাল ৪:০৫
অতিথি বলেছেন: আলিম ফাজিলগো পরীক্ষার খাতা যারা দেখছে, যারা প্রশ্ন বানাইছে তারা তো কেউ এমএ, বিএ পাশ না। ওগোরে আগে এম এ বিএ ডিগ্রি দেয়া হোক। নাইলে নতুন এমএ বিএ রা যে পুরান আলিম ফাজিলের চাকরি খায়া ফালাইবো।
৪৩| ২০ শে মে, ২০০৬ রাত ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষা চালু করা হয়েছিল বৃটিশদের ধর্ম বিমুখী শিক্ষার থেকে বাঁচার জন্য... ব্রিটিশরা চলে গিয়েছে অনেক আগে... বাংলাদেশের মত একটি মুসলিম দেশে এখনো ইংরেজদের কেরানী বানানোর শিক্ষাব্যাবস্থা কেন পরিবর্তন করা হলো না.. কেন ইসলামী জ্ঞান অর্জনের জন্য এখনো মাদ্রাসা শিক্ষাব্যাবস্থা আলাদা করে টিকিয়ে রাখতে হবে এটা আমারো জিজ্ঞাসা...
এখনো আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থায় কোন বড় ধরনের সংস্কার করা হলো না.. এটা কি আমাদের জাতীয় ব্যার্থতা নয়?
মহুয়া মঞ্জুরী বলেছেন - কম্পিউটার বিধর্মীরা আবিষ্কার করেছে তাই ব্যাবহার করা উচিত না মুসলমানদের! ম্যাথমেটিকসের জনক তো মুসলিমরা... মহুয়ার মত বুদ্ধিমতি হলে সেই ম্যাথ ব্যাবহার করে কম্পিউটারও বানাতো না বিধর্মীরা.. ভাগ্যিস তাদের এত বুদ্ধি ছিল না...
অমি ভাই মহুয়া scorpio নাকি? আমি ভাবছিলাম মানুষ.. একটু সন্দেহ হচ্ছিল মানুষ হয়ে এরকম অযৌক্তিক কথাবার্তা কিভাবে বলে.. যাক সন্দেহ দুর হল..
inspire হইয়া একটা পোষ্ট দিলাম.. আপনাগো পক্ষেই লিখছি.. পড়ে দেখেন...
Click This Link
৪৪| ২০ শে মে, ২০০৬ রাত ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: সুমন ভাই এর সাথে আমি একমত।It surely is a gate to bring out some literate Criminals.
৪৫| ২০ শে মে, ২০০৬ রাত ৯:০৫
অতিথি বলেছেন: ম্যাথমেটিকস --> এ্যলজেবরা
৪৬| ২০ শে মে, ২০০৬ রাত ১১:০৫
ওয়ালী বলেছেন: নো চিন্তা ডু ফূর্তি
ওয়েট আনটিল দ্যা নেক্সট র্যেভূলিউশন। ঢালাও ভাবে মাদ্রাসা শিক্ষার সংস্কার করা হবে। প্রতক্ষ্য সরকারী মদদে মাদ্রাসা শিক্ষা পরিচালিত হবে। আই মিন সরকারী মাদ্রাসা স্থাপিত হবে। সেই সাথে বিট্রিশ আমলের মিনমিনে সিলেবাসের স্থানে আমূল পরিবর্তন ঘটবে যে কারণে মহুয়ার উত্তরসূরীরা পিপিলীকার মতো লাইন ধরিয়া মাদ্রাসা ভর্তির ফর্মলং সর্্কাট এবং হিজাব পরিহিতাবস্থায় সংগ্রহ করিতে ব্যতীব্যস্ত থাকবে।
৪৭| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ১২:০৫
অতিথি বলেছেন: দীক্ষক দ্রাবিড়, ঠিকই বলেছেন আপনি, কিন্তু দেখছেন না সঠিক কথা বললে কতো জনের শরীরে বড় বড় ফোসকা পড়ে!!!
দুঃখ লাগে যে, এখানে যারা মাদ্রাসা শিক্ষাকে সরকারী করে আমার উত্তরসূরীদের হিজাব পরিয়ে মাদ্রাসায় নেওয়ার জন্য রেভু্য--লুশান করতে চাইছে তারা কিন্তু আরবে পড়তে না গিয়ে পড়তে এসেছে ইউরোপে। যেখান থেকে তাদের পূর্বসূরীদের পোঁদে লাত্থি মেরে বের করে দিয়েছিল। সেই স্মৃতি এরা ভুলে গেছে, এখন আবার এসেছে এদের উচ্ছিস্ট খেতে! বলিহারি।
ম্যাথমেটিকস নাকি মুসলমানদের, যাই কই এতো রাইতে, আরে তখন আরবে ইসলাম ধর্মই আসে নাই, যখন এ্যারিথমেটিক জন্ম নিছে। একদিনে তো অঙ্ক আইসা সেখানে পেঁৗছায় নাই, দীর্ঘদিনের ফসল সেইটা, মক্কায় মুহম্মদের আগে যে ইমরুল কায়েসের মতো কবি ছিল সেটাও লোকে ভুইলা যায়, যে কবির রচনা থিকা মুহম্মদ চুরি কইরা আইন্যা তার আসমানী কিতাবে ঢুকায় দেদারছে। হের বাদেও ধইরা লইলাম এরিথমেটিক মোচলমানের দান, কিন্তু হের পর? হের পর সব তো শূন্য, থ্যাঙ্কস টু ভারতীয় ঋষি, ভাগ্যিস তারা শূন্য আবিষ্কার করেছিল, নইলে কি হইতো মোচলমানের দসা, কোনও কিছুই যে থাকতো না তাদের ভাগে!! কবে ঘি খাইছিলাম অহন হাত শুঁইক্যা মরি আর কি!
কিছু কিছু নাদান এইখানে মন্তব্য করেছে, আবার গালিও দিছে, হেগোরে কি কমু, বুইঝা পাই না, না জাইন্যা না হুইন্যা কতা কওয়া যে হেগোর স্বভাব, উত্তরাধিকার সূত্রে তারা এইডা পাইছে তাগোর ধর্ম থিক্যা, এই প্রমাণই তারা বার বার দিয়া যায় এই হানে আইয়া।
৪৮| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ১২:০৫
অতিথি বলেছেন: তাহলে ভন্ডের দল, পিথাগোরাস আর আইজ্যাক নিউটনকেও নবী মেনে নাও। আমার আপত্তি নাই পিথাগোরাস, আইজ্যাক নিউটন এবং মুহম্মদকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দিয়ে তাদের কথা শুনতে, যদিও প্রথম দু'জন পৃথিবীতে টিকে থাকবেন আরও শত শত বছর, আর তৃতীয়জন এখনই যাই যাই করছেন!!!
কোথায় কাচারি আর কোথায় ফাল পাড়ি!!!
৪৯| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ১২:০৫
অতিথি বলেছেন: মহূয়ামঞ্জুরী আমি পরের একটা পোষ্টে বিষয়টা সংশোধন করে দিয়েছি... যদি সেটা দেখার পরও এই কথা বলেন তাহলে আপনাকে এ্যালজাবরা বিষয়ক কিছু জ্ঞান অর্জন করতে বলব।
i guess রাসেল আর মঞুয়ামঞ্জুরী একই ব্যক্তি। ভাষার প্রয়োগ ও লেখার ষ্টাইল দেখে মনে হলো।
হয়ত আমি ভুল করছি.. হয়ত মুক্তমনের মানুষ হতে হলে বিশ্রি ভাষা ও গালি ব্যাবহার করতে হয়।
ভাগ্যিস আমার বাবা মা আমাকে ঐসব শিখায় নাই.. তাহলে এই তথাকথিত মুক্তমনের মানুষদের মাঝে আর আমার মাঝে কোন তফাৎ থাকত না।
৫০| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ১২:০৫
অতিথি বলেছেন: মহুয়ার বুঝার ক্ষমতা দেখে অবাক হলাম। ভেবেছিলাম এত জটিল জটিল বিষয় নিয়ে পোষ্ট দিচ্ছে... মাথায় কিছুটা হলেও জিনিস আছে... হতাশ হতে হচ্ছে... আপনার মাথায় কিছু নেই এটা ভেবে না... আমার ধারনাটা ভুল প্রমানিত হতে যাচ্ছে এটা ভেবে... লোল...
পিথাগোরাস ও নিউটনের উদাহরন কেন দিয়েছিলাম তা তাহলে বাচ্চাদের যেভাবে বুঝাতে হয় সেভাবেই বলি...
আপনি বলেছেন যেহেতু ইসলাম 1400 বছরের পুরানো জিনিষ.. সেহেতু এটাকে বাতিল ঘোষনা করা উচিৎ বা গ্রহন যোগ্য নয়... এখানে আপনি 1400 বছরটাকে যুক্তি হিসেবে গ্রহন করেছেন... এই একই যুক্তিতে আমি পিথাগোরাস ও নিউটনকে বাতিল করতে বলেছি...
সত্য যে অনেক বছর পুরানো হলেও মিথ্যে হয়ে যায় না এটা বুঝতে জ্ঞানের দরকার হয় না.. কমন সেনসের দরকার হয়।
৫১| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ১২:০৫
অতিথি বলেছেন: যে জেগে ঘুমায় তাকে জাগায় কার সাধ্যি!!
আপনি জেগে ঘুমাচ্ছেন নইলে পিথাগোরাস কিংবা নিউটনের প্রামাণিক সূত্রাদির সঙ্গে মুহম্মদের ফিকশন মিলিয়ে ফেলতেন না। পিথাগোরাসের যে সূত্র তা দিয়ে জাগতিক অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব, আর নিউটন-এর সূত্রাদি ছাড়াতো পদার্থ(এমনকি আপনি নিজেও) অচল। কিন্তু কোরআন ছাড়াও মানুষ বাঁচতে পারে, তার প্রমাণ পৃথিবীর কোটি কোটি অমুসলিম, কিন্তু পিথাগোরাসের সূত্র কিংবা নিউটনের সূত্র তো আপনার মতো মোচলমানের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রয়োগ হচ্ছে। আপনি একদিন ধর্মকে দূরে সরিয়ে রেখে বাঁচার চেষ্টা করে দেখুন, আপনি দিব্যি বেঁচে থাকবেন কিন্তু প্রতিমুহূর্তের জীবনের পিথাগোরাস কিংবা নিউটনকে অবহেলা করতে পারবেন?
কিসের সঙ্গে কি মিলিয়ে ঝগড়া করেন দাদা? মাথাটাকে খাটান না, জং ধরে গেছে তো!!
৫২| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ১২:০৫
অতিথি বলেছেন: আরেকটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম.. কোরানকে অন্য গ্রন্থথেকে মেরে দেওয়া গ্রন্থ বলার যুক্তি ও সাহস অনেক বড় বড় ইসলাম বিদ্্বেষি ভাষা গবেষক, বিজ্ঞানী, সাহিত্য গবেষকগনও দেখান নি...
ইসলাম নিয়ে যত কথাই বলুকনা কেন... কোরানের কাছে এসে তাঁরা সবাই স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছেন এটি অনন্য।
কোরানে এ ব্যাপারে ছোট্ট একটি আয়াত আছে... আয়াতটি হুবহু আমার মনে নেই.. তবে তার মিনিংটি মনে আছে- যারা কোরানকে মানুষের বানানো গ্রন্থ মনে করেন তাদের কে ওখানে তাদের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলা হয়েছে কোরানের একটি আয়াতের মত ছোট আয়াত বানিয়ে দেখাক কেউ যদি তারা সত্যবাদী হয়ে থাকে। এ পর্যন্ত বহু ভাষা গবেষক ও ডক্টরগন চেষ্ট করে দেখেছেন... তাদের বেশীরভাগই শেষ পর্যন্ত যে মন্তব্য করেছেন তা কোরানের মহিমাকেই প্রকাশ করে। আপনি কতটুকু জ্ঞানী জানি না.. তবে না জেনে কথা বলা থেকে যেকোন বিবেকবান মানুষেরই বিরত থাকা উচিৎ।
৫৩| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ১২:০৫
অতিথি বলেছেন: বার বার বাইন মাছের মতো পিছলাইয়া যান কেন ভাই? আসল প্রশ্নের উত্তর না দিয়া, যুক্তির পাশে যুক্তি না দিয়া খালি দূর দিয়া দেঁৗড়াইলে কুত্তা ধরবো তো?
৫৪| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ১২:০৫
অতিথি বলেছেন: মহুয়া.. আপনি এখনো বুঝতে পারেননি বলে অবাক হচ্ছি না...
পিথাগোরাসের সাথে কোরানকে মিলিয়ে ফেলছি এটা মনে হবার কারন কি? আপনার যুক্তিতে আপনাকেই কিছু বলেছিলাম... যে পুরানো হয়ে গেলেও কোনকিছু বাতিল ধরতে হবে এমন চিন্তা করলে অনেক কিছুই বাতিল ঘোষনা করা উচিত।
এর আগের কমেন্টটি দেখুন... কোরানকে আপনি ফিকশান বলার পেছনে আপনার যুক্তি কি? গায়ের জোরে বলছেন? কোনকিছু নিয়ে মন্তব্য করার আগে সে সম্পর্কে জেনে নিতে হয়।
কোনকিছু নিয়ে গবেষনা না করে কোথাও কোন আর্টিকেল পওড়েই লাফানো বুদ্ভিমান মানুষের কাজ নয়।
৫৫| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ১:০৫
হযবরল বলেছেন: আইনস্টাইন কি অপরাধ করলো ? সবাই নবী হইবে , আর সভ্যতার গতিপথ পালটে দেয়া লোকটা হবে না কেন ?
৫৬| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ১:০৫
অতিথি বলেছেন: ওহে বুদ্ধিমান, কোরআনে কোন সত্যিটা লেখা আছে আর তার প্রমাণাদিই বা কি, মানে আল্ললাহ, বেহেশত, দোযখ, ফেরেশতা, জ্বীন- এসব আপনি স্বচক্ষে দেখেছেন? নাকি অন্যের মুখে ঝোল খেয়েই সার!!!
আর পিথাগোরাস কিংবা নিউটনের সূত্রাদির প্রয়োগ কি নিজে বিজ্ঞানের ছাত্র হয়েও প্রতি মুহূর্তে উপলব্ধি করেন না?
এখানে শুধু 1400 বছরের পুরনো জিনিসই নয়, এ কারণেই এটি ফিকসন যে, এর কোনও যুক্তিগ্রাহ্য ও প্রামান্যতা নেই, মৃতু্যর পর কি হবে আপনি যেমন জানেন না আমিও জানি না, কেউ এসে আপনার কানে কানে বলেও দেয়নি, তাই ওইটা ফিকসন আর এইসব প্রামাণ্য সত্য। তাই ওটা বর্জনীয় আর এটা গ্রহণযোগ্য, বুঝেছেন?
না বুঝে থাকলে মুড়ি খান, যান। বিনা পয়সায় আর পারা যায় না।
৫৭| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ২:০৫
অতিথি বলেছেন: পিথাগোরাস ও নিউটনের সুত্র বুঝার জন্য স্কুল কলেজে গিয়ে বিজ্ঞান পড়তে হয়েছে.. তাই ওটা আমার ও আপনার কাছে পরিস্কার। আমাদের কেরানী বানানোর এডুকেশন সিষ্টেমে ধর্মীয় জ্ঞান ও মূল্যবোধের জ্ঞান কম দেয়া হয়েছে... যে নিজ উদ্যোগে চর্চা করেছে সে এর মর্ম ধরতে পেরেছে। যারা পারেনি তারা শুধু না জেনে অযথাই আপনাদের মত চিৎকার করে।
আপনি পোষ্টের প্রথমে বলেছিলেন আপনার সার্টিফিকেটগুলো ছিড়ে ফেলবেন কিনা। আমার এখন মনে হচ্ছে সত্যিই সেগুলো ছিড়ে ফেলা উচিত। সে জ্ঞান মানুষকে ভদ্রভাবে কথা বলতে শেখায় না... যে জ্ঞান মানুষের বিবেক নষ্ট করে ফেলে সেই জ্ঞানের দরকারটা কি?
আপনি আপনার মুক্তমনকে আরো মুক্ত করতে থাকুন। মানুষ কথা বলার ভঙ্গি দেখেই বিচার করে নেবে কে শিক্ষিত মানুষের মত আচরন করছে আর কে অশিক্ষিত মানুষদের মত আচরন করে।
একজন মানুষ হিসেবে আপনাকে আমার বলা শেষ কথাটা হলো ভাল থাকুন... সত্যকে আবিষ্কার করুন..মৃতু্যর আগের মুহূতের্্ব হলেও।
বাই!
৫৮| ২১ শে মে, ২০০৬ রাত ২:০৫
অতিথি বলেছেন: কঠঠিন আলোচনা। স্টিমুলেটিং আলোচনা শুরু করার জন্য জন্য আপনাকে অভিনন্দন।
সময় করে পরে এসে মন্তব্যগুলো পড়ে দেখবো।
৫৯| ২১ শে মে, ২০০৬ ভোর ৪:০৫
নতুন বলেছেন: আলোচনা কঠঠিন কিন্তু বেক্তিগত আক্রমন টা বাদ দেওয়া উচিত সবার ই.............. আমার মত আমি দেব.......... পছন্দ না হলে পালটা যুক্তি দিন ..........কাউকে ছোট করার চেস্টা করবেন না প্লিজ.................
৬০| ২১ শে মে, ২০০৬ ভোর ৪:০৫
নতুন বলেছেন: আরো একটা কথা যে যাই লিখুক না কেন তার কথার মন্তব্য করার আগে তাকে একটা ধন্যবাদ দেই.........{ ধন্যবাদের উপর তো এখনো কোন টেক্স বসায় নাই কেউ ঃ) } ধন্যবাদ সবাইকে .......
৬১| ২১ শে মে, ২০০৬ দুপুর ১২:০৫
অতিথি বলেছেন: হযবরল আইনস্টাইন হচ্ছেন, পৃথিবীর তাবত বিজ্ঞানী-নবীদের রাসুল (পথ প্রদর্শক)।
আসলে তর্কে যখন যুক্তির ধার থাকে না তখন মানুষ একটু ঘুর পথে যাওয়ার চেষ্টা করে এবং কখনও বা তলোয়ার কিংবা চাপাতি দিয়ে কোপায়। উদাহরণ হুমায়ূন আজাদ, এই জামায়াতিরা হুমায়ূন আজাদের মতো একজন যুক্তিবাদী, অসাম্প্রদায়িক ও সুন্দর মনের মানুষকে হত্যা করেছে। এখন যারা নিজেদের সুন্দর মনের মানুষ বলে দাবি করছে এখানে এসে তারা তখন কোথায় ছিল? নিশ্চয়ই বুকের ভেতর তখন তাদের আনন্দের ঢোল বেজেছিল। এখানে তো এরকম কথা আমরা প্রকাশ্যেই শুনেছি।
1400 বছর আগের ফিকশন সম্পর্কে কোনও যুক্তি নেই বলে এখন ধমর্ীয় জ্ঞান কম, আদব-লেহাজ নেই ইত্যাদি সব কথার বন্যা বইছে। অথচ যারা লিখছে তারা কিন্তু ওই স্কুল থেকে পাশ করে এখন প্রযুক্তির পাথরে গিয়ে সেজদা দিচ্ছে। হাহ, এই প্রসহনকে কি বলে আখ্যা দেওয়া যায়? ...্যামনামো বললে কি খুব বাড়িয়ে বলা হবে?
৬২| ২১ শে মে, ২০০৬ দুপুর ১:০৫
হাসান বলেছেন: মহুয়ামঞ্জরীঃ কারোও কারোও কিছু আজন্ম সমস্যা থেকে যায়, আপনারও আছে। আপনার সমস্যাটা হল পায়ে পা ঠেকিয়ে ঝগড়া লাগানো। শের শায়েরী মেতে ছিলেন, ভালই তো ছিলেন, কেন ধর্ম কি মাততে গেলেন?
আপনার লেখার বিষয়বস্তু ঠিকই ছিল, কিন্তু শেষ দিকে এসে মহানবীকে নিয়ে কটাক্ষ্য না করলে কি আপনার চলতো না? ইসলাম কি জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চায় কোন বাঁধা দিয়েছে নাকি সেটা কোনদিক থেকে বিজ্ঞানের পরিপন্থী, বাঁধা যারা দিচ্ছে তারা হল ইসলামের লেবাসধারী কিছু ভন্ড লোক। আপনি তাদের সাথে কোন মহানবীকে টেনে আনলেন বুঝতে পারলাম না।
মুক্তমনা বলেই যে মহানবীকে নিয়ে আপত্তিকর কথা বলার অধিকার পেয়ে যাবেন এটা ভেবে নেয়া বোধ হয় ভুল হবে, আপনাকে বুঝতে হবে আপনি যাকে কটাক্ষ্য করছেন, আপনার কাছে তার কোন মূল্য না থাকতে পারে, অন্যদের কাছে তিনি idol।
৬৩| ২১ শে মে, ২০০৬ দুপুর ১:০৫
অতিথি বলেছেন: বাহ হাসান আপনি তো বেশ বেড়ে বলেছেন!! যারা কবিতা লেখে তারা কেউ প্রবন্ধ কিংবা নিবন্ধ লিখতে পারবে না। অর্থাৎ যারা কম্পিউটার প্রকৌশলী তারা কবিতা লিখতে পারবে না??
আমার লেখার বিষয়বস্তু ঠিক ছিল, আপনার কাছে, অন্য অনেকের কাছে নয় হয়তো। কিন্তু আর শেষের টুকু আপনার মতের সঙ্গে মেলেনি বলেই পায়ে পা বাঁধিয়ে ঝগড়া হলো? ইসলাম জ্ঞানচর্চায় বাঁধা দেয়নি? কে বললো ভাই, ইসলামে তো ধর্ম, আল্ললাহ কিংবা আপনার মহানবী নিয়ে প্রশ্ন করাই নিষেধ? আর প্রশ্ন না করা শিখলে জ্ঞানতো কুয়োয় ঘুরপাক খাবে, বেরুতেই পারবে না।
দেখুন, মুক্তমনা বলে নয়, প্রশ্ন করার অধিকার না থাকলে সেটা হয় জুলুমবাজি। আমার মা কিংবা বাবা কিংবা আমার স্বামী-র চেয়ে প্রিয় তো আমার কাছে কেউ নেই , তাহলে যদি তাদের সম্পর্কে প্রশ্ন করাটা কিংবা কটাক্ষ করাটা কিংবা তাদের দোষত্রুটির সমালোচনাকে আমি মেনে নিতে পারি কিংবা করেও থাকি তাহলে আপনার মহানবীকে তো আমি দেখিনি, কিংবা ব্যক্তি হিসেবে তাকে আমি কটাক্ষও করছি না, কারণ তিনি আর একজন মানুষ নন, পৃথিবীতে বহু রক্তপাতের হোতা, তার সম্পর্কে প্রশ্ন করতে বাঁধবে কেন আমার?
আমাকে না বুঝিয়ে আপনি নিজে বুঝতে চেষ্টা করুন। আপনার কাছে আইডল বলেই যে সে সাত ধোয়া তেঁতুলের বিচি, অন্যে যে তাতে টক খুঁজে পাবে না, এই বিশ্বাস পরিবর্তন না করলে তো কোনও আলোচনাই জমবে না।
আপনার কথা মানতে হলে তো ধর্ম নিয়ে লেখার অধিকার শুধু বায়তুল মোকাররমের খতিব আর জামায়াতের মইত্যা রাজাকার, মুজাহিদ্যা কিংবা এইখানে তাদের যেসব সাঙ্গপাঙ্গ আছে তাদের, তাই না?
কিন্তু ভাই এদের কারো ছেলেপেলে তো মাদ্রাসায় পড়ে নাই। তারা বাংলাদেশে বাংলা কিংবা ইংরেজি মিডিয়ামে লেখাপড়া শেষ করে এখন বিদেশে এসেছে উচচতর ডিগ্রী নিতে। তাইলে ধর্ম আর মাদ্রাসায় পড়া কি কেবল গরীবদের জন্যই জায়েজ?
লেখা পড়ে মন্তব্য করেন ভালো কথা, সাদা মন নিয়া করেন। মনের মধ্যে কাঁদা রেখে মন্তব্য করলে সেটা মন্তব্যের প্রতিটি বর্ণমালায় বোঝা যায়। সবাইরে বোকা ভাবা ঠিক না।
৬৪| ২১ শে মে, ২০০৬ দুপুর ২:০৫
অতিথি বলেছেন: ওহ হঁ্যা জিজ্ঞেস করতে ভুলে গেছি, আমার জন্মপরিচয় আপনি পেলেন কেমন করে?
আজন্ম মানে তো জন্ম থেকে তাই না? নাকি নিজের দোষটাই অন্যের ওপর চাপিয়ে দিলেন বুঝলাম না।
৬৫| ২১ শে মে, ২০০৬ বিকাল ৩:০৫
হাসান বলেছেন: মহানবীর সম্বন্ধে প্রশ্ন করতে চান ভাল কথা, কই কোনো প্রশ্ন তো দেখলাম না, বরং কি করলেন ... সরাসরি তাঁর চরিত্রে কালিমা লেপন করলেন। মন্তব্যে মহানবীকে মইত্যাদের কাতারে ফেলে দিলেন।
৬৬| ২১ শে মে, ২০০৬ বিকাল ৪:০৫
অতিথি বলেছেন: একটু ভালো করে চিন্তা ভাবনা করে দেখেন উনি কি এদের চেয়ে ভালো কোনও কাতারের কি না? জন্ম থেকে নবুওত প্রাপ্তি কিংবা বিয়ে-শাদি কিংবা ক্ষমতা প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধ যাকে নাম দেওয়া হয়েছে জিহাদ, সব মিলিয়ে ভেবে দেখুন পাবেন। বললাম না, ব্যক্তি নয়, যার জন্য এতো রক্তপাত তার সমালোচনা করাটা অন্যায় তো নয়ই, বরং মনে করি আমার নৈতিক দায়িত্ব।
৬৭| ২১ শে মে, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
দাদা বলেছেন: ব্লগে সাদিক মানবতার গান গাচ্ছেন আর আরেকজন মুসলমানদের প্রানপ্রিয় নেতার চরিত্র নিয়ে টানা-হ্যাচড়া করছেন। মানে যুদ্ধ-বিরতি শেষ? দেখা যাক কোথাকার পানি কোথায় যায়। কেউ আবার বলবেন না আমরা যুদ্ধ শুরু করেছি।
৬৮| ২২ শে মে, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
অতিথি বলেছেন: u have really lack of knowledge in Islam. And if u want to know something better about Islam there is lots of Professor in Islamic studies.so go there and asked them. Somewhereinblog is one of the common place where we can share our time. this is not a Mosque,church. So plz try to avoid this type of stupid things. Please there is lots of things we can share.
৬৯| ২২ শে মে, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:০৫
অতিথি বলেছেন: মহুয়া ইবলিশ চেন?
ইবলিশ এর বর ভাই তুমি সেটা নিসন্দেহে প্রমান করলে।
তোমার এই লেকার উপর আমি মন্তব্য করতে চাইছিলাম না। কিন্তু না লিখে পারলাম না
আজ পর্যন্ত যত কিতাব, ইতিহাস, গ্রন্থ, বাইবেলসহ সমস্ত কিতাবে মহানবী (দঃ) কে মর্যাদার আসনে বসানো হয়েছে। আমি প্রথমে ভেবে ছিলাম তুমি অনেক বড় একটা কিছু। এখন দেখছি তুমি একটা গাধা। আচ্ছা তুমি কি পড়েছ? কতটুকু ডিগ্রি লাঘিয়েছে তুমি? জানাবে কি?
তুমি কি জানো আল্লাহ পবিত্র কোরানে বলেছেন কিছু কিছু লোক আছে তাদের কে তুমি যত বুঝাবে তারা বুঝবে না। আমি তাদের কলব (অন্তরের) মধ্যে সীল মোহর মেরে দিয়েছি। তারা কখনও বুঝবে না।
নিঃসন্দেেেহ প্রমানিত হয় তুমি ও তাদের মধ্যে একজন। তুমি সৃষ্টিকর্তাকে অস্বিকার করছো।
একটা গল্প বলি-
তোমার মত একটা ছেলে চেইঞ্জ (পরিবর্তন) করাটা ভালো পেত। বলত এক গ্যায়েমি আর ভালো লাগে না। এক সময় সে সব পরিবর্তন করে ফেলল। এমন এক সময় এক ভদ্র লোক তাকে প্রশ্ন করলেন তোমার বাবা কে? প্রশ্নের জবাবে সে বাবার নামটাও পরিবর্তন করলো। এভাবে সে তার বাবা শ'খানেক বানিয়ে ফেলল । একসময় সে প্রমানিত হলো যে সে অনেক বাবার সন্তান। মানে সে জাতে বাস্টার্ড মানে পুঙ্গা । 1400 বছরের পুরানো কিছু চেইঞ্জ করলে করেন । অসুবিধা কি। তবে সাবধান! দেইখেন আবার সে ছেলেটির মত আপনি ও............
আর আপনি যদি অনেক বড় শিক্ষক হন বা জ্ঞানী হন তাহলে আমি এক মাদ্রসা শিক্ষিত আমার বাবা বা আমি গরীব নই। আপনার মত না হলেও অনেক ডিগ্রি লাগিয়েছি। পারলে চেলেঞ্জ কইরেন। সাহস থাকলে। আমি প্রস্তুত।
৭০| ২২ শে মে, ২০০৬ সন্ধ্যা ৭:০৫
অতিথি বলেছেন: কি বোর্ডে সিফট বোতামে সমস্য থাকার কারনে বানান ভুল হওয়ায় দুঃখিত
৭১| ২২ শে মে, ২০০৬ রাত ১০:০৫
অতিথি বলেছেন: বাহ গালিগালাজের দেখি বান ডেকেছে। কিন্তু আসল কথার তো কোনও উত্তর নাই, ধমর্ীয় উন্মাদনা বোধহয় একেই বলে।
আজ যদি হিন্দু-খ্রীস্ট কিংবা ইহুদিদের নিয়ে যাচ্ছেতাই লিখতাম তাহলে বোধহয় এসব গালগালির পরিবর্তে ফুলচন্দন পড়তো!! হায়রে মোচলমান!!!
তবে হঁ্যা, আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানাই. মোহাম্মদ রাম কিংবা যীশু বা দাউদ, সবার প্রতিই ধারণা কিন্তু আমার একই, মানুষ হিসেবে তারা তৎকালীন মানুষের তুলনায় বুদ্ধিমান ও সবারই হিপনোটিজম জানা ছিল বলে কিছু খেল দেখিয়ে লোকবশ করে তারা পার পেয়ে গিয়েছেন কিন্তু আধুনিক যুক্তিময় মানুষকে এসব ধাপপা দিয়ে ভোলানো সম্ভব নয়, এটা তারাও জানতেন, তাই ধর্মগ্রন্থগুলোতে তারা উললেখ করে গিয়েছেন যে, একদিন আসবে যখন তাদের কথা আর কেউ বিশ্বাস করবে না, তাদেরকে যাদুকর বলে উড়িয়ে দেবে, তাদের এই বুদ্ধিমত্তাকে সম্মান করি, এবং এই সম্মান থেকেই ঘৃণা করি তাদের যারা এই আধুনিক যুগেও তাদেরকে অন্ধবিশ্বাসে অাঁকড়েই শুধু থাকে না, অন্যকেও তা বিশ্বাসে বাধ্য করে, মানতে রাজি না হলে খুন করে। কারো ব্যক্তিগত বিশ্বাস নিয়ে খেলার রুচি বা ইচ্ছে নেই। কিন্তু যুক্তির জবাবে গালি কিংবা নোংরামো এটা ভাই কোন দেশি আচার?
মরুভূমির পানিহীন বালুর সন্তান আরব বেদুঈনের রক্তপিপাসা কি করে মাটির সন্তান বাঙালিতে এলো ভেবে অবাক হই। হায়রে বাঙালি জিহাদ করে যতোই মোচলমান হওয়ার চেষ্টা কর না কেন, ইসলামের চৌকিদার আরবের চোখে মিসকিনত্ব কিংবা ভেজাল মুসলমানিত্ব ঘুচাতে পারবে না। একালে তো যেমন তেমন এমনকি পরকালেও তোমাদের আললার সামনেও আরবের মুসলমানরা এলিট, আর বাঙালি আতরাফ; একথাতো সেই কিতাবেই আছে, যে কিতাব নিয়ে এতো বড়াই সেইখানেই তো এই ভেল!!!
৭২| ৩০ শে মে, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
অতিথি বলেছেন: বাংলাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যাবস্থার প্রধান ধারা দুটি- আলীয়া ও কওমী। সাধারন শিক্ষাব্যবস্থার সাথে এ দুটো শিক্ষা ব্যাবস্থার ব্যবধান কোথায় ও ঠিক কতটুকু সে সম্পকের্ এ পোস্টের লেখকের কোন বাস্তব ধারনা আছে, লেখা পড়ে তার কোন প্রমান পাওয়া যায় না।
কোন বিষয় সম্পর্কে বলতে বা লিখতে হলে সে সম্পর্কে প্রথমেই সম্যক জ্ঞান অর্জন করতে হয়। অবশ্য অনেকেই আছে মাঠ গরম করার জন্যে সাহিত্য ও আবেগের সাথে সামান্য পরিমান সত্যের মিশেল দিয়ে এক ধরনের সাহিত্য মাদক তৈরী করে তা পান করে সবান্ধব বুঁদ হয়ে থাকে। এদের কথা আলাদা। এদের জন্যে সত্যের বা বাস্তবতার প্রয়োজন হয় না।
৭৩| ৩০ শে মে, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
অতিথি বলেছেন: আচ্ছা ঐ ডক্টরেট ডিগ্রীধারী কি তার সার্টিফিকেট ছিড়ে ফেলেছিল যখন তসলিমা নাসরিন তার "ক" তে বিশিষ্ট সাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হকের কিছু গোপন কথা ফাস করে দিয়েছিল?
হায় সেলুকাস! সাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হকের উপরও লোকে পি.এইচ.ডি. করে!
কি বিচিত্র এই দেশ আর এই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা!
৭৪| ৩০ শে মে, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
অতিথি বলেছেন: মহান মাদ্্রাসা সৈনিক বিষয়টার মধ্যে পার্থক্য কতটুকু, মাদ্্রাসা শিক্ষাব্যাবস্থার ভালো দিক মন্দ দিক নিয়ে, পড়াশোনার মান নিয়ে একটা ধারাবাহিক লিখে ফেলান, অন্যের যদি ধারনা না থাকে তাহলে সেখান থেকে জেনে নিবে, কিন্তু ঐ প্রশ্নটার উত্তর এখনও আসলো না, ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার মাদ্্রাসা ছাত্র পড়তেছে কোনখানে? এটার উত্তর নিয়ে অপেক্ষা করতেছিলাম দেখলাম আপনে মন্তব্য ডিলিট মারছেন, আপনের ব্লগ যারে ইচ্ছা রাখবেন যারে ইচ্ছা সরাইবেন, কিন্তু পোষ্টটা সংশোধন না করলে উত্তরটা দিবেন তো, অযথা মন্তব্যের হাগু মাখাইতাছেন কেন?
৭৫| ৩০ শে মে, ২০০৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
অতিথি বলেছেন: মাদ্রাসা সৈনিক!
হাঃ হাঃ হাঃ ভালো লাগলো কথাটা।
যাক, রাসেলের ভাষার উন্নতি হইতেছে দিন দিন।
তা, রাসেল সাহেব, লেখেন তো ভালোই কিন্তু তাতে এতো দুর্গন্ধযুক্ত পদার্থ ঢুকাইয়া রাখেন কেন? দুর্গন্ধযুক্ত পদার্থ আমার আবার সহ্য হয় না । তাই অভ্যাস মতো মুছে ধুয়ে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলি।
৭৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪৮
আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: একটা জরুরি পয়েন্ট বাদ পড়েছে। ১৯৮৬ সাল থেকে বিশ্বব্যাঙ্কের নির্দেশে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় স্খাপন নিষিদ্ধ। মাঝে ১৯৯৬-২০০১ সালে সরকার অল্প কিছু মহিলা কলেজ স্থাপন করে। কিন্তু ঐ পর্যন্তই। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অপ্রতুলতাই যে মাদ্রাসাগুলির পঙ্গপালের মত বেড়ে উঠবার আসল কারণ সেটা তো কাউকে না কাউকে বলতে হবে। আমার কাছে সরল সমাধান : মেইনস্ট্রিম শিক্ষাকে বিকশিত করুন। ধর্মভিত্তিক শিক্ষা এমনিতেই লো প্রোফাইলে চলে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মে, ২০০৬ রাত ২:০৫
অতিথি বলেছেন: আমি স্বীকার করি বিষয়টা মোটেও ভাল হয়নি। কিন্তু তাদের সুযোগ করে দেয়া স্বত্ত্বেও কি তারা পারবে প্রতিযোগীতায় টিকতে? তাদের শিক্ষা কতটুকু কাজে লাগবে বিভিন্ন চাকুরীর ক্ষেত্রে সে ব্যাপােেরও আমি সন্দিহান।